Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - rakib_hasan

Pages: [1] 2 3
1
প্রথম ৭ টি নাম এর শেষে "বাদ"। কি অদ্ভূত। অনেক মজার পোস্ট দিয়েছেন। ধন্যবাদ।  :) :) :)

2
English / Re: Learn a French sentence everyday
« on: October 31, 2015, 01:20:20 PM »
If you can provide any link to listen its pronunciation that would be more helpful.
Its because, French and Spanish sounds the most weird accent to the English learners you know that !  :) :(

3
English / Re: Learn a word every day
« on: October 31, 2015, 01:12:26 PM »
Chauvinism:
in its original meaning, is an exaggerated patriotism and a belligerent belief in national superiority and glory.
According to legend, French soldier Nicolas Chauvin was badly wounded in the Napoleonic wars.
 :) :) :)

4
অনেক তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট। পড়ে অনেক ভালো লাগলো। :)  :) :) :)

5

 :) :) :) 

বাংলাদেশ সংবিধানের সর্বশেষ সংস্করন ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন এখানেঃ http://www.btcl.gov.bd/home/main/acts/Bangladesh_Constitution-Bangla.pdf

 8) 8) 8)

6
০১) নাটোর — ———– কাঁচাগোল্লা।
০২) রাজশাহী — ——— আম, রাজশাহী সিল্ক শাড়ী।
০৩) টাঙ্গাইল — ———- চমচম, টাংগাইল শাড়ি।
০৪) দিনাজপুর———— লিচু, কাটারিভোগ চাল, চিড়া, পাপড়
০৫) বগুড়া————— দই
০৬) ঢাকা—————— বেনারসী শাড়ি, বাকরখানি
০৭) কুমিল্লা ————— রসমালাই, খদ্দর (খাদী)
০৮) চট্রগ্রাম————– মেজবান , শুটকি
০৯) খাগড়াছড়ি———- হলুদ
১০) বরিশাল ————- আমড়া
১১) খুলনা —————- সুন্দরবন, সন্দেশ,
নারিকেল,গলদা'চিংড়ি
১২) সিলেট — ———— কমলালেবু, চা, সাতকড়ার আচার
১৩) নোয়াখালী———– নারকেল নাড়ু়, ম্যাড়া পিঠা।
১৪) রংপুর —————- তামাক, ইক্ষু
১৫) গাইবান্ধা — ———রসমঞ্জরী
১৬) চাঁপাইনবাবগঞ্জ —– আম, শিবগঞ্জের'চমচম,
কলাইয়ের রুটি
১৭) পাবনা — ———– -ঘি, লুঙ্গি, পাগলাগারদ
১৮) সিরাজগঞ্জ — ——- পানিতোয়া, ধানসিড়িঁর দই
১৯) গাজীপুর — ———- কাঁঠাল, পেয়ারা
২০) ময়মনসিংহ— ——- মুক্তা-গাছার মন্ডা
২১) কিশোরগঞ্জ — ——–বালিশ মিষ্টি, নকশি পিঠা
২২) জামালপুর — ———ছানার পোলাও, ছানার পায়েস
২৩) শেরপুর — ———- –ছানার পায়েস, ছানার চপ
২৪) মুন্সীগঞ্জ—————-ভাগ্যকুলের মিষ্টি
২৫) নেত্রকোনা ———– – বালিশ মিষ্টি
২৬) ফরিদপুর — ——— খেজুরের গুড়
২৭) রাজবাড়ী———– — চমচম, খেজুরের গুড়
২৮) মাদারীপুর ———— খেজুর গুড়, রসগোল্লা
২৯) সাতক্ষীরা — ———- সন্দেশ
৩০) বাগেরহাট ————-চিংড়ি, ষাটগম্বুজ মসজিদ, সুপারি
৩১) যশোর — ————- খই, খেজুর গুড়, জামতলার
মিষ্টি
৩২) মাগুরা — ————- রসমালাই
৩৩) নড়াইল —————পেড়ো'সন্দেশ, খেজুর
গুড়, খেজুর রস
৩৪) কুষ্টিয়া — ————তিলের খাজা, কুলফি আইসক্রিম
৩৫) মেহেরপুর — ———মিষ্টি সাবিত্রি, রসকদম্ব
৩৬) চুয়াডাঙ্গা ————- পান,তামাক, ভুট্টা
৩৭) ঝালকাঠি ————- লবন, আটা
৩৮) ভোলা —————- নারিকেল, মহিষের দুধের
দই
৩৯) ব্রাহ্মণবাড়িয়া———-তালের বড়া, ছানামুখী,রসমালাই
৪০) পিরোজপুর –———–পেয়ারা, নারিকেল, সুপারি,
আমড়া
৪১) নরসিংদী—————- সাগর কলা
৪২) মৌলভিবাজার ——— ম্যানেজার স্টোরের
রসগোল্লা
৪৩) নওগাঁ — ————– চাল, সন্দেশ
৪৪) মানিকগঞ্জ————– খেজুর গুড়
৪৫) রাঙ্গামাটি ————— আনারস,কাঠাল, কলা
৪৬) কক্সবাজার ———— মিষ্টিপান
৪৭) বান্দরবান————– হিল জুস, তামাক
৪৮) ফেনী—————মহিশের দুধের ঘি, সেগুন
কাঠ,খন্ডলেরমিষ্টি
৪৯) লক্ষীপুর —————- সুপারি
৫০) চাঁদপুর —————– ইলিশ

সংগৃহীত

7
দৈনিক প্রায় ১০০ কোটিরও বেশি মানুষ সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ফেসবুক ব্যবহার করেন। কিন্তু ফেসবুকে এমন বেশ কিছু মজাদার অপশন রয়েছে যা এখনও অনেকেই জানেন না।  আসুন জেনে নিই, ফেসবুকের দারুণ মজাদার ৫টি বিষয়।

