Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - rkmasud

Pages: 1 [2]
16
Registration of Company / TRAVEL TAX ACT (ভ্রমণ কর)
« on: March 14, 2016, 04:46:24 PM »
ভ্রমণ কর আইন, ২০০৩

(২০০৩ সনের ৫ নং আইন)

বাংলাদেশ হইতে আকাশ, স্থল কিংবা জল পথে অন্য কোন দেশে যে কোন যাত্রীর গমনের ক্ষেত্রে ভ্রমণ কর আরোপ ও আদায় করিবার লক্ষে প্রণীত আইন।

যেহেতু বাংলাদেশ হইতে আকাশ, স্থল কিংবা জল পথে অন্য কোন দেশে গমনের ক্ষেত্রে ভ্রমণ কর আরোপ ও আদায় করিবার লক্ষে  বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;

সেহেতু এতদ্‌দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল:-

সংক্ষিপ্ত শিরোনামা:

১।
এই আইন ভ্রমণ কর আইন, ২০০৩ নামে অভিহিত হইবে।

সংজ্ঞা: ২।

বিষয় বা প্রসংগের পরিপন্থী কোন কিছু না থাকিলে, এই আইনে,-

[(ক)“ভ্রমণ কর” অর্থ ধারা ৩এর অধীন আরোপ ও আদায়যোগ্য ভ্রমণ কর ও জরিমানা;]
(খ) “জাতীয় রাজস্ব বোর্ড” অর্থ The National Board of Revenue Order, 1972 (P.O. No. 76 of 1972), এর section 3 এর অধীন গঠিত National Board of Revenue.
(গ) “নির্ধারিত” অর্থ এই আইনের অধীন প্রণীত প্রবিধান বিধি দ্বারা নির্ধারিত;
[***]
(ঘ) “সার্ক” অর্থ  South Asian Association for Regional Co-operation(SAARC); এবং
(ঙ) “যাত্রী” অর্থ বাংলাদেশ হইতে অন্য কোন দেশে গমনকারী যে কোন ব্যক্তি;
[(চ) “ভ্রমণ কর কর্তৃপক্ষ” অর্থ ভ্রমণ কর আদায়ের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত  Income-Tax Ordinance, 1984 (XXXVI of 1984 ) এর  section 2 এর clause (19) এবং  clause (36) এ বর্ণিত Commissioner of Taxes এবং Inspecting Joint Commissioner of Taxes]|
ভ্রমণ কর: ৩।

