Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Mashud

Pages: 1 2 3 [4]
46
বেইজিং থেকে খানিকটা দূরের একটি স্থান হুট করেই গবেষকদের নজর কাড়ল। ঘটনাটি ছিল ১৯৫৮ সালের। চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের ৫০ কিলোমিটার দূরের স্থানটিকে প্রত্নতাত্তি্বকভাবে যথেষ্ট সম্ভাবনাপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করলেন গবেষকরা। বেইজিং থেকে উত্তর দিকে বিখ্যাত চীনের প্রাচীরে যাওয়ার পথে এই পাহাড়ি স্থানটি পড়ে। সেখানে ছিল অনেক ঢিবি। এতদিন সেখানে কোনো খননকাজ চালানো হয়নি। মানুষের কুসংস্কার ছিল ওই ঢিবিগুলোর সঙ্গে কোনো ভৌতিক ঘটনা জড়িত আছে। এগুলো খুঁড়লে তাদের ওপর কোনো অকল্যাণ নেমে আসবে। কিন্তু এক সময় গবেষকদের চেষ্টায় সেখানে খননকাজ শুরু হলে এক রহস্যময় অধ্যায় উন্মোচিত হলো। আবিষ্কৃত হলো মিং রাজাদের সমাধিক্ষেত্র। প্রাচীন মিসরের মতো চীনেও রাজাদের বাসস্থান থেকে সমাধিক্ষেত্র থাকত লোকচক্ষুর আড়ালে। ১৪০৯ খ্রিস্টাব্দে শুরু হয়েছিল ওই বিশাল সমাধিক্ষেত্র নির্মাণ কাজ। যেখানে শায়িত ছিল ১৩ জন মিং সম্রাট। ১৩৬৮ সালে মোঙ্গলদের হাত থেকে মিংরা দেশের অধিকার কেড়ে নেয়। চীনের ইতিহাসে এক উল্লেখযোগ্য স্থানজুড়ে রয়েছে মিং সাম্রাজ্য।

মিং রাজবংশের সমাধি বেইজিং শহরের কেন্দ্র থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে ইয়ানশান পর্বতমালার অংশ বিশেষ অঞ্চলে নির্মিত। সমাধির পূর্ব, পশ্চিম ও উত্তর দিকে পাহাড় এবং এর মধ্য দিয়ে চলে গেছে একটি আঁকাবাঁকা পথ। এ পথটি বেইজিংয়ে এসে পেঁৗছেছে। শাং লিং সমাধি হচ্ছে ১৩টি সমাধির মধ্যে প্রধান। অন্য ১২টি সমাধি ছাংলিংয়ের পূর্ব ও পশ্চিম পাশে অবস্থিত।

চীনা গবেষক লি মেই উল্লেখ করেছেন, ছাংলিং সমাধিতে সমাহিত রয়েছেন চু তি। তিনি ছিলেন মিং রাজবংশের সমাধি নির্মাণকারী প্রথম রাজা। রাজা চু তি ছিলেন একজন প্রতিভাবান ও দূরদর্শী মানুষ। তিনিই বেইজিংকে রাজধানী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলেন। এর পেছনে কারণ ছিল এর ভৌগোলিক অবস্থানের জন্য। আগ্রাসকদের হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করা। এর পাশাপাশি তিনি বেইজিং শহর, নিষিদ্ধ নগর (ফরবিডেন সিটি) এবং মহাপ্রাচীরও নির্মাণ করেছেন। চু তি'র নির্মাণ করা ছাংলিং হচ্ছে মিং রাজবংশের প্রথম সমাধিক্ষেত্র। পাহাড়ের অভ্যন্তরে সমাধি এবং উপরিভাগের স্থাপত্যকলা একে পূর্ণাঙ্গ সমাধিতে পরিণত করেছে।