১. ফেসবুকে আপনার প্রথম পাঠানো মেসেজটি দেখতে পারবেন। তার জন্য টাইমলাইনের নিচের দিকে অন্তহীন যাত্রা করে লাভ নেই। দ্রুত করতে হলে ফেসবুকের যাবতীয় ডেটা ডাউনলোড করতে হবে। জেনারেল সেটিংস-এ গিয়ে সবচেয়ে নিচের লিঙ্কটিতে যেতে হবে। এ কাজটি সম্পন্ন হতে অবশ্য বেশ খানিকটা সময় লেগে যাবে। ডেস্কটপে কাজটি করতে হলে ফেসবুকের মেসেজে যান। কোনও বন্ধুর মেসেজে গিয়ে ‘লোড ওল্ডার মেসেজেস’-এ যান। সেখানে আপনার এই বন্ধুর করা যাবতীয় মেসেজ চলে আসবে। এবার লোড ওল্ডার মেসেজ অপশনের পাশে যে নম্বরটি এসেছে ইউআরএল-এ গিয়ে তার আগের নম্বরটি টাইপ করুন। ব্যাস! এভাবে আরও পুরনো মেসেজে চলে যেতে পারবেন। এক সময় পাবেন একেবারে প্রথম মেসেজটি।

২. ফেসবুকে কাউকে এড়িয়ে যেতে চান? তাহলে আপনি সম্ভবত ‘রিড রিসিপস’ এর ভক্ত নন। ফেসবুকে এই অপশনটি বন্ধ করার উপায় নেই। তাই থার্ড-পার্টি অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে। ডেস্কটপ ব্যবহারকারীদের জন্যে ‘ফেসবুক আনসিন অ্যাপ’ এবং ‘ক্রসরাইডারস চ্যাট আনডিটেকটেড’ অ্যাপ এই কাজটি করতে পারবে।

৩. ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার থেকে ‘লাস্ট অ্যাকটিভ’ টাইম সরাতে হলে ম্যাসেঞ্জার অ্যাপটি ডিলিট করে দিন মোবাইল থেকে। ডেস্কটপে ব্যবহার করুন অথবা মোবাইল ব্রাউজারে ফেসবুক ব্যবহার করুন।

৪. প্রোফাইলে ছবির গোপনীয়তা বাড়াতে পারবেন। প্রথমে প্রোফাইলে গিয়ে ছবির ওপরে ডান পাশের মেনু বাটন ক্লিক করুন। ‘ভিউ অ্যাজ…’ থেকে ঠিক করে নিন কারা এই ছবি দেখতে পারবে। ‘ওনলি মি’ করে নেওয়ার পরও সার্চ করলে আপনার ছবি ঠিকই বেরিয়ে আসবে। এর কারণ হলো, আপনার যে বন্ধুটি এই ছবিটি ট্যাগ করেছে তার সেটিংস-এ ছবিটি পাবলিক বা ফ্রেন্ডস অব ফ্রেন্ডস -এ নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। আপনার অ্যাকটিভিটি লগ-এ যান। ডান পাশের কোণার ত্রিকোণ বোতামটি ক্লিক করুন। বামের কলাম থেকে ফটোস-এ ক্লিক করুন। সেখান থেকে ফটোস অব ইউ ক্লিক করুন। ওপরের ব্যানার থেকে শেয়ারড উইথ এর পর পাবলিক, ফ্রেন্ডস অব ফ্রেন্ডস পছন্দ করুন। ছবিটি কোন গ্রুপে দেখাচ্ছে তা দেখে নিন। এবার যে ছবিটি দিয়েছে তাকে এটি মুছে ফেলার অনুরোধ করুন। অথবা ওই বন্ধু ছবিটিকে শুধু ‘ফ্রেন্ডস’ বা ‘ওনলি মি’ অপশনে দেওয়ার অনুরোধ করুন।

৫. যারা আপনার ফেসবুকের বন্ধু নন, তারা মেসেজ পাঠালে ইনবক্সের ওপরে তা দেখাবে না। এগুলো অন্য এক ফোল্ডারে আসে। মেসেজ-এ যান এবং আদার (৯৯+) এর মধ্যে যান। সেখানেই পাবেন অন্য মানুষদের পাঠানো মেসেজ।

সুত্রঃ টিউনার পেজ

8
পেনড্রাইভ কি ?

পেনড্রাইভ একটি পোর্টেবল ইউএসবি মেমোরি ডিভাইস। এটি দিয়ে খুব দ্রুত ফাইল, অডিও, ভিডিও, সফটওয়্যার এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ট্রান্সফার করা যায়। এই ডিভাইসটি এতই ছোট যে, যেকেউ-ই পকেটে বা ব্যাগে করে সহজে বহন করতে পারেন এবং মূল্যবান তথ্য সবসময় পেনড্রাইভে রেখে ব্যবহার করে থাকেন।

পেনড্রাইভ বর্তমানে অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন। আর এই পেনড্রাইভ দৈনন্দিন জীবনে একটি বড় অংশ হিসেবে কাজ করছে, যা আমাদের ছোট পোর্টেবল হার্ডডিস্কের সুবিধা দিয়ে থাকে। যারা নিয়মিত কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন বা যাদের দরকারি ফাইল সবসময় প্রয়োজন হয় তাদের অনেকেই পেনড্রাইভ ব্যবহার করে থাকেন।কিন্তু পেনড্রাইভ দিয়ে শুধু তথ্য আদান-প্রদানই নয়, এর বাইরের অনেক কাজেও ব্যবহার করা যায়। তাই আজ পেনড্রাইভের নানাবিধ সুবিধা ও ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব ।

