Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Anuz

Pages: 1 ... 43 44 [45] 46 47
661
আমাদের দেহের প্রধান অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলোর মধ্যে লিভার অন্যতম। দেহের স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালনায় লিভারের সুস্থতা অনেক জরুরী। সে হিসেবে আমাদের দেহের সুস্থতা অনেকাংশে নির্ভর করে লিভারের উপরেই। কিন্তু আমাদেরই কিছু বাজে অভ্যাসের কারণে প্রতিনিয়ত মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে লিভার। এরই ফলাফল হিসেবে লিভার ড্যামেজের মতো মারাত্মক সমস্যায় ভুগতে দেখা যায় অনেককেই। অনেকে জেনে বুঝে, আবার অনেকেই না জেনে কিছু বাজে কাজের মাধ্যমে দেহের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই অঙ্গটি নষ্ট করে ফেলছেন ধীরে ধীরে।

১) অনেক দেরি করে ঘুমুতে যাওয়া এবং অনেক দেরি করে ঘুম থেকে উঠা দুটোই লিভার নষ্টের মূল কারণ হিসেবে ধরা হয়। কারণ এতে শারীরিক সাইকেলের সম্পূর্ণ উল্টোটা ঘটতে থাকে। যার মারাত্মক বাজে প্রভাব পরে লিভারের উপরে।

২) অনেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠার আলসেমিতে প্রস্রাবের বেগ হলেও বাথরুমে যান না। চেপে শুয়েই থাকেন। এতে করে লিভারের উপরে চাপ পড়তে থাকে এবং ধীরে ধীরে লিভার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারায়।

৩) অতিরিক্ত বেশি খাওয়াদাওয়া করা লিভারের জন্য ক্ষতিকর একটি অভ্যাস। অনেকেই রয়েছে অনেকটা সময় না খেয়ে একবারে অনেক বেশি খেয়ে ফেলেন। এতে করে হুট করে লিভারের উপরে চাপ বেশি পরে যায়, যার ফলে লিভার ড্যামেজ হওয়ার আশংকা থাকে।

৪) সকালের খাবার না খাওয়া লিভার নষ্টের আরেকটি মূল কারণ। অনেকটা সময় পেট খালি থাকার কারণে অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গের পাশাপাশি খাদ্যের অভাবে কর্মক্ষমতা হারাতে থাকে লিভারও।

৫) অনেক বেশি ঔষধ সেবন করা। বিশেষ করে ব্যথানাশক ঔষধ অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়ার প্রভাব পড়তে থাকে লিভারের কর্মক্ষমতার উপরে। এছাড়াও ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণেও ক্ষতি হয় লিভারের। এতে করে লিভার ড্যামেজ হয়ে যাওয়ার আশংকা দেখা দেয়।
৬) কেমিক্যাল সমৃদ্ধ যেকোনো কিছুই লিভারের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। কিন্তু আলসেমি ও মুখের স্বাদের জন্য আমরা অনেকেই প্রিজারভেটিভ খাবার, আর্টিফিশিয়াল ফুড কালার, আর্টিফিশিয়াল চিনি ইত্যাদি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলি যা লিভার নষ্টের অন্যতম কারণ।

৭) খারাপ তেল ও অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার লিভারের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। একই তেলে বারবার ভাজা খাবার বা পোড়া তেলের খাবার বেশি পরিমাণে খাওয়া হলে লিভার তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারাতে থাকে।

৮) অতিরিক্ত কাঁচা খাবার খাওয়াও লিভারের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। যেমন আপনি যদি খুব বেশি কাঁচা ফলমূল বা সবজি খেতে থাকেন তাহলে তা হজমের জন্য অতিরিক্ত কাজ করতে হয় পরিপাকতন্ত্রের। এর প্রভাব পড়ে লিভারের উপরেও। সুতরাং অতিরিক্ত খাবেন না।

৯) অতিরিক্ত পরিমাণে মদ পান করা লিভার নষ্টের আরেকটি মূল কারণ। অ্যালকোহলের ক্ষতিকর উপাদান সমূহ লিভারের মারাত্মক ক্ষতির কারণ।

662
ঘুমানোর অভ্যাস ঠিকঠাক না হলে নিজেকে নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এর কারণে ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনেও বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, এই সমস্যা ব্যক্তির দৈনন্দিন জীবনের স্বতঃস্ফূর্ততা, কাজের ক্ষেত্রে মনোযোগ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।


যুক্তরাষ্ট্রের ক্লেমসন বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানীদের সাম্প্রতিক এক গবেষণা থেকে দৈনন্দিন জীবনে ব্যক্তির আচরণ এবং নিজেকে নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতার সঙ্গে ঘুমের যোগসূত্রের বিষয়টি উঠে এসেছে।

মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক জুন পিলশার বলেন,‘আত্মনিয়ন্ত্রণ প্রাত্যহিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের অংশ। আকাঙ্ক্ষা এবং সুযোগের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে নিজেকে নিয়ন্ত্রণের মধ্য দিয়েই মানুষ পরিস্থিতি সামলায়। গবেষণায় উঠে এসেছে যে, ঘুমের অভ্যাস ও আত্মনিয়ন্ত্রণের বিষয়টি একে অন্যের সঙ্গে যুক্ত এবং এই দুটোকে কাজে লাগিয়ে প্রতিদিনের কাজকর্ম ঠিকঠাক রাখা যায়।’

