Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - myforum2015

Pages: 1 [2] 3 4
16
Jokes / Is it True?
« on: February 04, 2016, 04:56:28 PM »
Picture of Bangladesh.

17
বিভিন্ন কারণে দাঁত ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। দাঁত ভালো রাখার উপায়গুলো জেনে নিন-

সঠিক টুথব্রাশ বাছাই করুন : যে টুথব্রাশটির উপরের শলাকাগুলো অতিরিক্ত শক্ত নয় আবার নরমও নয় অথচ ব্রাশের হেন্ডেল হাতের আঙ্গুল দিয়ে ধরার জন্য যথেষ্ট সুবিধাজনক এবং মুখের সব দাঁতের অবস্থান অর্থাৎ দাঁতের উপর-নিচ এবং ভিতরে-বাইরে সহজে আনা-নেয়া করা যায় সেরকম টুথব্রাশ কার্যকর। খেয়াল রাখতে হবে যেন অতিরিক্ত শক্ত ব্রাশ আপনার নরম মাড়িকে আঘাত না করতে পারে। তাছাড়া আজকাল ইলেকট্রনিক ব্রাশও ব্যবহার করা নিরাপদ। ইলেকট্রনিক ব্রাশের সাহায্যে অতি সহজে দাঁতের সব এলাকা বা স্থান থেকে খাদ্যকণা দূর করা যায়। তবে যাদের হাতে, কনুই বা ঘাড়ে আর্থ্রাইটিস আছে তাদের জন্য ইলেকট্রনিক ব্রাশ নিরাপদ অথবা যাদের হাত দিয়ে ভালোভাবে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে দাঁত ব্রাশ করতে সমস্যা হয় তাদের জন্যও ইলেকট্রনিক ব্রাশ নির্ভরযোগ্য একটি মাধ্যম। বর্তমানে বিজ্ঞানীরা ইলেকট্রনিক ব্রাশ ব্যবহারের জন্য সুপারিশ করছেন।

কতটুকু সময় : আপনি কি সময় মতো দাঁত ব্রাশ করেন, বিজ্ঞানীরা বলেন, প্রতিদিন দুই বেলা ব্রাশ করা প্রয়োজন, তবে তিনবার করতে পারলে অতি উত্তম। দাঁত ব্রাশের জন্য দুই মিনিটই যথেষ্ট সময়। মুখের ভিতরে বিভিন্ন স্থানকে ৪টি স্তরে ভাগ করা যায় যেমন- ডান দিকের উপরে-নিচে এবং বাম দিকের উপরে-নিচে এবং প্রতি স্তরের জন্য ৩০ সেকেন্ড সময় নির্ধারণ করা যায়। অনেকে টিভি দেখতে দেখতে বা গল্প করতে করতে বা অন্য কিছু কাজে সময় ব্যয় করতে গিয়ে দীর্ঘক্ষণ দাঁত ব্রাশ করেন তাদের মধ্যে বেশির ভাগেরই এনামেল ক্ষয় হয়ে এরোসন বা এট্রিশন হতে পারে এবং দাঁত অতি সংবেদনশীল হয়ে ঠাণ্ডা পানি বা গরম চা’তে দাঁত শিরশির করতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিশেষ এক ধরনের টুথপেস্ট এবং ডেন্টাল ফিলিং প্রয়োজন হয়।

অতিরিক্ত ঘষাঘষি বা শক্তভাবে ব্রাশ না করা : অনেকে ভেবে থাকেন যে জোরে জোরে এবং শক্তভাবে ব্রাশ দিয়ে দাঁত ঘষলে তাড়াতাড়ি ময়লা দূর হয়, দাঁত ধবধবে সাদা হয়। আসলে কিন্তু তা নয়, এই অতিরিক্ত ঘষাঘষির ফলে দাঁতের ক্ষয় হয় এবং এনামেল উঠে যায়, অনেক ক্ষেত্রে মাড়িও ক্ষয় হয়। তাই খুব ধীরে ধীরে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দাঁত ব্রাশটিকে সবদিকে নিতে হবে। যেন দাঁতের কোনো অংশ বাদ না পড়ে।

সঠিক ব্যবহার পদ্ধতি : বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দাঁত ব্রাশটিকে প্রথমে মাড়ির থেকে ৪৫ ডিগ্রি এঙ্গেলে বা কোনাকুনি বসিয়ে সব জায়গায় ব্রাশ করতে হবে। দাঁত ব্রাশ দাঁতের বাইরের অংশ এবং ভিতর দিককার অংশ এবং সেই সঙ্গে জিহ্বার উপরিভাগও ব্রাশ করতে হবে, সত্যি কথা হল, দাঁতের কোনো স্থানেই এমনকি জিহ্বাতেও যেন খাদ্যকণা লেগে না থাকে সেদিকে দৃষ্টি দিতে হবে।

মাঝে মাঝে দাঁত ব্রাশের শুরুটা পরিবর্তন করুন : আপনি কি সব সময় একই জায়গা থেকে দাঁত ব্রাশ শুরু করেন। আমরা কিন্তু অনেকেই তা করি। সেটা না করে আমরা যদি প্রতিদিন উপরের পাটি থেকে শুরু না করে ভিন্ন সময় ভিন্ন স্থান থেকে ব্রাশ করি তবে অনেক উপকার পাওয়া যায়; যেমন- আজ আমি উপরের পাটি থেকে শুরু না করে ভিতরের পাটি থেকে ব্রাশ শুরু করতে পারি এবং সামনের পাটির দাঁত ব্রাশ দিয়ে শেষ করতে পারি তাতে অভ্যাস পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে অনেক বেশি কার্যকর পদ্ধতি হতে পারে।

কোন ধরনের টুথপেস্ট ব্যবহার করবেন : অনেক সময় আমরা টিভি বা রেডিও বিজ্ঞাপন শুনে বা দেখে টুথপেস্ট ব্যবহার করি এবং বলা হয় এগুলো দাঁতকে অনেক ঝকঝকে সাদা করে বা অনেক শিরশির দাঁতকে ভালো করে ইত্যাদি নানা বিজ্ঞাপন। কিন্তু, আসলে কি সব সত্যই তাই, আপনার ডেন্টিস্টের কাছে জেনে নিন কোন টুথপেস্ট আপনার জন্য ভালো। কারণ দাঁত শিরশির করার জন্য ব্যবহৃত টুথপেস্ট দীর্ঘদিন ব্যবহারে ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেশি। সবচেয়ে উত্তম হচ্ছে যে কোনো ফ্লুরাইড মিশ্রিত টুথপেস্ট নিয়মিত ব্যবহার করা, তবে কয়লা, পাউডার ইত্যাদি উপাদান দাঁতের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

অতিরিক্ত সফট ড্রিংকস (Soft Drinks) দাঁতের জন্য ক্ষতিকর : অনেক ধরনের এনার্জি ড্রিংকস, ডায়েট সোডা বা চকলেট টফি এমনকি স্বাস্থ্যকর পানীয় যেমন- আপেল, অরেঞ্জ জুস এবং কফি আপনার দাঁতের এনামেলকে সহজেই ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তাই এই জাতীয় খাবার খাওয়ার পর দাঁত ব্রাশ করা জরুরি। কারণ টক জাতীয় খাবার দাঁতের এনামেলকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

