Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Karim Sarker(Sohel)

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 35
31
অফিসের ডেস্কে দীর্ঘ সময় বসে থাকতে হচ্ছে? যাঁরা কাজের চাপে অস্থির থাকেন, সময়মতো খাবার খেতে পারেন না, তাঁদের একপর্যায়ে ঝিমুনি আসতে পারে। ক্লান্তি চেপে বসতে পারে। সারা দিন ঠিকভাবে না খেয়ে অনেকেই সন্ধ্যা নামলেই প্রচুর জাঙ্ক ফুডে মেতে ওঠেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মানুষের শক্তির স্তর খাদ্যাভ্যাসের ওপর নির্ভর করে। তাই স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া জরুরি।

অফিসে সক্রিয় থাকতে ও ঝিমুনি তাড়াতে বিশেষ কয়েকটি খাবার খাওয়া যায়। টিএনএনে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এসব খাবারের তালিকা দেওয়া হয়েছে।

ডিমডিম
সকালে প্রোটিনভরা নাশতা করুন। নাশতায় ডিম রাখবেন। এতে সারা দিন কাজের শক্তি বজায় থাকবে। যাঁরা দীর্ঘ সময় বসে কাজ করেন, তাঁরা ভিটামিন, খনিজ ও প্রোটিন আছে, এমন খাবার খাবেন। এ হিসেবে ডিম খাদ্যতালিকায় থাকা চাই।

হোল গ্রেইন ব্রেডহোল গ্রেইন ব্রেড
হোল গ্রেইন ব্রেড বা শস্যসংবলিত রুটির উপকারিতা অনেক। এ ধরনের রুটিতে ফাইবার, ভিটামিন ই ও বি কমপ্লেক্স থাকে বলে অনেকক্ষণ শরীরে শক্তি জোগাতে পারে। ঝিমুনি দূর করতে হোল গ্রেইন ব্রেড খেতে পারেন।

আঙুরআঙুর
শক্তি জোগানো ফল হিসেবে আঙুর সুপরিচিত। দিনের যেকোনো সময় এ ফল খাওয়া যায়। এতে ভিটামিন সি, ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট ও ফোলেট নামের উপাদান আছে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং দ্রুত শরীরে শক্তি জোগাতে পারে।

কিউই ফলকিউই ফল
কিউই (একধরনের রসাল ফল) ফলের জুস বা কিউই সালাদ দুপুরের খাবারের সঙ্গে রাখুন। এতে ঘুম ঘুম ভাব দূর হবে। এতে যে কপার ও ভিটামিন সি আছে, তা দীর্ঘক্ষণ সক্রিয় থাকতে সাহায্য করবে।

তিসি বীজতিসি বীজ
খাবারে নিয়মিত তিসি বীজ রাখলে তা শরীরে শক্তি উৎপাদন করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এতে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে। তিসি গুঁড়া করে কৌটায় রাখতে পারেন, যা খাবারের ওপর ছিটিয়ে দিলে স্বাদ বাড়বে এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকার পাবেন।

বেরিবেরি
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ফাইবার ও ভিটামিনে ভরপুর বেরি (স্ট্রবেরি-জাতীয় ফল)। সারা দিন শারীরিক ও মানসিকভাবে সক্রিয় থাকতে খেতে হবে। পুষ্টিকর খাবার হিসেবে এতে ক্যালরি কম থাকে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।
প্রোটিন বারপ্রোটিন বার
ক্লান্ত লাগছে? একটি প্রোটিন বার বা বাদামযুক্ত চকলেট খেয়ে নিতে পারেন। দিনের ক্লান্তি দূর করতে বা কাজের সময় ঝিমুনি তাড়িয়ে দ্রুত সক্রিয় করে তুলতে প্রোটিন চকলেট দারুণ ভূমিকা রাখতে পারে। বাড়ি ফেরার আগে এ রকম প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খেলে ক্ষুধা কম পাবে আর শরীর-মন চনমনে হয়ে উঠবে।

Collected ---

32
নভেম্বর শেষ হয়ে ডিসেম্বর মাস আসি আসি করছে। শীতের আমেজ বাতাসে। মৃদু উষ্ণ পানিতে স্নান, উষ্ণ কম্বল, কফির স্বাদের কারণে অনেকের পছন্দ শীতকাল। কিন্তু শীতকালে সাধারণ সর্দি-কাশি থেকে শুরু করে অন্যান্য স্বাস্থ্য-সমস্যার বিষয়টিও মাথায় রাখা দরকার। এ সময় জ্বর, অ্যাজমা, গা-ব্যথা, অসাড় ভাবসহ নানা ধরনের সংক্রমণ দেখা দেয়। এ ধরনের সমস্যায় চিকিৎসার নানা উপায় আছে। এগুলো যদি সহজে এড়িয়ে যাওয়া যায়, তবে কিসের অপেক্ষা?