ছাংলিং সমাধির স্থাপত্য নিষিদ্ধ নগরের গঠন কাঠামোর আদলে তৈরি লাল দেয়াল ও হলুদ টালি ও অসমতল প্রাসাদে সম্রাট চু তি'র অপূর্ব মর্যাদা ফুটে উঠেছে। সমাধিক্ষেত্রের প্রধান স্থাপত্য হচ্ছে লিং এর প্রাসাদ। প্রতি বছর রাজকীয় ব্যক্তিবর্গ এ স্থানে এসে পূর্ব-পুরুষদের প্রতি তাদের শ্রদ্ধা নিবেদন করতেন। প্রাসাদ নির্মাণের উপকরণ হচ্ছে নানমু। প্রাসাদটিতে ৬০টি ১২ মিটার উঁচু ও এক মিটার ব্যাস সম্পন্ন নানমু রয়েছে। নানমু হচ্ছে এক ধরনের মূল্যবান কাঠের খুঁটি। তা খুব শক্ত ও সহজে নষ্ট হয় না। এ কাঠে এক ধরনের বিশেষ সুগন্ধিও রয়েছে। গাইড লি মেই জানান, প্রাচীনকালের পরিবহনের কাজ খুব সহজ ছিল না। সুতরাং এসব নানমুগুলো কেটে ডিজাইন করে নিয়ে আসা ছিল অনেক কঠিন কাজ। এর বর্ণণা দিতে গিয়ে মেই বলেছেন-

'এসব কাঠ দক্ষিণ-পশ্চিম চীনের ইউনান ও সিচুয়ান প্রদেশের বন থেকে সংগ্রহ করা হয়। কারণ কাঠগুলো খুব বড়, প্রথমে মানুষ গাছ কেটে বনে রেখে দিতো। গ্রীষ্মকালে যখন বন্যা হতো তখন বন্যার পানিতে ভাসিয়ে বন থেকে নদীপথে গন্তব্য স্থলে নিয়ে যাওয়া হতো এসব নানমু। নদীপথে নিয়ে যাওয়ার সময় কাঠগুলোকে বেঁধে ভেলার মতো করে নিয়ে আসত বেইজিংয়ে। পরে শীতকালে যখন বরফ পড়তো তখন হাজার হাজার শ্রমিক সমতল বরফের ওপর দিয়ে টেনে ধীরে ধীরে কাঠগুলো বেইজিংয়ের সমাধিস্থলে নিয়ে যেত। সুতরাং এসব কাঠ টেনে নিয়ে যেতে প্রায় ৩ থেকে ৪ বছর লাগত এবং এতে ২০ হাজার লোককে দিন-রাত কাজ করতে হতো।'

লিং প্রসাদের পর চার-দিক ঘিরে আর একটি ঐতিহ্যিক স্থাপত্য বিশিষ্ট একটি উঁচু মিং স্থাপত্য রয়েছে। তা হচ্ছে মিং রাজবংশের রাজ প্রাসাদের প্রতিনিধিত্বমূলক স্থাপত্য। ভেতরে রয়েছে একজন রাজার সমাধি। পাথরে উৎসর্গের কথা উৎকীর্ণ।

47
মহাশূন্যের দীর্ঘ যাত্রাপথে নভোচারীদের জন্য খাবারের বন্দোবস্ত এবার চাষাবাদের মাধ্যমেই করা যাবে। গ্রিনহাউস পদ্ধতিতে নভোযানেই বা স্পেস স্টেশনেই জন্মানো যাবে লেটুস পাতা, টমেটো, মুলা বা বিভিন্ন সালাদ উপকরণ।

একটি সংবাদমাধ্যমের বরাতে জানা গেছে, মহাশূন্যে চাষাবাদের জন্য প্রয়োজন পড়বে স্পেস গ্রিনহাউস প্রযুক্তি। আর এমনই একটি প্রযুক্তির প্রটোটাইপ পরীক্ষা করেছে নাসা। যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় পরীক্ষা করা এই পদ্ধতিটি 'ডেজার্ট আরএটিস' নামে পরিচিত।

জানা গেছে, কেনেডি স্পেস সেন্টারের গবেষক দল ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনের জন্য এই পদ্ধতি চালু করবে। আর এই ইউনিটটি তৈরি করবে উইসকনসিনভিত্তিক অরবিটাল টেকনোলজিস করপোরেশন।

জানা গেছে, এই পদ্ধতিতে চাষাবাদ করতে যে ইউনিটটি তৈরি হবে সেটি ওজনে হালকা, যথেষ্ট শক্তি সাশ্রয়ী কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণ খরচ খুবই কম। এতে কেবল ১০০ ওয়াট শক্তি ব্যয় হতে পারে।