ব্রাশ পরিষ্কার রাখুন : আপনি কি দাঁত ব্রাশের পরে ব্রাশটিকে ভালোভাবে ধুয়ে-মুছে রাখেন। ব্রাশটিকে অবশ্যই পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে শুকিয়ে রাখতে হবে। কারণ আপনার মুখের ভিতরের খাদ্যকণা, ময়লা কিন্তু ব্রাশের সঙ্গেই লেগে থাকে এবং পরের দিন কিন্তু সেই ময়লা বা পচা খাদ্যকণা দিয়েই আপনি দাঁত ব্রাশ করছেন। সুতরাং আপনার টুথব্রাশটিকেও ভালোভাবে পরিষ্কার করার পরে একটি জীবাণুনাশক ওষুধ দিয়ে ধুয়ে শুকিয়ে রাখবেন। তাতে আপনি মাড়িকে ও দাঁতকে সুস্থ রাখতে সক্ষম হবেন।

টুথ ব্রাশকে কখনওই বাথরুমে রাখবেন না : আমরা অনেক সময় টুথব্রাশটিকে বাথরুমে খোলাভাবেই রেখে দেই, যেটা মোটেও স্বাস্থ্যসম্মত নয়। ব্রাশটিকে সব সময় একটি কৌটোর মধ্যে রাখবেন যদি সেটাকে খোলা রাখেন তবে বাথরুমের সব ধরনের জীবাণু আপনার টুথব্রাশে আশ্রয় নিতে পারে যা মোটেও স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়। আবার অন্যদিকে একজনের ব্রাশ আরেকজনের ব্রাশের সঙ্গে একটি কৌটায় কখনও রাখবেন না। তাতেও জীবাণু ছড়াতে পারে। ব্রাশ সব সময় শুকনো জায়গায় রাখবেন। কারণ ভিজে বা পানিযুক্ত ব্রাশে জীবাণু তাড়াতাড়ি আশ্রয় নেয়।

কতদিন ব্রাশ ব্যবহার করবেন : আমেরিকান ডেন্টাল অ্যাসোসিয়েশনের মতে, একটি ব্রাশ তিন থেকে চার মাস ব্যবহার করাই নিরাপদ। আপনি ব্রাশের শলাকাগুলোর দিকে খেয়াল করুন যখনই শলাকাগুলো নুইয়ে পড়বে বা বাঁকা হয়ে যাবে তখনই ব্রাশটিকে বদলাতে হবে। কারণ বাঁকা শলাকার টুথব্রাশ সঠিকভাবে খাদ্যকণা পরিষ্কার করতে পারে না।

 - See more at: http://www.jugantor.com/stay-well/2016/01/30

18

বিভিন্ন দেশের মুদ্রার নাম দিয়ে প্রায়ই BCS পরীক্ষায় প্রশ্ন আসতে দেখা যায় । কিন্তু সবগুলো একসাথে মনে রাখা অনেক কঠিন , কিন্তু কিছু টেকনিক ফলো করলে অতি সহজেই আপনি মুদ্রার নাম মনে রাখতে পারেন । চলুন দেখে নেই বিভিন্ন দেশের মুদ্রার নাম মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক

যে সকল দেশের মুদ্রার নাম দিনার

টেকনিক:– আজ তিসা ও লিবা কই ডিনার করবে?

আ=আলজেরিয়া, জ=জর্ডান, তি=তিউনিশিয়া, সা=সার্বিয়া, লি=লিবিয়া, বাহ=বাহরাইন,ক=কুয়েত,ই=ইরাক,ডিনার=দিনার।

যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “ডলার”

টেকনিকঃ গনী মাঝির জামাই HSC পাশ করে BBA পড়তে আস্ট্রেলিয়া গেল

গ- গায়ান ;নি- নিউজিল্যান্ড; মা- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ;ঝী- জিম্বাবুয়ে ;জা- জামাইকা ;H- হংক ;S- সিংগাপুর ;C- কানাডা ;B- বেলিজ ;B- ব্রুনাই ;A- এন্টিগুয়া ও বারমুডা, অস্ট্রেলীয়া ;গেল- গ্রানাডা।

যে সকল দেশের মূদ্রার নাম ক্রোনা

ক্রোনা: স্কেন্ডেনেবিয়ার ৫টি দেশের (ফিডে আসুন) মধ্যে ৪টির মুদ্রা ক্রোনা, শুধু ফিনল্যান্ডের ইউরো।

টেকনিক:– “ফিডে আসুন”

১.ফিনল্যান্ড; ২.ডেনমার্ক;৩.আইসল্যান্ড; ৪.সুইডেন; ৫.নরওয়ে

19


চুল পড়ে প্রতিদিনই। কিন্তু কারও হয়তো একটু বেশিই পড়ছে। কেন পড়ছে তা নিয়ে দুশ্চিন্তার অন্ত নেই। আছে নানা ভুল ধারণাও।
১. বেশি বেশি শ্যাম্পু করলে বেশি চুল পড়ে, এ ধারণা ঠিক নয়। বরং চুল ও মাথার ত্বক পরিচ্ছন্ন না রাখলে হতে পারে খুশকি, সংক্রমণ, যা আরও খারাপ।
২. চুল বারবার কেটে ছোট করলে চুল পড়া কমে ও চুল ঘন হয়, এ ধারণাও ভুল। চুল কাটার পর তা একটু ঘন দেখায়। কারণ, আমাদের চুল গোড়ার দিকেই পুরু। তাই বলে বারবার চুল কাটলে চুল ঘন হবে এর কোনো ভিত্তি নেই।
৩. কেউ কেউ বলেন টুপি বা স্কার্ফ বেশি পরা হলে চুল বেশি পড়ে। এটাও ভুল। এমনিতেই প্রতিদিন গড়ে ১০০টির মতো চুল পড়তে পারে। চুলেরও জীবনচক্র আছে। মাথায় টুপি বা স্কার্ফ পরার সঙ্গে সম্পর্ক নেই।
৪. রং করা, সোজা বা কার্ল করা ইত্যাদির কারণে চুল পড়ার হার বাড়িয়ে দিতে পারে। এগুলো চুলের সুস্বাস্থ্যের জন্য খারাপ।
৫. বয়স বাড়লেই চুল পড়ে, এটাও ঠিক নয়। অনেকের কম বয়সে এমনকি ২০ বছরের পরই চুল পড়ে একেবারে টাক পড়তে শুরু হতে পারে। মেয়েদের গর্ভাবস্থা বা এর আগে-পরে হরমোনের তারতম্যের জন্য চুল বেশি পড়তে পারে। তবে চুল পড়া বংশগত, এটা অনেকাংশে ঠিক। ছেলেদের টাক মাথা অনেক সময় বংশগত হতে পারে।
৬. চুল পড়ার কোনো চিকিৎসা নেই—এই ধারণা ঠিক নয়। চুল পড়ার কারণ নির্ণয় করে যথাযথ চিকিৎসা করলে তা অনেকাংশেই নিরাময় সম্ভব।

