Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - shyful

Pages: [1] 2 3 ... 15
1
Law / Objectives of Community Policing ?
« on: April 02, 2020, 07:57:47 PM »
Community Policing in Bangladesh

Considering the success of community policing in the Western World, police department in Bangladesh began to experiment with community policing strategy since 1990. In Bangladesh the objectives of community policing are to
(i) minimize the gap between the citizens and the police,
(ii) raise public awareness,
(iii) keep the people away from committing crime,
(iv) build citizens’ trust on the police,
(v) rehabilitate criminals, and
(vi) strengthen the rule of law and establish good governance.

Do you think these said objectives are fulfilled by this new form of policing in Bangladesh?

2
In context to the protection of children &  their caring the term extended family is defined in section 2(11) of  the Children Act  2013 likely as follows:


“extended family” means the family of paternal grandfather, paternal grandmother, maternal grandfather, maternal grandmother, paternal uncle, paternal aunt, husband of father's sister, father's sister, mother's brother, wife of mother's brother, maternal aunt, husband of mother's sister, brother, wife of brother, sister, husband of sister, or the family of such blood relative or any relative by such kinship

What do you think  is this definition is alright?

3
Bangladesh Studies / What is meant by the term 'extended family'?
« on: April 02, 2020, 07:29:30 PM »
In context to the protection of children &  their caring the term extended family is defined in section 2(11) of  the Children Act  2013 likely as follows:


“extended family” means the family of paternal grandfather, paternal grandmother, maternal grandfather, maternal grandmother, paternal uncle, paternal aunt, husband of father's sister, father's sister, mother's brother, wife of mother's brother, maternal aunt, husband of mother's sister, brother, wife of brother, sister, husband of sister, or the family of such blood relative or any relative by such kinship

What do you think  is this definition is alright?

