Topics

1

Pharmacy / রক্তদান করলে রক্তদাতার কী উপকার হয়?

« on: August 19, 2018, 10:23:57 AM »

রক্ত ছাড়া বেঁচে থাকার কথা ভাবা যায় না। দুর্ঘটনায় রক্তক্ষরণ হলে, অস্ত্রোপচারের সময়, রক্তস্বল্পতা হলে-ইত্যাদি ক্ষেত্রে অনেক সময় রক্ত দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। 

নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে রক্ত দিলে শরীরের ক্ষতি হয় না, বরং শরীরের জন্য উপকারী। কারণ, এমনিতেই রক্তের লোহিত কণিকাগুলো চার মাস পরপর স্বাভাবিকভাবেই ভেঙে যায় বা নষ্ট হয়ে যায় বা ক্ষয় প্রাপ্ত হয়।

১৮ বছর বয়স থেকে ৬০ বছর পর্যন্ত একজন মানুষ রক্ত দিতে পারবে। রক্তদাতার ওজন হতে হবে ৫০ কেজি বা ১১০ পাউন্ড। একবার রক্তদানের দুই মাস পরই একজন ব্যক্তি আবার রক্তদান করতে পারবেন।

রক্তদান করলে রক্তদাতার কী উপকার হয়?

    রক্তদান করলে উচ্চ রক্ত চাপের ঝুঁকি কমে।
    স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।
    শরীরে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল থাকলে তাও কমে যায়।
    অনেক সময় রক্তদাতার বড় পাওনা- অসহায় বিপন্ন মানুষের জীবন বাঁচানো। সামাজিকভাবেও বিশেষ মর্যাদা পান। গ্রহীতা চিরদিন ঋণী থাকেন।   

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, হলিফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ

2

Allied Health Science / ওষুধ ছাড়াই ভালো হবে সর্দি-কাশি-জ্বর

« on: August 09, 2018, 12:44:01 PM »

প্রায় প্রতিদিনই বৃষ্টি হওয়ার কারণে হঠাৎ করেই সর্দি, কাশি, জ্বরের কবলে পড়তে হচ্ছে অনেককে। সর্দি, কাশি ও জ্বর ভালো হওয়ার জন্য ওষুধ খেয়ে খাকেন অনেকে।জেনে রাখা ভালো সর্দি, কাশি ও জ্বর সেরে উঠার জন্য ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন হয় না।

আসুন জেনে নেই ওষুধ ছাড়াই কীভাবে ভালো হবে জ্বর-সর্দি-কাশি।

রসুন

রসুনের গুণাগুণ অনেক। ভাইরাল ফিভার, ঠাণ্ডা লাগার মতো অসুখের প্রতিরোধ করতে রসুন খুব উপকারী। শুধু ঠান্ডা লাগাই নয়, উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ কোলেস্টেরল, হার্ট অ্যাটাক এবং স্টোক প্রতিরোধেও রসুন খুব কাজে দেয়। ৫ থেকে ৬ কোয়া রসুন থেঁতো করে নিন। তারপর সেটা শুধু খেতে পারেন কিংবা স্যুপের সঙ্গে মিশিয়েও খেতে পারেন।

আদা

রসুনের মতোই আদাও খুবই উপকারী একটি ঘরোয়া উপাদান। অনেক রকমের রোগ প্রতিরোধ করতে আদা খুব উপকারী। জ্বর কমাতে এক কাপ আদার রসে মধু মিশিয়ে খান। সঙ্গে সঙ্গেই ফল পাবেন।

দারুচিনি

গলা ব্যথা, ঠাণ্ডা লাগা, কফ সারাতে দারুচিনি খুবই উপকারী। এতে অ্যান্টি ফাংগাল, অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি ভাইরাল উপাদান রয়েছে। এক চামচ দারুচিনির গুঁড়ো মধুর সঙ্গে মিশিয়ে তিন দিন দুই থেকে তিন বার খান।

তুলসী পাতা

জ্বর, সর্দি, গলা ব্যথা, ব্রঙ্কাইটিস, ম্যালেরিয়া এবং আরও অনেক রোগের উপশমকারী উপাদান হিসেবে তুলসী পাতার রস বেশ উপকারী। এতে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিবায়োটিক এবং আরও অনেক উপাদান রয়েছে। ৮ থেকে ১০টি তুলসী পাতা ভালো করে জলে ধুয়ে নিন। তারপর গরম জলে বেশ কিছুক্ষণ ধরে পাতাগুলো ফোটান। সেই ফোটানো জল এক কাপ করে রোজ খান।

ধনে বীজ

বিভিন্ন রান্নায় আমরা ধনে বীজ হামেশাই ব্যবহার করে থাকি। যে কোনও রান্নায় আলাদা স্বাদ যোগ করে এটি। শুধু রান্নার স্বাদ বাড়ানোই নয়, ভাইরাল ইনফেকশন প্রতিরোধ করতে এটি খুবই উপকারী। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও এটি সাহায্য করে।

3

Pharmacy / Stay Hydrated This Summer by Eating These Foods

« on: August 09, 2018, 12:39:34 PM »

Eat your water

According to the old rule of thumb, you're supposed to drink eight glasses of water per day (and some experts recommend even more). That can seem like a daunting task on some days, but here's the catch: You don't have to drink all that water. Roughly 20% of our daily H2O intake comes from solid foods, especially fruits and vegetables.

