Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - anowar.bba

Pages: 1 2 [3] 4
31
i hope i will not need to follow those steps ;)

32
Faculty Forum / Re: The dilemma of higher education
« on: June 26, 2014, 11:12:53 AM »
nice post but too long

33
Faculty Forum / Re: Best Ways to Improve Your Body Language
« on: June 26, 2014, 11:12:09 AM »
nice post but too long

34
thanks for the post. it helps

35
BBA Discussion Forum / Re: Saint Martin's marine park still elusive
« on: June 04, 2014, 01:30:59 PM »
hope we can save the island..........

36
Business Administration / বৃষ্টিতে ভিজলে
« on: June 04, 2014, 09:53:53 AM »
আজকাল প্রায়ই বৃষ্টি হচ্ছে, এসময়ে বৃষ্টি হবে এটাই স্বাভাবিক। আর অনেক সময়ই আমরা বৃষ্টিতে ভিজে যাই। আমাদের সঙ্গে থাকে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়  চামড়ার কিছু পণ্য। যেমন ব্যাগ, জুতা, ঘড়ির বেল্ট, চাবির রিং, ওয়ালেট আর বেল্ট।

বৃষ্টির পানি লেগে এবং স্যাঁতসেতে আবহাওয়ায় চামড়ার পণ্যে ছত্রাক পড়ে, পন্যগুলো নষ্ট হয়ে ব্যবহারের অনুপযোগী হতে পারে। তাই এসময় পন্যগুলোর চাই একটু যত্ন। যা করতে হবে:

চামড়ার পণ্য ব্যবহারের পর অবশ্যই তা ব্রাস বা কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করুন আলো-বাতাস চলাচল করে এমন জায়গায় রাখুন চামড়াজাত পণ্যটি ভিজে গেলে টিসু দিয়ে সঙ্গে সঙ্গে তা মুছে ফেলুন পরে রোদে শুকিয়ে নিন

তবে খেয়াল রাখবেন বেশি সময় চামড়ার পণ্য কড়া রোদে রাখবেন না ব্যাগ, জুতা, বেল্ট একটি ব্যবহার না করে কয়েকটি ব্যবহার করলে পণ্যগুলো অনেক দিন ভালো থাকে

বাজারে প্যাকেটে মোড়ানো অবস্থায় সিলিকা জেল পাওয়া যায়, চামড়াজাত পণ্যের পাশে থাকলে এটি পণ্য থেকে দ্রুত পানি শুষে নেয়। ফলে পণ্যটি ভালো থাকে ও টেকসই হয়।

আর সঙ্গে থাকা সবচেয়ে প্রিয় মোবাইল ফোনটি যদি ভিজে যায়? তবে তাত্ক্ষণিকভাবে সেটটি বন্ধ করে দিন, সিমকার্ড ও ব্যাটারি খুলে ফেলুন, প্রয়োজনে কেসিংও খুলে ফেলুন এবং শুকনো কোনো কাপড় বা টিসু দিয়ে ডিসপ্লে মনিটর, সার্কিট ব্যাটারি, কি প্যাড, কেসিং খুব ভালোভাবে মুছে শুকিয়ে ফেলুন। বৃষ্টির মধ্যে বাইরে গেলে ফোনটি একটি প্লাস্টিকের প্যাকেটে মুড়ে রাখুন।

See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/295645.html#sthash.0Ge4oXTo.dpuf

37
BBA Discussion Forum / Re: Accounting error
« on: May 29, 2014, 02:25:41 PM »
thanks for the info.....

38
good............ :D

39
(প্রিয়.কম) বর্তমানের সব চাইতে জনপ্রিয় যোগাযোগের মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক। পরিচিত অনেক মানুষ, ছোটবেলার হারিয়ে যাওয়া অনেক পুরনো বন্ধু, দেশের বাইরে থাকা আত্মীয়স্বজন সকলের পাশাপাশি ফেসবুকে আমরা তৈরি করি অচেনা অনেক বন্ধুত্ব। দেশের ভেতরের এবং বাইরের অনেকের সাথেই গড়ে তুলি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ফেসবুকের মাধ্যমে। খুব সহজে যোগাযোগ রাখা যায় বলে এটি আমাদের কাছে অনেক বেশি প্রিয় একটি যোগাযোগের মাধ্যম।