পেনড্রাইভ দিয়ে লগইন-লগআউট :

ইউজার সিকিউরিটি বর্তমানে একটি প্রধান বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে অনেকেই কম্পিউটারের লগইন পাসওয়ার্ডকে সিকিউর ভাবেন না, কারণ হ্যাকারদের কাছে কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড বের করা তেমন কষ্টকর নয়। সেক্ষেত্রে পেনড্রাইভ দিয়ে এর সিকিউরিটি দেয়া সম্ভব। বর্তমানে অনেক ফ্ল্যাশড্রাইভ বা পেনড্রাইভের সঙ্গে সফটওয়্যার আসছে, যা দিয়ে লগইন-লগআউট অপশন সেট করা যায়। Blue Micro USB Flash Drive Logon এমন একটি থার্ড পার্টি সফটওয়্যার, যা আপনাকে ওপরের সুবিধাটি দিতে পারে। এই সফটওয়্যারের ব্যবহার দিয়ে আপনার পেনড্রাইভকে কম্পিউটারের জন্য একটি চাবি হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন ধরুন আপনি কম্পিউটারে লগইন করতে চাচ্ছেন, সেক্ষেত্রে আপনার নির্দিষ্ট পেনড্রাইভ ইউএসবি পোর্টে সংযোগ এবং কম্পিউটারে পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। পেনড্রাইভ ছাড়া কম্পিউটারে লগইন করতে পারবেন না। এই পদ্ধতি যেমনি সিকিউরিটি বাড়িয়েছে, তেমনি একটি সমস্যাও রয়েছে। কোনো কারণে পেনড্রাইভটি হারিয়ে গেলে আপনি নিজেই কম্পিউটারে লগইন করতে পারবেন না।

ক্যাশ বাড়াতে পেনড্রাইভ :

কিছু প্লাগইন আপনার কম্পিউটারের স্পিড বাড়াতে সক্ষম হবে। Windows Ready Boost নামে একটি ফিচার রয়েছে, যা উইন্ডোজ ভিসতাতে কাজ করে এবং উইন্ডোজ এক্সপির জন্য রয়েছে eBoostrer। অনেক ব্যবহারকারীর কম্পিউটারের র্যমের সাইজ কম থাকে। যার ফলে কম্পিউটারের স্পিড কমে যায়। কম্পিউটারের স্পিড বাড়ানোর জন্য পেনড্রাইভ ব্যবহার করতে পারেন। আপনার পেনড্রাইভটি ইউএসবি পোর্টে যুক্ত করুন। নরমাল কম্পিউটারে উইন্ডোজের মেমরির পেজ ফাইল সি ড্রাইভে সেভ হয়ে থাকে। আপনি তা পরিবর্তন করে পেনড্রাইভের লোকেশন দেখিয়ে দিতে পারেন। এতে পেজ ফাইলের স্টোরের সাইজের পরিমাণ বাড়বে।

এনক্রিপটেড ডাটা :

আপনার ব্যবহারের সব ফাইল, ফোল্ডারকে পেনড্রাইভে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় যাচ্ছেন এবং ভিন্ন পরিবেশের কম্পিউটারে ব্যবহার করছেন। অনেক সময় আপনার খুব পার্সোনাল ফাইল বা পাসওয়ার্ডগুলোর তথ্য পেনড্রাইভে থাকতে পারে। কিন্তু যদি কোনো কারণে পেনড্রাইভটি হারিয়ে যায়, তাহলে আপনার পার্সোনাল তথ্যগুলো অন্যের কাছে চলে যেতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি আপনার পার্সোনাল ডাটাগুলোকে এনক্রিপটেড করে রাখতে পারেন। এনক্রিপটেড করার জন্য True Crypt, Dekart Private Disk Light টুলগুলো ব্যবহার করতে পারেন। এনক্রিপ্ট করার আগে এর ব্যবহারবিধি পড়ে নেবেন।

সিস্টেম অ্যাডমিনের ড্রাইভার :

অনেক সিস্টেম অ্যাডমিন রয়েছে, যাদের কম্পিউটারে নিয়মিত ড্রাইভার আপডেট বা ইনস্টল করতে হয়। সেক্ষেত্রে ড্রাইভারগুলোকে এক্সটারনাল হার্ডডিস্কে সেভ করে নিয়ে কাজ করে থাকেন অথবা সিডি বা ডিভিডিতে রাইট করে নিয়ে ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু ড্রাইভারগুলোকে পেনড্রাইভের একটি নির্দিষ্ট ফোল্ডারে রেখে ব্যবহার করা হয় তাহলে অনেক সুবিধা পাওয়া যাবে। যেমন : পেনড্রাইভ ওজনে হালকা হওয়াতে সব সময় এটি বহন করা যাবে এবং বিভিন্ন ড্রাইভের আপডেট বের হলে তা পেনড্রাইভে খুব সহজে আপডেট এবং ব্যবহার করা যাবে।

পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম :

বর্তমানে পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশনের পাশাপাশি পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম বের হয়েছে। অনেকেই আছেন, যারা উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের পাশাপাশি লিনআক্স ব্যবহার করতে চাচ্ছেন, কিন্তু পার্টিশনের ভয়ে লিনআক্স ব্যবহার করতে পারছেন না। সেক্ষেত্রে পেনড্রাইভে পোর্টেবল লিনআক্সকে নিয়ে খুব সহজে ব্যবহার করতে পারেন। আপনার কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় ফাইলগুলোকে পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন।

অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, ভিন্ন পরিবেশে কম্পিউটার ব্যবহার করতে গেলে কম্পিউটারের ব্যবহারবিধির ওপর অনেক রেস্ট্রিকশন থাকে। সেক্ষেত্রে পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনাকে কোনো রেস্ট্রিকশনের ভেতর থাকতে হবে না। কোনো বন্ধুর কম্পিউটার ব্যবহার করতে চাচ্ছেন, কিন্তু তার কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত, সেক্ষেত্রে পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে আপনি কম্পিউটারটি ব্যবহার করতে পারবেন এবং আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের ভাইরাসগুলোকে রিমুভ করতে পারবেন। বেশ কিছু পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে Knoppix, DamnSmall Linux, Puppy Linux, Linux Mint ইত্যাদি।

রিকোভারি এনভায়রনমেন্ট :

উইন্ডোজ এক্সপি অনেকেই ব্যবহার করেন কিন্তু ভাইরাসের কারণে অনেক সময় ফাইল মিসিং হয় এবং ফাইল বা ডিএলএল মিসিংয়ের কারণে অনেক সময় কম্পিউটার অন হয় না। সেক্ষেত্রে নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ দিয়ে থাকেন। কিন্তু পেনড্রাইভ দিয়ে আপনি এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। উইন্ডোজ এক্সপির রিকোভারি করার ফাইলগুলো পেনড্রাইভে নিয়ে খুব সহজে এক্সপি রিকোভারি অপশন থেকে রিকোভার করে নিতে পারেন। Bartpe এমন একটি গ্রাফিক্যাল রিকোভারি টুল।

সুত্রঃ টিউনার পেজ

9
কোন তথ্য খুঁজে পেতে আমরা সবাই গুগলের সাহায্য নিয়ে থাকি। তবে গুগলে কিছু বিশেষ কীওয়ার্ড রয়েছে যা আপনার গুগলে সার্চ দেওয়ার অভিজ্ঞতাই বদলে দেবে।

১. খুব সহজে টাইমার তৈরি করতে পারেন গুগলে।



২. কোন শিল্পীর কিংবা ব্যান্ডের গানের তালিকা সহজেই পেতে পারেন গুগলে।



৩. প্রিয় লেখকের বইয়ের তালিকা দরকার ? সাহায্য নিন গুগলের।



৪. ফ্লাইটের তথ্য দেখতে পারেন গুগলের মাধ্যমে।



৫. আগামীকাল সূর্যোদয় কখন ? গুগলকে জিজ্ঞাসা করে দেখুন।



৬. বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতার নাম জানতে চান ? গুগল করেই দেখুন।



৭. Recursion লিখে গুগলে সার্চ দিলে গুগলের মাথা খারাপ হয়ে যায় নাকি ?



৮. Festivus লিখে সার্চ দিন, বাম পাশে একটি অ্যালুমিনিয়াম বার দেখাবে।



৯. zerg rush লিখে সার্চ দিলে গেম শুরু হয়ে যাবে সার্চ রেজাল্ট পেজে।



১০. কোন শব্দের উৎপত্তি এবং বিস্তারিত পেতে চাইলে নিচের মত চেষ্টা করে দেখতে পারেন।



১১. দুটি খাবারের তুলনা করতে গুগল বেশ পারদর্শী।



সুত্রঃ টিউনার পেজ

10
আপনারা জানেন কি প্রতিদিন আপনার ইমেইল অ্যাকাউন্টে কমপক্ষে ১০০ টির মতো স্প্যাম ও অপ্রয়োজনীয় মেইল জমা হচ্ছে। যার ফলে আপনার ইনবক্স ভরে যাচ্ছে এসব অপ্রয়োজনীয় মেইলে। অপ্রয়োজনীয় এসব মেইল ও স্প্যামের কারনে মাঝে মাঝে আপনার খুব দরকারি মেইলগুলোই খুঁজে পেতে অনেক কষ্ট হয়। তাই এসব আজেবাজে মেইল ও স্প্যাম বন্ধ করা খুব দরকার। চলুন জেনে নিই কিভাবে স্প্যাম ও অপ্রয়োজনীয় মেইল বন্ধ করবেন আপনার জিমেইল, ইয়াহু কিংবা অউটলুক অ্যাকাউন্ট থেকে।

১। কোন কিছু সাবস্ক্রাইব করার আগে একটু ভাবুন



আপনার ইমেইল আইডিটি যেখানে সেখানে সাবমিট করবেন না যদি না সেটা আসলেই আপনার জন্য জরুরী না হয়ে থাকে।

২। আপনার ইমেইল আইডিটি পাবলিক করে রাখবেন না



ফেসবুক, টুইটার অথবা অন্যান্য সোশ্যাল সাইটে আপনার ইমেইল আইডিটি পাবলিক করে রাখবেন না বরং তার পরিবর্তে প্রাইভেট করে রাখুন যেন তা সবাই দেখতে না পায়।

৩। অনলাইনে ইমেইল আইডি লেখার সময় কিছুটা ভিন্ন পথ অবলম্বন করুন

কিছু কিছু পাবলিক ফোরাম অথবা সাইটে ইমেইল আইডি দেয়া আবশ্যক থাকে। এইসব ক্ষেত্রে আপনি সোজা আপনার ইমেইল আইডিটি বসিয়ে না দিয়ে বরং একটু ভিন্নভাবে বসাতে পারেন। যেমনঃ (xyz [at] yahoo [dot] com)
এই পদ্ধতিতে আপনি আপনার ইমেইল আইডিটি অনলাইনের সেইসব প্রোগ্রামের হাত থেকে রক্ষা করতে পাবেন যেগুলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে মানুষের ইমেইল আইডিটি চুরি করে।

