Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Enamul Huq

Pages: [1]
1
পূর্ব আফ্রিকার দেশ উগান্ডা ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের রাজস্ব আয়ের উৎস হিসেবেই দেখছে। সম্প্রতি দেশটির পার্লামেন্টে একটি আইন পাস হয়েছে, যার আওতায় প্রত্যেক ব্যবহারকারীকে ফেসবুক ব্যবহারের জন্য প্রতিদিন ২০০ শিলিং করে কর পরিশোধ করতে হবে।

বুধবার উগান্ডার পার্লামেন্টে পাস হয়েছে নতুন আইনটি। আগামী জুলাই থেকে শুরু হবে এ করারোপ। এতে বলা হয়েছে, ফেসবুক, টুইটার ও হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করলে প্রত্যেক দিন ২০০ শিলিং (০.০৫৩১ মার্কিন ডলারের সমান) কর দিতে হবে যা বছরে প্রায় ১৯ মার্কিন ডলারের সমান।

দেশটির মাথাপিছু জিডিপির পরিমাণ মাত্র ৬১৫ ডলার।

মোবাইল ফোন অপারেটরদের সিমের মাধ্যমে এই কর কেটে নেয়া হবে। ইন্টারনেট সংযোগযুক্ত সিম ব্যবহার করে যেকোনো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রবেশ করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।

দেশটির মানবাধিকারকর্মীরা সরকারি এ সিদ্ধান্তের নিন্দা জানিয়েছেন। তাদের দাবি নাগরিক জমায়েত ও সরকারবিরোধী স্বাধীন মতপ্রকাশ ঠেকানোর হাতিয়ার হিসেবে নতুন এই আইন করা হয়েছে।

http://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2018/06/02/643262

2
ব্যস্ত জীবনে পেরেশানি অনেকটা কমিয়ে দিয়েছে মাইক্রোওয়েভ ওভেন। চটজলদি খাবারটা গরম করে নিতে এর চেয়ে সুবিধাজনক উপায় আর নেই। কিন্তু এই যন্ত্রের বিষয়ে আরো বেশি সচেতন হতে হবে। কারণ বিজ্ঞানীরা দিচ্ছেন শঙ্কার বার্তা।

গবেষণায় বলা হয়, যেসব প্লাস্টিক বাটিতে মাইক্রোওয়েভে খাবার গরম করা হয় তা গর্ভে থাকা শিশুর অনুর্বরতা, ডায়াবেটিস, স্থূলতা এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। মাইক্রোওয়েভে গরম হয়ে ওঠা প্লাস্টিক পাত্র তার ৯৫ শতাংশ রাসায়নিক উপাদান নিঃসৃত করে। এগুলো খাবারে মিশে যায়। এসব খাবার উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায়। উর্বরতা নষ্ট করে এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতায় বিরূপ প্রভাব ফেলে। 

নিউ দিল্লির ইন্দিরা আইভিএফ হসপিটালের আইভিএফ বিশেষজ্ঞ ড. নিতাশা গুপ্ত বলেন, প্লাস্টিকের পাত্র থাকা সবচেয়ে ক্ষতিকর উপাদান হলো বাইস্ফেনল এ। এটা বিপিএ নামেই পরিচিত। আরো আছে ফাথালেট। বিপিএ রক্তে মিশে যায় এবং অনুর্বরতা, হরমোনে পরিবর্তন, লিঙ্গ নির্ধারণে সমস্যা এবং নানা ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। অন্যান্য প্রাণীদের ক্ষেত্রে এই উপাদান টেস্টিকুলার ক্যান্সার, জেনিটাল ডিফর্মেশন, শুক্রাণু কমে আসা এবং অনুর্বরতা দেখা দেয়। বিশেষ করে পোলার ভালুক, তিমি এবং অন্যান্য প্রাণীদের ক্ষেত্রে এমনটা ঘটেছে।