ঘুমের সমস্যা নানা স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করে। ঘুমাতে না পারা, একেক দিন একেক সময়ে ঘুমানো, পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়ার মতো সমস্যাগুলো ওজন বেড়ে যাওয়া এবং উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায় বলে উঠে এসেছে নানা গবেষণায়। এ ছাড়া ঠিকঠাক ঘুম না হলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায় এবং আশপাশের মানুষের প্রতি আচরণেও তার প্রভাব পড়ে।

মনোবিজ্ঞানী পিলশার বলেন, ঘুমের অভ্যাস ঠিক করতে পারলে সারা দিনের কর্মশক্তি বাড়ে, আচরণ সাবলীল হয়, কাজে মনোযোগ বেশি থাকে এবং ঠিকঠাক সিদ্ধান্ত গ্রহণ সহজ হয়। ফলে প্রতিদিনের জীবনে নিজেকে নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার হিসেবে ঘুমের অভ্যাস ঠিকঠাক করার বিষয়ে আমাদের মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন।

663
Life Science / জামের যত গুণ
« on: June 10, 2015, 08:30:14 AM »
জাম নানা দেশে নানা নামে পরিচিত। বড় বিচিত্র সেসব নাম—জাম্বুল, জাম্বু, জাম্বুলা, জামুন, জাম্বোলান, ড্যামসন প্লাম, ডুহাট প্লাম, জাম্বোলান প্লাম, পর্তুগিজ প্লাম ইত্যাদি। ছোট মরিচে যেমন ঝাল বেশি, তেমনি ছোট এই ফলে পুষ্টি ষোলো আনা। জামে শর্করার পরিমাণ থাকে প্রায় ১৫ দশমিক ৫৬ গ্রাম, পটাশিয়াম ৭৯ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১৭ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেশিয়াম ১৫ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৯ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ১৪ গ্রাম। জাম আরও কিছু প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানে পূর্ণ। এপ্রিলে জামগাছে ফুল ধরে। আর মে-জুনে এসে জাম পরিপক্ব হতে শুরু করে।

বারডেম জেনারেল হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টিবিদ শামছুন্নাহার নাহিদ বলেন, জাম কিনে বেশ খানিকটা সময় পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। ফরমালিন পানিতে দ্রবণীয় হওয়ায় পানি ব্যবহারে কিছুটা হলেও জামগুলো বিষমুক্ত হবে। জাম খেতে কারও বিধিনিষেধ নেই। তবে খালি পেটে জাম খেলে কারও কারও অ্যাসিডিটির সমস্যা হতে পারে।

পুষ্টি পূরণের পাশাপাশি জাম কেমন করে রোগ প্রতিরোধ করে, তা জেনে নেওয়া যাক:

1.  জামে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’। প্রকৃতির এই পরিবর্তনের সময় জ্বর, সর্দি ও কাশির প্রবণতা বাড়ে, জামে এটি দূর হয়।
2.  জামের ভিটামিন ‘এ’ চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে। সঙ্গে স্নায়ুগুলোকে কর্মক্ষম রেখে দৃষ্টিশক্তির প্রখরতা বাড়ায়।
3.  জামে থাকা গ্লুকোজ, ডেক্সট্রোজ ও ফ্রুকটোজ কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় এবং শরীরেও শক্তি সঞ্চিত করে।
4.  দাঁত, চুল ও ত্বক সুন্দর করতে খেতে পারেন জাম। এর উপাদানগুলো ত্বক ও চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। দাঁত ও মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
5.  ক্যানসারের জীবাণু বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ার ক্ষমতা আছে জামের। বিশেষ করে মুখের ক্যানসার প্রতিরোধে এটি অত্যন্ত কার্যকর।
6.  এতে থাকা ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম ও ভিটামিনগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে পারে।
7.  জামে থাকা উপাদানগুলো মেমোরি সেলগুলোকে উজ্জীবিত করে স্মৃতিশক্তি বাড়তে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
8.  নিয়মিত জাম খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
9.  জাম ডায়াটরি ফাইবারে পূর্ণ। তাই দীর্ঘদিন ধরে কোষ্ঠকাঠিন্যে যাঁরা ভুগছেন, তাঁরাও জাম খেলে উপকার পাবেন।
10. যাঁদের কোনো কিছুই মুখে রোচে না, তাঁরা রুচি ফিরিয়ে আনতে জাম খেতে পারেন। ভ্রমণজনিত বমিভাবও দূর করে এই ফল।
11. যাঁরা রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন, তাঁরা নিয়মিত জাম খেতে পারেন। রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে জামের জুড়ি নেই।
12. নিয়মিত জাম খেলে হৃদ্রোগ এড়ানো যায়।
13. ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও আছে সুখবর। রক্তে চিনির মাত্রা সহনীয় করে ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে জামের জুড়ি নেই।

