31
Faculty Sections / ডিমের কারণে হতে পারে এলার্জি!
« on: April 26, 2015, 04:08:14 PM »
ডিমের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে আমরা সকলেই কম-বেশি জানি। ডিমের ফলে আমাদের স্বাস্থ্যের অনেক বেশি উপকার হয়। কিন্তু, যাদের ডিমের কারনে শরীরে এলার্জির সৃষ্টি হয়, তাদের ডিম খাওয়া থেকে বিরত থাকাই শ্রেয়। কারন, ডিম এর ফলে যে এলার্জি হয় তা মারাত্মক ও প্রাণঘাতী।
আসুন জেনে নেয়া যাক, ডিমের এলার্জির লক্ষণসমূহ-
১. ত্বকের প্রদাহ বা আমবাত- সবচেয়ে সাধারণ ডিম এলার্জির প্রতিক্রিয়া।
২. অনুনাসিক কনজেশন, সর্দি এবং হাঁচি- এলার্জিক রাইনাইটিস।
৩. জারক উপসর্গ। যেমন- বমি বমি ভাব, মাথা ঘুরানো ইত্যাদি।
৪. হাঁপানির লক্ষণ এবং উপসর্গ। যেমন- কাশি, বুকে টান, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি।
# অ্যানাফিল্যাক্সিস
বিভিন্ন ধরণের এলার্জির তীব্রতা বৃদ্ধির ফলে এর পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ায় অ্যানাফিল্যাক্সিস হতে পারে। অ্যানাফিল্যাক্সিস খুবই মারাত্মক রোগ। এর ফলে মৃত্যুও হতে পারে। অ্যানাফিল্যাক্সিস এর লক্ষণ ও উপসর্গ হল-
১. গলা বা শ্বাস ফুলে যাওয়া-
এটি অত্যন্ত কঠিন একটি রোগ। এর ফলে গলায় প্রচুর ব্যথা অনুভূত হয়। গলার আওয়াজ কমে যায়। সলায় সংকোচ এর সৃষ্টি হয়।
২. পেটে প্রচুর ব্যথা।
৩. নাড়ি স্পন্দনের গতি বৃদ্ধি পায়।
৪. রক্তচাপের পরিবর্তন হতে থাকে। যার ফলে মাথা ঘোরা বা চেতনা হ্রাস এর অনুভূতি সৃষ্টি হয়।
এরকম কোন প্রতিক্রিয়া আপনার বা আপনার সন্তানের মাঝে দেখতে পেলে অবশ্যই আপনার ডাক্তারের সাথে এ ব্যাপারে আলোচনা করুন। অনেক সময় ডিমের এলার্জির মাত্র এক প্রকার প্রতিক্রিয়া অনেকের মাঝে দেখা যায়। ডিমের এলার্জির তীব্রতা তাৎক্ষণিকভাবে বোঝা যায় না। যদি হালকা কোন প্রতিক্রিয়া পূর্বে থেকে থাকে তাহলে পরবর্তীতে তা আরও গুরুতর রুপ ধারণ করতে পারে।
আপনার ডাক্তার যদি বলেন, আপনি বা আপনার সন্তানেরা ডিমের এলার্জির ঝুঁকিতে রয়েছে তাহলে তাদের এপিনেফ্রিন এর ডোজ দেয়া হবে অ্যানাফিল্যাক্সিস থেকে মুক্তি পাবার জন্য। এই ডোজগুলো একটি ডিভাইসের মাধ্যমে দেয়া হয়।
# কখন যাবেন ডাক্তারের নিকট-
যখন দেখবেন আপনার সন্তানের ডিম খাবার পরে বা ডিম দিয়ে তৈরি কোন খাবার খাওয়ার ফলে উপরে উল্লেখিত কোন উপসর্গের একটি দেখা যাচ্ছে, তখন ডাক্তারের নিকট যাবেন। এলার্জির প্রতিক্রিয়া দেখতে পেয়ে ডাক্তারের নিকট গেলে আরও ভাল। কারন, তখন তখন এই রোগ নির্ণয় করা তাদের জন্য সহজ হবে।