বিপিএ'র প্রভাব এতটাই বেশি যে সেন্টার্স ফর ডিজিস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন দেখিয়েছে, আমেরিকার জনগণের ৯০ শতাংশের দেহেই সহজেই বিপিএ খুঁজে পাওয়া যায়। প্লাস্টিকে আরো থাকে পিভিসি, ডিওক্সিন এবং স্টাইরিন। এগুলো সবই ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।

এটাই সত্য যে তাপমাত্রা প্লাস্টিক থেকে এসব ক্ষতিকর উপাদান খুব সহজেই খাবারে ছড়িয়ে দেয়। দেহের স্বাভাবিক কার্যক্রমকে ব্যাহত করে এসব উপাদান, জানান নিতাশা।

গাইনকোলজিস্ট ড. সোয়াতি জানান, খাবার রাখা এবং গরম করার জন্য সবচেয়ে ভালো কাচের পাত্র। কাচ থেকে কখনো কোনো ক্ষতিকর উপাদান বের হয় না। তাপমাত্রতেও কোনো সমস্যা নেই।

আমেরিকান সোসাইটি অবব রিপ্রোডাক্টিভ হেলথ এক গবেষণায় জানায়, বিপিএ গর্ভের ভ্রূণের সঙ্গেও মিশে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে গর্ভের শিশুকে নষ্টও করে দিতে সক্ষম। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস
http://www.kalerkantho.com/online/prescription/2018/05/08/633834

3
ইসলাম এমন একটি পরিপূর্ণ জীবন পদ্ধতি যা সব দিক থেকে সার্বিকভাবে মুসলমানের ব্যক্তিগত জীবনকে গঠন করার ব্যাপারে গুরুত্ব প্রদান করেছে। আর সেজন্যই ইসলাম চরিত্র তথা উত্তম চরিত্রকে ইমানের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান বলে উল্লেখ করেছে।  প্রিয় রসুল (সা.) বলেছেন, ‘মুমিনদের মধ্যে পরিপূর্ণ ইমানদার হচ্ছে সেই ব্যক্তি, যে তাদের মধ্যে সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী।’ মুসনাদে আহমাদ, আবু দাউদ, তিরমিজি। সুতরাং উত্তম চরিত্র হচ্ছে ইমানের প্রমাণ ও প্রতিফলন। উত্তম চরিত্র ছাড়া ইমান প্রতিফলিত হয় না। তাই তো নবী করিম (সা.) সংবাদ দিয়েছেন, তাঁকে প্রেরণের অন্যতম মহান উদ্দেশ্য হচ্ছে মানব চরিত্রের উত্তম দিকগুলো পরিপূর্ণ করে দেওয়া। রসুল (সা.) বলছেন, ‘আমি চরিত্রের উত্তম দিক পরিপূর্ণ করে দিতে প্রেরিত হয়েছি।’ মুসনাদে আহমাদ, আদাবুল মুফরাদ।

এ কারণেই আল্লাহতায়ালা উত্তম ও সুন্দরতম চরিত্রের মাধ্যমে তাঁর প্রিয় হাবিবের প্রশংসা করেছেন। আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই আপনি মহান চরিত্রে অধিষ্ঠিত।’ সূরা আল-কালাম : ৪।

ইসলামে ইবাদতগুলো চরিত্রের সঙ্গে সংযুক্ত। আল্লাহতায়ালা ও তাঁর রসুল (সা.) আমাদের যেসব ইসলামী চরিত্রের নির্দেশ দিয়েছেন তার অন্যতম হচ্ছে সত্যবাদিতার চরিত্র। আল্লাহ বলেন, ‘হে ইমানদারগণ! আল্লাহকে ভয় কর এবং তোমরা সত্যবাদীদের সাথী হও।’ সূরা আত-তাওবাহ : ১১৯। রসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা সত্যকে আঁকড়ে ধর। কেননা সত্যবাদিতা পুণ্যের পথ দেখায় আর পুণ্য জান্নাতের পথ দেখায়, একজন লোক সর্বদা সত্য বলতে থাকে এবং সত্যবাদিতার প্রতি অনুরাগী হয়, ফলে আল্লাহর কাছে সে সত্যবাদী হিসেবে লিপিবদ্ধ হয়ে যায়।’ মুসলিম।

