Daffodil International University
Faculty of Allied Health Sciences => Public Health => Topic started by: alaminph on November 19, 2013, 09:27:24 AM
-
অশ্রুথলি প্রদাহ
অশ্রুথলিতে পুঁজ জমে লাল এবং তীব্র ব্যথা হয়ে প্রাথমিক অশ্রুথলি প্রদাহ হতে পারে। সময়মতো সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ না করলে ল্যাক্রিমাল অস্থিতে অস্টিওমাইলাইটিস হয়ে অস্থির ক্ষতিসাধনের মাধ্যমে ভেতরের দিকে ফিসটুলা হতে পারে। সঠিক চিকিৎসার অভাবে অক্ষিকোঠরের বা মুখমণ্ডলের সেলুলাইটিস, এমন কি কেভার্নাস সাইনাস থ্রমবোসিস হতে পারে। এক্ষেত্রে গরম সেক, চিকিৎসকের পরামর্শে সঠিক অ্যান্টিবায়োটিক এবং ব্যথা নিবারক ওষুধ ব্যবহারের প্রয়োজন। পুঁজ হলে বা জটিলতা দেখা দিলে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে।দীর্ঘস্থায়ী অশ্রুথলিতে প্রদাহ সাধারণত মধ্যবয়সের লোকদের বেশি হয়। রোগীদের মধ্যে স্ত্রীলোকের সংখ্যাই বেশি। এ অবস্থায় রোগীদের চোখ দিয়ে পানি পড়তে থাকে। মাঝে মাঝে অশ্রুথলির এলাকা ফুলে যেতে বা লাল হতে পারে। বেশিদিন স্থায়ী হওয়ার ফলে নেত্রস্বচ্ছে ক্ষত, নেতৃবত্মে প্রদাহ, বারবার ইনফেকশন হয়ে থাকে। এ অবস্থায় বিশেষজ্ঞের পরামর্শে অস্ত্রোপচার করাই বাঞ্ছনীয়।
নেত্রস্বচ্ছ প্রদাহ (চোখ ওঠা)
জীবাণুর আক্রমণ, অ্যালার্জিসহ বিভিন্ন কারণে নেত্রবত্মকলার প্রদাহ হতে পারে। এ অবস্থাকেই কনজাংটিভাইটিস বা সাধারণভাবে চোখ ওঠা বলে। বয়স নির্বিশেষে ছোট বড় সকলেই চোখ ওঠা রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। তবে বয়স্কদের বেলায় নেত্রবত্ম প্রদাহ অন্ধত্বের কারণ হয়ে দাঁড়ায় না। চোখের ময়লা পরিষকার রাখলে এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শে চোখের ওষুধ ব্যবহার করলে চোখ ওঠা সেরে যায়। তবে রোগ হলে অজ্ঞতা এবং কুসংস্কারের জন্য শামুকের রস, গাছের কোনো তরল পদার্থ চোখে প্রয়োগের ফলে চোখের কোষকলার অনিষ্টসাধন হতে পারে। এমনকি এসব বস্তু চোখে লাগানোর ফলে নেত্রস্বচ্ছে ক্ষতি হয়ে অনেকে অন্ধ হয়ে যেতে পারে।
-
Thanks for sharing.
-
informative post.