Daffodil International University
Faculty of Allied Health Sciences => Pharmacy => Topic started by: mehnaz on February 06, 2012, 11:31:49 AM
-
- চুলকে খুশকিমুক্ত রাখতে গোসল করার পূর্বে অলিভ ওয়েলের সাথে লেবুর রস মিশিয়ে মাথায় মাখুন, কিছু সময় পর মাথা ধুয়ে ফেলুন। এবং নিয়মিত “কিটোকোনাজল†শ্যাম্পু ব্যাবহার করুন।
- আপনার যদি হাঁটুর ব্যাথা থাকে তাহলে আনারসের রস খান এটি আপনার হাঁটুর ব্যাথা কমিয়ে দেবে
- প্রতিদিন আপেলের রস খান এটি আপনার মস্তিষ্কের স্বৃতি ধারন করার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়
- আপনার কি মাইগ্রেনের সমস্যা আছে?? আপনি আদা খান। এটি আপনার রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে যা মাইগ্রেনের ব্যাথা প্রতিরোধে কার্যকরি।
-
সূর্যের উত্তাপ বেড়েই চলেছে। ক্লান্তি আর অতিরিক্ত ঘামের জন্য মানুষের শরীর থেকে বের হয়ে যায় প্রয়োজনীয় লবণ। পরিণামে শরীর হয়ে পড়ছে দুর্বল, দেহে পানি ও ক্ষারের সাম্যাবস্থা ভেঙে যাচ্ছে। নিম্নরক্তচাপ বা লো ব্লাড প্রেসার তৈরি হচ্ছে। মানুষ হারাচ্ছে কাজ করার উদ্দীপনা।
শরীরের এই পানিশূন্যতা দূর করার জন্য পান করতে হবে প্রচুর পরিমাণে পানি, ফলের রস, তরল খাবার বা ডাবের পানি। এই গরমে ডাবের পানি আপনাকে দেবে কাজ করার দ্বিগুণ শক্তি। কারণ, এতে রয়েছে বহুবিধ ঔষধিগুণ। ডাবের পানি ডায়রিয়ার রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি পথ্য। অতিরিক্ত গরমে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এ ফলটি বৃদ্ধি পাওয়া এই তাপমাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে।
চর্বিহীন এই পানীয় শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমিয়ে খারাপ কোলস্টেরলের (এইচডিএল, যা শরীরের জন্য উপকারী) পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। জলবসন্ত, গুটিবসন্ত, হাম হওয়ার সময় র্যাশগুলো ডাবের পানিতে পরিষ্কার করলে দ্রুত রোগজীবাণু মরে। ডাবের পানির আয়রন রক্ত তৈরি করতে সাহায্য করে। তাই গর্ভবতী মা, বাড়ন্ত শিশু, অ্যাথলেটদের জন্য এই ফল যথেষ্ট উপকারী। এই ফলে রয়েছে অ্যান্টি-এজিং ফ্যাক্টর, যা মানুষের বার্ধক্যকে ঠেলে দেয় দূরে।
-
Thanks for your health tips. Health is wealth. But sometime we don not take care of our health. As a result we has to face some health problem. so we have to take care of our health. because prevention is better than cure. And who face the health problem follow the above tips.
Thanks for sharing the valuable post.
-
Thanks sethy for u'r reply... :)
More Tips are awaiting ...
-
রসুন নিয়মিত খাওয়া ভাল। রসুনে হৃদরোগ, কোলেস্টেরল, স্ট্রোক, উচ্চরক্তচাপ কমানোর উপাদান রয়েছে। রসুন একটি প্রাকৃতিক এন্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান।
রসুনের তেমন কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই একমাত্র এর তীব্র গন্ধ ছাড়া। রসুন খাবার পরপর পানি খেতে পারেন। এবং মাউথওয়াশ/টুথপেস্ট দিয়ে কুলি করতে পারেন। অথবা সুগার-ফ্রী চুইংগাম চিবোতে পারেন।
বেশ কিছু রসুন ছিলে এর কোয়াগুলো ধুয়ে একটি জারে করে হোয়াইট ভিনেগারে চুবিয়ে এক...রাত অপেক্ষা করুন। পরদিন সকাল হতে প্রতিদিন ২-৩ কোয়া করে রসুন দাঁত ব্রাশ করার ১০-১৫ মিনিট আগে খালি পেটে খেতে পারেন। হৃদরোগের ঝুঁকি অনেক কমে যাবে।
-
ধৈর্য্য কমে যাওয়া, মানসিক চাপ, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া ডিপ্রেশানের লক্ষণ। আপনি মেডিটেশান এর চেষ্টা করুন। প্রতিরাতে অন্তত ৬ ঘন্টা ব্যাঘাতমুক্ত ঘুম দিন। ঘুম না আসলে আমাদের পেইজে ইনসোমনিয়া'র ওপর একটি পোস্ট ছিল, সেটার টিপস গুলো কাজে লাগাতে পারেন।
অযথা টেনশান বা চাপ নেবেন না। এতে পড়াশোনায় কোনো সাহায্য তো হয়ই-ই না, বরং আরও ক্ষতি হয়। আর ১০ জন যেটা পারছে, সেটা অবশ্যই আপনিও পারবেন।
নিজের ওপর বিশ্বাস রা...খুন। প্রতিদিন সকালে/বিকালে ১৫-২০ মিনিট সময় করে, পছন্দের গান ছেড়ে দিয়ে ঘরের মধ্যেই এরোবিক্স করুন। এরপরে একটা শাওয়ার নিন। আপনার মন ফুরফুরে হতে বাধ্য!