মুসলমানদের যেসব ইসলামী চরিত্র অবলম্বনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তার একটি হচ্ছে আমানতসমূহ তার অধিকারীদের কাছে আদায় করে দেওয়া। আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন আমানতসমূহ তার হকদারদের কাছে আদায় করে দিতে।’ সূরা আন নিসা : ৫৮। ইসলামী চরিত্রের আরেকটি দিক হচ্ছে একজন মুসলমান তার অন্য মুসলিম ভাইয়ের সঙ্গে বিনয়ী আচরণ করবে। সে ধনী হোক বা গরিব। আল্লাহ বলেন, ‘তুমি তোমার বাহু মুমিনদের জন্য অবনত করে দাও।’ সূরা আল-হিজর : ৮৮। রসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আল্লাহ আমার কাছে ওহি করেছেন যে, তোমরা বিনয়ী হও যাতে একজন অন্যজনের ওপর অহংকার না করে। একজন অন্যজনের ওপর সীমালঙ্ঘন না করে।’ মুসলিম।

ইসলামী চরিত্রের অন্যতম একটি দিক হলো আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা। আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা ওয়াজিব, আর তা ছিন্ন করা জান্নাত থেকে মাহরুম ও অভিশাপের কারণ। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘যদি তোমরা ক্ষমতা পাও, তাহলে কি তোমরা পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি করবে এবং আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করবে? তারা তো ওইসব লোক যাদের প্রতি আল্লাহ অভিশাপ করেছেন। এতে তিনি তাদের বধির করে দিয়েছেন এবং তাদের দৃষ্টি অন্ধ করে দিয়েছেন।’ সূরা মুহাম্মাদ : ২২-২৩। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্নকারী বেহেশতে প্রবেশ করবে না।’ বুখারি ও মুসলিম। প্রতিবেশীর প্রতি সুন্দরতম ব্যবহার হচ্ছে ইসলামী চরিত্রের আরেকটি বৈশিষ্ট্য। প্রতিবেশী হচ্ছে সেসব লোক যারা আপনার বাড়ির আশপাশে ৪০ ঘরে বসবাস করে। যে আপনার সবচেয়ে নিকটবর্তী সে সুন্দর ব্যবহার ও অনুগ্রহের সবচেয়ে বেশি হকদার।

লেখক : বেতার-টিভির ইসলামবিষয়ক উপস্থাপক

প্রিন্সিপাল : মনিপুর বাইতুর রওশন মাদ্রাসা কমপ্লেক্স, মিরপুর, ঢাকা।
http://www.bd-pratidin.com/islam/2018/04/04/319824

4
মাছের ডিম দারুণ সুস্বাদু একটি খাবার। খাবার হিসেবে মাছের ডিমের খাবার যেমন মুখরোচক তেমনি স্বাস্থ্যের জন্যও বেশ উপকারী।  তবে মাছের ডিমের কিছু গুনাগুণ রয়েছে যা আমাদের অনেকের কাছেই অজানা।

১.অ্যালঝাইমারের রোগীরাও মাছের ডিম খেতে পারেন, উপকার পাবেন। অ্যালঝাইমারটা আসলে স্মৃতিভ্রষ্ট হওয়া। এই সমস্যায় মাছের ডিম ভালো কাজে দিবে।

২. উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন হল এমন একটি রোগ যখন কোন ব্যক্তির রক্তের চাপ সব সময় স্বাভাবিকের চেয়ে ঊর্ধ্বে থাকে। প্রায় ৯০–৯৫% ভাগ লোক উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যায় ভুগে থাকেন এবং এই রোগীদের জন্যও মাছের ডিম অত্যন্ত উপকারী খাবার।