4
একজন মহুয়া মৈত্র
২৫ জুন বিজেপির তিন শতাধিক এমপিকে বাক্‌রুদ্ধ করে দিয়েছিলেন। লেখিকা শোভা দে এই বক্তৃতার পর টুইটারে লিখেছেন, ‘আ পলিটিক্যাল স্টার হ্যাজ অ্যারাইভড’। নতুন ভারতীয় লোকসভা প্রায় প্রতিদিন গেরুয়া উল্লাসে মুখর থাকে। বিজেপির তুমুল সংখ্যাগরিষ্ঠতার এই লোকসভা কার্যত ভারাক্রান্ত। কিন্তু ২৫ জুন তা দেখেছে ভিন্নমত কত শক্তিশালী হতে পারে। শুধু একটি কণ্ঠ কত তীব্র, কত প্রাণস্পর্শী হতে পারে। নিয়মতান্ত্রিক পথে একজন রাজনীতিবিদ কতটা আলোড়িত করতে পারেন একটি দেশকে, তার নজির মহুয়া মৈত্র।
সেই ভাষণের পর ইতিমধ্যে কয়েক দিন পার হয়ে গেছে। কিন্তু সমগ্র ভারতে এখনো হাজার হাজার মানুষ সেই ভাষণ দেখে চলেছে ইউটিউবে। ভারতের প্রায় সব প্রচারমাধ্যমের সার্বক্ষণিক নজরদারিতে আছেন তিনি। তাঁর বক্তৃতা নিয়ে শত শত প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে। নিশ্চিতভাবেই আরও হবে।
বলা হচ্ছে, বহু বহুদিন পর ভারতীয় পার্লামেন্ট একটি সাহসী কণ্ঠস্বর খুঁজে পেল। ক্রমে দমবন্ধ হয়ে আসা দক্ষিণ এশিয়ায় মহুয়া যেন কিছু অক্সিজেন নিয়ে এলেন।
করপোরেট জীবন ছেড়ে রাজনীতিতে
ভারতে হিন্দুত্ববাদের আক্রমণাত্মক উত্থানে বাংলাদেশ ও বহির্বিশ্বে উদ্বেগ আছে। ভারত থেকে প্রায় প্রতিদিন ভিন্নমত দলনের খবর আসছে। সেখানে পাল্টা একটা সমাবেশ শক্তিও যে তৈরি হচ্ছে, সে খবর প্রায় আসেই না। বাস্তবে বহু ভারতীয় তরুণ-তরুণী রাজনৈতিক দুঃসময়ে প্রতিরোধ গড়তে কাজে নেমে পড়েছেন। মহুয়া মৈত্রকেও সে কাতারে ফেলা যায়। শৈশবে কলকাতা ও পরে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসে গণিত ও অর্থনীতিতে পড়েছেন। নিউইয়র্ক ও লন্ডনে জেপি মরগ্যানের হয়ে ব্যাংকিং পেশায় ছিলেন। ২০০৯-এ সেসব ছেড়ে স্বদেশে ফিরে যোগ দেন রাজনীতিতে। তখন বয়স ৩৪। কিছুদিন কংগ্রেসের যুব শাখায় কাজ করেছেন। মহুয়া ছিলেন কার্যত রাহুল গান্ধীর আবিষ্কার। কিন্তু কাজ করতে গিয়ে কংগ্রেস পছন্দ হয়নি। অল্প দিন পরই তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেন। রাজনীতিতে হাটে-মাঠে-ঘাটে ঘুরতে পছন্দ করেন। যেখানে রাজনীতিবিদেরা যান না, সেখানেই ঘোরেন। ২০১৬ সালে বিধানসভায় জেতেন করিমপুর থেকে। এবারের লোকসভায় জিতলেন কৃষ্ণনগর থেকে, ৬৫ হাজার ভোটের ব্যবধানে। ২৫ জুন প্রথম লোকসভায় ভাষণ দিতে দাঁড়িয়েছিলেন রাষ্ট্রপতির ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর। সেই ভাষণের পর থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরই পশ্চিমবঙ্গের প্রধান আলোচিত রাজনীতিবিদ মহুয়া। এমনকি আসামেও বাংলাভাষীদের মধ্যে তাঁকে সাহসের প্রতীক বলা হচ্ছে।
ফ্যাসিবাদের সংজ্ঞায়ন
১০ মিনিটের পিনপতন নীরবতার মধ্যে ২৫ জুন মহুয়া যা করলেন, তা হলো মোদি সরকারকে আয়নায় নিজের মুখ দেখানো। তিনি ধাপে ধাপে ব্যাখ্যা করছিলেন নিজ দেশে ফ্যাসিবাদের আসন্ন স্বরূপ। বিজেপির সাংসদেরা বারবার তাঁকে থামিয়ে দিতে চাইছিলেন। বেপরোয়া মহুয়া ‘চোখ খুলে’ তাঁদের দেখতে বলছিলেন কীভাবে ফ্যাসিবাদ আসে একটি দেশে। কীভাবে একটি সমাজে ফ্যাসিবাদ কায়েম হয়। তাঁর বর্ণনাগুলো এত আঞ্চলিক, বৈশ্বিক ও সামগ্রিকতায় ভরা ছিল যে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কাতেও তিনি মনোযোগ আকর্ষণ করে ফেলেছেন।
মহুয়া কোনো তত্ত্বকথা শোনান না। তিনি দেখান ফ্যাসিবাদ বা কর্তৃত্ববাদের লক্ষণগুলো কীভাবে সমাজদেহে সংক্রমিত হয় ধর্ম, জাতিগত শ্রেষ্ঠত্ব কিংবা কিছু ব্যক্তির নামকীর্তনের আড়ালে। তিনি একে একে কর্তৃত্ববাদের সাতটি লক্ষণের বিবরণ দেন। তিনি শোনান কৃত্রিম জাতীয়তাবাদের কথা, যা ‘অপর’ ধর্ম ও ভাষাভাষীর মানুষকে হেয় করে, যা মূলত বর্ণবাদী। এরূপ পরিস্থিতি যে অনিবার্যভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন বাড়িয়ে তোলে, সেটাও তথ্য-উপাত্ত দিয়ে তুলে ধরেন তিনি।
