Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Reza.

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 53
31
Permanent Campus of DIU / Insect life.
« on: February 28, 2020, 11:51:28 PM »
ছোটবেলার কথা। টেলিভিশন না পেপার মনে নাই। কোনটাতে যেন প্রচার হতে দেখতাম - দেশের অন্ততঃ ২৫% এলাকাতে বনভূমি থাকতে হবে। না হলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য থাকবে না।
ভাবতেছিলাম ম্যাপ বের করে দেখি - বর্তমানে দেশের কত অংশে বনভূমি আছে?
গুগুলে লিখলাম Forest percentage in Bangladesh 2020.
উত্তর আসলো ১১.১% (জাতিসংঘ, এফ এ ও এর রিপোর্ট অনুযায়ী।)
সেখানে আরো লেখা আছে ৩৩% বনভূমির প্রয়োজনীয়তার কথা।
ছোটবেলায় যখন ঢাকার বাইরে যেতাম গাবতলী ও আমিন বাজার পার হলেই দুইপাশে দেখা যেত ক্ষেত খামার ও গাছপালা। আমরা সকাল ১১টায় গাবতলী থেকে রওনা দিয়ে ১টার আগেই আরিচা পৌছে যেতাম। পথে শুধু সাভারে স্মৃতি সৌধে আসলে বুঝা যেত কতদূর এসেছি। এছাড়াও দুইপাশে দেখা যেত শালবন। সেই শালবনে কয়েকবার পিকনিকেও গিয়েছি। সেগুলো এখন আর নাই।
এছাড়াও ঢাকার ভিতরেও ছিল অনেক মাঠ ও খালি জায়গা। যেখানে আমাদের মত ছোটরা খেলা ধুলা করতো। এখনও মনে আছে মোহাম্মাদপুরে যখন থাকতাম আসেপাশের কিছু রাস্তা এতো নির্জন ছিল যে দিনের বেলাতেও আমরা ছোটরা একাএকা হেটে যেতে ভয় পেতাম।
তখন বাসার জানালায় দাঁড়ালেই উপরে দেখা যেত বিশাল আকাশ। ঢাকার বাসাতে বসেই সারারাত শুনতাম ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক।
গাছপালা ও প্রাকৃতিক পরিবেশ শুধু মনোমুগ্ধকর তাই নয়। আমাদের শারীরিক ও মানুষিক অবস্থাও এর সাথে উঠানামা করে।
এখন এই ঢাকা দেখি আর ভাবি।
আমরা বহু আগেই ঢাকার প্রাকৃতিক পরিবেশ নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছি।
পঙ্গপাল গাছপালা - শস্য সব খেয়ে ফেলে। পঙ্গপাল হল ভয়ংকর একটি প্রাণী। আগুন দেখলে এরা ঝাপিয়ে পড়ে। যদিও জানে যে এতে তাদের মৃত্যু অনিবার্য।
আমরা ঢাকার মানুষেরা প্রকৃৃতির কাছে পঙ্গপালের থেকেও অনেক ভয়ংকর রূপে দেখা দিয়েছি - তা কি আমরা জানি?