৩. মাছের ডিম খেলে হাড়ও শক্ত হয়।

৪. মাছের ডিমের মধ্যে থাকে ভিটামিন ডি। যা দাঁত ভাল রাখে।

৫. তাছাড়া মাছের ডিম খেলে রক্ত পরিষ্কার হয় এবং হিমোগ্লোবিন বাড়ে। ফলে অ্যানিমিয়া থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

৬. মাছের ডিমে ভিটামিন এ থাকার ফলে চোখ ভাল থাকে।

বিডি প্রতিদিন/৭ মে ২০১৮/ওয়াসিফ
http://www.bd-pratidin.com/life/2018/05/07/328280

5
আজ থেকে প্রায় ১৫ বছর আগে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কিন্তু হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছিল যে, ভূগর্ভস্থ জলে আর্সেনিকের পরিমাণ প্রতি লিটারে ১০ মাইক্রোগ্রামের উপর হলেই বিপদ আসন্ন। সেখানে কোনও কোনও জায়গায় তা ৫০ মাইক্রোগ্রামের উপরেও রয়েছে।

এমন পরিস্থিতিতে একটা গবেষণা খুলে দিচ্ছে নতুন পথ। নতুন করে চেনাচ্ছে বাঁচার ঠিকানা। সামান্য জলজ মস কাটিয়ে দেবে এই আর্সেনিক বিষ। শুদ্ধ করবে পানি। সম্প্রতি একটি পরিবেশ বিষয়ক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে এই খবর।

সুইডেনের একটি অঞ্চলে এই মস ব্যবহার করে তারা ফলও পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এছাড়াও আর্সেনিকের কবলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে খাদ্যশৃঙ্খলও। এই মসের ব্যবহারে হয়তো রক্ষা পাবে সেই শৃঙ্খল।

 

বিডি প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত তাফসীর
http://www.bd-pratidin.com/tech-world/2018/04/22/324397

6
অনলাইন ডেস্ক: গলায় অবস্থিত এই গ্রন্থি থেকে তৈরি রস শারীরিক বৃদ্ধি ও কর্মতৎপরতাকে প্রভাবিত করে। আর এই গলগ্রন্থি সুস্থ রাখতে চাই প্রয়োজনীয় পুষ্টি।

স্বাস্থবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে জানানো হয়, প্রজাপতি আকৃতির এই গ্রন্থি গলার ভেতর সামনের দিকে অবস্থিত। শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজ যেমন- তাপমাত্রা, শ্বাস-প্রশ্বাস, হৃদ-কম্পন, শরীরের ওজন এমনকি নারীদের রজঃচক্র নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

স্বাস্থ্যকর খাবার আমাদের বিপাক প্রক্রিয়াকে সুস্থ রাখে। তাই সঠিক খাবার খাওয়ার মাধ্যমে এই থাইরয়েড গ্রন্থিও সুস্থ রাখা সম্ভব।

দই: এটা ভিটামিন ডি এবং প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ যা থাইরয়েডের সুস্থতা রক্ষা করে। থাইরয়েডের অসমতা প্রতিরোধে সহায়তাকারী ভালো ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য রক্ষা করতে দই সাহায্য করে।

জলপাইয়ের তেল: শরীরের যাবতীয় কর্মকাণ্ড ঠিকভাবে চলতে ও ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে স্বাস্থ্যকর তেল খাওয়া প্রয়োজন। সঠিক ধরনের চর্বি ও তেল খাওয়া হলে বিপাকক্রিয়া বৃদ্ধি করে, ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে এবং অতিরিক্ত ক্যালরি খরচ করতে সাহায্য করে।



জলপাইয়ের তেল অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা বিভিন্ন রোগ যেমন- ক্যানসার, অস্টিওপোরোসিসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং রক্তে সেরোটোনিন (এক ধরনের হরমোন যা সন্তুষ্টির সঙ্গে সম্পৃক্ত) বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