It's still important to drink plenty of water—especially in the summertime—but you can also quench your thirst with these 15 hugely hydrating foods, all of which are at least 90% water by weight.


 1. Cucumber শসা (Water content: 96.7%)
 2. Iceberg lettuce: লেটুস (Water content: 95.6%)
 3.Celery: সেলারি, শাকবিশেষ (Water content: 95.4%)
 4. Radishes: মূলা (Water content: 95.3%)
 5. Tomato: টমেটো (Water content: 94.5%)
 6. Green peppers:ক্যাপসিকাম (Water content: 93.9%)
 7.Cauliflower:ফুলকপি
 (Water content: 92.1%)
 8. Watermelon:তরমুজ (Water content: 91.5%)
 9. Spinach: পালংজাতীয় একধরনের শাক (Water content: 91.4%)
 10. Star fruit:কামরাঙা (Water content: 91.4%)
 11. Strawberries:স্ট্রবেরি (Water content: 91.0%)
 12. Broccoli:ব্রোকলি (Water content: 90.7%)
 13. Grapefruit:জাম্বুরা (Water content: 90.5%)
 14. Baby carrot:গাজর (Water content: 90.4%)
 15. Cantaloup:খরবুজ (Water content: 90.2%)

4

Pharmacy / ইন্টারমিটেন্ট ডায়েট মানে কী?

« on: August 08, 2018, 09:34:06 AM »

ইন্টারমিটেন্ট ডায়েট’ নামের একধরনের ডায়েট চর্চা এখন গোটা পৃথিবীতেই জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। এই ইন্টারমিটেন্ট ডায়েট আসলে কী?

ইন্টারমিটেন্ট ডায়েট হচ্ছে সপ্তাহে বা দিনে একটা নির্দিষ্ট সময় না খেয়ে থাকার ডায়েট। নারী ও পুরুষভেদে এই না খেয়ে থাকার সময়সূচি আলাদা। সহজ কথায় বললে এটি সপ্তাহে এক দিন, দুই দিন বা কখনো কখনো টানা তিন দিন একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত শুধু পানি আর ফলের রস পান করে থাকার ডায়েট। যেমন সপ্তাহে দুই দিন মানে ৪৮ ঘণ্টা শুধু পানি বা চিনি ছাড়া ফলের রস পান করা আর পাঁচ দিন স্বাভাবিক খাবার খাওয়া। ওই দুই দিন সারা দিনে ৫০০-৬০০ ক্যালরি খাওয়া যাবে। আবার এক দিন (২৪ ঘণ্টা) না খেয়ে পরদিন স্বাভাবিক খাওয়াদাওয়াও করা যায়।

ঢাকার বারডেম জেনারেল হাসপাতালের বিভাগীয় প্রধান ও প্রধান পুষ্টি কর্মকর্তা শামসুন্নাহার নাহিদ বলেন, এটি একধরনের উপবাস বা ফাস্টিং। একে বলে লিন গেইন প্রটোকল। ইন্টারমিটেন্ট ডায়েটের জনপ্রিয় ছয় ধরনের ডায়েট আছে। এর প্রতিটিই একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত খাবার না খেয়ে এরপর খাওয়ার পদ্ধতি। সাধারণত আমরা যে ধরনের খাবার খাই, তা আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজন এবং এর সঙ্গে অভ্যস্ততার ব্যাপার আছে। সব ধরনের স্বাস্থ্যকর ও পরিমিত খাবারই শরীরের জন্য উপকারী।
ইন্টারমিটেন্ট ডায়েটে লম্বা সময় ধরে না খেয়ে থাকলে শরীর খারাপ করতে পারে। তা ছাড়া এ ধরনের ডায়েট শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এতে তাৎক্ষণিকভাবে ওজন কমেছে মনে হলেও পরবর্তী সময়ে এর ফল ভালো হয় না। এতে চুল পড়া, চেহারায় ভাঁজ পড়ে যাওয়া, বয়সের ছাপ, তলপেট বড় হয়ে যাওয়া, কিছুদিন পর হুট করে ওজন বেড়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে। অনিয়মিত খাবার খাওয়ার জন্য অনেক সময় খাবার হজমে সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া খাবার খাওয়ার পর বমি, পেট খারাপ, প্রেশার বেড়ে বা কমে যাওয়ার মতো সমস্যাও হয়। নিয়মিত খাবার খেয়ে একটু শারীরিক পরিশ্রম করলে ওজন কমে। কিন্তু কখনো কখনো খাবার খেয়ে এরপর না খেয়ে থাকলে ওজন কমার থেকে শরীরে নানা অসুখের বাসা বাঁধার আশঙ্কাই প্রবল।

