Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Anuz

Pages: 1 ... 110 111 [112] 113 114 ... 124
1666
Great performance from a genius player.

1667
He is always a confusing person.

1668
He is really great..........

1669
বাঘে- সিং হে লরাই............ 8)

1670
We are all sympathetic for the attack.

1671
Bad performance. Hope they will come back very soon.

1672
২০১৪ বিশ্বকাপের ইউরো অঞ্চলের প্লে-অফের কথা মনে আছে? রীতিমতো দুঃস্বপ্ন উপহার দিয়েছিল প্লে-অফটা। ভাবা যায়, দুই লেগের একটা প্লে-অফ, তাতে হারলে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পর্তুগাল আর ইব্রাহিমোভিচের সুইডেনের যেকোনো একটি বাদ! পুরো শ্যাম রাখি না কূল রাখি অবস্থা।
এই দুঃস্বপ্ন পুরো ঘুচিয়ে দেওয়া তো সম্ভব নয়, সে ক্ষেত্রে ফিফার সদস্য দেশ সবগুলোকেই বিশ্বকাপে সুযোগ দিতে হবে। তবে কিছুটা স্বস্তি পেতে পারেন, অন্তত আরও বেশি বড় দলকে বিশ্বকাপে দেখার সুযোগ হতে পারে। ৪০ দল নিয়ে বিশ্বকাপ আয়োজনের পরিকল্পনা চলছে। জুরিখে ফিফার সদর দপ্তরে ফিফার সভায় এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। তবে ফিফার সদস্য সব দেশের এতে ভোট দেওয়ার সুযোগ থাকছে না, শুধু ফিফার নির্বাহী কমিটিই এই সিদ্ধান্ত নেবে।
৪০ দলের বিশ্বকাপের চিন্তায় অবশ্য এখনই আনন্দে লাফিয়ে ওঠার কিছু নেই। যদি এমন বর্ধিত কলেবরে বিশ্বকাপ আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়-ও, সেটি বাস্তবায়িত হতে আরও ১০ বছর অপেক্ষা করতে হবে। ২০২৬ বিশ্বকাপ থেকে বিশ্ব ফুটবলের সবচেয়ে বড় আসর হবে ৪০ দল নিয়ে।
তবে এর বিপরীত মতও আছে। এতে 'অধিক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট' হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। এখন বিশ্বকাপ হয় ৩২ দলের, এক মাস জুড়ে। আরও ৮টি দল বাড়াতে হলে ম্যাচ বাড়বে ৩২টি! তাতে বিশ্বকাপে 'মেদ' বেড়ে যাবে কি না এই নিয়ে একটা বিতর্ক হতেই পারে। এখন গ্রুপ পর্বে যে পদ্ধতি ৪ দলের ৮ গ্রুপ হয়, সেখান থেকে দুটি করে দল যায় শেষ ষোলোতে। এই পদ্ধতিতেও পরিবর্তন আনতে হবে।
এর আগে সর্বশেষ ১৯৯৮ সালে বিশ্বকাপকে ৩২ দলের করার সিদ্ধান্ত হয়েছিল। তারও ১৬ বছর আগে ১৯৮২ বিশ্বকাপ থেকে টুর্নামেন্ট হতো ২৪ দলের।