664
 প্রচণ্ড গরমে অস্থির হয়ে পড়েছেন প্রায় সবাই। রাস্তায় গরম, কর্মক্ষেত্রে গরম। সারাদিন না হয় কোনরকম সহ্য করা গেলো, কিন্তু এই প্রচণ্ড গরমে রাতের বেলাও যে ঘুম হচ্ছে না! সকলের বাড়িতে তো আর এসি নেই, সকলের এসি কেনার সামর্থ্যও নেই। অনেকের ঘরেই বাতাস খুব বেশী চলাচল করে না, ফলে বাতাস চলাচলে ঘর ঠাণ্ডা হয় না। অনেকের বাড়ি আবার ছাদের ঠিক নিচে বলে গরমটা অনেক বেশী লাগ, দিন শেষে ঘরটা হয়ে থাকে উনুনের মত গরম। তাহলে কী করবেন? জেনে রাখুন এসি ছাড়াই সাধারণ টেবিল ফ্যান দিয়েই ঘরকে শীতল করে ফেলার একটি দারুণ উপায়!

ঘরে টেবিল ফ্যান আছে নিশ্চয়ই? না থাকলে একটি টেবিল ফ্যান কিনেই ফেলুন। কেননা এই টেবিল ফ্যানই আপনাকে এসির আরাম দেবে! আর নিশ্চয়ই ঘরে ফ্রিজও আছে। সেটাও হবে বিপদের বন্ধু!

যা যা লাগবে

একটি টেবিল ফ্যান
বড় এক বাটি বরফ


যা করবেন

    -ঘরের জানালা খুলে দিন।
    -এই জানালার দিকে পেছন অংশটা দিয়ে টেবিল ফ্যান ছেড়ে দিন। এমনভাবে দিন যেন জানালার খোলা অংশের ঠিক সামনেই ফ্যানটা ঘরে। এই টেবিল ফ্যান বাইরের ঠাণ্ডা বাতাস ঘরে টেনে আনবে।
    -তারপর টেবিল ফ্যানের ঠিক সামনে একটি বড় বাটি ভর্তি বরফ রাখুন। এমনভাবে রাখুন যেন বাতাস এই বরফের গায়েও লাগে।
    - আর তারপর দেখুন ম্যাজিক। কিছুক্ষণের মাঝেই আপনার ঘর থেকে গরম হয়ে যাবে একেবারে গায়েব! শুধু গায়েব না, ঘরটা হয়ে উঠবে শীতল। যতক্ষণ বরফ থাকবে, শীতল ভাব বজায় থাকবে। বরফ গলে গেলেও ঘরটা গরম হবে না।

665
বাজারে এসেছে ভ্যালুটপের নতুন একাধিক মডেলের তারহীন ব্লুটুথ স্পিকার। সর্বোচ্চ ১০ মিটার দূরত্বে স্পিকারগুলো কাজ করে। স্পিকারগুলোতে মাইক্রো এসডি কার্ড ব্যবহার করেও গান শোনা যাবে। রয়েছে অক্সিলারি ইনপুট, কার্ড রিডার ফাংশন, ইউএসবি সাউন্ড কার্ড ফাংশন ইত্যাদি। কম্পিউটার সিটি টেকনোলজিস লিমিটেডের বাজারে আনা এ স্পিকারের দাম ২ হাজার ২৫০ টাকা।

666
ICT / স্মার্টফোনের ৭ চলতি কথা
« on: March 23, 2015, 12:23:38 PM »
নতুন কেনা স্মার্টফোনের যত্ন নিতে দেখা যায় অনেককেই। যেন একটু এদিক—ওদিক হলেই বিগড়ে যাবে সবকিছু। আর অনেকের কাছ থেকে স্মার্টফোন সম্পর্কে শোনা যায় নানা কথা। সারা রাত ব্যাটারি চার্জ দিলে এর আয়ু কমে যায় কিংবা ব্যাটারি চার্জ করার সময় ফোন ব্যবহার করা ঠিক নয়—এমন কথা প্রচলিত আছে। স্মার্টফোনের এসব মিথ কি সত্য, নাকি ভুল ধারণা?

১. স্মার্টফোনের সঙ্গে থাকা চার্জার ছাড়া অন্য কোনো চার্জার ব্যবহার করা উচিত নয়
সত্যতা: স্মার্টফোনের জন্য সেরা চার্জারটিই সঙ্গে দেওয়া হয়। এর মানে এই নয় যে অন্য কোনো চার্জার ব্যবহার করতে পারবেন না। বর্তমানে সব স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেট কম্পিউটারে একই ধরনের মাইক্রো ইউএসবি পোর্ট ব্যবহার করা হয়। উদ্দেশ্য প্রমিত মান তৈরি করা, হঠাৎ প্রয়োজনে যেকোনো চার্জার দিয়ে যন্ত্রটি যেন চার্জ করা যায়। তবে সস্তা যেনতেন চার্জার ব্যবহার না করাই ভালো।

