Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - ishaquemijee

Pages: 1 [2] 3 4 ... 9
16
Body Fitness / হাঁটার উপকারিতা কী?
« on: May 17, 2020, 03:50:35 PM »

চলুন হঁটি। হাঁটতে হাঁটতে জেনে নিই হাঁটার উপকারিতা।পরিব্রাজক মানে নিশ্চয় জানা? হাঁটতে হাঁটতে দুনিয়া সফর করাতে কোন লাভ নেই। করোনা কালে আপনি হাজার হজার পরিব্রাজক কে হয়তো দেখছেন এটা আসলে ভালো থাকার জন্য নয়, বাড়ি পৌছানোর জন্য। আমরা হাঁটার উপকারিতা নিয়ে আজ আলোচনা করবো। যেহেতু আমরা উপকারিতা খুঁজছি তাই বাড়ি পৌছানোর জন্য আমাদের হাঁটা নয় বরং ভালো থাকাটাই মূখ্য।


অবশ্যই হাঁটার উপকারিতা আনেক। তবে রোজ নিয়মিত জোরে জোরে প্রায় ১০০০০ হাজার পা ফেলতে হবে এবং শরীর দিয়ে ঘাম ঝাড়াতে হবে। এর ফলে যা উপকার পাবেন তা নীচে দেখুন।

১) রোজ ভোরে হাটুন, মুক্ত বাতাস আপনার ফুসফুসের ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। শ্বাস প্রশ্বাস সহজ হয়ে যাবে।

২) উচ্চ রক্ত চাপ থাকবে না। ফলে আপনার হার্ট অ্যাটাক এর ভয় নেই, উপরি আপনার কিডনি ভালো থাকবে।

৩) রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।ভিটামিন -ডি বেশি কাজ করবে, আপনি সব কিছুতে এনার্জি পাবেন।

৪) হাঁটা মানসিক চাপ কমিয়ে দেয়। এন্ডোফিনিস হরমোন(Happy Hormones) বেশি ঝাড়ার জন্য আপনি সুখী থাকেন।

৫) আপনার হাড়,পেশি এবং জয়েন্ট শক্ত হয়।

৬) হঁটা আপনার হৃদয় কে মজবুত করে।

৭) ওজন অনেক রোগের কারন। হাঁটুন ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

৮) হাঁটলেই ঘুমের সমস্যা শেষ।

৯) সুগার হলেই সবাই হাঁটে কারন হাঁটলে সুগার কমে।

১০) হাঁটতে গিয়ে যাদের সাথে দেখা হয় তাদের সাথে বন্ধুত্ব হয়।

বসে থেকে লাভ কি? চলুন হাঁটি। হেঁটেই যদি ভালো থাকা যায় ক্ষতির চে লাভ বেশি।

17

কোনো ভাইরাসের একবার আবির্ভাব হলে তা থেকে পৃথিবীর কোনো দিনই মুক্তি হয়না।

সব থেকে বড়ো কথা হলো এই যে কত দিনে করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন বা প্রতিষেধক আবিষ্কার হবে। ভ্যাকসিন আবিষ্কার হলেই এটি নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। এর ভয়াবহতা আর থাকবে না। পৃথিবীতে সাম্প্রতিক কালের অতিমারীর ঘটনাতে একটু আলোকপাত করা যাক তাহলে এই প্রশ্নের উত্তর সম্পর্ক্যে কিছুটা ধারণা পাওয়া যাবে।

২০০৩ সালে সার্স অতিমারীতে কয়েক হাজার লোক আক্রান্ত হয়েছিল এবং এই ভাইরাসের স্থায়িত্ব ছিল ২০ মাস অর্থাৎ ২০ মাস পরে সার্সের ভ্যাকসিন আবিষ্কৃত হয়েছিল।

করোনা ভাইরাসের ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা বলছেন এর ভ্যাকসিন আবিষ্কার হতে ১২-১৮ মাস সময় লাগতে পারে, কিছু কিছু বিজ্ঞানী এর থেকে বেশি সময় লাগতে পারে তারও ইঙ্গিত দিয়েছেন। তবে বেশির ভাগ বিজ্ঞানীদের দল ১২-১৮ মাসের কথাই বলেছেন। আমরা আশা রাখবে যেখানে পৃথিবীর তাবড় তাবড় বিজ্ঞানীগণ প্রতিনিয়ত পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছেন এবং সাথে সাথে সুপার কম্পিউটার গুলোও কাজ করছে তাতে খুব শীঘ্রই ভ্যাকসিন আবিষ্কার হবে। তাই যত দিন না অব্দি ভ্যাকসিন বা প্রতিষেধক আবিষ্কার হচ্ছে তত দিনে এই ভাইরাস থেকে পৃথিবীবাসীর স্বস্তি নেয়। তবে আশার কথা হলো আমেরিকা একটি ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেছে বলে দাবি করেছে এবং সেটি এখন টেস্টিং এর পর্যায়ে আছে। শুধু আমেরিকাই নয় ক্ষমতাশীল সমস্ত দেশই সর্বদা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাই আশা করা যায় শীঘ্রই ভ্যাকসিন বানানোর ক্ষেত্রে কোনো ভালো উন্নতি হবে ।

যেতেতু এখনও এই ভাইরাসের কোনো প্রতিষেধক আবিষ্কার হয়নি, তাই ভাইরাস ছড়িয়ে পরা বন্ধ করার একমাত্র পথ সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা এবং লকডাউন। তাই সবাই যতটা সম্ভব লকডাউন মেনে চলুন সরকারের পরবর্তী নির্দেশ পাওয়া অব্দি।

সবাই সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।
Collected:

18

জিম ছাড়ার প্রধান পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হচ্ছে আপনি আগের তুলনায় স্বাস্থ্যবান, সুস্থ এবং সুখী থাকবেন।

মিথ#১: জিম ছাড়ার পরে আপনি মোটা হয়ে যাবেন???????????????????????????????????

নিশ্চিত থাকুন আপনি মোটা হবেন না।

জিম ছাড়ার পরে মোটা হয়ে যাওয়ার মিথ অনেকে এটা এজন্য বিশ্বাস করে কারনে জিম করাকালীন সময়ে লোকজন কঠিন ডায়েটে বা ভুল ডায়েটে থাকে। জিম ছাড়ার সাথে সাথে তারা পুরাতন খাদ্যাভাসে ফিরে আসে এতে শরীর ফুলে উঠে।

সব জিম গুনগতমানে ভাল হয় না, অনেক জিম শুধু গ্রাহক টানার জন্য চটাকদার বিজ্ঞপনের ভাষা ব্যবহার করে। কিন্তু সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান থাকা সারাজীবনের সাধনা। কোন ধরণের শারীরিক কসরত ছাড়া শরীরের ওজন বাড়ানো বা কমানো আর সেটাকে দীর্ঘ মেয়াদে ধরে রাখার আশা করা ভুল। মানুষের শরীর তৈরিই হয়েছে খাবার সন্ধানের জন্য, প্রতিযোগীতা করার জন্য এবং সক্রিয় থাকার জন্য।

তাই জিম ছাড়ার পর নিয়মিত হাঁটাহাটির অভ্যাস বজায় রাখুন, প্রয়োজনের নাচের ক্লাসে যোগ দিন, কিংবা শরীরের ঘাম ঝরে এমন কিছু করেন।

মিথ#২: জিম শুরু করার পর আমাদের শারীরিক বৃদ্ধি থেমে যায় বা আমরা খাটো হয়ে যাই!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


এটা বৈজ্ঞানিকভাবে অসম্ভব। বহু গবেষণায় দেখা গেছে সঠিক নিয়মে ব্যায়াম করার কারণে আমাদের শরীর নানা ভাবে উপকৃত হয় এবং এতে আমাদের শারীরিক গঠন সুন্দর হয় যাতে আমাদেরকে আগের চেয়ে কয়েক সেন্টিমিটার লম্বা দেখায়, কোনভাবেই খাটো নয়।

জিম করার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সমূহঃ ?????????????????????????????????????????????????????

১. জিম করার কারণে আপনি নিয়মানুবর্তিতা শিখবেন এবং জীবনকে সুসংগঠিত রুপে পরিচালনা করতে পারবেন।

২. শরীরের সঠিক আকার ধরে রাখার জন্য সঠিক/সুষম খাবারের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করবেন।

৩. আপনি নিজের জন্য খাবার প্রস্তুত করা শিখতে আগ্রহী হবেন এবং স্বনির্ভরতা অর্জনের পথে এক ধাপ এগিয়ে যাবেন।

৪. আপনার নিজের উপলব্ধি গুলো অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে এবং তাদেরকে জিম করার ব্যাপারে উৎসাহ দিতে আগ্রহ বোধ করবেন।

জিম করুন, সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান থাকুন।


. . .

