Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - sisyphus

Pages: 1 ... 5 6 [7]
91
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গ্রাহকদেরকে বিভিন্ন ধরনের ফিন্যান্সিয়াল প্রোডাক্ট এর মধ্যে তুলনা করে নিজের পছন্দের সবচেয়ে ভালো প্রোডাক্টটি বেছে নিতে সাহায্য করাই স্মার্ট কম্পেয়ারের প্রধান উদ্দেশ্য।

স্মার্ট কম্পেয়ার ডট কম বাংলাদেশের একটি গ্রাহক সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি খুব দ্রুত এর কাজের ক্ষেত্রে প্রসার বিস্তার করেছে। ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গ্রাহকদেরকে বিভিন্ন ধরনের ফিন্যান্সিয়াল প্রোডাক্ট এর মধ্যে তুলনা করে নিজের পছন্দের সবচেয়ে ভালো প্রোডাক্টটি বেছে নিতে সাহায্য করাই এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান উদ্দেশ্য।
প্রথমদিকে তাদের ওয়েবসাইটে শুধুমাত্র বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দেয়া ‘ব্যক্তিগত ঋণ’ সুবিধা-এর মধ্যে তুলনা করার ব্যবস্থা ছিল; গ্রাহকরা এর মাধ্যমে নিজের চাহিদা ও পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তিগত ঋণ-এর সুবিধা বেছে নিতে পারতেন। গত ১৩ই নভেম্বর থেকে গ্রাহকদের জন্য হোম লোন সুবিধাগুলোর মধ্যে তুলনা করার সেবাটি নিয়ে এসেছে স্মার্ট কম্পেয়ার ডট কম।

এ বিষয়ে স্মার্ট কম্পেয়ার ডট কম এর প্রতিষ্ঠাতা রন মাহবুব বলেন, “ব্যক্তিগত ঋণ সুবিধার মধ্যে তুলনা করার ক্যালকুলেটর ব্যবহারের পরে, আমাদের গ্রাহকদের মধ্যে বিপুল সংখ্যক আগ্রহী গ্রাহক ছিলেন যারা আমাদেরকে নিয়মিতই অনুরোধ করে আসছিলেন হোম লোন এর তুলনা সংক্রান্ত একটি ক্যালকুলেটর দিয়ে তাদের সাহায্য করতে। আমরা এমনকী অনেক গ্রাহককে ব্যক্তিগতভাবে সাহায্যও করেছি বিভিন্ন কোম্পানির সাথে যোগাযোগ ঘটিয়ে দিয়ে সবচেয়ে ভালো ঋণ সুবিধা বেছে নিতে। এখন এই নতুন ক্যালকুলেটরের মাধ্যমে আমাদের গ্রাহকেরা খুব সহজেই বাজারের সহজলভ্য হোম লোন সুবিধা সম্পর্কে জানতে পারবেন, এদের মধ্যে তুলনা করতে পারবেন এবং নিজের জন্য সঠিক সুবিধাটি বেছে নিতে পারবেন”। গ্রাহকরা এখন থেকেই স্মার্ট কম্পেয়ারের ওয়েবসাইট থেকে ক্যালকুলেটরটি ব্যবহার করতে পারেন। বিস্তারিত জানা যাবে এই ওয়েব ঠিকানা থেকে- http://www.smartkompare.com/home-loans


তথসূত্র : http://tech.priyo.com/news/2015/11/18/30046-%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%81-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0#sthash.wGmQG1z1.dpuf

92
২০১৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে বিশ্বব্যাপী মোবাইল ফোন সরবরাহের পরিমাণ প্রায় ৪৭.৮ কোটি ইউনিটে পৌঁছেছে। আর শীর্ষ দশ হ্যান্ডসেট বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানের তালিকায় আছে ভারতীয় মোবাইল ব্র্যান্ড মাইক্রোম্যাক্স। সম্প্রতি গবেষণা প্রতিষ্ঠার গার্টনার এক প্রতিবেদনে এ কথা জানিয়েছে।

২০১৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে বিশ্বব্যাপী মোবাইল ফোন সরবরাহের পরিমাণ প্রায় ৪৭.৮ কোটি ইউনিটে পৌঁছেছে। আর শীর্ষ দশ হ্যান্ডসেট বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানের তালিকায় আছে ভারতীয় মোবাইল ব্র্যান্ড মাইক্রোম্যাক্স। সম্প্রতি গবেষণা প্রতিষ্ঠার গার্টনার এক প্রতিবেদনে এ কথা জানিয়েছে।

গার্টনার প্রতিবেদনে জানায়, "২০১৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকেই বিশ্বব্যাপী মোবাইল বাজারজাতকরণ সর্বমোট ৪৭.৮ কোটি ইউনিটে উন্নীত হয়েছে। মোবাইল বাজারের এই উর্ধ্বগতি স্থানীয় ব্র্যান্ডেরও বিক্রি বাড়িয়ে দিয়েছে। যার ফলে মাইক্রোম্যাক্সও বিশ্বের শীর্ষ দশ মোবাইল বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের তালিকায় উঠে এসেছে।"  গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি জানায়, ২০১৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকের মতোই এবারও বিক্রিত পরিমাণ ৩.৭ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে। এর আগের বছর মাইক্রোম্যাক্সের বাজারে উর্ধ্বগতি ছিল ৫.৬ মিলিয়ন ইউনিট। যেখানে এ বছর তার পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২.১৬ মিলিয়ন। প্রতি বছর উর্ধ্বগতি ৯ শতাংশ বাড়িয়ে বিশ্ব বাজারে আধিপত্য বিস্তারকারী স্যামসাং ১০২ মিলিয়ন ইউনিটে পৌঁছেছে। আর অ্যাপলের এ বছর উর্ধ্বগতি ২০.৬ শতাংশ বেড়ে ডিভাইস বিক্রি ৪৬ মিলিয়নে দাঁড়িয়েছে।

