Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Tumpa Rani Shaha

Pages: [1] 2
1
মমিনুল ইসলাম মিল্টন। পড়াশোনার পাঠ চুকিয়েছেন অনেক আগেই।বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই শিক্ষার্থী সবসময় চেয়েছেন নিজের দেশে বসে প্রযুক্তিতে নতুন কিছু করার। গতানুগতিক পথে না গিয়ে স্বকর্মসংস্থানের বিকল্প পথে হেঁটেছেন। এখন রয়েছেন তার যাত্রাপথের প্রথম ধাপে। এ তরুন উদ্যোক্তার বিপ্লবী হওয়ার আদ্যপান্ত জানাচ্ছেন ইমরান হোসেন মিলন।দেশে যখন মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন নির্ভর সেবার পরিমাণ বাড়ছে ঠিক তার বিপরীতে একটা খাত অনেকটা আড়ালেই রয়ে গেছে। বিগ ডেটা, ক্লাউড এবং আইওটি। দেশকে প্রযুক্তি নির্ভর সেবায় এগিয়ে নিতে এসব খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে অবদান রাখতে কাজ শুরু করেছেন মিল্টন।এ সফটওয়্যার প্রকৌশলী নিজের অভিজ্ঞতার ভান্ডার পরিপূর্ণ করে দেশে ফিরেছেন খুব বেশি দিন হবে না। তবে এরই মধ্যে স্বল্প পরিসরে কাজ শুরু করেছেন, দাঁড় করিয়েছেন বিগ ডেটা, ক্লাউড ও আইওটি নিয়ে নিজের প্রতিষ্ঠান ‘টাইগার পার্ক’।
সর্ব ডানে মমিনুল ইসলাম মিল্টন
সর্ব ডানে মমিনুল ইসলাম মিল্টন
মিল্টনের ভাষায়, তার ক্যারিয়ার শুরু হয় ২০০০ সালে জাভা ডেভেলপার হিসেবে। জাভা প্রোগ্রামার হিসেবে জার্মান সরকারের একটি প্রকল্পে তখন কাজ করেন তিনি। ২০০১ সাল থেকে ২০০৪ সালের মাঝ বরাবর। তখন তিনি (এসপি ডটনেটে) জয়েন করেন। সেসময় একটি আমেরিকান কোম্পানিতে তিন বছর ছিলেন। সেখানে তিনি বিগ ডেটা নিয়ে কাজ করেন।বলা যায় পড়ালেখার পাঠ চুকানোর পর সেটাই তার প্রথম কাজ। কিন্তু সেটা কখনোই থেমে থাকেনি। এর পরে ২০০৬ সালে এসনিকের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। তখন নিজের পরিচয় হয় একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে। পরে আমরা তাদের একটি প্রজেক্ট করি। তিনজন একসঙ্গে। তখন আমি নরওয়ের অসলোতে যাই। তখন সেখানে তাদের অফিস ভিজিট করার আমন্ত্রণ পাই এবং সেখানে একমাস থাকি বলছিলেন মিল্টন।তখন প্রতিষ্ঠানটি মিল্টনকে বাংলাদেশে তাদের হয়ে একটি অফিস খোলার প্রস্তাব দেয় জানিয়ে বলেন, প্রস্তাব পাওয়ার পর দেশে মাত্র ছয়জন ডেভেলপার নিয়ে একটি কোম্পানি ওপেন করি। সেটা ২০০৭ সালের জানুয়ারিতে।ওই নরওয়েজিয়ান কোম্পানিটা ছিল এসেনিক। এরপর আমি সেটা লিড করতে থাকি। ২০০৮ সালের মাঝামাঝি ভিজার্টি এসেনিককে অধিগ্রহণ করে। ২০১০ সালে এসে এর পুরো দায়িত্ব নিয়ে অপারেশন শুরু করে ভিজার্টি।সেখানে ২০০৯ সালে ডেভেলপার সংখ্যা ছিলো ৩৫ জনের মতো। ২০১০ সাল থেকে ভিজার্টির আরঅ্যান্ডডি করার জন্য ডেভেলপার বাড়তে থাকে। ২০১২ সালে সেই ডেভেলপারের সংখ্যা দাঁড়ায় ৮৫ জনে। ২০১১ সালের পর থেকে দেশে ভিজার্টির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন মিল্টন।এরপর মিল্টন চলে যান ভারত হয়ে ব্যাংককে। সেখানে ভিজার্টির এশিয়া প্যাসিফিক অফিসে অনলাইন ডেভেলপমেন্ট বিজনেস ম্যানেজার হিসেবে কাজ করেন। সেখানে চীন, হংকং, ভারত, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো এবং অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড ছিলো তার অধীনে।  যেখানে আমি অনলাইন প্রোডাক্ট বিক্রি করতাম।২০১৪ সালে ভিয়েতনামে যান রিজিওনাল ম্যানেজার হিসেবে। ২০১৬ সালে দেশে এসে প্রতিষ্ঠান করেন ‘টাইগার পার্ট লিমিটেড’।তার অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে জানান, অনলাইন এবং ক্লাউডেই তিনি অভিজ্ঞ। ক্লাউডে আমি সবচেয়ে বেশি কাজ করেছি অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসে।Office-Tiger Park-techshohorবাংলাদেশে এসে আমি প্রথমে ট্রান্সকমের জন্য কাজ শুরু করেন মিল্টন। তাদের জন্য ই-কমার্স। পর্যায়ক্রমে হোটেল লা মেরিডিয়ানের মালিক কোম্পানি জন্য ইআরপি করেন এবং তাদের ওয়েব সার্ভিসে দেন অ্যামাজনের মাধ্যমে। পরে আরেকটা কোম্পানির জন্য।এই তিনটা কাজের পরে অ্যামাজন থেকে মিল্টনের সঙ্গে যোগাযোগ করে পার্টনারশিপের অফার দেয়। কয়েকদিন আগেও তাদের ভারত অংশের টিমের সঙ্গে ফলপ্রসু মিটিং হয়েছে বলে জানান তিনি।এর পাশাপাশি তিনি নরওয়েজিয়ান একটি কোম্পানির সঙ্গে কাজ করছেন। এ কোম্পানি ক্লাউডে হোস্ট করা ‘বিগ ডেটার’ মাধ্যমে ডিভাইসকে কন্ট্রোল করে।