Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - kaziarif

Pages: [1]
1

আমরা অনেকেই ইদানিং শর্টকাট ভাইরাসের জ্বালাতনে অতিষ্ঠ। অনেকেই পোস্ট করেন এটি রিমুভের বিষয়ে। এটা আসলে কোন ভাইরাস নয়, এটা একটি "VBS Script"। শর্টকাট ভাইরাস স্থায়ীভাবে রিমুভের জন্য আপনাকে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে। অনাক্রান্ত কম্পিউটারের জন্য: ১. RUN এ যান। ২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন। ৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন। এবার কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না। আক্রান্ত কম্পিউটারের জন্য: ১. কী বোর্ডের CTRL+SHIFT+ESC চাপুন। ২. PROCESS ট্যাবে যান। ৩. এখানে wscript.exe ফাইলটি সিলেক্ট করুন। ৪. End Process এ ক্লিক করুন। ৫. এবার আপনার কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান। ৬. সার্চ বক্সে wscript লিখে সার্চ করুন। ৭. wscript নামের সব ফাইলগুলো SHIFT+DELETE দিন। ৮. যেই ফাইলগুলো ডিলিট হচ্ছে না ওইগুলো স্কিপ করে দিন। ৯. এখন RUN এ যান। ১০. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন। ১১. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন। ব্যাস হয়ে গেল আপনার কম্পিউটার শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত। এবার অন্য কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না। আক্রান্ত পেনড্রাইভের জন্য: ১. আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করুন। ২. এবার cmd তে যান। ৩. আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারটি লিখে ইন্টার দিন। (যেমন: I:) ৪. নিচের কোডটি নির্ভুলভাবে লিখুন। ৫. কোডঃ attrib -s -h /s /d *.* ৬. ইন্টার কী চাপুন। ৭. এবার দেখুন পেনড্রাইভে রাখা আপনার ফাইলগুলো পুনরায় দেখাচ্ছে কিনা? ৮. এবার আপনার গুরুত্বপূর্ণ ডাটাগুলো রেখে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করে দিন। হয়ে গেল আপনার পেনড্রাইভ শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত। (বিঃদ্রঃ কাজটি অনেক সহজ ও পরীক্ষিত। আপনাদের সুবিধার জন্য অনেকগুলো ধাপে লিখেছি।) ...........সংগৃহীত
অনেকেই ইদানিং শর্টকাট ভাইরাসের জ্বালাতনে অতিষ্ঠ। অনেকেই পোস্ট করেন এটি রিমুভের বিষয়ে। এটা আসলে কোন ভাইরাস নয়, এটা একটি "VBS Script"।

শর্টকাট ভাইরাস স্থায়ীভাবে রিমুভের জন্য আপনাকে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে।

অনাক্রান্ত কম্পিউটারের জন্য:

১. RUN এ যান।

২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।

৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন।

এবার কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না।

আক্রান্ত কম্পিউটারের জন্য:

১. কী বোর্ডের CTRL+SHIFT+ESC চাপুন।

২. PROCESS ট্যাবে যান।

৩. এখানে wscript.exe ফাইলটি সিলেক্ট করুন।

৪. End Process এ ক্লিক করুন।

৫. এবার আপনার কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান।

৬. সার্চ বক্সে wscript লিখে সার্চ করুন।

৭. wscript নামের সব ফাইলগুলো SHIFT+DELETE দিন।

৮. যেই ফাইলগুলো ডিলিট হচ্ছে না ওইগুলো স্কিপ করে দিন।

৯. এখন RUN এ যান।

১০. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।

১১. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন।

ব্যাস হয়ে গেল আপনার কম্পিউটার শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত। এবার অন্য কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না।

আক্রান্ত পেনড্রাইভের জন্য:

১. আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করুন।

২. এবার cmd তে যান।

৩. আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারটি লিখে ইন্টার দিন। (যেমন: ISmile

৪. নিচের কোডটি নির্ভুলভাবে লিখুন।

৫. কোডঃ attrib -s -h /s /d *.*

৬. ইন্টার কী চাপুন।

৭. এবার দেখুন পেনড্রাইভে রাখা আপনার ফাইলগুলো পুনরায় দেখাচ্ছে কিনা?

৮. এবার আপনার গুরুত্বপূর্ণ ডাটাগুলো রেখে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করে দিন।

2
অস্থায়ি কিন্তু দ্রুত সমাধানঃ
কোন ডাউনলোড বা ইন্সটল লাগে না ;) ।. এটাও জেনে রাখা জরুরী – কারন আপনি তো পাবলিক পিসি তে আর এত সময় পাবেন না।

যদি আপনি Pendrive Shortcut problem বা এর সমাধান লিখে গুগলে সার্চ দেন তাহলে আপনি কম্যান্ড প্রমট দ্বারা এই সমাধান পাবেন – যদিও এটা অস্থায়ী সমাধান । পিসি রিস্টার্ট দিলে আবার আগের মতো হয়ে যাবে ।

Start -> All Programs-> Accessories -> command prompt.
Shortcut KEY win-key+R.

এবার Pen Drive এর পাশে প্রথম বন্ধনীর মধ্যে যে অক্ষর লেখা ( ) আছে সেটা দেখে নিন ।
Type This Command:

Del *.link

And Press Enter.