২০১৪ সালের তুলনায় মাইক্রোসফট ডিভাইসের বিক্রয় ৩০ শতাংশ পতন সত্ত্বেও ৩০.২৯ মিলিয়ন ডিভাইস বিক্রি করে মাইক্রোসফট মোবাইল ফোন বাজারে তৃতীয় অবস্থানে আছে। ২০১৪ সালের থেকে ২০১৫ সালে বিশ্বব্যাপী মোবাইল ফোনের বিক্রি ১৫.৫ শতাংশ বেড়েছে। গার্টনারের গবেষণা বিষয়ক পরিচালক আনশুল গুপ্ত বলেন, "স্মার্টফোনের সহজলভ্যতার কারণে ব্যবহারকারীরা এখন খুব দ্রুতই স্মার্টফোন কিনছে যা মোবাইল অর্থবাজারের উর্ধ্বগতির কারণ।" বাজারে স্মার্টফোন বিক্রির পরিমাণ ২০১৪ সালের তুলনায় এ বছর ১৮.৪ শতাংশ বেড়ে ২৫৯.৭ মিলিয়নে দাঁড়িয়েছে। গুপ্ত বলেন, একই সময়ে বাজারে বিক্রির পরিমাণ ৮.২ শতাংশ বেড়েছে।’ যেখানে স্যামসাং এবং অ্যাপল বিশ্বব্যাপী যথাক্রমে ৮৩.৫৮ ও ৪৬ মিলিয়ন ইউনিট বিক্রি করেছে সেখানে হুয়াওয়ে ৭১ শতাংশ উর্ধ্বগতি বাজারে ইউনিট বিক্রির উর্ধ্বগতির তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে আছে। চীনা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে স্মার্টফোন বিক্রিতে গত বছরের ১৫.৯৩ মিলিয়ন ভেঙ্গে ২০১৫ সালে রেকর্ড সর্বোচ্চ ২৭.২৬ মিলিয়ন ইউনিট বিক্রি করেছে।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

93
 আগামী বছরের মে মাস থেকে হ্যান্ডসেটের আইএমইআই নম্বর (ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইকুইপমেন্ট আইডইন্টিটি) নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু করবে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

 আগামী বছরের মে মাস থেকে হ্যান্ডসেটের আইএমইআই নম্বর (ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইকুইপমেন্ট আইডইন্টিটি) নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু করবে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

মোবাইল সিমের নম্বর নিবন্ধনের শেষে প্রতিটি মোবাইল সেটের স্বতন্ত্র নম্বরও নিবন্ধনের ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে সরকার। আগামী বছরের এপ্রিলের পরপরই মোবাইল সেটের আইএমইআই নম্বর (ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইকুইপমেন্ট আইডইন্টিটি) রেজিস্ট্রেশনের কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।
তিনি বলেন, মানুষের নিরাপত্তা ও স্বস্তির বিষয়টি নিশ্চিত করতে সিম রেজিস্ট্রেশন ও সেটের আইএমইআই নম্বর রেজিস্ট্রশন জরুরি। সিম রেজিস্ট্রেশনের কাজটি একটি ভালো অবস্থায় আনা গেছে। এপ্রিলে সিম রেজিস্ট্রেশনের কাজ শেষ হবে। এরপর সেটের আইএমইআই নম্বর রেজিস্ট্রেশনের কাজ শুরু হবে। তা না হলে নিরাপত্তার দিকটি অসম্পূর্ণ থেকে যাবে।

গত ১৫ নভেম্বর থেকে চালু হওয়া পরীক্ষামূলক বায়োমেট্রিক (আঙ্গুলের ছাপ) পদ্ধতিতে মোবাইল সিম নিবন্ধনের কাজ শুরু করেছে মোবাইল অপারেটররা। আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে আনুষ্ঠানিক সিম নিবন্ধনের কার্যক্রম। চলবে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। এরপর শুরু হবে হ্যান্ডসেট নিবন্ধনের কার্যক্রম।


তথ্যসূত্রঃ http://tech.priyo.com/news/2015/11/21/30070-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%93-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87#sthash.kmKefUdu.dpuf

94
হালের স্মার্টফোনের বাজার দর জানতে চান? দেশের রাজনৈতিক অবস্থাই বা কী? অথবা ব্যস্ততাহীন সময়ে ওয়েব ব্রাউজিং করে মন্দ হয় না ভাবছেন? গুগল বা বিং সার্চ ইঞ্জিনের দ্বারস্থ হওয়ার আগে একটা ‘ঢু মেরে’ আসতে পারেন চরকি ডটকম-এ।

প্রশ্ন আসতেই পারে কী এই চরকি ডটকম? এক কথায় বলা চলে বাংলাদেশি ডেভেলপারদের তৈরি বাংলাদেশভিত্তিক সার্চ ইঞ্জিন চরকি।

গুগল, বিং বা ইয়াহুর মতো বহুল ব্যবহৃত সার্চ ইঞ্জিনগুলোর কাজ করে বিশ্ব বাজার নিয়ে। ঠিক বাজারও নয়, বিশ্বের যাবতীয় বিষয় নিয়ে (বাজার তারই একটি অংশমাত্র)। আর চরকির মাথা যেন ‘চক্কর খাচ্ছে’ বাংলাদেশ নিয়েই। আরো পিনপয়েন্ট করে বললে দেশি পণ্য নিয়ে। বাংলাদেশের পণ্য আর কনটেন্ট-এর ব্যবহারকারীরা বাংলাদেশের বাজারে যা খোঁজেন এমন জিনিসের পাত্তা লাগানোই নতুন এই সার্চ ইঞ্জিন চরকির কাজ। “চরকি বিশ্ববাজারকে চিন্তা করে ডেভেলপ করা হয়নি। চরকি ডেভেলপ করা হয়েছে বাংলাদেশকে মাথায় রেখে।”—চরকি ডটকমের পেছনের মূল ভাবনা এভাবেই ব্যাখ্যা করলেন প্রতিষ্ঠানটির সিওও রাশেদ মোসলেম। স্থানীয় বাজারে চাহিদা, আচরণ, প্রয়োজন এসব হিসাব করেই চরকি কাজ করে বলে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানালেন তিনি। চরকির যাত্রা শুরু হয়েছে চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে। শুরুতে ই-কমার্স প্লাটফর্ম বানাতে চেয়েছিলেন এর নির্মাতারা। আর ওই ই-কমার্স প্লাটফর্মের সাহায্যকারী টুল হিসেবে দরকার ছিল একটা সার্চ ইঞ্জিনের। শেষ অব্দি পরিকল্পনায় কিছু পরিবর্তন আর তারই ফলাফল পুরোদস্তুর সার্চ ইঞ্জিন চরকি।



সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে চরকির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য বলা যেতে পারে এর ‘ক্যাটেগরি সার্চ’ সুবিধা। চরকিতে আপাতত, ওয়েব, প্রোডাক্ট আর নিউজ এই তিন শ্রেণিতে সার্চ করতে পারবেন ব্যবহারকারী। ওয়েব ক্যাটেগরিতে সার্চ করলে দেশের বিভিন্ন ওয়েবসাইটের কনটেন্ট মিলবে। নিউজ ক্যাটেগরিতে মিলবে বিভিন্ন অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের লিংক। আর প্রোডাক্ট ক্যাটেগরিতে মিলবে বিভিন্ন পণ্যের সন্ধান। প্রোডাক্ট ক্যাটেগরির বেলায় চরকি আলাদা গুরুত্ব দিচ্ছে বলে মনে হল রাশেদের কথায়। বাংলাদেশের প্রায় ১৭৫টি ই-কমার্স সাইটের পণ্য চরকিতে সার্চএবল বলে দাবি করলেন তিনি। “আমাদের লক্ষ্যটা খুব সহজ আসলে। বাংলাদেশের বাজারে যত পণ্য থাকবে তার সবগুলোই যেন চরকিতে সার্চএবল হয় সেটাই আমাদের ‘আলটিমেট গোল’।”

