Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Zahir_ETE

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 8
31
আমরা অনেকেই windows 8 অথবা windows 8.1 ব্যবহার করি। কেননাা windows 8 বা windows 8.1 নিসঃন্দেহে windows 7এর চেয়ে আরো স্টাইলিশ এবং আরো নতুন কিছু ফিচার যুক্ত হয়েছে। windows 8,8.1 সব ফিচার ই ভাল কিন্তু আমার কাছে windows 8,8.1 এর স্টার্ট মেনু এর চেয়ে windows 7 এর স্টার্ট মেনু বেশী ভাল লাগে। তো যারা আমার মতো মনের অধিকারী তারা ছোট্ট (মাত্র ৯ মেগা) একটি সফ্টওয়ার ইন্সটল করে আপনার স্টার্ট মেনু কে নিচের মত লুক দিতে পারেন।

সফ্টওয়ারটির নাম Orbit start menu 8। এবং এটি একটি freeware সফ্টওয়ার। তাই কোন licence বা crack file এর প্রয়োজন নেই। শুধু ইন্সটল করলেই হবে।ইন্সটল করতে কোন ঝামেলা নেই। আর এটি আপনার পিসিকে স্লো করবে না। আর এটি দিয়ে আপনি যে কোন সময় screenshot নিতে পারবেন।
তো আর বিরক্ত করব না। ভাল লাগলে থেকে ডাউনলোড করে নিন।


নির্দেশনা:
১.ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন। তারপর আপনার পছন্দের icon সিলেক্ট করে দিন।ব্যাস অনেক কষ্ট করলেন আর আপনাকে কিছুই করতে হবে না।
২. যে কোন সময় screenshot নিতে শুধু alt+b চাপুন
৩. আগের স্টার্ট মেনু আনতে চাইলে স্টার্ট মেনু icon এ রাইট বাটনে ক্লিক করে Exit ক্লিক করুন
৪.যদি সফ্টওয়ার ভাল না লাগে আগের স্টার্ট মেনু চিরদিনের জন্য ফিরে পেতে চান সফ্টওয়ার ঝাটা মেরে আনইন্সটল করুন

32
IDM সম্পর্কে হয়ত সবার জানাই আছে।তাই এই ভার্সনটি ডাউনলোড করে সারাজীবন এর জন্য উপভোগ করেন লাইসেন্স এর সাথে।

ফেক সিরিয়াল মুক্ত তাই আর দেরি কেন ডাউনলোড করুন।

Download Link

↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓↓ ↓ ↓ ↓ ↓↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓

https://userscloud.com/vt7ihuhkr877

↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑ ↑

35
আজকে আমি আপনাদের পরিচিত করিয়ে দিচ্ছি এক অসাধারন এক এন্ড্রয়েড লান্চার।এই এন্ড্রয়েড লান্চার টি আমার অসাধারন লেগেছে আমি এটি প্রায় ২ বছর ধরে ব্যবহার করছি। আমার দেখা এটি সবচেয়ে ভাল লান্চার। লান্চার টির নাম হচ্ছে Smart Launcher এর সাথে অনেকে হয়তবা পরিচিত। তবে যারা এখন পর্যন্ত ব্যবহার করেননি তারা ব্যবহার করে দেখুন ভাল লাগবে।এতে রয়েছে একগাদা ফিচার যা আপনার ভাল লাগবেই।তাহলে চলুন এক নজরে দেখি কি আছে এতে

১.হোম মেনু থেকেই সকল দরকারী এপস এ প্রবেশ করা যায়।
২.ড্রয়ার গুলোতে বিভাগ অনুযায়ী এপস রাখা যায়।
৩.বিশেষ কোন কনফিগারেশন ছাড়াই এই লাণ্চার ব্যবহার করা যায়।
৪.লাইভ ওয়ালপেপার সমর্থন করে।
৫.পর্দায় দুইবার চাপলে স্ক্রিন বন্ধ হয়ে যায়।
৬.এই লাণ্চার খুব কম পরিমানে র্যাম খায়।