যেমন, অনেক সময় দেখা যায় বড় বড় বিল্ডিংগুলোতে পাওয়ার হাইড্রেন্ট থাকে বা স্মোক ডিটেক্টর থাকে। যেগুলা নিয়মিত চেক করতে হয়, সেগুলো কাজ করছে কিনা। এক বা দুসপ্তাহে কমপক্ষে একবার চেক করতেই হয়। এগুলো করা হয় একেবারে ম্যানুয়ালি এবং এর শিডিউলটাও ম্যানুয়াল।আর এর সাহায্যে দেখা যাবে আদৌ ডিভাইসগুলো কাজ করছে কিনা এবং ডিভাইসগুলোকে কন্ট্রোল করা যাচ্ছে কিনা। এটা সরাসরি সেই সার্ভার বা বিগ ডেটা থেকে কন্ট্রোল করা যাবে।এটা আইওটির একটি ব্যবহারিক দিক। আরেকটি ব্যবহারিক দিক হলো, দেশে অনেক পোল্ট্রি ফার্ম আছে। সেগুলোতে অনেক ধরনের জীবানু থাকে। যেখানে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে। সেখানে ময়েশ্চার, তাপমাত্রা, এবং সেখানে যে জার্মগুলো আছে তার লিমিট বা আতঙ্কের লিমিট সেন্সরের সাহায্যে চেঞ্জ করা এবং সেটার তথ্য সংগ্রহ করে ক্লাউডে পাঠানো এবং তা থেকে রিপোর্ট সংগ্রহ করা যায়।আইওটির অন্যতম উপাদান হলো ডেটা। ডেটা ছাড়া আইওটি নিয়ে কাজ করা অসম্ভব। তবে বাংলাদেশে এখন যে অবস্থা সেটা খুব একটা ভালো না বলে জানান তিনি।মিল্টন বলেন, দেশে প্রোগ্রামিং কমিউনিটি পুরোটাই মোবাইল অ্যাপ কেন্দ্রেীক। তারা অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপ করে, কোনো একটা ওয়ার্ডপ্রেস বা কিছিুতে থিম ডেভেলপ করে। এই সমস্ত ডেভেলপারদের একটা সমস্যা হচ্ছে তারা বড় জিনিস বা বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে পারে না।অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে তিনি জানান, প্রথম চাকরিতে একটি কাজ করেন জার্মানদের সঙ্গে। জাভাতে তার অন্যতম কাজ ছিলো সেটা। ওটা ছিলো জার্মান সরকারের জন্য একটা প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার তৈরি করা। যার সাহায্যে দেশটিতে যতোগুলো মনেস্ট্রি, চার্চ, পুরাতন ভবন আছে সেগুলো একটা মিনিস্ট্রির অধীনে কাজ করে সেগুলো নিয়ে।
CNG-Station-Techshohor
সিএনজি স্টেশনে অটোমেশনের পরীক্ষা চালাচ্ছে টাইগার পার্ক
তিনি বলেন, সেটা জার্মান সরকারের অন্যতম বড় একটি প্রকল্প ছিলো। যা করতে অনেক জটিল প্রোগ্রামিংও করতে হয়েছে। এরপর তিন বছর কাজ করেন ব্যাংকিং সেক্টরে। আমেরিকান একটা ব্যাংকের কার এবং মর্টগেজ লোন নিয়ে। সেখানে এই ঋণের ডেটাগুলো সেন্ট্রাল ব্যাংকে সাবমিট করতে হয়। ঋণগুলো প্রপারলি নিয়ম মেনে দেওয়া হয়েছে কিনা। তখন ব্যাকং তাদের রিপোর্টিং অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে দেখতো ঋণগুলা ঠিক আছে কিনা।এগুলো দেখা হতো ক্লাউডে জমা ডাটা থেকে। বিশ্লেষণ করা হতো একেবারে ৫০ লাখ, দেড়কোটি বা তার বেশি ডাটা খুব তাড়াতাড়ি প্রসেস করা হতো।যেটা নরমাল ডেটাবেইজ দিয়ে হয় না। এটা অ্যানালিটিক্যাল ডেটা এবং এখান থেকে একটা কিউব ফর্ম করা হয়।এই ধরনের বড় ডেটা নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা আসলে বাংলাদেশে খুব একটা চোখে পড়ে না। আর এখন যে ট্রেনিং গুলো দেওয়া হয় এই আইডিবিতে বা ড্যাফোডিলে ট্রেনিং দেওয়া হয় এগুলো খুবই সারফেইস লেবেলের জাভা, জাভাস্ক্রিপ্ট বা ওমুক-তমুক এগুলো আসলে খুবই সারফেইস লেবেলের কাজ বলে বলেন তিনি।রিয়েল কাজ আসলে যদি অ্যানালিটিক্যাল কাজ করতে হয় তাহলে তাদের ডেটাবেইজে কাজ করতে হবে,  মিডলট্রায়ারে কাজ করতে হবে। এগুলো আসলে ট্রেইনিং করার মতো লোক থাকতে হবে। কিন্তু মার্কেটে মনে হয় না এমন লোক আছে। দেশে এসব ডেটা নিযে কাজ করার অনেক খালি জায়গা আছে।আর এই কারণে তিনি দেশে ফিরেছেন বলেও জানান। কারণ অভিজ্ঞতার হিসাবে অনেক বছর হয়েছে তার। তবে শুধু সফটওয়্যারে কাজ করবেন বলে অনেক অফার থাকলেও যাননি। মিল্টন বলেন, আমার ডেভেলপার হিসেবে শুরু হয়ে পরে ভিজার্টিতে সিওও, পরে ব্যবস্থাপনা পরিচালক। কিন্তু এক বছর এমডি থাকার পরে আমার মনে হয়েছে এটাতো পুরো প্রশাসনিক কাজ। লোক হায়ার করা, এই করা, সেই করা, স্থানীয় নীতিমালা এসব ততক্ষণে জেনে গেছি সিওও থাকার সময়েই।কাজগুলো তার কাছে বাধা মনে হয়েছে জানিয়ে বলেন, আমার মূল যে কাজ আমি সেটাই করে যেতে চাই। এসব কাজের জন্য অন্য লোক আছে দুনিয়াতে।ক্লাউড, বিগ ডেটা এবং আইওটিতে কাজ করে অন্য দেশের চেয়ে বাংলাদেশে অনেক বেশি টাকা আয়ের সুযোগ রয়েছে এবং দেশকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে এসব কাজের বিকল্প নেই বলেও জানান তিনি।বর্তমানে তার প্রতিষ্ঠান সরকারি একটি তেল পাম্পের অটোমোশন কাজ করছে। এটা সম্পন্ন হলে তেল চুরির বিষয়গুলো সহজেই ধরা যাবে। যেটা একেবারেই ডিজিটালি ওই ক্লাউড সার্ভারের মাধ্যমে কর্তৃপক্ষ জানতে পারবেন।