অন্যদিকে নিউজডট চরকি ডটকম-এ মেলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের শীর্ষ খবরগুলো। পাঠক যেন একই খবর নিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমের শীর্ষ প্রতিবেদন এক সঙ্গে দেখতে পান সেটাই করার চেষ্টা করা হয়েছে নিউজডট চরকি ডটকমে। আর বিভিন্ন সাইটের প্রতিবেদর আপলোড বা আপডেট হওয়ার ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যে আপডেট চরকিতেও চলে আসে বলে জানালেন রাশেদ। ব্যবহারকারীদের আগ্রহের কারণে খুব শিগগিরই চরকিতে ‘ফুড অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট ক্যাটেগরি যোগ হচ্ছে বলে জানালেন রাশেদ। এতে বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের তথ্য যেমন মিলবে, তেমনি খাবারের নাম বা ধরন লিখে সার্চ করেও প্রয়োজনীয় তথ্য মিলবে, থাকবে রেস্টুরেন্ট রিভিউ-ও।

সবমিলিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে সংশ্লিস্ট যে কোনো কনটেন্ট বা তথ্যের জন্য সেরা সার্চ ইঞ্জিন হতে চাইছে চরকি। প্রতিষ্ঠানটির কর্মী সংখ্যা ১৯। এর অর্থায়নে আছে, ভিসি মাইন্ড ইনিশিয়েটিভ কোম্পানি। সাইটটির বেটা সংস্করণ চলছে এখন। “এর অ্যালগরিদম এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যে প্রতি সার্চ-এর সঙ্গেই ক্রমাগত আপডেট করে নেয় এর তথ্যভাণ্ডার।”- বললেন রাশেদ। আপাতত ছোট পরিসরে কাজ করলেও একটি দেশের যাবতীয় পণ্যের তথ্য যোগান দেওয়ার স্বপ্নকে সম্ভবত ছোট করে দেখার উপায় নেই।

তথ্যসূত্রঃ বিডিনিউজ২৪

95
সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, শিশুদের মধ্যে প্রায় প্রতি দশজনের একজন বিশ্বাস করে সামজিক মাধ্যমের ওয়েবসাইট ও অ্যাপগুলোতে যে তথ্য পরিবেশন করা হয়, সেগুলো সবই সত্যি।

এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম স্কাইনিউজ জানিয়েছে, শিশু ও অভিভাবকরা মিডিয়ার ব্যাপারে কী ধারণা পোষণ করেন, সে বিষয়ক এক প্রতিবেদনে তথ্যটি উঠে এসেছে। প্রতিবেদনটি সাজানোর দায়িত্ব পালন করেছে যোগাযোগ ওয়াচডগ অফকম প্রতিবেদনের তথ্য থেকে জানা গেছে, বর্তমানে শিশুরা অনলাইনে প্রতি সপ্তাহে গড়ে ১৫ ঘন্টা সময় ব্যয় করে থাকে। এ ছাড়াও বিগত দশকে আট থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশুরা অনলাইনে যে সময় ব্যয় করত তা বর্তমানে দ্বিগুণ হয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ১২ থেকে ১৫ বছর বয়সী ২০ শতাংশ শিশু বিশ্বাস করে সার্চ ইঞ্জিনে যে তথ্য দেওয়া হয় তা সত্যি। শুধু এক-তৃতীয়াংশ শিশু পেইড-ফর অ্যাডভার্টাইজিং চিহ্নিত করতে পেরেছে। ভিডিও ব্লগার বা ভ্লগাররা যে অর্থের বিনিময়ে ইউটিউবে কোনো পণ্য বা সেবার প্রচারণা চালাতে পারেন, সে বিষয়টি অধিকাংশ কিশোর বয়সীদেরই অজানা বলেই প্রতিবেদনে জানিয়েছে অফকম। ১২ থেকে ১৫ বছর বয়সীদের মধ্যে অবশ্য ৫২ শতাংশ জানেন যে ইউটিউবের অর্থ আয়ের মূল উৎস হচ্ছে বিজ্ঞাপন।

এ ছাড়াও আট শতাংশ শিশু জানিয়েছে, তারা ইউটিউবকে ‘সত্য এবং নির্ভুল’ সূত্র হিসেবে বিবেচনা করেন। ৩১ শতাংশ শিশু জানিয়েছে— তারা অনেকসময় ইন্টারনেটে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করে থাকে, বিশেষ করে সামাজিক মাধ্যমে। আর প্রায় ১০ শতাংশ জানিয়েছেন, ইন্টারনেটে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করাটা তারা পছন্দ করেন না। এ প্রসঙ্গে বিবিসি করেছে, ওয়েব অভিজ্ঞতার দিক থেকে আগের প্রজন্মের চেয়ে বর্তমান প্রজন্ম এগিয়ে থাকলেও, বাস্তব বুদ্ধির দিক থেকে এই প্রজন্ম অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে।

তথ্যসূত্রঃ বিডিনিউজ২৪

96
বাংলাদেশের পুলিশ জানাচ্ছে, দেশটিতে সাইবার অপরাধীদের তৎপরতা গত এক বছরে দ্বিগুণ হয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই এসব অপরাধীদের দক্ষতার সঙ্গে কুলিয়ে উঠতে পুলিশকে গলদঘর্ম হতে হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের উদ্যোগে আয়োজিত 'সাইবার ক্রাইম এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের প্রয়োগ' শীর্ষক এক কর্মশালায় বলা হয়, অনেক সময় সাইবার অপরাধের শিকার ব্যক্তিরা অভিযোগ না করায়, প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা নিতে পারে না আইন প্রয়োগকারী সংস্থাটি। তবে পুলিশ বলছে তারা এক্ষেত্রে দ্রুত সক্ষমতা অর্জনের চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশ পুলিশের প্রশিক্ষণ এবং প্রযুক্তিগত সক্ষমতা কি সাইবার অপরাধ দমনে যথেষ্ট?