কথায় আছে, চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম। শীতের এ মৌসুমে কিছু খাবার খেলে ও কিছু পরামর্শ মেনে চললে সহজেই রোগব্যাধি এড়াতে পারবেন।

ভিটামিনযুক্ত খাবার খান: যেসব খাবারে ভিটামিন সি ও জিংক বেশি আছে, তা এ সময় বেশি করে খান। লেবুজাতীয় ফল ও রসুন বেশি করে খান। এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে এবং রোগের বিরুদ্ধে শরীরকে লড়াই করতে শক্তি জোগাবে।

কিছুটা ঘাম ঝরান: শীতের সময় বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় মানুষের একটু বেশি খাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। এ সময় শরীরের ওজন ঠিক রাখা তাই বেশি দরকার। শরীর ফিট রাখলে রোগব্যাধি দূরে থাকবে। শরীরে বিপাকপ্রক্রিয়া উন্নত হবে এবং রক্তপ্রবাহ বাড়বে। শরীরকে উষ্ণ ও কর্মক্ষম রাখতে শীতের সময় নিয়মিত ব্যায়াম করে ঘাম ঝরানো উচিত।

ফল ও সবজি: শীতকালে প্রচুর সবজি বাজারে পাওয়া যায়। পুষ্টিকর খাবার সব সময়ই শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এ সময় তাই বেশি করে শাকসবজি খেতে হবে। এতে শরীর যথেষ্ট পুষ্টি পাবে এবং রোগব্যাধি কমবে।

হাত ধোয়ার অভ্যাস: ঘরে-বাইরে যেখানেই থাকুন না কেন, শীতের সময় নিয়মিত হাত ধুয়ে তারপর কিছু খাবেন। এ সময় বাতাসে নানা রকম রোগজীবাণু থাকতে পারে। গণটয়লেট ও সংক্রমণের শিকার হওয়া ব্যক্তিদের কাছ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন। এ ছাড়া শীতের সময় বেশি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকার চেষ্টা করুন।

শরীরকে আর্দ্র রাখুন: শীতের সময় অনেকেই পানি খেতে চান না। কিন্তু এ সময় শরীর আর্দ্র রাখতে প্রচুর পানি পান করা উচিত। শীতের সময় শরীর শুষ্ক হয়ে যায়। এ কারণে শরীরে চুলকানি, খসখসে ত্বকের মতো সমস্যা হয়। শীতের এই শুষ্কতা দূর করতে শুধু বাইরে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করলেই হবে না, ভেতর থেকে শরীরকে আর্দ্র করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। প্রচুর পানি পান করার পাশাপাশি পুষ্টিকর খাবার, প্রচুর ফল ও শাকসবজি খেলে শরীর আর্দ্র থাকে।

Collected ---

33
ছবিতে দেখুন

34
তৈরি খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবারের ক্ষতিকর দিক নিয়ে আজকাল অনেক মা-বাবাই সচেতন। প্রক্রিয়াজাত খাবারে নানা ধরনের রাসায়নিক বা হরমোন মিশ্রিত থাকে বলে শিশুর শরীরের জন্য তা ক্ষতিকর হতে পারে। এই সচেতনতা থেকে আজকাল বাজারে অরগানিক বা প্রাকৃতিক খাবার পাওয়া যাচ্ছে। যেমন: অরগানিক ডিম বা অরগানিক চাল, ডাল, মাংস। এর অর্থ এসব প্রাণীকে কৃত্রিম খাবার বা হরমোন খাওয়ানো হয়নি, স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক খাবার খেয়ে বড় হয়েছে। অথবা এসব কৃষিপণ্য উৎপাদনে প্রাকৃতিক কীটনাশকপদ্ধতি ও সার ব্যবহার করা হয়েছে।
পুষ্টি গুণাগুণের বিচারে নন-অরগানিক খাবার ও অরগানিক খাবারে পার্থক্য তেমন নেই। তবে যেসব শিশুকে অরগানিক খাবার দেওয়া হয়, তাদের মূত্র পরীক্ষায় বিভিন্ন কীটনাশকের উপাদান থাকে না বললেই চলে। এটাও প্রমাণিত যে যারা অরগানিক খাবার গ্রহণ করে, তাদের মধ্যে রোগ প্রতিরোধী শক্তি বা অ্যান্টি অক্সিডেন্টের মাত্রা বেশি থাকে এবং ক্ষতিকর ক্যাডমিয়াম মাত্রা থাকে কম।
তবে কৃষিপণ্যে কীটনাশক ও সার নির্দিষ্ট মাত্রায় ক্ষতিকর নয়। এই মাত্রা লঙ্ঘিত হচ্ছে কি না, তা দেখা দরকার।
শিশুর খাবার বেছে নেওয়ার সময় পরামর্শ
যতটা সম্ভব বাড়িতে হাতে তৈরি খাবার দিন। দুধ-ডিম ইত্যাদির ক্ষেত্রে অতটা বাছবিচার সম্ভব নয়, তবে বিশ্বস্ত ও বড় দোকান থেকে যাচাই করে কিনুন। শাকসবজি ফলমূল রাসায়নিকমুক্ত করতে বেশ কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন এবং ভালো করে ধুয়ে নিন। শিশুর খাবার তৈরিতে কৃত্রিম স্বাদকারক যেমন: সস, সয়াসস, ক্রিম, টেস্টিং সল্ট ইত্যাদি ব্যবহার না করাই ভালো, দেশি উপকরণ ও মসলা ব্যবহার করুন।