অনুবাদকের তরফ থেকে বোনাস, একটা জোকস:!!!!!!!!!

বলুনতো জিম করার ব্যাপারে যার কোন বিশ্বাস নেই তাকে এক কথায় কি বলে?

উত্তরঃ জিমনাস্তিক!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!![/b]

19

3rd Stage মানে কার কিভাবে কোত্থেকে কার থেকে Corona virus সংক্রমণ হচ্ছে তা আর খোজ পাত্তা পাওয়া সম্ভব না।

এখন কি কি করতে হবে??? Check list

1) #বয়স্কদের ভুলেও ঘরের বাইরে যেতে দেয়া যাবেনা।
2) যেকোনো বয়সের শারীরিক ভাবে দুর্বল, #ডায়াবেটিস এর রোগী, প্রেসার এর রোগী, কিডনি সমস্যা, লিভার সমস্যা, ফুসফুসের সমস্যা ইত্যাদি রোগী ভুলেও ঘরের বাইরে যেতে দেয়া যাবেনা, কারন তাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে।
3) এক্কেবারে বিশেষ দরকারে সুস্থ সবল যুবক/যুবতী যদি বের হতেই হয় তবে কম করে average 3 মিটার #দুরত্ব ( range 1.5 থেকে 5 মিটার) বজায় রাখতেই হবে যেকোনো বাইরের জানা/অজানা লোকের সাথে। ভীর / লোক জমায়েতে যাওয়ার তো প্রশ্নই উঠেনা।
4) #Surgical_mask ব্যাবহার করতে হবে যদি বাজার করার সময় 3 মিটার (কম করে 1.5 মিটার) এর কম দুরত্বে কারো সাথে কথা বলার প্রয়োজন পরে আর N-95 / N-99 / P-95 mask ব্যাবহার করতে হবে যদি হাস্পাতালে কোনো কাজ থাকে অথবা বাড়িতে সন্দেহজনক কেউ থাকে। বাইরে রাস্তা ঘাটে কোনো লোকজন না থাকলে / 3 মিটার দুরত্বের মধ্যে কোনো লোকজন না থাকলে mask না ব্যবহার করলেও চলবে।
5) #বাজারে থাকা কালীন / বাজার থেকে এসে নিজের নাক, মুখ, চোখ এমন কি কানেও হাত দেয়া যাবেনা যতক্ষণ না  hand-wash / সাবান দিয়ে 1 মিনিট ভালোভাবে ঘষে #হাত_ধোয়া না হচ্ছে।
6) হাতধোয়া শেষ হলে বাজারে ব্যবহৃত #জামা-কাপড় detergent গোলা পানিতে কম করে 1/2 ঘন্টা ভিজিয়ে তারপর ধুতে হবে + #গোসল করতে হবে।
7) ঘরের মধ্যে কোনো Covid-19 রোগী / #সন্দেহজনক কেউ না থাকলে mask ব্যবহার এর প্রয়োজন নেই।
#গরম_চা, গরম কফি, #গরম_পানি 1/2 ঘন্টা অন্তর খেতে পারলে ভাল। গলার মধ্যে কিছু জমে আছে এমন মনেহলে গরম পানি+ লবন অথবা Betadine জাতীয় #gargle ব্যবহার করা দরকার।
9) ভাল ভাবে ধুয়ে #ভিটামিন - C যুক্ত ফল বেশী খেলে ভাল।ফলগুলো আধ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে তারপর খাবেন। #বাইরে থেকে আনা বিস্কুট, কেক ইত্যাদির যেকোনো প্যাকেট ব্যবহার এর আগে ধুয়ে নিতে হবে।
10) ঘরের ভিতরে #ঝাড়ু_দেয়া_যাবেনা। বরং সরাসরি lizol জাতীয় floor cleaner দিয়ে মুছে ফেলতে হবে। কোনোভাবেই #ধুলো উড়তে দেয়া যাবে না।
11) বাজারে / বাইরে ব্যবহৃত #জুতা ঘরের বাইরেই রাখতে হবে।
12) বাইরের যেকোনো ব্যাক্তি কেই covid-19 +ve রোগী ভাবুন এবং সেই মতো নিজেকে #সচেতন রাখুন।(যেহেতু Stage-3 তে প্রবেশ করেছি।)
13) খবরের কাগজ, parcel, কাজের লোক, বাইরের যেকোনো লোক ঘরে আসতে চাইলে #সরাসরি_না_বলুন। কোনো খরব জানতে online এ জানুন।
14) #শুধুমাত্র ঘরে রান্না করা খাবার খান।
15)দয়া করে কোনো #খাবার_অপচয় বা নষ্ট করবেন নাহ।বাসায় বাজার/তরিতরকারি যা আছে সেগুলো প্রোপার ইউটিলাইজ করার চেষ্টা করুন।
15) #ঠান্ডা খাবার / পানীয় সম্পূর্ণ ভাবে বর্জন করুন।
16) #ঘর থেকে #একদম না বের হওয়া হল best way.

বিঃদ্রঃ  এই সময়ে ঠান্ডা,কাশি,জ্বর,গলা ব্যাথা,নাক দিয়ে পানি পড়া ইত্যাদি জাতীয় সমস্যা হলে রাস্তার পাশের ফার্মেসিওয়ালা/কোয়াকদের কাছ থেকে দেয়া কোনো ঔষধ সেবন করবেন না(কারন তাদের ম্যাক্সিমাম প্রেসক্রিপশনেই এন্টিবায়োটিক /ব্যাথার ঔষধ থাকে যা কিনা খেলে এখন হিতে বিপরীত হতে পারে)।
উপরে উল্লেখিত সমস্যাগুলো হলে নিকটস্থ ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে রক্ষা করুন। আমিন।

#Stay_Home_Stay_Safe

20
Common Forum/Request/Suggestions / To Avoid COVID-19
« on: April 07, 2020, 06:24:21 PM »
*Finally, some sensible advice.  From a GP Nurse in the UK.*

What I have seen a lot of are recommendations for how to try to avoid getting corona virus in the first place ,

• good hand washing
• personal hygiene
• social distancing
-- but what I have NOT seen a lot of is advice for what happens if you actually get it, which many of us will.
So as your friendly neighborhood Nurse let me make some suggestions:
*If you get Covid-19*
You basically just want to prepare as though you know you’re going to get a nasty respiratory bug, like bronchitis or pneumonia. You just have the foresight to know it might come your way!
*Things you should actually buy ahead of time* (not sure what the obsession with toilet paper is?):
• *Kleenex,*
• *Paracetamol*,
• whatever your generic, mucus thinning *cough medicine* of choice is (check the label and make sure you're not doubling up on Paracetamol)
• *Honey and lemon* can work just as well!
• *Vicks* vaporub for your chest is also a great suggestion.
• *a humidifier* would be a good thing to buy and use in your room when you go to bed overnight. (You can also just turn the shower on hot and sit in the bathroom breathing in the steam).
• *If you have a history of asthma* and you have a prescription inhaler, make sure the one you have isn’t expired and refill it/get a new one if necessary.
• *Meals* This is also a good time to meal prep: make a big batch of your favorite soup to freeze and have on hand.
• *Hydrate (drink!) hydrate, hydrate!* Stock up on whatever  your favorite clear fluids are to drink - though tap water is fine you may appreciate some variety!
• *For symptom management* and a fever over 38°c, take Paracetamol rather than Ibuprofen.
• *Rest lots*. You should not be leaving your house!  Even if you are feeling better you may will still be infectious for fourteen days and older people and those with existing health conditions should be avoided!
• *Wear gloves and a mask* to avoid contaminating others in your house
• *Isolate* in your bedroom if not living alone, ask friends and family to leave supplies outside to avoid contact.
• *Sanitize* your bed linen and clothes frequently by washing and clean your bathroom with recommended sanitizers.
*You DO NOT NEED TO GO TO THE HOSPITAL unless* you are having trouble breathing or your fever is very high (over 39°C) and unmanaged with meds.
90% of healthy adult cases thus far have been managed at home with basic rest/hydration/over-the-counter meds.
*If you are worried or in distress or feel your symptoms are getting worse*
*Preexisting risks* If you have a pre-existing lung condition (COPD, emphysema, lung cancer) or are on immunosuppressants, now is a great time to talk to your Doctor or specialist about what they would like you to do if you get sick.
*Children-* One major relief to you parents is that kids do VERY well with coronavirus— they usually bounce back in a few days (but they will still be infectious), Just use pediatric dosing .
*Be calm and prepare rationally* and everything will be fine.
 This is to inform us all that the pH for corona virus varies from 5.5 to 8.5.
All we need to do, to beat corona virus, we need to take more of an alkaline foods that are above the above pH level of the Virus.
Some of which are:
 *Lemon - 9.9pH*
 *Lime - 8.2pH*
 *Avocado - 15.6pH*
 *Garlic - 13.2pH*
 *Mango - 8.7pH*
 *Tangerine - 8.5pH*
 *Pineapple - 12.7pH*
 *Dandelion - 22.7pH*
 *Orange - 9.2pH*
How do you know you have corona virus?
1. *Itching in the throat,*
2. *Dry throat,*
3. *Dry cough.*
4.   High temperature
5.   Shortness of breath
So where you notice these things quickly take warm  water with lemon  and drink. 