সাধারণত কোথাও দাওয়াতে যাওয়ার আগে ওয়ারিয়র ডায়েটের প্রতি সবার আগ্রহ দেখা যায়। এটি হচ্ছে সারা দিন না খেয়ে রাতে এক বেলা ইচ্ছামতো খাওয়ার ডায়েট। তবে এতে ভালোর থেকে খারাপের আশঙ্কাই বেশি। অনেক সময় বাড়িতে কোনো বিশেষ অনুষ্ঠানের আগে অনেকে হুট করে ওজন কমাতে চাইলে এক সপ্তাহ বা দুই সপ্তাহ এ ধরনের ডায়েট করেন। খেয়াল রাখতে হবে, এ ধরনের ডায়েটের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ পুষ্টিবিদের সঙ্গে কথা বলতে হবে। আর যেকোনো ধরনের ইন্টারমিটেন্ট ডায়েট করতে হবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মেনে।

 যাদের জন্য নয়

*গর্ভবতী

*উচ্চ বা নিম্নরক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের রোগী হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত যে কেউ

*বুকের দুধ খাওয়ানো মা

*রক্তশূন্যতার রোগী এবং

*২৫ বছরের কম বয়সীদের জন্য এই ইন্টারমিটেন্ট ডায়েট নয়।

5

Pharmacy / The truth about Stomach Acid (Importance and Risks)

« on: August 07, 2018, 12:13:23 PM »

Gastric acid or stomach acid, is a digestive fluid formed in the stomach and is composed of hydrochloric acid (HCl), potassium chloride (KCl) and sodium chloride (NaCl). The acid plays a key role in digestion of proteins, by activating digestive enzymes. Gastric acid is produced by cells in the lining of the stomach, which are coupled in feedback systems to increase acid production when needed. Other cells in the stomach produce bicarbonate, a base, to buffer the fluid, ensuring that it does not become too acidic. These cells also produce mucus, which forms a viscous physical barrier to prevent gastric acid from damaging the stomach. The pancreas further produces large amounts of bicarbonate and secretes bicarbonate through the pancreatic duct to the duodenum to completely neutralize any gastric acid that passes further down into the digestive tract.

Symptoms of Stomach Acid Imbalance

    Bloating
    Belching
    Pain or tenderness in the middle of the abdomen
    Excessive feeling of fullness
    Fungal infections, such as candida
    Indigestion
    Diarrhea or constipation
    Food allergies
    Nausea and vomiting
    Undigested foods in stools
    Heartburn
    Vitamin and mineral deficiencies
    Fatigue
    Autoimmune disorders

Causes of Stomach Acid Imbalance


1. The most salient cause for this problem is the deficiency of vitamins and minerals necessary for the production and absorption of acids. Malnutrition and poor eating habits can also cause a deficiency in vitamins and minerals leading to an imbalance in stomach acid production. Alcohol and substance abuse can contribute to this imbalance.
2. Stress is another cause that can result in the imbalance of stomach acid as it interferes with the proper production of hydrochloric acid.
3. Another cause is the Helicobacter pylori or H pylori. This spiral-shaped bacterium found in the stomach can attach to stomach cells and interfere with stomach acid production resulting in an imbalance. Stomach acid imbalance can occur with age. This is because the production of stomach acids decreases with age.


20 Foods To Lower Acidity In Stomach Naturally

1. Ginger

2. Banana

3. Melon

4. Raw Spinach

5. Parsley

6. Garlic
 
8. Lettuce

9. Zucchini
.
10. Citrus Fruits
 
11. Nuts

13. Sunflower Seeds

14. Flax Seeds

15. Eggs

16. Curd

17. Millet

18. Cinnamon

19. Mustard
 
20. Curry Leaves



For  detail: Read more at: https://www.boldsky.com/health/nutrition/2017/twenty-foods-to-lower-acidity-in-stomach-naturally/articlecontent-pf142311-109722.html




Treatment for Stomach Acid Imbalance

The most common treatment for an imbalance of stomach acid is antacid. However, it is important to use antacid in moderation as antacids reduce the amount of stomach acid, which can be disastrous if the symptoms are caused by low stomach acid production. Therefore, any symptoms of stomach acid imbalance should be reported to a doctor. Untreated symptoms of acid imbalance can lead to damaged stomach lining, ulcers, strictures and even cancer. Medication may be prescribed depending on the cause of the symptoms. Meanwhile, there are some natural remedies that may be beneficial in reducing the symptoms associated with stomach acid imbalance.

    Reduce stress
    Eat frequently
    Avoid skipping meals
    Eat small meals
    Include foods high in complex carbohydrates
    Avoid spicy and oily foods
    Avoid stale and fatty foods
    Avoid acidic foods
    Drink plenty of water
    Avoid drinking alcohol and coffee

The imbalance in stomach acid production can lead to various problems. These problems may become chronic and have long-term complications. Therefore, any persistent symptom of stomach acid imbalance requires medical attention.

6

Pharmacy / Is it safe to drink Hot or Cold beverages during your pregnancy?