36
ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার ভাইদেরকে আজকে পরিচয় করিয়ে দেব এক চমৎকার কাজের ও শিক্ষনীয় এনড্রয়েড এপস। আমি আমার আগের টিউনে বলেছিলাম যে আমি আবার আসব কাজের এপস নিয়ে ত আমি এসে গেছি।এই এপস টির নাম ElectroDroid হয় তবা অনেকে এটি ব্যবহার করেছেন যারা ব্যবহার করেননি তারা অবশ্যই এটি একবার দেখবেন।এটি হচ্ছে সুইজ আর্মি নাইফের মত এখানে একজন ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার এর যা প্রয়োজন তা সবই পাবেন এই এপস টিতে। এই এপস এর মধ্যমে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার ছাড়াও যে কেউ বের করতে পারবেন রেজিষ্টর কালার কোড এর মান অথবা জেনে নিতে পারেন এসএমডি রেজিষ্টরের মান।এছাড়ও রয়েছে বিভিন্ন ক্যাবল কানেকশন ডায়াগ্রাম,Arduino,Raspberry Pi এর মত ট্রেইনার বোর্ডের পিন আউট ও ডায়াগ্রাম। এক কথায় ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর a2z। ত চলূন এক নজরে দেখে নেই কি আছে এপস টিতে:

এই এপস টির ভেতরকার অংশে চারটি ক্যাটগিরিতে সব টুলস্ ভাগ করা আছে। তা হল:

১.ক্যালকেলেটরস্

২.পিন আউট

৩.রিসোর্স

৪.প্লাগ ইনস্

37
আজ আমি আপনাদের সাথে সেয়ার করব এমন একটি Software যা দ্বারা খুভ সহজেই আপনার Windows Operating System কে Apple MAC Operating System করে নিতে পারবেন। আসলে এটা একটা থিম। আমি নিজে এই থিম ব্যবহার করি। তাই আপনাদের সাথে সেয়ার করলাম। Apple MAC এর আকাশ চুম্বি দাম এর জন্য আমরা অনেকেই MAC ব্যবহার করতে পারি না। কিন্তু এই 34.4 MB Software দিয়ে খুভ সহজেই আমরা MAC Operating System এর মজা Windows এ নিতে পারি।

Credits: cu88
RocketDock 1.3.5 by Punk Labs
Xwidget 1.5 & XLaunchPad 1.0.7 by Xwidgetsoft
MetroSidebar 1.0 by Amine Dries
http://www.metrosidebar.com

Changelog:

Version 1.0
-Initial release

System requirements:
Installed Microsoft.NET Framework 4.5
Processor: 1 GHz or higher
Memory: 512 Mb of RAM or higher

Software টি Install করার পূর্বে আগের কোন Skinpack থিম Install করা থাকে সেটা আগে রিমুভ করে তার পর Install দেন।

38
Google cardboard বানানোর আগে চলুন জেনে নেই,

*Google cardboard কি ?

Recently Invented Virtual reality-র একটি project হল Google cardboard. এই  কার্ড-বোর্ড এর মাধ্যমে  সহজেই  উপভোগ করে নিতে পারেন ভার্চুয়াল রিয়ালিটি এর অনন্য এক সেইরাম অভিজ্ঞতা . এটির মাধ্যমে আপনি virtual 3D-র সম্পূর্ণ স্বাদ নিতে পারবেন। এটি ব্যবহার করতে হলে আপনার একটি smart phone লাগবে যার মধ্যে accelerometer এবং gyroscope sensor  থাকতে হবে। আর কিছু android apps লাগবে।  Google cardboard এর price বাংলাদেশে ১২০০/১৫০০ টাকার মত 

39
ওয়েব সাইটে ডাইরেক্ট ট্রাফিক বিন্ডিং এর জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং খুব ইফেটিভ এবং জনপ্রিয় মেথড। পিন্টারেস্ট সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম  এর কথা আমরা সবাই কম বেশি জানি কিন্তু  একটি কথা মনে হয় অনেকেই জানি না যে কি পরিমান ভিজিটর পিন্টারেস্ট থেকে আসে যদি সঠিক প্লান এবং নিয়ম অনুসরন করা হয়। আমার এই টিউনটি তাদের জন্য যারা ব্লগিং করেন। আমি চেষ্টা করব পিন্টারেস্ট সহ আরো যে সব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট আছে (যেমন : ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম, ভিকে, টুম্বলার, গুগল প্লাস, স্ট্যামবল আপন, মাইস্পেস, ইউটিউব ইত্যাদি) মিডিয়া নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে লেখার। আমি আমি আজ দেখাব কিভাবে পিন্টারেস্ট উইজেট আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে সেটাপ করবেন।


40
নতুন ওয়েব প্রোটোকল হিসেবে এইচটিটিপি/২ গ্রহন করেছে ইন্টারনেট ইঞ্জিনিয়ারিং স্টিয়ারিং গ্রুপ (আইইএসজি)।বিশেষজ্ঞদের মতে, নতুন এই প্রোটোকলে গতি বাড়বে ওয়েব ব্রাউজিংয়ের।


