Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - rakib_hasan

Pages: 1 [2] 3
16
বন্ধুরা আপনারা আপনাদের smart phone এর অতিরিক্ত সিকিউরিটির জন্য অনেক সিকিউরিটি টুলস ব্যবহার করেছেন।েযমন:-keypad. lock, door lock, pettan lock, finger print lock সহ আরো অনেক screen lock apps ব্যবহার করেছেন। এসব screen lock সবাই খুলার চেস্টা করেযার ফলে কি হয় কয়েক বার প্যাটান লক ভূল পেস করার ফলে আপনার ফোনটা ব্যবহারের অনুপযোগি হয়ে যায়।যার ফলে restard fektory দেয়া ছাড়া উপায় থাকেনা।তাই আমি আজ আপনাদের জন্য একটা দারুন apps নিয়ে এসেছি।
apps টির নাম হলো Voice screen lock প্রথমে নিচের link থেকে apps টু নামান। তারপর আপনার ফোনে instal দেন। তারপর open করুন।এখন আপনার পছন্দ মতো যে কোন কথা রেকড করুন । অবসো defult ভাবে I Love You save করা থাকে। defult রেকডটা বাদ দিয়ে আপনার পছন্দ মতো কথা বলে save করুন। এখন ফোনটা lock করুন।
এখন আর কি unlock ছাড়ানোর জন্য আপনার দেয়া কথাগুলো বলুন।


Download Voice Sceen Lock যাদের download problem তারা  উপরের  screen sort flow করুন।

http://www.stumbleupon.com/su/2nDnL9?from=%2Fto%2Fs%2F2nDnL9%3Fm%3DC_PF%253D05120e95806d8c60f694e7612f42915d%26meta%3D16607465%26_notoolbar%26_nospa%3Dtrue

সুত্রঃ টিউনার পেজ

17
কম্পিউটার ব্যাবহার করেন এমন প্রায় সবাই পেন্ড্রাইভ ব্যাবহার করে থাকবেন । সহজে ডাটা আদান প্রদান করার জন্য এর বিকল্প সত্যি নেই। তবে রয়েছে বেশ কিছু ঝামেলা । শর্টকাট ভাইরাস প্রবলেম থেকে শুরু করে হ্যাকিং ম্যাল ওয়্যার সব কিছুই সামনে এসে পরে একজন নিত্যদিনের ব্যাবহারকারীর কাছে।  যাই হোক পেন্ড্রাইভ ব্যাবহারকারীরা নিশ্চই অবগত আছেন মাঝে মাঝেই পেন্ড্রাইভ ইন্সার্ট করার পরে যখন ড্রাইভ আইকোনে ক্লিক করা হয়  তখন এরর শো করে। বেশ কিছু কম এরর মেসেজ হচ্ছে “ইন্সার্ট ড্রাইভ” , “ডিস্ক ড্যামেজ”, “আন অ্যাবল টু ফরম্যাট’। বলে রাখা ভাল আমার নিজের একটি পেন্ড্রাইভে এই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিলাম পরে সার্ভিসে নেবার পরে তারা বলে এই প্রোডাক্ট এর মডেল শেষ হয়ে গিয়েছে তাই কোন সার্ভিস দেয়া সম্ভব না। তাই বেশ কিছুক্ষন নেট ঘেটে একটি চমৎকার সমাধান পেয়ে যাই। সেটাই শেয়ার করব আজ।

প্রথমে দেখে নেই পেন্ড্রাইভ কিংবা মেমোরি কার্ডে কি কি প্রবলেম হলে এই ট্রিক্সটি কাজ আসবেঃ

১. এরর মেসেজ হচ্ছে “ইন্সার্ট ড্রাইভ” , “ডিস্ক ড্যামেজ”, “আন অ্যাবল টু ফরম্যাট’।

২. হঠাত করে সাইজ কম দেখানো (পেন্ড্রাইভ ৩২ জিবি কিন্তু সো করছে ২ জিবি)।

৩. ডাটা রিড রাইট সমস্যা স্পিড কমে যাওয়া।

৪. বার বার ডিস্কানেক্ট হয়ে যাওয়া।

প্রথমে দেখে নেই পেন্ড্রাইভ কিংবা মেমোরি কার্ডে কি কি প্রবলেম হলে এই ট্রিক্সটি কাজ আসবে নাঃ

১. ডিভাইসটি যদি ড্রাইভ হিসেবে একেবারেই সো না করে (হার্ডোয়্যার প্রবলেম, সার্ভিসে দিতে হবে)

২. অন্যান্য হার্ডওয়্যার সমস্যা

সমাধানঃ

এই সমস্যা সমাধান করার জন্য প্রথমেই আমরা একটি সফটঅয়্যার ব্যাবহার করব। এটি মূলত ফ্ল্যাস ড্রাইভটিকে ফোর্স ফ্ল্যাশ করবে।

০. পেন্ড্রাইভ / মেমোরি কার্ডকে কম্পিটারে সংযুক্ত করুন

১. ডাইরেকট ডাউনলোড লিঙ্কঃ এখানে ক্লিক করুন  [সাইজ ৭২ কিলোবাইট]