-
MT madam, Excellent post. Waiting for more :)
-
গড়ে একজন স্বাভাবিক মানুষের দেহের ২৪ঘন্টার কার্যক্রমঃ
► হৃদপিন্ড ১,০৩,৬৮৯ বার স্পন্দিত হয়।
► ফুসফুস ২৩,০৪৫ বার শ্বাসপ্রশ্বাসিত করে।
► রক্ত ১৬,৮০,০০০ মাইল প্রবাহিত হয়।
► নখ ০.০০০০৭ ইঞ্চি বৃদ্ধি পায়।
► চুল ০.০১৭১৫ ইঞ্চি বৃদ্ধি পায়।
► ২.৯ পাউন্ড পানি গ্রহন করে (সকল তরল মিলিয়ে)
► ৩.২৫ পাউন্ড খাদ্য গ্রহন করে।
► শ্বাসপ্রশ্বাসের জন্য ৪৩৮ ঘনফুট বাতাস গ্রহন করে।
► কথা বলতে ব্যয় হয় ৪,৮০০শব্দ।
► ঘুমের মধ্যে ২৫.৪ বার নড়াচড়া করে।
-
Easy but efficient tips.......
Thanks a lot.
-
স্বাস্থ্য আর মাদক দুটি বিপরীতমুখী শব্দ। স্বাস্থ্যের সর্বজনীন স্বীকৃত সংজ্ঞায় শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক সুস্থতার কথা বলা হয়েছে, আর যেকোনো ধরনের মাদক গ্রহণের কারণে স্বাস্থ্যের এই তিনটি উপাদানই দারুণভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে।
যেকোনো ধরনের মাদক গ্রহণের পরপর, তা আমাদের মস্তিষ্কের ‘পুরস্কারকেন্দ্র’ বা রিওয়ার্ড সেন্টারকে উদ্দীপ্ত করে। এর ফলে একটা সাময়িক ভালো লাগার অনুভূতি তৈরি হয়। এই ভালো লাগা থেকেই ...তৈরি হয় শারীরিক ও মানসিক নির্ভরশীলতা। মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটারের (রাসায়নিক পদার্থ) তারতম্যের কারণে শরীর চায় বারবার মাদক গ্রহণ করতে; আর মন চায়, একটা ভালো লাগার অনুভূতি পেতে। এ কারণে একজন ব্যক্তি মাদকাসক্ত হয়ে গেলে, সে বারবার মাদক গ্রহণ করতে চায়। এই ভালো লাগার অনুভূতি কিন্তু ক্ষণস্থায়ী এবং কিছুদিন পর মাদক স্বরূপে আত্মপ্রকাশ করে। পায়ের নখ থেকে মাথার চুল পর্যন্ত দেহযন্ত্রের সব অংশকে বিকল করতে থাকে, পাশাপাশি শুরু হয় নানা মানসিক সমস্যা। চিন্তা আর আচরণে অস্বাভাবিকতা দেখা যায়
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহায়তায় পরিচালিত এক জরিপ অনুযায়ী, বাংলাদেশে ১৮ বছরের ওপরে শূন্য দশমিক ৬৩ শতাংশ মানুষ মাদকাসক্ত। মাদকাসক্তদের মধ্যে ৮৫ শতাংশের বয়স ১৮ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। ইদানীং শিশু-কিশোরদের মধ্যে নানা রকম মাদক সেবনের প্রবণতা বাড়ছে। ২০০৬ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পরিচালিত আরেক জরিপে দেখা গিয়েছিল, সারা দেশে মাদকাসক্ত ব্যক্তিদের সংখ্যা ৪৬ লাখেরও বেশি। আর কোনো কোনো সূত্র মতে, এই সংখ্যা ৭০ লাখের কাছাকাছি। এদের মধ্যে প্রায় ৯১ শতাংশ কিশোর ও যুবক এবং নারী মাদকাসক্তের সংখ্যা প্রায় দেড় লাখ। এক হিসাবে দেখা গেছে, মাদকের পেছনে বছরে খরচ হয় ১৭ হাজার কোটি টাকা। দেশের মোট জিডিপির ১ শতাংশ খরচ হয় কেবল ধূমপানের পেছনে।
-
Thanks
-
thanks for the useful health tips.