হাইপারটেক্সট ট্রান্সফার প্রোটোকল বা এইচটিটিপি-এর মাধ্যমে সার্ভারের সঙ্গে যোগাযোগ করে ওয়েব পেইজ প্রদর্শন করে কম্পিউটারের ব্রাউজার। এইচটিটিপি থেকে এইচটিটিপি/২ হবে দেড় দশকের মধ্যে এই অ্যাপ্লিকেশন প্রোটোকলের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন।
বিবিসি জানিয়েছে, বুধবার এক ব্লগ পোস্টে নতুন ওয়েব প্রোটকল হিসেবে এইচটিটিপি/২ গ্রহন করার ঘোষণা দিয়েছেন আইইএসজি সদস্য মার্ক নটিংহ্যাম। বহুল ব্যবহার শুরুর আগে নতুন প্রোটোকল ঘষামাজা করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এইচটিটিপি/২ ডেভেলপারদের দাবি, নতুন ওয়েব প্রোটোকলে ওয়েব পেইজ লোড হওয়ার গতি বাড়বে, শক্ত হবে এনক্রিপশন ব্যবস্থা।
২০১৪ সালের জানুয়ারি মাসে এক ব্লগ পোস্টে এইচটিটিপি/২-এর ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে লিখেছিলেন ‘ইন্টারনেট ইঞ্জিনিয়ারিং টাস্ক ফোর্স (আইইটিএফ)’ প্রধান নটিংহ্যাম।
আইইটিএফ একেবারে নতুন ধরনের কোনো প্রোটাকল তৈরির বদলে পুরানো প্রোটোকলের সঙ্গে ব্যবহারের উপযোগী আরও উন্নত প্রোটোকল তৈরি চেষ্টা করছে বলে সে সময় জানিয়েছিলেন নটিংহ্যাম।
“এইচটিটিপি/২-এর সাফল্য নির্ভর করছে বর্তমান ওয়েবে এর কার্যকারিতার উপর।”-- লিখেছিলেন নটিংহ্যাম। নতুন সংস্করণটি ব্যবহারের ফলে ওয়েবের এনক্রিপশন প্রযুক্তি ব্যবহার সহজ হবে বলে জানান তিনি।
বিবিসি জানিয়েছে, গুগলের এসপিডিওয়াই প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে নতুন এইচটিটিপি/২ প্রোটোকল। খুব শিগগিরই ক্রোম ব্রাউজারে এইচটিটিপি/২ প্রোটোকল ব্যবহার শুরু করবে ওয়েব জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানটি।

41
উইন্ডোজ কম্পিউটার ব্যবহারের সময় প্রায়শই বিভিন্ন সফটওয়্যার জটিলতার মুখে পরতে হয় ব্যবহারকারীকে। টুলবার আর এক্সটেনশন ফাইলগুলো অনেক সময় ব্যবহারকারীর অজান্তেই নানা বিপত্তির সৃস্টি করে। উইন্ডোজ কম্পিউটারের ব্যবহৃত ক্রোম ব্রাউজারে এধরনের বিপত্তি এড়াতে নতুন সফটওয়্যার রিমুভাল টুল নিয়ে এসেছে গুগল।



