Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - sami

Pages: [1]
1
IT Forum / পানি দিয়ে মোবাইল চার্জ
« on: January 08, 2012, 05:23:02 PM »
পানি দিয়ে মোবাইল চার্জ!

সম্প্রতি সুইডেনের গবেষকরা একটি চার্জার তৈরি করেছেন যার মাধ্যমে পানি দিয়েই মোবাইল চার্জ করা যায়। সুইডেনের ফুয়েল সেল কোম্পানি মাইএফসি ‘পাওয়ারট্রেক’ নামের এ চার্জার তৈরি করেছে। খবর গিজম্যাগ-এর।

মাইএফসি’র দাবি, ‘পাওয়ারট্রেক’ হচ্ছে বিশ্বের প্রথম পোর্টেবল  ফুয়েল সেল চার্জার যা হাইড্রোজেনকে বিদ্যুতে রূপান্তর করতে পারে। এ ডিভাইসটি মোবাইল ফোন এবং অন্যান্য ফুয়েল সেলচালিত ডিভাইসে ব্যবহার করা যাবে।

চার্জারটিতে কোনো ফুয়েল প্যাক এবং পানি মিশিয়ে দিলেই হবে। এর সঙ্গে থাকা ইউএসবি পোর্টটি মোবাইলে যোগ করলেই চার্জ নেবে ডিভাইসটি।

এবারের সিইএস মেলায় এ ডিভাইসটি দেখানো হবে।


(collected)

2
IT Forum / তেলচালিত ল্যাপটপ
« on: December 24, 2011, 11:27:40 PM »
জ্বালানি তেলে চলে এমন ল্যাপটপ তৈরির জন্য সম্প্রতি দুটি পেটেন্ট আবেদন করেছে টেক জায়ান্ট অ্যাপল। এমনকি, ভবিষ্যতে হাইড্রোজেন জ্বালানি ব্যবহার করেও চালানো যাবে অ্যাপলের তৈরি ল্যাপটপ। খবর টাইম ম্যাগজিন-এর।

২২ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে করা এ পেটেন্ট আবেদনে অ্যাপল প্রযুক্তিটির নাম দিয়েছে ‘ফুয়েল সেল সিস্টেম টু পাওয়ার এ পোর্টেবল কম্পিউটিং ডিভাইস’। এ প্রযুক্তির দুটি অংশ। এটি অংশের আবেদনে বলা হয়েছে, কম্পিউটারে তেলের মাধ্যমে বিদ্যুৎ তৈরি হবে আর সে বিদ্যুৎই ল্যাপটপের শক্তি হিসেবে কাজ করবে।

আরেকটি আবেদনে বলা হয়েছে, রিচার্জ করা যায় এমন ব্যাটারি এবং পোর্টেবল কম্পিউটিং ডিভাইসকে জ্বালানিচালিত নতুন ল্যাপটপ শক্তির যোগান দেবে যা প্রয়োজন হলে তা থেকে চার্জও নিতে পারবে। এ প্রযুক্তিতে জ্বালানি কোষ হিসেবে এমন ব্যাটারি ব্যবহার করা হবে যাতে ব্যাটারির আকার এবং ওজন কমে যাবে এবং ডিভাইস হবে অনেক হালকা-পাতলা।

একবার তেল দেয়া হলে কম্পিউটার একসপ্তাহেরও বেশি চলবে বলেই বিশ্লেষকরা জানিয়েছেন। বোরোহাইড্রাইটের সঙ্গে পানি মিশিয়ে অ্যাপল ল্যাপটপের জ্বালানির কাঁচামাল তৈরি করা যাবে বলেও অ্যাপল তাদের আবেদনে উল্লেখ করেছে।

(collected)

3
IT Forum / পিসি বুঝবে মনের ভাষা
« on: December 21, 2011, 03:06:05 PM »
মনের কথা জানতে সক্ষম এমন কম্পিউটার তৈরির কাজ শুরু করছে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিনস কর্পোরেশন বা আইবিএম। আইবিএম-এর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ৫ বছরের মধ্যেই মনের ভাষা পড়তে পারে এমন কম্পিউটার তৈরির ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। খবর ম্যাশএবল-এর।