Ref: https://techshohor.com

2
নানা গুঞ্জনের পর অবশেষে উন্মোচন হলো শাওমির নতুন গেইমিং ফোন। ‘ব্ল্যাক শার্ক হ্যালো’ নামে ফোনটিতে রয়েছে ১০ গিগাবাইট র‍্যাম ও লিকুইড কুলিং প্রযুক্তি।৬ দশমিক ১ ইঞ্চি ফুল এইচডি ডিসপ্লে সমৃদ্ধ ডিভাইসটিতে রয়েছে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮৪৫ চিপসেটের প্রসেসর। এতে আছে আটটি কোর। যার মধ‍্যে চারটি ২.৮ গিগাহার্টজ এবং বাকিগুলো ১.৮ গিগাহার্টজের। গ্রাফিক্স সুবিধা দিতে রয়েছে অ‍্যান্ড্রেন ৬৩০ জিপিইউ।ছবি তোলার জন্য পেছনে রয়েছে ১২ ও ২০ মেগাপিক্সেলের ডুয়েল ক‍্যামেরা সেটআপ। সেলফি ও ভিডিও চ‍্যাটের জন্য সামনে রয়েছে ২০ মেগাপিক্সেল ক‍্যামেরা। ১০ গিগাবাইট র‍্যামের পাশাপাশি ৬ ও ৮ গিগাবাইট র‍্যাম সংস্করণে মিলবে ফোনটি।১৯০ গ্রাম ওজনের এই ফোনে ব‍্যাকআপ সুবিধা দিতে রয়েছে ৪ হাজার মিলিঅ‍্যাম্পিয়ার ব‍্যাটারি। এছাড়াও, ফোনটিতে রয়েছে ফোরজি, ওয়াইফাই, ব্লুটুথ ও জিপিএস ইত‍্যাদি সুবিধা।অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে রয়েছে অ‍্যান্ড্রয়েড ৮.০ ওরিও। তবে নেই ৩.৫ এমএম হেডফোন জ‍্যাক। লিকুইড কুলিং প্রযুক্তি থাকায় গেইম খেলার সময় ডিভাইসটি দ্রুত গরম হবে না।১০ গিগাবাইট র‍্যাম ও ২৫৬ গিগাবাইট ইন্টারনাল মেমোরি যুক্ত সংস্করণের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ হাজার ১৯৯ ইউয়ান। ১২৮ গিগাবাইট ইন্টারনাল স্টোরেজের ৬ ও ৮ গিগাবাইট র‍্যাম যুক্ত ফোনটির মূল‍্য যথাক্রমে ৩ হাজার ১৯৯ ইউয়ান ‌ও ৩ হাজার ৪৯৯ ইউয়ান।


source: https://techshohor.com

3
আশিক আহমেদ একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করেন। থাকেন মিরপুরে কিন্তু অফিস গুলশানে।প্রতিদিন  সকালে বাসস্টপে বাস পেতে বেশ ঝামেলায় পড়েন তিনি। তাই মাঝে মাঝে উবার, সহজ কিংবা পাঠাও এর মতো রাইড শেয়ারিং সেবা ব্যবহার করে অফিসে যান। কিন্তু এতে বেশ খরচ হয় তার। মাস শেষে টানাটানির ঝামেলায় পড়তে হয়।আশিক আহমেদ রাউড শেয়ারিং সেবার গাড়িতে গেলে আরো তিনটি সিট খালি থাকে। তিনি ভাবলেন, যদি বাকি সিটগুলোতে একই লোকেশনে যাবেন এমন ৩ জনকে নেয়া যায় সেক্ষেত্রে ভাড়া শেয়ার করলে খরচ কম হবে। কিন্তু একই লোকেশনে যাবেন এমন মানুষ তিনি কোথায় খুঁজে পাবেন?এই সমস্যার সমাধান করতে রয়েছে ‘সহযাত্রী’ নামক প্লাটফর্ম। মোবাইল ও ওয়েব সংস্করণে সহযাত্রীর সেবা ব্যবহার করে একই লোকেশনে যাবেন এমন যাত্রীদের সাথে যোগাযোগ করা যাবে।সহযাত্রী অ্যাপে ব্যবহারকারীরা রাইড যুক্ত করতে পারবেন। এটি করতে ব্যবহারকারীরা কোথা থেকে, কখন এবং কোথায় যাবে এই তথ্যগুলো অ্যাপে যুক্ত করে দিতে হবে। অ্যাপে থাকা ‘find a ride’ অপশনে ক্লিক করে দেখে নেয়া যাবে কোন লোকেশন কে যাবেন। এছাড়া, চাইলে ব্যবহারকারীরা অ্যাপে লোকেশন, সময় ও রাইডের ধরণ অনুযায়ী সার্চ করতে পারবেন।সুন্দর ইন্টারফেইসের অ্যাপটিতে রয়েছে চ্যাট করার সুবিধা ও ব্যবহারকারীদের রাইড হিস্টোরি দেখার সুবিধা। অ্যাপটি যেহেতু অনলাইন নির্ভর তাই এটি ব্যবহারে অবশ্যই ইন্টারনেট সংযোগের প্রয়োজন হবে।সহযাত্রীর উদ্যোক্তাদের একজন সাফায়েত হোসাইন। তিনি টেকশহর ডটকমকে বলেন, ঢাকায় রাইড শেয়ারিং প্লাটফর্ম বেশ জনপ্রিয় হয়েছে। একজন ব্যবহারকারী প্রতিদিন একা উবারের গাড়িতে গেল তিনটি সিট খালি থাকে এবং অনেক বেশি হয়। যদি বাকি সিটগুলোতে যাত্রী নিয়ে ভাড়া ভাগাভাগি করা হয় তাহলে খরচ কমে যাবে। এমন ভাবনা থেকেই অ্যাপটি তৈরি করা হয়েছে।সহযাত্রী থেকে অচেনা একজন যাত্রী সাথে রাইড শেয়ার করা কতটা নিরাপদ এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সহযাত্রী প্লাটফর্মে অ্যাকাউন্ট খুলতে যাত্রীদের ঠিকানা, ফোন নম্বর, জাতীয় পরিচয় পত্র ও সামাজিক মাধ্যমের প্রোফাইল যুক্ত করতে হয়। তারপর তা ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়। তাই এই প্লাটফর্মের কেউ অপব্যবহার করলে তাকে সহজে ট্রেস করা যাবে।অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা এই ঠিকানা ও আইওএস ব্যবহারকারীরা এই ঠিকানা থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারবেন।
ref: https://techshohor.com/software