৪। কখনোই কোন স্প্যামে সাড়া দিবেন না



আপনি যদি মনে করেন একটি আনসাবস্ক্রাইব লিংকে ক্লিক করে আপনি স্প্যামের হাত থেকে রক্ষা পাবেন তবে তা ভুল ভাবছেন। বরং একবার যদি আনসাবস্ক্রাইব লিংকে ক্লিক করেন তবে স্প্যামারকে আরও সতর্ক করে দেয় যে আপনার আইডিটি আসলে সচল। তাই সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে কখনোই কোনো স্প্যামে সাড়া না দেওয়া।

৫। একটি টেম্পোরারি অথবা অলটারনেটিভ ইমেইল আইডি রাখুন



যেহেতু আমাদের প্রয়োজনে ইমেইল আইডি লাগবেই তাই আপনার মেইন আইডিটিকে স্প্যাম বা অপ্রয়োজনীয় মেইলের হাত থেকে রক্ষা করতে একটা টেম্পোরারি অথবা অলটারনেটিভ ইমেইল আইডি রাখুন যাতে আপনার প্রাইমারী আইডিটি শুধু দরকারি মেইলের জন্য ব্যবহার করতে পারেন এবং অপ্রয়োজনীয় মেইল টেম্পোরারি আইডিতে জমা হবে যা হয়তো আপনার প্রতিদিন চেক করার দরকার পড়েনা।

সুত্রঃ টিউনার পেজ

11
তথ্যপ্রযুক্তির যুগে অনেকেই বাড়িতে কিংবা অফিসে ল্যাপটপ ব্যবহার করেন। অনেক ব্যবহারের কারণে ল্যাপটপে ধুলো জমে। আর অপরিষ্কার থাকলে এর পারফরম্যান্স কমে যায়, কাজ করার সময় হ্যাং হয়ে যায়, রিস্টার্ট নেয় এবং হঠাৎ বন্ধও হয়ে যেতে পারে। তবে ল্যাপটপ পরিষ্কারের সঠিক নিয়ম জানেন না অনেকেই। আর ভুলভাবে পরিষ্কার করলে ক্ষতি হতে পারে আপনার ল্যাপটপ।


 
ল্যাপটপ পরিষ্কারের সাধারণ কিছু নিয়ম রয়েছে। এগুলো মেনে ল্যাপটপ পরিষ্কার করা উচিত। যেমন-
* প্রথমেই ল্যাপটপের পাওয়ার সুইচ বন্ধ করুন। বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর এর সঙ্গে চার্জারের সংযোগ থাকলে সেটিও খুলে নিন।

* এরপর একটি পরিষ্কার কাপড় দিয়ে ল্যাপটপের স্ক্রিন মুছে নিন। তবে ভেজা বা নোংরা কাপড় ব্যবহার করা ঠিক নয়। আর মনে রাখবেন কাপড়টি সুতির হলে ভালো হয়।

* ময়লা-ধুলোবালি আপনার ল্যাপটপের প্রধান শত্রু। এজন্য কি-বোর্ডের কোণায় কোণায় জমে থাকা ময়লা সরাতে নরম একটি টুথব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন।

* এছাড়া বাজারে ল্যাপটপের উপযোগী স্ক্রিন প্রোটেক্টর, কিবোর্ড প্রোটেক্টর ও মিনি ভ্যাকুয়াম ক্লিনার পাওয়া যায়। তাছাড়া ধুলোবালি পরিষ্কার করতে কম্প্রেসড এয়ারও ব্যবহার করতে পারেন।

* ল্যাপটের মনিটর মোছার জন্য অ্যালকোহল ও অ্যামোনিয়া যুক্ত ক্লিনার ব্যবহার করা উচিত নয়। কেননা এতে মনিটরের ক্ষতি হয়।

* বাজারে নানা রকমের ক্লিনার স্প্রে পাওয়া যায়। তবে সেগুলো কখনোই ল্যাপটপ বা টিভির মনিটর পরিষ্কারে ব্যবহার করা ঠিক নয়। অনেকেই ফেসিয়াল টিস্যু দিয়ে মনিটর পরিষ্কার করেন; সেটিও ঠিক নয়।

* মনিটর পরিষ্কার করতে সুতির কাপড় ব্যবহার করাই সবচেয়ে ভালো।

* ল্যাপটপ পরিষ্কারের সময় আরও কয়েকটি বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরি। যেমন-

* ল্যাপটপ যেহেতু অনেক বেশি তাপ উৎপন্ন করে তাই একে ঠাণ্ডা রাখার চেষ্টা করতে হবে। এজন্য বাজারে নানা ধরনের কুলার পাওয়া যায়। তাছাড়া সূর্যের আলো, হিটার এবং রান্নাঘর থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখা ভালো।

* ল্যাপটপের ভেতরের অংশে পরিষ্কার করতে হলে এর ম্যানুয়াল ভালো করে পড়ে নেয়া উচিত।

* পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার পর ল্যাপটপ আবারও চালু করার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন; সেটি যেন ভেজা না থাকে। উল্লেখ্য, ল্যাপটপহলো কম্পিউটারের বহনযোগ্য সংস্করণ; এর পর্দা ১২ দশমিক ১ থেকে ১৯ ইঞ্চি হয়ে থাকে। ১৯৭৫ সালের সেপ্টেম্বরে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে ল্যাপটপ বাজারে ছাড়ে আইবিএম।