(১) বাংলাদেশ হইতে আকাশ, স্থলকিংবা জল পথে অন্য কোন দেশে গমনের ক্ষেত্রে যাত্রী প্রতি সর্বোচ্চ দশ হাজার টাকা পর্যন্ত ভ্রমণ কর আরোপ ও আদায় করা যাইবে।
(২) সরকার, বিধি দ্বারা ভ্রমণ করের হার নির্ধারণ করিতে পারিবে।
(৩) উপ-ধারা (২)এর অধীন ভ্রমণ করের হার নির্ধারিত না হওয়া পর্যন্ত প্রত্যেক যাত্রীর নিকট হইতে নিম্ন উলিস্নখিত হারে ভ্রমণ কর আরোপ ও আদায় করা হইবে যথা:-
(ক) উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, ইউরোপ, আফ্রিকা, অষ্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও দূর প্রাচ্যের কোন দেশে আকাশ পথে গমনের ক্ষেত্রেদুই হাজার পাঁচ শত টাকা;
(খ) সার্কভুক্ত কোন দেশে আকাশ পথে গমনের ক্ষেত্রেআট শত টাকা;
(গ) উপ-ধারা (ক) ও (খ) এ উলিস্নখিত দেশসমূহ ব্যতীত অন্য কোন দেশে আকাশ পথে গমনের ক্ষেত্রেএক হাজার আট শত টাকা;
(ঘ) যে কোন দেশে স্থলপথে গমনের ক্ষেত্রেপাঁচ শত টাকা;
(ঙ) যে কোন দেশে জল পথে গমনের ক্ষেত্রেআট শত টাকা; এবং
(চ) বারো বৎসর পর্যন্ত বয়সের যাত্রীদের ক্ষেত্রেউপ-ধারা (ক),(খ),(গ), (ঘ) এবং (ঙ)তে উলিস্নখিত হারের অর্ধেক হারে।]
(৪) ভ্রমণ কর আদায়ের পদ্ধতি প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত হইবে।
[(৫) উপ-ধারা (৪)এর অধীন নির্ধারিত পদ্ধতিতে আদায়কৃত ভ্রমণ কর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সরকারী কোষাগারে জমা প্রদান করিতে হইবে।
(৬) ভ্রমণ কর আদায়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা সংস্থা আদায়কৃত ভ্রমণ কর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সরকারী কোষাগারে জমা প্রদান করিতে ব্যর্থ হইলে, যেই পরিমাণ ভ্রমন কর সরকারী কোষাগারে জমা প্রদান ব্যর্থ হইবে সেই পরিমাণ ভ্রমন কর এবং উহার উপর মাসিক শতকরা দুই শতাংশ হারে [জরিমান] উক্ত ব্যক্তি বা সংস্থার নিকট হইতে আদায়যোগ্য হইবে।]
[(৭) উপ-ধারা (৬) এর অধীন আদেশের দ্বারা সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি বা সংস্থা আদেশ প্রাপ্তির ৩০ দিনের মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নিকট উহা পুনঃবিবেচনার জন্য আবেদন করিতে পারিবেন।
(৮) উপ-ধারা (৭)এর অধীন আবেদন পত্র প্রাপ্তির ৬০ দিনের মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড উহা নিস্পত্তি করিবে এবং এই ক্ষেত্রেজাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত বলিয়া বিবেচিত হইবে।]
আদায়: ৩ক।

[ আদায়কৃত ভ্রমণ কর ধারা ৩ এর উপ-ধারা (৫) এর অধীন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সরকারী কোষাগারে জমা প্রদান করিতে ব্যর্থ হইলে ভ্রমণ কর কর্তৃক্ষ-

(ক) সংশিস্নষ্ট ব্যক্তি বা সংস্থার ব্যাংক হিসাব জব্দ করিতে পারিবেন;
(খ) বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সংশিস্নষ্ট বিমান সংস্থার বিমান বাংলাদেশ হইতে উড্ডয়ন কার্যক্রম বন্ধ করিবার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহণ করিতে পারিবেন;
(গ) সংশিস্নষ্ট বিমান সংস্থার যে কোন অর্থ বাংলাদেশের বাহিরে প্রত্যর্পণ বন্ধ করিবার বিষয়ে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করিতে পারিবেন;
(ঘ) Income-tax Ordinance, 1984 (XXXVI of 1984) এর section 143 তে উল্লিখিত বিধান অনুসারে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করিতে পারিবে।
অব্যাহতি: ৪।

(১) সরকার, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, যে কোন ব্যক্তি বা ব্যক্তি শ্রেণীকে এই আইনের অধীন প্রদেয় ভ্রমণ কর হইতে অব্যহতি প্রদান করিতে পারিবে।
(২) ধারা ৩এ যাহাই থাকুক না কেন, নিম্নশ্রেণীভুক্ত যাত্রীগণ এই আইনের অধীন প্রদেয় ভ্রমণ কর প্রদান হইতে অব্যাহতি পাইবেন, যথা;-
[(ক) পাঁচ বৎসর বা তাহার চেয়ে কম বয়সের কোন যাত্রী;]
(খ) ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী;
(গ) অন্ধ ব্যক্তি;
(ঘ) ষ্ট্রাচার ব্যবহারকারী পঙ্গু ব্যক্তি;
(ঙ) বিমানে কর্তব্যরত ক্রু এর সদস্য;
(চ) বাংলাদেশে অবসি’ত কূটনীতিক মিশনের কূটনৈতিক মর্যাদাসম্পন্ন সদস্য ও তাহাদের পরিবারের সদস্যগণ;
(ছ) জাতিসংঘের কর্মকর্তা ও তাঁহাদের পরিবারের সদস্যগণ;
(জ) হজ্ব ও ওমরা পালনের জন্য সৌদি আরব গমনকারী ব্যক্তি;
(ঝ) বাংলাদেশের ভিসাবিহীন ট্রানজিট যাত্রী যাহারা বাহাত্তর ঘণ্টার বেশী সময় বাংলাদেশে অবস্থান করিবেন না; এবং
(ঞ) যে কোন বিমান সংস্থায় কর্মরত বাংলাদেশী নাগরিক যিনি বিনা ভাড়ায় অথবা হ্রাসকৃত ভাড়ায় বিদেশ গমন করিবেন।
বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা: ৫।