কিন্তু আপনি জানেন কি আমাদের আত্মবিশ্বাস নষ্টের প্রধান কারণ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন গবেষকগণ এই ফেসবুককে? অনেকেই এই তথ্যটি জানেন না। আমাদের আত্মবিশ্বাসের ওপর ফেইসবুকের এই ধরণের প্রভাব সম্পর্কে তারা কিছু ব্যাখ্যাও দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক কেন এবং কীভাবে ফেসবুক নষ্ট করে দিচ্ছে আপনার আত্মবিশ্বাস।


ভুল মানুষের সাথে বন্ধুত্ব
ফেসবুকের মাধ্যমে দেশে এবং দেশের বাইরে অনেকের সাথেই আমাদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠে। আমরা সরাসরি তাদের সাথে খুবই কম মিশে থাকি। যা যোগাযোগ হয় তার সবই ফেইসবুকের মাধ্যমে। কিন্তু এই ভার্চুয়াল জগতে কে কোন মিথ্যে কথাটি বলছেন তা সম্পর্কে আমরা কিছুই জানি না বা বুঝতে পারি না। পরবর্তীতে যখন বুঝতে পারেন যার সাথে বন্ধুত্ব হয়েছিল তিনি ভুল মানুষ ছিলেন, তখন অনেকেই মানসিক দিক থেকে ভেঙে পড়েন। মানুষ চেনার জন্য নিজের ভেতরকার আত্মবিশ্বাসটুকু আগের মতো খুঁজে পান না অনেকেই।

নিজের প্রতি নেতিবাচক চিন্তা
ফেসবুকের অনেক বড় একটি অংশ জুড়ে রয়েছে নিজের ছবি নিজের কাজের ছবিগুলো আপলোড দেয়ার মতো কাজটি। এবং গবেষণায় দেখা গিয়েছে প্রায় ৭৫% মানুষ ছবি আপলোড দেয়ার পর ছবির কমেন্ট এবং লাইক দ্বারা অনেক বেশি প্রভাবিত। ভালো কমেন্ট এবং বেশি লাইক আসলে তারা নিজের মধ্যে আলাদা একধরণের আনন্দ খুঁজে পান। অপরপক্ষে ছবিতে ভালো কমেন্ট ও লাইক না আসলে নিজের চেহারা, কাজ ইত্যাদি নিয়ে নেতিবাচক চিন্তায় জড়িয়ে পড়েন। ফলে নিজের আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেন অনেকেই।

সম্পর্ক ভাঙার পেছনের কারণ ফেসবুক
গবেষণায় দেখা যায় ইদানিংকার প্রায় ২০-২৫% সম্পর্ক ভাঙার পেছনে কারণ থাকে ফেসবুক। অবাক হলেও তথ্যটি সত্য। প্রেমিক বা প্রেমিকার ছবি স্ট্যাটাসে অন্য কারো কমেন্টকে উদ্দেশ্য করে ঝগড়া এবং পরবর্তীতে ব্রেকআপের সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। যখন একটি সম্পর্ক ভেঙে যায় তখন আপনাআপনিই নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাসটা নষ্ট হয়ে যায়। এভাবে পরোক্ষভাবেও ফেইসবুক কেড়ে নিচ্ছে আত্মবিশ্বাস।


বন্ধু বান্ধবের মধ্যে ভাঙন ও আত্মবিশ্বাস নষ্ট
অনেকেই মজা করে ফেসবুকে অনেক কিছু পোস্ট করে থাকেন নিজের বন্ধু বান্ধবের সম্পর্কে। কিছু সমস্যা হয় যখন তা মজা থেকে সিরিয়াস পর্যায়ে চলে যায়। অনেকে ফেসবুকে আত্মীয় স্বজনের সাথে অ্যাড হয়ে থাকেন। কিছু কিছু জিনিস অনেকে না বুঝেই পোস্ট করেন ও অন্যের জন্য বিপদ ডেকে আনেন। এবং এই নিয়ে শুরু হয় বন্ধুদের মধ্যে দ্বন্দ্ব। শুধু তাই নয় সামান্য খোঁচাসূচক কথাও প্রেস্টিজ ইস্যুতে পরিনত হয় ফেসবুকে। ফলে ভাঙন ধরে বন্ধুত্বের সম্পর্কে। কমে আসে নিজেদের প্রতি আত্মবিশ্বাস।