ফ্যাসিবাদের তৃতীয় ও চতুর্থ লক্ষণ হিসেবে প্রচারমাধ্যমের গলা টিপে রাখা এবং সরকারব্যবস্থার সঙ্গে কোনো বিশেষ ধর্ম ও বিশেষ ভাষাকে গুলিয়ে ফেলার দৃষ্টান্তও তুলে ধরেন তিনি। এরপর ফ্যাসিবাদের আরও চারটি লক্ষণের বিবরণ দেন, যার মধ্যে ‘ভয়ের সংস্কৃতি’ ছড়ানো ও ভিন্নমতাবলম্বীদের দলনকে নিকৃষ্টতম হিসেবে উল্লেখ করেন।
মহুয়া মৈত্র ইংরেজি, হিন্দি এবং কখনো কখনো উর্দুতে বলছিলেন। এই ভাষণ চূড়ান্ত এক উত্তেজক মুহূর্তে পৌঁছায়, যখন তিনি আসামের নাগরিক পঞ্জিতে লাখ লাখ মানুষের বেনাগরিক হওয়ার প্রসঙ্গ তোলেন। বিজেপির সাংসদেরা তখন তুমুল হইচই করে ওঠেন। মহুয়া ওই সাংসদদের উদ্দেশে উর্দু কবি রাহাত ইন্দোরির কবিতা উদ্ধৃত করে বলে ওঠেন:
‘সভি কা খুন হ্যায় শামিল য়াহাঁ কি মিট্টি মে—
কিসি কা বাপ কা হিন্দোস্তান থোড়ি হ্যায়।’
[সবার রক্ত মিশে আছে এখানকার মাটিতে—
এ তো কারও বাপের হিন্দুস্তান নয়।]
কবিতার এই দুই চরণ দিয়েই শেষ হয় তাঁর বক্তৃতা। মহুয়ার এরূপ জ্বলে ওঠায় প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের এমপিরাও লজ্জায় কুঁকড়ে যান। কারণ, গত পাঁচ বছর ভারতীয় পার্লামেন্টে এত তীব্রতায় বিরোধী দলের কোনো এমপি সরকারি জুলুমের বিরুদ্ধে দাঁড়াননি। বহুত্ববাদী ভারতের আত্মার এত আন্তরিক আকুতি এত বলিষ্ঠ ভাষায় সমকালীন ভারতে খুব কম উচ্চারিত হয়েছে। বিষয়বস্তুর মতোই মহুয়া মৈত্রের ভঙ্গিও ছিল আপসহীন। অকুতোভয়। দর্শনীয়।
মহুয়ার বক্তব্যের বৈশ্বিক তাৎপর্য
মহুয়ার আলোচ্য ভাষণ ভারতের বাইরেও বিপুল মনোযোগ কেড়েছে। ইংরেজিতে দেওয়া এই ভাষণের বৈশ্বিক তাৎপর্যও অসামান্য। অনেকেই তাতে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম ট্রাম্পবিরোধী রাজনীতিবিদ আলেকজান্দ্রিয়া ওকাসিয়া-কর্টেজের ছায়া দেখেছেন। কর্টেজ যে ভঙ্গি ও যে ভাষায় যুক্তরাষ্ট্রে দক্ষিণপন্থার বিপক্ষে নিয়মিত বলে যাচ্ছেন, মহুয়ার ভঙ্গিও ছিল সে রকম। উভয়ে নবীন। উভয়ে কর্তৃত্ববাদকে চিহ্নিত করার ব্যাপারে চূড়ান্তভাবে স্বচ্ছ। উভয়ে বহুজনবাদী এক সমাজের লড়াইয়ে ডাকছেন সবাইকে এবং তাতে নিজেদের সঁপে দিয়েছেন। ট্রাম্পের আমেরিকায় রিপাবলিকানদের মদদ পাওয়া দক্ষিণপন্থী সংবাদমাধ্যম ওকাসিয়া-কর্টেজের বিরুদ্ধে রীতিমতো যুদ্ধে লিপ্ত। তাঁকে অনেক সময় তারা ‘ডাইনি’ সম্বোধন করছে।
মহুয়ার রাজনৈতিক বন্ধুদেরও শঙ্কা, বিজেপি পার্লামেন্টে তাদের হেনস্তার প্রতিশোধ নেবে। ইতিমধ্যে শত শত কর্মীকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নামানো হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
তবে মহুয়া এবং ওকাসিয়ারা এই অর্থে ভাগ্যবান, যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ভারতে হয়তো তাঁদের গুম বা হত্যা করা হবে না। জেলে আটকের আশঙ্কাও কম। কিন্তু বিশ্বের বহু দেশে কর্তৃত্ববাদী শাসকেরা এসব অস্ত্রই ব্যবহার করে যাচ্ছেন ভিন্নমতাবলম্বীদের বিপক্ষে। সর্বত্র তাই মহুয়া মৈত্র হওয়া সহজ নয়। কিন্তু কেউ না কেউ মহুয়ার মতো সাহস নিয়ে ঠিক ঠিক দাঁড়িয়ে যায় সবখানে।
আলতাফ পারভেজ দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাস বিষয়ে গবেষক
Source : https://www.prothomalo.com/amp/opinion/article/1602650/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A6%9C%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0?fbclid=IwAR2ixCddwMbMie0ya4LCqP6BpGes9BF12NIKavJOmbH-DldYWjLrTIbcWrM