Type attrib -h -r -s /s /d p:\*.*

আপনি P এর পরিবর্তে Pen Drive এর পাশে প্রথম বন্ধনীর মধ্যে যে অক্ষর লেখা ( ) আছে সেটা লিখুন মানে Drive Letter টি ।
Enter চাপুন।

3
সকলেই জীবনে সফলতা লাভ করতে চায়। কিন্তু সেই সফলতার জন্য নিজের মাঝে কি কি গুনাগুণ থাকা উচিত সে ব্যাপারটা অনেকেরই অজানা থাকে। এইখানে একজন কর্মক্ষেত্রে / জীবনে সফল মানুষের কিছু গুন বা যোগ্যতা তুলে ধরা হলো যা থেকে আমরা নিজেদের ভুলগুলো শুধরে নিতে পারিঃ

1. শোনার যোগ্যতাঃ কারো কোন কথা ভালো মতো শুনুন। নিজে কিছু বলার আগে ভালোভাবে শুনে নিন। ভালোমতো শুনার যোগ্যতাটা একটা বড় গুন। মনে রাখবেন সৃষ্টিকর্তা একটা মুখ এবং দুটো কান দিয়েছেন। দুটো কানতো আর খামোখা দেয়নি।

2. মানসিক দৃঢ়তাঃ একজন সফল মানুষ জানে কিভাবে “না” বলতে হয় এবং কখন নির্দ্বিধায় তা করতে হয়। একজন সফল মানুষই পারে বাস্তবমুখী কর্মপন্থা নির্ধারণ করতে।

3. অতীতের ভুলের প্রতি কম মনোযোগী হোনঃ ভুল আমরা কমবেশী সবাই করি। একজন নিখুঁত মানুষ খুঁজে পাওয়াটা দায়। ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষৎ কর্মপন্থা নির্ধারণ করুন কিন্তু অতীত নিয়ে পড়ে থাকবেন না। কারণ, যা চলে যায় তা কখনো আর ফিরে আসে না।

4. অন্যজনের দৃষ্টিকোন থেকে দেখুনঃ একজন সফল মানুষ সবসময় একটা বিষয়কে অন্যজন কিভাবে ভাবছে তা নিয়ে চিন্তা করে। সুতরাং একটি বিষয়কে বিভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে দেখুন।

5. চ্যালেঞ্জ গ্রহন করার মানসিকতাঃ আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ গুন হলো সর্বদা “নতুন কিছু করার” মানসিকতা। সবসময় নতুন কিছু কে কিংবা নতুন কোন আইডিয়া কে গ্রহণ করুন। এটাকে একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিন। ভুলেও আপনার ভিতরকার হেরে যাওয়ার ভয়টাকে বের হয়ে আসতে দিবেন না। তাহলেই নতুন কিছু সফলভাবে করতে পারবেন।

6. কখন থামতে হবে শিখুনঃ কোন একটা পরিস্থিতি কে সর্বদা যাচাই করুন। সেই পরিস্থিতি থেকে আপনার সফলতা কিংবা ব্যর্থতা কতটুকু তা নির্ধারণ করুন। যে কাজে সফলতা ক্ষীণ সেই কাজের পেছনে লেগে না থেকে তা ছেড়ে দিন কিংবা আগানোর পদ্ধতি পরিবর্তন করুন। যদি সফল হওয়ার আশা দেখতে পান তাহলে আগান না হলে অন্য পথের কথা ভাবুন।

7. সর্বদা ইতিবাচক চিন্তা করুনঃ সফল ব্যক্তিরা সর্বদা নিঃসংশয় থাকে এবং ইতিবাচক চিন্তা করে। তারা বিশ্বাস করে তারা যা কিছুই করুক না কেন সদা পরিশ্রমের মাধ্যমে সহফলতা নিয়ে আসবেই। এবং নিয়ে আসেও।

8. সর্বদা সুযোগ খুঁজতে থাকুনঃ কথায় আছে কার ভাগ্য কখন কোন দিক দিয়ে খুলে যায় তা কেউ বলতে পারে না। তাই সদা চোখ-কান খোলা রাখুন এবং সুযোগ খুঁজতে থাকুন নিজের উন্নতির। একজন সফল মানুষ নিজেই নিজেকে বলতে থাকে “আমি জানি আমি পারবো, আমি পারবোই” এবং তা তারা পারেও।

9. চিন্তা করুন এবং স্বপ্নটা একটু বড় দেখুনঃ স্বপ্নটাকে একটু বড় করে দেখতে শিখুন। আপনার স্বপ্নই আপনাকে আপনার সফলতার দিকে পরিচালিত করবে। চিন্তা করুন। ভাবুন। প্ল্যান করুন। একজন সফল ব্যাক্তির ডিকশনারীতে “পারবো না” “নাই” “হবেনা” এই শব্দগুলো খুঁজে পাবেন না।