গবেষকদের বরাতে জানা গেছে, এই পদ্ধতিতে চাষাবাদের জন্য প্রয়োজনীয় আলোর উৎস হবে এলইডি এর লাল, নীল এবং সবুজ আলোর সমন্বয়। আর যে মাধ্যমে এটি জন্মানো হবে তাতেই বীজ এবং সার দেওয়া থাকবে। আর পানির প্রবাহও এই প্রক্রিয়ায় চলতে থাকবে।

সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, মহাশূন্যে চাষাবাদের এই পদ্ধতিটি এখনো প্রক্রিয়াধীন পর্যায়ে আছে। আর এটি বাস্তবে সফল করতে এক দশক সময় লেগে যাবে।

48
Science and Information / উপকারী ব্যাঙ
« on: June 25, 2012, 03:46:34 PM »
ব্যাঙকে সাধারণত নিরীহ উভচর প্রাণী হিসেবে বিবেচনা করা হলেও এসব নিরীহ ব্যাঙের মাঝে এমন কিছু প্রজাতির ব্যাঙ আছে যেগুলো অত্যন্ত ভয়ঙ্কর ও বিষাক্ত। এসব প্রজাতির ব্যাঙের কাছ থেকে সব সময়ই সাবধান থাকে অন্যান্য পশু-পাখি। এসব বিষাক্ত ব্যাঙের শরীর থেকে এক ধরনের উজ্জ্বল আলো বের হয়, যা নিয়ন বাতির মতো। সেই আলো দেখেই সতর্ক হয়ে যায় অন্যান্য জীবজন্তু।

এসব বিষাক্ত ব্যাঙের মধ্যে পশ্চিম কলম্বিয়ায় নিম্নভূমিতে দেখতে পাওয়া যায় হলুদ রঙের ফিলোবেটস টেরিবিলস। এসব ব্যাঙের কোনো কোনোটির আকার বিশাল আবার কোনোটি দু-থেকে তিন ইঞ্চি। এরা মাঝে মাঝে বিষাক্ত বিষ ছুঁড়ে বিশাল আকৃতির প্রাণীদের হত্যা করে। এই প্রজাতির ব্যাঙের বিষ যেকোনো মরফিন হতে প্রায় ২০০ গুণ বেশি শক্তিশালী।

ইকুয়েডরের জঙ্গলে দেখা যায় বিষাক্ত ব্যাঙের অপর একটি প্রজাতি। এদের নাম_ এপি পেজেবেটস ট্রাইকালার। এসব ব্যাঙের সারা গায়ে আঁকা থাকে বিচিত্র ধরনের ও রঙের নকশা। এসব ব্যাঙের বিষ শিকারিরা শিকারে ব্যবহার করে। এদের শরীর থেকে বিষ সংগ্রহ করে তীরের ফলায় মাখিয়ে শিকারিরা খরগোশ, কাঠবিড়ালী প্রজাতির খুদে জীবজন্তু শিকার করে। এছাড়াও এই ব্যাঙের বিষ জীবজন্তুকে অচেতন করতেও ব্যবহার করা হয়।

বিষাক্ত ব্যাঙের অন্য একটি প্রজাতি ড্রেনডাবেটস আরাটাস। এদের দেখা যায় মধ্য ও উত্তর-দক্ষিণ আমেরিকায়। এই ব্যাঙের বিষ দ্বারা বর্তমানে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ওষুধ তৈরি করা হচ্ছে, যা দিয়ে অনেক জটিল রোগ নিরাময় করা সম্ভব। এমনিভাবে পৃথিবীর নানা জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অসংখ্য বিষাক্ত প্রজাতির ব্যাঙ, যারা নানাভাবে মানব জাতির উপকার করছে।