কোনো ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম ব্যবহারকারীর ব্রাউজার থেকে ডেটা সংগ্রহ করছে কি না, অপ্রয়োজনীয় অ্যাড দেখিয়ে ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে দিচ্ছে কি না এই দুশ্চিন্তারগুলোর অনেকটাই সমাধান করতে পারবে গুগলের নতুন সফটওয়্যার রিমুভাল টুল।
এই সফটওয়্যার রিমুভাল টুলকে ক্রোম ব্রাউজারের ‘ফ্যাক্টরি রিসেট’ ফিচার হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে বলে জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট সিনেট। টুলটি ক্রোম ব্রাউজারকে ‘অরিজিনাল সেটিংস’-এ ফিরিয়ে নিয়ে যাবে। রিমুভ করে দেবে ব্রাউজারের পারফর্মেন্সে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী প্রোগ্রামগুলোকে।
কম্পিউটার আইকন অথবা ‘স্টার্ট মেন্যু’-র অপশনে রাইট ক্লিক করে ‘প্রপার্টিজ’-এ যেতে হবে। ‘কন্ট্রোল প্যানেলে’ গিয়ে ‘সিস্টেম আইকন’-এ ক্লিক করেও এখানে যাওয়া যাবে।
নতুন উইন্ডোতে ‘সিস্টেম প্রটেকশন’-এ যেতে হবে। পরের পপ-আপ উইন্ডোর নিচে ‘ক্রিয়েট’ বাটনে ক্লিক করতে হবে। এতে আপনার সিস্টেম সেটিংস সেইভ হবে।
এরপর অনুসরণ করতে হবে নিচের পদক্ষেপগুলো:
১। সফটওয়্যার রিমুভাল টুল ওয়েবসাইটে যেয়ে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করতে হবে। সবগুলো শর্ত একসেপ্ট করে ডাউনলোড কমপ্লিট করতে হবে।
২। ডাউনলোড শেষে পপ আপ উইন্ডোতে ‘রান’ ক্লিক করতে হবে।
৩। কোন ম্যালওয়্যার প্রোগ্রাম আছে কি না তা জানিয়ে দেবে গুগল । যদি না থাকে তবে সরাসরি ধাপ ৫-এ চলে যেতে হবে।
৪। ‘রিমুভ সাসপিশাস প্রোগ্রাম’-এ ক্লিক করে টুলটি সম্পূর্ণ কাজ শেষ করার আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
৫। ক্রোমে নতুন একটি ট্যাব খুলে যাবে। এখানে ক্রোম ব্রাউজার রিসেট করে সব কুকি ডিলিট হবে করার পরামর্শ আসবে। এটা আবশ্যক নয়। তবে টুলটি ব্যবহার করার পরেও যদি ক্রোম ব্রাউজার নিয়ে কোনো জটিলতার মুখে পরতে হয় তবে এটা করাই ইতিবাচক হবে।
তবে মনে রাখতে হবে যে এই সফটওয়ার রিমুভাল টুল পুরো সিস্টেমের জন্য কোনো অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার নয়। কেবল ক্রোম ব্রাউজারের পারফর্মেন্সে প্রভাব ফেলে এমন প্রোগ্রামগুলোই স্ক্যান করবে এই টুল। কম্পিউটারে অন্য কোনো জটিলতার মুখোমুখি হলে সেক্ষেত্রে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে স্ক্যান করাই হবে শ্রেয়।