4
Career Tips / সফল হওয়ার সহজ পথ
« on: November 29, 2014, 10:32:34 AM »
সফল হতে হলে সাফল্যের সাথে নিজেকে চিহ্নিত করতে হবে। সফল হওয়ার সহজ পথ এটাই। প্রাকৃতিক নিয়ম হচ্ছে, মনোশক্তিকে সঠিকভাবে ব্যবহার করলে মনই কাঙিক্ষত বস্তুর দিকে আমাদের নিয়ে যাবে, এই প্রাকৃতিক নিয়মকে বুঝতে পারলে, এই নিয়মকে সুনির্দিষ্টভাবে ব্যবহার করতে পারলে অগ্রগতির আকস্মিকতা ও দ্রুততা হবে বিস্ময়কর। এক অদৃশ্য শক্তি নিশ্চিতভাবেই আমাদের সাফল্যের পথে ঠেলে নিয়ে যেতে থাকে। সাফল্যের জন্যে সৃষ্টি হয় প্রয়োজনীয় অখণ্ড মনোযোগ। সাফল্য হয়ে ওঠে সুনিশ্চিত।

এই স্বতঃষ্ফূর্ত সাফল্যকে আকর্ষণ করার জন্যে সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে মনছবি। বিশ্বাসযুক্ত সৃজনশীল কল্পনার নামই হচ্ছে মনছবি। আসলে ইচ্ছাশক্তি নয়, মনছবিই সাফল্য সৃষ্টি করে। ইচ্ছাশক্তি হচ্ছে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হাতিয়ার। ইচ্ছাশক্তি হচ্ছে কোন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্টভাবে চিন্তা ও কাজকে নিয়ন্ত্রিত করার সচেতন ক্ষমতা। কিন্তু মনছবি ছাড়া ইচ্ছাশক্তি বেশিদূর এগুতে পারে না। আসলে অন্তর্চেতনাই সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য দিয়ে ইচ্ছাশক্তিকে জোরদার করে। আর এই অন্তর্চেতনা প্রচণ্ড শক্তি অর্জন করে মনছবি দ্বারা।

তাই সফল হতে হলে সবচেয়ে আগে প্রয়োজন হচ্ছে মনছবি। অর্থাৎ যে লক্ষ্য আপনি অর্জন করতে চান, সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট ও সুনির্দিষ্ট ধারণা ও বিশ্বাস সৃষ্টি করতে হবে। লক্ষ্যের সাথে নিজেকে পুরোপুরি একাত্ম করতে হবে। অন্তরে লক্ষ্যকে সবসময় প্রজ্বলিত রাখতে হবে। আমাদের সমগ্র কল্পনা, চিন্তা ও অনুভূতিকে এই লক্ষ্যের সাথে একাত্ম করতে হবে। অর্থাৎ মানসিকভাবে নিজেকে সাফল্যের সাথে শনাক্ত করতে হবে।

সফল হওয়ার জন্যে সাফল্যের সাথে নিজেকে শনাক্ত করার জন্যে মনছবি করার পরই প্রয়োজন সাফল্যের জন্যে নিজেকে প্রস্তুত করা। অর্থাৎ সাফল্য গ্রহণ করার উপযুক্ততা অর্জনে নিজেকে পুরোপুরি সাফল্যের হাতিয়ারে রূপান্তরিত করতে প্রস্তুত হতে হবে। যা পেতে চান নিজেকে তা পাওয়ার যোগ্য করার জন্যে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। প্রয়োজনীয় কাজ ও মনোযোগ প্রদানে নিজের ইচ্ছাশক্তিকে ব্যবহার করতে হবে।

মনছবি যত দূরবর্তী বা যত কঠিন হোক না কেন আপনি যদি আপনার মনকে লক্ষ্যের জন্যে প্রস্তুত করতে পারেন এবং সফল প্রয়াসকে সেই লক্ষ্যে নিবেদিত করতে পারেন, আপনি সফল হবেনই। সাফল্যের প্রাকৃতিক নিয়মেই আপনি ক্রমান্বয়ে বিকশিত হবেন।

সাফল্যের ফুল সবসময় প্রাকৃতিক নিয়মেই ক্রমান্বয়ে প্রস্ফুটিত হয়। একটি ধাপ এগিয়ে নিয়ে যায় আরেকটি ধাপের দিকে। তাই আপনাকে প্রো-একটিভ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে শুরু করতে হবে। যেখানে আছেন সেখান থেকেই শুরু করতে হবে। ধাপে ধাপে এগিয়ে যাবেন মনছবির চূড়ান্ত লক্ষ্যপানে। আপনি প্রথম কাজটি প্রথম করলেই আপনার অচেতন মন পরবর্তী ধাপে করণীয় সম্পর্কে সচেতন মনে তথ্য ও উদ্দীপনা প্রেরণ করবে। তবে চূড়ান্ত লক্ষ্যের মনছবিকে সবসময় মনের সামনে রাখতে হবে এবং সে পর্যায়ে নিজেকে উত্তীর্ণ করার জন্যে প্রয়োজনীয় গুণ, অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতা অর্জনের প্রতিটি সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার এই যে, প্রতিটি সফল মানুষ নিজের জ্ঞাতসারে হোক বা অজ্ঞাতসারে এই প্রাকৃতিক নিয়মকেই কাজে লাগিয়েছেন।

মনছবির বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে একটি অন্তরায় আমরা নিজেরাই সৃষ্টি করি। বড় চিন্তা করতে গিয়ে, সুদূরপ্রসারী লক্ষ্যস্থির করতে গিয়ে ছোট ছোট কাজ, ছোট ছোট পথের গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারি না। আমরা বুঝতে পারি না ছোট ছোট ইটই হচ্ছে বিশাল ভবনের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় সামগ্রী, পায়ে চলা পথই গিয়ে মেশে রাজপথে, ছোট ঝর্ণাই নদী হয়ে পৌঁছে যায় বিশাল মহাসমুদ্রে। প্রতিদিনের ছোট ছোট কাজ প্রতিদিন সমাপ্ত করলে মাস-বছর-যুগ শেষে তাই পরিণত হয় বিশাল সাফল্যে।