তথ্যসূত্রঃ বিবিসি (বাংলা)

97
বৃটেনে সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে দ্রুত এবং আরো কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বৃটিশ ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ। বৃটিশ ব্যবসার জন্য সাইবার ক্রাইম দিনের পর দিন বড় ধরনের হুমকি হয়ে উঠছে বলেও উল্লেখ করেন তারা। দ্যা ইনস্টিটিউট অব ডাইরেক্টরস নামে একটি কোম্পানী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছে, মাঝে মধ্যে সিরিয়াস কিছু ক্রাইম সংবাদ মাধ্যমের হেড লাইন হলেও বৃটেনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হরহামেশাই সাইবার ক্রাইমের শিকার হয়। তাই সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে দ্রুত এবং কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে সরকার বদ্ধ পরিকর। উল্লেখ্য গুগল এবং ম্যাকফির মতে বিশ্বে প্রতিদিন প্রায় ২ হাজারের বেশি সাইবার আক্রমনের ঘটনা ঘটে। আর সাইবার আক্রমনের কারণে বিশ্ব অর্থনীতির প্রায় ৩শ বিলিয়ন পাউন্ড ব্যয় হয় প্রতি বছর।
সাইবার ক্রাইমের শিকার বৃটিশ কোম্পানী টক টকের কাছে মুক্তিপন চাওয়ার পর এ বিষয়টি নিয়ে সোচ্ছার হয়েছেন ব্যবসায়ীরা। টক টকের কাছে মুক্তিপন দাবীর পেছনে জড়িতদের ব্যাপারে তদন্ত চালিয়েছে পুলিশ। টেলিফোন এবং ইন্টারনেট সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান টকটক ওয়েব সাইটে গত বৃহস্পতিবার সাইবার আক্রমণের শিকার হয়েছে। এ আক্রমনের মাধ্যমে টক টকের প্রায় ৪ মিলিয়নের বেশি কাস্টমারের পার্সনাল এবং ব্যাংক একাউন্টে প্রবেশের সুযোগ পেতে পারে হ্যাকাররা। যদিও টকটক এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সর্বমোট কতজন কাস্টমারের তথ্য হ্যাক হয়েছে। হ্যাকিংয়ের কারণে কাস্টমাররা তাদের ব্যাংক একাউন্টে সন্দেহজনক লেনদেন পরিলক্ষিত করতে পারেন। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সাইবার ক্রাইমের কারনে টক টকের কোনো কাস্টমার প্রতারণার শিকার হয়েছেন বলে খবর পাওয়া যায়নি। যদিও সাইবার আক্রমনের পর টকটকের রেসপন্স নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বিপুল সংখ্যক কাস্টমার। তবে হ্যাকাররা কিছু কিছু কাস্টমারের নাম ঠিকানা, জন্ম তারিখ, ইমেইল এড্রেস, টেলিফোন নাম্বার, টক টক একাউন্টের যাবতীয় তথ্য এবং ক্রেডিট কার্ড ও ব্যাংকের সব তথ্য পেয়ে যেতে পারে বলেও আশঙ্কা করছে টকটক। এক্ষেত্রে টকটকের পক্ষ থেকে কাস্টমারদের কিছু সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানানো হয়েছে। ব্যাংক একাউন্টে সন্দেহজনক কোনো গড় মিল দেখলে সঙ্গে সঙ্গে ০৩০০১২৩২০৪০ নাম্বারে ইউকের ন্যাশনাল ফ্রড অথবা ইন্টারনেট ক্রাইম রিপোর্টিংয়ে সেন্টার এ্যাকশন ফ্রডে রিপোর্ট করতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। টকটক একাউন্টের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে কাস্টমারদের পরামর্শ দিয়েছে টকটক। এছাড়াও ব্যাংকের তথ্য চেয়ে যদি কেউ টেলিফোন বা কল করে তবে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে এবং কম্পিউটারে কোনো সফটওয়ার ডাউনলোড না করতে বা ব্যাংকের কোনো তথ্য সরবরাহ না করতেও কাস্টমারদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে টকটক।
উল্লেখ্য টেলিফোন এবং ব্রডব্যান্ড প্রোভাইডার কোম্পানি টকটক এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো হ্যাকারদের টার্গেটে পড়েছে। এর আগে গত আগষ্টে টকটক মোবাইল সেইলস সাইটকে লক্ষ্য করেছিল হ্যাকাররা। তারো আগে গত ফেব্রুয়ারীতে সন্দেহভাজন একটি স্ক্যামার সম্পর্কে সতর্ক করে করা হয়েছিল টকটক কাস্টমারদের।

তথ্যসূত্রঃ http://www.banglarmookh.com/%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AE-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0/

98
Be a Leader / Leading from Behind?
« on: November 23, 2015, 10:26:07 AM »
This concept of leading from behind appears in the news fairly often. The term and the concept have found their most academic expression in an idea put forth by Linda Hill of the Harvard Business School. She claims it originated from reading Nelson Mandela’s autobiography when he likened leaders who shepherd their flocks from behind. Hill’s concept is that of collaborative effort within teams who take responsibility for projects and goals. Having spent many years working with Navajo leaders in the Southwestern United States I learned a little about shepherding. I’ve spent even more time working with leaders in a great many cultures and found that the dynamics and principles of effective leadership are universal.

I need to point out that Hill’s premise of “leading from behind” is more of an observation about certain specific and limited iterations of work group dynamics than it is a proven practice. She opines that the workplace of the future will be different, but no one can really say what or how. The phrase “leading from behind” is not one used by Mandela but it has been kicked around in the media with both positive and negative intentions. Since this blog is focused on practical leadership, it is a worthwhile investment of our time to take a closer look.

All leadership gifts and their incarnation are active not passive. Banish from your thinking now that leading from behind can mean that you are missing in action. If anything other than chaos and tumult is to result someone somewhere has to lead. A clear and certain trumpet call musters the troops. A sure and steady voice gathers the attention of the workforce.


What it is: It is deliberate not accidental. Even collaborative and inferred effort is done so calculatingly. The shepherd can let the sheep wander on their own only within parameters. There are dangers and there are opportunities. Effective leaders are not always hands on and predominant, but they are always there. It is purposeful not incidental. I both laugh and cringe when I hear a leader claim to be involved when something happens that they had little or nothing to do with. Leading from behind means the leader has intent and ideas and has made both known even if they did so subtly. It is collaborative and cooperative. One technique I use in workshops is to give an assignment, then break up the group into smaller clusters of three or four people. With assignment in hand, the clusters are told they have but a few minutes to complete the task. If there is a natural and confident leader, the group will come together, divide the job into smaller tasks, and then create the assigned work. If not, nothing productive happens. Discussion ensues, arguments arise, confusion reigns. Leading from behind may mean exercising influence indirectly but it does mean exercising influence. It works best in times and places of non-crisis. If a child is running into the street and into traffic, it is not the time to convene a focus group to discuss the threats of playing in the street. It is the time for action. Leading from behind, as Hill describes it, works best in non-threatening, non-urgent conditions. It is, at this point in time and evolution, more theoretical than it is practical. While some groups have enjoyed some success using indirect leadership methods in smaller work groups, there is someone of strength at the helm of the ship. It is unclear to me whether Hill advocates this method for the leadership of entire companies or whether she intends it for use in smaller units inside companies.