42
Use of PC / যত্নে রাখুন ওয়াই-ফাই
« on: July 08, 2015, 04:57:04 PM »
এখন যেন কেবল পিসি বা ম্যাকে ইন্টারনেট সংযোগ থাকলেও চলে না। স্মার্টফোন, ট্যাবলেট, স্মার্টটিভি থেকে শুরু করে গেইমিং কনসোল এমনকি ঘরের স্মার্ট হিটিং সিস্টেমের জন্যেও লাগে নেট কানেকশন।
ঘরে বসে ইচ্ছেমতো ইন্টারনেট ব্যবহার করতে অনেকেই এখন নির্ভর করেন ওয়াই-ফাই রাউটারের উপর। আসবাবপত্র থেকে করে প্রতিবেশীর ওয়াই-ফাই সিগনাল ঝামেলা পাকাতে পারে নিজের ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কে। তবে সহজ কিছু পদক্ষেপে অনেকটাই সমাধান করা সম্ভব দূর্বল ওয়াই-ফাই সমস্যার।
ওয়াই-ফাই সিগনালের পারফর্মেন্স চেক করুন: প্রথমেই যে কাজটা করা প্রয়োজন সেটা হলো নিজের ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের পারফর্মেন্স যাচাই করে দেখা। প্রতিবেশীও যতি ওয়াই-ফাই রাউটার ব্যবহার করেন তবে একে অপরের জন্য প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে নেটওয়ার্ক দুটি।
ওয়াই-ফাই সিগনাল পর্যবেক্ষণের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে ‘inSSIDer’ অ্যাপটি। অ্যাপটি নির্দিষ্ট এলাকার মধ্যে কার্যকর সবগুলো ওয়াই-ফাই সিগনাল সম্পর্কে জানিয়ে দেবে আপনাকে। এছাড়াও স্পিড টেস্ট ফিচার আছে অ্যাপটিতে, যা জানিয়ে দেবে ওয়াই-ফাই সংযোগের গতি।
ঘরের বিভিন্ন জায়গায় একাধিকবার পরীক্ষা চালানোই হবে শ্রেয়। রাউটার থেকে দূরত্ব আর ঘরের আসবাবপত্রের উপর নির্ভর করে পরিবর্তন আসবে স্পিড টেস্টে। 
সম্ভাব্য সমাধান: ঘরের কোথায় ওয়াই-ফাই সিগনাল দুর্বল সেটি একবার বের করে ফেললে সেই সমস্যার সমাধানটাও করা যাবে সহজে। ওয়াই-ফাই সিগনালের জন্য আরও শক্তিশালী ওয়াইফাই রাউটার লাগানো যেতে পারে যে কোনো সময়। কার্যকর বিকল্প হতে পারে নেটওয়ার্ক রিপিটার। একাধিক নেটওয়ার্ক রিপিটার বসিয়ে সমাধান করা যেতে পারে দুর্বল ওয়াই-ফাই সিগনালের।
আর আপনার বাসায় যদি দুটি একাধিক ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক থাকে তবে নেটওয়ার্ক দুটিকে একই এসএসআইডি দিয়ে জুড়ে দিতে পারেন একসঙ্গে। ফলে এক নেটওয়ার্ক থেকে আরেকটিতে পরিবর্তন সহজ হয়ে যাবে।
হার্ডওয়্যার: সোজা কথায় বলতে গেলে শক্তিশালী ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক চাইলে কিছুটা বেশি করে হলেও খরচ করতে হবে গাঁটের পয়সা। সম্প্রতি নতুন একটি ডুয়াল-ব্যান্ড ওয়াই-ফাই রাউটার বাজারজাত করছে লিংকসিস। লিংকসিস ডব্লিউআরটি১৯০০এসিতে আছে ১.২ গিগাহার্টজের প্রসেসর, চারটি অ্যান্টেনা, ই-সাটা এবং ইউএসবি ২ ও ইউএসবি ৩ পোর্ট।
এ ছাড়াও আছে গিগাবিট ওয়ান পোর্ট এবং গিগাবিট ল্যান পোর্ট। লিংকসিস এবং বেলকিন দুটি প্রতিষ্ঠানেরই আছে ‘এক্সটেন্ডার’। সিগনাল শক্তিশালী করার পাশাপাশি ডেটা ট্রান্সফারের গতিও বাড়ায় এক্সটেন্ডারগুলো।
বাজেটে ওয়াই-ফাই: ওয়াই-ফাইয়ের পেছনে বাড়তি পয়সা খরচ করতে না চাইলেও সমস্যা নেই। সহজে ওয়াই-ফাই সিগনাল পাবার জন্য রাউটারটি বসাতে হবে বাসার কেন্দ্রিয় কোনো উঁচু স্থানে। আর কর্ডলেস ফোন থেকেও দূরে রাখতে হবে রাউটারটি।
আর ঘন ঘন নেটওয়ার্ক পাসওয়ার্ডও বদলে নিতে হবে। অন্যথায় প্রতিবেশী যদি বিনে পয়সায় আপনার ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক চালাতে থাকে, তবে সিগনাল দুর্বল হয়ে পরবে সিগনাল।

43
ফেইসবুক বন্ধুদের শেয়ার করা পর্নো ভিডিওটিতে ক্লিক করার আগে একটু ভেবে দেখুন।


তবে ক্লিক যদি করেই ফেলেন এবং লিঙ্কটি যদি আপনার ফ্ল্যাশ সফটওয়্যার আপডেট করতে বলে তবে সঙ্গে সঙ্গে ওই ব্রাউজার উইন্ডোটি কন্ধ করে দিন। কারণ, আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন-- এটি ম্যালওয়্যার।
নিরাপত্তা গবেষক মোহাম্মাদ ফাগানির মতে, “ম্যালওয়্যারটি আদতে পর্নোভিত্তিক ট্রোজান, যা মাত্র দুই দিনে ঘায়েল করেছে প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট।” ম্যালওয়্যারটি আক্রমণ কৌশলটিকে “ম্যাগনেট” নাম দিয়েছেন ফাগানি এবং এটি আক্রান্ত ব্যবহারকারীর কিবোর্ড ও মাউসের মাধ্যমে করা কাজগুলোর লগ বা বিস্তারিত তথ্য চুরি করতে পারে, জানিয়েছে ব্রিটিশ দৈনিক পত্রিকা গার্ডিয়ান।
ম্যালওয়্যারটি কীভাবে কাজ সে বিষয়টিও ব্যাখ্যা করেন মোহাম্মাদ ফাগানি। তিনি জানান-- “আক্রান্ত ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট থেকে তার বন্ধুদের ট্যাগ করে ফেইসবুকে একটি পর্নো ভিডিও শেয়ার করে ট্রোজান ম্যালওয়্যারটি। লিঙ্কটিতে ক্লিক করলে ব্যবহারকারীদের একটি ফ্ল্যাশ প্লেয়ার ডাউনলোড করতে বলা হয়। ওই ফ্ল্যাশ প্লেয়ারটি আসলে ট্রোজান ম্যালওয়্যারটির ডাউনলোড লিঙ্ক।”