আমরা যদি শতাব্দী প্রাচীন বট গাছের দিকে তাকাই, তাহলে এর ডাল-পালা-কাণ্ড-মূল আমাদের মোহিত করে। কিন্তু যে বীজ থেকে এই মহীরুহ সৃষ্টি হয়েছে, সে কথা একবার ভাবুন। একটি বট গাছের ফল কাকের পেটে গিয়ে বিষ্ঠা আকারে এই মাটিতে পতিত হয়েছিলো বীজটি। দিন মাস বছর পার হয়ে বিষ্ঠার মাঝে নির্গত ছোট বীজটিই দিগন্ত আচ্ছন্নকারী শতাব্দীর মহীরুহে পরিণত হয়েছে। আসলে জন্মগ্রহণ করেই কেউ সফল হয় না, সিঁড়ি বেয়েই একজন ধাপে ধাপে সাফল্যের শীর্ষ বিন্দুতে পৌঁছায়। আসলে বাস্তবতার আগে প্রয়োজন ধারণার। ধারণার সাথে বিশ্বাস, একাগ্রতা ও দৃঢ়তা যুক্ত হয়েই সাফল্য আসে।

এই মহাপ্রকৃতিতে মানুষই সফল হয়, স্মরণীয় হয়, বরণীয় হয়। কারণ মানুষের রয়েছে চেতনারূপী এক মহাশক্তিশালী চালিকা শক্তি। আর ব্যক্তি চেতনা বিশ্বজনীন মহাচেতনারই একটি ক্ষুদ্র অংশ। ব্যক্তি যেমন চেতনা দ্বারা পরিচালিত, মহাবিশ্বের সবকিছু পরিচালিত হচ্ছে মহাচেতনার দ্বারা। সৎ, মঙ্গল ও কল্যাণ চিন্তার সাথে সাথে আমাদের চেতনায় নতুন শক্তি সঞ্চারিত হয় মহাচেতনা থেকে। মহাচেতনা তখন হয়ে ওঠে আমাদের নীরব সহযোগী। এই প্রাকৃতিক আইন ও নীরব সহযোগী সম্পর্কে সচেতনতা আপনার সাফল্যের সবচেয়ে বড় ভিত্তি হিসেবে কাজ করতে পারে।

5

>বিজ্ঞাপন ছাড়া ওয়েবব্র্রাউজ করুন


ওয়েব সাইটে ব্রাউজ করতে গেলে বিজ্ঞাপনের জন্য বেশ বিরক্তিকর লাগে, আবার কিছু কিছু বিজ্ঞাপন বেশ আপত্তিকরও বটে। এছাড়াও এসব বিজ্ঞাপনের জন্য পেজ লোড হতে তুলনামূলকভাবে বেশী সময় লাগে। তবে আপনি চাইলে আপনার ব্রাউজারে এধরনের বিজ্ঞাপন স্থায়ীভাবে বন্ধ করে রাখতে পারেন একটি এ্যাডঅন্স ব্যবহার করে। Ad Sweep নামের এই এ্যাডঅন্সটি গুগল ক্রোম, মজিলা ফায়ারফক্স, অপেরা, সাফারি ওয়েব ব্রাউজার সমর্থন করে। Ad Sweep মূলত একটি ইউজার স্ক্রিপ্ট যা CSS বেসড বিজ্ঞাপনগুলো (গুগল, ইয়াহু বা এধরনের) রোধ করতে পারে। এ্যাডঅন্সটি ইনস্টল করার জন্য www.adsweep.org. সাইটে গিয়ে আপনার ব্রাউজারের উপযোগী এ্যাডঅন্সটি (User script) ডাউনলোড করে বর্ণনা মতো কনফিগার করে নিন। এরপরে ব্রাউজ করে দেখুন বিজ্ঞাপনগুলো আসছে না।


6
অনেকের কাছে মনে হবে কিভাবে সম্ভব??

আসুন জেনে নেই কিভাবে সম্ভব এই কাজ।

প্রথমে আপনার পিসির নোটপাড খুলে নিচের জাভাস্ক্রিপ্ট কোডটি লিখুন।

Dim message, sapi

message=InputBox("Hi this is Shaon. Do you want ur computer to speak?","for more tricks visit computertips.lv2lvu.com")

Set sapi=CreateObject("sapi.spvoice")

sapi.Speak message

এরপর ফাইলটিকে সেভ করুন .vbs এক্সটেনশন দিয়ে।

এরপর ক্লিক করে ফাইলটি ওপেন করুন এবং যা শুনতে চান তাই টাইপ করুন এবং ম্যাজিক দেখু্ন :)

7
আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি তারা সবাই ভাইরাস শব্দটার সাথে পরিচিত। কারন এটি সব কম্পিউটার ব্যবহারকারীর একটি সাধারন সমস্যা। এর থেকে পরিত্রানের জন্য আমরা বিভিন্ন রকম এন্টিভাইরাস ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু তার পরও দেখা যায় ভাইরাস থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না। কারন সমস্যা হচ্ছে,