5
১৪ এপ্রিল ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে বাংলা বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোটে শেরিংয়ের ইংরেজি-বাংলা মেশানো বক্তৃতার কিছু অংশ হুবহু তুলে দেওয়া হলো:

“আই হ্যাভ লার্ন্ট ইন মাই লাইফ দ্যাট- আপনারা যদি কিছু শিখতে চান, সেটা পড়ে শেখা যাবে না, (সেটা নিয়ে) ডিসকাস করতে হবে। দ্য বেস্ট ওয়ে টু লার্ন ইজ থ্রু ডিসকাশন, নট থ্রু লেকচারস। দ্যাটস হোয়াই আই এম নট গিভিং লেকচারস। প্লিজ ডোন্ট লিসেন টু মাই লেকচারস।”

“আমার সাল বা ডেট ঠিক মনে নাই। আমি ফোরথ ইয়ারের ছিলাম। সেই ইভিনিং-এ আমার পেটে ব্যথা করছিলো। অ্যারাউন্ড ৯টার দিকে আমি একবার বমিও করেছি। আমার ওয়ান ইয়ার সিনিয়র ডা. সেলভা রাজা ফ্রম মালয়েশিয়া। আমার একদম ক্লোজ ফ্রেন্ড ছিলেন। যাহোক, আমি উনাকে ডেকে নিলাম। প্রায় মিড নাইট, লিটল পাসড মিডনাইটে আই ওয়েন্ট ওভার টু সেলভাস রুম অ্যান্ড সেইড সেলভা আই এম নট ফিলিং ওয়েল টুডে। দেন হি ক্যাম আপ টু মাই রুম, রুম নাম্বার টুয়েন্টি। হি স্পেন্ট দ্য নাইট উইথ মি। আই কুডন্ট স্লিপ দ্য হোল নাইট। আই ভোমিটেড ফিউ মোর টাইমস। এবং প্রথমবারেই, অ্যাট ফার্স্ট আওয়ার অব দ্য নেকস্ট মর্নিং হি টুক মি টু দ্য হসপিটাল। তখন আউট ডোরে- আমরা তখন আরপি বলতাম, এখন কী বলে জানি না। আরপি কী আমার জানা নাই। আমি উনার কাছে একবারও যাই নাই। অ্যাজ অ্যা স্টুডেন্ট যাইতে হয় নাই। অ্যাজ অ্যা রোগী অবশ্যই যাইতে হয় নাই। সেজন্যে উনার দরজার বাইরে আমরা দুই জন এক ঘণ্টার মতো দাঁড়িয়েছিলাম। উনি ব্যস্ত নিশ্চয়।”

“তারপর এক ঘণ্টা পর আমি ভেতরে ঢুকে সিম্পটমসগুলো বলতে চাইছিলাম। কিন্তু, সরাসরি উনি আমাকে… অ্যাজ হি ওয়াজ রিভিলিং মাই হিস্ট্রি, আই সেইড আই অ্যাম অন রেনিটেডিন, ওমিপ্রাজল… অ্যাজ আই রিকোয়ার। উইদাউট মাচ ডিলে হি গেভ মি ওমিপ্রাজল। অ্যান্ড হি সেইড- গো অ্যান্ড রেস্ট। ওইটা নিয়ে আমি আবার ২০ নম্বর রুমে গেলাম। রেস্ট করলাম। ইভিনিং এ ঠিক হইতেছে না। রেনিটেডিন খাওয়া, ওমিপ্রাজল খাওয়া কিছুই কাজ করতেছে না। অ্যাগেইন নেকস্ট মর্নিং উই ওয়েন্ট টু দ্য সেম আরপি। অ্যান্ড আরপি সেইড, যাক, মনে হয় ইউ ডন্ট ওয়ান্ট এইটটিন ক্লাসেস। রেস্ট নিতে চাইলে আপনি স্টুডেন্ট কেবিনে ভর্তি হয়ে যান। ভর্তি হইলাম স্টুডেন্টস কেবিনে। তারপর ওখানেই ছিলাম, যেহেতু ইন্টারনাল মেডিসিন থেকে দেখতেছে, রাউন্ডে আসতেছে, প্রফেসররা আসতেছে, আমি ঠিক হচ্ছি না। দিনের পর দিন আমার কন্ডিশন খারাপ হয়ে যাচ্ছিলো।”