44
কম্পিউটার যারা ব্যবহার করেন তারা নিশ্চয় 32 bit, 64 bit এর নাম শুনেছেন। 32 bit আর 64 bit এর জন্য আলাদা আলাদা প্রসেসর, অপারেটিং সিস্টেম, সফটওয়ার, আর ড্রাইভার আছে। তবে নতুনদের মধ্যে অনেকেই জানেন না এই ৩২ বিট আর ৬৪ বিট (X86 ও X64) কি বা Difference between 64bit and 32bit। এদের মধ্যে পার্থক্য কি, কি জন্য ব্যবহার করা হয় বা নিজের কম্পিউটারটি কত বিটের তা কিভাবে চেক করবেন তাও অনেকের অজানা। এটি নিয়েই আমার পোষ্টটি লেখা। এখানে প্রশ্নগুলোর উত্তর দেয়ার চেস্টা করছি।



৩২ বিট আর ৬৪ বিট এ পার্থক্য কিঃ
১। ৩২ বিট এর চেয়ে ৬৪ বিটে উইন্ডোজের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশি, বিশেষ করে ৬৪ বিটের অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে Kernel Patch Protection অনেক বেশি শক্তিশালী হয়। Kernel হল প্রসেসর, হার্ডওযার,ডিভাইস ড্রাইভার এর সাথে অন্যান্য সফটওয়ারের সমন্বয় রক্ষা করে চলার একটি পদ্ধতি যার উপর ভিত্তি করে অপারেটিংস সিস্টেম তৈরি হয়। একে Hardware, Software, firmware Adapting ও বলা যেতে পারে। একেক অপারেটিং সিস্টেমে একেক ধরনের Kernel ব্যবস্থা ব্যবহার করা হয়।

২। ৬৪ বিট উইন্ডোজে ডিজিটাল সাইন ছাড়া ড্রাইভার ইন্সটল করা যায় না। ডিজিটাল সাইনটা এক প্রকার কোম্পানির সীলের মত। যখন ঐ সফটওয়ারটাকে ভাইরাস আক্রমন করে বা এর মধ্যে কোন পরিবর্তন হয় তখন ডিজিটাল সাইনটি পরিবর্তিত হয়ে যায় যাকে হিসেবে উইন্ডোজ ধরে নেয়। ৩২ বিটেও ডিজিটাল সাইন ছাড়া ড্রাইভার ইন্সটল না করার অপশন আছে তবে এটি ডিফল্ট সেটিংস নয়। কিন্তু ৬৪বিট অপারেটিং সিস্টেমের উইন্ডোজ Digitally Signed Broken কে অনুমোদন করে না।

৩। ৬৪ বিট প্রসেসরে ৬৪ বিট এবং ৩২ বিট দুই ধরনের উন্ডোজই (অপারেটিং সিস্টেম) ব্যবহার করা যায়। তবে ৩২ বিট প্রসেসরে শুধু মাত্র ৩২ বিট উন্ডোজই ব্যবহার করা যায়। সুতরাং ৬৪বিট উইন্ডোজ ব্যবহার করতে চায়লে ৬৪বিট প্রসেসরই লাগবে।

৪। ৬৪বিট উইন্ডোজে কিছু কিছু ৩২বিটের সফওয়ার, আর ড্রাইভার রান করা গেলেও অনেক সময় সমস্যা দেখা দেয়, সঠিকভাবে কাজ করে না। তবে ৩২বিট উইন্ডোজে ৬৪বিট সফটওয়ার বা ড্রাইভার কোনটাই কাজ করে না। অর্থাৎ সঠিকভাবে কাজ করার জন্য ৬৪বিটের জন্য ৬৪বিটের সফটওয়ার আর ড্রাইভার যেমন দরকার তেমন ৩২ বিটের জন্যও ৩২বিটের সফটওয়ার আর ড্রাইভার দরকার। আবার ১৬বিট প্রোগ্রামগুলো ৩২বিটে কাজকরলেও ৬৪বিটে কাজ করে না। ৬৪ বিটের প্রোগ্রামগুলো ৩২বিটের চেয়ে পারফরমেন্স ভাল দেখায়। যেমন ক্রাশ করা বা এরকম অন্যান্য সমস্যাগুলো থেকে ৬৪বিট প্রোগ্রামগুলো মুক্ত বললেই চলে।