১) কোনো এন্টিভাইরাস ই সব ভাইরাস ডিলিট করতে সক্ষম নয়,তা যত ভাল এন্টি ভাইরাস হোক না কেন,কারন কোনো এন্টি ভাইরাসেই সব ভাইরাস ডেফিনিশন দেয়া থাকে না।

২) এন্টিভাইরাস ইন্সটল করার পরে তা র‌্যাম এর কিছু জায়গা দখল করে।তাই ভারি এন্টিভাইরাসের ক্ষেত্রে র‌্যাম এ ব্যবহার করা জায়গার পরিমানও বেশি।ফলে কম্পিউটার স্লো হতে পারে।

সুতরাং, করণীয় কি? হ্যা বন্ধুরা, আমি আমার এই পোষ্টে এই সমস্যার সমাধানের ব্যাপারে লিখলাম।আশা করি, উপকৃ্ত হবেন।

আসুন প্রথমেই জেনে নিই ভাইরাস কি? এটি কোনো বায়োলজিক্যাল ভাইরাস নয়। বরং এটি এমন একটি প্রোগ্রাম যা কম্পিউটারের স্বাভাবিক কার্যকলাপকে বিঘ্নিত করে।এমনকি সিষ্টেমের মারাত্বক ক্ষতিও হতে পারে (উদাহরনস্বরূপ, কম্পিউটার স্লো হয়ে যাওয়া, অকারণে রিষ্টার্ট নেয়া, টাস্ক ম্যানেজার ডিজেবল হওয়া ইত্যাদসহ আরো অনেক কিছু)

এবার আসুন জেনে নিই ভাইরাস কীভাবে কম্পিউটারে প্রবেশ করে…

    পেনড্রাইভ, ডিস্ক, মেমরী কার্ড বা অন্য যেকোনো এক্সটারনাল ডিভাইসের মাধ্যমেঃ ভাইরাস আছে এমন ডিভাইস কম্পিউটারে কানেকশান পাওয়ার পরে যখন আপনি তা ওপেন করবেন তখন।
    ইন্টারনেট থেকেঃ যখন আপনি ভাইরাস আছে, এমন কোনো সাইটে প্রবেশ করবেন।

চলুন এবার জেনে নিই এক্সটারনাল ডিভাইসের ভাইরাস থেকে কিভাবে পিসি কে মুক্ত রাখতে পারি। আপনাদের জন্য ধাপে ধাপে নিচে বিষয়টি উপস্থাপন করা হল।

১) যেহেতু ভাইরাস ইনফেক্টেড এক্সটারনাল ডিভাইস(যেমন পেনড্রাইভ) ওপেন করার পরেই ভাইরাস পিসিতে প্রবেশ করে, তাই এগুলো পিসিতে কানেকশান দেয়ার পরে তা ওপেন করা থেকে বিরত থাকতে হবে। ভাবছেন, তাহলে ডাটা ট্রান্সফার করবেন কীভাবে? এই ব্যাপারে একটু পরেই বলবো।

২) কখনো কখনো এক্সটারনাল ডিভাইস পিসিতে কানেকশান পাওয়ার সাথে সাথে তা নিজে  থেকেই ওপেন হয়। ফলে, ভাইরাস পিসিতে প্রবেশ করে ফেলে। তাই কোন ডিভাইস যেনো সয়ংক্রিয়ভাবে ওপেন না হয় তাই নিচের পন্থা অনুসরন করতে পারেন।

ক) start থেকে run এ গিয়ে টাইপ করুন, gpedit.msc। এরপর ok বাটনে ক্লিক করুন।



খ) এর ফলে নিচের মত একটি উইন্ডো দেখতে পাবেন। এই উইন্ডো থেকে computer configuration সিলেক্ট করুন।


গ) এখান থেকে administrative tamplates-> system  এ যান। এখানে নিচের মত উইন্ডো পাবেন। এখান থেকে turn off autoplay তে ডাবল ক্লিক করুন।



ঘ) নিচের মত উইন্ডো পাবেন। এখান থেকে “turn off autoplay” enable করুন এবং এর নিচে লেখা “turn off autoplay on” ড্রপ-ডাউন বক্স থেকে “All drives” সিলেক্ট করুন, এরপর ok বাটনে ক্লিক করুন।

এখন কোনো পেনড্রাইভ পিসিতে প্রবেশ করালেও তা আর নিজে থেকে খুলবে না।

২) এখন ডাটা ট্রান্সফার করবেন কীভাবে? এর জন্য আপনাকে এমন কিছু করতে হবে যেনো, পেনড্রাইভ বা অন্য যে কোনো ডিভাইস যা আপনি পিসিতে লাগিয়েছেন তা যেনো না খুলেই তা থেকে ডাটা নিতে পারেন। এজন্য আপনাকে ছোট্ট একটি সফটওয়্যার ইন্সটল করতে হবে। ভয় পাবেন না। এর সাইজ মাত্র ৪১০ কিলোবাইট। ডাউনলোড করুন এখান থেকে।