Do not keep this information to yourself only. Pass it to all your family and friends.

God bless you.

21
DIU In-house Sports / Basic Karate
« on: March 20, 2020, 02:34:20 PM »
How to Understand Basic Karate
Karate is an ancient martial art built around self-defense that originates from Japan and China. It has become extremely popular worldwide, and has many variations. Understanding and practicing basic Karate can be achieved by learning the terms and techniques employed in this martial art.
Part1
Understanding Different Styles of Karate

1
Know the styles of Karate. This martial art has its roots in China, but was largely developed in Okinawa, Japan in the 1600’s as a method for self-defence due to weapons being outlawed. Karate can be translated to “empty hand.” There are many styles of Karate from traditional, to modern, western styles known usually as American Freestyle Karate, and Full-Contact Karate (Sport Karate), but many of the basic techniques are the same. Some of the more popular styles are:
•   ”Shotokan” is considered the first style of modern Karate (created by Gichin Funakoshi. Practitioners use steady, powerful movements and center themselves in all stances.
•   ”Goju-Ryu” is a style that incorporates Chinese Kempo techniques and incorporates hard linear moves and soft circular moves that combine like yin yang. Movements are generally slower with a focus on breath.
 
2
Understand the elements of Karate. Training in Karate generally involves four aspects, or fundamentals. These fundamentals are the different forms of movements that make up combinations and techniques practiced in Karate.[1]
•   Kihon (Basic techniques)
•   Kata (Form or pattern)
•   Bunkai (Study of techniques encoded in kata or "kata application")
•   Kumite (Free Sparring).

3
Understand how Karate differs from other martial arts. People often confuse different styles of martial arts, and interchange the names of these martial arts. It can be easy to confuse Karate with other martial arts, especially because so many arts employ similar techniques.
•   Karate focuses on striking moves with and on open-handed techniques. Karate combinations involve the use of punches, kicking, knee, and elbow strikes.
•   Other martial arts involve different fighting techniques and the use of weapons. Aikido focuses on evasion, joint locks, joint breaks, throws and controls. Judo focuses  on throws and some grappling while taking your opponent to the ground. Kung Fu is a Chinese martial art which has various styles that are inspired by animal movements, or by Chinese philosophies, and work to improve muscle and cardiovascular fitness.
•   While several martial arts use a ranking system depicted by a belt or sash, Karate has a specific system of colored belts. White represents the beginner with black representing an advanced level.[2]

Score
0 / 3
Part 1 Quiz
Karate tends to focus on...
 Evasion, joint locks, and throws.
 Grappling and forcing your opponent to the ground.
 Open-handed strikes.
 Strikes using various blunt weapons.

Part2
Learning the Basic Fundamentals of Karate

1
Understand kihon. Kihon translates to “basic techniques”, and is the foundation on which Karate is built. In kihon, you learn the Karate way of punching, blocking, kicking and movement.[3]
•   Often you will do drills for your Sensei that may seem dull and boring, however, these blocks, punches, and kicks are vital to being able to perform Karate proficiently.
•   The basics include blocks, strikes, kicks, and different stances. Students will practice these basic techniques repeatedly so they become ingrained in the body and mind.

2
Develop kata. Kata translates to “forms” and builds upon the basic techniques you have learned. With kata, you learn to combine the basic techniques in a flowing movement.[4]
•   Each kata is built around a specific fighting strategy for you to understand and practice against imaginary opponents.
•   Kata is a way for teachers to pass along knowledge of techniques used in Karate. As a student, you will learn to perform a series of blocks, strikes, throws, movements, and kicks together with kata.

3
Practice bunkai. Bunkai translates to “analysis” or “disassembly”, and involves working with others to understand the real world application of a kata.[5]
•   In bunkai, you analyze every movement in a given kata and develop possible applications in real combat situations. Bunkai is a transition step to kumite.
•   The concept of bunkai can be a little hard to understand because it involves you using kata to “fight” and “defend” yourself against an opponent that isn’t there. Think of it like using ballet steps being combined into a single choreographed dance which tells a story.

4
Learn kumite. Kumite means sparring, and allows students to practice the techniques learned in Karate against one another, and oftentimes in tournaments.[6]
•   In kumite, you learn to apply kihon and bunkai in a controlled environment. Kumite is one step closer to real combat, in that two practitioners will attempt to perform moves on each other.
•   Kumite is sometimes performed in turns, or in Du Kumite which is another step towards free fighting with a points system sometimes applied to certain attacks.

Score
0 / 3
Part 2 Quiz
Which karate fundamental is akin to fighting an imaginary opponent?
 Kihon
 Kata
 Bunkai
 Kumite
Part3
Understanding Basic Movements

1
Know how to perform basic punches. Karate punches use a straight punch technique with a twist of the wrist near the point of impact.
•   Always hit with your first two knuckles, and make sure that your elbow is not locked, because you may overextend it and get hurt.
•   Pull the fist that isn't punching back to your waist as you punch. This is called Hikite and if timed correctly, your punch will be stronger and sharper (push, pull effect).
•   Incorporate kiai. Kiai is broken down into Ki, meaning energy, and Ai, meaning join. It is the sound you often hear when someone makes an attacking movement such as a punch. The purpose of kiai to release your stored energy, creating a greater impact on you attack.[7]

2
Understand the basic blocks. Because Karate is used primarily as self-defence and not offence, there are a number of basic blocking techniques that you will learn in order to defend yourself in any situation.
•   Upper rising block (Jodan Age Uke)
•   Middle block ("Chudan Age Uke)
•   Downward block (Gedan Age Uke)

3
Perform basic kicks. Though Karate means “open hand” and is primarily used as self-defense, kicks are used to for a number of reasons like keeping distance between you and your attacker, or as alternative option when your upper body may be unable to perform a move due to having to block or deflect an attack.[8]
•   Front kick (Mae Geri), hit with the ball of the foot
•   Side kick (Yoko Geri), hit with the blade of your foot, toes pointing down
•   Roundhouse kick (Mawashi Geri), hit with the ball of the foot, curl your toes up and try to turn your foot sideways
•   Hook kick (Ura Mawashi Geri), reverse roundhouse kick.
•   Back kick (Ushiro Geri) this is a kick behind you, make sure you look where you're kicking and hit with the heel

Score
0 / 3
Part 3 Quiz
In karate, what is kiai?
 The sound you make during an attacking motion.
 The act of pulling your other fist back to your waist as you punch.
 The basic blocking move.

Pls visit the attached file for basic images----
collected.

22
DIU In-house Sports / Traditional Karate
« on: March 20, 2020, 01:17:24 PM »
The Definition of Traditional Karate:

"In traditional karate victory is not an ultimate aim. Tradition karate is an art of self-defense which uses only and in the most efficient way human body. It employs mainly blocking, blowing, punching and kicking techniques?"
Although today there are many different Karate sports, originally there was only one. The first or Traditional Karate (Karate-Do) was the original Karate from which these later sports borrowed the name “Karate”, as it is commonly and widely used today.
Objectives and Values:

"In traditional karate victory is not an ultimate aim. Tradition karate is an art of self-defense which uses only and in the most efficient way human body. It employs mainly blocking, blowing, punching and kicking techniques?"
The purpose of Traditional Karate is to develop well-balanced mind and body, through training in fighting techniques. Traditional Karate also shares the ultimate aim with Budo, which is to cultivate great human character of a higher class that prevents any violent attack before an actual fight occurs.
(ITKF Statute, Article 1, paragraph 1.3)

Competition:

"A Karate contest conducted under the rules of the ITKF must conform to the definition of Karate. All rules enacted by the ITKF must always be considered from the standpoint of helping and motivating the participant toward the perfection of human character through unlimited physical and mint seeking."

                                                                                                                                      ITKF Constitution Article 1, Section 1.3

Traditional Karate competitions, both national and international levels, follow the competition rules established by ITKF.

•   Traditional Karate vs. General Sports

In a general competitive sport, the competition rules define the sport itself. For example, soccer is defined as the game played by the “soccer rules”. In contrast, Traditional Karate competition rules do not define what Traditional Karate is. Budo competition has its roots in a practice method called “Shiai” in which the practitioners try their techniques and test each other’s skills. ITKF competition rules were compiled based on this “Shiai” philosophy: for the athletes to improve their mental and technical skills.