32
Textile Engineering / Insect life.
« on: February 28, 2020, 11:49:38 PM »
ছোটবেলার কথা। টেলিভিশন না পেপার মনে নাই। কোনটাতে যেন প্রচার হতে দেখতাম - দেশের অন্ততঃ ২৫% এলাকাতে বনভূমি থাকতে হবে। না হলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য থাকবে না।
ভাবতেছিলাম ম্যাপ বের করে দেখি - বর্তমানে দেশের কত অংশে বনভূমি আছে?
গুগুলে লিখলাম Forest percentage in Bangladesh 2020.
উত্তর আসলো ১১.১% (জাতিসংঘ, এফ এ ও এর রিপোর্ট অনুযায়ী।)
সেখানে আরো লেখা আছে ৩৩% বনভূমির প্রয়োজনীয়তার কথা।
ছোটবেলায় যখন ঢাকার বাইরে যেতাম গাবতলী ও আমিন বাজার পার হলেই দুইপাশে দেখা যেত ক্ষেত খামার ও গাছপালা। আমরা সকাল ১১টায় গাবতলী থেকে রওনা দিয়ে ১টার আগেই আরিচা পৌছে যেতাম। পথে শুধু সাভারে স্মৃতি সৌধে আসলে বুঝা যেত কতদূর এসেছি। এছাড়াও দুইপাশে দেখা যেত শালবন। সেই শালবনে কয়েকবার পিকনিকেও গিয়েছি। সেগুলো এখন আর নাই।
এছাড়াও ঢাকার ভিতরেও ছিল অনেক মাঠ ও খালি জায়গা। যেখানে আমাদের মত ছোটরা খেলা ধুলা করতো। এখনও মনে আছে মোহাম্মাদপুরে যখন থাকতাম আসেপাশের কিছু রাস্তা এতো নির্জন ছিল যে দিনের বেলাতেও আমরা ছোটরা একাএকা হেটে যেতে ভয় পেতাম।
তখন বাসার জানালায় দাঁড়ালেই উপরে দেখা যেত বিশাল আকাশ। ঢাকার বাসাতে বসেই সারারাত শুনতাম ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক।
গাছপালা ও প্রাকৃতিক পরিবেশ শুধু মনোমুগ্ধকর তাই নয়। আমাদের শারীরিক ও মানুষিক অবস্থাও এর সাথে উঠানামা করে।
এখন এই ঢাকা দেখি আর ভাবি।
আমরা বহু আগেই ঢাকার প্রাকৃতিক পরিবেশ নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছি।
পঙ্গপাল গাছপালা - শস্য সব খেয়ে ফেলে। পঙ্গপাল হল ভয়ংকর একটি প্রাণী। আগুন দেখলে এরা ঝাপিয়ে পড়ে। যদিও জানে যে এতে তাদের মৃত্যু অনিবার্য।
আমরা ঢাকার মানুষেরা প্রকৃৃতির কাছে পঙ্গপালের থেকেও অনেক ভয়ংকর রূপে দেখা দিয়েছি - তা কি আমরা জানি?

33
Permanent Campus of DIU / Money - the necessary evil.
« on: February 26, 2020, 08:17:45 PM »
কাগজের টাকা।
জানে কত সততার সাথে মানুষ জীবন যাপন করে।
কাগজের টাকা জানে কত স্বার্থপর হতে পারে মানুষ।
কাগজের টাকা জানে কত কষ্টকর তাকে পাওয়া।
আবার সে জানে কত সহজে তাকে কতজন পেয়ে যায়।
কারো কাছে কাগজের টাকা মানে সহস্র বিন্দু বিন্দু ঘামের বিনিময়।
কারো কাছে উপহার আবার কারো কাছে জরিমানা।
কারো কাছে হাতখরচ আবার কারো কাছে জীবিকা।
কারো কাছে সঞ্চয় আবার কারো কাছে বেহিসেবি খরচ।
কেউ কুড়িয়ে পায়। কেউ গুণে চলে।
কেউ লুকিয়ে রাখে আবার কেউ তাকে নিয়ে বড়াই করে চলে।
কাগজের টাকা মানে কারো কাছে সচ্ছল জীবন।
কাগজের টাকার কাছে কখনো জীবন হেরে যায়।
কাগজের টাকা থাকে ঘরের আলমারিতে। কখনো রিক্সাচালকের গিটের মাঝে। ধরা থাকে তা মাছ ওয়ালার ভেজা হাতে। কখনো বা তার জায়গা হয় বিলাসি মানিব্যাগে। কখনোবা অস্ত্র তাকে পাহারা দেয়। কখনোবা বা সে পড়ে থাকে দান বাক্সে।
মেশিন গুণে চলে শত সহস্র টাকা। ভিক্ষুকের ঝুলিতে বসে দুলে চলে। পার হয়ে যায় পায়ে হাঁটা অনেকটা পথ।
ফ্লেক্সি করে কেউ কথা বলে চলে। কেউ বা রাস্তার ধারের চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে চলে।
কেউ অপেক্ষায় দাড়িয়ে থাকে পথের ধারে কখনোবা ওভারব্রিজে।
টাকা থাকে জীবাণুর মত সব জায়গায়। জীবাণুর মত সেও অদৃশ্য থাকে।
কেউ ঘুস দেয় টাকায়। কেউ মজুরী গুণে চলে টাকায়।
টাকা শুধু জানে কত অকৃত্রিম হতে পারে মানুষের ভালবাসা। টাকা জানে কত কুৎসিত হয় মানুষ।
টাকা চালু রাখে এই মানব সমাজ। কখনোবা স্থম্ভিত করে দেয় মানুষের বিবেক। কখনো কাউকে হাসায় আবার হয়তো কাঁদায়।
টাকা কখনো সচল করে। আবার কখনো অচল করে।
Money - The necessary evil.