আইবিএম ‘৫ ইন ৫’ নামে প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ বিষয়ক পাঁচটি উদ্ভাবন সম্পর্কে পূর্বাভাস দিয়েছে। আইবিএম-এর গবেষকদের মতে, প্রযুক্তিক্ষেত্রে এ পাঁচটি উদ্ভাবন আগামী ৫ বছরে পৃথিবী পাল্টে দেবে। আর এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য উদ্ভাবনটি হবে মনের ভাষা বুঝতে পারার ক্ষমতাসম্পন্ন কম্পিউটার।

গবেষকরা বলছেন, মানুষ তার মনে যা ভাববে, কম্পিউটারের সাহায্যে সে কাজটি রিয়েল টাইমে করা যাবে। কেউ যদি ফোন করতে চান তবে মনে কেবল ফোন করার কথাটি ভাবলেই ফোন কল যাবে। এ প্রযুক্তিটিকে আইবিএম-এর গবেষকরা নাম দিয়েছেন ব্রেন-মেশিন ইন্টারফেস বা বিএমআই। এ প্রযুক্তির সাহায্যে মস্তিষ্কের বিভিন্ন তরঙ্গ শনাক্ত করা যায় এবং কম্পিউটার সে তরঙ্গে সাড়া দেয়।

মন পড়ার ক্ষমতাযুক্ত কম্পিউটারটি ছাড়াও আইবিএম আগামী ৫ বছরে আরো যে চারটি প্রযুক্তির ভবিষ্যৎদ্বাণী করেছে তার মধ্যে রয়েছে বায়োমেট্রিক স্ক্যান করা পাসওয়ার্ড, বাড়ির চারপাশে ঘুরে বাড়ির জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি তৈরি, মোবাইল প্রযুক্তির সাহায্যে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভাগ-বাটোয়ারা এবং স্প্যামকে প্রয়োজনীয় কাজে লাগনো।


(collected)

4
Science Discussion Forum / Advantages of Green tea
« on: November 21, 2011, 04:59:28 PM »
ক্যাপসুলের মাধ্যমে হোক অথবা কাপে করেই হোক, গ্রিন টি সেবনে শরীরে খারাপ কোলেস্টোরলের পরিমাণ কিছুটা কমে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।

বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের জার্নাল অব আমেরিকান ডায়াটেটিক অ্যাসোসিয়েশনে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, এক হাজারের বেশি মানুষের উপর গবেষণা করে দেখা গেছে অন্যান্য চিকিৎসার চেয়ে গ্রিন টি সেবনে শরীওে মোট কোলেস্টেরল ও 'খারাপ' এলডিএল কোলেস্টোরলের পরিমাণ ৫ থেকে ৬ পয়েন্ট কমে।

গবেষেণায় কাপে করে গ্রিন টি সেবনের পাশাপাশি গ্রিন টি'র নির্যাসসমৃদ্ধ ক্যাটেচিনস নামের ক্যাপসুলের সাহায্যে রোগীদের গ্রিন টি সেবন করানো হয়। উভয়ক্ষেত্রেই রক্তে কোলেস্টোরলের পরিমাণ কমে।

তবে ক্যাপসুলের তুলনায় কাপে পান করা গ্রিন টিয়ের ফলাফল বেশি স্থায়ীভাবে কার্যকর হতে দেখা যায়। তবে উভয়ক্ষেত্রেই দেহের মোট কোলেস্টেরলের তুলনায় কমার এ পরিমাণ তেমন উল্লেখযোগ্য নয়।

যুক্তরাষ্ট্রের পমোনার ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি অব হেলথ সায়েন্সেস'র ফার্মেসি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক অলিভিয়া ফুং বলেন, "কোলেস্টোরল কমানোর জন্য কেউ ইতিমধ্যে অন্য কোনো চিকিৎসা নিয়ে থাকলে তা বাদ দিয়ে গ্রিন টি সেবন শুরু করা উচিৎ হবে না। তবে ওই চিকিৎসার পাশাপাশি গ্রিন টি সেবন করলে তা চিকিৎসায় বাড়তি সাহায্য করবে।"