ডা. মো. মনিরুজ্জামান খান
চর্ম বিভাগ, বারডেম হাসপাতাল


For more: http://www.prothom-alo.com/life-style/article/757291/

20
ভাষা আন্দোলনের আগুন দ্রুতবেগে ঢাকা থেকে জেলা শহর হয়ে গ্রামগঞ্জে ছড়িয়ে পড়ে। সর্বত্রই এর মশালবাহক ছিল ছাত্রসমাজ। আর ছাত্রদের সঙ্গে সহমর্মিতায় পথে নেমে আসে এলাকার সাধারণ মানুষ-পেশাজীবী থেকে শ্রমজীবী মানুষ-কোথাও কৃষক, কোথাও শ্রমিক। বিশেষ করে ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি তথা একুশেতে সূচিত আন্দোলনের এমনটাই ছিল চরিত্র। যেমন উদাহরণ রংপুর জেলার গাইবান্ধা মহকুমা, এর ফুলছড়ির মতো একাধিক থানা এবং গোটা প্রদেশের এমনই জেলা শহর, মহকুমা শহর, নিস্তরঙ্গ থানা শহর থেকে ইউনিয়ন হয়ে গ্রামের স্কুল পর্যন্ত আন্দোলনের স্পর্শে উত্তেজক চরিত্র অর্জন করে।
তাই গাইবান্ধায় একুশে বলতে শুধু সেই শহরই নয়, গোটা অঞ্চলকেই বোঝা যায়। এখনো ভাবি-কী জাদুতে ১৯৫২-র ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দাবি নিয়ে এমন সচেতনতা তৈরি হয়েছিল ছাত্রসমাজে, এর প্রভাব সঞ্চারিত হয় জনমনে। নিয়মমাফিক ১৯৪৮ সালের মার্চের ভাষা আন্দোলন উত্তরবঙ্গের প্রান্তিক শহর গাইবান্ধাকে ততটা স্পর্শ না করলেও সে প্রভাবে পরের বছর রাষ্ট্রভাষা বাংলার সমর্থনে বিচ্ছিন্নভাবে প্রতিবাদী সভা-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ এ বিক্ষোভে শামিল হন সম্ভবত ভাষিক আবেগের তাগিদে।
১৯৫০ সালে সরকার প্রণীত মূলনীতি কমিটির সিদ্ধান্তের কল্যাণে ঢাকা শহরের মতো প্রদেশের বিভিন্ন শহরে সীমাবদ্ধ পরিসরে ভাষিক তত্পরতা লক্ষ করা যায়। গাইবান্ধাও ব্যতিক্রম ছিল না। এখানে ১৯৫০ সালে গাইবান্ধা হাইস্কুল ও একাধিক শিক্ষায়তনের ছাত্রদের মিলিত প্রচেষ্টায় প্রতিবাদী বিক্ষোভ দেখা দেয় রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে। এ পর্যায়ে সাধারণ মানুষের সমর্থন ততটা না হলেও বামপন্থী রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ও শ্রমজীবী মানুষের সংশ্লিষ্টতা ছিল লক্ষ করার মতো। যেমন কৃষক সমিতি, বিড়ি শ্রমিক ইউনিয়ন ইত্যাদি। বাদ যায় না কমিউনিস্ট পার্টিও।

২.
কিন্তু ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারিতে যেমন ঢাকায়, তেমনি দেশের অন্যত্র এর চরিত্রই আলাদা। ছাত্রদের প্রতিবাদী আন্দোলনে দেখা গেল রাজনৈতিক চেতনার প্রকাশ, সঙ্গে শ্রেণি-রাজনীতির কিছুটা প্রভাব। তা ছাড়া ১৯৪৮ পেরিয়ে ১৯৫২ সালে পৌঁছে একাধিক ছাত্রসংগঠন ও শ্রেণি সংগঠনের প্রভাবে একুশে সংহত রূপ ধারণ করে। প্রমাণ ’৫২-তেই গাইবান্ধায় গঠিত সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম কমিটি। আহ্বায়ক মতিউর রহমান, সম্পাদক হাসান ইমাম টুলু।
কমিটিতে আরও ছিলেন আজিজুর রহমান, কাজী আবদুল হালিম, খান আলী তৈয়ব, শাহ ফজলুর রহমান, কার্জন আলী প্রমুখ। একুশে পরবর্তীকালে গঠিত ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন আলী তৈয়ব এবং সম্পাদক কার্জন আলী। বছর কয়েক আগে গুরুতর অসুস্থ ভাষাসংগ্রামী কার্জন আলীর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ ঘটে বিশেষ কারণে। সে অসুস্থতা থেকেই কিছু সময় পর তাঁর মৃত্যু।

৩.
ঢাকায় ছাত্রজনতার ওপর পুলিশের গুলিবর্ষণের প্রতিক্রিয়ায় গাইবান্ধায়ও অন্যান্য শহরের মতোই ভাষা আন্দোলনের স্বতঃস্ফূর্ত সূচনা। ২২ ফেব্রুয়ারি পূর্বোক্ত সংগ্রাম কমিটির উদ্যোগে গাইবান্ধা শহরে বিশাল জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। এ উপলক্ষে মিছিল, স্লোগান এবং স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল। পুলিশের লাঠিচার্জ উপেক্ষা করে চলে মিছিলের শহর পরিক্রমা।
হরতাল উপলক্ষে শিক্ষায়তন ও দোকানপাট বন্ধ থাকে। যেমনটা দেখা গেছে রাজধানী ঢাকায়। পুলিশ মিছিলে লাঠিচার্জ ছাড়াও আন্দোলন বন্ধ করতে আন্দোলনের নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি ও মামলা রুজু করে। তা ছাড়া মুসলিম লীগ দলের ঐতিহ্যমাফিক তাদের মাস্তান বাহিনীর হামলাও চলে। আন্দোলনে বিশেষভাবে দেখা গেছে ঢাকার তুলনায় শহরগুলোতে আন্দোলনে পুলিশের অধিকতর উপদ্রব।
এ আন্দোলন যেমন শহর গাইবান্ধায় সীমাবদ্ধ না থেকে বাইরে ছড়িয়ে পড়েছিল, তেমনি প্রতিবাদ মিছিলও চলে পরবর্তী কয়েক দিন অব্যাহত তালে। পুলিশের জুলুমবাজিতে নেতৃস্থানীয় কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করার পর অন্যদের আত্মগোপনে থাকতে হয়। এ আন্দোলনের উত্তরপ্রভাবে ১৯৫৩ সাল থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস পালনে জোয়ারি আবেগ সৃষ্টি হয়। এর প্রভাব পড়ে জনমানসে। স্বভাবতই পুলিশ ও সরকারি গুন্ডা হামলার প্রতিক্রিয়ায় ছাত্রজনতার পাল্টা হামলা চলে মুসলিম লীগ অফিসে। এ ছাড়া আন্দোলনের ইতিবাচক উত্তরপ্রভাব পড়ে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে, যুক্তফ্রন্টের পক্ষে তৈরি হয় ব্যাপক জনসমর্থন এবং পরিণামে তাদের বিজয়।
গাইবান্ধায় শহীদ মিনার তৈরির প্রথম উদ্যোগ নেওয়া হয় ১৯৫৫ সালে। সে উদ্যোগ ১৯৫৬ সালে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনে সীমাবদ্ধ থাকে। শেষ পর্যন্ত ছাত্রজনতার চেষ্টায় ১৯৫৭ সালে নির্মিত হয় পূর্ণাঙ্গ শহীদ মিনার। একাত্তরে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী শহীদ মিনার ভেঙে ফেলার পর আবার স্বাধীন বাংলাদেশে নতুন করে শহীদ মিনার নির্মিত হয়।
 For more: http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/757705/

21
Travel / Visit / Tour / Mawlamyine’s “damaged eye”-4
« on: January 27, 2016, 10:33:55 AM »
Let’s take one of Myanmar’s most absorbing boat trips.

The Soe Brothers Guesthouse jointly organises a roundtrip with the Breeze guesthouse in Mawlamyine. The 3-4 hour boat journey costs around K10,000. The boat starts at 12 from one of the jetties of the Thanlyin River.

Board into it and get indulged in whatever comes your way. Palm-thatch huts of pastoral villages to wrinkle-chained limestone scenes; endless rows of Blue Hesper and Coconut palms to the eye-soothing paddy fields; stretched foreshores to lush green hills.

Amidst such idyllic setting live its storytellers. Remember by train one can feel the pulse, but by boat one is within Myanmar’s arteries.

To many travellers the life of fishermen may seem rather bucolic and adventurous but the flipside speaks of a different story. Centuries of struggle, hardship and negligence have locked them in an air-tight box. Apart from an essential food source the aquaculture plays an important part in Myanmar’s economy. Yet, the productivity of the fisheries is low.