সফটয়্যারটি ইন্সটল করার পরে রান করলে নিচের মত উইন্ডো পাবেন যার বামপাশে আপনার পিসির সব ড্রাইভগুলো দেখা যাবে। যেকোনো ড্রাইভে ক্লিক করলে এর ডানপাশে ঐ ড্রাইভের কন্টেন্ট দেখতে পাবেন। এখন বামপাশ থেকে পেনড্রাইভটি সিলেক্ট করলে ডানে এর ডাটা দেখতে পাবেন। যদি এতে ভাইরাস থাকে,তবে তাও দেখতে পাবেন (এমনকি hidden ফাইলও)। এখান থেকে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো নিয়ে নিন,আর পেনড্রাইভের ভাইরাসকে পেনড্রাইভেই রেখে দিন। (উল্লেখ্য,কোনো ফোল্ডারের নামের সাথে .exe এক্সটেনশান থাকলে তা অবশ্যই ভাইরাস,এগুলো কপি করা থেকে বিরত থাকুন।)

এন্টিভাইরাস ছাড়াই কম্পিউটারকে রাখুন ভাইরাস মুক্ত

লিখেছেনঃ মিঠু তারিখঃ ২৫/০১/২০১১ · 27 টি মতামত
লেখাটি আপনার পছন্দ হয়েছে?

আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি তারা সবাই ভাইরাস শব্দটার সাথে পরিচিত। কারন এটি সব কম্পিউটার ব্যবহারকারীর একটি সাধারন সমস্যা। এর থেকে পরিত্রানের জন্য আমরা বিভিন্ন রকম এন্টিভাইরাস ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু তার পরও দেখা যায় ভাইরাস থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না। কারন সমস্যা হচ্ছে,

2011-01-24_204223১) কোনো এন্টিভাইরাস ই সব ভাইরাস ডিলিট করতে সক্ষম নয়,তা যত ভাল এন্টি ভাইরাস হোক না কেন,কারন কোনো এন্টি ভাইরাসেই সব ভাইরাস ডেফিনিশন দেয়া থাকে না।

২) এন্টিভাইরাস ইন্সটল করার পরে তা র‌্যাম এর কিছু জায়গা দখল করে।তাই ভারি এন্টিভাইরাসের ক্ষেত্রে র‌্যাম এ ব্যবহার করা জায়গার পরিমানও বেশি।ফলে কম্পিউটার স্লো হতে পারে।

সুতরাং, করণীয় কি? হ্যা বন্ধুরা, আমি আমার এই পোষ্টে এই সমস্যার সমাধানের ব্যাপারে লিখলাম।আশা করি, উপকৃ্ত হবেন।

আসুন প্রথমেই জেনে নিই ভাইরাস কি? এটি কোনো বায়োলজিক্যাল ভাইরাস নয়। বরং এটি এমন একটি প্রোগ্রাম যা কম্পিউটারের স্বাভাবিক কার্যকলাপকে বিঘ্নিত করে।এমনকি সিষ্টেমের মারাত্বক ক্ষতিও হতে পারে (উদাহরনস্বরূপ, কম্পিউটার স্লো হয়ে যাওয়া, অকারণে রিষ্টার্ট নেয়া, টাস্ক ম্যানেজার ডিজেবল হওয়া ইত্যাদসহ আরো অনেক কিছু)

এবার আসুন জেনে নিই ভাইরাস কীভাবে কম্পিউটারে প্রবেশ করে…

    পেনড্রাইভ, ডিস্ক, মেমরী কার্ড বা অন্য যেকোনো এক্সটারনাল ডিভাইসের মাধ্যমেঃ ভাইরাস আছে এমন ডিভাইস কম্পিউটারে কানেকশান পাওয়ার পরে যখন আপনি তা ওপেন করবেন তখন।
    ইন্টারনেট থেকেঃ যখন আপনি ভাইরাস আছে, এমন কোনো সাইটে প্রবেশ করবেন।

চলুন এবার জেনে নিই এক্সটারনাল ডিভাইসের ভাইরাস থেকে কিভাবে পিসি কে মুক্ত রাখতে পারি। আপনাদের জন্য ধাপে ধাপে নিচে বিষয়টি উপস্থাপন করা হল।

১) যেহেতু ভাইরাস ইনফেক্টেড এক্সটারনাল ডিভাইস(যেমন পেনড্রাইভ) ওপেন করার পরেই ভাইরাস পিসিতে প্রবেশ করে, তাই এগুলো পিসিতে কানেকশান দেয়ার পরে তা ওপেন করা থেকে বিরত থাকতে হবে। ভাবছেন, তাহলে ডাটা ট্রান্সফার করবেন কীভাবে? এই ব্যাপারে একটু পরেই বলবো।

২) কখনো কখনো এক্সটারনাল ডিভাইস পিসিতে কানেকশান পাওয়ার সাথে সাথে তা নিজে  থেকেই ওপেন হয়। ফলে, ভাইরাস পিসিতে প্রবেশ করে ফেলে। তাই কোন ডিভাইস যেনো সয়ংক্রিয়ভাবে ওপেন না হয় তাই নিচের পন্থা অনুসরন করতে পারেন।

ক) start থেকে run এ গিয়ে টাইপ করুন, gpedit.msc। এরপর ok বাটনে ক্লিক করুন।

1

2

খ) এর ফলে নিচের মত একটি উইন্ডো দেখতে পাবেন। এই উইন্ডো থেকে computer configuration সিলেক্ট করুন।

3গ) এখান থেকে administrative tamplates-> system  এ যান। এখানে নিচের মত উইন্ডো পাবেন। এখান থেকে turn off autoplay তে ডাবল ক্লিক করুন।

