Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - sadia.ameen

Pages: 1 [2] 3 4 ... 18
16


বেলা যখন পাঁচটা/ছয়টা, তখন ঘড়ির দিকে না তাকিয়েও বুঝে ফেলা যায় পেটের ইঁদুরের একটু আধটু দৌড়াদৌড়িতে। হালকা ক্ষুধা ও ঘুম ঘুম ভাব কাজকর্মে বাঁধা ফেলতে শুরু করে। দুপুরের খাবারের পর এই সময়টাতে আবার যখন ক্ষুধা অনুভূত হতে থাকে তখন অনেকেই ক্ষুধা মেটাতে নানান ধরণের নাস্তা খেয়ে থাকেন। যদিও হালকা খাবার খাওয়া হয়, এই সময়ে কিন্তু বেশীরভাগ সময়েই স্বাস্থ্যের জন্য হানিকারক খাবারের প্রতি নজর যায় সবার। আবার অনেকে স্বাস্থ্যসম্মত ভেবেই খেয়ে নিচ্ছেন সময় অনুপযোগী কিছু খাবার যার প্রভাব পড়ছে দেহে। আসুন দেখে নেই স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কোন কোন খাবার বিকালের নাস্তায় খাবেন না।
এনার্জি ড্রিংক/ কোমল পানীয়

অনেকেই ভাবেন বিকেলে নাস্তার সময় এনার্জি ড্রিংক বা অন্য কোনো কোমল পানীয় একসাথে দুটি কাজ করবে। কাজ করার শক্তি দেবে ও ক্ষুধা ভাব দূর করবে। কিন্তু এটা একটি অনেক বড় ভুল ধারণা। এনার্জি ড্রিংকে শুধুমাত্র চিনি ও ফ্যাটের পরিমাণ বেশি থাকে যা খালি পেটে খেলে সরাসরি দেহে ফ্যাট হিসেবে জমা হয়। কারণ এনার্জি ড্রিঙ্কে শুধুমাত্র ফ্যাট ও চিনি রয়েছে, কোন ফাইবার নেই। তাই খালিপেটে এনার্জি ড্রিংক বা অন্য কোন কোমল পানীয় এড়িয়ে চলুন।
নোনতা বিস্কুট

বিকালের নাস্তায় সাধারণত বিস্কুটের প্রাধান্য দেখা যায়। অনেকেই তেলে ভাজা আলুর চিপসকে স্বাস্থ্যহানিকর মনে করে বিস্কুটকে বেছে নেন। বিস্কুটের মধ্যে নোনতা বিস্কুটকে অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর ধারণা করা হয়। কারণ নোনতা বিস্কুটগুলোতে ফ্যাট কম হয়,চিনিও নেই। কিন্তু ডায়টেশিয়ানদের মতে বিকালের নাস্তায় নোনতা বিস্কুট খুবই অস্বাস্থ্যকর একটি খাবার। এটা শুধুমাত্র ক্যালোরি, কার্বোহাইড্রেট ও অনেক বেশি সোডিয়াম দেহে প্রবেশ করায়। নোনতা বিস্কুটের চাইতে অনেক বেশি পুষ্টিকর খাদ্য হচ্ছে বাদাম। এলিসা জেইড বলেন, “বিকালের নাস্তায় বাদাম খাওয়ার অভ্যাস অনেক ভালো, এতে দেহ পুষ্টি পায়।“
আপেল

শুনেই ভ্রু কুঁচকে ফেলছেন? ভাবছেন আপেলের আবার কি সমস্যা, অনেক পুষ্টিকর একটি ফল ইত্যাদি। হ্যাঁ,তা অবশ্যই। আপেল অনেক বেশি ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ। কিন্তু তাই বলে বিকেলের নাস্তায় শুধুমাত্র একটি আপেল আপনার জন্য খুব বেশি ভালো কিছু নয়। বরং আপেল খাওয়ার কিছুক্ষণের মাঝেই আবার ক্ষুধা লাগবে ও আপনি আরও বেশি হাবিজাবি খেয়ে ফেলবেন। আপেলের সাথে আপনাকে আরও পুষ্টিকর কিছু যোগ করতে হবে। আপেলের সাথে আপনি কিছু বাদাম যোগ করতে পারেন।
ক্যান্ডি বার