•   Traditional Karate vs. General Sports
o   The most visible and compelling difference between Traditional Karate and other Karate-like sports is that Traditional Karate’s competition rules specifically require each technique to have sufficient maximum force resulting in a “finishing blow.” These other sports do not have competition rules that exact such a requirement of each of their techniques. Because of this very important distinction, the training methods and biomechanics of Traditional Karate are therefore much different from these other sports.

Competition Categories of Traditional Karate:

Kumite (Sparring)
   Men’s Individual: Free sparring
   Women’s Individual: Ko-go sparring (Alternate offense and defense)
   Team: 3 persons
Kata (Form)
   Men’s Individual
   Women’s Individual
   Team (3 persons perform a Kata together. In the final match, the athletes demonstrate the application of the techniques in the Kata.)
Fuku-go (Alternate individual Kata and Kumite)
   Men
   Women (Ko-go sparring is used instead of free sparring)

En-bu (A pair of athletes performs choreographed offense/defense techniques)
   Men: 2 Men (Free offense and defense)
   WMixed: Woman & Man (Man attacks and woman defends)

23
DIU In-house Sports / Karate
« on: March 18, 2020, 04:49:41 PM »

What is it?   
Karate is a form of unarmed Japanese martial art developed from fighting methods from the Ryūkyū Islands, what is now Okinawa, Japan.

Movements:   
Karate is primarily a striking art, with punching, kicking, knee/elbow strikes, and open-handed techniques.The movements are crisp and linear. And also has various blocking techniques like parries; and take downs are taught as well.

Also known as:   
Karate-Do

History:   
According to legend, the evolution of karate began in 5th Century CE when Bodhidharma (Indian Buddhist monk) arrived in Shaolin-si (small forest temple). From there it appeared in Okinawa, a Japanese Island.

Meaning:   
The meaning of the word karate is "empty hands." It refers to the fact that Karate originated as a system of self-defense which relied on the effective use of the unarmed body of the practitioner.

Typical Style of Bow:   
Arms straight against the torso, hands just below the waist, and the bow executed by bending the torso down while keeping your eyes on the opponent.

Features:   
Strong punches, kicks, takedowns, and blocks. As fast as Taekwondo

Traditional Uniforms
The traditional wear for Karate is a white uniform called a gi, with has a light, loose fitting. Due to the nature of Karate training which emphasizes striking, kicking and a limited range of standing throws, the karategi has evolved so as to maximizes mobility and speed. Most quality karategi are cut from a light canvas-like cloth which will stand up to a considerable amount of abuse without restricting the mobility. Different styles of Karate have slightly different uniforms though all share the same basic design, differing only in the lengths of sleeves, legs and the skirt of the uwagi (jacket). Many karate practitioners tend to wear their obi (belt) much longer than practitioners of judo and other martial artists. The color of the belt varies, depending on the rank. Black belt is the highest ranking belt. Karatekas generally practice barefoot.


collected

24

সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে হলে আপনাকে অবশ্যই কখন কোন খাবার খাবেন কিংবা কোনটা খাবেন না, সে সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকতে হবে। সঙ্গে জানা থাকা দরকার কোনো খাবার গ্রহণের পরে কোন কোন খাবার গ্রহণ করা যাবে না। আসুন জেনে নিই কোন কোন খাবারের সঙ্গে দুধ খাওয়া ঠিক নয়:

কলা, চেরি, টক জাতীয় খাবার (কমলা, লেবু, বাতাপি লেবু, তেঁতুল, আমলা, গ্রিন আপেল, তাল, আনারস।), ইয়েস্ট আছে এমন যেকোনো খাবার, ডিম, মাংস, মাছ, খিচুড়ি, ইয়োগার্ট, বিনস, মুলা ইত্যাদি দুধের সঙ্গে খাওয়া ঠিক নয়।

সব সময় টাটকা দুধ খেতে চেষ্টা করুন। কারণ এটা শরীরের জন্য বেশি উপকারী। সঙ্গে মিশিয়ে নিতে পারেন মধু বা গুড়। তবে চিনি না খাওয়ায় ভালো।

collected

25
করোনা থেকে বাঁচতে – বিশ্বব্যাপী করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। সম্প্রতি আমাদের দেশেও পাওয়া গেছে করোনা আক্রান্ত রোগীর সন্ধান। এতে জনজীবনে নেমে এসেছে আতঙ্ক। ডাক্তারদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, আপাতত জনসমাগম, গণপরিবহন এড়িয়ে চলতে, ঘন ঘন হাত ধুতে। কারণ হাতের মাধ্যমেই এই রোগ বেশি ছড়াতে পারে। আলেমরা বলছেন, করোনা থেকে বাঁচতে আমাদের সর্বপ্রথম মহান আল্লাহর কাছে তাওবা করতে হবে। গুনাহ ছেড়ে দিতে হবে। পাশাপাশি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সতর্কতা অবলম্বনও করতে হবে। এ ছাড়া ঘন ঘন অজুর মাধ্যমেও আমরা সর্বদা পরিচ্ছন্ন থাকতে পারি। কারণ মহান আল্লাহ অজু করার সময় এমন চারটি অঙ্গকে ধোয়া ফরজ করেছেন, যে চারটি অঙ্গের মাধ্যমে শরীরে দ্রুত ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে।

পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা, যখন তোমরা নামাজে দণ্ডায়মান হতে চাও, তখন তোমাদের মুখ ও কনুই পর্যন্ত হাত ধৌত করো, মাথা মাসেহ করো এবং টাখনু পর্যন্ত পা (ধৌত করো)। (সুরা : মায়েদা, আয়াত : ৬)


 
উল্লিখিত আয়াতে মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের পবিত্রতা অর্জনের জন্য চারটি অঙ্গ ধৌত করা ফরজ করেছেন। কনুই পর্যন্ত হাত, মুখ, পা ও মাথা মাসেহ করা। পাশাপাশি যে পানি দিয়ে পবিত্রতা অর্জন করবে, সেই পানিও হতে হবে পরিষ্কার ও স্বচ্ছ। যে পানির স্বাদ, গন্ধ এবং রং অবিকৃত থাকবে। এ ছাড়া অজুর শুরুতে কবজি পর্যন্ত দুই হাত ধোয়া, কুলি করা, দাঁত মিসওয়াক করা, কান ও নাকের বহির্ভাগ পরিষ্কার করাকে মহানবী (সা.) তাঁর সুন্নাত হিসেবে অনুসরণ করতে বলেছেন। নিম্নে বিজ্ঞানের আলোকে অজুর অঙ্গগুলো ধোয়ার উপকারিতা তুলে ধরা হলো—

মুখমণ্ডল ধৌত করা : মুখ ধোয়ার অভ্যাস সব ঋতুতেই শরীর ও মনের সতেজতা আনে। মুখমণ্ডল ও দুই হাত শরীরের সবচেয়ে বেশি আবরণমুক্ত অংশ। তাই এগুলোতে সহজেই ধুলাবালি ও ভাইরাস, রোগজীবাণু লাগতে পারে। আর মানুষের ত্বকে বিশেষ করে লোমকূপের গোড়ায় এবং ঘর্মগ্রন্থির মুখে স্ট্যাপলিলোকাই, স্ট্রেপটোকক্কাই, কলিফর্ম ইত্যাদি ক্ষতিকর রোগজীবাণু থাকতে পারে। এ ছাড়া চোখের ভ্রুযুগল, চোখের পাতা, গোঁফ, দাড়ি, যা সহজেই ময়লাযুক্ত হতে পারে তাও হাত-মুখ ধোয়ার মাধ্যমে পরিষ্কার হয়ে যায়। মুখমণ্ডল অপরিষ্কার থাকলে রোগজীবাণু সহজেই মুখে প্রবেশ করতে পারে। মুখমণ্ডলের ঘাম, ময়লা ও জীবাণু ত্বকের সঙ্গে সেঁটে থাকতে সাহায্য করে। তাই আমরা ঘন ঘন অজুর মাধ্যমে আমাদের মুখমণ্ডলকে জীবাণুমুক্ত রাখতে পারি।