৫। ৬৪বিট প্রসেসর সাধারণত x64 এবং ৩২বিট প্রসেসর সাধারণত x86 গতিতে চলে।

৬। ৩২ বিটের জন্য সাধারণত 512MB থেকে 4 GB পর্যন্ত RAM Recommend করা হয় যেখানে ৬৪বিটের জন্য 4 GB Recommend করা হয়। এর চেয়ে কম হলেও চলে। অনেকেই মনে করে ৬৪ বিটের অপারেটিং সিস্টেম চালানোর জন্য কমপক্ষে 4GB RAM দরকার হয়। বিষয়টা সেরকম নয়। বরং আপনি 2GB RAM দিয়েও ৬৪ বিটের অপারেটিং সিস্টেম চালাতে পারেন যদি আপনার প্রসেসর তা সাপোর্ট করে।

সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল 4 GB এর উপর RAM ব্যবহার করতে চায়লে অবশ্যই ৬৪বিট প্রসেসর আর উইন্ডোজ ব্যবহার করতে হবে। কারণ ৩২ বিটে 4 GB এর উপর RAM ব্যবহার করা হলেও তা ব্যবহৃত হয় না। এমনকি অনেক সময় সর্বোচ্চ 3 GB পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়ে বাকিগুলো RAM অব্যবহৃত থেকে যায় কারণ হার্ডওয়ার সাপোর্ট করে না। অন্যদিকে ৬৪বিটে 1GB থেকে 128GB এর চেয়ে বেশি RAM সাপোর্ট করে। যদিও এখনো 128GB RAM ব্যবহারের রেকর্ড শুনা যায়নি। তবে ব্যবস্থাটা রাখা হয়েছে।

যে সব কাজের জন্য বেশি RAM প্রয়োজন তার জন্য ৬৪বিটের বিকল্প নেই। যেমন হলিউডের যে ফিল্মগুলো তৈরি করা হয় তাতে সব ৬৪বিটের প্রোগ্রামগুলোই ব্যবহার করা হয়। তেমনি 3D, High powerful Graphicsআর Multimedia জন্য ৬৪বিট একমাত্র সমাধান। তবে বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করে ৩২ বিটেও 4G এর বেশিRAM ব্যবহার করা যায়। তবে এটি Windows Kernel Security দুর্বল করে দেবে। তাই অভিজ্ঞরা পরামর্শদিয়েছেন ঐ ঝুঁকি না নেয়ার জন্য।

45
কম্পিউটার যারা ব্যবহার করেন তারা নিশ্চয় 32 bit, 64 bit এর নাম শুনেছেন। 32 bit আর 64 bit এর জন্য আলাদা আলাদা প্রসেসর, অপারেটিং সিস্টেম, সফটওয়ার, আর ড্রাইভার আছে। তবে নতুনদের মধ্যে অনেকেই জানেন না এই ৩২ বিট আর ৬৪ বিট (X86 ও X64) কি বা Difference between 64bit and 32bit। এদের মধ্যে পার্থক্য কি, কি জন্য ব্যবহার করা হয় বা নিজের কম্পিউটারটি কত বিটের তা কিভাবে চেক করবেন তাও অনেকের অজানা। এটি নিয়েই আমার পোষ্টটি লেখা। এখানে প্রশ্নগুলোর উত্তর দেয়ার চেস্টা করছি।



৩২ বিট আর ৬৪ বিট এ পার্থক্য কিঃ
১। ৩২ বিট এর চেয়ে ৬৪ বিটে উইন্ডোজের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশি, বিশেষ করে ৬৪ বিটের অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে Kernel Patch Protection অনেক বেশি শক্তিশালী হয়। Kernel হল প্রসেসর, হার্ডওযার,ডিভাইস ড্রাইভার এর সাথে অন্যান্য সফটওয়ারের সমন্বয় রক্ষা করে চলার একটি পদ্ধতি যার উপর ভিত্তি করে অপারেটিংস সিস্টেম তৈরি হয়। একে Hardware, Software, firmware Adapting ও বলা যেতে পারে। একেক অপারেটিং সিস্টেমে একেক ধরনের Kernel ব্যবস্থা ব্যবহার করা হয়।

২। ৬৪ বিট উইন্ডোজে ডিজিটাল সাইন ছাড়া ড্রাইভার ইন্সটল করা যায় না। ডিজিটাল সাইনটা এক প্রকার কোম্পানির সীলের মত। যখন ঐ সফটওয়ারটাকে ভাইরাস আক্রমন করে বা এর মধ্যে কোন পরিবর্তন হয় তখন ডিজিটাল সাইনটি পরিবর্তিত হয়ে যায় যাকে হিসেবে উইন্ডোজ ধরে নেয়। ৩২ বিটেও ডিজিটাল সাইন ছাড়া ড্রাইভার ইন্সটল না করার অপশন আছে তবে এটি ডিফল্ট সেটিংস নয়। কিন্তু ৬৪বিট অপারেটিং সিস্টেমের উইন্ডোজ Digitally Signed Broken কে অনুমোদন করে না।