49
১৯২১ সাল। একদিন ইংল্যান্ডের সেন্ট মেরিজ মেডিকেল স্কুলের ল্যাবরেটরিতে কাজ করেছিলেন আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। কয়েকদিন ধরে তিনি সর্দি-কাশিতে ভুগছিলেন। তিনি তখন প্লেটে জীবাণু কালচার নিয়ে কাজ করছিলেন। হঠাৎ হাঁচি এলো। তিনি নিজেকে সামলাতে পারলেন না। প্লেটটা সরাবার আগেই নাক থেকে কিছুটা সর্দি প্লেটের ওপর পড়ে গেল। পুরো জিনিসটা নষ্ট হয়ে গেল দেখে প্লেটটি এক পাশে সরিয়ে রেখে নতুন আরেকটি প্লেট নিয়ে কাজ শুরু করলেন। কাজ শেষ করে বাড়ি ফিরে গেলেন।

পরদিন ল্যাবরেটরিতে ঢুকে টেবিলের এক পাশে সরিয়ে রাখা প্লেটটার দিকে নজর পড়ল ভাবলেন প্লেটটি ধুয়ে কাজ করবেন; কিন্তু প্লেটটি তুলে ধরে চমকে উঠলেন। দেখলেন, গতকালের জীবাণুগুলো আর নেই। দেহ নির্গত এই প্রতিষেধক উপাদানটির নাম দিলেন লাইসোজাইম। দীর্ঘ আট বছর পর হঠাৎ একদিন কিছুটা আকস্মিকভাবেই ঝড়ো বাতাসে খোলা জানালা দিয়ে ল্যাবরেটরির বাগান থেকে কিছু পাতা উড়ে এসে পড়ল জীবাণুভর্তি প্লেটের উপর। কিছুক্ষণ পরে কাজ করার জন্য প্লেটগুলো টেনে নিয়ে দেখলেন জীবাণুর কালচারের মধ্যে স্পষ্ট পরিবর্তন ঘটেছে। ছত্রাকগুলোর বৈজ্ঞানিক নাম ছিল পেনিসিলিয়াম নোটেটাইম। তাই এর নাম দিলেন পেনিসিলিন। এভাবে আলেকজান্ডার ফ্লেমিং পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন।

রসায়ন সম্বন্ধে জ্ঞান না থাকার কারণে পেনিসিলিন আবিষ্কার করলেও ওষুধ কিভাবে প্রস্তুত করা যায় তা তিনি বুঝে উঠতে পারেননি। এরপর ডা. ফ্লোরি ও ড. চেইন পেনিসিলিনকে ওষুধে রূপান্তর করেন।

50
সকাল-সন্ধ্যা অফিসে যাওয়ার তাড়াহুড়ায় চাবি ঘরে ফেলে দরজা বন্ধ করার ঘটনা প্রায়ই ঘটে। তারপর হাজার টানাটানি করেও আর দরজা খোলে না, কোনো জানালাও খোলা নেই যে, তার মধ্য দিয়ে ঢোকার চেষ্টা করবেন। একটু অসতর্ক থাকলে এ ধরনের ঘটনা ঘটে। চাবিওয়ালা খুঁজে আনতে আনতে আরও ঘণ্টাখানেক অপেক্ষা করতে হয়। বিরক্তিতে নিজের ওপর রাগ হওয়াটা একেবারেই স্বাভাবিক। নিজেকে তখন খুব দায়িত্ব-জ্ঞানহীন মনে হতে পারে। এ রকম ঘটনা মনে হয় আমাদের নিজেদের জীবনে প্রায়ই ঘটে। তবে আগে থেকে যদি একটু সাবধান এবং সতর্ক হন তবে এ রকম ঘটনা এড়ানো সম্ভব। * সব সময় চাবির একটা ডুপ্লিকেট সেট বানিয়ে রাখবেন। ডুপ্লিকেট চাবি সব সময় আপনার সঙ্গে রাখুন। যে পার্স বা ব্যাগ আপনি সব সময় সঙ্গে রাখেন, সেখানে এ চাবি রাখুন। খুব প্রয়োজন না হলে, চাবি কখনোই ব্যাগ থেকে বের করবেন না। বাড়ির অন্য সদস্যদেরও এক সেট করে চাবি রাখতে বলুন। * বাড়ির চাবি সম্পূর্ণ আলাদা কি-রিংয়ে রাখুন। আলমারি বা অন্য কোনো চাবির সঙ্গে রাখবেন না, তাহলে ভুলে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। * চাবি হারিয়ে গেলে বাড়ির অন্য সদস্যদের ফোন করে জানান। হতে পারে তাদের কাছে কোনো চাবি থাকতে পারে বা তারা কোনো উপায় করে দিতে পারে। আপনার স্বামী বা অন্য কাউকে বলুন চাবিওয়ালা সঙ্গে করে নিয়ে আসতে, তবে ততক্ষণ আপনাকে অপেক্ষা করতেই হবে!