« on: August 06, 2018, 12:06:38 PM »

It's true that you can feel the temperature of foods/liquids you consume for a certain distance down your esophagus. However, your baby is all the way down in your uterus, which is on the other side of your stomach. Your stomach heats/cools things to exactly body temperature as it digests, so your baby isn't actually exposed to temperature differences based on what you eat or drink. It is perfectly safe to consume both hot and cold drinks while pregnant.

Benefits of Drinking Warm Water During Pregnancy:

Drinking tepid or lukewarm water renders many health benefits to both you and your baby. They are:

1. Warm water helps to detoxify your body to help prevent morning sickness, heartburn, etc. and thereby promotes healthy functioning   of your body
2. It helps to ensure proper and healthy bowel movement and relief from constipation and acidity.
3. Warm water is responsible for improving blood flow in your body. A glass of warm water daily, especially with a small quantity of lemon in it, helps to boost stamina and energy levels in the mothers thereby keep fatigue away.
4. Warm water also helps to keep cold, cough and flu at bay and ensures the proper bronchial health of both of you.

7

Pharmacy / কিডনি রোগ প্রতিরোধ করবেন কীভাবে?

« on: August 04, 2018, 12:39:54 PM »

বিভিন্ন গবেষণা মতে, বাংলাদেশে প্রায় দুই কোটি লোক কিডনি রোগে আক্রান্ত। কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করলে কিডনি রোগ অনেকটাই প্রতিরোধ করা যায়।

এ বিষয়ে এনটিভির নিয়মিত আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিন অনুষ্ঠানের ৩১৫০তম পর্বে কথা বলেছেন অধ্যাপক ডা. এম এ সামাদ। বর্তমানে তিনি বিআরবি হাসপাতালের কিডনি রোগ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে কর্মরত।

প্রশ্ন : জীবনযাপন প্রণালি কিডনি রোগে আক্রান্ত করতে কতটুকু ভূমিকা পালন করে?

উত্তর : দেখুন, ডায়াবেটিস জীবনযাপনের সঙ্গে জড়িত। উচ্চ রক্তচাপ জীবনযাপনের সঙ্গে জড়িত। গ্লুমেরুলো নেফ্রাইটিসটা হয়তো অতটা জড়িত নয়। তবে ওজন বাড়ে জীবনযাপনের ধরনের কারণে। ধূমপান জীবনযাপনের ধরন। আমরা যে খাবারে লবণ খাচ্ছি প্রতিনিয়ত, সেটা জীবনযাপন। আমরা যে ব্যায়াম করছি সব সময়, এটা জীবনযাপনের ধরন। জীবনযাপনের ধরন যদি পরিবর্তন করা হয়, তাহলে কিডনি রোগ অনেকটাই প্রতিরোধ করা যায়। 

আটটি পয়েন্ট রয়েছে, যেগুলো চর্চা করলে কিডনি ভালো রাখা যায়। আমরা যদি প্রতিদিন ১৫ মিনিট করে হাঁটি, তাহলে  গড় আয়ু বেড়ে যেতে পারে তিন বছর। এরপর প্রতি ১৫ মিনিটের জন্য দুই বছর করে, আমরা যদি তরুণ বয়স থেকে প্রতিদিন ৯০ মিনিট করে হাঁটতে পারি, তাহলে আমাদের গড় আয়ু বেড়ে যেতে পারে ১৩ বছর। অর্থাৎ আমরা যদি প্রতিদিন ব্যায়াম করি, তাহলে কিডনি রোগ প্রতিরোধ হবে, ডায়াবেটিস প্রতিরোধ হবে, উচ্চ রক্তচাপ হবে। আমরা সুস্থ থাকব।

এরপর আসে খাবারের কথা। আমরা যদি ভারসাম্যপূর্ণ খাবার খাই, ওজন যা থাকার দরকার ছিল, সেটিই রাখি, আমরা যদি স্থূল হয়ে না যাই, সেই ক্ষেত্রে আমাদের কিডনি ভালো থাকবে। সে ক্ষেত্রে মাছ, মাংস, ডিম, দুধ- যেটা প্রোটিন, হোল গ্রেইন, এগুলো খাবো। পরিশোষিত খাবার খাব না। চর্বি জাতীয় খাবার যেটা প্রাণীর বেশি রয়েছে, কোলেস্টেরল বেশি থাকে, গরু, খাসির মাংস, এগুলো এড়িয়ে যাব। প্রতিদিন আমরা পানি পান করব। ঘণ্টায় ঘণ্টায় যেন পানি পান করি। দিনে যেন আড়াই থেকে তিন লিটার পানি পান করি। যাদের পাথর, যাদের ইনফেকশন রয়েছে, যারা মাঠে রোদে কাজ করে, তাদের দিনে তিন থেকে চার লিটার পানি অথবা পানি এই পরিমাণ পান করবে যেন প্রস্রাবের রং পানির মতো হয়। অথবা এক থেকে দেড় লিটার প্রস্রাব হয়। তাহলে এরা ভালো থাকবে। আমরা যত্রতত্র ব্যথানাশক ওষুধ কিনে খাব না। যখন ব্যথার ওষুধ খাব, তখন তার সঙ্গে প্রচুর পরিমাণ পানি পান করব। তাহলে যে ক্ষতিকর দিকটা রয়েছে, সেটি অনেকাংশে কমে যাবে। আমরা ধূমপান করব না। ধূমপান কেবল ক্যানসারই করে না। এটি কিডনিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। কাজেই আমরা এটা পরিত্যাগ করব। পকেটের টাকা পকেটে রেখে দেব। এভাবে যদি জীবনযাপনের ধরন পরিবর্তন করা যায়, তাহলে ভালো থাকা যায়।