1673
Football / বহিষ্কার রিয়াল মাদ্রিদ
« on: December 06, 2015, 08:28:03 PM »
এল ক্লাসিকোতে পরাজয়ের ক্ষতটা এখনো টাটকা। তবে তার চেয়েও বড় একটা ধাক্কা খেতে হলো—স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন (এফইএফ) কোপা ডেল রে থেকে বহিষ্কার করেছে রিয়াল মাদ্রিদকে। কাল স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন (এফইএফ) টুর্নামেন্ট কমিটির প্রধান ফ্রান্সিসকো রুবিয়ো নিশ্চিত করেছেন, রিয়াল এবারের কোপা ডেল রেতে আর খেলতে পারবে না। রুশ উইঙ্গার চেরিশেভকে অবৈধভাবে খেলানোর জন্যই রিয়ালকে বহিষ্কৃত হতে হয়েছে।
দুই দিন আগে কোপা ডেল রের চতুর্থ রাউন্ডে কাদিজের বিপক্ষে ম্যাচটা নিয়েই যত বিতর্ক। ওই ম্যাচে রিয়ালের হয়ে নেমে চেরিশেভ একটি গোলও পেয়েছিলেন। কিন্তু গত বছর ভিয়ারিয়ালের হয়ে তিনটি লাল কার্ড পাওয়ার পর তাঁর শেষ ৩২-এর আগে অন্তত একটি ম্যাচে খেলতে পারারই কথা নয়। ম্যাচ শেষেই কাদিজ অভিযোগ করেছিল, সেটির ভিত্তিতেই বহিষ্কার করা হয়েছে রিয়ালকে।
তার আগে গত পরশু সংবাদ সম্মেলনে এসে আত্মপক্ষ সমর্থন করে যান রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ। তাঁর ব্যাখ্যা ছিল, স্প্যানিশ ফুটবলের শৃঙ্খলাবিধির ৪১ ধারা অনুযায়ী খেলোয়াড়কে নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারটি না জানালে সেটা প্রয়োগ করা যায় না। চেরিশেভকেও সেটা জানানো হয়নি। আর সেটি জানানো হলেও এই নিষেধাজ্ঞাটা ধোপে টেকে না। কারণ ১১২ ধারা অনুযায়ী প্রথম তিন রাউন্ডের পর নিষেধাজ্ঞা উঠে যায়। কিন্তু লিগ কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি দাবির একটিও ধোপে টেকেনি। পেরেজ অবশ্য পরশুই জানিয়ে রেখেছেন, এ রকম কিছু হলে স্পেনের সর্বোচ্চ ক্রীড়া আদালতের কাছে আপিল করবেন। আগে অবশ্য রিয়ালকে ফেডারেশনের আপিল কমিটির কাছে যেতে হবে। সেখানে ব্যর্থ হলে সুযোগ থাকছে স্প্যানিশ ক্রীড়া আদালতে যাওয়ার।
রিয়াল মাদ্রিদে এই প্রশাসনিক সমন্বয়হীনতা কেন হলো? স্প্যানিশ পত্রিকা মার্কা একটু অবাক, ‘প্রতিটি দলেরই দায়িত্বপ্রাপ্ত একজন লোক থাকেন যাঁর কাজ খেলোয়াড়দের নিষেধাজ্ঞা হালনাগাদ রাখা। রিয়ালের মতো ক্লাবে সে রকম কেউ নেই, এটি বিশ্বাস করাটা কঠিন।’ জেরার্ড পিকের কাছে এটি স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ানের কৌতুকের মতো মনে হচ্ছে। বার্সেলোনা ডিফেন্ডার জোর দিয়েই বলেছেন বার্সেলোনায় কখনো এমনটি ঘটবে না, ‘আমি খুব কৌতূহলী মানুষ, সুতরাং আমি তাদের বলব দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিটিকে খুঁজে বের করুন। এটি এখন ম্যাচ প্রতিনিধি কার্লোস নাভালের ব্যাপার। আমি জানি না মাদ্রিদে কে এই কাজটা করেন, কিন্তু তাদের তো লোকবল অনেক।’