 Collected ---

35
Skin / শীতে ত্বকের পাঁচ সমস্যা
« on: November 28, 2016, 11:26:51 AM »
আবহাওয়া শুষ্ক হয়ে উঠছে। এ সময় ত্বক আর্দ্রতা হারায় এবং ত্বকের নানা সমস্যা বেড়ে যায়। আসুন জেনে নিই শীতে ত্বকের নানা সমস্যার বিষয়ে।
একজিমা: শুষ্কতার কারণে ত্বক ফেটে যায়। আর্দ্রতার অভাবে ত্বকে এ সময় চুলকানি হতে পারে। সাধারণত পা বেশি আক্রান্ত হয়। বয়স্ক ব্যক্তিরা বেশি ভোগেন। অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে দীর্ঘ সময় গোসল করলে, অতিরিক্ত সাবান ব্যবহার করলে বা গোসলের পর শক্ত খসখসে তোয়ালে দিয়ে ঘষলে ত্বকের শুষ্কতা আরও বাড়বে।
খুশকি: শীতকালে খুশকি বা সেবোরিয়ার প্রবণতা বেড়ে যেতে পারে। মাথা ছাড়াও ভ্রু, চোখের পাতা, পিঠ, বুকের লোমযুক্ত অংশ, বগলসহ অন্যান্য অংশে খুশকি হতে পারে। এ সময় সাদা মরা ত্বক ওঠে, চুলকায়। খুশকি ছোঁয়াচে। এটি চুল পড়ার অন্যতম কারণ। তাই খুশকি হলে চিকিৎসা নেওয়া উচিত।
সোরিয়াসিস: সোরিয়াসিসের তীব্রতা এ সময় বাড়তে পারে। হাঁটু, কনুই, মাথার ত্বক, হাত-পা বেশি আক্রান্ত হয়। মাছের আঁশের মতো চামড়া ওঠে। তবে চুলকানি না-ও থাকতে পারে। যাঁদের সোরিয়াসিস আছে, তাঁরা শীতের শুরুতেই সাবধান হোন ও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
অ্যাটোপিক ডার্মাটাইটিস: ২ থেকে ১০ বছর বয়সী শিশুরা এ সমস্যায় আক্রান্ত হয় বেশি। তবে বড়দেরও এটা হতে পারে। এসব শিশুর হাঁপানি ও অ্যালার্জি বংশগত এবং তাদের ত্বক এমনিতেই শুষ্ক। শীতে এই শুষ্কতা বেড়ে গিয়ে চুলকায়। এ ছাড়া সংক্রমণও হয়। উলের কাপড়ে অ্যালার্জি হতে পারে। এ সময় ত্বক আর্দ্র রাখতে হবে।
কেরাটোসিস পিলারিস: বাহু, ঊরুর বাইরের অংশ এবং পেটের পাশে লোমকূপের গোড়ায় ছোট দানার মতো দেখা দেয়। এটি একটি জিনগত রোগ, কিন্তু শীতকালে বেড়ে যায়।

Collected ---

36
ওজন কমাতে, রক্তচাপ ও হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কমাতে একটু বয়স হলে কিছু খাবারদাবারে আনা চাই নিয়ন্ত্রণ। আমরা সবাই জানি যে খাবার হওয়া চাই সুষম, অর্থাৎ আমিষ, শর্করা, চর্বি ও ভিটামিন, খনিজের সমাহার থাকা চাই। কিন্তু আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় এমন কিছু খাবার আছে, যা কম কম খাওয়াই ভালো। আসুন তৈরি করে নিই এমন একটা তালিকা।
চিনি ও চিনিযুক্ত পানীয়: সাদা চিনি, বাদামি চিনি, ফ্রুকটোজ কর্ন সিরাপ, কর্ন সুগার, মধু—নানা নামের চিনি যুক্ত করা হয় বাজারজাত পানীয়তে। যে নামেই থাকুক, এগুলো সবই সহজ শর্করা, যা রক্তে শর্করা ও ওজন বাড়ায়। প্রতিদিন কেবল ছোট সাইজের এক ক্যান চিনিযুক্ত পানীয় (কোলা, জুস ইত্যাদি) বছরে আপনার ওজন বাড়াবে ১৫ পাউন্ড।
বেকারি: কেক, পেস্ট্রি, ডোনাট, কুকিজ—এসব বেকারির খাবারে থাকে বাড়তি চিনি, কিছু লবণ, প্রক্রিয়াজাত শর্করা, ট্রান্সফ্যাট নামের খারাপ চর্বি। এগুলো ক্ষতিকর।
সাদা শর্করা: শর্করা আমাদের মূল খাবার। কিন্তু সাদা ভাত, ময়দার তৈরি রুটি বা পরোটা, সাদা পাউরুটি, নুডলস, পাস্তা এগুলো সহজেই শর্করা ও ওজন বাড়ায়। তাই আঁশযুক্ত বা গোটা শস্যের তৈরি খাবার থেকে শর্করা বেছে নিন। বেছে নিন লাল বা মোটা ভাত, আটার রুটি, ব্রাউন ব্রেড, ব্রাউন পাস্তা ইত্যাদি।