-
madam,
useful post....we can maintain good health following the easy tips.........waiting for next tips.....
-
Nice tips MT madam :)
-
Nice post Madam.
-
Thank you madam.
-
Thanks for all the positive replies. :)
-
সঠিক সময় নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি খেলে তা আমাদের স্বাস্থ্যর জন্য সবচেয়ে কার্যকারী হয়। আসুন জেনে নেই কখন কি পরিমাণ পানি খেতে হয়।
১. সকালে ঘুম থেকে উঠেই দুই গ্লাস পানি খাবেন। এতে শরীরের ভিতরের অঙ্গগুলো দ্রুত সতেজ ও স্বাভাবিক হয়।
২. দুপুরের কিংবা রাতের খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে অন্তত ১গ্লাস পানি পান করে নিন। এতে আপনার পাচনতন্ত্র কার্যকর হবে এবং খাবার পরিপাকে সহায়ক হবে।
৩. গোসলে যাবার আগ মুহূর্তে একগ্লাস পানি আপনার শরীরে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখবে।
৪. রাতে ঘুমুতে যাবার পূর্বে এক গ্লাস পানি আপনাকে হার্টএটাক কিংবা স্ট্রোক থেকে কয়েক হাজার কিমি দূরে সরিয়ে রাখবে।
তাহলে এখনই এক গ্লাস পানি পান করে নিচ্ছেন তো? :)
আপনাদের সুস্বাস্থ্য কামনায়
-
জেনে নিন কোন খাবারগুলো স্বাস্থ্যকর চুলের জন্য একান্ত প্রয়োজন:
• গাঢ় সবুজ সবজি ।এতে রয়েছে Vit-A, vit-C যা natural conditionar 'এর কাজ করে, গাঢ় সবুজ শাক ।এতে আছে Vit-E
• বিভিন্ন ধরনের been যেমন-শিমের বিচী, মটর শুটি, বরবটি ইত্যাদি। এগুলো প্রোটিনের ভালো উৎস। আরও আছে iron,Zinc, Biotin । Biotin চুল ভেঙ্গে যাওয়া প্রতিরোধ করে।
• বিভিন্ন ধরনের বাদাম যেমন- কাঠ বাদাম, কাজু বাদাম, আখরোট। এগুলো natural conditionar 'এর কাজ করে।( তবে দৈনিক ১ মুঠের বেশি নয়।)
• চুল প্রোটিন দ্বারা তৈরী । তাই খাবার তালিকায় প্রথম শেনীর প্রোটিন রাখতে হবে, যেমন-মুরগী, ডিম।
• Low fat দুধ । এতে calcium আছে, যা চুলের বৃদ্ধির জন্য অত্যাবশকীয় উপাদান protein তো আছেই।
• গাজর।Vit-Aএর ভাল উৎস। প্রতিদিন Snacks /salad হিসেবে খাবার তারিকায় রাখুন।
• সূর্যমূখীর বীচি চুলকে মজবুত ও ঝলমলে করতে দারুন ভাবে কাজ করে। Dry roast করে ১মুঠ পরিমান খেতে পারেন। লক্ষ্য করুন: সূর্যমূখীর বীচি মশলার দোকান থেকে কিনবেন। গাছ/ফুলের চারার দোকান থেকে কিনবেন না, ওগুলোতে কীটনাশক দেয়া থাকে।
-
Thank you madam.....for your valuable tips...
Waiting for next...
-
Very useful. Thanks for sharing :)
-
Mehnaz madam, u r doing really a good job. plz carry on. want few more tips regularly.