4
রাজধানী ঢাকায় চলাচলের সময় অনেকেই ভুলে যান কোন বাস কোথায় যাবে। অন্যান্য শহর থেকে যারা আসেন তাদেরও জানা থাকে না বাস চলাচলের রুট।তাই অনেক সময় ভুল করে অন্য বাসে উঠে পোহাতে হয় চরম ভোগান্তি। নষ্ট হয় মূল্যবান সময়। যদি আগেভাগে জানা যায় কোন রুটে কোন বাস যায় তাহলে এই ঝামেলা থেকে মুক্তি মিলবে। ডিজিটাল এই যুগে কারো সাহায‍্য ছাড়াই স্মার্টফোনে জেনে নেয়া যাবে ঢাকার কোন বাস কোথায় যায়। এ জন্য ফোনে ইন্সটল করে নিতে হবে ঢাকা সিটি বাস রুট নামে একটি অ‍্যাপ।এক নজরে অ‍্যাপটির ফিচার সমূহ১. এই অ্যাপ দিয়ে জানতে পারবেন ঢাকা শহরের এক স্থান থেকে অন্য স্থানের দূরত্ব কতটুকু। কোথায় কোথায় বাস দাঁড়ায়, কোন বাস কোন রুট বা পথ দিয়ে যায়।২. অ্যাপটিতে প্রয়োজনীয় স্থানগুলো বুকমার্ক করে রাখা যাবে। ফলে কষ্ট করে একই স্থান আবার খুঁজতে হবে না।৩. এতে আছে ঢাকা শহরের প্রায় সব বাসের নাম ও তাদের রুটের বিবরণ।৪. অ‍্যাপটির ইউজার ইন্টারফেস সুন্দর।৫.  অফলাইনেও কাজ করবে অ‍্যাপটি। তাই ইন্সটলের পর ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াও অ‍্যাপটি ব‍্যবহার করা যাবে।গুগল প্লে স্টোরে ৪.০ রেটিং প্রাপ্ত অ্যাপটি ১০ হাজারের বেশি ডাউনলোড হয়েছে। অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা এই ঠিকানা থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করতে পারবেন।



ref: https://techshohor.com/software

5
সারাদিনের রুটিন একসঙ্গে স্ক্রল করে দেখার ফিচার যুক্ত হচ্ছে গুগল অ্যাসিস্ট্যান্টে। যেমন ক্যালেন্ডার, শেয়ার মার্কেট, ফ্লাইটের সময়, রেস্টুরেন্ট বুক করা, মিটিংয়ের সময়, পণ্য ডেলিভারি নেওয়ার সময় ও রিমাইন্ডার সব কিছুই এখন ‘ভিজুয়াল স্ন্যাপশটে’ একবারেই দেখে নেওয়া যবে।আগামী সপ্তাহ থেকে আইওএস ও অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের কাছে আগামী সপ্তাহ থেকে পৌঁছাতে শুরু করবে।নতুন কোনো আপডেট এসেছে কিনা তা জানতে অ্যাপটির ডান কোণে থাকা নীল রঙের খালি ইনবক্সের আইকনে ক্লিক করতে হবে।google-meeting-techshohorএছাড়াও, ব্যবহারকারীর পছন্দ হতে পারে এমন ইউটিউব ভিডিওর সাজেশনও দেখাবে গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট। ভ্রমণ করার জন্য কয়টায় বের হওয়া প্রয়োজন তাও জানাবে অ্যাপটি।মূলত ব্যবহারকারীদের তথ্য নেওয়ার জন্যই ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্টকে আরও অত্যাধুনিক করে তুলতে মরিয়া গুগল। সব ধরণের সেবা একই জায়গায় আনার ফলে এখন থেকে ব্যবহারকারীর দৈনন্দিন কাজ কর্মের সব তথ্য একত্রেই পেয়ে যাবে গুগল।



ref: http://techshohor.com

6
১৮৮৬ সালের ১ মে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের শ্রমিকেরা যে আট ঘণ্টা কর্মদিবসের দাবিতে আন্দোলন করে জীবন দিয়েছিলেন, সেই আত্মদানের পথ ধরেই সারা বিশ্বে মহান মে দিবস পালিত হচ্ছে। মে দিবস শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠার দিন। এই দিবসটিতে তাঁরা এই বার্তাই বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দেন যে মানবসভ্যতা বিনির্মাণে শ্রমিকদেরও রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের শ্রমিকেরাও উৎসাহ–উদ্দীপনার সঙ্গে মে দিবস পালন করবেন। রাজনৈতিক দল ও শ্রমিক সংগঠনগুলো নানা কর্মসূচি নেবে। সেটি হলো আনুষ্ঠানিকতা।