8

Pharmacy / নারী-পুরুষ একসঙ্গে কাজ করতে পারে, তাদের মস্তিষ্ক না

« on: August 02, 2018, 11:01:26 AM »

কর্মক্ষেত্রে বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একে অন্যকে সহযোগিতা করতে আমরা দলবদ্ধ হয়ে কাজ করে থাকি। অনেক সময় মতের মিল হয় না। বিশেষত লিঙ্গ প্রশ্ন এলে।

ঢাকা: কর্মক্ষেত্রে বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একে অন্যকে সহযোগিতা করতে আমরা দলবদ্ধ হয়ে কাজ করে থাকি। অনেক সময় মতের মিল হয় না। বিশেষত লিঙ্গ প্রশ্ন এলে।

এর কারণ উঠে এসেছে সম্প্রতি একটি জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে নারী এবং পুরুষের মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশ আলাদা আলাদাভাবে সক্রিয় থাকে। ডা. অ্যালান রেইস বলেন, বিষয়টা এমন নয়- নারী বা পুরুষ একে অন্যকে সহযোগিতা করতে পারে না।
এই গবেষণার জ্যেষ্ঠ স্বত্তাধিকারী এবং স্ট্যাম্পফোর্ড ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিনের অধ্যাপকের মতে, বরং তাদের সহযোগিতা করার ক্ষেত্রে সামান্য পার্থক্য আছে।

অতীতের গবেষণায় নারী-পুরুষের সহযোগিতা করার ক্ষেত্রে পার্থক্য খুঁজে পাওয়া না গেলেও, নতুন গবেষণায় দেখা যাচ্ছে- যখন নারী এবং পুরুষ একসঙ্গে সমস্যা সমাধান করতে যান তাদের কৌশলগত কিছু পার্থক্য থাকে। একজন পুরুষ সমস্যা সমাধান করার ক্ষেত্র সামগ্রিকভাবে চিন্তা করে, কোনো বিষয় সম্পর্কে দৃশ্যকল্পনা তৈরি করে। অন্যদিকে নারীরা সমস্যার একটি একটি বৈশিষ্ট্য ধরে ধরে সমাধান করে এবং তুলনা করে। নারীরা সূত্রের ব্যবহারও বেশি করে থাকে। একজন পুরুষ কৌশল অবলম্বন করার ক্ষেত্রে গাণিতিক নমূনা নির্ধারণ করে ভেন চিত্র তৈরি করে।

রেইস এবং তার সহকর্মীরা মোট ২২ জনকে গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত করেন- নারী এবং পুরুষের চিন্তার পার্থক্য খুঁজে বের করতে।  তারা বলেন, “নারী এবং পুরুষের চিন্তায় যে পার্থক্য এটা দেখে বিশ্মিত হওয়ার কিছু নেই। নানা দিক থেকে বিষয়টি খুব স্বাভাবিক”। দলবদ্ধ হয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে এই গবেষণা খুবই কার্যকর ভূমিকা পালন করবে। বিশেষত, বিশেষ শিশুরা যাদের সামাজিক আচরণগত সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য আরও বড় আকারে এই গবেষণা চালানো হলে চিকিৎসা ক্ষেত্রেও নতুন দ্বার উন্মুক্ত হবে।

বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা নিয়ে যেসব শিশুরা জন্ম নেয়, তারা হতাশা, উদ্বিগ্নতাসহ নানা অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ করতে পারে না। সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রেও তারা সিদ্ধান্তহীনাতায় ভোগে। আরও গভীরভাবে গবেষণা করা হলে, তাদের সঙ্গে সেতুবন্ধন সৃষ্টি করা যাবে, যোগ করেন রেইস।



http://www.banglanews24.com/health/news/bd/496633.details

9

Pharmacy / রসুনের দোষগুণ

« on: August 01, 2018, 11:16:45 AM »

সাত হাজার বছর আগে মধ্য এশিয়ায় রসুনের প্রচলন ছিল। এর পর আফ্রিকা ও ইউরোপে এর প্রচলন শুরু হয়। এলিফ্যান্ট ওয়াইল্ড, ক্রো, ফিল্ড, পার্ল—এ ধরনের বিভিন্ন রকম রসুন সারা পৃথিবীতে পাওয়া যায়।

হাজার বছর ধরে খাদ্য ও ওষুধ উভয় রূপে রসুন ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কীটনাশক হিসেবেও এর ব্যবহার রয়েছে। শ্বাসযন্ত্রের রোগ, দুর্বল পরিপাক এসবের চিকিৎসায় এটি ব্যবহৃত হয়। প্রাচীন গ্রিক, রোমান সৈনিক ও নাবিকরা নিয়মিত রসুন গ্রহণ করতেন।