গ্রিন টি: আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা শরীর থেকে চর্বি কমায়। এছাড়াও যকৃতের চর্বি কমিয়ে সক্রিয়তা বাড়াতে সাহায্য করে, ফলে বিপাক বৃদ্ধি পায়। ভালো ফলাফলের জন্য দৈনিক দুএক কাপ গ্রিন টি পান করুন।

আয়োডিন সমৃদ্ধ খাবার: ডিম, পালংশাক, রসুন এবং তিলের বীজের পাশাপাশি সামুদ্রিক সবজি এবং মাছ খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে আয়োডিনের চাহিদা পূরণ হবে।

সেলেনিয়াম: এই অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট কোষের ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করে। এর পরিমাণ বাড়াতে খাদ্য তালিকায় মাশরুম, মাংস, সুর্যমুখীর বীজ এবং সয়াবিন যোগ করুন।

জিংক: থাইরেয়েড সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। ডাল, আখরোট, শষ্য, কাঠবাদাম প্রতিদিনকার খাবারের যুক্ত করে জিংকের চাহিদা মেটানো সম্ভব।

লৌহ: তাই ঝিনুক, ডাল, কুমড়ার বীজে রয়েছে প্রচুর ‘আয়রন’। যা থাইরয়েডের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

ছবি: রয়টার্স/বিডিনিউজ
http://www.dailysangram.com/post/288503-%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B0%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%A1-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0

7
মাধ্যাকর্ষণ সূত্র আবিষ্কার করেন আইজ্যাক নিউটন। একদা তিনি তাঁর বাড়ির আঙিনার একটি আপেল গাছের নিচে বসে ছিলেন।

এ সময় সেই গাছ থেকে একটি আপেল তার মাথায় পড়ে। আপেল কেন ওপরে কিংবা আশপাশে না গিয়ে সোজা নিচের দিকে এলো, এই চিন্তা করতে করতে তিনি মাধ্যাকর্ষণের ধারণা পেয়ে যান। সেই আপেল গাছটি এখনো দাঁড়িয়ে আছে যুক্তরাজ্যে নিউটনের লিংকনশায়ারের বাড়িতে।
নিউটনের মাথায় আপেল পড়ার ঘটনা লিপিবদ্ধ আছে অষ্টাদশ শতাব্দীর একটি পাণ্ডুলিপিতে। যেটির লেখক নিউটনের বন্ধু উইলিয়াম স্টুকিল। 

পাণ্ডুলিপিতে তিনি লিখেছেন, নিউটন আমাকে বলেছিলেন আপেল গাছটির নিচে তিনি গভীর চিন্তামগ্ন ছিলেন। এ সময় আপেলটি মাথার ওপর পড়ার কারণেই তিনি বিষয়টি নিয়ে ভাবতে বসেছিলেন। এই ভাবনা থেকে বের হয়ে আসে আজকের মাধ্যাকর্ষণ সূত্র।

স্টুকিল ওই পাণ্ডুলিপিতে লিখেছেন, নিউটন এবং তিনি এই আপেল গাছটার নিচে বসে একদিন চা খাচ্ছিলেন। এমন সময় নিউটন তাকে বলেন, তুমি কি জানো আমি যুবক বয়সে এই গাছের নিচে বসা অবস্থায় মাধ্যাকর্ষণের ধারণা পেয়েছিলাম? আমি তখন কথাটি রসিকতা মনে করে বলেছিলাম। কিন্তু পরে কথাটি নিউটন যখন তার ছাত্রদেরও একাধিকবার বলেছেন তখন বুঝতে পারি সেটি রসিকতা ছিল না।