4ঘ) নিচের মত উইন্ডো পাবেন। এখান থেকে “turn off autoplay” enable করুন এবং এর নিচে লেখা “turn off autoplay on” ড্রপ-ডাউন বক্স থেকে “All drives” সিলেক্ট করুন, এরপর ok বাটনে ক্লিক করুন।

এখন কোনো পেনড্রাইভ পিসিতে প্রবেশ করালেও তা আর নিজে থেকে খুলবে না।

২) এখন ডাটা ট্রান্সফার করবেন কীভাবে? এর জন্য আপনাকে এমন কিছু করতে হবে যেনো, পেনড্রাইভ বা অন্য যে কোনো ডিভাইস যা আপনি পিসিতে লাগিয়েছেন তা যেনো না খুলেই তা থেকে ডাটা নিতে পারেন। এজন্য আপনাকে ছোট্ট একটি সফটওয়্যার ইন্সটল করতে হবে। ভয় পাবেন না। এর সাইজ মাত্র ৪১০ কিলোবাইট। ডাউনলোড করুন এখান থেকে।

সফটয়্যারটি ইন্সটল করার পরে রান করলে নিচের মত উইন্ডো পাবেন যার বামপাশে আপনার পিসির সব ড্রাইভগুলো দেখা যাবে। যেকোনো ড্রাইভে ক্লিক করলে এর ডানপাশে ঐ ড্রাইভের কন্টেন্ট দেখতে পাবেন। এখন বামপাশ থেকে পেনড্রাইভটি সিলেক্ট করলে ডানে এর ডাটা দেখতে পাবেন। যদি এতে ভাইরাস থাকে,তবে তাও দেখতে পাবেন (এমনকি hidden ফাইলও)। এখান থেকে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো নিয়ে নিন,আর পেনড্রাইভের ভাইরাসকে পেনড্রাইভেই রেখে দিন। (উল্লেখ্য,কোনো ফোল্ডারের নামের সাথে .exe এক্সটেনশান থাকলে তা অবশ্যই ভাইরাস,এগুলো কপি করা থেকে বিরত থাকুন।)

লক্ষ্য করুন উপরে বামে পেনড্রাইভে ক্লিক করার ফলে ডানপাশে এর কন্টেন্টগুলো দেখা যাচ্ছে। এগুলোর মধ্যে .exe এক্সটেনশানযুক্ত একটি ফোল্ডার(hasjfdh.exe) আছে। এটি একটি ভাইরাস।

৩) যারা ভাইরাস সনাক্ত করতে পারেন না,তারা এমন কোনো থিম ব্যবহার করতে পারেন যা ফোল্ডারের কালার বা চেহারা/আইকন change করে,ফলে আপনার পেনড্রাইভের এবং পিসির ফোল্ডারের কালার বা চেহারা/আইকন change হবে (উদাহরনস্বরূপ,আপনি universal vista inspirat Brico Pack Ultimate 2 1.0 ব্যবহার করতে পারেন। ডাউনলোড করুন এখান থেকে।) কিন্তু যেসব ফোল্ডারের চেহারা/আইকন পরিবর্তিত হবে না, সেগুলোই হলো ভাইরাস। এছাড়াও পেনড্রাইভে অনাকাঙ্খিত বা উদ্ভট টাইপের কন্টেন্ট থাকলে সেগুলোও ভাইরাস হিসেবে আপনি ধরে নিতে পারেন।

৪) কাজ শেষে পেনড্রাইভটি খুলে ফেলুন ভাইরাসসহ অথবা যদি চান তবে ফরম্যাটও করে আপনার পিসির ডাটা এতে ট্রান্সফার করতে পারেন।

উপরোল্লিখিত উপায়ে আপনি ভাইরাস থেকে পিসিকে মুক্ত রাখলেও আপনার পিসিতে যদি আগে থেকেই ভাইরাস থাকে সেক্ষেত্রে কি করবেন? তার জন্য আপনি কয়েকটি এন্টিভাইরাস দিয়ে স্ক্যান করে (যেহেতু একটা এন্টিভাইরাস সব ভাইরাস নাও ধরতে পারে) নিশ্চিত করুন যে, আপনার পিসিতে আর কোনো ভাইরাস নেই। তারপর উপরের পদ্ধতি প্রয়োগ করতে পারেন।

যদি এমন হয় যে, আপনার পিসিতে আগে থেকেই ভাইরাস ছিলো এবং এর ফলে আপনি এন্টিভাইরাস ইন্সটলই করতে পারছেন না, তাহলে আপনি স্ক্যান করবেন কিভাবে? আপনি হয়তো বলবেন এক্সপি সেটআপ দিলেই সব ঠিক হবে। কিন্তু ভাইরাস যদি সিষ্টেম ড্রাইভে না থেকে অন্য ড্রাইভে থাকে তবে ত এক্সপি সেটআপে কাজ হবে না, কারণ এতে শুধু সিস্টেম ড্রাইভই ফরম্যাট হবে,অন্য ড্রাইভের ভাইরাস অন্য ড্রাইভেই থাকবে। সুতরাং করণীয় কি?