২. এবার সফট ওয়্যারটিকে রান করুন

৩.  এবার  ইন্টারফেস পাবেন লক্ষ্য করুন আপনার পেন্ড্রাইভের লেটারটি নির্বাচন করুন। ধরুন এটি E ড্রাইভ তাহলে ড্রপ ডাউন থেকে E নির্বাচন করুন।



৪. এবার স্টার্ট এ ক্লিক করুন।

কিছু সময় নিবে প্রসেসটি কমপ্লিট হতে। অপেক্ষা করুন । এবার দেখুন সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে যদি কোন সব কিছু ঠিকঠাক করে থাকেন।


মূল লেখকঃ অহক শাকিল (টেকটিউন্স)

18
ল্যাপটপ কম্পিউটারের ব্যাটারি একসময় কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলতে শুরু করে। নিচে ব্যাটারির কিছু সাধারণ যত্নের কথা তুলে ধরা হলো……ব্যাটারির চার্জ ২০ থেকে ৩০ শতাংশ অবশিষ্ট থাকলে তখনই এটি চার্জ করে নেওয়া ভালো। ল্যাপটপের চার্জের স্তর ১০০% হলে ব্যাটারি চার্জ নেওয়া বন্ধ করে সরাসরি বিদ্যুৎ থেকে শক্তি নিয়ে চলতে থাকে।
ল্যাপটপের ব্যাটারি পুরো চার্জ করে কমপক্ষে ২ ঘণ্টা সময় দিয়ে ব্যাটারিকে ঠান্ডা করে নিন। দুই ঘণ্টা পর আবার ল্যাপটপ চালু করে ডেস্কটপের ডান পাশে নিচে ব্যাটারির আইকনে ডান ক্লিক করে Power Option চালু করুন। এখানে পাওয়ার প্ল্যান থেকে Balanced (recommended)-এর Change plan settings-এ ক্লিক করুন। আবার Change Advanced power settings-এ ক্লিক করে সেটি খুলুন। এবার Battery-তে ক্লিক করে Critical battery action-এর on battery-তে Hibernate নির্বাচন করে দিন। এটি আগে থেকেও করে দেওয়া থাকতে পারে। তখন নতুন করে আর করার দরকার নেই। Critical battery level-এর on battery এবং Plugged in-এ ৫% নির্ধারণ করে দিন।
কম্পিউটার হাইবারনেটে চলে যাওয়ার আগেই অন্য যেকোনো কাজ করে ব্যাটারির চার্জকে নিঃশেষ করে নিন। হাইবারনেট বিশেষ পাওয়ার সংরক্ষণ সুবিধা আছে। কাজ শেষে কম্পিউটার বন্ধ হলে ঘণ্টা খানেক পর আবারও চার্জ করে ব্যবহার করুন।
উইন্ডোজ ভিস্তা এবং ৭ অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ছবিভিত্তিক আবহ ও থিম ব্যাটারির স্থায়িত্ব কমায়। তাই যাঁদের ল্যাপটপে চার্জ কম থাকে, তাঁরা Windows 7 Basic Theme থিম ব্যবহার করুন। এটি ডেস্কটপে ডান ক্লিক করে Personalize-এ পাওয়া যাবে। ভাল লাগলে কমেন্ট করতে যেন ভুলবেন না।

সুত্রঃ টিউনার পেজ

19
উইন্ডোজ ৭ এবং উইন্ডোজ ৮.১ জন্য বিনামূল্যে উইন্ডোজ ১০ দেবে মাইক্রোসফট৷ বুধবার মাইক্রোসফটের তরফে একথা জানানো হয়েছে৷ মাইক্রোসফটের তরফে জানানো হয়েছে, মাইক্রোসফটের অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ৭ এবং উইন্ডোজ ৮.১ ব্যবহারকারীদের বিনামূল্যে তাদের নতুন অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ১০ দেয়া হবে৷



সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, বাজারে উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেম আশার সঙ্গে সঙ্গে নতুন অপারেটিং সিস্টেম আপডেট করে নেয়া যাবে৷

মাইক্রোসফটের তরফে জানানো হয়েছে এক বছর তারা বিনামূল্যের এই পরিষেবা উপভোগ করতে পারবেন৷ এক বছর পর থেকে উইন্ডোজ১০ ব্যবহারের জন্য চার্জ দিতে হবে ব্যবহারকারীকে৷ চলতি বছরের দ্বিতীয় ভাগে মাইক্রোসফটের নতুন অপারেটিং সিস্টেমটি বাজারে আসবে৷

সুত্রঃ টিউনার পেজ

20
সাইবার অপরাধীদের কবলমুক্ত হওয়ার জন্য কম্পিউটার বা ল্যাপটপের নিরাপত্তা নিয়ে ব্যাপক আয়োজন রয়েছে নিশ্চয়ই আপনার। কিন্তু অতিপ্রিয় স্মার্টফোনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন তো? আধুনিক ফোনগুলোতে জরুরি যত তথ্য রেখে দেওয়ার নানা অ্যাপ চলে এসেছে। তাই এর নিরাপত্তা জোরদার করাও বিবেচনায় আনতে হবে। এখানে দেখে নিন, স্মার্টফোনের নিরাপত্তাব্যবস্থা যে ৭টি উপায়ে নিশ্চিত করবেন।