In the southeast, there are over 20 most commonly found fish under the freshwater category. You may not see all but every riverside town is armed with a bustling fish market. It’s here where the joys and pains; love and loathe of rural Myanmar is seen, heard and even bought. And oh yes, almost all river by towns have eateries serving barbecued fish. The treasure beneath its muddy waters is explored by the poorly-equipped and ill-fed fishermen. Yet their smile of true content and patience is worth millions.

The over three hours, though monotonous but relaxing journey stopped at Mawlamyine’s bustling harbour and a tuk-tuk carried us to another backpacker’s den.

However, two often overlooked facts needs be known right before my quest begins.  First, it was Mawlamyine and not Rangoon that became the first capital of British-Burma between the years 1826 and 1852. Second, it’s Mawlamyine which is the setting of George Orwell's famous 1936 essay-like memoir Shooting an Elephant. The name, however, is spelled Moulmein in the memoirs.

The British writer George Orwell and the former name Burma are two sides of the same coin. However, in the essay the narrator—Orwell, writing in the first person—is a police officer during the time when the anti-European sentiment seemingly reached its peak. After receiving a call to stop an elephant's rampage, the author, armed with a .44 caliber Winchester rifle arrives at Moulmein. Goes to the town where the elephant was last sighted. Entering one of the poorest quarters, he receives conflicting reports and contemplates to leave, guessing the rampage incident to be a hoax. Orwell then sees a village woman chasing away children who were looking at the corpse of a local whom the elephant has trampled and killed. He almost immediately sends an orderly to bring an elephant rifle and, followed by a group of thousands, heads toward the paddy field where the elephant had left behind its resting marks.

The narrator, though reluctant to shoot the elephant, feels compelled by the demand of the local crowd and decides to shoot. He shoots the elephant multiple times and cripples it. He then leaves the wounded beast; unable to bear it’s suffering. He later learns that it was stripped, nearly to the bone, within hours. His elderly colleagues agreed that killing the elephant was the best act to have carried out, but the younger ones opined that it was worth more than the Indian it killed. The narrator then wonders if they'll ever understand that he did it "solely to avoid looking a fool."

In Orwell’s time Mawlamyine used to be full of elephants employed for hauling logs in the timber firms. That reality may have vanished but leaving behind a dark legacy of Myanmar’s colonial past. Several generations of the Orwell family were born and grew up in this city and by the time the writer had arrived here its heydays were over.

Also another famous writer has penned this place, but first things first. Located at the confluence of three rivers, the city was once a wealthy teak port and home to a large British and Anglo-Burmese population. And geographically it is sandwiched between a ridge of pagoda –topped hills and an island-filled estuary. Nevertheless, the lure lies along the viewpoint road.

Yes a series of pagodas awaited to bedazzle me but not with their usual customary features. Not for the Buddha, this writer has reached here because of Kipling and Orwell. Following Kipling’s footsteps he strolled along the Kyaikthanlan road and climbed the covered staircase from the east of Upper Main Road.  Having passed several monasteries he stood triumphantly at the entrance of the Kyaikthanlan Pagoda aka Kipling’s “Old Moulmein Pagoda” which is immortalised in the opening lines of his poem, Mandalay. The lines are:  "By the old Moulmein pagoda, lookin' lazy at the sea, there’s a Burma girl a-settin', and I know she thinks o' me".

Kipling is believed to have said, that when in Moulmein, he had paid no attention to the pagoda and was struck by a Burmese beauty on the steps.

The pagoda and the sea are exactly where they ought to be but the girl wasn’t. The local lass that appeared some 20 minutes later was pretty and not alone , holding a guy’s hand which Kipling surely wouldn’t have liked.

This is also Mawlamyine’s oldest and tallest pagoda with a tiled staircase. Many pagodas can offer many angular views of sunrise and sunsets but this offers a charm of a view of the islands of the Thanlyin estuary. Like a heritage site it’s an attractive up and down walkway connecting four pagodas which are: The Kyaikthanlin , Mahamuni Paya , Seindon Mibaya Kyaung and the U Zina pagoda.

Not by kings or emperors The Mahamuni Paya was built with donations given by a wealthy local lady. Inside its central shrine is a replica of the Buddha at Mandalay’s Mahamuni Paya – the densely mirrored interior is glitzy. Flanked by curved elephant tasks, this Buddha statue, too, is painted in gold. The interior changes its aura and light in accord with daylight.

At dusk the interior was getting gloomy. Bits and pieces of mirrors glowed. The plush and flamboyant look began to be replaced by a much sombre and shadowy look. The heavily ornate door facing my back screeched mildly and an aged monk signalled that it was time to leave. A faded orange hue had pierced through the spire on top. The Buddha was about to rest in isolation. He was left alone.

Out of old artefacts what’s left are some original tiles hand painted with peacocks and a brilliant powder-blue interior. A downhill staircase in the west of this pagoda will take you to the resting place of the fourth princess who is also the youngest daughter of King Thibaw, the last king of the Konbaung Dynasty of Burma. But this writer got overwhelmed at the opposite end’s century old royal court called Seindon Mibaya Kyaung. This awfully dilapidated place has a hall containing gold teak reliefs and curved elephant tasks. The cobweb festooned replica throne looks like coming straight out of a medieval horror movie. A little farther left pitched-path snakes down to a monastery.

The fourth largest city of Myanmar is not densely populated, nearly half its boundary line overlooks the Salween River and it is also home to three wonderfully built old mosques in the north. Like Sittwe its strand road running along the river bank has lot to offer in terms of shopping, eating and watching.  The vestige of colonial atmosphere is not stored in any particular place but rather scattered around the city.

For a few intriguing spots the city is the perfect base for exploring its surroundings. And since intrigue is the topic what could be better than the remains of the Second World War’s infamous ‘death railway’ aka Burma-Siam railway, located some 65 kilometres south from the city centre, not far from the Thai border. The line was built by the Japanese Imperial Army at the height of the Second World War to transport troops and supplies from Thailand to Burma. Cutting through the Tenasserim hills with primitive tools and at the cost of more than 100,000 lives the 420-km long railway was completed in just fourteen months. A little south from the Thanbyuzayat clock tower stands a steam locomotive sitting on a section of the old track to commemorate the railway.  A nearby war cemetery contains the graves of some four thousand commonwealth and Dutch soldiers, most of them died during the construction and air raids over the bridge.

However, the railway was operational for less than two years. The rotunda shape of the memorial is similar to our one in Comilla. Almost all graves are marked with bronze-plaques. The quiet peaceful south Myanmar is home to many dark legacies of the last Great War. i kept pondering and right then  a foreign visitor caught my attention . Remember that young German lady climbing the Mt.Zwegabin with this writer? She stood at a distance less than 100 metres.

Backpack travelling may be tough but often open doors to share stirring feelings with complete strangers. I couldn’t help, said hello to her and shared a similar experience of visiting the Dachau concentration camp, two years earlier. Then we parted and never saw her again. Getting here, even from Mawlamyine was tough and expensive.  Shared taxis are recommended for those inspired to visit this place.   

Before the road back to Yangon let’s share a legacy. The name deriving from Mot-Mua-Lum means “one eye destroyed”.  Legend has it that , once a Mon king had a powerful third eye in the centre of his forehead with which he could  see what was happening in neighbouring kingdoms. When the daughter of one of the neighbouring kings was given in marriage to the three-eyed king she managed to destroy her husband’s third eye. The Burmese name "Mawlamyine" is believed to be a somewhat distorted meaning of the Mon name.

Whatever the legend be, Mawlamyine is dangerous for three-eyed creatures.