In short, one can lead from behind only if one knows what lies ahead and what it will take to get there.

Source: http://thepracticalleader.com/leading-from-behind-what-it-isand-what-it-is-not/

99
কার্বন নিঃসরণ লাগামহীনভাবে চলতে থাকলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে ১০ কোটির বেশি মানুষ চরম দরিদ্র এবং ৫০ কোটির বেশি মানুষ গৃহহীন হতে পারে বলে নতুন দুটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।   

জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে জাতিসংঘের ২১তম বৈশ্বিক সম্মেলন (কপ ২১) সামনে রেখে প্রতিবেদন দুটি প্রকাশ করা হয়েছে।

আগামী ৩০ নভেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বর ফ্রান্সের লে বুর্গে এই সম্মেলন হবে।

রোববার প্রকাশিত বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তন দরিদ্রদের জন্য একটি বড় ধরনের হুমকি এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলা সংক্রান্ত যে কোনো নীতিতে দারিদ্র্য নিরসনের পদক্ষেপ থাকতে হবে।

এতে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে আগামী ১৫ বছরে ১০ কোটির বেশি মানুষ চরম দারিদ্র্যের মধ্যে পড়বে। দক্ষিণ এশিয়া ও সাব-সাহারা আফ্রিকা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে।

জলবায়ুজনিত ঘটনাবলী এরইমধ্যে দারিদ্র্য নিরসন প্রচেষ্টাকে ব্যাহত করছে বলে বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে শস্যের ক্ষতি, খাদ্যপণ্যের দামসহ কৃষিতে অন্যান্য নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে, যেগুলো অধিকাংশ দরিদ্র পরিবারের আয়ের প্রধান উৎস।

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে পানিবাহিত রোগ ও ম্যালেরিয়া ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকির কথা জানিয়ে বিশ্ব ব্যাংক বলেছে, ২ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে অতিরিক্ত ১৫ কোটি মানুষ ম্যালেরিয়ার ঝুঁকিতে পড়বে।

গবেষণা প্রতিবেদনটি তৈরিতে নেতৃত্ব দেওয়া বিশ্ব ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ স্টেফানে হেলেগেট বলেন, “প্রতিবেদনে এ বিষয়টির ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে যে, দারিদ্র্য নিরসন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলা আলাদাভাবে করা যাবে না-যদি একসঙ্গে দুটি বিষয়ের প্রতি নজর দেওয়া হয় তাহলেই এগুলো অর্জন করা সহজ হবে।”

জলবায়ু পরিবর্তন ও এর নানা প্রভাব নিয়ে কর্মরত ক্লাইমেট সেন্ট্রালও রোববার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

কার্বন নিঃসরণের কারণে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণায়নে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধিতে এই পরিমাণ ভূমি প্লাবিত হতে পারে, যেখানে বর্তমানে ৭৬ কোটি মানুষের বসবাস রয়েছে।

বড় মাত্রায় কার্বন নিঃসরণের রাশ টেনে ধরে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখা গেলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধিতে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের ১৩ কোটিতে নেমে আসতে পারে।

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকা ১০টি শহরের সবগুলোই এশিয়ায়। এগুলোর মধ্যে ঢাকা ছাড়াও কলকাতা, মুম্বাই, হং কং, সাংহাই, জাকার্তা ও হ্যানয় রয়েছে।

বিশ্বে সবচেয়ে বেশি কার্বন নিঃসরণকারী চীনের ঊপকূল সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে বলে ক্লাইমেট সেন্ট্রাল মনে করছে।

৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে চীনের সাড়ে ১৪ কোটি এবং ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ছয় কোটি ৪০ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

তাপমাত্রা বৃদ্ধি ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে বিশ্বের দ্বিতীয় ও তৃতীয় সর্বোচ্চ কার্বন নিঃসরণকারী দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতে প্লাবিত এলাকা অর্ধেকে থাকবে।



এশিয়ার বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকার কথা জানিয়ে এতে বলা হয়, বর্তমানে দেশটির প্রায় আড়াই কোটি মানুষ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাস করছেন।

100
পরিবেশ সচেতনতামূলক প্রচারাভিযানের অংশ হিসেবে দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিন থেকে প্রায় ১৩০০ কেজি আবর্জনা ধ্বংস করেছে স্বেচ্ছাসেবকরা।

‘লেটস স্টার্ট এ  সি চেঞ্জ’ স্লোগান নিয়ে ১২ নভেম্বর আন্তর্জাতিক উপকূলবর্তী সৈকত পরিচ্ছন্নকরণ দিবসের এক কর্মসূচিতে এসব আবর্জনা ধ্বংস করা হয়।

কেওক্রাডং বাংলাদেশ ও ওশন কনজারভেন্সি নামে দুটি সংস্থার সঙ্গে বহুজাতিক কোম্পানি কোকাকোলার এ যৌথ আয়োজনে অন্তত ৪০০ জন স্বেচ্ছাসেবক অংশ নেন।

আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ওশন কনজারভেন্সি মূলত সমুদ্রের পরিবেশ নিরাপদ রাখার জন্য বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন সচেতনতামূলক কর্মসূচি গ্রহণ করে থাকে।





তথ্যসূত্রঃ http://bangla.bdnews24.com/environment/article1057574.bdnews

101
Bangladesh Civil Service-BCS / Constant monitoring key to attaining SDGs
« on: November 23, 2015, 10:14:24 AM »
Financing, public-private partnership and proper monitoring would be major challenges for implementation of the new set of global goals, stakeholders said in Dhaka on Thursday.