নিরাপত্তায় প্রয়োজনীয় ৭টি টিপস

১. এনক্রিপশন চালু করুন : স্মার্টফোনটিকে সাইবার অপরাধীদের হাত থেকে বাঁচাতে সবচেয়ে সহজ উপায়টি হলো এনক্রিপশন চালু করে নেওয়া। ফোন কেনার আগেই দেখে নেওয়া উচিত তাতে শক্তিশালী এনক্রিপশন সফটওয়্যার রয়েছে কিনা। তবে অ্যান্ড্রয়েড সিস্টেমে সাধারণত এমন সফটওয়্যারগুলো থাকে না। তাই থার্ড পার্টি অ্যাপ নিতে হবে। পাশাপাশি ফোনের মেমোরি কার্ডের নিরাপত্তা দেয় এমন সফটওয়্যার নেওয়া উচিত।

২. প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কথা বলুন : যে ব্র্যান্ডের ফোন কিনছেন তাদের কাস্টমার কেয়ারের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলুন। তারা নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বেশ কিছু সফটওয়্যার দিয়ে সাহায্য করতে পারেন।

৩. অটো-সেভ ফিচার বন্ধ করুন : হ্যাকারদের লক্ষ্য যখন আপনার স্মার্টফোন, তখন ফোনের অটো-সেভ অপশনটি বন্ধ করে রাখা ভালো। এই অপশনটির সুবিধা নিয়ে সাইবার অপরাধীরা আপনার ফোন থেকে সহজেই পাসওয়ার্ড ও অন্যান্য তথ্য চুরি করতে পারবে।

৪. বুঝে-শুনে অ্যাপ ইনস্টল করুন : ভালো এবং কাজের অ্যাপস খুঁজে নিয়ে তা ব্যবহার করুন। কেমন দেখার জন্য যেকোনো অ্যাপ ইনস্টল করে ফেলবেন না। এসব অ্যাপের মধ্য তথ্য চুরির অ্যাপও থাকতে পারে।

৫. সচেতন হয়ে পাবলিক ওয়াই-ফাই ব্যবহার করুন : পাবলিক ওয়াই-ফাই আসলে কিন্তু নিরাপদ নয়। এসব স্থান হ্যাকারদের বড় লক্ষ্য। বিশ্ববিদ্যালয়, শপিংমল বা যেকোনো পাবলিক ওয়াই-ফাই সচেতন হয়ে ব্যবহার করবেন।

৬. ব্রাউজার হিস্ট্রি মুছে ফেলুন : খুব সহজ একটি কাজ কিন্তু ব্যাপক নিরাপত্তা দেবে। স্মার্টফোনের মাধ্যমে ইন্টারনেটে যে কাজই করুন না কেন, কাজ শেষে হিস্ট্রি মুছে ফেলুন। নিয়মিত কাজটি করা চাই।

৭. একটি ট্র্যাকিং অ্যাপ ইনস্টল করুন : সাইবার অপরাধীদের হাত থেকে নিরাপত্তা নিশ্চিতের পর একটি ট্র্যাকিং অ্যাপ ইনস্টল করুন। ফোনটি হারিয়ে গেলে তা খুঁজে পেতে সুবিধা হবে। গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসহ স্মার্টফোনটি যদি হারিয়ে যায়, তবে এই অ্যাপের মাধ্যমে তা ফেরত পাওয়ার আশা রয়েছে।

মূল লেখকঃ http://tunerpage.com/archives/author/hamidul-h/

21
জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে নতুন নতুন বিভিন্ন বৈশিষ্ট যোগ করার ব্যবস্থা। মুক্ত এবং ফ্রি এই ব্রাউজারের গতি বাড়িয়ে নিতে ম্যানুয়ালী কিছু কনফিগার করে নিতে পারেন। এজন্য এড্রেসবারে about:config লিখে এন্টার করুন, তাহলে ফায়ারফক্স কনফিগারেশন আসবে।



এখন network.http.pipelining এর মান true দিন (Preference এর উপরে মাউস দ্বারা দুইবার ক্লিক করলেই false থেকে true হবে)। একই ভাবে network.http.proxy.pipelining, network.dns.disableIPv6 এবং plugin.expose_full_path এর মান true নির্ধারণ করুন। এছাড়াও network.http.pipelining.maxrequests এর মান ৪ এর পরিবর্তে ৮ দিন।

এবার nglayout.initialpaint.delay নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন ০। Preference তৈরী করতে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে New এ ক্লিক করুন এবং ডান থেকে String/integer/boolean নির্বাচন করুন, এরপরে Preference এর নাম লিখে Ok করুন এবং পরবর্তি উইন্ডোতে ভ্যালু লিখে বা নির্বাচন করে Ok করুন।

একই ভাবে content.notify.backoffcount নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন ৫, ui.submenuDelay নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন ০, content.max.tokenizing.time নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন 2250000, content.notify.interval নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন 750000, browser.cache.memory.capacity নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন 65536|