“তারপর একদিন, আই ডোন্ট নো হাওমেনি ডেজ লেটার, সাম ডিফরেন্ট গ্রুপ অব ডক্টরস কেম। অ্যান্ড ইট হেপেন্ড টু দ্য সার্জিক্যাল টিম। দ্যাট মর্নিং দ্য সার্জিক্যাল টিম টুক রাউন্ডস। অ্যান্ড ইভিনিং এ সামবডি কেম। অ্যাকচুয়ালি আই ডিডন্ট নো। অ্যান্ড দিজ জেন্টেলম্যান ওয়াজ সিন। আরে এই ছেলেটা, এটাতো অ্যাপেন্ডিসাইটিস ভাই। এটাতো বার্স্ট হচ্ছে এখন।… কী এটার কোনো মানে হলো। আমাদেরকে (সঙ্গে) ডিসকাস করলেও হইতো। ইউ শুড হ্যাভ কনসালটেড আস। দেন হি টানর্ড টু মি অ্যান্ড সেইড- প্লিজ ডোন্ড ওরি। ইউ নিড ইমিডিয়েট সার্জারি। আই উইল অপারেট। দেয়ার উইল নট বি অ্যানি প্রবলেম। ইউর পেরেন্টস আর ফার অ্যাওয়ে। ইয়েট, আই হ্যাব ডান হান্ড্রেডস অ্যান্ড থাউজেন্ডস অব দিজ কেসেস। প্লিজ, বি অ্যাসিওর্ড- ইউ উইল হ্যাব নো প্রবলেম। দ্যাট সেম নাইট, অ্যারাউন্ড নাইন অর টেন পিএম, আই ওয়াজ ইন অপারেশন থিয়েটার। মাই অ্যাপেন্ডিস কেম আউট। দেন আই ওয়াজ সিক ফর অ্যাবাউট টু উইকস। আই টুক অ্যা শর্ট ব্রেক, ওয়েন্ট হোম। কেম ব্যাক। স্টার্টেড মাই নরমাল রুটিন থিংস। সবার মতো আমি আবার ক্লাস শুরু করি। লেখাপড়া শুরু করলাম। তখন আমার কী মনে হয়েছিলো- ফিউ ইভেন্টস- রোগী দেখতে হলে ভালোই (করে) দেখতে হবে। স্ট্যান্ডিং এ একটা প্রেসক্রিপশন দিলে ডায়াগনোসিস মিস হয়ে যায়। সেটা আমরা সবসময়ই করি। সেদিন আমার নিজের ওপরে হইছে বলেই আমার মনে আছে এখনো। যার ফলে আমরা আমাদের কাজটা একটু লাইটলি নিলে আরেকজনের জীবন (বিপন্ন) করতে (হতে) পারবেন।”

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে বাংলা বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে সহপাঠীদের সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোটে শেরিং। ছবি: স্টার
“আমরা যেহেতু, উই ডিল উইথ পেশেন্টস অল দ্য টাইম। ফ্রম মর্নিং টিল নাইট। উই ডিল উইথ পেশেন্টস। সে জন্যে উই গেট কমপ্লিশেন্ট। আমরা মানিয়ে নেই- এটাতো আমাদেরই কাজ।”

“আই অলওয়েজ গিভ ওয়ান মেসেজ- ইউ শুড টার্গেট টু বি অ্যা গুড সার্জন। সেই গুড সার্জনটা কোথা থেকে আসতেছে। নট ফ্রম টেক্ট বুক। টু বি অ্যা গুড সার্জন- ক্রাইটেরিয়া নাম্বার ওয়ান- ভালো মানুষ হইতে হবে, বাই। হি হ্যাজ টু বি অ্যা গুড হিউম্যান বিং ফার্স্ট। সো আই অ্যাম সিওর দিজ হল ইজ ফিল্ড উইথ হিউম্যান বিংস হেয়ার। গুড হিউম্যান বিংস।”