২. বেশি মেগাপিক্সেল মানেই ভালো ক্যামেরা
সত্যতা: মোটেই ঠিক নয়। মেগাপিক্সেল ছবির আকার নির্ধারণ করে, ছবির মান নয়। সেন্সর ও সেন্সরে ধারণ করা ছবি কত দক্ষতার সঙ্গে ক্যামেরা প্রক্রিয়াজাত করতে পারে, তার ওপর নির্ধারণ করে ছবির মান। স্মার্টফোন কেনার সময় এই দিকটার ওপর নজর দিতে পারেন।

৩. রাতভর চার্জ দিলে ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যায়
সত্যতা : এটা কি জানেন যে সম্পূর্ণ চার্জ হয়ে গেলে আপনার স্মার্টফোনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চার্জ নেওয়া বন্ধ করে দেয়? এই অমূলক ভয় মনে পুষে রাখার দরকার নেই।

৪. চার্জ করার সময় স্মার্টফোন ব্যবহার করা যাবে না
সত্যতা: চার্জ করার সময় নিঃসঙ্কোচে স্মার্টফোনটি ব্যবহার করতে পারেন। ভয়ের কোনো কারণ নেই।

৫. চার্জ ফুরিয়ে যাওয়ার আগে চার্জ করা যাবে না
সত্যতা : অর্ধেক চার্জ আছে দেখে আর চার্জ করা যাবে না বলে বেরিয়ে পড়লেন, এদিকে দুপুর না পেরোতেই চার্জ ফুরিয়ে গেল। এ ধারণা একদমই ভুল। প্রয়োজন অনুযায়ী ফোনের ব্যাটারি চার্জ করে নিন। এত তুচ্ছ কারণে আপনার স্মার্টফোনটি নষ্ট হবে না।

৬. স্বয়ংক্রিয় ঔজ্জ্বল্য নিয়ন্ত্রণ বিপুল চার্জ রক্ষা করে
সত্যতা: এটা অবশ্যই একটি কার্যকর সুবিধা। বিশেষ করে আপনি যদি ঘরের বাইরে বেশির ভাগ সময় কাটান; তবে দেখতে অসুবিধা হয় না, এমন ন্যূনতম পর্যায়ে ঔজ্জ্বল্য বা ব্রাইটনেস নির্ধারণ করে দিলেই হলো।

৭. তৃতীয় পক্ষের টাস্ক ম্যানেজারে ব্যাটারির আয়ু বাড়ে
সত্যতা: স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেমের সঙ্গে টাস্ক ম্যানেজার দেওয়া থাকে। এই টাস্ক ম্যানেজার ব্যবহার করেই আপনি র্যা মে থাকা তথ্য মুছে ফেলতে পারেন—যা একই সঙ্গে ব্যাটারি ও স্মার্টফোনের কার্যক্ষমতা বাড়াবে। কোনো তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ ব্যবহার করে এর চেয়ে বেশি কিছু করা যায় না।

667
Public Health / যেসব খাবারে ওজন বাড়ে
« on: February 11, 2015, 01:05:05 PM »
ওজন কমাতে আধপেটা খেয়ে থাকেন অনেকেই। আবার একদম না খেয়েই কেউ কাজে-কর্মে ব্যস্ত থাকার চেষ্টা করেন। দীর্ঘ সময় না খাওয়ায় মেজাজটাও খিটখিটে হয়ে যায়। কাজে-কর্মেও গতি কমে আসে। সত্যি বলতে কী, পেট ভরে খেয়েও কিন্তু ওজন কমানো যায়। তবে খাবারটা খেতে হবে হিসাব করে, ক্যালরি মেপে। আর যদি লোভে পড়ে খানিকটা মসলাদার খাবার পেটে চালানই হয়ে যায়, তারও বন্দোবস্ত আছে।
ঢাকার বারডেম জেনারেল হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টিবিদ শামছুন্নাহার নাহিদের কাছ থেকেই তথ্যটা যাচাই করে নেওয়া যাক। তিনি বলেন, ‘১০০ ক্যালরি শক্তির জন্য নিদেনপক্ষে ২০ মিনিট দ্রুত (ঘাম ঝরিয়ে) হাঁটতে হবে। এভাবেই অতিরিক্ত খাবারের ক্যালরি পরিশ্রম করে পুড়িয়ে ফেলতে হয়।’ তিনি জানালেন, যেসব খাবারে ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে সেসবের কথা।
সকালে খিচুড়ি, ভাত, লুচি, পরোটা, পনির, রুটিসহ তেল-মসলার খাবার খেলে ওজন বাড়বে। অন্যদিকে হাতে তৈরি রুটি, পাউরুটি, কম তেলের সবজি—এগুলো ওজন বাড়াবে না। ডিম খেতে চাইলে সেদ্ধ খান। ভাজি, অমলেট কিংবা পোচ করে নয়।
দুপুরের খাবারে পরিমাণমতো ভাত, রুটি, অল্প তেলে রান্না নুডলস খেলে ওজন বাড়বে না। অন্যদিকে পোলাও, তেহারি, বিরিয়ানি, ফ্রায়েড রাইসে ওজন বাড়াবে। দুপুরে খেতে পারেন রান্না করা সবজি কিংবা ভর্তা। অন্যদিকে ভাজা সবজি ওজন বাড়িয়ে দেবে। ফ্রায়েড চিকেন কিংবা রোস্টে ওজন বাড়াবে—তবে কম তেল-মসলায় রান্না করা মাংস খেতে পারেন নিশ্চিন্তে।
ভুনা ও চর্বিযুক্ত মাংসও ওজন বাড়ানোর হারকে ত্বরান্বিত করে। বিকেলের নাশতায় খেতে পারেন ক্লিয়ার স্যুপ। থাই স্যুপ বা ক্রিম স্যুপে ওজন বাড়ে দ্রুত। খেতে পারেন তন্দুরি বা গ্রিলড খাবার—এসবে ওজন বাড়ে না। অন্যদিকে পিৎজা, কাবাব, চিকেন ফ্রাই, স্যান্ডইউচ, বার্গার, কেক, পেস্ট্রি, মিষ্টিজাতীয় খাবার ওজন বাড়িয়ে দেয়।
রাতের খাবারে সবজির পাশাপাশি মাছের ঝোল খেতে পারেন, তবে মাছ ভাজা নয়। তেলে ভাজা মাছ ওজন বাড়িয়ে দেবে। শামছুন্নাহার নাহিদ বারবারই একটি কথার প্রতি জোর দিলেন, ‘একবারে বেশি খেয়ে ফেলা নয়, অল্প করে বেশিবার খান, ওজন শরীরের বশে থাকবে।’ যোগ করলেন, ‘প্রতি বেলা খাবার শেষে খানিকটা টকদই খেতে পারেন, এটি ওজন কমাতে সাহায্য করবে।’
সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা কিংবা রাতের খাবারের বাইরে চাইলে খেতে পারেন মুড়ি, চিড়া, সেদ্ধ ছোলা কিংবা শুধু সালাদ। খাওয়া শেষে যাদের কোমলপানীয় পানের অভ্যাস, এই বেলা তাঁরা ডায়েট পানীয়তে অভ্যস্ত হোন। সবচেয়ে ভালো হয় ফলের রসে তৃষ্ণা মেটাতে পারলে, তবে ফল টক হওয়াই বাঞ্ছনীয়। কারণ মিষ্টি ফলও ওজন বাড়ায়।