১ থেকে ৩ কোয়া (৩-৯ গ্রাম) রসুনে পাওয়া যায় কার্বোহাইড্রেট ৩৩ দশমিক শূন্য ৬ গ্রাম, শূন্য দশমিক ৫ গ্রাম ফ্যাট, প্রোটিন ৬ দশমিক ৩৬ গ্রাম, ৩১ দশমিক ২ মিলিগ্রাম ভিটামিন-সি, ক্যালসিয়াম ১৮১ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেশিয়াম ২৫ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১৫৩ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৪০১ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ১৭ মিলিগ্রাম, লৌহ ১ দশমিক ৭ মিলিগ্রাম, ম্যাঙ্গানিজ ১ দশমিক ৬৭২ মিলিগ্রাম, জিঙ্ক ১ দশমিক ১৬ মিলিগ্রাম।

রসুনের এলিসিন নাইট্রিক অক্সাইডের উৎপাদন বৃদ্ধি করে রক্তবাহিকাগুলোর অনমনীয়তা দূর করে। ফলে রক্তবাহিকা শিথিল হয়ে মোট রক্তচাপ হ্রাস পায়।

রসুনের এলিসিনসহ অন্যান্য উদ্বায়ী উপাদানের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও ছত্রাকবিরোধী ক্রিয়া রয়েছে। রসুনের সেলেনিয়াম নামে খনিজ উপাদানকে হৃদয় রক্ষাকারী খনিজ বলা হয়।

রসুন বেটা ক্যারোটিন, জ্যানথিন ও ভিটামিন-সি’র মতো ফ্ল্যাভোনয়েড ধারণ করে, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। ভিটামিন-সি সংক্রমণের (ইনফেকশন) বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে।

রসুনের অ্যাজোইনের অ্যান্টিইনফ্লামেটরি গুণ সোরিয়াসিসের চিকিৎসায় উপকারী।

তবে রসুনের কিছু নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে। যেমন :

রসুন মুখের দুর্গন্ধের জন্য দায়ী এবং এর মূল কারণ হলো রসুনের উদ্বায়ী তরল অ্যালাইল মিথাইল সালফাইড।

রসুন থেকে অ্যালার্জি সৃষ্টি হতে পারে, যার লক্ষণ হলো ডায়রিয়া, মুখ ও গলার আলসার, শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা ইত্যাদি। দীর্ঘদিন রসুনের সম্পূরণের ফলে অতিরিক্ত ঘাম নিঃসরণ, তন্দ্রা ভাব, রক্তক্ষরণ, চুলকানি, অনিয়মিত ঋতুস্রাব হতে পারে।

সৈয়দা তাবাসসুম আজিজ : সহকারী অধ্যাপক, খাদ্য ও পুষ্টি বিভাগ, গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজ।

10

Pharmacy / 15 Foods That Boost the Immune System

« on: July 29, 2018, 11:10:02 AM »

Immune system boosters

Feeding your body certain foods may help keep your immune system strong. If you're looking for ways to prevent winter colds and the flu, your first step should be a visit to your local grocery store. Plan your meals to include these 15 powerful immune system boosters.

    Citrus fruits
    Red bell peppers
    Broccoli
    Garlic
    Ginger
    Spinach
    Yogurt
    Almonds
    Turmeric
    Green Tea
    Kiwi
    Papaya
    Poultry
    Sunflower seeds
    Shellfish

Please visit this site for details:  https://www.healthline.com/health/food-nutrition/foods-that-boost-the-immune-system

11

Pharmacy / Let's talk about the benefits of Mango

« on: July 25, 2018, 11:04:08 AM »

This tasty fruit has tons of health benefits, and there are many of them that we are not even aware of. Here are just a few of them.

 

VITAMIN POWERHOUSE

One small mango provides a quarter of your recommended daily allowance for vitamin C, nearly two thirds of your daily quota for vitamin A, good amounts of vitamin E and fibre. They also contain vitamin K, phosphorus and magnesium. Mangoes are particularly rich in potassium which can help reduce the risk of high blood pressure. Mangoes are high in fibre, but low in calories (approx. 110 per average sized mango), fat (only 1 gram) and sodium. For those of us who are physically active, eating mangoes is a great way to replenish that lost potassium.

 

IMPROVE DIGESTION SYSTEM

Mangoes are very beneficial for people suffering from acidity because its enzymes help to relieve indigestion problems. The Bio-active elements present in mango aid digestion. The enzymes of the mango clean the bowel and are an ideal antidote for all toxic effects inside the body. They also provide sufficient resistance to fight any germs and afflictions.

 LOWER CHOLESTEROL

High level of soluble dietary fibre, Pectin and vitamin C present in mangoes helps to lower serum cholesterol levels, specifically Low-Density Lipoprotein (LDL) Cholesterol.

 

IMPROVED CONCENTRATION POWER, MEMORY AND MENTAL WEAKNESS

Mangoes are useful for children who have difficulty concentrating in studies as it contains glutamine acid, which boosts memory and keeps cells active. Mangoes also contain a lot of tryptophan and the precursor of the "happiness-hormone" serotonin.