My tale is racing towards its end and also this traveller needs to reach Yangon by taking one last train journey. Compared to the city’s size, commuters and population Mawlamyine has a colossal train station, similar to that of an airport building. No crowds and almost free of touts. The over ten hour journey will reach Yangon before dusk. 

You, by now know, how trains are like in this country so get set to endure the bumpy ride.

For more: http://www.thedailystar.net/travel/mawlamyines-“damaged-eye”

22
কনকনে শীত সারা দেশে। এই সময়ে কাজ ছাড়া বাইরে সহজে কেউ সময় কাটায় না। তবে বাড়িতে কী খাবেন, তার একটা পরিকল্পনা করে নেওয়া যায়। চাই এমন খাবার, যা দেহের বিপাকক্রিয়া বাড়াবে, তাপ উৎপাদন করবে শরীরে আর শীত তাড়াবে।
এক. শীতকালে হালকা তেল-মসলার খাবার বা জলীয় খাবারের বদলে একটু ভারিক্কি খাবার খেলে ক্ষতি নেই। মসলা শরীরে তাপ উৎপন্ন করে, বিশেষ করে একটু ঝাল, আদা বা পেঁয়াজ ইত্যাদি। খাবারে একটু বেশি চর্বি তাপ ধরে রাখতে সাহায্য করবে। তাই মাছের বদলে মাংস বেছে নেওয়া যায় এ সময়। ভাজা-পোড়া খেলেও ক্ষতি নেই, তবে বুঝেশুনে।
দুই. ঠান্ডা তাড়াতে এক কাপ গরম চায়ের তুলনা নেই। শীতের বিকেলে বা সন্ধ্যায় এই চা যথেষ্ট উষ্ণ করবে। আরও ভালো হয় যদি চায়ে আদা বা দারুচিনি-জাতীয় মসলা যোগ করা যায়। এগুলো দেহের বিপাকক্রিয়া বাড়াতে সাহায্য করে।
তিন. রাতের বেলায় সাধারণ ভাত-তরকারির বদলে এক বাটি গরম স্যুপ ও সঙ্গে ওটমিল বা লাল চালের ভাত বেছে নেওয়া ভালো। এগুলো তাপ যেমন বাড়ায় তেমনি অনেকক্ষণ ক্যালরির জোগান দেয়।
চার. রাতে শোবার সময় এক কাপ ধোঁয়া ওঠা গরম দুধ সমস্ত রাত ধরে তাপ ও ক্যালরি জোগাবে। এটা ভুলবেন না।
পাঁচ. একটু ভাজা-পোড়া বা ভারিক্কি খাবারের পর হালকা গরম পানি বা কোনো গরম পানীয় নিন, সেটা হজমে সাহায্য করে। কুসুম গরম পানি গলায় ঠান্ডা লাগানো থেকেও রক্ষা করে।
আখতারুন নাহার
প্রধান পুষ্টিবিদ, বারডেম হাসপাতাল

For more : http://www.prothom-alo.com/life-style/article/751336/

23
Scientists have described a new species of bird in northern India and China, called the Himalayan forest thrush.
During fieldwork in the mountains, researchers noticed that thrushes in the forests sang much more musically than those on the rocky peaks.
They then discovered physical and genetic differences as well, and have now declared the known "plain-backed thrush" to be two distinct species.
The mountain-dwelling variety has been re-christened the "alpine thrush".
"There aren't too many new birds to be found in the world," lead author Per Alström told the BBC. "So it's exciting when you find one."
The Himalayan forest thrush is only the fourth species of bird discovered in India since independence in 1947.Prof Alström, from Uppsala University in Sweden, worked with an international team of researchers on the study, which is reported in the journal Avian Research.
They gave the new thrush the scientific name Zoothera salimalii in honour of the late Indian ornithologist Dr Salim Ali.

"He did a lot of work on Indian birds and has been really important for bird conservation and knowledge about birds in India," said Prof Alström.

The discovery began with some careful listening on a field trip, back in 1999.

"I was in Arunachal Pradesh with an Indian colleague, Shashank Dalvi, and we noted that there were two different groups of what was previously called the plain-backed thrush, that occurred at different elevations, in different habitats."

One set of birds, found above the tree line, sang quite a harsh, scratchy-sounding song; the other, found in the forests just below, was more tuneful.

"They had - to us - incredibly different songs. We couldn't at first find any differences in plumage or structure between them. But we didn't actually see the forest one very well, because it was extremely elusive - extremely hard to see," Prof Alström recalled.
Several years of detailed study ensued, as the team compared wild birds from India and China with specimens from 15 museums around the world.
This included DNA analysis, which confirmed what the researchers had suspected from hearing the birds' songs: the two groups have bred separately for several million years.

"They really are very different, even though they look superficially very similar to each other," Prof Alström explained.

"They have had separate evolutionary histories for a very long period of time - possibly the same length of time as humans and chimpanzees have been separate from one another."

ONE BECOMES THREE
The team thinks that, all those years ago, the two populations began as one species but branched out as they evolved to cope with the demands of the peaks and the forests.

"The alpine thrush has longer legs and a longer tail, proportionately, than the forest bird, which I'm sure are adaptations to its habitat. Because longer legs are more useful in open habitats than in forest."

And based on their comparisons to museum specimens, Prof Alström and his colleagues say the original "plain-backed thrush", or Zoothera mollissima, was the mountain-dwelling variety.

"So the alpine thrush will actually retain the scientific name of the original species," he said.

Meanwhile, on their trips into neighbouring parts of China, the researchers also found that a different thrush population, previously considered a sub-species, also deserves its own classification.

The newly named "Sichuan forest thrush", Zoothera griseiceps, is also physically and genetically distinct, with a song that is even more musical than its relatives in the Himalayan forest.

"So out of this single species, we got three different species," Prof Alström said.

The British Trust for Ornithology said that this type of research was important because discovering separate species can afford greater protection to the different birds and their habitat - for example, if the new species faces different threats from its relatives.

For more: http://www.thedailystar.net/science/

24
হঠাৎ তীব্র ঠান্ডায় সোনামণিরা সহজেই কাবু হতে পারে। এ সময় শিশুদের জন্য চাই বাড়তি সতর্কতা।
: খুব ভোরে আর সন্ধ্যার পর দরজা-জানালা বন্ধ রাখুন। নবজাতকের শরীরে কাঁথা দিয়ে মুখ, নাক ঢেকে দিন। তবে শ্বাস যেন বন্ধ না হয়ে যায়। ঠান্ডা থেকে বাঁচার সবচেয়ে ভালো ও সাশ্রয়ী উপায় হলো নবজাতকের জামা খুলে মায়ের বুকের কাছে মায়ের কাপড়ের নিচে তাকে ঢুকিয়ে দেওয়া।
: উষ্ণতার জন্য রুম হিটার ব্যবহার করলে লক্ষ্য রাখবেন যেন ঘর বেশি শুষ্ক না হয়ে যায়।
: খুব বেশি শীতে ছোট শিশুদের নিয়ে বাইরে বের না হওয়াই ভালো। খুব বেশি ঠান্ডায় শিশুকে গোসল না করিয়ে গরম পানিতে পাতলা কাপড় ভিজিয়ে সারা শরীর বিশেষ করে মুখের ভেতর, বগল, কুঁচকি, মলদ্বার ও প্রস্রাবের রাস্তার চারপাশ মুছে দিতে পারেন।
: একটু বড় বাচ্চাদের ঠান্ডা থেকে বাঁচাতে খুব মোটা কাপড় না পরিয়ে কয়েক স্তরের কাপড় পরান। বাইরে বের হলে হাতমোজা, কানটুপি পরাবেন। বাড়িতে সব সময় পায়ে স্যান্ডেল পরান।
: বাচ্চাকে কোলে নেওয়ার আগে কাপড় পাল্টে পরিচ্ছন্ন হয়ে নিন। সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নেবেন।
: তীব্র শীতে শিশুর ত্বকে লোশন ব্যবহার না করে ভেসলিন বা ক্রিম লাগান, মুখ ছাড়া অন্যত্র অলিভ অয়েলও লাগাতে পারেন।
: এই আবহাওয়ায় শিশুদের জ্বর-কাশির বেশির ভাগই ভাইরাসজনিত। জ্বরের জন্য পেরাসিটামল, কাশির জন্য নরসল নাকের ড্রপ আর নিয়মিত বুকের দুধ খাওয়ানোই মূল চিকিৎসা। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।