668
অফিস ২০১৬ টেকনিক্যাল প্রাক-সংস্করণ ডাউনলোডের জন্য উন্মুক্ত করেছে মাইক্রোসফট। যাঁরা মাইক্রোসফটের নন ডিসক্লোজার চুক্তিতে সম্মতি দেবেন, তাঁরা মূল সংস্করণটির আগে এই প্রাক-সংস্করণটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

মাইক্রোসফটের এ সফটওয়্যারটির মূল সংস্করণ এ বছরের মাঝামাঝি সময়ে উন্মুক্ত হবে। ফোন, ট্যাবেও এটি সমর্থন করবে। ওয়ার্ড, এক্সেল ও পাওয়ারপয়েন্ট প্রেজেন্টেশন তৈরিতে এটি ব্যবহার করা যাবে। নতুন এই সফটওয়্যারটিতে নতুন ফিচার হিসেবে রয়েছে টেল মি টুল নামের সাহায্যকারী টুল এবং স্বয়ংক্রিয় ইমেজ রোটেশন ফিচার।

যাঁরা অফিস ২০১৬ এর প্রাক-সংস্করণ ব্যবহার করতে চান তাঁরা মাইক্রোসফট কানেক্ট ওয়েবসাইটে গিয়ে সাইন আপ করে নিন। সাইন আপের সময় আপনি যে মেইলটি দেবেন তাতে অফিস স্যুটের প্রাক-সংস্করণ ব্যবহারের জন্য আমন্ত্রণ পাবেন। এতে যে কোনো মেইল অ্যাড্রেস ব্যবহার করা যাবে। কিন্তু এই প্রিভিউ ব্যবহার করতে মাইক্রোসফটের এনডিএ চুক্তিতে সম্মতি দিতে হবে।

669
Public Health / ভোরে হাঁটা ভালো?
« on: February 05, 2015, 10:57:10 AM »
কেউ হাঁটেন ভোরবেলা—সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই বেরিয়ে পড়েন। আবার কেউ কেউ হাঁটেন সন্ধ্যায় বা বিকেলে। জনশ্রুতি আছে, সকালে হাঁটার চেয়ে নাকি বিকেলে হাঁটা হৃদ্যন্ত্রের জন্য ভালো। কিন্তু এ নিয়ে আছে নানা বিতর্ক। একসময় বলা হয়েছিল, সকালবেলা আমাদের শরীরে অ্যাড্রিনালিন হরমোনের মাত্রা এমনিতেই বেশি থাকে, তার ওপর ব্যায়াম করলে এই মাত্রা আরও বাড়ে। তা নাকি হৃদ্যন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর। পরবর্তী সময়ে বিজ্ঞানীরা এ বিষয়ে একমত হতে পারেননি। সম্প্রতি এই বিতর্কে ইন্ধন জুগিয়েছেন বেলজিয়ামের এক দল গবেষক। তাঁরা বলছেন, ভোরে খালি পেটে যাঁরা হাঁটেন, তাঁরা ওজন কমানো এবং রক্তে চর্বির মাত্রা কমানোর ক্ষেত্রে তুলনামূলক এগিয়ে থাকেন। আপাত সুস্থ এক দল মানুষের ওপর ছয় সপ্তাহ ধরে গবেষণা চালিয়ে এ ফল পাওয়া যায়। তাই ওই গবেষকেরা সকালবেলার ব্যায়াম করার পক্ষেই মত দিয়েছেন। তবে দুনিয়াজুড়ে বিজ্ঞানীরা একটা বিষয়ে সহমত যে ওজন বা রক্তে শর্করার মাত্রা বা শরীরের চর্বি কমাতে এবং ফিটনেস বজায় রাখতে দৈনিক ৩০ মিনিট করে বা সপ্তাহে ১৫০ মিনিট হাঁটতে হবে এবং তা প্রতিদিন একই সময়ে করা উচিত। তাই হাঁটুন ভোরবেলা বা বিকেলে, সময়টা নির্দিষ্ট রাখুন। শত ব্যস্ততায়ও ঘড়ি ধরে ওই সময়ে বেরিয়ে পড়ুন।