অনেকেই বাইরে কোথাও থাকলে কিংবা অফিসে এই সময় চট জলদি খিদে মেটাতে ক্যান্ডি বার খেয়ে নেন। ক্যান্ডি বারের সামান্য পরিমাণ চকলেট ও ক্যাফেইন অবশ্যই আপনাকে খানিকক্ষণের জন্য চাঙা করে তুলবে কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই আবার আগের পর্যায়ে ফিরে যাবেন। কারণ এতে কোনো ফাইবার নেই। সুতরাং ক্যান্ডি বার খেলে আপনার তেমন কোনো লাভ হবে না। ক্যান্ডি বারের ফ্যাটটিই শুধু আপানার দেহে জমা হবে। এর বদলে চিনি বিহীন ডার্ক চকোলেট বার সাথে রাখতে পারেন।
আলুর চিপস

চটজলদি ক্ষুধা মেটাতে সহজেই হাতের কাছে পাওয়া যায় আলুর চিপস। সহজলভ্য বলে অনেকেই আলুর চিপস খেয়ে বিকেল সময়টা পার করে দেন। কিন্তু এটা আপনার স্বাস্থ্যের উপর কি প্রভাব ফেলছে তা ভাবেন না কেউই। অল্প পরিমানের প্রোটিন ও ফাইবার এবং অতিরিক্ত পরিমানের ফ্যাট সমৃদ্ধ এই আলুর চিপস শুধুমাত্র দেহে ফ্যাট হিসেবে জমা হবে। আর তাৎক্ষনিক এনার্জির বদলে আপনাকে আরও আলসে করে তুলবে। তাই বিকেল সময়টাতে আলুর চিপসের বদলে বুট জাতীয় কিছু খেতে পারেন। বাদামও অনেক উপযোগী একটি খাবার কারণ এতে সামান্য ফ্যাটের সাথে ফাইবার রয়েছে প্রচুর পরিমাণে।

17


শীতের সকালে একটু উষ্ণতার জন্য সবাই অস্থির। কেউ লেপের নিচে,কেউ আবার চায়ের কাপ কিংবা ধোঁয়া ওঠা পিঠার মাঝে খুঁজে নিচ্ছেন উষ্ণতা। সেই আরামের খোঁজ নিয়ে এলো এই টমেটো স্যুপ। শীতের সময়ে স্যুপের বাটিতে উষ্ণতা মিলবে তা বলাই বাহুল্য। কিন্তু এই স্যুপটি একটু বিশেষ। কেননা এতে ব্যবহার করা হয় এমন কিছু উপাদান,যা ঠাণ্ডার মৌসুমে দেহে যোগায় উষ্ণতা। সাথে কাশি ও সর্দি ভাব দূর করতেও সহায়তা করবে। খুব সহজে তৈরি করা যায় টমেটোর মজাদার স্যুপ। তাও একদম দেশি স্বাদে!

আসুন জেনে নেই রেসিপি।
উপাদান :

টমেটো ৪টি,
গাজর কুচি-১/৪ কাপ
রসুন কুচি ২ চা চামচ,
পেঁয়াজ কুচি ৪ চা চামচ,
কাঁচামরিচ কুচি ইচ্ছা মতন (বিচি ফেলে),
গোলমরিচের গুঁড়া সিকি চা চামচ,
লবণ আধা চা চামচ,
মাখন বা সরষের তেল- ৪ টেবিল চামচ (চাইলে কম দিতে পারেন)
ধনেপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ,
আদা-সামান্য
পনির-ইচ্ছা
সিরকা- ইচ্ছা অনুযায়ী
প্রস্তুত প্রণালী :