“আই জয়েন্ড পলিটিক্স বিকজ অব মাই প্যাশন ফর হেলথ। আমি আমার প্রফেশনটা ছেড়ে দিয়ে পলিটিকসে ঢুকি নাই। বিকজ অফ মাই লাভ, বিকজ অফ মাই প্যাশন ফর মেডিকেল প্রফেশন আই জয়েন্ড পলিটিকস। লাইক অ্যানিহোয়ায়ার এলস ইন দ্য ওয়ার্ল্ড ভুটান অলসো হ্যাজ লটস অব পলিসি ইস্যুজ। ডুস অ্যান্ড ডোন্টস। যেটা আমরা একটু ভালোভাবে করতে পারি আর কী। নিয়ম-কানুনগুলো কী রকম হইলে মানুষের জন্যে ভালো হইবে। সেই রকম নিয়ম-কানুন যদি (করা যায়) হইতে পারলে- একটা ইউজফুল হয় আর কী। সেই হিসেবে আমার বন্ধু আপনারা শুনেছেন (ভুটানের) এখনকার ফরেন মিনিস্টার ড. তানদি দর্জি এবং আমি ২০ নম্বর রুমে ছিলাম আমরা। তখন থেকেই আমরা উই ওয়ার ভেরি গুড ফ্রেন্ডস। যদিও উনি এম টুয়েন্টিফোর, আমি এম টুয়েনটিএইট। আমার বড় ভাই ছিলেন। আমরা এক সঙ্গে তখন থেকে নাইনটিন নাইন্টিওয়ান থেকে রুমমেট হিসেবে কাজ করছি। তারপর ভুটানে এক হসপিটালে কাজ করছি। সবসময়ই আমরা দেখা করতাম। সবসময় খেলাধুলা করতাম। ক্যান্টিনে চা-পানি একসঙ্গে খাইতাম। এখন পর্যন্ত আমরা একবারও আরগু করি নাই। একবারও আমরা (আমাদের) মিস আন্ডারস্ট্যান্ডিং হয় নাই। সেই কারণটা হইলো- বিকজ উই অল মাস্ট আন্ডারস্ট্যান্ড দ্যাট- ইটস নেভার অ্যাবাউট রাইট অর রং। ইটস অলওয়েজ অ্যাবাউট ডিফ্রেন্সেস ইন অপিনিয়ন। উই অল হ্যাভ দ্য রাইট টু এক্সপ্রেস অপিনিয়ন। এটা রাইট অর রং এর কথা নয়। এটা হলো ডিফ্রেন্সেস অব অপিনিয়ন। তাহলে অসুবিধাটা কী হলো? উনি বলবেন এটা সাদা। ঠিক আছে। আমি বলছি এটা অফ হোয়াইট। এখানে ঝগড়া করার কিছু নাইতো, বাই (ভাই)। সো, আমি সবসময় বলি যে উনি অফ হোয়াইট বললে আরে থাকেন (থাকুক) না উনার জন্যে এটা অফ হোয়াইট। কিন্তু, আমার জন্যে এটা হোয়াইট। তো কী অসুবিধা আছে? সেই হিসেবে চলতে থাকলে আমার জীবনে অসুবিধা হবে বলে কখনো মনে করি না আমি। সে জন্যে উনি আমার পার্টি যেটা এখনকার পার্টি আমরা ডিএনটি বলি- ২০১২/১৩ তে উনি ফাউন্ড করেছেন।”

“তারপর ওই পার্টিতে জয়েন করার পর ২০১৩ টা ভালো যায়নি আসলে। আমরা সব কিকড আউট। তবে অসুবিধা নাই। আমরাতো জেতার জন্যে (পার্টি) করি নাই। আমরা প্যাশন হয়ে (নিয়ে) করছি। যদি কিছু করতে পারলে (পারি) আমরা করবো এক সঙ্গে। হাত ধরে ধরে করবো বলে আমরা একবার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু হয় নাই। না হইলেও অসুবিধা নাই। এটা ছোটখাট কাজ না। এটা দেশের জন্য, ভবিষ্যতের জন্য। আমাদের জন্য না এটা। একবার না হোক অসুবিধা নাই বলে আমরা আবার শুরু করেছি। ২০১৩ তে আমরা হারার পরে পরে আবার এক সঙ্গে বসে ২০১৮ র জন্য কাজ করেছি।”