দুগ্ধজাত খাবার: বেশির ভাগ দুগ্ধজাত খাবারই মিষ্টিদ্রব্য। এ ছাড়া ঘন দুধ ও দুধের তৈরি পনির, মাখন, পায়েস, পুডিং, আইসক্রিম এগুলো সবই উচ্চ ক্যালরিযুক্ত। ননিহীন দুধ বা কম ননিযুক্ত দুধ বেছে নেওয়া ভালো।

লাল মাংস: গরু ও খাসির মাংসের তৈরি নানা লোভনীয় পদের খাবার মাসে এক-দুই দিনে সীমিত করে নিন। আমিষের উৎস হিসেবে বেছে নিন মাছ, দুধ, ডিম, মুরগি, বাদাম ও ডাল।
 স্বাস্থ্যবটিকা ® ব্রোন স্মিথ

দই কি স্বাস্থ্যকর খাবার?
ব্যাপারটা নির্ভর করছে আপনি কেমন দই কিনছেন, তার ওপর। সাধারণ দই কিনুন, তারপর নিজের পছন্দমতো ফলমূল ও মিষ্টি উপাদান যোগ করুন। মিষ্টি দই আসলে তেমন ভালো নয়।

37
Food Habit / Re: শুধু আমিষ
« on: November 27, 2016, 04:16:59 PM »
ছবিতে দেখুন

38
Food Habit / শুধু আমিষ
« on: November 27, 2016, 04:15:49 PM »
শরীরের জন্য আমিষ, যা খুব গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের প্রতিটা অংশ এবং কোষে প্রোটিন রয়েছে। শরীর গঠন ও বৃদ্ধির জন্য এর কোনো বিকল্প নেই। প্রোটিন সাধারণত অ্যামিনো অ্যাসিড দিয়ে তৈরি।
যেসব খাবার থেকে প্রোটিন পাই
বিভিন্ন প্রাণিজ উৎস যেমন: মাছ, মাংস বিশেষ করে ডিমের ভেতর প্রোটিনের পরিমাণ বেশি।
এ ছাড়া উদ্ভিজ্জ উৎস থেকেও প্রোটিন পাওয়া যায়। উদ্ভিজ্জ উৎস যেমন: শিম, বিভিন্ন ধরনের শস্যদানা ইত্যাদি।
অনেকে মনে করেন ডায়েট করলে প্রোটিনযুক্ত খাবার কম খাওয়া উচিত কিন্তু সেটি আসলে ভুল। ডায়েটের সময়েও শরীরে প্রোটিনের প্রয়োজন রয়েছে।
প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের প্রতিদিন দুই-তিনবার আমিষযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। শরীরের গঠন অনুযায়ী একেকজনের ক্ষেত্রে একেক নিয়ম হতে পারে। এ বিষয়ে বারডেম হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ শামসুন্নাহার নাহিদ বলেন, শিশু যখন মায়ের গর্ভে থাকে, তখন থেকে তার প্রোটিনের প্রয়োজন হয়। মাছ, মাংস, ডিম ও দুধের ভেতরে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি থাকে। এই খাবারগুলোকে ক্লাস ১ প্রোটিন বলা হয়। এসব খাবার খেলে শরীরে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয়। ডাল, ছোলা, বুট, বাদাম ইত্যাদিতেও প্রোটিন থাকে।
১৮ বছর বয়স পর্যন্ত একজন মানুষের প্রতিদিন ২-২.৫ গ্রাম প্রোটিন গ্রহণ করা উচিত। এই বয়সের পর থেকে ক্যালরির দরকার হয়। তবে বয়স একটু বেশি হলে শরীরে প্রোটিনের প্রয়োজন কম হয়।
দ্য ইনস্টিটিউট অব মেডিসিনের মতে, প্রাপ্তবয়স্কদের শরীরে প্রতি ২০ পাউন্ড ওজনের জন্য ৮ গ্রাম প্রোটিন প্রয়োজন এবং সেই প্রোটিন থেকে ১০-৩৫ শতাংশ ক্যালরি পাওয়া যায়।
প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতিদিন দুই-তিনবার প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। তবে বয়সভেদে এবং স্বাস্থ্যভেদে প্রোটিনের প্রয়োজন ভিন্ন হতে পারে।
একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের যে পরিমাণ প্রোটিন গ্রহণ করা উচিত

* ২-৩ আউন্স চর্বি ছাড়া মাংস অথবা মাছ
* ১টি ডিম
* আধা কাপ সেদ্ধ শিম
* ২ টেবিল-চামচ পিনাট বাটার
* ১ আউন্স মাখন।

প্রোটিন কাদের খাওয়া উচিত নয়?
যাঁদের কিডনির সমস্যা আছে তাঁদের সীমিত পরিমাণে প্রোটিন খেতে হবে। ডায়ালাইসিস চলাকালে প্রতিদিন ২-২.৫ গ্রাম প্রোটিন গ্রহণ করা যেতে পারে। যাঁদের হৃদ্রোগের সমস্যা আছে তাঁরা প্রোটিন গ্রহণ করতে পারবেন, তবে সে ক্ষেত্রে চর্বি সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে নিতে হবে।