 

LOWER THE RISK OF ANAEMIA

It's a known fact that Mango is rich in Iron. People who suffer from anaemia can regularly take mango along with their dinner. The vitamin C in the mango enhances the absorption of iron from food and vegetables, preventing anaemia in vegetarians.

 

PREVENT VITAMIN A DEFICIENCY

Mangoes are an excellent natural source for pro-vitamin A, which plays an important role in the development of the placenta and the fetus. It influences growth, metabolism of skin, mucus membranes, teeth, and retina.

 

PREVENT CANCER

Low in calories and high in dietary fibre, mangoes are packed with vitamins, antioxidants and minerals. Recent studies suggest they are also effective against cancer. The phenols in mangoes have healing and cancer-preventing capacities. Mangoes are one of the best sources of powerful antioxidants that neutralise free radicals. Free radicals can damage cells and lead to heart disease, cancer, premature aging and degenerative diseases. There is a strong link between eating lots of fibre and a lower risk of cancers of the gastrointestinal tract.

 

BEAUTY AIDS

Having mangoes regularly makes the complexion fair and the skin soft and shining. Mangoes also help in clearing clogged pores that causes acne.

 

PREVENT BLEEDING

Because of its content in vitamin C and calcium, the mango tightens the capillary vessels and prevents bleedings of inner parts.

 

LOW CALORIE FOOD

Mangoes are considered a 'high volume' food, meaning we get a lot of food for a relatively small amount of calories – one mango contains around 135 calories. However, they are quite high in natural sugar with one mango containing around 30g.

 

DRY COUGH

Mangoes eliminate all kinds of bronchial congestion and gives relief from coughs.

 

MANGO FOR WOMEN

Generally, women after menopause become weak, and they should take mangoes and other fruits rich in iron. A pregnant woman should eat at least one mango a day - the calcium and magnesium of the mango relaxes the muscles, relieves stress and prevents abortion.

12

Pharmaceutical Analysis and Quality Control / Some definition regarding Pharmaceutical Analysis and Method Validation

« on: July 25, 2018, 10:48:04 AM »

Find herewith the attached file.

13

Pharmacy / টাইফয়েড জ্বর বেশি হওয়ার কারণ কী?

« on: July 21, 2018, 09:41:28 AM »

টাইফয়েড জ্বর বেশ প্রচলিত একটি রোগ। অনেকেই হয়তো ইতিমধ্যে এই রোগে ভুগেছেন। টাইফয়েড জ্বর এত বেশি হওয়ার কারণের বিষয়ে এনটিভির নিয়মিত আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিন অনুষ্ঠানের ৩১৪৩তম পর্বে কথা বলেছেন ডা. রিয়াজ মোবারক। 

ডা. রিয়াজ মোবারক বর্তমানে ঢাকা শিশু হাসপাতালের এইচ ডিইউ ও আইসেলেশন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে কর্মরত।

প্রশ্ন : টাইফয়েড জ্বরের কথা বলছিলেন। এর লক্ষণগুলো কীভাবে প্রকাশ পাবে? কতদিন ধরে এই জ্বর চলতে থাকবে?

উত্তর : যদি সাতদিনের বেশি জ্বর হয়, আমরা আশঙ্কা করি এটি টাইফয়েড জ্বর। টাইফয়েড জ্বর খুব প্রচলিত আমাদের দেশে। এটি সবার মধ্যে হয়, অনেকবার হয়। টাইফয়েড কিন্তু খুব সহজ অসুখ নয়। টাইফয়েড থেকে অনেক রকম অসুবিধা হতো এক সময়। সমস্যা হতো।

প্রশ্ন : টাইফয়েড জ্বর এত প্রচলিত কেন?

উত্তর : আমাদের এখন একটি প্রবণতা বাইরের খাবার খাওয়ার। আপনি দেখবেন এখন প্রচুর ফাস্টফুডের দোকান। এই খাবারের দোকানগুলো খুব আকর্ষণীয়। তারা সবকিছুই করছে। তবে আমার ধারণা, এদের রান্নাবান্নার ব্যবস্থা তেমন স্বাস্থ্যকর নয় বা খাবার পরিবেশনের আদর্শ তারা ধরে রাখতে পারে না। কিন্তু মানুষের আকর্ষণ, বিশেষ করে বাচ্চাদের আকর্ষণ এই ফাস্টফুডের প্রতি তীব্র। তারা এগুলো খাচ্ছে এবং তারা বায়নাও ধরে। এ থেকে আমার মনে হয় টাইফয়েড হওয়ার আশঙ্কা খুব বেশি।

একটি সময় ছিল, আমরা চটপটি, ফুচকাকেই দোষ দিতাম। খাবারের দোকানগুলো ফুড হাইজিন খুব বেশি মেনে চলছে না। টাইফয়েড হওয়ার এগুলো একটি বিশেষ কারণ। এই জন্য আমাদের সচেতন হতে হবে।

