Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - dulal.lib

Pages: [1] 2 3
1
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র আয়োজিত ‘নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ-২০২২’ প্রতিযোগিতায় ‘মোস্ট ইন্সপিরেশনাল’ ক্যাটাগরিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশের একটি দল।

‘টিম ডায়মন্ডস’ নামে এ দলটি ১০-১২ বছরের শিশুদের মহাকাশ সম্পর্কে জানাতে ‘ডায়মন্ড ইন দ্য স্কাই’ নামে একটি অ্যাপস বানিয়েছে।

বৃহস্পতিবার রাতে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (নাসা) একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করে।

‘টিম ডায়মন্ডস’ এর সদস্যরা হলেন- টিম লিডার টিসা খন্দকার, ইউএক্স ডিজাইনার মুনিম আহমেদ, সিস্টেম আর্কিটেক্ট ইঞ্জামামুল হক সনেট, অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার আবু নিয়াজ ও রিসার্চার জারিন চৌধুরী। মেন্টর হিসেবে ছিলেন ড্যাফোডিল আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সফটওয়্যার প্রকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক খালেদ সোহেল।

টিম লিডারসহ দলের ৪ জনই ড্যাফোডিল আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সফটওয়্যার প্রকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী, জারিন চৌধুরী নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী।

টিম ডায়মন্ডস’ কাজ করেছে শিশুদের জন্য যাতে তারা শৈশব থেকেই মহাকাশ নিয়ে ভাবতে পারে, মহাকাশের অজানা সব তথ্য সহজে বোঝে। মহাকাশে থাকা অজস্র নক্ষত্র, এদের পরিবর্তন সাধারণত খালি চোখে দেখা সম্ভব হয়ে উঠে না, কারণ এ পরিবর্তনগুলো খুব ধীরে ঘটে। তাদের চ্যালেঞ্জের মূল বিষয়বস্তু ছিল নাক্ষত্রিক এ পরিবর্তন সম্পর্কে শিশুদের শিখতে ও বুঝতে সাহায্য করা যে রাতের আকাশ আসলে কতটা গতিশীল।

টিম লিডার টিসা খন্দকার বলেন, “ডায়মন্ড ইন দ্য স্কাই একটি ইন্টারেক্টিভ গেমভিত্তিক স্পেস লার্নিং সিস্টেম, যার মাধ্যমে শিশুরা নক্ষত্রদের পরিবর্তন (রঙ, উজ্জ্বলতা ও ভর), এর পেছনে লুকিয়ে থাকা কারণগুলো জানতে পারবে। গেমটি খেলার মাধ্যমে তারা নিজস্ব নক্ষত্র তৈরি থেকে শুরু করে নক্ষত্রগুলোর প্যাটার্ন, রঙের পরিবর্তন, উজ্জ্বলতা, ভরের পরিবর্তন অনুভব করতে পারবে। উদ্দেশ্য ছিল মূলত শিশুদের তারার ঝিকিমিকি, রাতের আকাশের ধীরগতি পরিবর্তন এবং কেন ঘটেছিল তা বোঝার সুযোগ দেওয়া।”

স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, এবছর বিশ্বের ১৬২টি দেশ থেকে ২ হাজার ৮১৪টি দল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিল। ন্যাশনাল লেভেল চ্যাম্পিয়ন, গ্লোবাল ফাইনালিস্ট ও ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন- এ তিন পর্যায়ে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের বিজয়ী দলকে থাকা ও অভিজ্ঞতা জানাতে নাসা থেকে শীঘ্র আমন্ত্রণ জানানো হবে ।

‘নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ’ ২০১২ সালে শুরু হওয়া একটি বার্ষিক আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা। গত বছর ‘মহাকাশ’ নামে বাংলাদেশের একটি দল বিজয়ী হয়েছিল ‘বেস্ট মিশন কনসেপ্ট’ ক্যাটাগরিতে।

2
কিছু কিছু কাজ আছে, যেসব করতে প্রয়োজন শক্তিশালী কম্পিউটার। ভিডিও সম্পাদনাও তেমন কাজ। প্রসেসর থেকে মনিটর–প্রতিটি যন্ত্রাংশই চাই শক্তিশালী। কারণ, ভিডিও আর শব্দ নিয়ে কাজ করতে হয় ভিডিও সম্পাদনার জন্য। এর জন্য কেমন কম্পিউটার আর কোন মানের যন্ত্রাংশ লাগে, তা–ই জেনে নেওয়া যাক।