শিশু বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
For more:http://www.prothom-alo.com/life-style/article/

25
Travel / Visit / Tour / Good news!!
« on: January 21, 2016, 03:41:25 PM »
সিম নিবন্ধনে ট্যাক্স দিতে হবে না:
নতুন করে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধনের ক্ষেত্রে মোবাইল অপারেটরগুলোকে রিপ্লেসমেন্ট সিম ট্যাক্স দিতে হবে না। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাথমিকভাবে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

এনবিআর সূত্র জানায়, ভ্যাট আইন অনুযায়ী গ্রাহকের নাম-ঠিকানা পরিবর্তনকেও রিপ্লেস৪০১১১১১মেন্ট হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আর এ কারণেই চারটি মোবাইল অপারেটরের কাছ থেকে তিন হাজার কোটি টাকা সিম রিপ্লেসমেন্ট বাবদ পাওনা দাবি করে আসছে এনবিআর। যদিও এ দাবি মানতে নারাজ মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধনের ক্ষেত্রে মোবাইল অপারেটরগুলোকে রিপ্লেসমেন্ট ট্যাক্স দিতে হবে না।  বিষয়টি নিয়ে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়েছে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের পর আদেশ জারি করা হবে।
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে ১ নভেম্বর থেকে পরীক্ষামূলকভাবে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধন শুরু হয়। ১৬ ডিসেম্বর বাধ্যতামূলকভাবে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধন প্রক্রিয়া চালু করা হয়। একটি জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে বা ব্যক্তিবিশেষের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২০টি সিম রাখা যাবে। কারও কাছে ২০টির বেশি সিম থাকলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে।

এরপর মোবাইল অপারেটগুলো দেশব্যাপী বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধন চালু করে । বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন করা সিমগুলো রিপ্লেসমেন্ট হিসেবে বিবেচনা না করতে এনবিআরকে চিঠি দেয় মোবাইল অপারেটরগুলো। এর প্রেক্ষিতে এনবআর এমন সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে।


- See more at: http://www.jugantor.com/online/economics/2016/01/18/

26
Travel / Visit / Tour / Positive Bangladesh!!!
« on: January 21, 2016, 03:39:31 PM »
ইছামতির চরে ষ্ট্রবেরি চাষে নতুন দিগন্ত :
মৌসুমের অনেক আগেই পাকা ষ্ট্রবেরি বিক্রি করে উৎফুল্ল ফারুক। প্রাকৃতিক কোন দূর্যোগ না হলে এবার ভাল ফসল তুলতে পারবে বলে জানালেন তিনি। উত্তর ঘাটচেক ইছামতির চরে স্ট্রবেরি বাগানে গিয়ে তার সঙ্গে কথা হয়।

তিনি জানান, আগে তিনি ট্রাক্টর চালাতেন। টিভিতে কৃষিবিষয়ক একটি অনুষ্ঠানে স্ট্রবেরি চাষাবাদের উপর প্রামাণ্য অনুষ্ঠান দেখে তিনি চাষে উদ্বুদ্ধ হন। বর্তমানে তিনি ড্রাইভিং পেশা বাদ দিয়ে চাষাবাদে মনোযোগ দিয়েছেন।

চাষী ফারুক স্থানীয় কৃষি অফিস থেকে পরামর্শ নিয়ে গত ৪ বছর আগে ১০ হাজার টাকা দিয়ে ২০০ স্ট্রবেরি চারা কিনে অল্প জমিতে চাষাবাদ শুরু করেন। প্রথম মৌসুমে লাভের মুখ না দেখলেও ৬ মাস পর ৪০ শতক জমি বর্গা নিয়ে ২০০ চারা থেকে ২০০০ চারা রোপন করে ফলন বাড়ান।

এ বছরও একইভাবে জমি পরিবর্তন করে বাড়ির পাশে ২০ শতক জমিতে আধুনিক পদ্ধতিতে ৩০০০ চারা রোপন করেন। সাধারণত জুন-জুলাইতে ফল পাকে। এবার অগাম ফল পাকতে শুরু করেছে। কয়েকদিনে প্রতি কেজি ৮শ টাকা দরে তিনি ৮ হাজার টাকার ফল বিক্রি করেছেন। আগাম ফল তুলতে পেরে বেশ ভাল দাম পাওয়া যাচ্ছে বলে তিনি জানান।

দুইদিন পর পর গাছ থেকে ফল সংগ্রহ করলে ২০০০ গাছ থেকে ৩০০০ ফল তুলতে পারবেন। যার পরিমাণ প্রায় ২’শ কেজি। এর বাজারমূল্য ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এ স্ট্রবেরি চট্টগ্রাম শহরে নিয়ে যাওয়ার চুক্তি হয় ক্রেতাদের সঙ্গে। আগাম ফলন পাওয়ায় দামও পাচ্ছেন দ্বিগুনেরও বেশি। ক্রেতারা কেজি প্রতি পাইকারী ১ হাজার টাকা দরে চট্টগ্রাম শহরের নামিদামি শোরুমে সরবরাহ করবেন। ষ্ট্রবেরি ফল উৎপাদনে সার, কীটনাশক, সেচ ও মজুরীসহ প্রায় ৫০ হাজার টাকা খরচ হয় তার ।
ফারুক বলেন, পড়াশোনা বেশি করতে পারিনি, গাড়ি চালিয়ে কোনো রকমে জীবিকা নির্বাহ করতাম। এখন স্ট্রবেরি চাষ করে পরিবারে আরো বেশি স্বচ্ছলতা আসবে আশা করি। আগামী বছর জমির পরিমান বাড়িয়ে চাষ আরো বাড়াবেন বলেও জানান। সহজ শর্তে সুদমুক্ত ঋণ পাওয়া গেলে ষ্ট্রবেরি চাষ করে দেশের চাহিদা মিটিয়ে বাইরেও রফতানি করা যাবে। তার বাগান থেকে চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারাও কিনে নেন বলে তিনি জানান।
তিনি আরো জানান, প্রথমে তিনি যখন স্ট্রবেরি চাষ শুরু করেন তখন এলাকার সবাই তাকে উপহাস করেছিল। লোকসান গুনে পথে বসা ছাড়া কোনো উপায় নেই বলে অনেকেই নিরুৎসাহিত করেছিল। বর্তমানে স্ট্রবেরি চাষে ফারুকের অভাবনীয় সাফল্য দেখে রাঙ্গুনিয়ার অনেকেই চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।

রাঙ্গুনিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম মজুমদার জানান, বড় পরিসরে রাঙ্গুনিয়ার এটি একমাত্র স্ট্রবেরি বাগান। বেকারত্ব দূরীকরনে ফারুকের দেখাদেখিতে অন্যরাও ষ্ট্রবেরি চাষে উদ্বুদ্ধ হবে বলে তিনি মনে করেন।