670
ব্রোকোলি আমাদের দেশে অধুনা সবজি হলেও এর কদর বহুকালের। খ্রিষ্টের জন্মের প্রায় ৬০০ বছর আগে থেকেই ব্রোকোলির চাষ হয়ে আসছে। প্রথম দিকে সবজিটি এ দেশের বড় বড় দোকানে পাওয়া গেলেও এখন এটি সব বাজারেই মেলে। দিন দিন জনপ্রিয় হওয়া এ সবজির গুণ-বিচারের জন্য কথা বলেছিলাম ঢাকার বারডেম জেনারেল হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ আখতারুন নাহার আলোর সঙ্গে। তিনি জানালেন, এ সবজি এখন দেশেই চাষ হয়। পুষ্টিমানেও অনন্য। সবজিটি সেদ্ধ করে যেমন খাওয়া যায়, তেমনি স্যুপ, ভাজি, পাকোড়ায় দিলে খাদ্যের পুষ্টিমানও অনেক বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে স্বাদেও বৈচিত্র্য আসে। এবার জেনে নেওয়া যাক সবজিটি বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় হওয়ার কারণগুলো।

হাড়ের সুস্থতায়:
ব্রোকোলিতে থাকে উচ্চমাত্রার ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ‘কে’। এগুলো আমাদের দেহের হাড়ের গঠন মজবুত করে এবং হাড়ের ব্যথাজনিত সব ধরনের রোগ থেকেও সুরক্ষা দেয়। সেই সঙ্গে বয়সজনিত অস্টিওপোরেসিস রোগের বিরুদ্ধে লড়তেও খুব কার্যকর সবজিটি।

ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়ে:
ব্রোকোলিতে শক্তিশালী অ্যান্টিকার্সিনোজেনিক অর্থাৎ ক্যানসার প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্য থাকে। এটি শরীরে ক্যানসার সেল প্রতিরোধ করতে সক্ষম। একই সঙ্গে ব্রোকোলি আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ক্যানসারের কোষ গঠনে বাধা দেয়।

খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে:
ব্রোকোলিতে থাকে প্রচুর পরিমাণে পাচক আঁশ, যেটি খারাপ ধরনের কোলেস্টেরল শরীর থেকে বের করে দিতে সক্ষম।

সংক্রমণ রোধে:
ব্রোকোলিতে থাকে নির্দিষ্ট মাত্রার ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। যেটি অ্যান্টিইনফ্লামেটরি গুণসমৃদ্ধ। যেকোনো ধরনের প্রদাহ প্রতিরোধে এ সবজিটি কার্যকর।

অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ:
ব্রোকোলিতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ এবং ভিটামিনটির কার্যকারিতা বাড়াতে অতিরিক্ত হিসেবে থাকে ফ্লেভানয়েডস। এ ছাড়া এতে থাকে ক্যারোটিনয়েড লুটেনিন ও বিটা ক্যারোটিনসহ অারও কিছু শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এগুলো আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সক্ষম।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে:
ব্রোকোলির পাচক আঁশ আমাদের হজমের সক্ষমতা বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো বিব্রতকর সমস্যা থেকে দূরে রাখতেও বিশেষ কার্যকর।

হৃদ্স্বাস্থ্য সুরক্ষায়:
ব্রোকোলিতে থাকা উপাদানগুলো হৃৎপিণ্ডের রক্তনালির সুরক্ষা দেয়। সেই সঙ্গে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে আনেত সক্ষম। নিয়মিত সবজিটি খেলে হৃদ্স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।

671
জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ফেসবুক ও তাদের ছবি শেয়ারিং সাইট ইনস্ট্রাগ্রাম মঙ্গলবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিট থেকে ঘণ্টাখানেক কার্যত স্তব্ধ হয়ে যায়। বিশ্বজুড়েই কোথাও মোবাইল. কোথাও আবার ডেস্কটপ থেকে ফেসবুক অ্যাকসেস করা যায়নি।