“আমাদেরকে এবার (২০১৮ সালের নির্বাচনে ক্ষমতায় যাওয়ার) সুযোগটা দেওয়ার কারণ হলো আমাদের মেনিফেস্টোতে হেলথ মেনিফেস্টো ইজ ভেরি স্ট্রং। আমাদেরকে ভোট করার (দেওয়ার) জন্যে আমি বলি নাই ওদেরকে (জনগণকে)। ভোট কখনোই আমি মাঙ্গি নাই। আই নেভার আসক ফর ভোট। আমি দেশব্যাপী ঘুরছি। ওনাদেরকে (জনগণকে) বলেছি- তোমাদের অসুবিধা যদি এই হয় আমি এইভাবে ঠিক করে দিবো। সেই হিসাবে আই হ্যাভ ট্যুরড দ্য কান্ট্রি টু টাইমস। অ্যান্ড প্রাইমারি রাউন্ডে পার্টি ফার্স্ট হয়েছে এবং সেকেন্ড রাউন্ডে পার্টি ফার্স্ট হয়েছে বলেই এখন আমরা সরকারেতে আছি।”
Link: https://www.thedailystar.net/bangla/%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7-%E0%A6%96%E0%A6%AC%E0%A6%B0/%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF-%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%BF-%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A6%9B%E0%A6%BF-%E0%A6%85%E0%A6%AB-%E0%A6%B9%E0%A7%8B%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F-%E0%A6%8F%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%9D%E0%A6%97%E0%A7%9C%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%9B%E0%A7%81-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A4%E0%A7%8B-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%87-109276?fbclid=IwAR09hQXzoQNuIjEnlrhWeTKiRnxTDyqRldMjSU56Dn3XpGoTYGBQZLhRQxs

8
Division of Research / Re: Research methodology
« on: April 04, 2019, 01:59:28 PM »
Thank you so much

9
Humanities & Social Science / Re: Love for Suriya !!!
« on: April 04, 2019, 01:57:30 PM »
Feeling sad and praying for them too

10
Inspiring literature

11
Informative post. Thank you so much

12
Humanities & Social Science / Re: Carbon Fibre
« on: April 04, 2019, 01:55:20 PM »
informative post

13
Thank you so much for the information

14
চুক্তি ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বিচ্ছেদ (ব্রেক্সিট) এড়াতে চান ব্রিটিশ এমপিরা। এমপিরা চান, প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে ব্রেক্সিট প্রক্রিয়ার সময় বাড়ানোর জন্য ইইউর কাছে আবেদন করুক। এ জন্যই ভোট দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে বাধ্য করার পক্ষে মত দিয়েছেন তাঁরা।

লেবার পার্টির পার্লামেন্ট সদস্য ইভেন্ট কুপারের নেতৃত্বে নিম্ন কক্ষ হাউস অব কমন্সে এই সিদ্ধান্ত ৩১৩ ভোটে পাস হয়। বিপক্ষে মাত্র এক ভোট কম পড়ে, ৩১২ ভোট।

আজ বৃহস্পতিবার বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। এবার আইন হতে হাউস অব লর্ডসে পাস হতে হবে এটি। এরপর ব্রেক্সিট প্রক্রিয়া বিলম্বিত করা হবে কি না, তা নির্ভর করবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সম্মতির ওপর।

সাবেক শ্রমমন্ত্রী ইভেন্ট কুপারের এই খসড়া আইনে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রীকে চাপ দেওয়া হবে ইইউর কাছে সময় চাওয়ার জন্য। এবং এই বিলম্বের দৈর্ঘ্য নির্ধারণ করার ক্ষমতা পাবেন সাংসদরা। গত ২৯ মার্চ বিচ্ছেদ কার্যকরের কথা ছিল। ব্রিটিশ রাজনীতিকদের অনৈক্যের কারণে তা হয়নি। দিনটি পিছিয়ে এখন ১২ এপ্রিল নির্ধারিত রয়েছে।