    -টমেটো টুকরো করে গাজর, পেঁয়াজ, রসুন, আদা এবং ৪ কাপ পানি সব একসঙ্গে দিয়ে জ্বাল দিন। পানি না দিয়ে চিকেন ষ্টক দিলে খুব ভালো হবে।
    -টমেটো গলে নরম হয়ে গেলে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন। এরপর তারের মোটা চালুন দিয়ে চেলে নিন।
    -তারপর চুলায় মাখন বা তেল গরম করুন। চেলে নেয়া মিশ্রণ আবার চুলায় দিন। ও জ্বাল দিতে থাকুন। বেশি পাতলা মনে হলে কর্ণ ফ্লাওয়ার গুলে দিতে পারেন। তবে না দেয়াই ভালো। জ্বাল দিয়ে ঘন করে নিন। গোলমরিচ গুঁড়ো ও লবণ দিন।
    -খাওয়ার আগে ধনেপাতা, কাঁচামরিচ, সিরকা, পনির ইত্যাদি মিশিয়ে নিন। চাইলে বিদেশী চীজও ব্যবহার করতে পারেন।


18


বর্তমান সময়ে ডায়াবেটিস পুরো বিশ্ব জুড়েই এক বিশাল সমস্যা। আর এটা প্রতিরোধের চেষ্টাও কম করা হচ্ছে না। চলছে গবেষণা, উদ্ভাবন করা হচ্ছে ওষুধ। এবার ইউনিভার্সিটি অব ইস্ট এংলিয়া ও কিং’স কলেজ লন্ডনের গবেষকরা জানিয়েছেন চকোলেট(কোকো), চা ও বেরি বা আঙ্গুর জাতীয় ফল খেলে ডায়বেটিসের ঝুঁকি কমিয়ে ফেলা যেতে পারে বহুলাংশে। কারণ এসব খাবারে রয়েছে ফ্ল্যাভোনয়েড যেমন এন্থোসিয়ানিন ও আরো কিছু পুষ্টিপদার্থ। এগুলো টাইপ ২ ডায়বেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।

Journal of Nutrition এ প্রকাশিত গবেষণা প্রবন্ধে বলা হয়, এসব খাবার প্রচুর পরিমাণে খেলে একইসাথে দেহের ইনসুলিনের মাত্রা কমে যাওয়া রোধ হয় ও রক্তে গ্লুকোজের সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয়। প্রায় ২০০০ নারীর উপর পরিচালিত গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই খাবারগুলো ডায়াবেটিস জনিত অসুস্থতার পাশাপাশি স্থূলতা, ক্যান্সার ও বিভিন্ন হৃদরোগ প্রতিরোধেও কার্যকর ভূমিকা পালন করে। অধ্যাপক টিম স্পেক্টর বলেন, “এটা খুব অবাক করার মত একটি ব্যপার। কারণ চকোলেট বা এ ধরণের কিছু খাবারকে সবাই এতদিন অস্বাস্থ্যকর বলেই জানতো। কিন্তু এগুলোর মাঝেই রয়েছে কিছু উপকারী রাসায়নিক পদার্থ। আমরা যদি এগুলো পৃথক করে টাইপ ২ ডায়বেটিস প্রতিরোধে কাজে লাগাতে পারি তবে সেটা হবে যুগান্তকারী এক পদক্ষেপ। ‘Intakes of Anthocyanins and Flavones Are Associated with Biomarkers of Insulin Resistance and Inflammation in Women’ শীর্ষক এ প্রবন্ধটি জানুয়ারির ২০ তারিখে প্রকাশিত হয়েছে।

19
ইন্টারনেটের এই স্বর্ণ যুগেও অনেকেই অনলাইন অ্যাকাউন্টে দুর্বল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করছেন। খুব সহজ এ সব পাসওয়ার্ডধারী অ্যাকাউন্ট প্রতিনিয়ত হ্যাকিং এর শিকার হচ্ছে, অথচ দোষ চলে যাচ্ছে অপারেটিং সিস্টেম বা ব্রাউজারের কাঁধেই। যে কেউ অনুমান করে বের করতে পারবেন এমন পাসওয়ার্ডের সংখ্যা কত সে নিয়ে প্রতি বছরের মত এবারো স্প্ল্যাশডাটা একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। তাতে দেখা গেছে, এবারের সবচয়ে দুর্বল পাসওয়ার্ডের জায়গা দখল করে নিয়েছে "123456" পাসওয়ার্ডটি। এর আগের বছর শীর্ষে ছিল “password”।