Collected -

39
অনেকেই বেড়াতে গিয়ে নতুন জায়গায় বা অতিথিদের জন্য নির্ধারিত ঘরে ঠিকমতো ঘুমাতে পারেন না। ছটফট করতে করতে রাত কাটে। বেড়াতে গেলে রাতে ঠিকমতো ঘুমানোটা জরুরি। কিন্তু খাবার বা পরিবেশ যতই সুন্দর হোক না কেন, অনেকেই নতুন জায়গা ভেবে ঘুমাতে পারেন না। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসের চিলড্রেনস মেডিকেল সেন্টারের মনোবিজ্ঞানী ডেভিড উইলিয়াম ব্রাউন নতুন জায়গায় ভালোভাবে ঘুমানোর কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। সহজ এ পরামর্শগুলো কাজে লাগতে পারে।


ব্রাউন বলেন, ‘সব সমস্যার নিয়ন্ত্রণ করা হয়তো সম্ভব নয়। কিন্তু অপরিচিত ঘুমানোর পরিবেশে বাড়ির মতো ঘুমানোর জন্য কিছু ধাপ অনুসরণ করা যেতে পারে।’

পরিকল্পনা করুন: যাঁরা বাড়িতে বা যেখানে ঘুমাবেন, তাঁদের ঘুমানোর অভ্যাস জেনে নিন। তাঁরা যদি সকাল সকাল ঘুমাতে যান, তবে আপনি একটি বই বা পড়ার জন্য কোনো কিছু নিয়ে ঘুমানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে পারেন।

আপনার ঘুমের সময় ঠিক রাখুন: বাড়িতে যে নিয়ম মেনে ঘুমান, অপরিচিত পরিবেশ হলেও সে নিয়ম ভাঙবেন না। ঘুমাতে যেতে বেশি দেরি করবেন না। যদি ঘুমানোর আগে কিছু সময় থাকে তবে কিছু পড়তে পারেন।

বাড়ির বিছানার মতো ব্যবস্থা করুন: অতিথির শোওয়ার ঘরে সবকিছু হয়তো নিজের মতো পাওয়া যায় না। তবে যতটা সম্ভব বিছানা নিজের মতো করে নিতে হবে। নিজের বালিশ-কম্বল সঙ্গে নিতে পারলে ভালো। এতে ঘুম ভালো হয়।

বিরক্তিকর শব্দ থেকে দূরে থাকুন: রাতের ঘুম নষ্ট করতে পারে অপরিচিত কোনো শব্দ। বাড়িতে লোকজন বেশি হলে, ছোট ছেলেমেয়ে গোলযোগ করলে ঘুম নষ্ট হতে পারে। বাইরের বিরক্তিকর শব্দ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এমন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারেন।

এয়ারপ্লাগ রাখুন: বাইরের শব্দ থেকে মুক্তি পেতে এয়ারপ্লাগ অবশ্যই আগে থেকে সঙ্গে রাখবেন। কোথাও ভ্রমণে গেলে অবশ্যই এয়ারপ্লাগ সঙ্গে রাখবেন। দরকার লাগুক আর না লাগুক, এয়ারপ্লাগ সঙ্গে থাকার বিষয়টি মনে হলেই শান্তি পাবেন। মনের শান্তি ভালো ঘুম এনে দেয়।

চোখের মাস্ক ব্যবহার করুন: বেড়াতে যাওয়ার আগে চোখের মাস্ক সঙ্গে রাখুন। চোখে সরাসরি আলো পড়া ঠেকাতে কাজে লাগবে মাস্ক। বাড়িতে থাকা অবস্থায় মাস্ক ব্যবহার করে ঘুমানোর অভ্যাস করলে নতুন জায়গায় মাস্ক পরে ঘুমাতে অস্বস্তি লাগবে না।

ইলেকট্রনিকস যন্ত্রপাতি বন্ধ করুন: অতিরিক্ত আলো বা ইলেকট্রনিকস যন্ত্রপাতির ব্যবহার বন্ধ করুন। ডিজিটাল ক্লক, টিভি বন্ধ করে রাখুন। যদি সঙ্গে কেউ থাকে তাঁকেও ইলেকট্রনিকস যন্ত্রপাতি বন্ধ করতে বলুন।

মদপান থেকে দূরে থাকুন: যাঁরা ছুটিতে বেড়াতে যান, তাঁরা বেশিক্ষণ জেগে থাকেন বা মদপানে ঝুঁকে পড়েন। ঘুমানোর আগে মদপান করলে ঘুমের বারোটা বাজবে।

ইতিবাচক চিন্তা করুন: ঘুমানোর বিষয়টি নিয়ে দুশ্চিন্তা মাথায় রাখবেন না। বাড়ি থেকে দূরে আছেন বলে দুশ্চিন্তায় মাথা খারাপ করবেন না। একরাতে যদি ঘুম ভালো না হয়, তা নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। পরের দিন আরও ভালোভাবে ঘুমাবেন বলে ইতিবাচক ভাবুন। কিন্তু পরপর কয়েক দিন যদি সমস্যা হয় তবে হোটেল বা শোওয়ার স্থান পরিবর্তন করতে পারেন। তথ্যসূত্র: হাফিংটন পোস্ট