ফুংয়ের গবেষক দল ২০টি ক্লিনিকের ১ হাজার ১৪৫ জন রোগীকে গবেষণায় অন্তর্ভূক্ত করে। তাদের উপর তিন সপ্তাহ থেকে ছয় মাস পর্যন্ত গ্রিন টি পানীয় অথবা গ্রিন টি নির্যাসসমৃদ্ধ ক্যাটেচিনস সেবন করানো হয়।

তবে গ্রিন টি সেবনে ভালো 'এইচডিএল' কোলেস্টোরলের পরিমাণ বাড়ার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। রক্তে মেদের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া ট্রাইগ্লিসারাইডস কমারও কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

(Collected)

5
IT Forum / History behind the wallpaper of Windows XP
« on: November 20, 2011, 11:48:28 AM »
এক্সপি'র সেই ওয়ালপেপারের গল্প

স্রেফ সাদামাটা একটি ছবিই হয়ে উঠতে পারে আইকনিক। আর এমনটিই ঘটেছে চাক ও’রিয়ার-এর বেলায়। যুক্তরাষ্ট্রের নাপা ভ্যালির এক রোদ্রজ্বল নৈসর্গিক দৃশ্য ক্যামেরায় ধারণ করেছিলেন তিনি।  সম্ভবত উইন্ডোজ এক্সপির কল্যাণে তার সেই ছবিটিই পিসি স্ক্রিনে সবচেয়ে বেশি দেখা ছবি। কিন্তু কী সেই ছবির পেছনের ইতিহাস?

সে সময় সদ্যই প্রেমে পড়েছিলেন চাক ও’রিয়ার। বয়সও বেশি নয়, সদ্যই ৬০ বছর পেরিয়েছেন তিনি। নিজেই গাড়ি হাঁকিয়ে দেখা করতে যাচ্ছিলেন নতুন বান্ধবীর সঙ্গে। আর জাত ফটোগ্রাফার হলে যা হয়, সঙ্গে ছিলো তার প্রিয় ক্যামেরাটিও। চারপাশে ঝলমলে রোদ। রাস্তায় গাড়ি ছুটছে আর চোখ মেলে তিনি রাস্তার দু পাশে চেয়ে দেখলেন। চারপাশে আঙ্গুর বাগান। রাস্তা ছেড়ে সামান্য উঁচু টিলা। সেখানে বেড়ে উঠেছে সারি সারি আঙ্গুরের চারা। জানুয়ারি মাস, সবুজ ঘাসে ছেয়ে গেছে নাপা ভ্যালি। আলো এসে পড়েছে তার উপর। গাড়ি থামালেন ও’রিয়ার। মন্ত্রমুগ্ধের মতো চেয়ে রইলেন। তারপর  ক্যামেরা ধরে তুলে ফেললেন কিছু ছবি। সে ছবিগুলোর একটিই বেছে নিলেন মাইক্রোসফটের কর্তব্যক্তিরা। হয়ে উঠলো উইন্ডোজ এক্সপির ওয়ালপেপার।

অনেক ফটোগ্রাফারই তো প্রকৃতির ছবি তোলেন। এবং অনেকেই ক্যালিফোর্নিয়ার ঐ এলাকাটির ছবি তুলেছেন। কিন্তু ভাগ্য ভালো বলতে হবে ও’রিয়ার-এর। কারণ অসাধারণ ছবি হতে হলে যে আলো প্রয়োজন, তিনি তা পেয়েছিলেন সে মুহুর্তে।

ফটোগ্রাফারদের কাছে আলোর বিষয়টা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ‘পারফেক্ট লাইট’ বলতে যা বোঝায় সেটিই খোঁজেন তারা। কিন্তু সেই অসাধারণ আলো সবসময় পাওয়া সম্ভব হয় না। ও’রিয়ার সম্ভবত ভাগ্যবানদের একজন যিনি সে মুহুর্তে আলোটা ধরতে পেরেছিলেন।