৩। ৬৪ বিট প্রসেসরে ৬৪ বিট এবং ৩২ বিট দুই ধরনের উন্ডোজই (অপারেটিং সিস্টেম) ব্যবহার করা যায়। তবে ৩২ বিট প্রসেসরে শুধু মাত্র ৩২ বিট উন্ডোজই ব্যবহার করা যায়। সুতরাং ৬৪বিট উইন্ডোজ ব্যবহার করতে চায়লে ৬৪বিট প্রসেসরই লাগবে।

৪। ৬৪বিট উইন্ডোজে কিছু কিছু ৩২বিটের সফওয়ার, আর ড্রাইভার রান করা গেলেও অনেক সময় সমস্যা দেখা দেয়, সঠিকভাবে কাজ করে না। তবে ৩২বিট উইন্ডোজে ৬৪বিট সফটওয়ার বা ড্রাইভার কোনটাই কাজ করে না। অর্থাৎ সঠিকভাবে কাজ করার জন্য ৬৪বিটের জন্য ৬৪বিটের সফটওয়ার আর ড্রাইভার যেমন দরকার তেমন ৩২ বিটের জন্যও ৩২বিটের সফটওয়ার আর ড্রাইভার দরকার। আবার ১৬বিট প্রোগ্রামগুলো ৩২বিটে কাজকরলেও ৬৪বিটে কাজ করে না। ৬৪ বিটের প্রোগ্রামগুলো ৩২বিটের চেয়ে পারফরমেন্স ভাল দেখায়। যেমন ক্রাশ করা বা এরকম অন্যান্য সমস্যাগুলো থেকে ৬৪বিট প্রোগ্রামগুলো মুক্ত বললেই চলে।

৫। ৬৪বিট প্রসেসর সাধারণত x64 এবং ৩২বিট প্রসেসর সাধারণত x86 গতিতে চলে।

৬। ৩২ বিটের জন্য সাধারণত 512MB থেকে 4 GB পর্যন্ত RAM Recommend করা হয় যেখানে ৬৪বিটের জন্য 4 GB Recommend করা হয়। এর চেয়ে কম হলেও চলে। অনেকেই মনে করে ৬৪ বিটের অপারেটিং সিস্টেম চালানোর জন্য কমপক্ষে 4GB RAM দরকার হয়। বিষয়টা সেরকম নয়। বরং আপনি 2GB RAM দিয়েও ৬৪ বিটের অপারেটিং সিস্টেম চালাতে পারেন যদি আপনার প্রসেসর তা সাপোর্ট করে।

সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল 4 GB এর উপর RAM ব্যবহার করতে চায়লে অবশ্যই ৬৪বিট প্রসেসর আর উইন্ডোজ ব্যবহার করতে হবে। কারণ ৩২ বিটে 4 GB এর উপর RAM ব্যবহার করা হলেও তা ব্যবহৃত হয় না। এমনকি অনেক সময় সর্বোচ্চ 3 GB পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়ে বাকিগুলো RAM অব্যবহৃত থেকে যায় কারণ হার্ডওয়ার সাপোর্ট করে না। অন্যদিকে ৬৪বিটে 1GB থেকে 128GB এর চেয়ে বেশি RAM সাপোর্ট করে। যদিও এখনো 128GB RAM ব্যবহারের রেকর্ড শুনা যায়নি। তবে ব্যবস্থাটা রাখা হয়েছে।

যে সব কাজের জন্য বেশি RAM প্রয়োজন তার জন্য ৬৪বিটের বিকল্প নেই। যেমন হলিউডের যে ফিল্মগুলো তৈরি করা হয় তাতে সব ৬৪বিটের প্রোগ্রামগুলোই ব্যবহার করা হয়। তেমনি 3D, High powerful Graphicsআর Multimedia জন্য ৬৪বিট একমাত্র সমাধান। তবে বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করে ৩২ বিটেও 4G এর বেশিRAM ব্যবহার করা যায়। তবে এটি Windows Kernel Security দুর্বল করে দেবে। তাই অভিজ্ঞরা পরামর্শদিয়েছেন ঐ ঝুঁকি না নেয়ার জন্য।

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 8