Collected ----

40
Reduce Fat /Weight Loss / কম বয়সীদের ডায়েট
« on: November 27, 2016, 01:53:06 PM »
১১ থেকে ১৮ বছরের ছেলেমেয়েদের শরীর ও মনে বিভিন্ন পরিবর্তন আসে। এ সময়টায় খাবার খাওয়ার ব্যাপারে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে। অতিরিক্ত কম খাওয়া যেমন ক্ষতিকর, আবার অতিরিক্ত বেশি খাওয়াও ক্ষতিকর। একবার ওজন বেড়ে গেলে তা কমানো কঠিন হয়ে পড়ে। অনেকের ভেতর এ সময়টায় ডায়েট করার প্রবণতা দেখা দেয়। বেশির ভাগই সঠিক ডায়েট কীভাবে করতে হয় তা জানে না। নিয়ম মেনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী ডায়েট পালন করতে হবে।
এ বিষয়ে পুষ্টিবিদ আখতারুন্নাহার আলো বলেন, ‘কৈশোরে ছেলেমেয়েদের শরীরে খাবারের বিভিন্ন উপাদানের প্রয়োজন বেশি। ডায়েট করার ক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। প্রতিটি খাবারে যেন ক্যালরি, আয়রন, ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন থাকে, সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।
ডায়েট মানেই না খেয়ে থাকা—এই ধারণা একেবারেই ভুল। ডায়েট করলেও নিয়ম মেনে শরীরের প্রয়োজন অনুযায়ী খেতে হবে। এ ক্ষেত্রে খাবারের একটা তালিকা করতে হবে। বিশেষ করে কোনোভাবে সকালের নাশতা বাদ দেওয়া যাবে না। এরপর প্রতি বেলা নিয়ম করে অল্প অল্প খেতে হবে।
শরীরের ওজন বুঝে ডায়েট করতে হবে। অনেকের ওজন অনুযায়ী ডায়েট করার প্রয়োজন পড়ে না, সেই বিষয়টাও খেয়াল রাখতে হবে। অনেকেই একটা নির্দিষ্ট ওজন ধরে রাখতে চায়। তখন অবশ্যই শরীরের ওজন ও চাহিদা অনুযায়ী ডায়েটের তালিকা করতে হবে।
ডায়েট করার আগে অবশ্যই একটা লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। কতটা ওজন কমাতে হবে, সেই অনুযায়ী কতটুকু খাওয়া উচিত, সেই তালিকা করতে হবে।
কোন ধরনের খাবারে কতটুকু পুষ্টি রয়েছে এবং কতটুকু পুষ্টি প্রয়োজন, সেটা বিবেচনা করতে হবে। কম বয়সী ছেলেমেয়েদের এই বয়সে শরীরে ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন সি, জিংক, থায়ামিন, রিবোফ্লবিন, ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে এমন খাবার খেতে হবে।
অল্প বয়সী একটা ছেলে অথবা মেয়ের খাবারে ক্যালরির পরিমাণ ১৬০০ থেকে ২৬০০ থাকা উচিত। বিশেষ করে যারা প্রতিদিন কাজকর্ম করে, তাদের খাবারে একটি মেয়ের ২৪০০ এবং একটি ছেলের ২৬০০ ক্যালরি হওয়া উচিত। তবে যদি কাজের পরিমাণ কম থাকে, তাহলে একটি মেয়ের ১৬০০ এবং একটি ছেলের ১৮০০ ক্যালরি খেতে হবে।
ডায়েট করার সময়ও প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। পানি হজমে সহায়তা করে এবং বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে। প্রচুর পরিমাণে ফল ও খেতে হবে।
প্রতি বেলার খাবার ঠিকমতো খেতে হবে। সকালের নাশতায় ডিম, পাউরুটি, সিরিয়াল এবং কোনো ফল খেতে হবে। অনেকক্ষণ পর হালকা কিছু খাওয়া যেতে পারে যেমন: সালাদ, বিস্কুট ইত্যাদি। দুপুরে পরিমাণমতো ভাত, সবজি, মাছ; কখনো মাংস খাওয়া যেতে পারে। বিকেলে নাশতায় হালকা কিছু খাওয়া যেতে পারে। রাতে সামান্য পরিমাণে ভাত, সবজি এবং মাছ খাওয়া যেতে পারে। কখনো কখনো রুটিও খাওয়া যায়।

শরীরের ওজন বুঝে ডায়েট করতে হবে। অনেকের ওজন অনুযায়ী ডায়েট করার প্রয়োজন পড়ে না, সেই বিষয়টাও খেয়াল রাখতে হবে। অনেকেই একটা নির্দিষ্ট ওজন ধরে রাখতে চায়। তখন অবশ্যই শরীরের ওজন ও চাহিদা অনুযায়ী ডায়েটের তালিকা করতে হবে
এই বয়সে বাইরের খাবার ও পানীয় খাওয়ার প্রতি ঝোঁক থাকে। ডায়েট করার ক্ষেত্রে এ ধরনের খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা উচিত।
ডায়েট করার পাশাপাশি অবশ্যই শরীরচর্চা ও খেলাধুলা করতে হবে। যোগাসন করা যেতে পারে।