 - See more at: http://www.jugantor.com/online/economics/2016/01/21

27
কেউ বলেন আখ চিবিয়ে খাও, দাঁত ভালো থাকবে। কেউ বলেন প্রতিদিন একটি আপেল দাঁতকে সুস্থ রাখে। আসলেই দাঁতের জন্য ভালো-মন্দ খাবার বলতে কিছু কি আছে?
এক. কমলার রস, কোমল পানীয়, টক ফল ইত্যাদিতে প্রচুর অ্যাসিড থাকে। এমন খাবার দাঁতের শক্ত এনামেলকে ক্ষয় করে। তাই কমলা বা আনারসের খাওয়ার সময় স্ট্র ব্যবহার করা ভালো। ফলের রস খাওয়ার পর কুলকুচি বা ব্রাশ করুন।
দুই. অতিরিক্ত গরম কোনো খাবার যেমন পিৎজা বা শিঙাড়া বা পিঁয়াজুতে কামড় দিয়ে সঙ্গে সঙ্গে যখন আমরা ঠান্ডা পানীয়তে চুমুক দিই, তখনই কিন্তু এনামেলে একটা চুলের চেয়ে সূক্ষ্মèফাটল সৃষ্টি হয়। হঠাৎ গরম, হঠাৎ ঠান্ডা খাওয়ার ফলে এনামেল কিছুটা প্রসারিত হয় বা বেড়ে যায় এবং ফাটল ধরে। তাই গরম খাবারের সঙ্গে ঠান্ডা পানীয় খাওয়ার অভ্যাস বাদ দিন।
তিন. যেকোনো চিনিযুক্ত পানীয় দাঁতের ক্ষতি করে। চিনি দন্তমলে অবস্থিত জীবাণুর সঙ্গে বিক্রিয়া করে অ্যাসিড তৈরি ও এনামেলের ক্ষতি করে। পানীয় হিসেবে সাধারণ পানি বা দুধের তুলনা নেই।
চার. আঠালো ও চিনিযুক্ত খাবার যেমন ক্যান্ডি, চকলেট, ললিপপ, কেক, পেস্ট্রি ইত্যাদি যথাসম্ভব এড়ানো উচিত। অতিরিক্ত চা-কফি দাঁতের স্বাভাবিক রংও নষ্ট করে।
পাঁচ. মচমচে ভঙ্গুর খাবারের ক্ষুদ্র কণা সহজেই দাঁতের ফাঁকে আটকে যায় এবং পরে দাঁত ও মাড়ির ক্ষতি করে। যেমন চিপস-জাতীয় খাবার।
ছয়. খুব ঠান্ডা খাবার, বরফের টুকরো এনামেলের ক্ষতি করে।
দুধ, পনির, বাদাম, দই—এসব খাবার ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের জোগান দেয় এবং দাঁতের খনিজ অংশকে মজবুত করে। সবচেয়ে ভালো পানীয় হলো পানি, দুধ ও চিনি ছাড়া চা বা গ্রিন টি। জলীয় অংশ বেশি ও খুব শক্ত বা খুব নরম নয় এমন ফলমূল যেমন আপেল, পেয়ারা ইত্যাদিও দাঁতের জন্য ভালো।

দন্ত বিভাগ, বারডেম হাসপাতাল
For more: http://www.prothom-alo.com/life-style/article/745111/

28
আগামী ৮ জানুয়ারি বসছে সরকারি চাকরিপ্রার্থীদের সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার আসর বিসিএস। ভালো প্রস্তুতি থাকার পরও অনেকেই ছিটকে পড়েন বাছাই পর্ব থেকেই। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। লিখেছেন ৩৩তম বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডারে প্রথম অভিজিত বসাক:

হাতে মাত্র ১৫ দিন। যা প্রস্তুতি নেওয়ার, তা ইতিমধ্যে নিয়ে ফেলেছেন। এখন সময় কেবল ঝালিয়ে নেওয়ার। নতুন করে কোনো কিছু পড়ার দরকার নেই। কে কতটুকু পড়েছেন, তা নিয়েও মাথা ঘামানোর দরকার নেই। এমনকি আপনার কাছের বন্ধুটিও এ সময়ে বিসিএসের জন্য কী কী পড়েছে তা জানার চেষ্টা করবেন না। যে বিষয়গুলো একটু কঠিন সেগুলো নিয়ে একটু সময় দিন। গণিতের সব সূত্র না দেখে লেখার চর্চা করুন। যেখানে আটকে যাবেন, সেখানে বই দেখে নেবেন।

সব টপিক থেকে দু-একটা করে সমাধান করে ফেলুন। দেখবেন, প্রস্তুতি অনেক সহজ হয়ে গেছে। নিজে নিজে ইংরেজির সাহিত্য অংশের পরীক্ষা দেওয়ার চেষ্টা করুন। না দেখে বিভিন্ন লেখকের বইয়ের নাম খাতায় লিখুন। যখন দেখবেন কোনো একটা পারছেন না, তখন বই খুলে সেটি পড়ে নিয়ে আবার লিখুন। গ্রামারের রুলগুলো মেনে গাইড বইয়ের প্রশ্ন সমাধান করুন। বাংলার জন্যও একই পদ্ধতি অনুসরণ করুন। বাংলা ব্যাকরণে সমাস, সন্ধি, কারক, বাগধারা প্রভৃতি অংশে যেগুলো কঠিন মনে হয়, সেগুলো খাতায় প্রশ্ন আকারে লিখুন। পরে না দেখে সমাধান করুন। বিজ্ঞানের সিলেবাস বেশ বড়। এ বিষয়ে একটু বেশি সময় দিন। প্রতিটি টপিকের ওপর একবার হলেও চোখ বুলিয়ে নিন।

সাধারণ জ্ঞান অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো যেমন—প্রণালি, বিরোধপূর্ণ দ্বীপ, অঞ্চল, রাজধানী, চুক্তি, সম্মেলন, আন্তর্জাতিক সংস্থা, বর্তমান সময়ের বিরোধপূর্ণ ইস্যু। এগুলো সম্পর্কে ভালো করে জানতে হবে। বাংলাদেশ বিষয়াবলির ক্ষেত্রে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ, বিভিন্ন অর্জন, অর্থনৈতিক সমীক্ষা, সংবিধান, মুক্তিযুদ্ধ, গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি সম্পর্কে শেষবারের মতো প্রস্তুতি নিতে হবে। অন্য বিষয়গুলোর ক্ষেত্রেও যে টপিকগুলো একটু জটিল, সেগুলো ভালোভাবে দেখতে হবে। তবে কোনোভাবেই নতুন কিছু পড়তে গিয়ে চাপ বাড়াবেন না। পরীক্ষার আগের দিন পড়াশোনা করার খুব একটা প্রয়োজন নেই। এই দিনটা শুধু বিশ্রাম নেওয়ার জন্য রাখুন। যেটা ভালো লাগে সেটাই করুন। কোনোভাবেই চাপ নেবেন না, হারানোর কিছু নেই আপনার। যেটি আপনি এখনো পাননি, সেটি কিভাবে হারাবেন—এটা ভাবুন। গান শুনুন, মুভি দেখুন। গল্পের বই পড়ার অভ্যাস থাকলে বই পড়ুন। বিকেলের দিকে একটু হাঁটাহাঁটি করুন। পরীক্ষার সব জিনিস যেমন—প্রবেশপত্র, কলম, পেনসিল, ইরেজার গুছিয়ে রাখুন। নিজের মতো করে বিভিন্ন বিষয়ের জন্য সময় ভাগ করে ফেলুন।