এবার content.interrupt.parsing এবং content.notify.ontimer নামে নতুন বুলিয়েন Preference তৈরী করুন এবং মান true দিন। ব্যাস এবার দেখুন ফায়ারফক্সের গতি আগের তুলনায় বেড়েছে।

সুত্রঃ টিউনার পেজ

22
বহনযোগ্য হওয়ায় অনেকেই এখন ল্যাপটপ কম্পিউটার ব্যবহার করেন। নিয়মিত যত্ন নিলে ল্যাপটপ অনেক দিন ভালো থাকে। কয়েকটি বিষয় লক্ষ রাখলেই আপনার ল্যাপটপকে ভালো রাখতে পারেন।



 ব্যাটারিতে সরাসরি বৈদ্যুতিক সংযোগ ছাড়া ল্যাপটপ চালানোর সময় পর্দার ঔজ্জ্বল্য কমিয়ে রাখুন।
সরাসরি সূর্যের আলোতে ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন না। কারণ, এতে আপনার ল্যাপটপ খুব দ্রুত গরম হয়ে যেকোনো ধরনের ক্ষতি হতে পারে।
প্রসেসরের ওপর চাপ কমাতে অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করে দিন।
ব্যাটারির কানেক্টরের সংযোগস্থল মাঝেমধ্যে পরিষ্কার করুন।

সুত্রঃ টিউনার পেজ
কাজ শেষে বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে প্লাগ খুলে রাখুন।
দরকারি উইন্ডো ট্যাবগুলো ছাড়া অন্য ট্যাবগুলো মিনিমাইজ অথবা বন্ধ করে রাখুন।
সব সময় হার্ডডিস্ক থেকে মুভি ও গান চালানোর চেষ্টা করবেন। ল্যাপটপের সিডি/ডিভিডি-রম ড্রাইভের ওপর চাপ কমিয়ে দিন।
এয়ার ভেনটিলেটরের পথ খোলা রাখবেন এবং সহজে বাতাস চলাচল করে এমন স্থানে ল্যাপটপ রেখে কাজ করবেন। সম্ভব হলে কুলার ব্যবহার করতে পারেন, এতে বাতাস বের হয় এবং ল্যাপটপ ঠান্ডা থাকে।
শাটডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ব্যবহার করতে পারেন।
প্রয়োজন ছাড়া ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই সুবিধা বন্ধ রাখুন।
সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানোর চেষ্টা করুন, তাহলে ব্যাটারি সচল থাকবে।
অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ইনস্টল থেকে বিরত থাকুন এবং অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার আনইনস্টল করে দিন।


সুত্রঃ টিউনার পেজ

23
ICT / নতুন Social Network!
« on: April 13, 2015, 06:00:43 PM »
 ফেইসবুক ও টুইটার এর সমন্বয়ে তৈরিকৃত নতুন এই সোসাল নেটওয়ার্ক চালু হচ্ছে পহেলা বৈশাখ থেকেই।সোসাল নেটওয়ার্কটির নাম www.followlook.com ইতেমধ্যে ওয়েবসাইটটির কার্যক্রম শুরু হয়ে গেছে, এটি ফেসবুক এবং টুইটারের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে

নতুন এই সেসাল নেটওয়ার্কটিতে কি কি থাকছে?

1. Follow / Followers System (টু্ইটারের মত ফলো ফলোয়ার সিস্টেম)

2. Page Create (পেইজ তৈরি করা যাবে

3. Group Create(গ্রুপ তৈরি করা যাবে)

4. Live Chat((সরাসরি লাইভ চ্যাট করা যাবে))

5. News Feed (নিউজ পোষ্ট করা যাবে)

6. Cover And Profile Picture (প্রোফাইল পিকচার এবং কভার ফটো)

এছাড়াও রয়েছে নিত্য নতুন সব ফিচার। তাই রেজিষ্টার করতে ভিজিট করুন: www.followlook.com

সুত্রঃ টিউনার পেজ

24
কেমন হয় যদি আপনার স্মার্টফোনের ক্যামেরা সব কিছু বলেদেয়। যেমন ধরুন, বাজারে দুধ কিনতে গেছেন। তো কেনার সময় হঠাৎ আপনার মনে সন্দেহ যাগল, লোকটা দুধে পানি মেশায়নিতো? এখন এক পলকেই আপনি বলে দিতে পারবেন দুধে পানি মেশানো আছে কিনা। কারণ নতুন উদ্ভাবিত এ স্মার্টফোন ক্যামেরা বস্তুর রাসায়নিক উপাদান জানিয়ে দেবে। কিভাবে? খুব সহজ দুধ ভর্তি জারের একটি ছবি তুলুন এবার দেখুন ফলাফল। আপনার স্মার্টফোন বলে দিবে দুধের ভেতরে পানির কোন উপাদান আছে কিনা। এক প্রতিবেদনে এই বিষয়টি জানিয়েছে গিজম্যাগ।