অবশ্য বাসায় মা-বাবার খাবার তৈরি করাটাও মুশকিল। বাবা- মা দুজনেই যদি চাকরিজীবী হন, খাবারের ব্যাপারে নির্ভর করতে হয় গৃহ পরিচারিকার ওপর। তাদের রান্না অনেক সময় বাচ্চাদের পছন্দ হয় না। এখনকার ছেলেমেয়েরা খাবারে একটু বৈচিত্র্য পছন্দ করে। ভাত, মাছ, ডাল এসব জিনিস তারা খুব বেশি খেতে চায় না। বাসার খাবার ভালো লাগছে না। ফাস্টফুড খেতে বাইরে চলে যাচ্ছি।

14

Pharmacy / কলার ১০ গুণ

« on: July 21, 2018, 09:37:39 AM »

স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েব সাইট হেলদি ফুড টিম জানিয়েছে দেহের ১০ টি সমস্যার কথা যা রোধে কলা খাওয়া বেশ উপকারী।


১. কলা শক্তির (এনার্জি) অত্যন্ত ভালো উৎস। এর ফলে অনেক খেলোয়াড়কেই বেশি পরিমাণ কলা খেতে দেখা যায়।

২. কলার মধ্যে রয়েছে এমাইনো এসিড, যেটি মানসিক চাপ রোধক হিসেবে কাজ করে। এর মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়াম- যা বিষণ্ণতা রোধে কাজ করে।

৩. কলার মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং সামান্য পরিমাণ লবণ যা হৃদপিণ্ড ভালো রাখতে সাহায্য করে; এটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও কাজ করে।

৪. প্রতিদিন একটি করে কলা খাওয়া স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।

৫. এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ আয়রন, যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায় এবং যেসব রোগীর রক্তস্বল্পতা বা এনিমিয়া রোগ রয়েছে তাদের জন্য এটি বেশ উপাদেয়।

৬. কলা দেহের হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।

৭. সন্তানসম্ভবা নারীর জন্য কলা খাওয়া খুবই উপকারী। কেননা এটি সকালেবেলার  দুর্বলতা কাটাতে কাজ করে এবং রক্তের শর্করার সামঞ্জস্য বজায় রাখে।

৮. কলা পাকস্থলির এসিডকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং পাকস্থলির আলসার রোধে কাজ করে।

৯. এর মধ্যে ছয় ধরনের ভিটামিন রয়েছে, যা রক্তে শর্করা গঠনে কাজ করে।

১০.এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার। রোজ সকালে এটি পাকা কলা খাওয়া আপনার কোষ্টকাঠিন্য দূর করে শরীরকে সুস্থ রাখবে।


https://www.ntvbd.com/health/5430/%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A7%A7%E0%A7%A6-%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A3

15

Pharmacy / এসিডিটি কমাতে চার খাবার

« on: July 16, 2018, 11:10:54 AM »

আপনি কি প্রায়ই পেট ও বুক জ্বালাপোড়ার সমস্যায় ভোগেন? খাওয়ার পর কি পেট ফাঁপা বা ফোলা ভাব হয় আপনার? উত্তর হ্যাঁ হলে আপনি হয়তো এসিডিটির সমস্যায় ভুগছেন।

এসিডিটি ও বুক জ্বালাপোড়া একটি প্রচলিত সমস্যা। তবে কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলো খাদ্যতালিকায় রাখলে এসিডিটির সমস্যা অনেকটাই উপশম করা যায়।

এসিডিটি কমায় এমন কিছু খাবারের নাম জানিয়েছে জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই। আসুন, জানি সেগুলো।

১. ওটমিল

এসিডিটির সমস্যায় ভুগলে সকালের নাশতায় ওটমিল খেতে পারেন। ওটমিল কেবল স্বাস্থ্যকর আঁশ বা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের জন্য সমৃদ্ধ নয়, এটি সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এটি পাকস্থলী থেকে বাড়তি এসিড বের করে এসিডিটি কমায়। ওটমিল স্ন্যাকস হিসেবেও ফলের সঙ্গে খেতে পারেন।

২. আদা

আদা ভেষজ উপাদান হিসেবে অসাধারণ, এটা প্রায় সবারই জানা। আদা প্রাকৃতিকভাবে এসিডিটি কমাতে কাজ করে। এটি গাট ভালো রাখে। এসিডিটি কমাতে আদার চা পান করতে পারেন।

৩. কলা

প্রতিদিন একটি কলা খেলে এসিডিটি দূরে থাকে। কলা খুবই পুষ্টিকর একটি ফল। এর মধ্যে রয়েছে আঁশ, পটাশিয়াম। এটি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। কলার মধ্যে রয়েছে প্রদাহরোধী উপাদান। এটি পাকস্থলী থেকে এসিড কমিয়ে এসিডিটি দূর করে।

৪. মুরগির মাংস

মুরগির মাংস, মুরগির মাংসের স্যুপ এসিডিটি কমাতে উপকারী। তবে এ ক্ষেত্রে মুরগির মাংস খুব ঝালমসলা দিয়ে রান্না করবেন না। অল্প তেল ও অল্প মসলায় রান্না করা মুরগির মাংস এসিডিটি প্রতিরোধে সহায়ক।