কিন্তু এই আনুষ্ঠানিকতা ছাপিয়ে যে প্রশ্নটি সামনে এসেছে তা হলো বাংলাদেশের শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কি না, তাঁদের জীবন ও জীবিকার নিরাপত্তা আছে কি না। বাংলাদেশে শ্রমিকদের একটি ক্ষুদ্র অংশ সরকারি কারখানায় কাজ করেন। বেশির ভাগের কর্মসংস্থান হলো বেসরকারি খাতে। সরকারি প্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিকদের বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধার মধ্যে রয়েছে বিরাট ফারাক। বেসরকারি খাতের কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান শ্রম আইন মানলেও বেশির ভাগ উপেক্ষা করে। অনানুষ্ঠানিক খাতে যেসব শ্রমিক কাজ করেন, তাঁদের ন্যূনতম মজুরি বা কর্মঘণ্টারও বালাই নেই।

২০১৮ সালে যখন মে দিবস পালিত হচ্ছে, তখন বাংলাদেশের শ্রমিকেরা এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে কম মজুরি পান। এটি তৈরি পোশাক খাতের হিসাব। অন্যান্য খাতের শ্রমিকদের অবস্থা আরও শোচনীয়। আশার কথা, তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের মজুরি নির্ধারণের জন্য নতুন মজুরি বোর্ড গঠিত হয়েছে। শ্রমিকদের পক্ষ থেকে যে ১৬ হাজার টাকা ন্যূনতম মজুরি দাবি করা হয়েছে, সেটি যৌক্তিক বলেই আমরা মনে করি। এর চেয়ে কম মজুরিতে একটি পরিবারের মাসের ব্যয় নির্বাহ করা কঠিন। শিল্পমালিকদের মনে রাখতে হবে, শ্রমিকের কাছ থেকে বেশি কাজ আদায় করতে হলে ভালো মজুরি দিতে হবে। তৈরি পোশাক খাতের মতো অন্যান্য শিল্পের শ্রমিকদেরও ন্যূনতম মজুরি ও সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।

মে দিবসের পথ ধরেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শ্রমিকদের অধিকার, বিশেষ করে মজুরি, কাজের পরিবেশ, সুযোগ-সুবিধা এসব ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। তবে জাহাজভাঙা শিল্প, ইমারত নির্মাণশিল্পসহ বাংলাদেশের শ্রমবাজারে তার প্রতিফলন দেখা যায় না। অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান শ্রমিকদের বাড়তি সময় কাজ করিয়ে নিলেও ন্যায্য মজুরি দেয় না। এটি আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এ ব্যাপারে সরকারের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। তৈরি পোশাক খাতে শ্রমিকদের আশি ভাগই নারী। কিন্তু তাঁদের মধ্যে একধরনের নিরাপত্তাহীনতা কাজ করছে। বিশেষ করে সাম্প্রতিক কালে পরিবহনে নারী নিগ্রহের ঘটনা বেড়েছে, যা আমাদের উদ্বিগ্ন না করে পারে না। নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তার বিষয়ে সরকার ও মালিকপক্ষকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।

মে দিবস পালন তখনই সার্থক হবে, যখন দেশের শ্রমজীবী মানুষ ন্যায্য মজুরি ও নিরাপদ কর্মস্থলের নিশ্চয়তা পাবেন। মালিকদের উপলব্ধি করতে হবে, শ্রমিকদের ঠকিয়ে শিল্পের মুনাফা আদায় বা অর্থনীতির বিকাশ নিশ্চিত করা যাবে না। দেশীয় ও বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে শ্রমিকদের ওপর যে শোষণ ও বঞ্চনা চলছে, তার অবসান হোক।

Ref: http://www.prothomalo.com

7
 থ্রি ইডিয়েটস মুভির ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের প্রিন্সিপালের কথা মনে আছে? ছাত্ররা আড়ালে যাকে ভাইরাস বলে ডাকতো? তিনি এক সঙ্গে দুই হাত ব্যবহার করে বোর্ডে লিখতে পারতেন। আদতে একই সময় দুটি কাজ করা বেশ কঠিন। সবার পক্ষে এভাবে কাজ করা সম্ভবও নয়।তবে কেউ যদি এ বিষয়ে নিজের সক্ষমতা পরীক্ষা করে দেখতে চান তাহলে তার জন্য আছে ‘ডাবল রাশ’ নামে একটি গেইম। সম্প্রতি দেশের গেইম নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্টুডিও গোল্লাছুট গেইমটি উন্মোচন করেছে।এটি একটি ক্যাজুয়াল আর্কেড গেইম। এতে গেইমারের জন্য আলাদা কোনো চরিত্র নেই। গেইমটিতে রাস্তায় চলমান দুটি বস্তুকে একই সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। যেন সামনে থাকা কোনো বাধার সঙ্গে বস্তু দুটির সংঘর্ষ না ঘটে। গেইমারকে মূলত একই সময়ে দুটি কাজের চ্যালেঞ্জ দেবে গেইমটি। গেইমটিতে দুটি মোড আছে। একটি নরমাল মোড আরেকটি ডার্ক মোড।চলতি বছর মার্চে গেইমটি তৈরির কাজ শুরু হয়। দুই জন প্রোগ্রামার ও এক জন ডিজাইনার মিলে এপ্রিলে গেইমটির কাজ শেষ করেন।গেইমটি সম্পর্কে স্টুডিও গোল্লাছুটের প্রধান নিবার্হী গোলাম মোস্তফা টেকশহর ডটকমকে বলেন, দেখতে সহজ মনে হলেও গেইমারকে যথেষ্ট মনোযোগ দিয়ে গেইমটি খেলতে হবে। একই সঙ্গে দুই দিকে কন্ট্রোল গেইমটিতে আলাদা মাত্রা যোগ করেছে।তিনি আরও বলেন, স্টুডিও গোল্লাছুট আপাতত ছোট ছোট গেইম নিয়ে কাজ করছে। আরও কয়েকটি গেইম নিয়ে কাজ চলছে। দ্রুতই সেগুলো উন্মোচন করা হবে।গেইমটি খেলতে ফোনে অন্তত অ্যান্ড্রয়েড কিটক্যাট ৪.৪ অপারেটিং সিস্টেম ও ১ গিগাবাইট র‍্যাম থাকতে হবে। ২৩ মেগাবাইট সাইজের গেইমটির রেটিং ৪.৯। এই ঠিকানা থেকে বিনামূল্যে গেইমটি ডাউনলোড করে খেলা যাবে।