They expressed their views on how to achieve the targets of the UN sustainable development goals (SDGs), at a roundtable on "MDGs to SDGs at a city hotel.
UNDP assistant administrator and director of regional bureau for Asia and the Pacific, Haoliang Xu, said, “SDGs are much broader and comprehensive."
The goals of SDGs, which have replaced the MDGs this year, are interlinked, he pointed out. He cited the example of dealing with disasters, saying it is not just an issue of disaster management ministry; rather it is a collaborative work of several ministries.
Member of Planning Commission (general economics division) Shamsul Alam laid emphasis on financing of projects, saying, “SDG projects need three times more funds than those of the MDGs. Taking massive amount of loan for implementing the project is not a solution.”
He felt that health and education sector should be focused more than any other sectors to attain SDGs.
Editor of The Daily Star Mahfuz Anam said SDGs are coming to the fore at a time when the world has become cynical about everything. "We don’t trust what the world leaders and the media say as lots of lies have been told earlier.”
“SDGs have a glimmes of hope as its goals are more participatory than the process of MDGs. Resources are important, so is monitoring if it is well-used. The media could play a very important role here,” he pointed out.
“The whole issue is good governance. However, in recent days the government is becoming arrogant,” he added.
Shedding light on gender issues in SDGs, executive director of Nijera Kori, Khushi Kabir, said eliminating gender inequality is not a stand-alone issue in implementing SDGs as women are food producers; they deal with clean water and other development issues.
Focussing on the challenges regarding implemention of SDGs, country director of ActionAid Bangladesh Farah Kabir said that SDG will be just a tick box project if we do not change some fundamentals such as right to mobility, right to inheritance, and right to citizenship.
She also said private organisations should see SDGs beyond their corporate social responsibility.
With the adoption of the 2030 agenda for sustainable development, a new set of 17 SGDs were agreed upon at the UN General Assembly on 25 September 2015.

Source: Prothom Alo English (http://en.prothom-alo.com/economy/news/86435/Constant-monitoring-key-to-attaining-SDGs)

102
সার্থকভাবে মুদ্রাস্ফীতি মোকাবেলা করতে হলে বিজ্ঞানের প্রথম নির্দেশ থেকে শুরু করতে হবে। সেটা হলো নিজেদের অজ্ঞতা স্বীকার করে বলা যে, আমাদের জানার থেকে অজানার পরিধি অনেক বড়। ঐতিহ্যগতভাবে এ ধরনের সংশয়ের শুরু করেছিলেন অ্যাবডেরার অ্যানাক্সাগোরাস ও এলিসের পাইরো নামক দুই গ্রিক দার্শনিক। তেমন কড়া স্বদেশী মেজাজের মানুষদের আশ্বস্ত করার জন্য বলছি যে, যিশুখ্রিস্টের থেকেও আনুমানিক শ তিনেক বছর আগে অ্যানাক্সাগোরাস ভারতবর্ষে এসেছিলেন। ভারতীয় দার্শনিকদের অনুরূপ ধারণায় যে তিনি বিশেষভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন, এটা নিজের কথাতেই স্বীকার করে গেছেন।

আমরা যা কিছু দেখি, সব কিছুই কেউ ইচ্ছা করে ঘটিয়েছে বলে ভেবে থাকি। এজন্যই মুদ্রাস্ফীতির কথা নিয়ে এত বিবাদ। সরকার মুদ্রাস্ফীতি ঘটিয়ে থাকে বলে জনসাধারণ মনে করে। আমরা দেখেছি যে, মুদ্রাস্ফীতি লেগে থাকার জন্য প্রতিবাদী মানুষ সরকারের নিন্দা করছে। অনেক সময় মুদ্রাস্ফীতিকে দুর্নীতির সমতুল্য বলেও ধরা হয়। দুর্নীতি লজ্জাজনক ব্যাপার। আমি মনে করি যে, যারা সরকারে আছেন, আমার মতো মানুষদের কথাও এখানে বলছি, তাদের খোলাখুলিভাবে দুর্নীতির সমালোচনা করা কর্তব্য। সরকার এমনকি জাতির প্রতি বিশ্বস্ততা আমাদের ব্যক্তিগত নৈতিকতার থেকে বড় হতে পারে না।

সরকারকে যেভাবে দুর্নীতির জন্য দায়ী করা হয়, সেভাবে মুদ্রাস্ফীতির জন্য দায়ী করার কোনো মানে হয় না। চারটি কারণে এটা বলছি। প্রথমত. মুদ্রাস্ফীতির কারণগুলো পুরোপুরিই বোঝার চেষ্টা করা হয় না। এটা আমাদের সরকার বা যে কোনো সরকারের ওপর কোনো মন্তব্য নয়। এটা তাত্ত্বিক অর্থনীতির অবস্থার ওপর মন্তব্য। আমরা মুদ্রাস্ফীতির অনেক দিক বুঝতে শিখেছি কিন্তু মুদ্রাস্ফীতি ব্যাপারটার সব কিছু এখনো বুঝতে পারিনি। দ্বিতীয়ত. সামান্য যেটুকু জেনেছি, সেখানে একটা কথা খুব পরিষ্কার। শুধু সরকার বা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের— আমাদের ক্ষেত্রে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া— কাজকর্ম থেকে মুদ্রাস্ফীতি দেখা দেয় না। হাজার হাজার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও লক্ষ লক্ষ নাগরিকের কাজকর্মও এর পেছনে কাজ করে। তৃতীয়ত. দুর্নীতিতে যারা লাভবান হয়, তারা নিজেদের স্বার্থে দুর্নীতি টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করে। কিন্তু মুদ্রাস্ফীতির মতো সমস্যা কোনো গণতান্ত্রিক সরকারই বয়ে বেড়াতে চায় না। চতুর্থত. মুদ্রাস্ফীতি ঘটার কারণগুলো অর্থনীতিকদের কাছে পুরোপুরি স্পষ্ট না হলেও মুদ্রাস্ফীতি কমানোর উপায়ের ওপরে ভালো রকম দখল অর্জন করা গেছে। কিন্তু এ উপায়গুলো প্রয়োগের ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিতে পারে। মুদ্রাস্ফীতি ঠেকাতে গেলে বেকারত্ব বেড়ে যেতে পারে। ফলে সমালোচকদের কথা শুনে বেপরোয়াভাবে মুদ্রাস্ফীতি রোধের উপায়গুলো প্রয়োগ করা যায় না।

এ প্রসঙ্গে কিছু তথ্য আর কিছু সাধারণ নীতির কথা বলা যেতে পারে। মুদ্রাস্ফীতি মাপার জন্য কোনো নির্বাচিত স্থানে নির্দিষ্ট দিনের বাজারদরের সঙ্গে এক বছর আগের বাজারদর তুলনা করা হয়। একবার মূল্য বৃদ্ধির ঘটনাকে সারা বছরের মূল্য বৃদ্ধি হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়ে থাকে। যেহেতু বর্তমানের মূল্যের সঙ্গে ঠিক এক বছর আগের ওই দিনের মূল্যস্তর তুলনা করা হয়, যেহেতু বছরে পরবর্তী সময়ে মূল্যস্তর স্থিতিশীল হলেও সূচকের কোনো পরিবর্তন করা হয় না।