সরকার, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, এই আইনের বিধানাবলীর উদ্দেশ্য পূরণকল্পে বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে।

প্রবিধান প্রণয়নের ক্ষমতা: ৬।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, এই আইন বা কোন বিধির বিধানের সহিত অসামঞ্জস্য না হয় এইরূপ প্রবিধান প্রণয়ন করিতে পারিবে।

Act No. XXXIII of 1980 এর section 12 এর বিলুপ্তি ও হেফাজত: ৭।

(১) Finance Act, 1980 (Act No. XXIII of 1980) এর section 12 বিলুপ্ত হইবে।
(২) উক্ত সেকশন বিলুপ্তির অব্যবহিত পূর্বে উক্ত সেকশনএর অধীন প্রণীত বিধি এইরূপে বলবত্‌ থাকিবে যেন উহা এই আইনের অধীন প্রণীত হইয়াছে।
ইংরেজী অনূদিত পাঠ প্রকাশ: ৮।

এই আইন প্রবর্তনের পর সরকার, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, এই আইনের ইংরেজীতে অনূদিত একটি নির্ভরযোগ্য পাঠ প্রকাশ করিবে, যাহা এই আইনের অনুমোদিত ইংরেজী পাঠ (Authentic English Text) নামে অভিহিত হইবে;

তবে শর্ত থাকে যে, এই আইন ও উক্ত ইংরেজী পাঠের মধ্যে বিরোধের ক্ষেত্রে এই আইন প্রাধান্য পাইবে।

 

17
জুলাই থেকে ঘরে বসেই কর দিতে পারবেন করদাতারা!
কর অফিসে এসে ফাইল খোঁজা। এরপর লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে ব্যাংকে টাকা জমা দিয়ে রশিদ ফের কর অফিসে জমা দেয়া। রিটার্ন পূরণ। কখনও ঘুষ, কখনও হয়রানি। এরপর মেলে আয়কর প্রত্যয়নপত্র। অনেক সময় সম্পদ বিবরণীতে নয় ছয় করতে উৎকোচ দিতে হয় আইনজীবী, কর কর্মকর্তাদেরও।

এ সব কিছুর দিন শেষ হচ্ছে জুলাই মাসে! আগামী জুলাই থেকে কর দিতে কোন করদাতাকে কর অফিসে আসতে হবে না। ঘরে বসেই কর সংক্রান্ত সব সেবা পাবেন করদাতা, এমনকি প্রত্যয়নপত্রও!

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আয়কর বিভাগের স্ট্রেনদেনিং গর্ভমেন্স ম্যানেজমেন্ট প্রোজেক্ট (এসজিএমপি) প্রকল্পের আওতায় বাস্তবায়ন হচ্ছে এই প্রকল্প। শুধু করদাতাকে সেবা প্রদানই নয়, এ প্রকল্পের মাধ্যমে দেশব্যাপী মাঠ পর্যায়ের ৬৪৯টি আয়কর সার্কেল অফিসও মূল সার্ভারের ডিজিটাল সংযোগে যুক্ত হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২ ফেব্রুয়ারি) এনবিআর সম্মেলন কক্ষে ‘কম্পিউটার সামগ্রী প্রদান ও ইন্সটলেশন’ অনুষ্ঠানে প্রকল্প পরিচালক ও এনবিআর সদস্য কালিপদ হাওলাদার বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান।