আজও অনেকেই মনে করেন কিবোর্ডের ওপরের সারির প্রথম ৬টি সংখ্যা শক্ত পাসওয়ার্ডের কাজ করে, সেটাই সবচাইতে ভয়ংকর ব্যাপার। তবে গত বছরের তালিকার শীর্ষের “password” তালিকা থেকে বাদ পরেনি, এবার সেটি দ্বিতীয় স্থান দখল করেছে। আরও অবাক করা বিষয় হচ্ছে, তৃতীয় স্থানে এসেছে “12345678”।

এবার নতুন দুটি পাসওয়ার্ড তালিকাতে যুক্ত হয়েছে। সেগুলো হচ্ছে “adobe123” ও “photoshop”। এই পাসওয়ার্ডগুলোর ব্যবহার সম্প্রতি হঠাৎ বেড়ে গেছে। তালিকার সর্বশেষ স্থানে রয়েছে বরাবরের মত “shadow” পাসওয়ার্ড।

আপনার কোনও পাসওয়ার্ড যদি এই তালিকার কোনওটি হয়ে থাকে তবে এখনই তা বদলে নিন। নাহয় আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হ্যাকারদের কবলে যেতে বেশিদিন লাগবে না। http://tech.priyo.com/?q=news/2014/1/21/23615.html

20
বিশ্ববিখ্যাত চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইন্টেল তাদের ইন্টারনেট টিভি প্রকল্পে মোটেই সফলতার মুখ দেখেনি। আর তাই তাদের এই প্রকল্পটি কিনে নিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের আরেক মহারথী ভেরাইজন।

ইন্টেল জানায়, মূলত কন্টেন্ট প্রোভাইডারদের সঙ্গে চুক্তিতে যেতে ব্যর্থ হওয়ায় ইন্টেল তাদের মনোযোগ এই ইন্টারনেট টিভি প্রকল্প থেকে সরিয়ে নেয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে। ভেরাইজনের সঙ্গে চুক্তিতে গেলে মূল প্রকল্পটি কিনে নেবে ভেরাইজন, আর ইন্টারনেট টিভির জন্য ডিভাইস তৈরিতে সহায়তা করবে ইন্টেল।

এমনটাই হওয়ার কথা থাকলেও আসলেই কী হতে যাচ্ছে তা এখনও জানা যায়নি। দি ভার্জ ব্রেকিং নিউজ আকারে ভেরাইজনের এই ইন্টেলের টিভি প্রকল্প কিনে নেয়ার খবর প্রকাশ করেছে। কী পরিমান অর্থের বিনিময়ে এই বিকিকিনি হতে চলছে তা এখনও অজ্ঞাত থাকলেও, পূর্বসূত্রে জানা গেছে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলারে এই হাতবদল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

সূত্র জানিয়েছে, প্রায় ৩৫০জন কর্মী বর্তমানে ইন্টেলের এই সেট-টপ বক্স প্রকল্পে কাজ করছে। কিনে নেয়ার পর ভেরাইজন তাদের সবাইকে নিজ নিজ কাজে অব্যাহত থাকার সুবিধা দেবে। এছাড়াও সান্তা ক্লারায় ইন্টেলের হেডকোয়ার্টারের পাশেই এই প্রকল্পের কাজ চলতে থাকবে বলে জানা গেছে।

21
 মাইক্রোসফটের বিরুদ্ধে বেশ ভালোভাবেই উঠেপড়ে লেগেছে হ্যাকারদের সংগঠন। সিরিয়ান ইলেকট্রনিক আর্মি নামধারী এই সংগঠনটি গত কয়েক সপ্তাহ ধরে টানা মাইক্রোসফটের বিভিন্ন সার্ভার হ্যাক করে আসছে। সম্প্রতি আবারও তারা মাইক্রোসফট অফিস ব্লগ হ্যাক করতে সক্ষম হয়েছে।