ঘটার নতুন মাত্রা নেয় একদল হ্যাকার ফেসবুক হ্যাক করার দাবি করলে। একটি ট্যুইটেই হইচই পড়ে যায় দুনিবায়। হ্যাকারদের সংগঠনটি দাবি করে, তারাই হ্যাক করেছে ফেসবুক।

এদিকে বেলা ১১.৫০ মিনিট থেকে প্রায় ঘণ্টাখানেক করে ফেসবুকের হোমপেজে দেখাতে থাকে-সামথিং ওয়েন্ট রং। তারপরেই দুনিয়া জুড়ে ঝড় তোলে ওই ট্যুইটটি। ট্যুইটে সংগঠনটি দাবি করে, আমরাই ফেসবুক হ্যাক করেছি।

শেষ পর্যন্ত জল্পনা থামাতে বিজ্ঞপ্তি জারি করল ফেসবুক। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এটা কোনও থার্ড পার্টি অ্যাটাক নয়। আমাদের অভ্যন্তরীণ আপগ্রেডেশনের জন্য বিপর্যয়টি ঘটেছে।

672
সুস্থ শরীরের প্রয়োজনেই খাওয়া-দাওয়ায় খানিকটা বিধিনিষেধ মানতে হয়। সত্যি বলতে কী, খাওয়া-দাওয়ায় অবরোধ আরোপ করলেই ওজনটা বশে থাকে। তবে এ জন্য কিছু খাবার খাদ্যতালিকা থেকে ছেঁটে ফেলতে হয় আর কিছু খাবার নতুন করে নিয়ে আসতে হয় খাদ্যতালিকায়। শীতের মৌসুমটা ডায়েট করার জন্য মোক্ষম একটা সময়। কারণ, বাজার ভরা থাকে শীতের সবজিতে। এর মধ্যে থেকে বাছাই করা সবজি দিয়ে একটা তালিকা করে নিতে পারেন।
এই সবজিগুলো দিয়েই আবার সুস্বাদু সব খাবার তৈরি করা যায়। শীতের সবজি দিয়ে কি ডায়েট করা সম্ভব? জানতে চেয়েছিলাম বারডেম জেনারেল হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টিবিদ শামছুন্নাহার নাহিদের কাছে। তিনি বলেন ‘এখন বাজারে পাওয়া সবজিগুলোর কোনোটায় শর্করা বেশি আবার কোনোটায় আমিষ। আবার কিছু সবজি ভিটামিন আর খনিজে ভরপুর। তাই হিসাব করে সবজি বাছাই করে নিলে শরীরে জন্য ভালো। আর রন্ধনপ্রণািলতেও খানিকটা পরিবর্তন আনতে হবে। অতিরিক্ত ভোজ্যতেল ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে।’
কেমন ধরনের সবজিকে প্রাধান্য দিতে হবে জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত। বাছাই করতে পারেন িশম, মটরশুঁটি, বরবটির মতো সবজিগুলো। এই সবজিগুলোতে থাকে উচ্চমাত্রার প্রোটিন। শরীরের প্রয়োজনীয় প্রোটিনের চাহিদা এই সবজিগুলো দিয়েই মিটিয়ে ফেলা সম্ভব। এ ছাড়া এসব সবজির সঙ্গে ডালও খেতে পারেন। সকাল, দুপুর, রাত তিনবেলারই পুষ্টির চাহিদা মেটাবে খাবারগুলো। এ ছাড়া বাজারের টাটকা লাউশাক, মুলাশাক, সরষের শাকসহ অন্য শাকগুলোও খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। এই শাকে থাকে প্রচুর আঁশ। এই খাদ্য আঁশ হজমকে যেমন ত্বরান্বিত করে, তেমনি শরীরেও বাড়তি মেদ জমতে বাধা দেয়।
ওজন কমাতে সকাল, দুপুর ও রাতের প্রধান খাবারে অল্প পরিমাণ ভাত কিংবা রুটির সঙ্গে সবজি দিয়ে তৈরি খাবার তো খেতেই হবে। কিন্তু মধ্যদুপুর কিংবা সন্ধ্যায় কেমন হবে খাবার? সে সম্পর্কেও পরামর্শ দিলেন শামছুন্নাহার নাহিদ। তিনি বলেন, বাজারে পাওয়া সবজিগুলো দিয়েই ঘরে বানানো যেতে পারে পাকোড়া কিংবা চপ। নুডলসও খেতে পারেন, সে ক্ষেত্রে নুডলসে বেশি করে সবজি দিয়ে রান্না করুন। মুখে স্বাদের বৈচিত্র্য আনতে সবজি দিয়ে তৈরি মিক্সড সালাদে উদরপূর্তি করুন। এই খাবারগুলো শরীরের ওজন কমানোর সঙ্গে সঙ্গে শরীরের সুস্থতাও নিশ্চিত করবে।