করবিভাগকে পূর্ণাঙ্গ, স্বয়ংসম্পূর্ণ, আধুনিক, শক্তিশালী, জবাবদিহিতা ও প্রযুক্তি নির্ভর বিভাগ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রকল্পটি নিয়েছে এনবিআর। এনবিআরকে সম্পূর্ণ অটোমেশনের আওতায় আনতে প্রকল্পটি সহায়তা করবে বলেও জানান এনবিআর সদস্য কালিপদ হাওলাদার।
তিনি জানান, কম্পিউটার কাউন্সিলে মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। সেখান থেকে ডাটাবেজ মনিটরিং করা হবে। আমরা জুন থেকে সম্পূর্ণ প্রস্তুত, জুলাই থেকে কাজ শুরু হবে। এর ফলে এখন থেকে অনলাইনেই যে কেউ আয়কর রিটার্ন (আয়কর বিবরণী) পূরণ ও দাখিল করতে পারবেন। ঘরে বসেই পাবেন আয়কর রিটার্ন ও প্রাপ্তি স্বীকারপত্র। এছাড়া ই-পেমেন্ট ব্যবস্থার মাধ্যমে যে কেউ অনলাইনে কর প্রদান করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে ব্যাংক, চালান বা ক্যাশের মাধ্যমে জমা দিয়ে নম্বরটি অনলাইনে দিয়ে দিতে হবে।

এ ব্যাপারে সব ব্যাংকের সাথে চুক্তি হয়েছে উল্লেখ করে  যে কোন করদাতা যে কোন ব্যাংকের অনলাইনে একাউন্ট থেকে কর দিতে পারবেন বলেও জানান তিনি। এছাড়া চাইলে যেকোন করদাতা আগের পদ্ধতিতেও কর অফিসের সব সেবা পাবেন বলে উল্লেখ করেন তিনি। 

এই প্রকল্পের আওতায় কর বিভাগের মাঠ পর্যায়ের অফিসসমূহ নেটওয়ার্কিংয়ের আওতায় আসবে এবং আপিল, কর অবকাশসহ বিবিধ কার্যক্রমের অটোমেশন হবে। এর মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ের অফিসসমূহ একটি কেন্দ্রীয় মনিটরিং এর আওতায় আসবে। এ প্রযুক্তির ছোঁয়ায় আয়কর প্রদানে গতিশীলতা আসবে বলেও জানান হাওলাদার।
 
এ প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কর বিভাগে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাও বৃদ্ধি পাবে বলে উল্লেখ করেন কালিপদ হাওলাদার। বর্তমানে করদাতা কর সংক্রান্ত যে কোনো তথ্য জানতে সাধারণত কর অফিস, আইনজীবীর শরণাপন্ন হন। কিন্তু নতুন পদ্ধতিতে করদাতারা সহজেই অনলাইনে কর সংক্রান্ত সব তথ্য জানতে পারবেন। করসংক্রান্ত সব ফরম, নির্দেশিকা, কর আইন, কর্মকর্তার যাবতীয় তথ্য অনলাইনে থাকবে। করদাতারা চাইলে কর কমিশনারদের সাথেও যোগাযোগ করতে পারবেন।

এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) আর্থিক সহায়তায় ভিয়েতনামভিত্তিক আইটি প্রতিষ্ঠান এফপিটি ইনফরমেশন সিস্টেম কর্পোরেশন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। প্রকল্পের মোট ব্যয় ৫১ কোটি টাকা। অর্থায়ন করবে বাংলাদেশ সরকার ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। ডিসেম্বরে প্রকল্প মেয়াদ শেষ হলেও ২০১৮ সাল পর্যন্ত প্রকল্পটি এফপিটি’র তত্ত্বাবধানে থাকবে।