খাদ্যদ্রব্যের বর্তমান মূল্য বৃদ্ধি এর একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ। খাদ্যমূল্যের সূচক ২০০৯-এর জুন থেকে বাড়তে বাড়তে ২৭ নভেম্বর সর্বোচ্চ হয়েছিল। তার পরে গড় সূচক বছরের বাকি অংশে স্থিতিশীল রাখা হয়েছিল। কিন্তু পূর্ব নির্দিষ্ট দিনে একবার সূচক নথিভুক্ত হলে ওই বছরের মধ্যে সেটির বদল করা হয় না। ফলে পুরো বছরটির জন্য একটি মুদ্রাস্ফীতির সূচক, ধরা যাক ১০ শতাংশ নথিভুক্ত হচ্ছে।

মুদ্রাস্ফীতির কারণ বিবিধ। আমরা সবাই জানি যে, লোকেরা তাদের খানিকটা সঞ্চয় নগদ টাকাকড়িতে রাখেন। অর্থাৎ লকারে বা বালিশের তলায়। রাজেশ শুক্লা ঘঈঅঊজ ও ঈগঈজ সংস্থা দুটির মারফত ২০১০ সালে সমীক্ষা চালিয়ে দেখেছেন যে, গ্রামীণ সঞ্চয়ের ৪১ শতাংশ এইভাবে রাখা হয়েছে। এর একটা মজার দিক আছে। এই টাকাটা বাজারে না আসার ফলে সরকার অতিরিক্ত মুদ্রাস্ফীতি না ঘটিয়ে ওই পরিমাণ টাকা বাজারে ছাড়ার সুযোগ পায়।

অভিজ্ঞতা থেকে দেখা গেছে, শিল্পোন্নত দেশগুলোর তুলনায় উন্নয়নশীল দেশের পক্ষে সামান্য বেশি ঘাটতি বহন করা সম্ভব হয়। এর একটা কারণ হলো উদীয়মান দেশগুলোর সাধারণ নাগরিক খুব সম্ভব সঞ্চয়ের একটা অংশ নগদে ধরে রাখে এবং বাজারে ছাড়ে না। মুদ্রাস্ফীতি না ঘটিয়ে বিত্ত মন্ত্রক কতটা ঘাটতি বহন করতে পারে আর কেন্দ্রীয় ব্যাংক কতটা অর্থ সৃজন করতে পারে, তার কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। এগুলো আমরা অভিজ্ঞতা থেকে শিখি। এই কারণেই আর্থিক নীতি আর রাজস্ব নীতি হলো খানিকটা বিজ্ঞান আর খানিকটা অভিজ্ঞতাপ্রসূত আন্দাজ।

তথ্যসূত্রঃ বণিকবার্তা

103
পুরো বিশ্ব যখন জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে আছে, তখন গ্রিন টেকনোলজি বা পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির বদলে কার্বন নিঃস্বরণ বাড়িয়ে দেয়াটা মোটেই কাজের কিছুনা।

আমার মতে ফুল ডেফিনেশন টিভিই যথেষ্ট  8)


____________________

আল্ট্রা হাই-ডেফিনেশন (ইউএইচডি) টিভি নিয়ে চলছে নানা আলোচনা, যা ৪কে টিভি হিসেবেও পরিচিত। প্রচলিত হাই-ডেফিনেশন টিভির তুলনায় চারগুণ উন্নত রেজুলিউশন পাওয়া যায় এতে। কিছু বেশি পেতে গেলে কিছু তো বেশি দিতেই হবে, এক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নয়। এক্ষেত্রে ব্যবহারকারীকে দিতে হচ্ছে বাড়তি বিদ্যুৎ বিল, আর এই বাড়তি বিলের পরিমাণ সাধারণ টিভির তুলনায় ৩০ শতাংশ বেশি বলে জানিয়েছে পরিবেশবিষয়ক নিউ ইয়র্কভিত্তিক সংস্থা ন্যাচারাল রিসোর্স ডিফেন্স কাউন্সিল (এনআরডিসি)।



৪৯ থেকে ৫৫ ইঞ্চির মধ্যে ২০টি এলসিডি টিভি, একটি ওএলইডি টিভি নিয়ে এই একটি গবেষণা চালায় এনআরডিসি আর তাদের সহায়তাকারীরা। এজন্য নেওয়া হয় এলজি, প্যানাসনিক, স্যামসাং, শার্প আর সনির ২০১৪ থেকে এখন পর্যন্ত বের করা টিভিগুলো। গবেষণার প্রতিবেদনে সংস্থাটি জানায়, “বর্তমান সময়ে যদি সব মার্কিন অধিবাসী তাদের ৩৬ ইঞ্চির প্রচলিত টিভির জায়গায় ৪কে টিভি ব্যবহার শুরু করেন তবে দেশের মোট বিদ্যুৎ বিল ১শ’ কোটি ডলার বেড়ে যাবে।” আর এর ফলে এক বছর পর দেশটিতে ঘন্টায় ৮শ’ কোটি কিলোওয়াট বাড়তি বিদ্যুৎ ব্যবহৃত হবে। পরিবেশগত দিক থেকে চিন্তা করলে, এর ফলে এক বছরে ৪৫ লাখ মেট্রিক টন বাড়তি কার্বন নিঃসরণ হবে বলে জানান তারা।

টিভি পর্দার আকার নয়, এই টিভির ব্যাকলাইটকেই বাড়তি বিদ্যুৎ প্রয়োজনের কারণ হিসেবে জানানো হয়েছে ওই প্রতিবেদনে।

বিদ্যুৎ নিয়ে আরেকটি উদ্বেগের বিষয় হিসেবে হাই ডাইনামিক রেইঞ্জ (এইচডিআর) এনকোডিং- এর সঙ্গে ভিডিও দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন। এই ফিচারে প্রতিবার ৪৭ শতাংশ বাড়তি বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহৃত হয়।

নতুন ইউএইচডি টিভিগুলোর ওয়াই-ফাই আর দ্রুত রিবুট পদ্ধতিতেও অতিরিক্ত বিদ্যুৎ দরকার হয় বলে ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়।

আশার কথা হচ্ছে, এই মূহুর্তে কম বিদ্যুৎ খরচে এমন প্রযুক্তি ব্যবহারের সুযোগ চলে এসেছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। এরআরডিসি জানিয়েছে, “বর্তমানে বাজারের কিছু ৪কে টিভি মডেল একই আকারের এইচডি টিভির সমান বা কিছু বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে।” সবচেয়ে কম বিদ্যুৎ খরচকারী ৫৫ ইঞ্চি ৪কে টিভির তুলনায় একই আকারের সবচেয়ে বেশি খরচকারী টিভির ব্যবহারের দশ বছরে ২শ’ ৪৬ ডলার বেশি বিদ্যুৎ বিল আসবে।