51
Industrial Attachment: Spinning process
Fiber
•   Fibre purchasing system
•   Types of fibre used in spinning mill
•   Mostly used fibre in spg mill( if possible collect percentage)
•   fibre price (according to fibre types)
•   Last two years fibre price
•   Per consignment no of bales
•   per bale wt
•   Fibre storage capacity according to mill
•   How many no. of bales are stored all time in the mill.
•   What process is done when bale is kept in the store?
•   Spinning limit
Process:
In Blow roomline_
•   Atmospheric condition of B/R
•   Effect of RH% on product quality
•   Working procedure of all machines in B/R line( when maintenance is done see all the  machine parts and their function)
•   Production capacity of B/R line
•   Production calculation of B/R line
•   No. of m/c needed in B/R line
•   No. of bales per lay down
•   Production capacity of individual machine.
•   How to use monitor for individual machine
•   Lay out of B/R line.
•   Model no. of machine
•   Individual m/c study for product quality.
•   Faults of B/R line
•   Recent developments of B/R line
•   Wastage of B/R & their names.
•   Function of chute feed system
•   Function of different sensor
•   Bale management technique for knit and woven and their importance.
•   Problems of b/r machinery.

•   Carding:

•   Model no. of machine
•   Production calculation
•   Production capacity
•   Speed of feed r/r, T-in, cyl, doffer, etc
•   Gearing calculation
•   Function of different sensor
•   Recent developments
•   Measurement of NRE%
•   Different gauge setting.
•   Problems created into the carding m/c
•   Wastage of carding & their names.
•   Count calculation of sliver.
Drawframe & comber
•   Same as carding
•   Doubling system and importance.
•   Can coiling system
•   Process sequence
•   Can color (carding to simplex)
•   Autolevelling

Simplex & Ring frame
•   Model no. of machine
•   Production calculation
•   Production capacity
•   Recent developments
•   Bobbin color
•   Wastage
•   Gearing calculation
•   Automation
•   Process control
•   RH%
•   End breakage rate calculation
•   
Autoconer:
•   Function
•   Monitor setting
•   Working principle(capacitance & optical)
•   Machine parts with their function
•   Splicing system & strength of splicing place compared to main yarn
•   Package weight
•   Cone color
•   Wastage
Finishing sector:
•   Supervising & checking all the product
•   Instrument used
General instruction:
•   Lay out plan
•   Spin plan
•   Machine erection
•   Floor height
•   Man power calculation
•   Cost calculation

Quality:
•   Principle of all machines
•   Meaning of all sheets.
•   Decision making from test result

Mechanical & Electrical
•   M. schedule
•   If don’t follow then what effect
•   Power consumption
•   Power supply system
•   Function & working principle--& capacity calculation
•   Gas generator
•   Air compressor
•   Dryer
•   Humidification plant
•   Boiler
•   Chiller
•   Motor
•   Pump
•   Fibre deposit plant (FDP)
•   etc






   

52
While you are Student / Some important unit system
« on: June 18, 2012, 03:33:46 PM »
Count:Denier, Tex, Decitex(dtex), Nm(N), Ne(S), Micronaire value, Linen(wet or dry spun), Worsted Spun, Woolen spun(Philadelphia system), Woolen spun(West of England), Woolen spun(Yorkshire), Woolen spun(Galashiels cut), Woolen spun(Hawick), Woolen spun(American Run), Asbestos(English), Asbestos(American), Typp, Woolen spun(American Cut), Glass (UK & USA), Cotton bump yarn, Woollen spun(Irish), Woollen spun(Alloa) and Woollen spun(Dewsbury).
The yarn count number indicates the length of yarn in relation to the weight,it expresses the thickness of the yarn, and three systems of yarn count are currently in use: the fixed length, the fixed weight and the Tex systems.

** mostly we are used in denier, tex, Ne, mic value.**

Pages: 1 2 3 [4]