18
 ব্যক্তি করদাতার ক্ষেত্রেঃ

১) ব্যক্তি করদাতার করমুক্ত আয়ের সীমা ২,৫০,০০০ টাকা, তবে মহিলা ও ৬৫ বছরের বেশি পুরুষ করদাতাদের করমুক্ত আয়ের সীমা ৩,০০,০০০ টাকা । প্রতিবন্ধী করদাতার করমুক্ত আয়ের সীমা ৩,৭৫,০০০ টাকা ও মুক্তিযোদ্ধা করদাতার করমুক্ত আয়ের সীমা ৪,২৫,০০০ টাকা ।
করযোগ্য আয়ের উপর প্রযোজ্য করহার সমুহ নিম্নরুপঃ
পরবর্তী ৪,০০,০০০ টাকার উপর ১০%
পরবর্তী ৫,০০,০০০ টাকার উপর ১৫%
পরবর্তী ৬,০০,০০০ টাকার উপর ২০%
পরবর্তী ৩০,০০,০০০ টাকার উপর ২৫%
অবশিষ্ট টাকার উপর ৩০%
তবে করযোগ্য আয়ের পরিমান যাই হোক না কেন প্রত্যেক করদাতাকে নুন্নতম ৪,০০০ টাকা ট্যাক্স দিতে হবে ।

২) সরকারি, বেসরকারি সকল কর্মকর্তা কর্মচারীর বেতন,ভাতা, বোনাস ইত্যাদির উপর কর আরোপ হবে ।

৩) নগদ বাড়িভাড়া ভাতা মুল বেতনের ৫০% / বার্ষিক ৩,০০,০০০ টাকা যেটি কম সেটি পর্যন্ত করমুক্ত হবে ।

৪) নিয়োগকর্তার থেকে গাড়ি সুবিধা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে মুল বেতনের ৫% / বার্ষিক ৬০,০০০ এই দুইয়ের মধ্যে যেটি ছোট তা আয়ের সাথে যুক্ত হবে।

৫) নগদ চিকিৎসা ভাতা মুল বেতনের ১০% / বার্ষিক ১,২০,০০০ টাকা যেটি কম সেটি পর্যন্ত করমুক্ত হবে ।

৬) গ্রাচ্যুয়িটি খাতের করমুক্ত আয়ের সীমা ২,৫০,০০০ টাকা নির্ধারণ ।

৭) তালিকাভুক্ত কম্পানির শেয়ার হতে প্রাপ্ত লভাংশ ২৫,০০০ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত হবে ।

৮) Equity Mutual Fund ও Fixed Mutual Fund এর আয় উভয় ক্ষেত্রে ২৫,০০০ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত হবে ।

৯) পেনশনার সঞ্চয়পত্র সহ সকল সঞ্চয়পত্রের সুদের উপর উৎসে কাটা ট্যাক্স চূড়ান্ত করদায় হিসাবে গণ্য হবে

১০) Workers Profit Participation Fund ক্ষেত্রে হতে শ্রমিকদের প্রাপ্ত অর্থ আয়কর মুক্ত থাকবে ।

১১) ওয়েজ আর্নার ডেভোলপমেন্ট বন্ডের সুদ সহ ৭ ধরনের বন্ডের সুদ করমুক্ত হবে ।

১২) লীজ দলিল ও পজেসন বিক্রয় দলিলকে মুলধনি মুনাফা করের আওতায় আনা ।

১৩) কোন করদাতার নিট সম্পদ যদি ২ কটি ২৫ লক্ষ টাকার বেশি হয় তবে তাকে নুন্নতম ৩,০০০ টাকা সারচার্জ দিতে হবে, সারচার্জের অন্যান্য হার আগের মতই বহাল থাকবে ।