34
Textile Engineering / Money - the necessary evil.
« on: February 26, 2020, 08:17:10 PM »
কাগজের টাকা।
জানে কত সততার সাথে মানুষ জীবন যাপন করে।
কাগজের টাকা জানে কত স্বার্থপর হতে পারে মানুষ।
কাগজের টাকা জানে কত কষ্টকর তাকে পাওয়া।
আবার সে জানে কত সহজে তাকে কতজন পেয়ে যায়।
কারো কাছে কাগজের টাকা মানে সহস্র বিন্দু বিন্দু ঘামের বিনিময়।
কারো কাছে উপহার আবার কারো কাছে জরিমানা।
কারো কাছে হাতখরচ আবার কারো কাছে জীবিকা।
কারো কাছে সঞ্চয় আবার কারো কাছে বেহিসেবি খরচ।
কেউ কুড়িয়ে পায়। কেউ গুণে চলে।
কেউ লুকিয়ে রাখে আবার কেউ তাকে নিয়ে বড়াই করে চলে।
কাগজের টাকা মানে কারো কাছে সচ্ছল জীবন।
কাগজের টাকার কাছে কখনো জীবন হেরে যায়।
কাগজের টাকা থাকে ঘরের আলমারিতে। কখনো রিক্সাচালকের গিটের মাঝে। ধরা থাকে তা মাছ ওয়ালার ভেজা হাতে। কখনো বা তার জায়গা হয় বিলাসি মানিব্যাগে। কখনোবা অস্ত্র তাকে পাহারা দেয়। কখনোবা বা সে পড়ে থাকে দান বাক্সে।
মেশিন গুণে চলে শত সহস্র টাকা। ভিক্ষুকের ঝুলিতে বসে দুলে চলে। পার হয়ে যায় পায়ে হাঁটা অনেকটা পথ।
ফ্লেক্সি করে কেউ কথা বলে চলে। কেউ বা রাস্তার ধারের চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে চলে।
কেউ অপেক্ষায় দাড়িয়ে থাকে পথের ধারে কখনোবা ওভারব্রিজে।
টাকা থাকে জীবাণুর মত সব জায়গায়। জীবাণুর মত সেও অদৃশ্য থাকে।
কেউ ঘুস দেয় টাকায়। কেউ মজুরী গুণে চলে টাকায়।
টাকা শুধু জানে কত অকৃত্রিম হতে পারে মানুষের ভালবাসা। টাকা জানে কত কুৎসিত হয় মানুষ।
টাকা চালু রাখে এই মানব সমাজ। কখনোবা স্থম্ভিত করে দেয় মানুষের বিবেক। কখনো কাউকে হাসায় আবার হয়তো কাঁদায়।
টাকা কখনো সচল করে। আবার কখনো অচল করে।
Money - The necessary evil.

35
Textile Engineering / Re: Teen age - best part of life.
« on: February 24, 2020, 11:11:52 AM »
Thank you.

36
Textile Engineering / Re: Thank you Teacher.
« on: February 24, 2020, 11:10:41 AM »
Thank you for your comment.

37
Thank you.

38
Textile Engineering / Re: Empty Sky.
« on: February 24, 2020, 11:09:20 AM »
Thank you.

39
Textile Engineering / Re: Magnificent soil.
« on: February 24, 2020, 11:07:46 AM »
Thank you.

40
Thank you.

41
Textile Engineering / Re: Gypsy Dhaka dwellers.
« on: February 24, 2020, 11:06:15 AM »
Thank you.

42
Textile Engineering / Re: 'নাম' নিয়ে ভাবনা।
« on: February 24, 2020, 11:03:41 AM »
Thank you.

43
Thank you.

44
Textile Engineering / Re: সেকালের টেলিভিশন।
« on: February 23, 2020, 01:13:46 AM »
Thank you.

45
Textile Engineering / Re: Generation gap.
« on: February 23, 2020, 01:13:24 AM »
Thank you

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 53