বিদ্যুৎ বিল কমাতে ৪কে টিভি ব্যবহারকারীদের অটোমেটিক ব্রাইটনেস কন্ট্রোল চালু, ‘কুইক স্টার্ট বুটিং অপশন বন্ধ আর ভিডিও গেইম কনসোল ব্যবহার করে মুভি স্ট্রিমিং থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছে এনআরডিসি।

তথ্যসূত্রঃ বিডিনিউজ২৪

104
প্রায় সাড়ে তিনবছর ধরে কিন্ডেল ব্যবহার করছি।  এটা নিয়ে একটা আর্টিকেল লিখেছিলাম বেশ কয়েকবছর আগে, যা এখনও কাজে আসতে পারে মনে করছি। পড়ে দেখতে পারেন কাজে আসে কিনাঃ


“কাগজে খবর পড়ছেন মানে আপনিও গাছ কাটছেন”- বাংলাদেশের প্রথম সারির একটি অনলাইন নিউজসাইটের বিজ্ঞাপণটি দেখে থমকে দাঁড়িয়েছেন অনেকেই। তথ্যের আদান-প্রদানই যদি হয় মূল লক্ষ্য তাহলে সেটা শক্ত কাগজেই হোক কিংবা ইলেক্ট্রনিক্যাল যন্ত্রেই হোক; তাতে কিইবা আসে যায়? ক্ষুদ্র জ্ঞানে বুঝি- আসে যায়! কাগজ তৈরীর কাঁচামাল জোগান দিতে দিতে দেশের বনভূমি সাফ করে দেয়াটা মোটেই কাজের কথা না। খুলনা নিউজপ্রিন্টের কাঁচামাল কেওড়া গাছের যোগান দিতে গিয়ে বর্তমান সুন্দরবনের কেওড়াগাছশূন্যতাই তার বড় প্রমাণ। মাসখানেক আগে বইমেলায় গিয়ে দেখি এলাহী কারবারঃ মাত্র ১০০পাতার পাতলা একেকটা বইয়ের দাম ২০০টাকা! কাগজের এই অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি সমাধান কি? অদূর ভবিষ্যতে “কাগজশূন্য পৃথিবী”র স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেয়া হয়ত সম্ভব হবে না কিন্তু কাগজের বিকল্প খুঁজে নিয়ে কাগজের উপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে নিয়ে আসার কাজটা খুবই সম্ভব। আর হালের “ইবুক রিডারগুলো” ঠিক এই কাজটাই করে যাচ্ছে, ঘটিয়ে যাচ্ছে নিরব বিপ্লব। জনপ্রিয় ইবুক রিডার কিন্ডেল নিয়ে এই লেখা-

কিন্ডেলের বিশেষত্বঃ
ডিসপ্লের জন্য প্রথাগত এলসিডির পরিবর্তে কিন্ডেলে ব্যবহার করা হয়েছে “Most Advanced E Ink Display” যা সত্যিকার কাগুজে বই পড়ার স্বাদ যোগায়। এলসিডির মত ব্যাকলাইটের ব্যবহার না করার কারনে সূর্যের আলোতে বসেও আরামে পড়া চালিয়ে যাওয়া যায় ক্রিনে রিফ্লেকশনের ঝামেলা ছাড়াই। ব্যাকলাইট না থাকায় দীর্ঘ সময় পড়াশুনা করলেও চোখের উপর কোন চাপ পড়েনা।



ই-ইঙ্ক প্রযুক্তির আরও একটা বড় সুবিধা হচ্ছে একটি লেখা একবার ক্রিনে দেখানোর পর সেটি বদলানোর আগে পর্যন্ত অতিরিক্ত কোন বিদ্যুতের দরকার হয়না। তাই ব্যাটারী ব্যাকআপ লাইফও অসাধারণঃ একবার ফুলচার্জে অনায়াসে চলে যাবে পুরো ১-২ মাস! আর চার্জিং এর জন্য আলাদা অ্যাডাপটার কেনার দরকার নেই, ইউএসবি কেবল দিয়ে পিসি/ল্যাপটপে লাগিয়ে রাখলেই চার্জ নিয়ে নেবে।

কিন্ডেলের জন্য বই পাব কই?
ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড থাকলে কিন্ডেল স্টোরের ১মিলিয়নেরও বেশী বইয়ের ভান্ডার থেকে কয়েক সেকেন্ডে কিনে নিতে পারবেন আপনার পছন্দের ইবুকটি। ফ্রিতে চাইলে গুগলে “Free Kindle Ebooks” লিখে সার্চ দিলেই কয়েকশো বই পাওয়া যাবে।

ফাইল ফর্মেট সাপোর্টঃ
কিন্ডেলের ইবুকগুলোর নিজস্ব ফর্মেট .mobi । পাশাপাশি নোটপ্যাড ডকুমেন্ট (TXT), PDF-সহ HTML, DOC, DOCX এমনকি ছবির ফর্মেট JPEG, GIF, PNG, BMP- ফাইলগুলোও কিন্ডেলে অনায়াসে চলে। এর বাইরে আনসাপোর্টেড ফাইল কনভার্টের জন্য ফ্রি কনভার্টর থাকতে আর চিন্তা কি?



তো বইয়ের পোকারা, শুরু হয়ে যাক?

মূললেখা (পরিমার্জিত ও সংশোধিত) -  http://tech.priyo.com/blog/2012/04/08/3439.html

105
Faculty Sections / Are we all Sisyphus?
« on: November 22, 2015, 02:18:06 PM »
Just read this wonderful thought provoking essay written by a French writer- Albert Camus way back in 1942. I must say I am deeply touched by the tone! Here goes my selected favorite part of the insights provided by Camus. Hopefully this will give you a food for thought too..

Quote
The gods had condemned Sisyphus to ceaselessly rolling a rock to the top of a mountain, whence the stone would fall back of its own weight. They had thought with some reason that there is no more dreadful punishment than futile and hopeless labor.



At the very end of his long effort measured by skyless space and time without depth, the purpose is achieved. Then Sisyphus watches the stone rush down in a few moments toward tlower world whence he will have to push it up again toward the summit. He goes back down to the plain. It is during that return, that pause, that Sisyphus interests me. A face that toils so close to stones is already stone itself! I see that man going back down with a heavy yet measured step toward the torment of which he will never know the end. That hour like a breathing-space which returns as surely as his suffering, that is the hour of consciousness. At each of those moments when he leaves the heights and gradually sinks toward the lairs of the gods, he is superior to his fate. He is stronger than his rock. The struggle itself toward the heights is enough to fill a man's heart. One must imagine Sisyphus happy.

It took me a moment to relate myself with the sisyphus. It intrigues me to realize how I feel for that guy & induces me to rethink my way of life..my pursuit of happiness.

Pages: 1 ... 5 6 [7]