স্মার্টফোন এর মাধ্যমে কোনো বস্তুর ছবি বিশ্লেষণ করে তার রাসায়নিক উপাদান নির্ণয় করার প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হয়েছে তেলআবিব ইউনিভার্সিটিতে। এ প্রযুক্তিতে যে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে তার নাম হাইপারস্পেকট্রাল ইমেজিং। এ প্রযুক্তিতে ক্যামেরার লেন্স এমন সব রশ্মিগুলোর ছবি তোলে, যা মানুষের চোখে ধরা পড়ে না। এতে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ‘ফিঙ্গারপ্রিন্ট’ ব্যবহার করে কোনো বস্তুর রাসায়নিক উপাদানগুলো নির্ণয় করা হয়।

এ ধরনের প্রযুক্তি এখন বড় আকারের সেন্সরের ও ক্যামেরার মাধ্যমে প্রচলিত আছে। তবে এবার তা স্মার্টফোনের ক্যামেরায় সংযুক্ত হলো। গবেষকদলের প্রধান ডেভিড মেন্ডলোভিক এ প্রযুক্তি ছোট ক্যামেরায় সংযোগের গবেষণায় সফল হয়েছেন।

ক্যামেরাটি এখন স্মার্টফোনেও সংযুক্ত করা যাবে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। আর এই গবেষণার সফলতার ফলে এখন হয়তো কিছুদিনের মধ্যেই এ ধরনের ক্যামেরা স্মার্টফোনগুলোতে ছড়িয়ে পড়বে।এতে করে খুব সহজেই নির্ণয় করা যাবে কোন বস্তুর রাসায়নিক গঠন কিরুপ।

এমন ক্যামেরা ক্রেতাদের জন্যও নতুন দিগন্ত খুলে দেবে। এ ছাড়াও প্রযুক্তিটি ব্যবহার করে কনজিউমার ইলেক্ট্রনিক্স, অটোমোটিভ ইন্ডাস্টি, বায়োটেকনোলজি ও নিরাপত্তা বাহিনী উপকৃত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সূত্রঃ আপ্লাইএসসিআই, টিউনার পেজ

25
ICT / Who makes the most reliable hard drives?
« on: April 13, 2015, 05:53:01 PM »
It’s the eternal question for PC owners: Which manufacturer makes the most reliable hard drives? Backblaze, the unlimited online backup company, has been following this story for years now, and its latest 2015 data sheds some new light on the subject. Backblaze currently has over 41,000 hard drives powered up and constantly spinning. And as you can imagine, it is very much in Backblaze’s interests to ensure that it buys reliable hard drives. Every time a drive fails, it takes considerable time and effort to pull the drive, slot in a new one, and rebuild the RAID array.

So while it’s generally known how long hard drives actually live for, it stands to reason that some manufacturers make drives that are more reliable than others. But whose?

Which hard drive manufacturer is the most reliable?

To answer that question, we took a look at Backblaze’s latest numbers. The company breaks down its data in two ways — by manufacturer, and by specific drive. The data is fairly complex, but we’ll try to break it down into bits of easy-to-digest, actionable information. (Read: How a hard drive works.)

As of the end of December 2014, Backblaze had 15,528 Seagate drives, 22,902 Hitachi drives, 1,174 Western Digital drives, and 47 Toshiba drives. These drives are not all the same age — some are several years old, while many were installed in the past year, including thousands of brand new 4TB and even a few 6TB models.

The odd numbers are because Backblaze basically buys whatever drive offers the most competitive dollar-per-gigabyte ratio, with reliability being a secondary factor. For most of the last five years, Seagate and Hitachi have offered the best price-per-gig, with Western Digital Red and Toshiba DT01ACA drives only recently becoming viable (although there are too few Toshiba drives to draw any conclusions yet).

Source: Extreme Tech

26
তথ্য আদান প্রদানের ক্ষেত্রে ডায়াল-আপ ব্যবস্থার উন্নতির লক্ষে গুগল কিছুদিন আগে কাজ শুরু করেছিল গুগল ফাইবার নিয়ে। তারই ফলশ্রুতিতে গুগল এবার আনছে ১০০০ গুন দ্রুতগতির ইন্টারনেট স্পীড। যা ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর ক্ষেত্রে একটি চমক হিসেবে আবির্ভূত হতে যাচ্ছে।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে যে গতির ইন্টারনেট পাওয়া যায় তা থেকে প্রায় ১০০০ গুন বেশি হবে গুগলের ১০ জিবি ইন্টারনেটের বেগ। কোন ধরনের থার্ড-পার্টি সফ্টওয়্যারের অবকাঠামোগত অবলম্বন ছাড়াই ১০ জিবি বেগের ইন্টারনেটে ব্যবহারকারীরা যে কোন কিছু ডাউনলোড করতে পারবেন।
গুগল ২০১১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কানসাস সিটিতে স্থাপন করেন গুগল-ফাইবার ল্যাব। গুগল ফাইবার ব্রডব্যন্ড ইন্টারনেট সংযোগে এক টেরাবাইট তথ্য স্থানান্তর নিয়ে কাজ করছে। প্রযুক্তির অবিশ্বাস্য বিবর্তনে হয়তো বা খুব বেশি দিন দূরে নেই যেদিন আমরাও পাবো প্রতিসেকেন্ডে ১০ জিবি ইন্টরনেট।
 :D :D :D ;) ;) ;)

