(http://www.bloggerspoint.com/wp-content/uploads/2011/01/Betalgeuse-star-500x500.jpg)
In one of the novels, a writer had written that solar satellites will be sent in to the sky when the atmosphere becomes dark very soon and this is sent as the people are not having enough time to complete their work. Then people can work in two shifts but now there are really two Suns in the atmosphere. This second will be seen for some time in the atmosphere. Scientists are telling that one star which is shining brightly and is going to enter the supernova state. It will shine brightly as the sun and this star will be in this state for two weeks. Scientists are telling that this star will give more light in the history of the earth.
They are saying that this star which is called as Betalgeuse will be seen by everyone when it is falling down. The brightness of the light will lighten the night which is 640 light years far away from us. People will think that they are two Suns in the sky for few weeks. Discussions are going on about the time at which this process takes place. This process may take place in 2012 or it will take place in the coming ten lakh years. The nuclear process in the star is making it shine and it is very old star. When the process starts, it will shine brightly and slowly, the star starts to reduce its shining power. There are rumors in the internet that world will collapse in 2012 due to this star.
Source: http://www.bloggerspoint.com/sun-sky-betalgeuse-star-moving-supernova-state-shine-brightness-equal-sun/ (http://www.bloggerspoint.com/sun-sky-betalgeuse-star-moving-supernova-state-shine-brightness-equal-sun/)
(http://tech.bdnews24.com/images/imgAll/sun2301b.jpg)
সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার গবেষকরা জানিয়েছেন চলতি বছরেই হয়তো পৃথিবীবাসী নতুন একটি নক্ষত্রের সাক্ষাৎ পেতে যাচ্ছে। সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র সূর্য ছাড়াও পৃথিবীকে ২ থেকে ৩ সপ্তাহ আলোকিত করে রাখবে আরেকটি নক্ষত্র। খবর টেলিগ্রাফ অনলাইন-এর।
ইউনিভার্সিটি অফ সাউদার্ন কুইন্সল্যান্ডের গবেষকরা জানিয়েছেন, এ বছরের শেষ দিকে পৃথিবী থেকে ৬৪০ আলোকবর্ষ দূরের অরিয়ন নক্ষত্রপুঞ্জের বেটেলগেজ নক্ষত্রটি বিস্ফোরিত হবে। লাল বামন এই নক্ষত্রটির বিস্ফোরণের ফলেই তৈরি হবে সুপারনোভা। সুপারনোভা বা নাক্ষত্রিক এই বিস্ফোরণই পৃথিবীতে রাতের আকাশকে আলোকিত করে রাখবে। আর পৃথিবীবাসী দুইটি সূর্য দেখবে।
গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, আকাশের অন্যতম উজ্জ্বল এই নক্ষত্রটি বিস্ফোরিত হলে সেই বিস্ফোরণ হবে পৃথিবী তৈরির পর থেকে সবচেয়ে বড় আলোক প্রদর্শনী। আর আলোর এই বন্যায় পৃথিবীর রাতের আঁধার চলে যাবে এবং ২/৩ সপ্তাহ জুড়ে রাতের বেলাও দিনের আলো থাকবে।
ইউনিভার্সিটি অফ সাউদার্ন কুইন্সল্যান্ডের গবেষক ব্র্যাড কার্টার জানিয়েছেন, চলতি বছরের শেষ দিকে সুপারনোভার এই বিস্ফোরণ ঘটার আশংকা রয়েছে আর যদি এমনটা না ঘটে তবে এই বিস্ফোরণ হতে হতে কয়েক লাখ বছর পেরিয়ে যাবে।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম থেকে নেয়া ।
শীঘ্রই পৃথিবী দ্বিতীয় একটি সূর্য্য পেতে পারে, অন্তত এক বা দুই সপ্তাহের জন্য৷ পৃথিবী থেকে বহুদূরের এক রাতের তারা বিস্ফোরিত হয়ে আলোকিত করতে পারে চারিদিক৷ এই আলো কেড়ে নেবে রাতের আঁধার৷
মহাবিশ্বে এমন আলোর খেলা দেখা যেতে পারে এবছরই, অন্তত গবেষকরা এমনটাই দাবি করছেন৷ বিশালাকৃতির লাল নক্ষত্র বেটেলগেজের বিস্ফোরণের ফলে তৈরি হবে সুপারনোভা৷ এই সুপারনোভা আলোকিত করবে চারিদিক৷
পৃথিবী থেকে ৬৪০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থান করছে বেটেলগেজ৷ তাসত্ত্বেও বিস্ফোরণের পর এটিকে দেখে মনে হবে, আকাশের বুকে দ্বিতীয় এক সূর্য্য উঠেছে৷ আলোর তীব্রতায় এক বা দু’সপ্তাহের জন্য পৃথিবীর বুক থেকে রাতের আঁধার হারিয়ে যেতে পারে৷
বলাবাহুল্য, বেটেলগেজ হচ্ছে রাতের আকাশে দৃশ্যমান নবম উজ্জ্বলতম তারা আর নক্ষত্রপূঞ্জের দ্বিতীয় উজ্জ্বলতম নক্ষত্র৷ তবে এটির বিস্ফোরণে মানবজাতি কিংবা পৃথিবীর কোন ক্ষতি হবে না বলেই আশ্বস্ত করছেন বিজ্ঞানীরা৷
অস্ট্রেলিয়ার সাউদার্ন কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ব্র্যাড কার্টার এই প্রসঙ্গে বলেন, নক্ষত্রের বিস্ফোরণের পর সাধারণত আমরা ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণার বর্ষণ অনুভব করবো, যাকে বলা হয় নিউট্রিনোস৷ এগুলো আকৃতিতে অত্যন্ত ক্ষুদ্র এবং প্রায় আলোর গতিতে ছুটতে সক্ষম৷
তবে আসল প্রশ্ন হচ্ছে, ঠিক কবে এই নক্ষত্রের বিস্ফোরণ ঘটবে? ব্র্যাড কার্টার এর মতে, ২০১২ সালের আগেই এই বিস্ফোরণ ঘটতে পারে৷ তবে, সেটা যদি এখন না হয়, তাহলে দ্বিতীয় সূর্যের দর্শন পেতে আরো কয়েক লাখ বছর অপেক্ষা করতে হবে৷