তবে ডায়েট পালনের সময় অবশ্যই কিছু জিনিস মাথায় রাখা প্রয়োজন। বয়স, ওজন, ছেলেমেয়েভেদে ডায়েট একেক রকম হয় অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। প্রয়োজন না পড়লে ডায়েট না করাই ভালো। প্রতিটি খাবারে পুষ্টিগুণ এবং ভিটামিন থাকে—এমন খাবার এই বয়সে খাওয়া উচিত, সেই অনুযায়ী ডায়েটের তালিকা করতে হবে। তবে যা-ই খাওয়া হোক না কেন, পরিমাণমতো খেতে হবে।
যেসব খাবার না খেলেই নয়
শর্করা

শর্করা শরীরের জন্য ক্ষতিকর— অনেকেই তাই মনে করেন। শরীরে এরও প্রয়োজন রয়েছে। একজন কম বয়সী ছেলে অথবা মেয়ের দিনে অন্তত ১০০ গ্রাম শর্করাজাতীয় খাবার খাওয়া উচিত। এটি শরীরে শক্তি জোগায়। যেমন: ভাত, রুটি, সবজি, বাদাম, ওটমিল ইত্যাদি খাওয়া উচিত।
ক্যালসিয়াম

ক্যালসিয়াম ৯৯৭ শতাংশ হাড় গঠনে সহায়তা করে, বিশেষ করে কৈশোরে। সুতরাং ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার যেমন: দুধ, দই ইত্যাদি খেতে হবে।
আয়রন

যেসব খাবারে আয়রনের পরিমাণ বেশি—এমন খাবার খেতে হবে। আয়রন শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ করে।

প্রোটিন

প্রোটিন শরীর গঠনে এবং শক্তি জোগাতে বিশেষ সহায়তা করে। এর অভাবে শরীর গঠনে সমস্যা হয়। প্রোটিনযুক্ত খাবার যেমন: ডিম, দুধ, বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ ইত্যাদি খেতে হবে।

Collected ---

41
শীতের সময় আবহাওয়া থাকে শুষ্ক। বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ ব্যাপকভাবে কমে যায়। এতে ত্বক হয়ে যায় রুক্ষ, খসখসে। ঠোঁটের বারোটা বাজে সবার আগে। এ সময় অনেকেরই ঠোঁট ফাটে, কথা বলা ও হাসির ক্ষেত্রে যা বিড়ম্বনা সৃষ্টি করে।

ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে অনেকেই চ্যাপস্টিক আর লিপবাম ব্যবহার করেন। এসব উপাদান হয়তো সাময়িক স্বস্তি দেয়, তা কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি সমাধান নয়। লিপবাম বা চ্যাপস্টিকের বিকল্প হিসেবে প্রাকৃতিক উপায়ে ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে পারেন। জেনে নিন কীভাবে ঠেকাবেন ঠোঁট ফাটা:

মধু-ভ্যাসলিন: মধুতে ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী উপাদান আছে। ভ্যাসলিন বা পেট্রোলিয়াম জেলি ত্বককে শুষ্কতা থেকে রক্ষা করে নরম রাখে। তাই মধু ও ভ্যাসলিন মিশিয়ে মাখলে ঠোঁট ফাটার উপশম হবে।

ঘৃতকুমারী: এটি শুধু ত্বকের জন্য উপকারী নয়; ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে এবং ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে পারে। এতে যে প্রাকৃতিক উপাদান আছে, তা নিয়মিত ঠোঁটের সংস্পর্শে এলে ঠোঁট ফাটা সারে।
অলিভ অয়েল: এটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ও লুব্রিকেন্ট। এতে যে ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, তা ত্বকের শুষ্কতা দূর ও ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে পারে। দিনে দুবার ঠোঁটে অলিভ অয়েল মাখলে ঠোঁট নরম ও মসৃণ হয়।
নারকেল তেল: ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে দীর্ঘদিন ধরেই নারকেল তেলের ব্যবহার দেখা যায়। এতে প্রচুর পরিমাণ ফ্যাটি অ্যাসিড আছে, যা ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে। ঠোঁট ফাটা ঠেকাতে নিয়মিত নারকেল তেল লাগাতে পারেন।

Collected

43
তেলের আছে নানা গুণ। যখন বিষণ্নতা আর ক্লান্তি দূরে সরিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখার প্রশ্ন ওঠে, তখন আশ্চর্য ফল দিতে পারে কিছু তেল। যাঁরা মানসিক চাপ বা বিষণ্নতায় ভোগেন, তাঁদের জন্য উপকারে আসতে পারে—এমন চারটি তেলের তালিকা প্রকাশ করেছে টিএনএন। এর মধ্যে আছে জেসমিন তেল বা জুঁই ফুলের নির্যাস, রোজ জেরানিয়াম বা গোলাপের নির্যাস, বাসিল বা পুদিনার তেল ও ল্যাভেন্ডারের তেল।