সূত্র জানিয়েছে, হ্যাক করার পর ‘হ্যাকড বাই দি সিরিয়ান ইলেকট্রনিক আর্মি’ শিরোনামের বেশ কয়েকটি পোস্ট মাইক্রোসফট অফিসের ব্লগে প্রকাশ করা হয়। হ্যাকার সংগঠনটি তাদের অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে এই হামলার দায় শিকার করে অফিস ব্লগের অ্যাডমিনিস্ট্রেশন প্যানেলের ছবি প্রকাশ করে। সংগঠনটি লিখে, ‘আপনাদের কর্মীরা যদি হ্যাকড হয় আর তারা সেটা না জানে, তাহলে সিএমএস পরিবর্তন করে কোনো লাভ হবে না।’

উল্লেখ্য, সিএমএস হচ্ছে কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম যা এক প্রকার সফটওয়্যার যেটা ব্যবহার করে ওয়েবসাইট পরিচালনার কাজ করা হয়।

এর আগে সিরিয়ান ইলেকট্রনিক আর্মি ঘোষণা করে তারা মাইক্রোসফটের কিছু সংখ্যক কর্মীর ইমেইল অ্যাকাউন্টে প্রবেশাধিকার নিয়ে নিয়েছে। এরপর তাদের নিয়েই মাইক্রোসফট কর্মীদের মধ্যকার একটি ইমেইল বার্তা প্রকাশ করে দেয়া হয়। তার আগে মাইক্রোসফটের অধীনে থাকা স্কাইপের অফিসিয়াল টুইটার ও ব্লগ হ্যাক করে নিজেদের বার্তা প্রকাশ করে এই সংগঠনটি।

22
গুগল অনেক আগে থেকেই ইন্টারনেটে গানের আপলোড কিংবা ডাউনলোডের মত বিষয়গুলো সম্পর্কিত তথ্য সংরক্ষণ করছে। তবে একটা প্রশ্ন রয়েই গিয়েছিল যে এসব তথ্য দিয়ে গুগল আসলে ঠিক কী করবে। তবে অবশেষে হয়ত সেই প্রশ্নের জবাব পাওয়া যাচ্ছে। বিপুল এ তথ্য গুগল তাদের চলমান এক প্রকল্পে কাজে লাগাবে। আর তা হচ্ছে সংগীতের ইতিহাস চিত্র সংরক্ষণ।

এই প্রকল্পের আওতায় থাকছে নানাবিধ তথ্যের সুযোগ সুবিধা। কোন কোন ধাঁচের সংগীত কোন সময়ে বেশি জনপ্রিয় ছিল কিংবা কখন তার জনপ্রিয়তা কমতে শুরু করেছিল তার পরিসংখ্যানিক উপাত্ত লেখচিত্রের মাধ্যমে প্রকাশ করা হবে। এমনকি কোন একজন শিল্পীর কোন অ্যালবাম সবচাইতে বেশি জনপ্রিয় ছিল, কোন ব্যান্ডদলের কোন গান কিংবা অ্যালবাম সমসাময়িক অন্যান্য গান কিংবা অ্যালবামের তুলনায় কতটা জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল তাও দেখা যাবে এই প্রকল্পের আওতায়।

23
অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে এখন পর্যন্ত অন্যতম সফল একটি অপারেটিং সিস্টেম হিসেবেই স্বীকৃত উইন্ডোজ এক্সপি। তবে গত বছর মাইক্রোসফট তাদের প্রোডাক্ট লাইফ সাইকেলের আওতায় এ বছরেই উইন্ডোজ এক্সপি'র জন্য সব ধরনের সেবা বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেও সেই সময়সীমা আরও দেড় বছর বাড়ানো হয়েছে।