Ref: http://techshohor.com

8
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ব্যবসায়ীদের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, রোজার মাসে কেউ যদি পণ্যের দাম বাড়ান তবে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘আসছে রোজার মাসে বাজারে পর্যাপ্ত পণ্য মজুত রয়েছে। চিনি, খেজুর, ডালসহ ভোগ্যপণ্য যা যা চাহিদা, তার চেয়ে বেশি মজুত রয়েছে। ৬ মে থেকে টিসিবি খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি করবে। বাজার যাতে স্থিতিশীল অবস্থা থাকে সে ব্যাপারে প্রশাসনের সজাগ দৃষ্টি থাকবে। পরে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের দলীয় তহবিল থেকে প্রায় ১৫ লাখ টাকা বিতরণ করেন। এ সময় ভোলা জেলা চেম্বার অব কমার্স ও জেলা প্রশাসন টিন ও নগদ টাকা বিতরণ করবেন বলে ঘোষণা দেন। মন্ত্রী ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে আরও বলেন, রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখার চেষ্টা করবেন। দাম বাড়ানোর চেষ্টা করবেন না। ভোগ্যপণ্যের ভেজাল যাচাইয়ের জন্য টিম টহলে থাকবে। কেউ যদি দাম বাড়ায়, পণ্যে ভেজাল দেয়, তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই ব্যবসায়ীদের সাথে সুসম্পর্ক রেখে বাজারকে স্বাভাবিক রাখতে। এবার দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। চাহিদার তুলনায় এবার অনেক বেশি পণ্য মজুত রয়েছে। তাই দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। কারণ, আমি ইতিমধ্যে ব্যবসায়ীদের সাথে বৈঠক করেছি।ভোলা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল মমিনের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন ভোলার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক, ভোলা পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, ভোলা সদর উপজেলার চেয়ারম্যান মোশারেফ হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জহুরুল ইসলাম প্রমুখ।

Ref: http://www.prothomalo.com

9
টাইপ করার জন্য টাচস্ক্রিনের চেয়ে কিবোর্ড ব্যবহার করাই বেশি সহজ। তবে কিবোর্ডের কাজ যে শুধু টাইপ করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ তা কিন্তু নয়।কিবোর্ডের সঠিক ব্যবহার  জানলে অনেক কাজ কম সময়ের মধ্যে শর্টকাটেই করা যায়। কয়েকটি কিবোর্ড শর্টকাটের ব্যবহার নিয়ে থাকছে আজকে আয়োজন।কন্ট্রোল+ ওয়াইঅনেক সময়ই ভুলবশত আমরা অনেক কিছু মুছে ফেলি। সেসব ক্ষেত্রে মুছে যাওয়া ওয়ার্ড বা অপশনটি ফিরিয়ে আনতে বহুল ব্যবহৃত একটি র্শটকাট হলো কন্ট্রোল+জেড। কিন্তু কন্ট্রোল+জেডের কারণে সেসব জিনিস মুছে যায় তা ফিরিয়ে আনার র্শটকাটটি হলো কন্ট্রোল+ ওয়াই।শিফট+ডিলেটফাইল বা ছবি যা কিছুই ডিলিট করা হোক না কেনো কখনও তা পুরোপুরি মুছে যায় না। ট্র্যাশ হিসেবে সেগুলো গিয়ে জমা হয় রিসাইকেল বিনে। তাই একবারে কোনো কিছু ডিলিট করতে হলে চাপতে হবে শিফট+ডিলিট।আল্টার +ট্যাবকাজের চাপ বেশি থাকলে অনেক সময়ই পিসিতে বেশ কয়েকটি সফটওয়্যার একবারে খুলে রাখার প্রয়োজন পড়ে। তখন প্রয়োজনীয় সফটওয়ারটি খুঁজে পেতে সমস্যা হয়। সেক্ষেত্রে অল্টার+ ট্যাব বাটনগুলো চেপে ধরতে পারেন। এতে প্রত্যেকটি সফটওয়্যার স্ক্রিনের মাঝে বড় আকারে দেখা যাবে।কন্ট্রোল+ শিফট+ এস্কেপকখনও যদি কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যায় তাহলে কন্ট্রোল+ শিফট+ এস্কেপ চাপতে হবে। এতে টাস্ক ম্যানেজার সমস্যা যুক্ত প্রোগ্রামটি সনাক্ত করে তা ক্লোজ করার অপশন দেখাবে।key-buttons-techshohorউইন্ডোজ লোগো কি+ এলঅন্যদের কাছ থেকে নিজের ব্যক্তিগত ডকুমেন্ট নিরাপদ রাখতে চাপতে পারেন উইন্ডোজ লোগো কি+ এল।জরুরি কোনো কাজের সময় দ্রুত কম্পিউটার লক করতে র্শটকাটটি বেশ কাজের।কন্ট্রোল+এফএকই সফটওয়্যারের একাধিক পেইজ ক্লোজ করতে কাজে দিতে পারে কন্ট্রোল+এফ বাটন দুটি। এতে প্রতিটি পেইজের ক্লোজ অপশনে দিয়ে ক্লিক করার প্রয়োজন পড়ে না।কন্ট্রোল+ শিফট+ অ্যারো কিটাচপ্যাডে কোনো কিছু সিলেক্ট করা ঝামেলাপূর্ণ মনে হলে ব্যবহার করতে পারেন কন্ট্রোল+ শিফট+ অ্যারো কি (আপ, ডাউন, লেফট, রাইট)। একটি ওয়ার্ড সিলেক্ট করে প্রয়োজন অনুযায়ী অ্যারো কিগুলো উপর নিচ করলেই একটি লেখার অংশবিশেষ সিলেক্ট করা যাবে।উইন্ডোজ লোগো কি+ডিখুলে রাখা পেইজগুলো একবারে মিনিমাইজ করে ডেক্সটপে যেতে চাইলে চাপতে পারেন উইন্ডোজ লোগো কি+ডি বাটন দুটি। এতে প্রতিটি পেইজ এক এক করে মিনিমাইজ করার প্রয়োজন পড়বে না।উইন্ডোজ লোগো কি+ আইএকবারে সরাসরি উইন্ডোজ সেটিংসে যেতে চাইলে ব্যবহার করতে পারেন উইন্ডোজ লোগো কি+ আই শর্টকাটটি। এতে করে সার্চ করে কন্ট্রোল প্যানেল খোঁজার প্রয়োজন পড়বে না।