 
দুই হাত কনুই পর্যন্ত ধোয়া : স্বাভাবিক কাজকর্মের জন্য শরীরের এই অংশটুকু প্রায়ই খোলা থাকে, যার ফলে এ অংশে ময়লা ও রোগজীবাণু লাগতে পারে। হাতের আঙুলের ডগার মাধ্যমে বিশেষ করে চুলকানোর পর আঙুল, নাক, কানসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে এসব জীবাণু বিস্তার লাভ করে। এ ছাড়া অপরিষ্কার হাত খাদ্য ও পানীয়কেও জীবাণুযুক্ত করতে পারে। তবে সুস্থ ত্বক এসব জীবাণুর জন্য এক স্বাভাবিক প্রতিরোধক। কিন্তু ত্বকে সামান্যতম ক্ষত হলে তার মাধ্যমে এসব জীবাণু দেহের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে এবং এর ফলে পাঁচড়া, ফোড়া, কারবাংকন, সেলুলাইটিস, সেপটিকেনিয়া, পায়োমিয়া ইত্যাদি রোগ হতে পারে। আর এখনকার সময় এর মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়ানোর আশঙ্কাও খুব বেশি। সুতরাং অজু করার সময় প্রথমে ভালোভাবে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে পরে মুখমণ্ডল ধৌত করলে এসব রোগ থেকে সহজেই মুক্ত থাকা সম্ভব।


 
মাথা মাসেহ করা : অজু করার সময় ভেজা হাতে মাথা মাসেহ করা ফরজ। রোগজীবাণুমুক্ত থাকতেও এ কাজটি দারুণ কার্যকর। কারণ আমাদের মাথা ও চুল সব সময় উন্মুক্ত থাকে। যার ফলে চুলের মধ্যে ময়লা ও রোগজীবাণু জমা হতে পারে। সুতরাং ভেজা হাতে মাথা মাসেহ করার মাধ্যমে সেই ময়লাগুলো পরিষ্কার করা সম্ভব। মাথা মাসেহ করার পাশাপাশি ঘাড়েও ভেজা হাত দিয়ে মাসেহ করে নেওয়া রাসুল (সা.)-এর সুন্নাত। এর দ্বারা অজুর একটি সুন্নত যেমন আদায় হয়ে যায়, পাশাপাশি ঘুম থেকে উঠে বা কর্মক্লান্ত হলে ভেজা হাতে ঘাড় মাসেহ করলে সতেজতা অনুভূত হয়।

টাখনু পর্যন্ত দুই পা ধৌত করা :  দুই পা সবচেয়ে বেশি খোলা থাকে, বিশেষ করে গ্রীষ্মপ্রধান দেশে। এর ফলে এই অংশ খুব ময়লা ও জীবাণুযুক্ত হতে পারে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পা থাকলে জামাতে নামাজ পড়ার সময় ময়লা বা রোগজীবাণু ছড়াতে পারে না। তাই অজুর মাধ্যমে ভালোভাবে পা ধোয়ার মাধ্যমেও আমরা করোনাভাইরাস থেকে মুক্ত থাকার চেষ্টা করতে পারি। কারণ কোনোভাবে যদি আমাদের পায়ে করোনার জীবাণু লেগে যায়, তা খুব সহজেই হাতে উঠে যেতে পারে। যেহেতু এখন মশার উপদ্রবও অনেক বেশি।

করোনাভাইরাসের আক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য আমরা অবশ্যই মহান আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইব। আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করব। পাশাপাশি সতর্কতাও অবলম্বন করতে হবে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই মহামারি থেকে রক্ষা করুন। আমিন।
Collected.

26
ছোটদেরও নিয়মিত হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন

বিশ্বের সব মানুষকে আতঙ্কিত করে রেখেছে করোনা ভাইরাস। আমাদের দেশও ঝুঁকিমুক্ত নয়। এরই মধ্যে তিনজন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীকে সনাক্ত করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

তবে এই করোনা থেকে বাঁচতে প্রয়োজন সচেতনতা। আর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফ ও অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলো করোনা ঠেকাতে প্রথমত হাত পরিষ্কার রাখার কথা বলেছে।   

জেনে নিন সঠিকভাবে হাত ধোয়ার কৌশল নিয়ে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ: 

•    হাত পানি দিয়ে ভিজিয়ে পর্যাপ্ত সাবান নিন
 
•    ডান হাতটি বাম হাতের ওপরে ঘষুন এবং আপনার আঙুলের মধ্যে পরিষ্কার করুন

•    হাতের তালুতে তালু রাখুন। দুই হাতের তালু একসঙ্গে কয়েকবার ঘষুন

•    হাতের আঙুল ও নখ ভালোভাবে পরিষ্কার করুন

•    এবার আপনার এক হাতের আঙুলগুলোমুষ্টিবদ্ধ করুন এবং অপর হাত দিয়ে ঘষুন


•    সাবান দিয়ে ২০ সেকেন্ড হাতটা ঘষে ভালো করে ধুয়ে মুছে ময়েশ্চরাইজ়ার লাগিয়ে নিন

•    বাইরে থাকলে সব সময় পানি দিয়ে হাত ধোয়া সম্ভব হয় না। এজন্য সঙ্গে একটি ছোট স্যানিটাইজ়ার রাখুন। প্রয়োজনে এটি ব্যবহার করুন

•    বাড়ির ছোটদেরও নিয়মিত হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন

•    নাক, চোখ ও মুখে হাত দেওয়ার আগে অবশ্যই হাত ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন।
Collected.

27

মানুষ সৃষ্টির একমাত্র উদ্দেশ্য হলো স্রষ্টার দাসত্ব করা। জীবন পরিচালনার জন্য মানুষ যাই করুক না কেনো তা যদি আল্লাহ ও রসূলের নির্দেশিত পদ্ধতি অনুযায়ী হয় তবে তা ইবাদত বলে গণ্য হবে। ফলে পৃথিবীতে তারা সুখে শান্তিতে বাস করবে। কিন্তু মানুষ আজ আল্লাহ ও তার রাসূলের পথ মত ছেড়ে মনগড়া জীবনযাপন করছে। এমনকি আমরা যারা স্রষ্টাতে বিশ্বাস করি তারাও আজ নাফরমানিতে লিপ্ত। যার কারণে আমাদের ওপর আল্লাহর পক্ষ থেকে আপতিত হচ্ছে অসংখ্য বিপদ। আমরা দেখতে পাই, আমাদের দেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রতিনিয়ত ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। সম্প্রতি ঢাকার ব্যস্ততম এলাকা চকবাজারে ঘটে গেল ইতিহাসের অন্যতম ভয়াবহ অগ্নিকান্ড। এরপরে বনানী, গুলশানসহ দেশের বিভিন্ন জায়গার ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। মূলত জলে স্থলে তথা সারা বিশে^ যে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়ছে তা মানুষের কুকর্মের কারণেই। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন,
“জলে ও স্থলে মানুষের কৃতকর্মের দরুণ বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়েছে। আল্লাহ তাআলা তাদের কর্মের শাস্তি আস্বাদন করাতে চান, যাতে তারা ফিরে আসে।” (সুরা রূম : ৪১)
এ আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসীরে রূহুল মাআনীতে বলা হয়েছে, “‘বিপর্যয়’ বলে দুর্ভিক্ষ, মহামারি, অগ্নিকান্ড, পানিতে নিমজ্জিত হওয়ার ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়া, সব কিছু থেকে বরকত উঠে যাওয়া, উপকারী বস্তুর উপকার কম হওয়া এবং ক্ষতি বেশি হওয়া ইত্যাদি বিপদাপদ বুঝানো হয়েছে।” (আল্লামা আলুসী, রূহুল মাআনী, খ.-২১, পৃ.-৬৩) আর বর্তমানে ঘটছেও তাই। সুতরাং আয়াত থেকে জানা যায়, এসব পার্থিব বিপদাপদের কারণ হচ্ছে মানুষের গোনাহ ও কুকর্ম। তন্মধ্যে শিরক ও কুফর মারাত্মক। এরপর অন্যান্য গোনাহ।
উপরোক্ত আয়াতের আলোকে নিম্নের বিষয়গুলো সম্পর্কে আমরা আলোচনা করতে প্রয়াস পাই-
১। সব গুনাহে কি শাস্তি হয়
২। সব বিপদ কি গুনাহর কারণে হয়
৩। সবার বিপদ কি গুনাহের শাস্তি
৪। শুধু গুনাহকারীকেই কি শাস্তি দেয়া হয়
৫। গুনাহের সব শাস্তি কি দুনিয়ায় দেয়া হয়
সব গুনাহের কি শাস্তি হয় :
আমাদের বিপদাপদ যদিও পাপের কারণে হয়, কিন্তু দয়াময় আল্লাহ তাআলা আমাদের সব গুনাহের পরিণামে শাস্তি দেননা। পদেপদে আমরা যেভাবে গুনাহ করছি, আল্লাহ তাআলা যদি আমাদের সব গুনাহের শাস্তি দিতেন তবে তো আমরা সুন্দরভাবে বাঁচতেই পারতাম না। আল্লাহ তাআলা আমাদের অনেক গুনাহ ক্ষমা করে দেন এবং শাস্তি বাতিল করেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন,
“তোমাদেরকে যেসব বিপদাপদ স্পর্শ করে, সেগুলো তোমাদেরই কৃতকর্মের কারণে। আর অনেক গুনাহ তিনি (আল্লাহ) ক্ষমা করে দেন।” (সুরা শুরা : ৩০) সুতরাং বুঝা গেল আমরা যে পরিমাণ গুনাহ করি আল্লাহ সে অনুযায়ী শাস্তি দেন না; বরং অনেক গুনাহ ক্ষমা করে দেন। আল্লাহু রহমান।
সব বিপদ কি গুনাহর কারণে হয় :
উদ্দিষ্ট আয়াত থেকে এ বিষয়টি আপত্তি হতে পারে- তাহলে কি সব বিপদ গুনাহের কারণে হয়? যদিও বিভিন্ন আয়াত দ্বারা বুঝা যায় বান্দার গুনাহের কারণেই বিপদ হয় তথাপিও আল্লাহ তাআলার ইচ্ছা বা অনুমতি ব্যতীত কিছুই হয় না। বান্দার কিছু বিপদ পূর্বে থেকেই নির্ধারিত যা আল্লাহ তাআলা বান্দার পরীক্ষার জন্য দিয়ে থাকেন। কখন, কিভাবে, কোথায় ও কী পরিমাণ শাস্তি হবে তা আগে থেকেই লিপিবদ্ধ। এরূপ বিশ্বাসের ফলে বিপদের কারণে বান্দার দুঃখবোধ হয়না। পক্ষান্তরে বিপদ থেকে মুক্তি পেলে অহংকার প্রকাশের কোনো অবকাশ থাকেনা। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন,
“পৃথিবীতে এবং তোমাদের ব্যক্তিগতভাবে যে বিপদ আসে তা আমার জগত সৃষ্টির পূর্বেই কিতাবে লিপিবদ্ধ। নিশ্চয় এটা আল্লাহর পক্ষে সহজ। আর এটা এজন্য যে, যাতে তোমরা যা হারাও তার জন্য দুঃখিত না হও এবং তিনি তোমাদের যা দেন তার জন্য উল্লসিত না হও। আর আল্লাহ তাআলা কোনো উদ্ধত অহংকারীকে পছন্দ করেন না।” (সুরা হাদীদ : ২২,২৩)
আল্লাহ তাআলা আরও বলেন,
“আল্লাহ তাআলার নির্দেশ ব্যতীত কেনো বিপদ আসেনা, আর যে আল্লাহ তাআলার প্রতি বিশ্বাস করে, তিনি তার অন্তরকে সৎপথ প্রদর্শন করেন। আর আল্লাহ তাআলা সব বিষয়ে জানেন।” (সুরা তাগাবুন : ১১)
আলোচ্য আয়াত দ্বারা এটাই প্রতীয়মান হয় যে, তাকদীরে বিশ্বাসী মুমিন যখন বিপদে পতিত হয়, তখন তার অন্তরকে আল্লাহ তাআলা এ বিষয়ে স্থির বিশ্বাস স্থাপন করে দেন যে, যা কিছু হয়েছে, আল্লাহ তাআলার অনুমতি ও ইচ্ছায় হয়েছে। যে বিপদ তাকে স্পর্শ করেছে, তা অবধারিত ছিলো। কেউ একে ফেরাতে পারত না। আর যে বিপদ থেকে সে মুক্ত রয়েছে, তা থেকে মুক্ত থাকাই তার জন্য অবধারিত ছিলো। (তাফসীরে মাআরেফুল কুরআন, সংক্ষেপিত, পৃ.-১৩৭৮)