1674
এক মাসের ব্যবধানে দেশের বাজারে সোনার দাম আরেক দফা কমেছে। গতকাল শনিবার থেকে বিভিন্ন মানের সোনার দাম প্রতি ভরিতে ১ হাজার ২২৪ টাকা কমানো হয়েছে। বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এ দাম কমানোর ঘোষণা দেয়।
এর আগে সর্বশেষ গত ৯ নভেম্বর আগের দফায় সোনার দাম কমানো হয়েছিল। এরপর গতকাল আরেক দফা কমানো হলো। শনিবার থেকেই নতুন দাম কার্যকর বলে সমিতির পক্ষ থেকে জানানো হয়।
নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেট সোনা আজ থেকে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ৪১ হাজার ২৯০ টাকা ৫৬ পয়সায় বিক্রি হবে, যা এত দিন ছিল ৪২ হাজার ৫১৫ টাকা ভরি। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা আজ থেকে ৩৯ হাজার ১৯১ টাকা এবং ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৩২ হাজার ৫৪২ টাকা ৫৬ পয়সায় বিক্রি হবে। এ ছাড়া সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা ২১ হাজার ৪৬২ টাকা বিক্রি হবে।
বাজুস জানিয়েছে, মানভেদে প্রতি ভরিতে সোনার দাম ১ হাজার ২২৪ টাকা কমেছে। সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যদের সর্বসম্মত মতামতের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। আগের দফায় অর্থাৎ ৯ নভেম্বর থেকে প্রতি ভরিতে সোনার দাম ১ হাজার ২২৫ টাকা করে কমানো হয়েছিল।
এদিকে, সোনার দামের পাশাপাশি কমেছে রুপার দামও। ২১ ক্যাডমিয়ামের প্রতি ভরি রুপার দাম আগের চেয়ে ৫৮ টাকা ৩২ পয়সা কমে গতকাল থেকে বিক্রি হচ্ছে ৮৭৫ টাকায়।
গত আগস্ট মাস থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রতি মাসেই সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করে আসছে সংগঠনটি। আগস্ট থেকে ডিসেম্বর—এই পাঁচ মাসের মধ্যে তিন দফায় দাম কমেছে আর দুই দফায় বাড়ানো হয়।
বাজুসের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৩ আগস্ট সোনার দাম প্রতি ভরিতে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৫১৬ টাকা বাড়ানো হয়েছিল। এরপর ৮ সেপ্টেম্বর এসে এ দাম ভরিতে ১ হাজার ৫০ টাকা পর্যন্ত কমানো হয়। আবার ১৫ অক্টোবর এ দাম ভরিতে ১ হাজার ৫১৭ টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। আর ৯ নভেম্বর ও ৫ ডিসেম্বর পরপর দুই দফায় সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ৪৪৯ টাকা কমানো হয়েছে।
জানতে চাইলে বাজুসের সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক খান গত সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, আমরা যখন সমিতির সভা করে দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম তখন আন্তর্জাতিক বাজারেও দাম কম ছিল। ওই সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে দাম কমানোর ঘোষণা দেওয়া হয়। কিন্তু এর মধ্যে আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম বেড়ে গেছে। যদি আন্তর্জাতিক বাজারে বাড়তি এ দাম না কমে তাহলে দু-এক দিনের মধ্যে আবারও দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়াতে হবে।
আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশের বাজারে দাম বাড়ানোর যৌক্তিকতার বিষয়ে জানতে চাইলে এনামুল হক বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার কম দাম খুব বেশি স্থায়ী ছিল না। যে কারণে আমরা কম দামে কেনার সুযোগ পাইনি। আমাদের বাড়তি দামেই কিনতে হয়েছে।

1675
যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্য নিয়ে ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির পাঁচ শিক্ষার্থী মো. মাজহারুল হক, মো. সিফাত হক, লোকমান হোসেন, তৌকির আহমেদ ও রিয়াদুল ইসলাম তৈরি করছেন মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন (অ্যাপ)। তাঁদের দল ফাস্ট ফাইভের অ্যাপ সচেতনতা যেমন তৈরি করবে, তেমনই রোগীর অবস্থানের ওপর ভিত্তি করে যক্ষ্মা নিরাময়ে সম্ভাব্য সমাধান দেবে।

গতকাল শনিবার রাজধানীর ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে গিয়ে দেখা মেলে এ রকম আরও ২৬টি দলের। সামাজিক পরিবর্তনে প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনকে মূলমন্ত্র ধরে তাঁরা অংশ নিয়েছেন ‘ব্র্যাকাথন’ নামের অ্যাপ তৈরির এ প্রতিযোগিতায়। শুক্রবার সকালে শুরু হওয়া এ প্রতিযোগিতা চলে টানা ৩৬ ঘণ্টা।
প্রথমবারের মতো আয়োজিত ব্র্যাকাথনে অংশ নিচ্ছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠানের ২৭টি দল। তাদের ঠিক করে দেওয়া হয় ১১টি বিষয়। সামাজিক সমাধান প্রধান বিষয় হলেও কিছু অ্যাপ ছিল ব্র্যাক-কেন্দ্রিক।
আজ রোববার সন্ধ্যায় ব্র্যাকাথনে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হবে। বিজয়ী দল নির্বাচনে অ্যাপের বিষয়, সমাজে সেটির প্রভাব, উদ্ভাবন, অ্যাপের কার্যকারিতা এবং বিচারকদের সামনে তা উপস্থাপনের ওপর গুরুত্ব দেবে বলে জানা যায়। বিজয়ী দলগুলো উপহার হিসেবে তাদের অ্যাপ তৈরির জন্য তিন হাজার মার্কিন ডলার পর্যন্ত আর্থিক সহায়তা পাবে। তাছাড়া ফেসবুক আয়োজিত মোবাইল-ভিত্তিক স্টার্টআপ প্রতিযোগিতা ‘এফবি স্টার্ট’-এ অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে তারা।