ref:http://techshohor.com/news/90807

10
সহকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে ফেইসবুক পরীক্ষামূলকভাবে চালু করেছে ডেস্কটপ মেসেজিং সেবা ওয়ার্কপ্লেস।পরীক্ষামূলকভাবে সফটওয়্যারটি শুধু উইন্ডোজ ৭ ও ম্যাক ওএস ১০.৯ এর পরবর্তী সংস্করণগুলোতেই ব্যবহার করা যাবে।ওয়ার্কপ্লেসের ইন্টারফেইস তৈরি করা হয়েছে ম্যাসেঞ্জারের আদলে। ওয়ার্কপ্লেসের নিউজ ফিডটটি দেখতেও অনেকটা ফেসবুকের মতো।ইমোজি, ডাক নাম ও সার্চ করার অপশন ও  ভিডিও কলের পাশাপাশি এতে রয়েছে স্ক্রিন ভাগাভাগি করার সুবিধা।facebook-desktop-techshohorএতে ব্যবহারকারীরা কম্পিউটারের স্ক্রিনে সক্রিয় থাকা যেকোনো কিছুই সহকর্মীদের সঙ্গে শেয়ার করতে পারবেন। তবে ওয়ার্কপ্লেসে লগইন করতে হলে প্রয়োজন হবে প্রতিষ্ঠানিক ই-মেইলের।গত কয়েক বছরে ফেইসবুক অ্যাপের বিভিন্ন ফিচার নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালালেও ডেস্কটপের জন্য তারা কোনো আপডেট আনেনি। ব্যবহারকারীদের চাহিদা বুঝেই ডেক্সটপে যুক্ত করা হচ্ছে সফটওয়্যারটি।



ref:http://techshohor.com/news/90814

11
দেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ডিজিটাল রূপান্তেরে কাজ করতে চায় মাইক্রোসফট। সরকারি-বেসরকারি, ক্ষুদ্র-মাঝারি ও নবীন উদ্যোক্তাদের এক্ষেত্রে সহযোগিতা করতে চায় মাইক্রোসফট।বুধবার মাত্র এক দিনের বিশেষ সফরে বাংলাদেশে এসে মাইক্রোসফট এশিয়ার প্রেসিডেন্ট ও মাইক্রোসফট করপোরেশনের ভাইস-প্রেসিডেন্ট রালফ হপ্টার এমন অভিব্যক্তির কথা জানান।সফরকালীন রালফ হপ্টার দেশের সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করেন।সফরে হপ্টার বাংলাদেশের আর্থিক সেবা শিল্পের (এফএসআই) উন্নয়ন এবং তথ্যপ্রযুক্তিখাতের সাফল্য নিয়ে আলোচনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির এবং অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।এছাড়াও হপ্টার বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরের বিভিন্ন প্রেক্ষিত ও এক্ষেত্রে মাইক্রোসফট কিভাবে অংশীদার হিসেবে কাজ করতে পারে তা নিয়ে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আলোচনা করেন।পরে তিনি ব্যাংকিং ও আর্থিক সেবাখাতে ডিজিটাল রূপান্তরের গুরুত্ব নিয়ে তার বিভিন্ন ধারণার শেয়ার করতে সিটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে দেখা করেন।সফর নিয়ে মাইক্রোসফট বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোনিয়া বশির কবির বলেন, প্রয়োজনীয় সব ডিজিটাল টুলস ও সমাধানের মাধ্যমে ডিজিটাল অর্থনীতির সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে দেশের সব মানুষ ও ব্যবসার ক্ষমতায়নে মাইক্রোসফটের অঙ্গীকারেরই প্রতিফলন রালফের বাংলাদেশ সফর। ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকল্প বাস্তবায়ন সহায়তায় আমরা দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি।এছাড়াও দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি সব উদ্যোগ এবং স্টার্টআপগুলো যেনো বিভিন্ন শিল্পখাতের সুযোগ গ্রহণ করতে পারে এটাও আমরা নিশ্চিত করছি বলে জানান তিনি।মাইক্রোসফট করপোরেশনের অন্যতম জ্যেষ্ঠ নির্বাহী রালফ হপ্টার ২০১৬ সালের জুলাই মাস থেকে মাইক্রোসফট এশিয়ার কার্যক্রমের নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন।