১৪) সকল করদাতার আয় বর্ষ হবে জুলাই টু জুন ।

১৫) বিদেশি নাগরিকদের বাংলাদেশে কোন কোম্পানী তে পরিচালক হবার জন্য টিআইএন সনদ বাধ্যতামূলক না করা ।

১৬) ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সন্তান ভর্তির ক্ষেত্রে পিতা/মাতা/অভিবাবকের ১২ ডিজিটের টিআইএন সনদ বাধ্যতামূলক ।

১৭) সার্বজনীন স্ব-নিরধারনি (ধারা ৮২বিবি) কর নির্ধারণ পদ্ধতিতে দাখিল করা রিটার্নের ক্ষেত্রে Scrutiny assessment এর বিধান সংযোজন করা।

১৮) রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা ডিসিটি দ্বারা ২ মাস ও জয়েন্ট কমিশনার দ্বারা আরও ২ মাস পর্যন্ত বাড়ানো যাবে ।

19
Registration of Company / More time to file IT returns
« on: October 31, 2013, 11:38:15 PM »
The National Board of Revenue’s (NBR) tax policy department member Syed Aminul Karim has told bdnews24.com that individuals can now file income tax returns within Dec 1.
[


The extension has been allowed to help people file their returns, delayed because of Eid, Durga Puja and Haj visits.

The introduction of an online filing system has been another cause of delay, according to Karim.

Such extensions have become a tradition, although Income Tax Ordinance makes filing mandatory by Sep.

This is the second extension this year as it was extended on Sep 30 following requests by the Federation of Bangladesh Chambers and Commerce.

20
Registration of Company / NBR launches online TIN registration
« on: August 10, 2013, 12:40:57 PM »
The National Board of Revenue (NBR) 01-07-2013 launched the portal to obtain taxpayer identification number (TIN) online, a major step towards the government’s desired electronic tax payment system.
Under the new initiative, one has to log on to the NBR’s website — incometax.gov.bd — and provide details which include the national identity card number, mobile phone number and e-mail address, to get TIN online.
The existing TIN holders, too, would have to re-register by December 31, 2013 for the new 12-digit number, which would replace the current 10-digit number on January 1, 2014.
Companies will have to re-register as well by submitting their registration numbers obtained from Registrar of Joint Stock of Companies and Firms (RJSC).
The new TIN would have to be used for tax returns for fiscal 2013-14, said the tax authority in a statement.
“This is a massive step towards the online tax payment system,” said Finance Minister AMA Muhith at the portal’s launch ceremony at Ruposhi Bangla Hotel.
The move would clean out the existing database, which contains thousands of fake TINs, said NBR Chairman Ghulam Hussain.
Following a cleansing drive, the NBR found that of the 32 lakh TIN issued so far, only 17 lakh of them are active.
“We have thrown the rest of the TINs out as they have either become dormant or were issued for fraud purposes.”
Under the e-TIN registration process, the NBR will cross examine the information provided with the National ID database preserved at the Election Commission and RJSC online. If the information provided by applicants is found correct, the TIN would be issued online instantly.
“Such live sharing of database will facilitate us to verify information and stop fraudulence in getting TIN,” Hussain said.
Moreover, the process will prevent forgery of TIN certificates as the ones issued online would have digital security encryption and QR code, said the tax authority.
The e-TIN registration will also help various agencies such as Bangladesh Road Transport Authority, RJSC, Banks and Land Registration Authority to verify the authenticity of TINs claimed by service seekers.
But those without national ID cards will have to use their passport numbers and upload a passport-sized photograph for registration.
Adolescents wishing to get TINs can use their parents’ national ID numbers, while foreign nationals would have to provide their passport numbers, mobile numbers and e-mail address.
At present, 11.64 lakh people pay taxes, which is less than 1 percent of the 15 crore population.
“Very few people pay taxes. Many get TINs but do not submit returns,” said Muhith, adding that the income tax has now become the second major source of revenue for the government followed by value-added tax.
The finance minister hopes to convert one percent of the population into taxpayers by fiscal 2014-15, and 3-5 percent in the later years.

Pages: 1 [2]