সাইবার ক্রাইমের শিকার
সাইবার ক্রাইমের শিকার হয় পড়েন অনেকে শুধুমাত্র ফেসবুকের কারণে। অনেক শিকারি ওৎ পেতে থাকে শিকার ধরার জন্য। আবার এই সকলের বাইরে অনেকে নিজেদের বন্ধুদের দ্বারাই সাইবার ক্রাইমের শিকার হয়ে পড়েন। জীবনে নেমে আসে অন্ধকার। এই জন্যই বলা হয়, ‘Think before you click’। সামান্য ভুলের মাশুল গুনতে হয় ভয়াবহ ভাবে।


40
Very helpful post sir. Thank you

41
(প্রিয়.কম) পড়তে বসতে ইচ্ছা করে না। এটা সবারই একটা সাধারণ সমস্যা। কিন্তু ইচ্ছা না করলেও পরীক্ষা তো দিতে হবেই। তা থেকে রেহাই কারও নেই। আপনি যদি এমন কোনো রোগী হয়ে থাকেন যে আপনার পড়তে বসতে একেবারেই ইচ্ছা করছে না। এসময় পড়ায় মন বসাতে যা যা করবেন। -

১.    লক্ষ্য ঠিক করুন :
আপনার লক্ষ্য নিশ্চয়ই ঠিক করাই আছে। সেক্ষেত্রে আপনি আপনার লক্ষ্যটিকে মনে করে আবার ঝালাই করুন। আপনি চাইছেন এবারের পরীক্ষায় যে করেই হোক একটা আকাঙ্খিত পয়েন্টে নিয়ে যাবেন আপনার রেজাল্ট। এই লক্ষ্যে মটাকে একটু নিবিষ্ট করুন। দেখবেন আপনার মাঝে একটা জিদের উদ্ভব হয়েছে এবং আপনি আবারো পড়ায় মন দিতে পারছেন।

২.    ক্ষুধা নিবারণ করুন :
এমন অনেক সময় দেখা গেছে যে অতিরিক্ত ক্ষুধা লাগলে আর পড়তে মন চায় না। এমনিতেই পড়তে বসলে একটু পর পর ক্ষুধা লাগে। এ ভালোভাবে খেয়াল করে দেখুন আপনার ক্ষুধা লেগেছে কিনা। যদি ক্ষুধা লেগে থাকে তাহলে তা নিবারণ করার চেষ্টা করুন। অর্থাৎ পর্যাপ্ত পরিমাণে আহার করে আবার পড়তে বসুন। দেখবেন এবার আপনার পড়ায় মন বসেছে।

৩.    সময় সচেতন হোন :
নির্দিষ্ট মানুষের জন্য নির্দিষ্ট কিছু সময় রয়েছে যে সময়ে পড়া খুব দ্রুত আয়ত্বে আসে। যেমন কেউ অনেক ভোরে পড়েন, কেউ সারাদিন পড়েন. কেউ আবার অনেক রাতে পড়েন। আপনার কোন সময়টাতে পড়া হয় সে সময়ে পড়তে বসুন। প্রয়োজনে একটা রুটিন তৈরি করে নিতে পারেন। যে সময়ে পড়া হয় না সে সময়ে অযথা পড়তে বসে এ্যানার্জি নষ্ট না করে ঘুমিয়ে ব্রেনটাকে বিশ্রাম দিন।

৪.    গান শুনুন :
গান শুনতে সবারই অনেক ভালো লাগে বিশেষ করে পরীক্ষার সময়ে। যদি এমন হয়ে থাকে যে আপনি হয়ত অনেকক্ষণ ধরে পড়ছেন কিন্তু এমন একটা সময় উপস্থিত যখন আর পড়া মাথায় ঢুকছে না। এমতাবস্থায় আপনি কিছুক্ষণের জন্য গান শুনতে পারেন। এর ফলে আপনি মানসিকভাবে প্রশান্তি পাবেন এবং দেখবেন পড়ায় পুনরায় মনোযোগ ফিরে এসেছে।