২০০১ সালে মাইক্রোসফট তাদের সবচেয়ে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ এক্সপি বাজারে আনে এবং এর পরই কোটি মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নেয় উইন্ডোজ এর এই ভার্সন। এক্সপি জনপ্রিয়তা পাওয়ার মূল কারণ এর সহজ সরল ও ইউজার ফ্রেন্ডলি ফিচার এবং শক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা। উইন্ডোজ এক্সপি এর তুমুল জনপ্রিয়তার কারণে মাইক্রোসফট তাদের উইন্ডোজ এক্সপির দ্বিতীয় ও তৃতীয় সংসকরণ সার্ভিস প্যাক-টু এবং সার্ভিসপ্যাক-থ্রি নিয়ে আসে। ২০০১ সালে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এক্সপি বাজারে আনার পর থেকে উইন্ডোজ ভিস্তা, উইন্ডোজ ৭ এবং সর্বশেষ উইন্ডোজ ৮ বাজারে নিয়ে আসে। তবে উইন্ডোজ এক্সপি এ যাবৎ কালের সবচেয়ে জনপ্রিয় কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেমে পরিণত হয়। এক জরিপে দেখা যায় বিশ্বের ৩০ শতাংশ কম্পিউটারে এখনো অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে উইন্ডোজ এক্সপি চলছে।

গত বছর মাইক্রোসফট এ বছর ১৪ জুলাই উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমের সব ধরনের নিরাপত্তা হালনাগাদ, হটফিক্স এবং ব্যবহার-সংক্রান্ত সব বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দেয়। কিন্তু এরপরই জনপ্রিয় এই অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীরা এই সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ জানায়। তাদের পক্ষ থেকে উইন্ডোজ এক্সপির বিক্রয়োত্তর সেবা বাড়ানোর জন্য জোর দাবি জানানো হয়। এই বিপুল সংখ্যক ব্যবহারকারীকে বঞ্চিত না করে মাইক্রোসফট সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমের নিরাপত্তা হালনাগাদ সেবা আরেক দফা বৃদ্ধির ঘোষণা দিয়েছে। এ সেবা ২০১৫ সালের ১৪ জুলাই পর্যন্ত বহাল থাকবে।

24
জনপ্রিয় মিডিয়া প্লেয়ার ভিএলসির প্রকাশক ভিডিওল্যান সম্প্রতি তাদের আইওএস সংস্করণটির নতুন আপডেট বের করেছে। আইওএস ৭-এর জন্য রিডিজাইন করা এই অ্যাপটিতে রয়েছে বাড়তি কিছু নতুন সুবিধা।

ভিডিওল্যান জানিয়েছে, নতুন সংস্করণটিতে গুগল ড্রাইভ ও ড্রপবক্স ইন্টিগ্রেশন সুবিধা রয়েছে। ফলে ড্রপবক্স থেকে মিউজিক সরাসরি স্ট্রিম করা যাবে আইফোন বা আইপ্যাডে। আইওএস ৭-এর ডিজাইন অবলম্বনে নতুন ইন্টারফেসের পাশাপাশি এতে রয়েছে মাল্টি-টাচ জেসচার সাপোর্ট, স্টার্ট-আপ টিউটোরিয়াল, উন্নত ডিকোডার এবং HEVC / H.265 ও VP9 সাপোর্ট। এছাড়াও উন্নত লাইব্রেরি সাপোর্ট এবং পাসলকের মাধ্যমে বেটার প্রাইভেসি সুবিধাও আনা হয়েছে নতুন এই সংস্করণে।

আইওএস ব্যবহারকারীরা এখনই অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন ভিএলসির নতুন সংস্করণটি। চাইলে ডকুমেন্টেশন উইকিতে নতুন কী কী পরিবর্তন এসেছে তাও এক নজরে দেখে নিতে পারেন।

25
সম্প্রতি ফরচুন প্রকাশ করেছে ২০১৪ সালে কাজ করার জন্য সেরা ১০০টি কোম্পানির তালিকা। আর এই তালিকার শীর্ষে স্থান করে নিয়েছে সার্চ জায়ান্ট গুগল।