Source: Tunerpage

27
ফোন পানিতে পড়লে আমরা নিজেরা ঠিক করতে পারি না। তবে ফোনের প্রাথমিক পরিচর্যার পর ফোনটিকে সারাতে মেরামতকারীর কাছে নিলে সেটি সারাতে সুবিধা হয়।

মেরামতকারীর কাছে নেয়ার আগে পানিতে পড়া ফোন নিয়ে করণীয়-
ভিজে গেলে করনীয়
দ্রুত সেটটিকে পানি থেকে তুলে ফেলুন। সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে এমনভাবে যাতে ইউএসবি পোর্ট, হ্যান্ডস ফ্রি কিট, মাইক্রোফোন ও চার্জিং পয়েন্টের ভেতর যাতে পানি প্রবেশ করতে না পারে।
দ্রুত ফোনটি খুলে ফেলুন বা সুইচ অফ করে দিন এবং ব্যাটারি খুলে ফেলুন। তা না করলে, ফোন চালু থাকলে পানির কারণে শর্টসার্কিট হতে পারে।

ফোনটিকে শুকনো তোয়ালে, টিস্যু বা পানি শোষণে সক্ষম কাপড় দিয়ে মুছে ফেলুন। মোবাইলের সঙ্গে ইয়ার বাড বা ফ্লিপ কভার থাকলে সঙ্গে সঙ্গে খুলে ফেলুন।

মোবাইল ফোন থেকে সিম কার্ড এবং মেমরি কার্ডটি খুলে ফেলুন। এগুলো পানিতে তেমন ক্ষতিগ্রস্ত না হলেও খুলে ফেলাই উত্তম। তবে সার্কিট খুলবেন না। এতে ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যেতে পারে।

মোবাইলের বডি খুলে ভেতরের সার্কিটটি শুকনো কিছু দিয়ে হালকাভাবে মুছে ফেলুন। এরপর ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে সেটিকে আরেকটু শুকিয়ে নিতে পারেন। এ কাজে কখনও হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করবেন না। কেননা এর গরম হাওয়া সার্কিটের কোনো একটি কম্পোনেন্টকে গলিয়ে ফেলতে পারে।

ভেজা ফোনটির অবশিষ্ট আর্দ্রতা দূর করতে বড় একটি পাত্রে চাল রেখে তার ভেতর ফোনটি রেখে দিন। চাল ভেজা ফোনের আর্দ্রতা ধীরে ধীরে শুষে নেবে। চালের পরিবর্তে সিলিকা জেলও ব্যবহার করা যেতে পারে।

সর্বোচ্চ শুষ্কতা নিশ্চিত করতে মোবাইলটি আরও কিছুক্ষণ তোয়ালে দিয়ে পেঁচিয়ে রাখুন।

আর এরপরও যদি সমস্যা থাকে, বা ফোনটি ওপেন করা না যায় তবে দক্ষ মেরামতকারীর কাছে নিয়ে যেতে হবে।

Source: tunerpage.com

28
অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস, বিশেষত স্মার্টফোনগুলো কিছুদিন ব্যবহারের পর গতি কমতে থাকে। ধীর গতির অ্যান্ড্র্রয়েড ব্যবহার করা বেশ বিরক্তিকর। অথচ এটি ছাড়া চলা প্রতিনিয়ত বেশ মুশকিল হয়ে পরছে। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের গতি খানিকটা বাড়ানো যাবে।

স্মার্টফোনটির ফার্মওয়্যার আপডেট করুন :
আপডেটেড ফার্মওয়্যার অনেক ক্ষেত্রেই কিছু ল্যাগের সমস্যা দূর করে থাকে। আপডেটের অর্থই হচ্ছে আগের তুলনায় নতুন কিছু সুবিধা যোগ করা। ফার্মওয়্যার আপডেটের মাধ্যমে স্মার্টফোন ছাড়াও প্রতিটি ডিভাইসেরই কমবেশি কর্মক্ষমতা বাড়ে, ত্রুটি দূর হয়।

স্মার্টফোনটি রিসেট করুন :
ফ্যাক্টরি রিসেট করলে সব তথ্য মুছে একেবারে নতুন ডিভাইসে পরিণত হবে। তাই দীর্ঘদিন ব্যবহারের পর প্রয়োজনীয় তথ্য যেমন মেসেজ, কনট্রাক্ট, ক্যালেন্ডার তথ্য, মেমো ও অন্য অ্যাপসগুলো অন্যত্র সরিয়ে রেখে ফোনটি রিসেট করতে পারেন। সিনক্রোনাইজ করে রাখলে সবচেয়ে ভালো হয়। রিসেট করার পর ফোনটি নতুনের মতো স্মুথ হয়ে যাবে।