৫.    ঘুমিয়ে নিন :
অনেকক্ষণ ধরে পড়লে মস্তিষ্কে অনেক চাপ পড়ে। ফলে মস্তিষ্ক আর কাজ করতে পারে না। এক্ষেত্রে আপনি যদি কিছুটা সময় ঘুমিয়ে নেন তাহলে ব্রেনের রিফ্রেশমেন্ট হবে। এর ফলে খুব দ্রুত আবার পড়া ক্যাচ করতে পারবে আপনার ব্রেন। এজন্য অতিরিক্ত চাপ কমাতে অবশ্যই কিছুটা ঘুমিয়ে নিন।

৬.    মিষ্টি জাতীয় খাবার খান :
মিষ্টি জাতীয় খাবার দেহে যাওয়া মাত্র সারা শরীরকে সতেজ করে তোলে। এছাড়া ব্রেনের কাজ করার ক্ষমতা বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়।

৭.    মেডিটেশন করুন :
মেডিটেশন মন ও শরীর দুইই প্রাণবন্ত করে তোলে। মেডিটেশনের ফলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয় এবং কাজ করা ক্ষমতা বেড়ে যায়। এছাড়া মেডিটেশনের ফলে ব্রেন এর রিফ্রেশমেন্ট ঘটে। ফলে পড়া খুব দ্রুত মুখস্ত হয়ে যায় এবং তা বহুক্ষণ মনে থাকে।


42
Business Administration / Re: Top 5 investments for your money
« on: May 21, 2014, 02:33:08 PM »
except the first one, rest of the area need huge investment. i'll invest one day if i have lot of money.. ;D

43
Business Administration / Re: Intellectual property (IP)
« on: May 21, 2014, 02:30:43 PM »
good to know......... ;)

44
বউ শাশুড়ির ঝগড়া, বাড়ির কাজের লোক মালিককে বের করে দিচ্ছে। একটু পর পর লাল হয়ে যাচ্ছে এক একজনের মুখ। একটি গ্লাস ভেঙে গেলে সবার এমন অবস্থা হয় যেন মাথায় বাড়ি ভেঙে পড়েছে। সারাক্ষণ কুট-চাল আর পরকীয়া। এসবই দেখায় হিন্দি চ্যানেলগুলোর সিরিয়ালে।

আর এসব সিরিয়াল দেখায় বেশ বদনামও রয়েছে নারী মহলের। কিন্তু ঘটনা তো আসলে এমন নয়!

সামাজিক যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম ফেইসবুক থেকে শুরু করে ঘরে-বাইরে 'মেয়েরা সারাক্ষণ হিন্দি সিরিয়ালে মগ্ন' শোর তোলা হলেও ভারতীয় চ্যানেল এবং হিন্দি সিরিয়ালের ভক্তদের তালিকায় বাংলাদেশের মেয়েদের চেয়ে ছেলেদের সংখ্যাই বেশি!

স্টার প্লাস, জি টিভি ও স্টার জলসাসহ যেসব চ্যানেলের সিরিয়ালের কথা অনলাইন ও অফলাইন জগতে বেশি আলোচিত হয়, সেসব চ্যানেল এবং সেখানে প্রচারিত সিরিয়াল সমূহের ফেইসবুক পেইজ ঘুরে দেখা যায় মেয়েদের চেয়ে ছেলেদের লাইকের সংখ্যাই বেশি।

তিনটি চ্যানেলের ফ্যানপেইজের এই লাইকের হার ছেলে:মেয়ে ৩:২, যার মানে এসব চ্যানেল পছন্দকারীদের প্রতি দশজনের ৬ জনই ছেলে এছাড়াও এসব চ্যানেলে প্রচারিত বিভিন্ন সিরিয়ালের ভক্তের তালিকায়ও আছেন বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশি তরুণ!!

এই কথার সত্যতা পাওয়া গেল পাশের সহকর্মীদের কাছ থেকেও। শামীমের বাবা তার প্রিয় সিরিয়াল দেখার জন্য বাইরে দেরি করেন না। আর রাফিয়া আরজুর ভাই শাকিলের প্রিয় সিরিয়াল চলার সময় রিমোটের পুরো কন্ট্রোল থাকে তার হাতে। - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/291828.html#sthash.ld8hxxgp.dpuf

45
Faculty Forum / Re: GOOD TEACHING
« on: May 14, 2014, 04:26:48 PM »
thank you sir. We are trying our best.

Pages: 1 2 [3] 4