8
IT Forum / তৈরী করুন নিজের Font
« on: November 19, 2012, 10:34:43 AM »
আমরা যারা বাংলা কম্পিউটিং করতে আগ্রহী তাদের কাছে ফ্রন্ট মুল বিষয় ।বাংলায় অনেক ফ্রন্ট বিনামূল্যে পাওয়া যায় তবে তা কি নিজের মতো কিংবা নিজে হাতের লেখার মতো হবে ? আমার মতো দেখতে যেমন কেউ নাই পৃথিবীতে তেমনি আমার হাতের লেখাও কারো সাথে মিলবে না ।যদি এমন হয় আমার হাতের লেখা অক্ষর গুলো কীবোর্ডের মাধ্যমে লেখা যায় তো মন্দ হতোনা।ফ্রন্ট তৈরী করার সফট টি আপনাকে সে সুযোগ করে দিবে ।http://www.ziddu.com/download/11008146/FontCreatorProv6.0build106GiovanniMoretti.rar.html কিলি্ক করে সফটি নামানো যাবে।আপনাকে প্রথমে কীবোর্ড লে-আউট তৈরী করতে হবে তারপর আপনার অক্ষর গুলো ডিজাইন করে সফটে ইনপুট করুন এবং মার্জিত ভাবে আপনার ডিজাইন করা অক্ষর গুলো আপনার কীবো্র্ড এর লে-আউট অনুসারে বসান আর যদি ইচ্ছে করেন আপনার হাতের লেখাগুলো scanner সাহায্য scan করে ইনপুট করতে পারেন কিংবা বিভিন্ন ছবি তৈরী করা সফট ও ব্যবহার করে আপনার অক্ষর গুলো ডিজাইন করতে পারেন।আপনার তৈরী ফ্রণ্ট বাংলা অক্ষর গুলো কে আরো সহজ ও সুন্দর করবে ।সফটটি কী জন্য এখানে কিল্কি করুন।

9
জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সে ব্রাউজ করার সময় যদি ব্রাউজারটি কোন টেক্সট (লেখা) শব্দ হিসাবে পড়ে শোনাতো তাহলে কেমন হতো! মাইক্রোসফট উইন্ডোজে টেক্সট টু স্পেস এর মতই ফায়ারফক্সের এ্যাড-অন্স দ্বারাও সাইটের যেকোন টেক্সট এক ক্লিকেই পড়ে শোনার ব্যবস্থা আছে। এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/3552 থেকে মাত্র ১০ কিলোবাইটে স্পীকইট এ্যাড-অন্সটি ইনষ্টল করুন। ইনস্টল শেষে ফায়ারফক্সটি রিস্টার্ট করুন। এবার যেকোন টেক্সট যতটুক ইচ্ছা নির্বাচন করে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে পপআপ মেনুর নিচের Say It এ ক্লিক করলে তা পড়ে শোনাবে। এতে মাইক্রোসফটের (টিটিএস) টেক্সট টু স্পীস ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে।

10
ছুটিতে বা কোন কারনে নির্দিষ্ট কিছু দিন মেইল চেক করতে না পারলে সয়ংক্রিয়ভাবে মেইল প্রাপ্তির কথা জানানো যায় Vacation responder দ্বারা। ভ্যাকেশন রিস্পন্ড করার সুবিধা আছে প্রায় সকল মেইলেরই রয়েছে। তবে আলাদা আলাদা প্রেরককে আলাদা আলাদা উত্তর দেবার সুবিধা যুক্ত করলো জিমেইল। এই সুবিধাটির নাম হচ্ছে ক্যান্ড রিস্পন্স।
ক্যান্ড রিস্পন্স সক্রিয় করা: এজন্য Settings থেকে Labs ট্যাবে গিয়ে Canned Responses এর Enable রেডিও বাটন ক্লিক করে সেভ করুন। এবার কম্পোজ মেইলে গেলে Canned Response দেখা যাবে।
ক্যান্ড রিস্পন্স তৈরী করা: কম্পোজ মেইলে Canned Response এর ড্রপ-ডাউন থেকে New canned response এ ক্লিক করে পছন্দের নাম দিয়ে Ok করে সেভ করুন। এবার কম্পোজ মেইলের বডিতে দরকারী কিছু লিখে Canned Response এর ড্রপ-ডাউন থেকে Save এর নিচের সেভ থাকা ক্যান্ডে ক্লিক করলে উক্ত ক্যান্ডে ম্যাসেজ সেভ হবে।
ফিল্টার তৈরী করে ক্যান্ড রিস্পন্স সেট করা: এখন Search the Web বাটনের ডানে Create a filter এ ক্লিক করে বা Settings থেকে Filters ট্যাবে গিয়ে Create a new filter এ ক্লিক করে অথবা মেইলের উপরের ডানের ড্রপডাউনের Filter massages like this এ ক্লিক করে Create a Filter আনতে হবে। এখানে ফিল্টার তৈরীর জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য লিখে Next Step বাটনে ক্লিক করুন। এবার Send canned response: এ সেভ থাকা ক্যান্ড নির্বাচন করে অনান্য চেকবক্স প্রয়োজনে চেক করে Create Filter বাটনে ক্লিক করে ফিল্টার তৈরী সমাপ্ত করুন। এখন থেকে ফিল্টার করা মেইল ঠিকানা থেকে মেইল আসলে সয়ংক্রিয়ভাবে ক্যান্ডের মেইল রিপ্লে হবে।
এভাবে ইচ্ছামত আরো Canned Response এবং ফিল্টার তৈরী করা যাবে।

11
এই ভুয়া জিনিস আপনারা কেন যে লিখেন ?

Pages: [1]