আপনার বা আপনার সন্তাদের অ্যানাফিল্যাক্সিস এর লক্ষণ দেখা গেলে অবিলম্বে জরুরীভাবে চিকিৎসা নিন। কারন, এই রোগে মারাত্মক ক্ষতি হবার আশঙ্কা রয়েছে।–সূত্র: মায়ো ক্লিনিক।
আসুন জেনে নেয়া যাক, ডিমের এলার্জির লক্ষণসমূহ-
১. ত্বকের প্রদাহ বা আমবাত- সবচেয়ে সাধারণ ডিম এলার্জির প্রতিক্রিয়া।
২. অনুনাসিক কনজেশন, সর্দি এবং হাঁচি- এলার্জিক রাইনাইটিস।
৩. জারক উপসর্গ। যেমন- বমি বমি ভাব, মাথা ঘুরানো ইত্যাদি।
৪. হাঁপানির লক্ষণ এবং উপসর্গ। যেমন- কাশি, বুকে টান, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি।
# অ্যানাফিল্যাক্সিস
বিভিন্ন ধরণের এলার্জির তীব্রতা বৃদ্ধির ফলে এর পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ায় অ্যানাফিল্যাক্সিস হতে পারে। অ্যানাফিল্যাক্সিস খুবই মারাত্মক রোগ। এর ফলে মৃত্যুও হতে পারে। অ্যানাফিল্যাক্সিস এর লক্ষণ ও উপসর্গ হল-
১. গলা বা শ্বাস ফুলে যাওয়া-
এটি অত্যন্ত কঠিন একটি রোগ। এর ফলে গলায় প্রচুর ব্যথা অনুভূত হয়। গলার আওয়াজ কমে যায়। সলায় সংকোচ এর সৃষ্টি হয়।
২. পেটে প্রচুর ব্যথা।
৩. নাড়ি স্পন্দনের গতি বৃদ্ধি পায়।
৪. রক্তচাপের পরিবর্তন হতে থাকে। যার ফলে মাথা ঘোরা বা চেতনা হ্রাস এর অনুভূতি সৃষ্টি হয়।
এরকম কোন প্রতিক্রিয়া আপনার বা আপনার সন্তানের মাঝে দেখতে পেলে অবশ্যই আপনার ডাক্তারের সাথে এ ব্যাপারে আলোচনা করুন। অনেক সময় ডিমের এলার্জির মাত্র এক প্রকার প্রতিক্রিয়া অনেকের মাঝে দেখা যায়। ডিমের এলার্জির তীব্রতা তাৎক্ষণিকভাবে বোঝা যায় না। যদি হালকা কোন প্রতিক্রিয়া পূর্বে থেকে থাকে তাহলে পরবর্তীতে তা আরও গুরুতর রুপ ধারণ করতে পারে।
আপনার ডাক্তার যদি বলেন, আপনি বা আপনার সন্তানেরা ডিমের এলার্জির ঝুঁকিতে রয়েছে তাহলে তাদের এপিনেফ্রিন এর ডোজ দেয়া হবে অ্যানাফিল্যাক্সিস থেকে মুক্তি পাবার জন্য। এই ডোজগুলো একটি ডিভাইসের মাধ্যমে দেয়া হয়।
# কখন যাবেন ডাক্তারের নিকট-
যখন দেখবেন আপনার সন্তানের ডিম খাবার পরে বা ডিম দিয়ে তৈরি কোন খাবার খাওয়ার ফলে উপরে উল্লেখিত কোন উপসর্গের একটি দেখা যাচ্ছে, তখন ডাক্তারের নিকট যাবেন। এলার্জির প্রতিক্রিয়া দেখতে পেয়ে ডাক্তারের নিকট গেলে আরও ভাল। কারন, তখন তখন এই রোগ নির্ণয় করা তাদের জন্য সহজ হবে।
আপনার বা আপনার সন্তাদের অ্যানাফিল্যাক্সিস এর লক্ষণ দেখা গেলে অবিলম্বে জরুরীভাবে চিকিৎসা নিন। কারন, এই রোগে মারাত্মক ক্ষতি হবার আশঙ্কা রয়েছে।–সূত্র: মায়ো ক্লিনিক।