ইন্টারনাল স্টোরেজ চেক করুন :
স্মার্টফোনের মেমোরি কমে গেলেও স্মার্টফোন ধীর গতির হয়ে পড়ে। এজন্য মাঝে মাঝে ফোনের ইন্টারনাল ফাইলে জমে থাকা গেমস, অ্যাপস, গান, ভিডিওগুলো এক্সটার্নাল মেমোরি কার্ডে রেখে দিন। একটু সাশ্রয়ী ফোনগুলোতে ইন্টারনাল মেমোরি কম হয়ে থাকে। এ পদ্ধতি তাদের জন্য প্রযোজ্য নয়।

গতি বাড়ানোর অ্যাপস ব্যবহার :
গুগল প্লেস্টোর থেকে টাস্ক কিলারের মতো কিছু অ্যাপ ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যেতে পারে। এগুলো গতি বাড়ানোর নানা কাজ নিজেই করে নেয়। একটু পুরনো স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য অটো টাস্ক কিলার অ্যাপটি উপযোগী। এটি নির্ধারিত সময় পরপর কিছু কিছু অ্যাপের প্রোসেস কিল করে স্মার্টফোনের র‌্যাম ফ্রি রাখবে।

অ্যান্টি ভাইরাস :
ভালো মানের একটি অ্যান্টি ভাইরাস অ্যাপলিকেশন ব্যবহার করা যেতে পারে। ভাইরাস ও ম্যালওয়্যারের কারণে স্মার্টফোন স্লো হয়ে যেতে পারে। অ্যান্টি ভাইরাস এসব ভাইরাস এবং ম্যালওয়্যার শনাক্ত করে মুছে ফেলবে।

স্মার্টঅ্যাপ :
স্টার্টঅ্যাপ ম্যানেজারের মতো কিছু স্মার্ট অ্যাপলিকেশন ব্যবহার করা যেতে পারে। এ অ্যাপগুলোর মাধ্যমে সেট করা যায়, কত সময় পর ফোন বুট বা রিস্টার্ট হবে। এছাড়া নির্ধারিত সময় পর কোন অ্যাপলিকেশনগুলো সক্রিয় বা নিষ্ক্রিয় হবে, তা ঠিক করে দেয়া যাবে। এছাড়া Juice defender -এর মতো অ্যাপলিকেশনগুলো ফোনের ব্যাটারিকে সাপোর্ট দেবে। এছাড়া Cache cleaner অ্যাপলিকেশনগুলো মোবাইলের মেমোরিতে জমে থাকা বিভিন্ন রকম কেচ ফাইল মুছে দিয়ে স্মার্টফোনকে স্মুথ করবে।

অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস মুছুন :
যে অ্যাপগুলো খুব একটা ব্যবহার করা হয় না, সেগুলো মুছে ফেলুন। এতে ফোনের র‌্যাম ফ্রি থাকবে।

স্মার্টফোনটি রিস্টার্ট করুন :
চলতে চলতে আমাদের মতো স্মার্টফোনও ক্লান্ত হয়। তাই রিস্টার্ট করুন। কম্পিউটারের মতো ফোনও রিস্টার্ট দিলে খানিকটা গতি ফিরে পাবে।

Source: tunerpage.com

29
ICT / জুতা দিয়ে মোবাইল চার্জ!
« on: January 06, 2015, 04:01:43 PM »
মোবাইল ফোনের চার্জ দেয়া নিয়ে আমরা নানা ঝামেলায় পড়ে থাকি। এ ধরণের সমস্যা দূর করতে বাজারে আসছে বিশেষ এক ধরণের জুতা। পথ চলার প্রতি ধাপে উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ! ‘সোলপাওয়ার এনসোলস’ জুতা পায়ে কিছু পথ হাঁটলে একটি মোবাইল ফোন চার্জ দেওয়া সম্ভব হবে। জুতার বাইরের অংশে একটি পাওয়ার প্যাক স্থাপন করা হবে যেন হাঁটার সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়। যা দিয়ে মোবাইল ফোন রিচার্জ করা হবে।

এই প্রযুক্তির উদ্যোক্তা ডেভিট ডেভিটিয়ান বলেন, আমরা এমন একটি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে ‍যাচ্ছি যখন জুতা পায়ে হাঁটলেই বিদ্যুৎ উৎপন্ন হবে এবং ব্যাটারিতে সংরক্ষিত হবে। পাওয়ার প্যাকের সঙ্গে একটি ইউএসবি পোর্ট থাকবে যার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের স্মার্টফোনে চার্জ দেওয়া সম্ভব হবে।

তিনি বলেন, এটা এখনও প্রক্রিয়াধীন, সাধারণত আমরা যে ধরনের জুতা ব্যবহার করে থাকি, সেগুলোতে এ প্রযুক্তি স্থাপনের চেষ্টা করা হচ্ছে। খুব তাড়াতাড়ি এটা বাজারজাত করা হবে।

Source: tunerpage.com

30
ICT / Best tech cars of 2014
« on: January 06, 2015, 03:54:35 PM »

What were the best cars of 2014? Again, the song remains the same: Most every car is pretty good now, so technology is the difference-maker, not horsepower, not fuel efficiency, not cupholder- or airbag-count. The car with more driver safety assistance when you need them, or an infotainment system that your spouse can master, that’s the car or SUV you probably want. These are the vehicles we honor as ExtremeTech’s 10 Best Tech Cars of 2014.