-
I do agree with nusrat mam..we want more mam :)
-
agree with u.. :)
-
মাইগ্রেন হলো একটি ভিন্ন ধরনের মাথাব্যথা। মেয়েদের মধ্যে এ রোগ বেশি দেখা যায়। তবে পুরুষেরও এ রোগ হতে পারে।
কেন মাইগ্রেন হয়
মাথার ভেতরের রক্ত চলাচলের তারতম্যের কারণে মাইগ্রেন হয়। রক্ত চলাচল কমে গেলে হঠাৎ করে চোখে সব অন্ধকার দেখা যায় এবং পরে রক্ত চলাচল হঠাৎ বেড়ে গিয়ে প্রচণ্ড মাথাব্যথার অনুভূতি তৈরি হয়। চকলেট, পনির, কফি ইত্যাদি বেশি খাওয়া, জন্মবিরতিকরণ ওষুধ, দুশ্চিন্তা, অতিরিক্ত ভ্রমণ, ব্যায়াম ইত্যাদির কারণে এ রোগ হতে পারে।
সাধারণ মাইগ্রেনের লক্ষণ
মাথাব্যথা, বমি ভাব এ রোগের প্রধান লক্ষণ। তবে অতিরিক্ত হাই তোলা, কোনো কাজে মনোযোগ নষ্ট হওয়া, বিরক্তি বোধ করা ইত্যাদি উপসর্গ মাথাব্যথা শুরুর আগেও হতে পারে। মাথার যেকোনো অংশ থেকে এ ব্যথা শুরু হয়। পরে পুরো মাথায় ছড়িয়ে পড়ে। চোখের পেছনে ব্যথার অনুভূতি তৈরি হতে পারে। চোখের ওপর হালকা চাপ দিলে আরাম লাগে। মাথার দুই পাশে কানের ওপর চাপ দিলে এবং মাথার চুল টানলেও ভালো লাগে। তখন শব্দ ও আলো ভালো লাগে না। কখনো কখনো অতিরিক্ত শব্দ ও আলোয় মাথাব্যথা বেড়ে যায়।
ক্লাসিক্যাল মাইগ্রেনের লক্ষণ
এতে দৃষ্টিসমস্যা, যেমন-চোখে উজ্জ্বল আলোর অনুভূতি, হঠাৎ অন্ধকার হয়ে যাওয়া, দৃষ্টিসীমানা সরু হয়ে আসা অথবা যেকোনো এক পাশ অদৃশ্য হয়ে যাওয়া ইত্যাদি উপসর্গ হতে পারে। ২০ মিনিট স্থায়ী এসব উপসর্গের পর বমির ভাব এবং মাথাব্যথা শুরু হয়, যা সাধারণত এক পাশে হয়। দৃষ্টির সমস্যা এক ঘণ্টার বেশি স্থায়ী হলে ধরে নিতে হবে এটি মাইগ্রেন নয়। মস্তিষ্ক অথবা চোখে অন্য কোনো সমস্যার কারণে দৃষ্টির এ সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। মাথাব্যথা ছাড়া শুধু দৃষ্টির সমস্যাও ক্লাসিক্যাল মাইগ্রেনের লক্ষণ হতে পারে।
যা করতে হবে
মাইগ্রেন থাকলে প্রতিদিন অন্তত আট ঘণ্টা ঘুম দরকার। যেসব খাবার খেলে ব্যথা শুরু হতে পারে, যেমন-কফি, চকলেট, পনির, আইসক্রিম, মদ ইত্যাদি একদম বাদ দিতে হবে। বেশি সময় না খেয়ে থাকা যাবে না। পরিশ্রম, মানসিক চাপ ও দীর্ঘ ভ্রমণ বর্জনের মাধ্যমে মাইগ্রেন অনেকাংশে কমিয়ে আনা যায়।
চিকিৎসা
বারবার মাইগ্রেনের আক্রমণ কমানোর জন্য পিজোটিফেন, অ্যামিট্টিপটাইলিন, বিটাব্লকার-জাতীয় ওষুধ কার্যকর। মাথাব্যথা শুরু হলে প্যারাসিটামল, এসপিরিন, ডাইক্লোফেনাক-জাতীয় ওষুধ ভালো। বমির ভাব কমানোর জন্য মেটোক্লোর প্রোমাইড, ডমপেরিডন-জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে। এসব ওষুধে মাথাব্যথা না কমলে সুমাট্টিপটান, আরগোটামাইন-জাতীয় ওষুধে অনেক সময় যথেষ্ট স্বস্তি পাওয়া যায়। সবচেয়ে বড় কথা, পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে অনেক ক্ষেত্রেই বারবার এ রোগের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। মনে রাখবেন, সব মাথাব্যথাই মাইগ্রেন নয়, দৃষ্টিস্বল্পতা, মস্তিষ্কের টিউমার, মাথায় রক্তক্ষরণ প্রভৃতি কারণেও মাথাব্যথা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে চক্ষুবিশেষজ্ঞের পাশাপাশি স্মায়ুরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
-
Thanks mam for ur good effort.
-
Nice post.......number of viewers and comments indicates what a great post.
-
Madam carry on.
-
it's really nice post