সুত্রঃ টিউনার পেজ

12
অ্যান্ড্রোয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলা স্মার্টফোনের আছে কিছু নিরাপত্তা ও গোপন সংকেত। এগুলো ব্যবহার করে জানা যাবে যন্ত্রের কার্যক্ষমতা এবং পরিবর্তন করা যাবে বিভিন্ন সেটিংস। অ্যান্ড্রোয়েড প্রায় সব স্মার্টফোনে এগুলো ব্যবহার করা যাবে।  ফোনের কী-প্যাড ব্যবহার করে সংকেত লিখলে নির্দিষ্ট কাজের বিষয়ে জানা যাবে।



 

নিচে কিছু সংকেত এবং এর কাজ দেয়া হলঃ

*#06#  ফোনের IMEI নম্বর দেখাবে।
*#7465625#  ফোন লক অবস্থান দেখাবে।
*#*#8255#*#*  জি-টক সেবার পর্দা দেখাবে।
*#*#1472365#*#*  জিপিএস পরীক্ষা করবে।
*#*#34971539#*#*  ক্যামেরা সম্পর্কে জানাবে।
*#*#197328640#*#* সব সেবা পরীক্ষা করবে।
*#*#232339#*#*  Wireless LAN পরীক্ষা করবে।
*#*#232337#*#  ব্লুটুথ যন্ত্রের ঠিকানা দেখাবে।
*#*#3264#*#* র‌্যামের সংস্করণ দেখাবে।
*#*#2664#*#* টাচস্ক্রিন পরীক্ষা করবে।
*#*#232338#*#* ওয়াই-ফাই ম্যাক ঠিকানা দেখাবে।
*#*#1234#*#* পিডিএ ও ফার্মওয়্যার সংস্করণ দেখাবে।
*#12580*369# সফটওয়্যার এবং যন্ত্রাংশের সম্পর্কে তথ্যদেবে।
*#301279#  HSDPA/HSUPA নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ তালিকা দেখাবে।
*#0*#  পরিসেবা মেন্যু সেট করা যাবে (গ্যালাক্সি এস৩ ফোনের জন্য)
*#*#0842#*#* পর্দার আলো এবং কম্পন (ভাইব্রেশন) পরীক্ষা করার জন্য।
*#*#4636#*#* ফোনের তথ্য, ব্যবহার পরিসংখ্যান, ব্যাটারি সর্বশেষ অবস্থান জানাবে।
*#*#7780#*#*  ফ্যাক্টরি রিস্টোর সেটিং। গুগল অ্যাকাউন্টসহ সব সিস্টেম ডেটা মুছে যাবে।
*#*#197328640#*#*  সেবার ধরন (সার্ভিস মোড) চালু হবে বিভিন্ন পরীক্ষা ও সেটিং বদলানোর জন্য।
*#*#273282*255*663282*#*#*  অবিলম্বে ফোনের সব মিডিয়া ফাইল সংরক্ষণ (ব্যাকআপ) করবে।
*2767*3855# সব অভ্যন্তরীণ (ইন্টারনাল) এবং বহিরাগত (এক্সটারনাল) তথ্য মুছে গিয়ে ফোনের ফার্মওয়্যার রিইনস্টল হবে।

সুত্রঃ টিউনার পেজ

13
হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশা করি সকলে ভাল আছনে। আজ আমরা আপনাদের সামনে একটা চমৎকার বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। ফটো এডিটিং ক্রিয়েটিভ একটি কাজ এটার মাধ্যমে আপনি নিজের সৃষ্টিশীলতা সবার কাছে তুলে ধরতে পারেন। তাই আমরা আজ এই ফটো এডিটিং এবং দারুন কিছু ফটো এডিটিং সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করব। তো চলুন আমরা মূল বিষয় নিয়ে আলোচনা করি।



photo editing

 অ্যাডোবি ফটোশপ

প্রথমে আমরা যে ফটো এডিটিং সফটওয়্যারটা নিয়ে আলোচনা করব সেটি হল অ্যাডোবি ফটোশপ। ফটো এডিটিং জগতে কাজ করে তারা অ্যাডোবি ফটোশপ এর কথা শুনেনি এমন মানুষ খুব কমই আছে। অ্যাডোবি ফটোশপ প্রায় সব অপারেটিং সিস্টেমেই কাজ করা যায়। ১৯৮৮ সালে টমাস এবং জন নোল এই জনপ্রিয় সফটওয়্যারটি তৈরি করেন। অনেক গুরুত্ব পূর্ণ ফিচার দিয়ে সফটওয়্যারটি তৈরি করা যেমন এর ভিতর আছে ২৫ ধরনের ভাষা যা আপনি আপনার ইচ্ছা মত কাজ করতে পারবেন। আশা করি সকলের কাছে খুব ভালো লাগবে সফটওয়্যারটি

Pixlr ফটো এডিটিং সফটওয়্যার

এখন যে ফটো এডিটিং সফটওয়্যারটি নিয়ে আলোচনা করব সেটি হল Pixlr ফটো এডিটিং সফটওয়্যার। চমৎকার সব টুলস নিয়ে সফটওয়্যারটি তৈরি করা। এই সফটওয়্যারটি আপনি আপনার কম্পিউটার,স্মার্ট ফোন, ট্যাব নানা ধরনের ডিভাইসে রাখতে পারেন এবং খুব অল্প সময়ে আপনি আপনার কাজটি সেরে নিতে পারেন ফটো এডিটিং এর কাজ করার জন্য। Pixlr প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ২০০৮ সালে সুইডেনে Ola Sevandersson নামক একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা

অ্যাপারচার ফটো এডিটিং সফটওয়্যার

বন্ধুরা এখন যে ফটো এডিটিং সফটওয়্যার টা নিয়ে আলোচনা করব সেটি হল অ্যাপারচার ফটো এডিটিং সফটওয়্যার। এটি একটি অনেক জনপ্রিয় ফটো এডিটিং সফটওয়্যার এই সফটওয়্যারটি ডেভলপ করেছে অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড কোম্পানি ওএস এক্স এর জন্য যেটা প্রথম মুক্তি পায় ২০০৫ সালে। বর্তমানে আপনি এটা ম্যাক অ্যাপ স্টোর এ পাবেন দারুন সব ফিচার দিয়ে সফটওয়্যারটি তৈরি করা