প্রসেসর
ভালো মানের ভিডিও সম্পাদনার জন্য অবশ্যই দ্রুতগতির প্রসেসর ব্যবহার করতে হবে। যাঁদের বাজেট কম, তাঁরা ব্যবহার করতে পারেন ১২ প্রজন্মের কোর আই৩ ১২১০০ প্রসেসর। এর ক্লক স্পিড ৩.৩০ গিগাহার্টজ, যা ৪.৩০ গিগাহার্টজ পর্যন্ত সমর্থন করে। চার কোর ও আট থ্রেটের প্রসেসরের ক্যাশ মেমোরি ১২ মেগাবাইট। বিল্ট–ইন ইউএইচডি গ্রাফিকস ৭৩০। ডিডিআই ৫ ও ৪ র‌্যামও সমর্থন করে প্রসেসরটি।

মধ্যম মানের ভিডিও সম্পাদনার জন্য ব্যবহার করতে হবে কমপক্ষে ইন্টেল কোর আই৫ ১২৫০০ প্রসেসর। এটির ক্লক স্পিড ৩.০০ থেকে ৪.৬০ গিগাহার্টজ। কোর রয়েছে ৬টি ও থ্রেট ১২টি। ১৬ মেগাবাইট ক্যাশসহ প্রসেসরটিতে আরও রয়েছে ইন্টেল ইউএইচডি গ্রাফিকস ৭৭০। প্রসেসরটি কিনতে গুনতে হবে ২৪ থেকে ২৫ হাজার টাকা।

পেশাদার ভিডিও সম্পাদনার জন্য ১৬ কোরের ইন্টেল কোর আই৯ ১২৯৯০ আদর্শ প্রসেসর। ৩.২০ থেকে ৫.২০ গিগাহার্টজ গতির প্রসেসরটিতে থ্রেট রয়েছে ২৪টি। ৩২০০ ও ৪৮০০ হার্জের ডিডিআর ৪ ও ডিডিআই ৫ র‌্যাম সমর্থন করা এর দাম ৫৯ থেকে ৬১ হাজার টাকা।
আপনি চাইলে ভিডিও সম্পাদনার জন্য এএমডি প্রসেসরও ব্যবহার করতে পারেন। তবে এ জন্য অবশ্যই এএমডি রাইজেন৫ ৪৬০০জি থেকে শুরু করে রাইজেন৯ ৫৯৫০ এক্স মডেলের প্রসেসর ব্যবহার করতে হবে। প্রসেসরগুলোর দাম ১৫ থেকে ৬২ হাজার টাকা পর্যন্ত।

র‌্যাম
ভিডিও সম্পাদনার জন্য কম্পিউটারে কমপক্ষে ৮ গিগাবাইটের র‌্যাম প্রয়োজন। ভালো হয় যদি ১৬ গিগাবাইট র‌্যামে। আর বাজেট সমস্যা না হলে ৩২ গিগাবাইটের র‌্যামও ব্যবহার করতে পারেন। কিংস্টোন, ট্রানসেন্ড, এইচপি, এআইটিসি, গিগাবাইট, জিস্কিল, টিমসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের তৈরি র‌্যাম বাজারে পাওয়া যায়। ৮ গিগাবাইটের র‌্যামের দাম ৩ থেকে ১৪ হাজার টাকা। ১৬ গিগাবাইট র‌্যামের দাম ৬ থেকে ৩০ হাজার টাকা।

গ্রাফিকস কার্ড
ভিডিও সম্পাদনার জন্য কম্পিউটারে অবশ্যই শক্তিশালী গ্রাফিকস কার্ড ব্যবহার করতে হবে। শুধু তা–ই নয়, থাকতে হবে ফোরকে ভিডিও সম্পাদনা ও একাধিক মনিটর ব্যবহারের সুবিধাও। ব্যবহার করতে পারেন গিগাবাইট জিফোরস জিটি ১০৩০ গ্রাফিকস কার্ড। ২ গিগাবাইট ডিডিআই ৫ মেমোরির এই গ্রাফিকস কার্ডের দাম ৯ হাজার ৮০০ টাকা। এই গ্রাফিকস কার্ড ৪০৯৬ ও ২১৬০ রেজল্যুশন সমর্থন করে। মধ্যম মানের কাজের জন্য ব্যবহার করতে হবে এনভিডিয়া জিটিএক্স ১০৫০ টিআই বা এনভিডিয়া আরটিএক্স ৩০৫০ গ্রাফিকস কার্ড।

পেশাদার ভিডিও সম্পাদনার জন্য এনভিডিয়া জিফোরস ও এএমডি রেডিয়ন চিপসেটের বিভিন্ন মডেলের গ্রাফিকস কার্ড ব্যবহার করতে হবে। কার্ডগুলোর দাম ৬ হাজার থেকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত।