Do You See It? Photo of German Medical Center in 1944 Reveals Shocking Secret
Unbelievable - 93% of Americans Won't See Whats in This 1944 German Photo


http://www.kalerkantho.com/online/world/2017/06/06/505631

8

কোথায় যাবে আপনার দেওয়া কর
০২ জুন ২০১৭, ০১:৩৪
প্রিন্ট সংস্করণ


ধরুন, আপনি ১০০ টাকা কর দিয়েছেন। এখন দেখা যাক, এবারের বাজেটে এই টাকাটা কোথায় ব্যয় হবে, কারা বেশি পাবেন। যেমন আপনার ১০০ টাকার করের ২২ টাকাই বেতন হিসেবে পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
আরও সংবাদ
বিষয়:
বাজেট
http://www.prothom-alo.com/economy/article/1202271/%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%B0
 

9
আমাদের প্রতিনিয়তই স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে উৎসাহ দেওয়া হয়। সবকিছুই বলা হয় আমাদের খাওয়ার জন্য তবে যেটা বলা হয় না, সেটা হল কোন খাবারের সঙ্গে কোন খাবার খাবেন না। দুধ, ফল, পর্যাপ্ত পানি খাওয়া সব সময়ই ভাল। আমরা তো জানি যে ফল খেলে পানি খাওয়া যাবে না তাহলে হিতে বিপরীত ফল দেখা দেবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কিছু ভুল কম্বিনেশনের খাবারের তথ্য যা আমাদের স্বাস্থ্য-ঝুঁকি বাড়াচ্ছে-

১। আমরা সকলেই জানি কথাতেই রয়েছে দুধ–কলা দিয়ে কালসাপ পোষা। সাপ দুধ এবং কলা খায় না। আর আপনি কখনও এক সঙ্গে দুধ এবং কলা খাওয়ার চেষ্টা করবেন না। কারণ কলা অ্যাসিড তৈরি করে। দুধ কলার সংস্পর্শে এলে ছানা হয়ে যায়। ‌
২। কোল্ড ড্রিঙ্কের সঙ্গে চিজ খাবেন না— চিজ দেওয়া খাবার মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়। তবে আপনি চিজ প্রেমী হলে সফট ড্রিঙ্ক খাওয়া ছাড়ুন। কার্বন যুক্ত এই খাবার শরীরে ফ্যাট এবং ক্যালরি জমাতে সাহায্য করে। তা সহজে হজম করা যায় না। ফলে মোটা হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।

৩। খালি পেটে পানি আর ভরা পেটে ফল। বয়স্করা এমনই পরামর্শ দেন। পুষ্টিবিদরা বলছেন, এমনটা করবেন না। নিয়ম হল খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে ফল খান। তাতে আপনার খিদে বাড়বে। খাবার পরেই ফল খেলে পুরো পুষ্টি পাবেন না। তাঁদের আরও পরামর্শ, দৈনিক সিজন ফ্রুট খান। রাতে খিদে পেলে কোনো খাবার খাওয়ার পরিবর্তে ফল খান।

৪। খাবার সঙ্গে পানি— খাবার ঠিক আগে, সঙ্গে বা ঠিক পরেই পানি খাবেন না। কারণ পানি পরিপাকের জন্য পাকস্থলিতে নির্গত অ্যাসিড লঘু করে দেয়। ফলে, হজমে সমস্যা দেখা দেয়। পানি এবং খাবার খাওয়ার মধ্যে ৩০ মিনিট ব্যবধান রাখুন।

৫। খাওয়ার পর চা পান— চা–এ রয়েছে ট্যানিন। খাবার থেকে পুষ্ঠি বার করার অন্তরায় এই ট্যানিন। খাবার পরেই চা খেলে ট্যানিক অ্যাসিড তৈরি হয়। তাই খাবারে থাকা লোহা এবং প্রোটিন সংশ্লেষে বাধা হয়ে দাঁড়ায় এই ট্যানিক অ্যাসিড।

 

বিডি প্রতিদিন/২৪ এপ্রিল ২০১৭/হিমেল

- See more at: http://www.bd-pratidin.com/life/2017/04/25/226280#sthash.RmLJDHu6.dpuf

Pages: [1]