28

প্রযুক্তির উৎকর্ষে নগদ টাকায় কেনাকাটার ধারা পরিবর্তন হচ্ছে। জনপ্রিয় হচ্ছে ডিজিটাল লেনদেন। বড়সড় দোকানে কেনাকাটা, এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় মুহূর্তেই টাকা পাঠানো, অনলাইন দোকান থেকে পণ্য কিনে দাম পরিশোধ করা, স্কুল-কলেজের ফিসহ গ্যাস–বিদ্যুৎ–পানির বিল, মোবাইল ফোনে টাকা ভরা, অ্যাপভিত্তিক যানবাহনের ভাড়া, বাস–ট্রেনের টিকিট কেনাসহ নিত্যদিনের নানা কাজে ডিজিটাল লেনদেনেই করা যায়। ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড এবং মোবাইল ফোনে লেনদেন হয়ে উঠছে জীবনযাপনের অংশ।


চপল চৌধুরী। চাকরিজীবী। প্রতি মাসের বেতনের টাকা তুলতে চেকের পাতা নিয়ে ব্যাংকে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। যেকোনো অঙ্কের খরচ করেন ডেবিট কিংবা ক্রেডিট কার্ডে। দৈনন্দিন বাজার কিংবা অন্য কোনো কেনাকাটায় ওয়ালেট ভর্তি টাকা নিয়ে বাজারে যেতে হয় না। বাসায় ফেরার পথে সুপারশপে ঢুকে ব্যাগভর্তি বাজার করেন। আর বিল পরিশোধ করে ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডে। শুধু তা–ই নয়, ছেলেমেয়েদের স্কুলের বেতনও পরিশোধ করেন কার্ডের মাধ্যমে। হাসপাতালের নিজের চিকিৎসার ব্যয়ের বিলও পরিশোধ করেন কার্ড দিয়ে। তিনি বললেন, ‘ডিজিটাল লেনদেন এখন জীবনযাপনের অংশ হয়ে গেছে। তাই এখন ওয়ালেটে প্লাস্টিকের কার্ড রাখি। এর ফলে অনেক ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকা যায়।’

কার্ডের ব্যবহার বাড়ছে

বর্তমানে ৫৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ ছাড়া সম্প্রতি তিন ব্যাংকের অনুমোদন নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আরও কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বেশি ভাগের ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ড সেবা রয়েছে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার সুপারশপগুলোতে ঘুরে দেখা গেছে, নগদ টাকার চেয়ে ক্রেতারা ক্রেডিট–ডেবিট কার্ডেই বেশি কেনাকাটা করছেন।

রাজধানীর রামপুরার মহানগর প্রজেক্টে অবস্থিত স্বপ্ন সুপারশপের চেক আউট অ্যাসিস্ট্যান্ট গোলাম কিবরিয়া জানান, ক্রেতারা কার্ডে কিনে বেশি সুবিধা পান। কার্ডে কেনাকাটা করলে ক্রেতাদের ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে থাকে। মূল্যছাড়, ক্যাশব্যাক, নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার কেনাকাটায় বিশেষ সুবিধা, কিস্তি সুবিধাসহ সুবিধা ক্রেতাদের প্রতিষ্ঠানগুলো দিয়ে থাকে। তাই কার্ডে কেনাকাটাতেই ক্রেতারা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।’ শতকরা হিসাবে নগদ টাকা ও কার্ডে কেনাকাটার অনুপাত কেমন, জানতে চাইলে গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘বেশির ভাগ দিন কার্ডে ৬০ আর নগদে ৪০ শতাংশ কেনাকাটা ক্রেতারা করেন। ক্ষেত্রবিশেষ এই অনুপাত ৭০ ও ৩০ শতাংশ হয়ে থাকে।’

নগদ টাকাহীন

দেশের অর্থনৈতিক বাজার ক্যাশলেস অর্থাৎ নগদহীন অর্থনীতিতে প্রবেশ করছে। দেশের আনাচকানাচে চলে গেছে এই ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থা। এতে অধিক মানুষ যেমন ব্যাংকিং সুবিধার আওতায় এসেছে, তেমনি টাকা স্থানান্তর এখন মানুষের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। দেশের উচ্চবিত্ত ও উচ্চমধ্যবিত্তের মধ্যে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এই ক্যাশলেস লেনদেন ব্যবস্থা, তথা ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ডের ব্যবহার। সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবী, ব্যাংকার এমনকি ব্যবসায়ীদের মধ্যেও এখন নগদ টাকার ব্যবহার হয় না আগের মতো। এমন অবস্থা শুধু রাজধানী ঢাকাতেই নয়, বরং বিভাগীয় এবং জেলা শহরেও ছড়িয়ে পড়েছে। অনেক থানা ও উপজেলায়ও শুরু হয়েছে এমন টাকাহীন বা ক্যাশলেস লেনদেন। এতে বাড়ছে কার্ডের ব্যবহার।

কার্ডে কেনাকাটা করলে নানা সুবিধাও পাওয়া যায়। মডেল: অহনা ও লাবণ্যকার্ডে কেনাকাটা করলে নানা সুবিধাও পাওয়া যায়। মডেল: অহনা ও লাবণ্য
অনলাইনে কেনাকাটা বাড়ছে