ধারণক্ষমতা
ভিডিও সম্পাদনার জন্য তুলনামূলক বেশি ধারণক্ষমতার হার্ডডিস্ক প্রয়োজন হয়। যদি ফোরকে ভিডিও নিয়ে কাজ করেন, তবে কমপক্ষে এক টেরাবাইট হার্ডডিস্ক এবং ২৫৬/৫১২ গিগাবাইট এসএসডি ব্যবহার করতে হবে। ভিডিও সম্পাদনার কাজে ব্যবহার করা কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম এসএসডিতে রাখতে হবে। কারণ, সাধারণ হার্ডডিস্কের তুলনায় এসএসডি ১০ গুণ দ্রুত কাজ করায় সহজে ভিডিও সম্পাদনা করা যায়। মডেলভেদে এক টেরাবাইট হার্ডডিস্কের দাম সাড়ে তিন থেকে চার হাজার টাকা। দুই টেরাবাইট হার্ডডিস্কের দাম পাঁচ থেকে সাত হাজার টাকা।

মনিটর
ভিডিও সম্পাদনার জন্য মনিটর বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, ভিডিওর রং সম্পাদনা না করলে ভালো মানের ভিডিও তৈরি করা যায় না। ভালো মানের মনিটর হলেই কেবল রং ঠিকঠাক করা সম্ভব। শুধু তা–ই নয়, বড় পর্দার মনিটরে স্বচ্ছন্দে ভিডিও সম্পাদনা করা যায়। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই পর্দার রেজল্যুশনের বিষয়ে নজর দিতে হবে। এখন এইচডি, ফুলএইচডি, ২কে, ৪কে এবং ৫কে রেজল্যুশনের মনিটর পাওয়া যায়। বাজেট কম হলে ফুলএইচডি রেজল্যুশনের মনিটর ব্যবহার করতে পারেন। পেশাদার কাজের জন্য প্রয়োজন হবে ৪কে বা ৫কে রেজ্যুলেশনের মনিটর। প্রতিষ্ঠানভেদে ২১ থেকে ২২ ইঞ্চি পর্দার মনিটরের দাম কমপক্ষে ১২ হাজার ৯০০ টাকা। ৪৯ ইঞ্চি পর্দার মনিটর কিনতে গুনতে হবে ১ লাখ ৭৭ হাজার টাকা।

একাধিক মনিটর ব্যবহার করতে চাইলে
ভিডিও সম্পাদনার জন্য অনেকেই একসঙ্গে দুটি মনিটর ব্যবহার করেন। হালনাগাদ মডেলের বিভিন্ন গ্রাফিকস কার্ডে একসঙ্গে দুটি মনিটর সংযোগ দেওয়ার সুবিধা রয়েছে। এ ছাড়া মাদারবোর্ডের একাধিক ভিডিও পোর্ট কাজে লাগিয়েও এ সুবিধা পাওয়া যাবে।

একাধিক মনিটর ব্যবহারের জন্য প্রথমেই কম্পিউটারের মনিটরের ফাঁকা জায়গায় মাউসের ডান বাটনে ক্লিক করে Screen resolution অপশনে যেতে হবে। এরপর নতুন যে উইন্ডো আসবে, সেটির ডান পাশের ওপর থাকা Detect-অপশনে ক্লিক করার পর Multiple displays মেনু থেকে Extend these displays নির্বাচন করতে হবে। একটা বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে, কোন মনিটরটি ডানে ও কোনটি বাঁয়ে আছে, তা এ উইন্ডোর ওপরে থাকা মনিটর আইকন থেকে নির্ধারণ করে দিতে হবে।

মাদারবোর্ড
ডেস্কটপ কম্পিউটারের সব যন্ত্রাংশ মাদারবোর্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকে। তাই দ্রুতগতির প্রসেসর সমর্থন করা মাদারবোর্ড ব্যবহার করতে হবে। ভিডিও সম্পাদনার উপযোগী মাদারবোর্ডের দাম ১২ হাজার থেকে ১ লাখ ১৩ হাজার টাকা।

ভিডিও সম্পাদনার সফটওয়্যার
ভিডিও সম্পাদনার কাজে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে অ্যাডোবি প্রিমিয়ার প্রো–সফটওয়্যার বেশ জনপ্রিয়। এ ছাড়া ফ্লিমোরা, সাইবারলিংক পাওয়ার ডাইরেক্ট ও ভেগাস প্রোসহ বিভিন্ন সফটওয়্যার দিয়ে মানসম্পন্ন ভিডিও সম্পাদনা করা যায়।

ম্যাক অপারেটিং সিস্টেমের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও সফটওয়্যার হচ্ছে ফাইনাল কাট প্রো।

4
Thanks.... for sharing information.

6
সন্তানদের প্রতেকটা বিষয়ের নিয়ন্ত্রণ রাখা উচিত, তাদের বাবা মায়ের।

9
আমাদের সবার উচিত, সবাই মিলে ইন্টারনেট নিরাপদ রাখা।

11
Thanks.... for sharing valuable information.

12
সত্যিই তাই....

13
এভাবে রোবট ব্যাবহার হলে শিশুদের আসল মেধা বিকাস সম্ভব না।

14
Artificial Intelligence (AI) / Re: রোবট যখন কৃষক
« on: March 22, 2022, 06:36:51 PM »
Nice Information....

Pages: [1] 2 3