673
মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার একটি অনুসন্ধানী নভোযান এবার প্লুটোর বরফাচ্ছাদিত পৃষ্ঠের ছবি তোলার কাজ শুরু করতে যাচ্ছে। বামন গ্রহটির কাছাকাছি পৌঁছাতে নিউ হরাইজনস নামের ওই মহাকাশযান নয় বছরে ৫০০ কোটি কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়েছে। খবর বিবিসির।
প্লুটোর কাছাকাছি যাওয়ার এই অভিযান জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের গ্রহবিষয়ক অন্বেষণের তালিকায় সর্বশেষ গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন হিসেবে গণ্য হচ্ছে। আর এতে বামন গ্রহটি নিয়ে নিবিড় গবেষণার প্রথম সুযোগ তৈরি হয়েছে।
ছবিগুলো বিশ্লেষণের ওপর ভিত্তি করে নিউ হরাইজনস চলতি বছরের মধ্যেই প্লুটোর আরও কাছাকাছি অবস্থানে যাওয়ার চেষ্টা করবে। মহাকাশযানটি এখনো প্লুটো থেকে ২০ কোটি কিলোমিটার দূরে রয়েছে। আর তাই এ অবস্থান থেকে তোলা প্লুটোর ছবিগুলো হবে অজস্র তারার মধ্যে একটি আলোর কণিকার মতো। আর তা দেখে বামন গ্রহটি সম্পর্কে খুব স্পষ্ট জানার সুযোগ নেই। তবে এ অভিযানের সঙ্গে যুক্ত বিজ্ঞানীরা বলছেন, মহাকাশযানটির গতিপথ সঠিকভাবে নির্ধারণের জন্যই এসব ছবি তোলা প্রয়োজন।
যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত পদার্থবিদ্যা গবেষণাগারের বিজ্ঞানী মার্ক হোল্ডরিজ বলেন, বারবার প্লুটোর ছবি তোলার জন্য তাঁরা অপটিক্যাল নেভিগেশন প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন।
নিউ হরাইজনস যখন প্লুটোর আরও কাছাকাছি যাবে, তখন মহাকাশযানটির গতি হবে প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ১৪ কিলোমিটার। ফলে বামন গ্রহটির কক্ষপথের ভেতরে প্রবেশ করা অসম্ভব হবে এবং দ্রুতগামী মহাকাশযানটি তখন অবশ্যই সরল পথে এগোবে।
নিউ হরাইজনসের আগামী ১৪ জুলাই প্লুটোর সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থানে পৌঁছানোর কথা। তখন বামন গ্রহটির উপরিতল থেকে মহাকাশযানটির দূরত্ব হবে প্রায় ১৩ হাজার ৬৯৫ কিলোমিটার।
আমাদের সৌরজগতে ‘নয়টি গ্রহ’ আছে—এমন ধারণা নিয়ে অনেকে বড় হয়েছেন। প্লুটোকেও আগে গ্রহ বলে গণ্য করা হতো। কিন্তু বিজ্ঞানীদের কাছে এটি ২০০৬ সাল থেকে বামন গ্রহ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। পৃথিবী বাদে বাকি গ্রহগুলোর কাছাকাছি ইতিমধ্যে বিভিন্ন রোবটযান পাঠানো হয়েছে, এমনকি অনেক বেশি দূরের ইউরেনাস ও নেপচুনেও। বাকি ছিল কেবল প্লুটো। এবার সেখানেও অভিযান চালানো হচ্ছে। গ্রহের মর্যাদা হারালেও প্লুটোর ব্যাপারে অনুসন্ধানের আকাঙ্ক্ষা বিজ্ঞানীদের এতটুকু কমেনি।

674
Common Forum/Request/Suggestions / Characteristics of a Good Student
« on: November 26, 2013, 11:04:39 AM »
I think Students who get good grades and acquire knowledge during his study life must have the following core characteristics:

1. Self-Motivated: Self-motivated students don't need as much hand-holding from instructors and peers to show up to class, listen and complete homework. They consistently come ready to learn, take good notes, study for tests and turn in work on time.

2. Organized: Good students commonly keep daily and weekly calenders that include days and times for tests, project deadlines as well as scheduled study time. Closely related, good students possess the discipline to generally stick to their schedules and avoid the regular calls from friends for parties and social outings.

3. Good Communicators: Dutiful students take the time to visit with instructors to develop rapport and ask about assignment or project questions. They also build connections with peers and other school staff. In classes, team activities are common, and students who can communicate well within a group learn more and perform better. Class presentations are assigned in some classes, as well, so public speaking skills are especially valuable.

4. Curious: In some cases, students earn good grades through a combination of intelligence and positive study habits. However, students with curious minds and a desire to grow personally often learn and retain more from their classes. Curious students get engaged in classes through listening, taking notes and sharing ideas. They also complete reading assignments, homework and projects with enthusiasm. Full commitment to classes and learning typically leads to better long-term benefits from the educational experience.

675
Departments / Some uses of Mathematics at home
« on: November 26, 2013, 10:40:08 AM »
Here I notify some application of mathematics which we use at our home:

Some people aren't even out of bed before encountering math. Setting an alarm and hitting snooze, they may quickly need to calculate the new time they will arise. Or they might step on a bathroom scale and decide that they’ll skip those extra calories at lunch.

People on medication need to understand different dosages, whether in grams or milliliters. Recipes call for ounces and cups and teaspoons --all measurements, all math.

And decorators need to know that the dimensions of their furnishings and rugs will match the area of their rooms.

Pages: 1 ... 43 44 [45] 46 47