One trend we’re seeing is how cars are being commoditized, meaning you have a hard time choosing between a Camry, Accord, Fusion, Sonata, Altima, and Malibu based on the stats (horsepower, mpg, airbags, cupholders, etc.), so there’s downward pressure on the price you pay. Our Tech Car of the Year is just such a vehicle: a luxury sedan for $20K less than similar offerings.

Other trends that will continue in 2015 include the near-ubiquity of Bluetooth and USB jacks and user pushback against touchscreen infotainment systems without button-and-knob backup. We’ll finally see Apple CarPlay and Android Auto where selected smartphone apps can be displayed on your center stack LCD and manipulated by both knobs and voice input. Sales continue shifting from passenger car to SUV. Low fuel prices have some buyers eyeing bigger cars and trucks, but savvy owners know plentiful gas isn’t forever and many parts of the world will tax the heck out of fossil fuels out of concerns over global warming. Older buyers want to downsize without leaving behind their most-favored big car options. 4G is coming and you’ll be able to stream video capably. V6 engines are giving way to turbo fours, and some fours are being replaced by three-cylinder, 1.0 liter engines.

Our guidelines to make the list of 2014’s Best Tech Cars are clear-cut: we looked for cars that advance automotive technology in one or more significant ways. Technology bang-for-the-buck matters, too. The car had to be shipping or available for testing in 2014. It never hurts if the car is fun to drive. Our list of the top tech cars comprises our tech car of the year, two honorable mention cars of the year, and seven others (listed in alphabetical order).

Car of the year: Hyundai Genesis has all the tech, luxury you need for $50K

The Hyundai Genesis midsize sedan does for $50,000 what pedigreed midsize German sedans do for $70,000, comparably equipped. Hyundai is making luxury and safety available to more buyers. The company is commoditizing excellence and improving bang-for-the-buck compared to the old order. Michael Dell did it to IBM and Compaq with computers. Samsung and LG did it to Sony with flat panel TVs. Sam’s Club and Costco laundry detergents are doing it to Tide and Wisk. Now it’s Hyundai’s turn to do it to established automaker brands.

Start with a very nice $38,000 Genesis incorporating a 311 hp V6 engine with eight-speed automatic transmission, navigation, telematics (Hyundai Blue Link), 8-inch LCD, cockpit controller, and rear camera, then add all three options packages called Signature, Tech and Ultimate for the COTY experience. The $42,000 Genesis Signature gives you blind spot detection, rear cross traffic alert, xenon headlamps, parking guidelines, 14-speaker Lexicon audio, plus luxury touches: vented front seats, sunroof, and side and rear sunshades. Another $3500 for the Genesis Tech (plus Signature) lands you stop and go adaptive cruise control, lane departure warning with lane keep assist, front and rear sonar, automatic high beams, a 7-inch LCD in the instrument panel, and a haptic steering wheel, meaning when you drift over a lane, the wheel warns with a light vibration rather than a beep from the car speakers. Stop here and you’ve got an amazing car you can drive home for a little over $45,000.

Hyundai innovation, not commoditization, is on display in the Genesis Ultimate package for another $3,500. It adds premium navigation, 17-speaker audio, and a Ford/BMW-like power trunk release that opens when you walk up with arms full of groceries – all very nice. There’s also a CO2 drowsiness detector that measures in-cabin carbon dioxide and above 2,500 ppm, automatically injects fresh outside air. The Ultimate’s head-up display goes beyond the usual speed, adaptive cruise, and next turn information with blind spot detection warnings. Even before you glance to the side mirror and its BSD light, you know not to think about changing lanes. This is good because the way many Americans drive is to start edging over, then look and maybe flip the turn indicator. Once you see how Hyundai does BSD warnings in the HUD, you’ll wonder why the rest of the industry doesn’t license or steal the idea.

A loaded Genesis runs $49,950 for rear drive, $2,500 more for all-wheel drive. If there’s a knock on the Genesis, it doesn’t measure up to Audi’s industry-best cockpit refinement, and the Germans handle better on the track or back country roads. Sitting in traffic or cruising the arrow-straight interstate, it’s fine. It’s a better competitor to a Cadillac, Lexus or Lincoln than to Audi, BMW, Jaguar or Mercedes. To fix the handling issue, real or perceived, Hyundai just hired away the chief engineer of BMW’s M Series cars.

The only other issue: The Genesis is a sedan at a time when affluent buyers are moving to luxury SUVs. Hyundai execs say they can pimp up the Santa Fe SUV to match the Genesis. We’ll see.

Key technology: Blind spot detection warning built into the HUD along with adaptive cruise and lane departure alerts. CO2-monitoring drowsiness detector.

Pros: All-time best value in a luxury midsize sedan. Excellent back seat room. No Hyundai badge in front; neighbors can mistake it for a Mercedes in Lexus.

Cons: Can’t match German sport sedans for all-out performance, handling.

Source: extremetech.com

Pages: 1 [2] 3