আবার অনেক ফটোগ্রাফারই ক্যালিফোর্নিয়ার এমন দৃশ্যকে সাদামাটা মনে করে ছবি তোলার প্রয়োজন বোধ করতেন না। কিন্তু ও’রিয়ার বুঝতে পেরেছিলেন, সম্ভবত তিনি অসাধারণ কিছু পেতে যাচ্ছেন সে মুহুর্তটিতে।

চাক ও’রিয়ার একসময় ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিনের ফটোগ্রাফার হিসেবে কাজ করতেন। তিনি যে সময় ছবিটা তুলেছিলেন সে সময় তিনি ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের চাকরি ছেড়ে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ছবি তুলতেন। বয়সও পেরিয়ে গেছে ৬০-এর কোঠা। নীলাকাশ আর সবুজ ঘাসের দৃশ্যটি তার শিল্পীর চোখ ঠিকই খুঁজে নিয়েছিলো আর কথা বলে উঠেছিলো তার ক্যামেরা। কিন্তু ছবিটি তার নিজস্ব ভালোলাগা থেকে তোলা। কিন্তু একটা প্রশ্ন থেকেই যায়, তিনি যে মুহুর্তে ছবিটি তুলছিলেন তখন কি তার মনে একবারও উঁকি দিয়েছিলো যে এ ছবিটিই হতে যাচ্ছে কম্পিউটারের পর্দায় বিশ্বের সবচেয়ে বেশিবার দেখা ছবি?

যখন কোনো ছবির কথা মাথায় আসে বা যখন কোনো ফটোগ্রাফারের তোলা ছবির কথা বলা হয় তখন সবার আগে মনে ভাসে কম্পিউটারের ডেস্কটপে থাকা একটি ছবি। ও’রিয়ারের বাড়ির পাশেই নাপা ভ্যালির এ ছবিটি সারা বিশ্বে বিলিয়ন বারেরও বেশিবার দেখা হয়েছে। কিন্তু যারা নাপা ভ্যালির মুল ছবিটি দেখেন তারা ক্ষণিকবারের মতো ভেবে পাননা যে, এটিই কি ও’রিয়ারের তোলা আসল ছবিটি? আসলে, নাপা ভ্যালির সঙ্গে ও’রিয়ারের তোলা ছবিটির পার্থক্য ধরতে অনেকেই চমকে ওঠেন।

ও’রিয়ারের তোলা ছবিটিই মাইক্রোসফটের কর্তাব্যক্তিরা তাদের এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমের ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন। মাইক্রোসফটের সঙ্গে এ ছবিটি ব্যবহারে চুক্তিও করেছেন তিনি। তবে, আর্থিক অঙ্কে ঠিক এ চুক্তির মুল্য কত সেটি প্রকাশ করেননি কোনো পক্ষই। তবে, গুজবে শোনা যায়, এখন পর্যন্ত বিক্রিত ছবিগুলোর মধ্যে এ ফটো লাইসেন্সের জন্য দ্বিতীয় সব্বোর্চ দাম পেয়েছেন ও’রিয়ার।

ও’রিয়ার তার ছবি তোলার এ ঘটনা বিষয়ে বলেছেন, ‘আমি ২০০২ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত নাপা ভ্যালি থেকে সান ফ্রান্সিসকোর একই পথে সপ্তাহে একাধিকবার যাতায়াত করতাম। কিন্তু সময়টা যখন জানুয়ারি তখন হঠাৎ খেয়াল করলাম ঘাসগুলো দারুণ সবুজ। আর তর সইলো না। স্রেফ গাড়ি থেকে ঝাঁপিয়ে পড়লাম আর ঝটপট কয়েকটি ছবি তুলেই দিলাম ছুট।’

ও’রিয়ারের বলেন, ‘ছবিগুলো আমি ঝটপট তুলেছিলাম খেয়ালবশত; কিন্তু গার্লফ্রেন্ডের কাছে দ্রুত পৌঁছাবার তাড়ায় কি ছবি তুলেছিলাম সেদিকে আর খেয়াল ছিলো না।’