GIMP ফটো এডিটিং সফটওয়্যার

ফটো এডিটিং করার জন্য অনেক ধরনের সফটওয়্যার আমরা বাজারে দেখি এর ভিতর GIMP ( গনুহ ইমেজ ম্যানিপুলেশন প্রোগ্রাম ) ফটো এডিটিং সফটওয়্যার অন্যতম। নানা ধরনের ফিচার দিয়ে এই সফটওয়্যারটি তৈরি করা যেটি আপনি আপনার লিনাক্স / উইন্ডোজ / ম্যাক এ ব্যাবহার করতে পারবেন। ১৯৯৫ সালে একটি স্কুলের প্রোজেক্ট এর জন্য দুই বিশ্ববিদ্যালয় এর বন্ধু মিলে তৈরি করেছিল। এই সফটওয়্যারটি জিআইএমপি ডেভলপারগন ডেভলপ করেন

তো বন্ধুরা আশা করি আপনাদের সামনে ফটো এডিটিং সফটওয়্যার এর জন্য কিছুটা তথ্য আপনাদের কাছে তুলে ধরতে পেরেছি, আজ আর নয় আশা করি আগামিতে আরো ভালো কিছু নিয়ে হাজির হতে পারব সকলে ভালো থাকবেন

সুত্রঃ টিউনার পেজ

14
আমাদের অনেকেরই পড়িবারের সদস্যরা ব্যবসা, চাকুরী বা পড়াশোনার কাজে বিদেশে থাকে। তাদের সাথে যোগাযোগ করার একমাত্র মাধ্যম মোবাইল ফোন। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে বিদেশে ফোন করা একটু খরচের ব্যপার। আর তাই অপেক্ষা করতে হয় প্রিয়জন কখন ফোন করবে।
কথা
বর্তমানে হয়তো অনেকেই জানেন, ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে বিদেশে কথা বলা যায়। কিন্তু অনেকেই জানেন না কিভাবে সেটি সম্ভব। আজকে আপনাদের সাথে এমন সেরা ৫টি সফটওয়্যারের পরিচয় করিয়ে দিবো যেগুলো ব্যবহার করে খুব সহজে বিদেশে থাকা প্রিয়জনের সাথে ফ্রি কথা বলতে পারবেন।



প্রথমেই আছে “GOOGLE VOICE”
হয়তো অনেকেই Google Voice এর ব্যপারে সুনেছেন কিন্তু কিভাবে কাজ করে সেটা জানেন না। গুগল কিছুদিন আগে তাদের জনপ্রিয় “Google Talk” ম্যসেঞ্জারটি বন্ধ করে দেয় ফলে অনেকেই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন। আমি নিজেও খুব হতাশ হয়েছি গুগলের এমন সিধান্তে। কিন্তু তারমানে এমন না যে, এই সেবাটি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। গুগল নতুন করে নিয়ে এসেছে “Google hangouts” যেটি ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই বিদেশে থাকা প্রিয়জনের সাথে ফ্রি কথা বলতে পারবেন। এ জন্য আপনার দরকার হবে শুধু মাত্র একটি জিমেইল অ্যাকাউন্ট।
“SKYPE”
নামটা সবারই অতি পরিচিত। বিশ্বজুড়ে ফ্রি কথা বলার অন্যতম জনপ্রিয় সফটওয়্যার হল স্কাইপ। আপনি কম্পিউটার চালান বা স্মার্টফোন, সব ডিভাইসে সমান ভাবে ব্যবহার করতে পারবেন স্কাইপ। বর্তমানে প্রায় সব স্মার্টফোনেই প্রি-লোডেড স্কাইপ দেয়া থাকে। দরকার শুধু মাত্র একটি অ্যাকাউন্ট। অ্যাকাউন্ট ওপেন করাও খুব সহজ, আপনার ফোন বা কম্পিউটারে থাকা স্কাইপ সফটওয়্যারটি ওপেন করুন। এবার সেখানে পছন্দসই একটি নাম দিয়ে ইউজার নেম দিন, এবার মনে থাকবে এমন কোন পাসওয়ার্ড দিন।
তারপর নিজের ফোন নাম্বার ও ইমেইল আইডি দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলুন। ব্যস হয়ে গেলো, কতোই না সোজা। এবার আপনি যার সাথে কথা বলতে চান তাকে আপনার স্কাইপ অ্যাকাউন্টে অ্যাড করে নিন। কিভাবে? খুব সহজ, আপনার স্কাইপ অ্যাকাউন্টে লগইন করার পরে দেখবেন অ্যাড কন্টাক্ট নামে একটি অপশন দেখাবে। সেখানে ক্লিক করে প্রিয়জনের আইডি দিয়ে অ্যাড করে নিন।
yahoo
গুগলের মতো ইয়াহু অনেক আগেই নিয়ে এসেছে কথা বলার ফ্রি ম্যসেঞ্জার। আপনি চাইলে এটি দিয়ে ফ্রি কথা বলতে পারবেন পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের মানুষের সাথে। ইয়াহ অনেকটা গুগলের মতোই কাজ করে।
প্রথমে ম্যসেঞ্জারটি পিসি বা স্মার্টফোনের জন্য ফ্রি ডাউনলোড করুন। এবার সেখানে আপনার ইয়াহু মেইল আইডি দিতে লগইন করুন।
এবার যার সাথে কথা বলতে চান তাকে আপনার কন্টাক্টে অ্যাড করে নিন। ব্যস হয়ে গেলো।
“FACEBOOK MESSENGER”
আমাদের সকলের অতি পরিচিত নাম “Facebook “। বর্তমানে খুব কম মানুষই আছেন যারা স্মার্টফোন ব্যবহার করেন অথচ ফেসবুক চালান না।
“Facebook Messenger” হল অন্যতম জনপ্রিয় একটি অ্যাপ। আচ্ছা আপনি কি ম্যসেঞ্জার দিয়ে শুধু চ্যাট’ই করেন কোথাও ফোন করেন না? হুম “Facebook Messenger” দিয়ে খুব সহজেই প্রিয়জনের সাথে কথা বলা যায়। কিভাবে? বিস্তারিত আরও জানেত যেতে পারেন এই লিংকে।
BLACKBERRY MESSENGER (BBM)
এটা মূলত একটি টেক্সট ম্যসেঞ্জার, তবে ফ্রিতে ফোন কল’ও করা যায়। BlackBerry ফোনের সাথে ফিক্সড দেয়া থাকে BlackBerry Messenger (BBM) আমাদের দেশে সচরাচর BBM কেউ ব্যবহার করে না তবে আপনার যদি আত্মীয় স্বজন বিদেশে থাকে তবে তার সাথে কথা বলতে আপনিও BBM ব্যবহার করতে পারেন। বাইরের দেশে এটি অনেক জনপ্রিয় একটি অ্যাপ। BBM সম্পর্কে বিস্তারিত আরও জানতে এবং অ্যাপটি ফ্রি ডাউনলোড করতে যেতে পারেন এই লিংকে। এছাড়াও আরও অনেক ম্যসেঞ্জার আছে যেগুলো ব্যবহার করে আপনি খুব সহজে বিদেশে থাকা প্রিয়জনের সাথে কথা বলতে পারবেন।