জুঁই তেল: জুঁইয়ের তেলের আছে বিশেষ প্রশান্তি আনার ক্ষমতা। বিষণ্নতার ওষুধে এর ব্যবহার দেখা যায়। এটি বিষণ্নতা, হতাশা ও উত্তেজনা প্রশমন করে মনকে সতেজ করে।

গোলাপ তেল: অ্যারোমাথেরাপিতে এ তেলের ব্যবহার দেখা যায়। ত্বকে এ তেল ব্যবহার করলে ব্যথা প্রশমিত হয়। সুবাসিত এ তেল শরীরের হরমোনের স্তরে ভারসাম্য আনে এবং স্নায়ুকে শিথিল করে। শরীরের লিম্ফ্যাটিক সিস্টেমকে (শরীরে অনাকাঙ্ক্ষিত বিষাক্ত উপাদান দূর করার টিস্যু ও অঙ্গের মধ্যকার নেটওয়ার্ক) জাগিয়ে তোলে এই তেল।

পুদিনা তেল: পুদিনার সুগন্ধ শুধু খাবারের জন্য দারুণ নয়, এর সুগন্ধি বিষণ্নতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে। এর তেল মন সতেজ করে। ক্লান্তি ও উদ্বেগ কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে।

ল্যাভেন্ডারের তেল: দরকারি তেল হিসেবে অধিক জনপ্রিয় ল্যাভেন্ডারের তেল। স্নায়ুকে শিথিল করতে পারে এ তেল। এ ছাড়া সুস্থ থাকতে এ তেলের ব্যবহার দেখা যায়।

Collected-

44
মস্তিষ্কসংক্রান্ত রোগ নিয়ে গবেষণার জন্য গুগলের তৈরি স্মার্টগ্লাসের সাহায্য নিচ্ছেন গবেষকেরা। সাইবেরিয়ার গবেষকেরা কোনো নির্দিষ্ট মস্তিষ্কের রোগের প্রাথমিক ঝুঁকিতে পড়ার বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করছেন।
গুগল গ্লাসের সাহায্য নিয়ে গবেষকেরা ব্যক্তির ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি-সম্পর্কিত প্রতিক্রিয়া ও তার নড়াচড়ার বিষয়টি বিশ্লেষণ করেন।
গবেষক ইভান তলমাচেভ বলেন, তাঁরা ব্যক্তির মাংসপেশি, মস্তিষ্ক ও ভেস্টিবুলার সিস্টেম বা ইন্দ্রিয়ের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেন। সুস্থ মানুষের ভেস্টিবুলার সিস্টেম ও অসুস্থ মানুষের ভেস্টিবুলার সিস্টেমের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে।
এ পরীক্ষার জন্য ব্যক্তিকে তার চারপাশের পরিস্থিতি সম্পর্কে সচেতন থাকতে হয় এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মানতে হয়। এ পরীক্ষা-পরবর্তী সময়ে পাঁচ বছর বা তার চেয়ে বেশি বয়সের শিশুদের ক্ষেত্রেও করা যাবে।

Collected ---

45
অ্যান্ড্রয়েড ফোন ও আইফোনের জন্য ফটোস্ক্যান নামের একটি অ্যাপ্লিকেশন উন্মুক্ত করেছে গুগল। পুরোনো প্রিন্ট ছবির রেকর্ড রাখতে এ অ্যাপ কাজে লাগাতে পারবেন। গুগল প্লে স্টোর ও অ্যাপলের অ্যাপ স্টোরে এ অ্যাপ বিনা মূল্যে ডাউনলোড করা যাবে।
ফটোস্ক্যান অ্যাপটি ব্যবহারকারী প্রিন্ট করা ছবিতে ক্লিক করে অ্যাপে সংরক্ষণ করতে পারবেন। এ ছাড়া ছবিগুলোর কিনারা ঠিক করা, সোজা করা বা ছবি নানা রকম পরিবর্তন করার কাজটিও করা যাবে এ অ্যাপে। গুগল কর্তৃপক্ষের ভাষ্য, স্ক্যান করা ফটো সহজে ফটোজ অ্যাপে বিনা মূল্যে সংরক্ষণ করা যাবে। ফটোস্ক্যান অ্যাপটির অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণটির আকার মাত্র ২২ এমবি। অ্যান্ড্রয়েড ৫.০ বা ললিপপ ও এর পরের সব সংস্করণে এটি সমর্থন করবে। আইওএস প্ল্যাটফর্মে এর আকার ৬৫ দশমিক ৯ এমবি। আইওএস ৮.১ ও এর পরের সংস্করণ এটি সমর্থন করবে।
ফটোস্ক্যান ছাড়াও গুগল ফটোজ অ্যাপে তিনটি এডিটিং ফিচার যুক্ত করেছে গুগল। এগুলো হচ্ছে নতুন ও উন্নত অটো এনহ্যান্স, ইউনিক নিউ লুকস ও অ্যাডভান্সড এডিটিং টুলস। অটো এনহ্যান্স টুলে ফিল্টারের তালিকা থাকবে। এখানে ১৩টি ফিল্টার আছে, যাতে মেশিন ইনটেলিজেন্স ব্যবহৃত হয়েছে। তথ্যসূত্র: গ্যাজেটস নাউ।

Collected ---

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 35