বর্তমানে অনলাইনে কেনাকাটা বাড়ছে। বাড়িতে বা অফিসে বসে কেনাকাটা, টিকিট বুকিং, বিল পরিশোধ করা যাচ্ছে। এতে বেশি লাভবান হচ্ছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো। ডিজিটাল লেনদেনে ক্রেতার পরিবহনে ব্যয়ের ক্ষমতা অনেকটা কমে যাচ্ছে। লেনদেন প্রক্রিয়ায় আরও স্বচ্ছতা আসছে।

ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ আবদুল হক বলেন, সারা দেশের প্রায় সাড়ে নয় হাজার পোস্ট অফিসের মাধ্যমে ই-কমার্স সেবা চালু করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এই সেবা চালু হয়ে সারা দেশের ই-কমার্সের বিপ্লব হবে এবং কাগুজে টাকাহীন বাণিজ্য সারা দেশে ছড়িয়ে যাবে।

মোবাইল ব্যাংকিং

ছোট পেমেন্ট বড় ঝামেলা—এমন অসংখ্য অর্থনৈতিক লেনদেন জড়িয়ে আছে আমাদের প্রতিদিনের জীবনে। বিদুৎ, পানি বা অন্য কোনো সেবার বিল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বেতন, টিকিট কাটা, চালানের অর্থ, হাসপাতালের বিল, এমন আরও উদাহরণ দেওয়া যাবে, যেখানে সময় নিয়ে লাইনে দাঁড়াতে হয়। তবে এই চিত্র বদলাতে শুরু করেছে। এখন বাস্তবিক অর্থেই এসব সেবা মুঠোবন্দী। মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস বা এমএফএসের মাধ্যমে লাইনে দাঁড়ানোর ঝামেলা এড়িয়ে যেকোনো সময় যেকোনো স্থান থেকে এমন অসংখ্য বিল পরিশোধ করা যাচ্ছে।

বিকাশে পল্লী বিদ্যুতের বিল পরিশোধ করেন সৌমেন সাহা। কর্মসূত্রে তিনি ঢাকার নাগরিক। তবে তাঁর পরিবার বসবাস করে রংপুরের একটি গ্রামে। বিকাশে বিল পরিশোধের আগে তাঁর পরিবারের সদস্যরা প্রতি মাসেই বিল পরিশোধ নিয়ে ঝামেলায় পড়তেন। এখন তিনি নিজেই ঢাকা থেকেই পল্লী বিদ্যুতের বিল পরিশোধ করছেন। আর পরিবারের প্রয়োজনে বিকাশে টাকা পাঠানো তো তাঁর নৈমিত্তিক ঘটনা।

হোস্টেলে থেকে পড়ালেখা করেন যেসব শিক্ষার্থী, তাঁদের জন্য এমএফএসের ব্যবহার আশীর্বাদ। আবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও এমএফএসের মাধ্যমে ফি সংগ্রহ করায় তাদের সময় এবং খরচ বাঁচে। বিশেষ করে ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে। সমাবর্তন বা পুনর্মিলনীর মতো আয়োজনগুলোর ফি এমএফএসে পরিশোধের সুযোগও সহজ করেছে জীবন।

একবারে সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি ব্যাংক থেকে বিকাশ অ্যাকাউন্টে সরাসরি টাকা পাঠানোর সেবা চালু হয়েছে। অর্থাৎ গ্রাহক নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে বিকাশ অ্যাকাউন্টে নিজেই টাকা পাঠাতে পারবেন। বর্তমানে বিকাশ থেকে ইনস্যুরেন্সের প্রিমিয়াম জমা দেওয়ার সেবাও চালু আছে। অসংখ্য গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠান/তৈরি পোশাক প্রতিষ্ঠান তাদের কর্মীদের বেতন দেয় বিকাশে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গার্মেন্টস কর্মীরা ঢাকার বাইরে পরিবারকে টাকা পাঠান। বেতন পেয়ে নিজের মোবাইল থেকেই টাকা পাঠানো এখন তাঁদের সময় আর খরচ বাঁচায়। কেবল গামেন্টস নয়, যেসব প্রতিষ্ঠানের দেশব্যাপী বিক্রয়/বিতরণ নেটওয়ার্ক আছে এবং তাদের নিয়মিত কমিশন, বেতন বা অন্য কোনো খরচ পাঠাতে তারাও বিকাশের সেবা ব্যবহার করে। বিকাশ, রকেট, নগদ, আইপের সেবাগুলো এরই মধ্যে পরিচিত আমাদের কাছে। আর এগুলো জীবনযাপনের অংশ হয়ে উঠেছে।

মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বিকাশের হেড অব করপোরেট কমিউনিকেশন্স শামসুদ্দিন হায়দার বলেন, অর্থনৈতিক লেনদেনে আমাদের জীবনের অসংখ্য জটিলতাকে একেবারে সহজ করেছে বিকাশের মতো সেবা। যেকোনো স্থান থেকে যেকোনো সময় সেবা নেওয়ার সুযোগ থাকায় জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য এসেছে, নিরাপত্তা বেড়েছে। আমাদের পেমেন্ট পোর্টফলিও প্রতিনিয়ত আরও সমৃদ্ধ হচ্ছে। এমন দিন আসবে, যখন একটি মোবাইল দিয়ে একজন ব্যবহারকারী তাঁর সব পেমেন্ট করতে পারবেন অনায়াসে।

মোবাইল প্রতিষ্ঠানের স্মার্ট সুবিধা

জীবনকে আরও সহজ করতে, আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে এবং দেশের সব প্রান্তের মানুষের হাতে ডিজিটাল সুবিধা পৌঁছে দিতে নিরলসভাবে কাজ করছে মোবাইল সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত একটি মোবাইল ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক, এয়ারটেল ও টেলিটক ব্যবহারকারীদের জীবন আরও সহজ করতে বিভিন্ন সুবিধা চালু করেছে।

রবির প্রধান ডিজিটাল সার্ভিস কর্মকর্তা শিহাব আহমেদ বলেন, ‘বিদ্যুৎ ও পানির বিল পরিশোধের ভোগান্তি দূর করতে চালু করেছি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিল পরিশোধের সুবিধা। বাস, লঞ্চ, সিনেমা বা বড় কোনো অনুষ্ঠানের টিকিট কাটতে মানুষকে আর লম্বা লাইনে দাঁড়ানোর বিড়ম্বনা সহ্য করতে হচ্ছে না, রয়েছে আমাদের বিডিটিকিটস।’ এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকের যানবাহনের নিরাপত্তায় রয়েছে রবি ট্র্যাকার।
Collected:

Prothom Alo
তারিকুর রহমান খান

29

বাংলা অভিধানে আরবি ‘বরকত’ শব্দের কয়েকটি অর্থ দেয়া আছে। যেমন- প্রতুলতা, প্রাচুর্য, শ্রীবৃদ্ধি ইত্যাদি। আরবিবিদ ও ইসলাম বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলায় বরকত শব্দটির যথোপযুক্ত প্রতিশব্দ নেই। তবে ‘প্রবৃদ্ধি’ হতে পারে এর সবচেয়ে কাছাকাছি প্রতিশব্দ। প্রবৃদ্ধি অর্থ, অতিশয় বৃদ্ধি। বরকত বলতে সেই অবস্থাকে বুঝায়, যেখানে কোনো কিছুর স্বাভাবিক প্রাপ্তি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়।