ও’রিয়ারের এ গার্লফ্রেন্ডের নাম ডাফনি লারকিন। তারা দুজন এ ছবি তোলার কিছুদিন পরেই বিয়ে করেন।

এদিকে, ছবির কথা প্রায় ভুলেই গিয়েছিলেন ও’রিয়ার। কিন্তু একদিন তার এজেন্ট ফোন করে তাকে জানালো যে, মাইক্রোসফট তার আসল ছবিটি চেয়ে বসেছে। তারপরই তিনি বুঝতে পারলেন অনেকটা যেনো লটারি জিতে গেছেন তিনি।

ও’রিয়ার জানিয়েছেন, ‘আমি যখন ছবিটি তুলেছিলাম তখন এ ছবিটিই যে আমার ভবিষ্যত পাল্টে দিতে পারে এমন কোনো ধারণাই ছিলো না। এটিই সম্ভবত বিশ্বের সবচেয়ে পরিচিত ছবি। এটা যদি বাংলাদেশের কোনো এক গ্রামে নিয়ে গিয়ে দেখানো হয় তবে সেও যেমন চিনতে পারবে তেমনি চীনের ব্যস্ত রাস্তায় যদি কাউকে ছবিটি দেখিয়ে জিজ্ঞাসা করা হয় তবে সেও ছবিটির বিষয়ে বলতে পারবে।’

‘কানসাস সিটি স্টার’-এ ক্যারিয়ার শুরু করা ও’রিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমসেও কাজ করেছেন। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক-এ ২৫ বছর পার করার পর তিনি অবসরে যান। নাপা’র ফটোগ্রাফিক ওয়াইনমেকিং নিয়ে এখন কাজ করছেন তিনি।

সারা বিশ্বের এক্সপি ব্যবহারকারীরা তার তোলা ছবি দেখতে পেলেও তিনি তার তোলা ছবিটি নিয়মিত দেখতে পাননা। কেনো? কারণ বিষয়টি তার ভাষায় ‘একটু উইয়ার্ড’! ও’রিয়ার বলেন, আমি আসলে ব্যবহার করি অ্যাপলের ম্যাক কম্পিউটার’।


(Collected)



Mohammad Samiullah,
Lecturer,
Dept. Of CSE,
Daffodil International University.

6
Science Discussion Forum / STROKE IDENTIFICATION
« on: November 15, 2011, 04:05:21 PM »
You can Save someone's life by sharing this.

STROKE IDENTIFICATION:


A neurologist says that if he can get to a stroke victim within 3 hours he can totally reverse the effects of a stroke...totally. He said the trick was getting a stroke recognized, diagnosed, and then getting the patient medically cared for within 3 hours, which is tough.

RECOGNIZING A STROKE

Remember the '3' steps, STR . Read and Learn!
Sometimes symptoms of a stroke are difficult to identify. Unfortunately, the lack of awareness spells disaster.
The stroke victim may suffer severe brain damage when people nearby fail to recognize the symptoms of a stroke.
Now doctors say a bystander can recognize a stroke by asking three simple questions :

S * Ask the individual to SMILE ..
T * = TALK. Ask the person to SPEAK A SIMPLE SENTENCE (Coherently) (eg 'It is sunny out today').
R * Ask him or her to RAISE BOTH ARMS .

If he or she has trouble with ANY ONE of these tasks, call the ambulance and describe the symptoms to the dispatcher.

NOTE : Another 'sign' of a stroke is
1. Ask the person to 'stick' out their tongue.
2. If the tongue is 'crooked', if it goes to one side or the other that is also an indication of a stroke.

A prominent cardiologist says if everyone who gets this status shares it; you can bet that at least one life will be saved.

And it could be your own.

*FOR THE RECORD NOT ALL STROKES ARE THE SAME AND AS DESCRIBED HERE
‎-Free Your Mind and Think-

(COLLECTED)

Pages: [1]