সুত্রঃ টিউনার পেজ

15
ইন্টারনেটের পিছনে আপনি যত টাকা খরচ করেছেন সেই অনুপাতে নেটে গতি পাচ্ছেন না? অনেককেই এমন অভিযোগ করতে শোনা যায়৷ এমনকী ওয়াই-ফাই সংযোগে ইন্টারনেট করতে চাইলেও নাকি একই অবস্থা৷ ইন্টারনেট স্পিড নেই৷ তবে এই সমস্যা থেকে খুব সহজেই মুক্তি মিলতে পারে৷ কোনও টাকা খরচ না করেই৷ চলুন আজই আমরা জেনে নিই ওয়াই-ফাইয়ের গতি বাড়ানোর কয়েকটি সহজ উপায়:

১৷রাউটারের লোকেশন পরিবর্তন:

ওয়াই-ফাই সংযোগের গতি বাড়ানোর সহজ উপায় হল রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন বা অবস্থানের মাঝে সমন্বয় রক্ষা করা৷ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, রাউটার বাড়ির ভিতরে আসা ইন্টারনেট তারের খুব কাছাকাছি রাখা হয়৷ যা উচিত নয়৷ পাশাপাশি বেশিরভাগ রাউটারের অ্যান্টেনার অবস্থান ঠিক করে রাখা হয় না৷ ফলে অ্যান্টেনার থেকে সব দিকে সংকেত পাঠানো ও রিসিভ করা সম্ভব হয় না৷ তাই রাউটারকে এমন স্থানে রাখা উচিত যেখান থেকে রাউটার সবদিকে সংকেত পাঠাতে পারে বা সংকেত রিসিভ করতে পারে৷

২৷ওয়্যারলেস রাউটারের সামনে একটি উন্নত অ্যান্টেনা যোগ করা:

কখনও কখনও রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন করে ইন্টারনেটের গতি উন্নত বাড়ানো সম্ভব হয় না৷ এই ক্ষেত্রে কর্মক্ষমতা বাড়ানোর জন্য অ্যান্টেনা পরিবর্তন করা যেতে পারে৷ যদি একটি রাউটারের চারপাশে অনেক দেওয়াল বা অনেক বাধা থাকে তবে সেক্ষেত্রে একটি এক্সটারনাল অ্যান্টেনা রাউটারের সামনে বা সঠিকভাবে ব্যবহার করে রাউটারের কার্যক্ষমতা বাড়ানো যেতে পারে৷ রাউটারের কার্যক্ষমতা বাড়লে তবেই বাড়বে ইন্টারনেটের স্পিড৷

৩৷একটি ওয়্যারলেস রিপিটার যোগ করা:

রাউটারে নেটওয়ার্কের পরিসীমা বাড়াতে একটি ওয়্যারলেস রিপিটারের সাহায্য নিতে পারেন ব্যবহারকারী৷ এই রিপিটার রাউটার ও সংযুক্ত ডিভাইসের মধ্যে একটি সেতু হিসাবে কাজ করবে৷ বাজারে এমন অনেক ভালো ভালো রিপিটার পেয়ে যাবেন কম দামে৷

৪৷ব্যাকগ্রাউন্ডের ডেটা ডাউনলোড বন্ধ করতে হবে:

একটি ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের গতি অনেক সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে চলা একাধিক কাজের জন্য স্লো হতে পারে৷ ব্যবহারকারী কম্পিউটার, ট্যাবলেট, বা ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে যদি একাধিক ট্যাব একসঙ্গে চলতে থাকে তবে ইন্টারনেটের গতি কমতে বাধ্য৷ তাই ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন বা ট্যাব বন্ধ করলে ইন্টারনেটের স্পিড বাড়বে৷


সুত্রঃ টিউনার পেজ

Pages: [1] 2 3