1676
রাজধানীর ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে (ডব্লিউইউবি) হয়ে গেল কম্পিউটার বিজ্ঞান উৎসব। বিশ্ববিদ্যালয়টির কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ চতুর্থবারের মতো ‘সিএসই ফেস্টিভ্যাল ২০১৫’ নামের এই উৎসবের আয়োজক।
গতকাল শনিবার রাতে সমাপনী অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণের মাধ্যমে শেষ হয় এই উৎসব। সমাপনী অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, এমন উদ্যোগের সঙ্গে নতুনদের এগিয়ে আসতে হবে নতুন ইতিহাস গড়ার জন্য। পেছনে তাকাবে শেখার জন্য। সামনের দিকে এগোবে পরিকল্পনার জন্য। আর বর্তমানকে ভালোবাসতে হবে ভবিষ্যতের জন্য। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডব্লিউইউবির উপাচার্য আবদুল মান্নান চৌধুরী, সহ-উপাচার্য এম নুরুল ইসলামসহ অনেকে।
শুক্রবার উৎসবের উদ্বোধন করেন তথ্যপ্রযুক্তিবিদ মোস্তাফা জব্বার। এ সময় তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশসহ বিশ্বে এখন কস্পিউটার প্রোগ্রামারের চাহিদা বাড়ছে। তাই দেশে কম্পিউটার প্রোগ্রামার তৈরিতে কাজ করতে হবে।’
উৎসবে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ‘বট-বল নামের রোবটদের ফুটবল প্রতিযোগিতা, তথ্যপ্রযুক্তি প্রকল্প প্রদর্শনী, গেম প্রতিযোগিতা এবং কলেজ পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন ছিল উৎসবে। উৎসবের সমন্বয়ক কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী হাসান জানান, শিক্ষার্থীদের জানার ও শেখার আগ্রহ বাড়াতে এবং প্রযুক্তিবিদ ও সাম্প্রতিকতম প্রযুক্তির সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পরিচয় করিয়ে দিতে প্রতিবছর এই ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রমের আয়োজন করা হচ্ছে।
উৎসবে অনুষ্ঠিত গেম প্রতিযোগিতায় নিড ফর স্পিড গেমে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বীরশ্রেষ্ঠ নুর মোহাম্মদ কলেজের ছাত্র রিদওয়ান আহমেদ ভূইয়া। রানারআপ হয়েছেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির রিজন। ফিফা ১৫ গেমে চ্যাম্পিয়ন ও রানারআপ হয়েছেন ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির মেনন খান এবং ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির আলফা রত্ন। বুটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি এবং রানারআপ ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি। তথ্যপ্রযুক্তি অলিম্পিয়াডের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির নাইম সাগর এবং রানারআপ হয়েছেন বুয়েটের তাহসিনা আলম। কলেজ পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের শাওন চৌধুরী এবং রানারআপ সেন্ট যোসেফ স্কুল অ্যান্ড কলেজের ওয়াসনা আহমেদ খান।
উৎসবের প্রথম দিন ছিল তিনটি সেমিনার ও একটি কর্মশালা। সেমিনারগুলো ছিল বাংলা উইকিপিডিয়া, তথ্যপ্রযুক্তি সাংবাদিকতা এবং প্রোগ্রামিং নিয়ে।
গতকাল উৎসবের শেষ দিনে সকাল থেকে ছিল নানা ধরনের কুইজ, গেম প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব ও পুরস্কার বিতরণ। দুপুরে গুগল ডেভেলপার গ্রুপ (জিডিজি) বাংলার আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় বাংলা কম্পিউটিং বিষয়ে ধারণা দেওয়ার প্রতিযোগিতা ‘আইডিয়া থন’। এতে শিক্ষার্থীরা নানা রকম নতুন আইডিয়া দেন।

1677
Its a common problem. So, hopefully everyone must be benefited with this one.

1678
Informative post. Thanks for sharing.

1679
Important issue. Thanks for sharing.........

1680
Its true but difficult to maintain........... :)

Pages: 1 ... 110 111 [112] 113 114 ... 124