এ বছর চাকরি করতে চাইলে গুগল সবচেয়ে সেরা জায়গার খেতাব দখল করে নিয়েছে। মজার ব্যাপার হলো, গুগলের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানগুলো তালিকার অনেক নিচে। মাইক্রোসফটকে রাখা হয়েছে টপ ১০০ বেস্ট কোম্পানিজ টু ওয়ার্ক ফর ইন ২০১৪ তালিকার ৮৬তম স্থানে। অন্যদিকে অ্যাপল, ফেসবুক ও টুইটার পুরো লিস্ট থেকেই বাদ পড়েছে।

উল্লেখযোগ্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে ২ নম্বরে এসএএস, ৭ নম্বরে সেলসফোর্স ডটকম, ৮ নম্বরে ইনটুইট, ২৯ নম্বরে র‌্যাকস্পেস হোস্টিং, ৩২ নম্বরে চিপ নির্মাতা কোয়ালকম, ৫৫ নম্বরে সিসকো, ৭০ নম্বরে অটোডেস্ক, ৮৩ নম্বরে অ্যাডোবি সিস্টেমস, ৮৪ নম্বরে ইন্টেল, ৮৬ নম্বরে মাইক্রোসফট এবং ৯৮ নম্বরে হিটাচি।

দি নেক্সট ওয়েব জানিয়েছে, গুগল এবং এসএএস গত বছরেও তালিকার একই অবস্থানে ছিল। সেলসফোর্স ডকম এবং ইনটুইট দু’টোই এবার টপ ১০-এ স্থান করে নিয়েছে। র‌্যাকস্পেস হোস্টিং-ও র‌্যাংকিং-এ উপরে স্থান পেয়েছে যেখানে নিচে নেমে গেছে সিসকো, কোয়ালকম এবং হিটাচি।

অন্যদিকে অ্যাডোবি সিস্টেম গত বছরের এই তালিকায়ই ছিল না।

গুগলের তালিকার শীর্ষে স্থান করে নেয়ার কারণ হিসেবে ফরচুন বলছে, গুগলের স্টকের দাম গত বছর ১ হাজার ডলার ছাড়িয়েছে। এটি প্রত্যেক গুগল কর্মীদের জন্যই সফলতা কেননা গুগল কর্মীদের স্টকহোল্ডারের সুবিধা দেয়া হয়। এছাড়াও গুগলের সিইও ল্যারি পেইজ প্রত্যেক কর্মীকে মানবতার উদ্দেশ্যে দুঃসাহসী হয়ে কাজ করতে বলেছেন। এ লক্ষ্যে কোম্পানিটি নতুন একটি প্রোগ্রামের আওতায় সামাজিক কাজকর্মে অংশ নেয়ার জন্য ঘানা ও ভারতে কর্মী পাঠিয়েছে।

ফরচুনের সঙ্গে প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্ম লিংকডইনও গুগলকে কাজ করার জন্য সেরা স্থান হিসেবে অভিহিত করে থাকে। অবশ্য গ্লাসডোর নামের আরেকটি সংস্থার মতে, কাজ করার জন্য প্রযুক্তিভিত্তিক সেরা কোম্পানি হলো টুইটার।

26
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩ অর্থবছরে অর্ধবার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী এই সময়ে সাবমেরিন কেবলের মুনাফা কমেছে ৫০ শতাংশ।

রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, এ সময়ে কোম্পানিটি কর-পরবর্তী মুনাফা করেছে ২৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা। শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস ১ টাকা ৬৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪৯ কোটি ২৩ লাখ টাকা এবং ইপিএস তিন টাকা ২৮ পয়সা।

কোম্পানিটি গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) মুনাফা করেছে ১০ কোটি ৪৯ লাখ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস ৭০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে মুনাফা ছিল ২২ কোটি ৯৯ লাখ টাকা এবং ইপিএস ছিল এক টাকা ৫৩ পয়সা।

27
Nice approach in medical science....

28
Faculty Forum / Re: New social app - "Jelly"
« on: January 21, 2014, 03:26:44 PM »
Hope it will hit the market...:)

29
Indeed its a new and exciting field in clinical research.

Pages: 1 [2] 3 4 ... 18