প্রকৃতপক্ষে বরকত দানের মালিক মহান আল্লাহপাক। তিনি পবিত্র কোরআনে বলেছেন, তোমরা বরকত লাভের জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা জানাও। রাসূল সা. বলেছেন, আল্লাহ এভাবে প্রার্থনা করতে বলেছেন : হে আল্লাহ, আমাদের কাজকর্মে বরকত দান করুন এবং আমাদের জীবনকর্মের সব ক্ষেত্রে বরকত দানে সুশোভিত করুন।
আমরা সবাই জানি, মাহে রমজান রহমত, বরকত, মাগফিরাত ও নাজাতের বার্তা নিয়ে আসে। রোজা এই মাসের ইবাদত। হযরত আবু হোরায়রা রা. বর্ণিত একটি হাদিসে রাসূল সা. বলেন, পরাক্রমশালী মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, আদম সন্তানের প্রতিটি আমল তার নিজের জন্য, রোজা ছাড়া।
কারণ, তা আমার জন্য এবং আমিই তার প্রতিদান দেবো। ইমাম বোখারির অন্য এক রেওয়ায়েতে বলা হয়েছে : রোজাদার আমারই কারণে তার আহার, পানীয় ও যৌন কামনা ত্যাগ করেছে। রোজা আমার জন্য এবং আমিই তার প্রতিদান দেবো। আর অন্য নেকিগুলোর সওয়াব হবে ১০ গুণ।
ইমাম মুসলিম এক রেওয়ায়েতে বলেছেন, বনী আদমের প্রতি আমলের সওয়াব বাড়ানো হয়। এক নেকির সওয়াব হয় ১০ গুণ থেকে ৭০০ গুণ পর্যন্ত। বলা বাহুল্য, এক নেকির জন্য ১০ থেকে ৭০০ গুণ সওয়াব, এটাই বরকত, যা আল্লাহরই অনুগ্রহে বান্দা লাভ করে।
মহান আল্লাহপাকের কাছ থেকে আমরা বহুভাবে বরকত লাভ করে থাকি। যেমনÑ স্বল্প ও নির্দিষ্ট আয়েও অনেক মানুষ সহজভাবে স্বাচ্ছন্দ্যের সঙ্গে জীবন যাপন করতে পারে। অনেকে এর চারগুণ আয়েও সেটা পারে না। যারা অল্পে তুষ্ট ও আল্লাহর দেয়া রিজিকে সন্তুষ্ট, আল্লাহ তাদের ওপর রহমত বর্ষণ করেন এবং রিজিকে বরকত দান করেন।
অতিথি আপ্যায়নে অনেক সময় সামান্য বা স্বল্প পরিমাণ আহার্যবস্তু দিয়েও বহুসংখ্যক মানুষ তৃপ্তি সহকারে আহার করতে পারে। আহার্যবস্তুতে আল্লাহর বরকত ছাড়া এটা সম্ভব হতে পারে না। একবার রাসূল সা. ও সাহাবিসহ অন্যান্যের পানির প্রকট সঙ্কট দেখা দেয়। রাসূল সা. সাহাবিদের নির্দেশ দিলেন যার কাছে যে টুকু পানি আছে, তা তার কাছে নিয়ে আসতে।
সাহাবারা পানি আনলে রাসূল সা. পানিতে ফুঁক দিলেন এবং বললেন, বড় একটি পাত্রে পানিটুকু রাখো এবং তোমাদের প্রয়োজনে লাগাও। সাহাবারা তাই করলেন। দেখা গেল সবার প্রয়োজন পূরণের পরও পাত্রভর্তি পানি অবশিষ্ট আছে। স্বল্প পরিমাণ পানির মধ্য আল্লাহপাক প্রকৃত বরকত দান করার ফলেই এটা সম্ভব হয়।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা তার বরকত দানের বিষয়ে উল্লেখ করেছেন। একটি আয়াতে বলা হয়েছে, নিষ্ঠাবান বিশ্বাসী বান্দাদের কর্মপন্থা হলো এই যে, তারা মানুষের জন্য আহার্যবস্তু পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্যয় করে এবং গরিব-দুস্থ ও অধীনস্থদের মাঝে বণ্টন করে। কিন্তু এর জন্য কোনো মূল্য বা বিনিময় লাভের ইচ্ছা প্রকাশ করে না, তাদের এই কর্মে আল্লাহ বরকত দান করেন।
অনেকে আল্লাহর কাছে দোয়া করেন হায়াত বাড়ানোর জন্য। বলেন, আল্লাহ তোমার হায়াত বাড়িয়ে দিন। আসলে হায়াত নির্দিষ্ট। আল্লাহই হায়াত নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন। এর ব্যতিক্রম হওয়ার নয়। এর ব্যাখ্যায় ইসলামবিশেষজ্ঞরা বলেন, আসলে দোয়ায় হায়াত বাড়ে না। বাড়ে তাতে বরকত। একজন মানুষ তার নির্দিষ্ট হায়াতে স্বাভাবিকভাবে যে পুণ্যকর্ম করতে পারে, এই হায়াতেই তার চেয়ে বেশি পুণ্যকর্ম করতে পারবে, যদি আল্লাহ তাতে বরকত দান করেন।
বরকত দানের মালিক যেহেতু আল্লাহ, তাই তার কাছেই সব সৎকাজে বরকত প্রার্থনা করা উচিত। আল্লাহ আমাদের সবাইকে তার বরকত লাভের অধিকারী করুন, এই একান্ত প্রার্থনা।

30

ইসলামী মূল্যবোধের শিক্ষার অভাব থেকে আত্মহত্যার দিকে মানুষ চলে যায়। সমাজের সহায়তা না পাওয়া এবং অভিভাবকদের মনে ধৈর্য সবর ও আল্লাহ নির্ভরতা না থাকা অনেক মানুষকে আত্মহত্যার পথে ঠেলে দেয়। পরীক্ষায় কাক্সিক্ষত নাম্বার না পেয়ে যেসব ছাত্রছাত্রী আত্মহত্যা করে, তাদের ওপর পরিবার ও সমাজের অন্যায় চাপও তাদের আত্মহত্যার জন্য কম দায়ী নয়। যদি তারা তকদিরে বিশ্বাসী হতো, তাহলে চরম মুসিবতে ধৈর্যধারণ তাদের পক্ষে সহজ হতো। পরকাল ও হিসাব কিতাব বিশ্বাস করলে আত্মহত্যার মতো মহাপাপ মানুষ করত না। বিশ্বের সব ঈমানহীন মানুষই সাধারণত আত্মহত্যা করে। প্রকৃত ঈমানদার আত্মহত্যা করতে পারে না। দ্বীনি শিক্ষার অভাবেই মানুষ এত বড় ভুল সিদ্ধান্ত নেয়। বাংলাদেশে সারা জীবনই মানুষ প্রাকৃতিক বিপর্যয় মোকাবেলা করে বেঁচে আছে। অনেক সময় বছরের পুরো ফসলই নষ্ট হয়ে যায়। কৃষক দুঃখ ও হতাশার সমুদ্রে পড়ে যান। কিন্তু আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস তাকে বাঁচতে সাহায্য করে। কেননা, রিজিক তিনিই দান করেন। ব্যবসা, কৃষি, চাকরি ইত্যাদি মাধ্যম ছাড়া আর কিছু নয়।
আল্লাহপাক চাইলে এসব মাধ্যম ছাড়াও মানুষকে রিজিক দিতে পারেন। যে জন্য আমরা দেখি সংবাদপত্রে আসে ভারতে প্রতিদিন গড়ে পাঁচজন কৃষক আত্মহত্যা করে। আর বাংলাদেশে এ সংখ্যা শূন্যের কোঠায়। এদেশে দু’চারটে ঘটনা যা ঘটে তার পেছনে এনজিওদের ক্ষুদ্র ঋণের কড়া তাগাদা, অসম্মান ও সীমাহীন চাপই দায়ী। সাধারণ অভাব বা ফসলহানী নয়। তা ছাড়া সুদি ঋণগ্রহিতা ঈমান থেকেও দূরে সরে যায়। তার ওপর আল্লাহর রহমত-বরকত বিপন্ন কৃষকের মতো বর্ষিত হয় না। যে মা তার দুইটি শিশুকন্যাসহ সম্প্রতি আত্মহত্যা করল, তার মানসিক অবস্থা কিছুতেই স্বাভাবিক হতে পারে না। কারণ, সে নিজে আত্মহত্যা করা ছিল বড় একটি অপরাধ, কিন্তু নিজের শিশুর কন্যা দু’টিকে মেরে ফেলা কোনো সাধারণ অপরাধ নয়। এর কোনো অধিকার মা’কে দেয়া হয়নি। এখানে মা দু’টি মানুষ খুন ও নিজেকে খুন, এমন তিনটি অপরাধ সংঘটিত করেছে। অথচ এদেশে কোটি কোটি মা এমন আছে যারা শিশু সন্তানদের নিয়ে তার চেয়েও খারাপ অবস্থায় দিনাতিপাত করছে। এখানে এই মা নিজে চাকরিজীবী ছিল। তার স্বামীও সরকারি চাকরি করত। কী অসুবিধা এমন হতে পারে যার জন্য মা তার দুই নিষ্পাপ শিশুকন্যাসহ জীবন দিলো। এখানে দ্বীনি শিক্ষার অভাব যেমন কার্যকর, তেমনি কোনো প্রকৃত ওলামা-মাশায়েখ বা ধর্মীয় জ্ঞানী মুরব্বির তত্ত্বাবধানের ছায়া মাথার ওপর না থাকাও এমন ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত নেয়ার পেছনে দায়ী। সুস্থ ধর্মীয় ও সামাজিক জীবন হতাশ মানুষকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনে। বড় বড় গোনাহ ও মারাত্মক ভুল সিদ্ধান্ত থেকে রক্ষা করে।
Collected.

Pages: 1 [2] 3 4 ... 9