Ref:http://techshohor.com/news/90579

12
দেশে প্রথম মোবাইল হ্যান্ডসেট সংযোজন কারখানার যাত্রা করলো ওয়ালটন।বৃহস্পতিবার টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটনের এই কারখানা উদ্বোধন করেছেন। পরে তিনি কারখানাটি ঘুরে দেখেন।ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ জানায়, মোবাইল ফোন কারখানা স্থাপনের জন্য অনেক আগেই বিটিআরসির কাছে আবেদন করেছিল। তার অনুমোদন পাওয়া গেছে বলেই যাত্রা হলো দেশে প্রথম মোবাইল কারখানার।ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামে এই কারখানা করেছে।বৃহস্পতিবার কারখানার উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন বিটিআরসি চেয়ারম্যান শাহজাহান মাহমুদ, বিটিআরসির বিভিন্ন বিভাগের পরিচালকসহ ওয়ালটনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।এর আগে ওয়ালটনের সিনিয়র অপারেটিভ ডিরেক্টর উদয় হাকিম জানিয়েছিলেন, কারখানা স্থাপনের পরিকল্পনা তাদের অনেক দিনের। বাজার গবেষণা, প্রস্তুতি আগেই করা হয়েছে। যন্ত্রপাতি আমদানিসহ প্রকৌশলগত কার্যক্রমও পরিকল্পনা অনুয়ায়ী সম্পন্ন হচ্ছে। শুরুতে মাসে প্রায় ৫ লাখ হ্যান্ডসেট উৎপাদনের কথাও জানান তিনি।এছাড়াও ওয়ালটন প্রথমেই তাদের ফোন উৎপাদন ও সংযোজনের কারখানা স্থাপনে ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করছে। তবে এই কারখানায় ধারাবাহিক বিনিয়োগের জন্য আরও তহবিল গুছিয়ে রেখেছে কোম্পানিটি।Waaltonচলতি বাজেটে সরকার স্থানীয়ভাবে মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট সংযোজন ও উৎপাদনের জন্য যন্ত্রপাতি আমদানির ওপর বড় ধরণের ছাড় দেয়। এক্ষেত্রে এসকেডি (সেমি নক ডাউন) পদ্ধতির ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ এবং সিকেডি (কমপ্লিট নক ডাউন) পদ্ধতির ক্ষেত্রে ১ শতাংশ আমদানি শুল্ক নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এর আগে উভয় ক্ষেত্রে এ শুল্ক ছিল ৩৭.০৭ শতাংশ। আর এটিই কোম্পানিগুলোকে দেশের বাজারে মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদনে আগ্রহী করে তুলছে।স্থানীয় কোম্পানিগুলো ছাড়াও বিদেশি কিছু কোম্পানিও দেশে হ্যান্ডসেট কারখানা স্থাপনের বিষয়ে ইতিবাচক পরিকল্পনাও করছে।


ref:http://techshohor.com/news/90559

13
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন কিছু আসছে এমনটাই দেখা গিয়েছে তাদের ওয়েবসাইটে।তবে অগমেন্টেড রিয়েলিটির অগ্রদূত কোম্পানিটি ঠিক কি নিয়ে কাজ করছে তা নিয়ে তেমন কিছু  জানা যায়নি। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে তাদের সাইটে থাকা টাইমারটিকে সহজেই ফাঁকি দিয়ে নতুন ফিচার সম্পর্কে জেনে গেছেন অনেকেই।প্রাথমিক ভাবে নতুন ফিচার হিসেবে শিল্পী জেফ কুনসের বিখ্যাত বেলুনে তৈরি প্রাণীর পুতুল যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ কিছু স্থানে দাঁড়িয়ে স্ন্যাপচ্যাট ব্যবহারের সময় ছবিতে দেখা যাবে। তবে এই বিশেষ স্থানে ভার্চুয়াল শিল্প স্থাপনা দেখানোর এই টুলটি স্ন্যাপচ্যাট অন্যান্য শিল্পীদের কাছেও পৌঁছে দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।অগমেন্টেড রিয়েলিটিতে তৈরি শিল্পকলা আর্টের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে সবাই মনে করছেন। এছাড়াও বিজ্ঞাপনের জন্য এরূপ ভার্চুয়াল বিলবোর্ড দেখানোর ব্যবস্থা স্ন্যাপচ্যাটে যুক্ত হতে যাচ্ছে, যা পণ্য বিপণনে বেশ কাজে আসবে।



ref: http://techshohor.com/news/90405

14
সফটওয়্যার জায়ান্ট মাইক্রোসফট তাদের মিউজিক স্ট্রিমিং সার্ভিস ‘গ্রুভ’ বন্ধ করে দিচ্ছে।আগামী ৩১ ডিসেম্বরের পর থেকে আর সার্ভিসটি পাওয়া যাবে না। সেসময়ের পর থেকে কোনো গ্রাহক আর মিউজিক কিনতে বা ডাউনলোড করতে এবং স্ট্রিমিং সাবস্ক্রিপশ করতে পারবেন না।এই সময়ের মধ্যে গ্রুভ গ্রাহকে স্পটিফাই মিউজিকে স্থানান্তর হওয়ার জন্য বলেছে প্রতিষ্ঠানটি। স্পটিফাইয়ে ৬০ দিনের একটি ফ্রি সাবস্ক্রিপশন অফার চালু করা হচ্ছে।Microsoft-Music-Groov-Techshohorমাইক্রোসফট তাদের গ্রাহকদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন তাদের সঙ্গে সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব বজায় রেখে তাদের সেবাটি এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে।প্রতিষ্ঠানটি অবশ্য একটি ভারো মিউজিক পরিসেবা তৈরির জন্য জনপ্রিয় সব সার্ভিসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় লড়াই করার কথা বলেছে। সেক্ষত্রে তারা স্পটিফাই, গুগলের প্লে মিউজিক এবং অ্যাপলের আইটিউনসের সঙ্গে লড়তে হচ্ছে।২০১৫ সালের জুলাইয়ে এক্সবক্স মিউজিকের রিপ্লেস হিসেবে গ্রুভ মিউজিক চালু করে মাইক্রোসফট।এটি অবশ্য মাইক্রোসফটের পুরাতন সেই জুনে মিউজিক সার্ভিসের অনুরূপ। যেটা আইপড থেকে একসময় সরে এসেছিল।নিজেদের ব্র্যান্ড তৈরি না করেই এটি মাইক্রোসফটকে ছেড়ে দিচ্ছে।


ref:http://techshohor.com/

Pages: [1] 2