সরকারের এক মুখপাত্র জানান, এমপিদের এই বিলে সমর্থন হতাশাজনক।

Eprothom Aloএই ভোটাভুটির আগে ব্রেক্সিটের অচলাবস্থা নিরসনে প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে বিরোধীদলীয় নেতা জেরেমি করবিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ওই সাক্ষাতে গঠনমূলক আলোচনা হয়েছে বলে জানান তাঁরা। আজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আলোচনা চলবে বলে আশা করা হচ্ছে। গত মঙ্গলবার ব্রেক্সিট নিয়ে করণীয় ঠিক করতে মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী মে। সাত ঘণ্টাব্যাপী চলে সেই বৈঠক। কিন্তু অন্তঃকলহের কারণে তা ছিল ফলশূন্য। ওই বৈঠক শেষে আকস্মিক বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী মে বিরোধীদলীয় নেতা জেরেমি করবিনের সাহায্য কামনা করেন। তিনি বলেন, বর্তমানে ১২ এপ্রিল নির্ধারিত বিচ্ছেদের দিনক্ষণ সম্ভাব্য স্বল্পতম সময়ের জন্য পেছাতে হবে। তার আগে লেবার নেতা জেরেমি করবিনের সঙ্গে আলোচনা করে তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সঙ্গে ভবিষ্যৎ সম্পর্ক বিষয়ে একটি ঐকমত্যে পৌঁছাতে চান, যাতে চুক্তিটি সংসদে পাস হয়। মে বলেন, ভবিষ্যৎ সম্পর্ক বিষয়ে যে ভিন্নমত, সেটি বিচ্ছেদ চুক্তি (উইথড্রোয়াল অ্যাগ্রিমেন্ট) থেকে আলাদা। ইইউ বিচ্ছেদ চুক্তির পরিবর্তন করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে। তাই ভবিষ্যৎ সম্পর্ক নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ থাকলেও সম্পাদিত বিচ্ছেদ চুক্তির বিকল্প নেই। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় জানায়, করবিনের সঙ্গে সমঝোতা না হলেও বিচ্ছেদের দিনক্ষণ পেছানোর আবেদন করা হবে। সে ক্ষেত্রে ব্রেক্সিট নিয়ে করণীয় ঠিক করতে পার্লামেন্টে বিভিন্ন বিকল্প নিয়ে ভোটাভুটির আয়োজন করবে সরকার।

অর্থমন্ত্রী ফিলিপ হ্যামন্ড বলেন, তিনি আশা করছেন, ব্রাসেলসকে ব্রেক্সিট দীর্ঘ বিলম্বের করার জন্য জোর করা হবে। তিনি মনে করেন কোনও চূড়ান্ত চুক্তিতে জনসমর্থন থাকলে তা ‘পুরোপুরি নির্ভরযোগ্য প্রস্তাব’ হিসাবে অনুমোদন হবে।

ইইউর সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে বিচ্ছেদ কার্যকরে দীর্ঘ ১৮ মাসের চেষ্টায় একটি চুক্তি সম্পাদন করেন প্রধানমন্ত্রী মে। কিন্তু তিনবার চেষ্টা করেও তিনি সেই চুক্তি সংসদে পাস করাতে পারেননি। গত ২৯ মার্চ বিচ্ছেদ কার্যকরের কথা ছিল। ব্রিটিশ রাজনীতিকদের অনৈক্যের কারণে তা হয়নি। অন্যদিকে, সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত যাচাইয়ে পার্লামেন্টে বিভিন্ন বিকল্প প্রস্তাব নিয়ে ভোটাভুটির আয়োজন করা হয়। কিন্তু দুই দফা ভোটাভুটির পরও বিকল্প কোনো প্রস্তাবে সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত পায়নি। যুক্তরাজ্য আবেদন জানালে এবং ইইউ তাতে সম্মতি দিলে বিচ্ছেদের দিনক্ষণ আবারও পেছাবে। অন্যথায় চুক্তি ছাড়াই ১২ এপ্রিল বিচ্ছেদ ঘটবে।
Link: https://www.prothomalo.com/international/article/1586961/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%9F-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AA-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8

15
Thanks for the sharing

Pages: [1] 2 3 ... 15