যে বিষয় ভালো পারেন, সে বিষয়ের জন্য কম সময় এবং যে বিষয়ে আপনি একটু কাঁচা সে বিষয়ের জন্য একটু বেশি সময় বরাদ্দ রাখুন। পরীক্ষার আগের দিন সব বই নিয়ে পড়তে বসাটা নির্ঘাত বোকামি। ভুলেও এটি করবেন না। তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন। পরীক্ষার আগের রাতে ভালো ঘুম হওয়াটা খুব দরকার। পরীক্ষার দিন সকালে একটু তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠুন। চাপ কমানোর জন্য সকালের পত্রিকায় চোখ বুলাতে পারেন। পরীক্ষার কেন্দ্রে নির্ধারিত সময়ের একটু আগে পৌঁছতে চেষ্টা করবেন। রেজিস্ট্রেশন নম্বর, রোল নম্বর—এ তথ্যগুলো সতর্কভাবে পূরণ করুন। তারপর যে বিষয় আপনি সবচেয়ে ভালো পারেন, সেটির উত্তর করুন। গণিত একটু বেশি সময় নিয়ে পরীক্ষার মাঝামাঝি সময়ে করতে পারেন। শেষ ভাগে গণিত উত্তর করতে যাবেন না। কোনো প্রশ্ন নিয়ে অযথা সময় নষ্ট করবেন না।

সব প্রশ্নের উত্তর কেউ পারবে না, আপনিও পারবেন না, এটি বিশ্বাস করতে শিখুন। যেগুলোর উত্তর জানেন না, সেগুলোর উত্তর দিতে যাবেন না। কেননা ভুল উত্তরের জন্য নেগেটিভ মার্কিং রয়েছে। কারো সঙ্গে কথা বলে কোনো প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে দ্বিধা তৈরি করবেন না। এতে সময় নষ্ট হবে এবং আপনি আত্মবিশ্বাস হারাবেন। পরীক্ষার হল নিজেকে প্রমাণ করার জায়গা। যিনি যত বেশি মাথা ঠাণ্ডা রেখে উত্তর করতে পারবেন, তিনি অন্য সব পরীক্ষার্থী থেকে তত বেশি এগিয়ে থাকবেন। কী পড়েছেন সেটির চেয়ে বড় ব্যাপার হলো, পরীক্ষার হলে আপনি সেই পড়ার কতটুকু ব্যবহার করতে পারলেন। নিজের মতো করে পরিকল্পনা সাজিয়ে নিন পরীক্ষার জন্য। নিজেকে বিশ্বাস করুন প্রচণ্ডভাবে। নিশ্চয়ই আপনি সফল হবেন।

লেখাঃ অভিজিৎ বসাক

courtesy: kalerkantho

29
Bangladesh Civil Service-BCS / বাংলা
« on: December 24, 2015, 06:36:50 PM »
1. ‘দৃষ্টিহীন’ কার ছদ্মনাম? উত্তর:- মধুসূদন মজুমদার
2. `A search for identity-`কার লেখা? উত্তর: মেজর আব্দুল জলিল
3. জসীমউদদীনের নাটক? উত্তর: বেদের মেয়ে
4. ‘প্রতিদিন ঘরহীন ঘরে’ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা? উত্তর: শামসুর রহমান
5. বাংলাদেশের প্রথম সংবাদ প্রত্র? উত্তর:- ‘রঙ্গপুর বার্তাবহ’
6. ‘মহর্ষি’ কোন সমাস ? উত্তর:- উপমেয়
7. ‘পয়জার’ এর সমার্থক শব্দ কোনটি ? উত্তর:- পাদুকা
8. ‘বামেতর’-এর সমার্থক শব্দ কোনটি? উত্তর:-ডান
9. ‘মনীষা’ শব্দের বিপরীত শব্দ কি? উত্তর : নির্বোধ
10. নির্মল-এর সবিপরীতার্থক শব্দি কি ? উত্তর:-পঙ্কিল
11. ‘গুড়ে বালি’ কথাটির অর্থ কি ? উত্তর: আশায় নৈরাশ্য
12. ‘মুখ তোলা’ বাক্যাংশের বিশিষ্ট অর্থ কি ? উত্তর: প্রসন্ন হওয়া
13. ‘যার বাসস্থান নেই’ – বাক্যের এক কথায় প্রকাশ কি ? উত্তর:- অনিকেতন
14. ভুল বানান কোনটি ? উত্তর:- প্রতিতি
15. যা নিন্দ্যার যোগ্য নয় ? উত্তর: - অনিন্দ্য
16. কোন বানানটি শুদ্ধ ? উত্তর:- নিরীহ
17. ‘বুলবুলীতে ধান খেয়েছে’ –এই বাক্যের ‘বুলবুলিতে’ শব্দে কোন কারকে ও কোন বিভক্তি রয়েছে? উত্তর : কর্তৃকারকে ৭মী
18. ‘পদ্ধতি’ শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ করলে পাওয়া যায় ? পদ্ + ধতি
19. ‘মনস্তাপ’ এর সন্ধি-বিচ্ছেদ কোনটি ? মনোঃ+তাপ
20. প্রত্যক্ষ কোন বস্তুর সাথে পরোক্ষ কোনো বস্তুর তুলনা করলে প্রত্যক্ষ বস্তুটিকে বলা হয় – উত্তর :- উপমেয়

30
রাশিয়া বিশ্বের বৃহত্তম দেশ। খ্রিস্টধর্ম রাশিয়ার প্রধান ধর্ম হলেও ইউরোপের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মুসলমানের বসবাস এখানে। রাশিয়ায় মুসলমানদের ইতিহাস হাজার বছরের। রাজধানী মস্কোতেই প্রায় ৪০-৪৫ লাখ মুসলিমের বসবাস।
সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর থেকে রাশিয়াতে ইসলামের জাগরণ বেড়েছে। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত রাশিয়াতে ছিল মোটে ৩০০টি মসজিদ আর এখন ৮ হাজারের বেশি। নতুন করে আরো মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে।

১৯৯১ সালের আগে রাশিয়ায় কোনো মাদরাসা ছিল না। সেই রাশিয়ায় এখন শতাধিক মাদরাসা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ওই মাদরাসাহগুলোতে কমপক্ষে ৭০ হাজারের বেশি ছাত্র-ছাত্রী পড়াশুনা করছে।
১৯৯১ সালে রাশিয়া থেকে হজযাত্রীর সংখ্যা ছিল মোটে ৪০ জন। আর এ বছর রাশিয়া থেকে হজ পালন করেছেন ১০ হাজারের বেশি মানুষ।
রাশিয়ায় মসজিদ বৃদ্ধির প্রসঙ্গে রাশিয়ার মুফতি কাউন্সিলের এক সদস্য জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সময়ে দেশটিতে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার মসজিদ নির্মিত হয়েছে। মুফতি কাউন্সিলের প্রভাবশালী সদস্য ও বিশিষ্ট আলেম শাইখুল ইসলাম তাজউদ্দীন এক প্রতিবেদনে এ দাবী করেছেন।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, পুতিনের সময়ে দেশটিতে অনেক পুরাতন মসজিদ সংস্কার করে নামাজের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে, আবার অনেক জায়গায় নতুন মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। এসব মিলিয়ে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার মসজিদ নির্মিত হয়েছে গত এক দশকে।

মসজিদ নির্মাণের এ হার সেদেশের সাবেক প্রেসিডেন্ট গর্বাচেভ ও ইয়েলৎসিন সময়ের চেয়ে অনেক বেশি।

উল্লেখ্য যে,  ১৯৯৯ সালে পুতিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। এর পর রাষ্ট্রপতি ও সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কারণে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন শেষে এখন আবার রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করছেন।

-ওয়ার্ল্ড নিউজ ম্যাগাজিন অবলম্বনে

See more at: http://www.banglanews24.com/fullnews/bn/448884.html

Pages: 1 [2] 3 4