Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Reza.

Pages: 1 ... 19 20 [21] 22 23 ... 26
301
আজকে আমার বড় ভাইয়ের ক্লাস মেটের বাবা মারা গেলেন। জানাজার পর গেলাম কবরস্থানে। আমার বাবার কবরও ২০ বছর আগে এই একই কবরস্থানে হয়েছিল। আমার দুলাভাইয়ের কবরও এই একই কবরস্থানে হয়েছে ৮ বছর আগে।
কি শান্ত ও নিরিবিলি এই কবরস্থানটা। কয়েকটা অনেক বড় বড় গাছ আছে। বট গাছ গোত্রীয় গাছ গুলো। বড় বড় ঝুড়ি নেমে এসেছে মাটিতে। এছাড়াও আছে প্রচুর গাছ পালা। আজকে বিকালে বাতাস বইছিল। অনেক স্নিগ্ধ আর মনোরম পরিবেশ ছিল সেখানে।
আমার বাবার মৃত্যুর পর প্রতি বছরই যেতাম সেখানে। বিশেষতঃ ঈদের দিনে। মাঝে বাদ পরেছিল কিছু বছর। তাই আমার বাবার কবরটি খুঁজে পেতে কিছুটা কষ্টই হয়েছে। আগাছা ও গাছে ভরে আছে জায়গাটি। পাশের কবরের নাম ফলক ও মৃত্যু দিন দেখে দেখে সনাক্ত করতে পারলাম আমার বাবার কবর। কবরস্থানের কেয়ার টেকারও দেখালো ওইটিই আমার বাবার কবর।
আমার বাবার কবরের আগের দুইটা কবর যাদের তারা মৃত্যুর আগে হাসপাতালে আমার বাবার সাথে একই রুমে ছিলেন। এখনো চোখে ভাসে তাদের জীবিত কালের ছবি। কি অদ্ভুত আমাদের নিয়তি।
এই ঈদের আগের দিন মৃত্যু ও কবরস্থান নিয়ে লিখতেছি কেন - এইটা তারাই সহজে বুঝবে যাদের কাছের কেউ বিশেষতঃ পরিবারের কেউ মারা গিয়েছেন। খুশির যে কোন ঘটনা ও দিন মনে পড়িয়ে দেয় - এর আগে কেউ একজন ছিল পাশে। এখন সে পাশে নাই।
এইটা এমন এক হাহাকার যা অনুভব করতে পারে তারাই যারা কোন প্রিয়জনকে হারিয়েছেন।
যারা প্রিয়জনকে হারিয়েছেন আল্লাহ তাদের শোক সহ্য করার ক্ষমতা দিন এই দোয়া করি। সাথে সাথে যারা মৃত তাদেরকে যেন আল্লাহ শান্তিতে রাখেন এই দোয়া করি।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস ২৬ - ০৬ - ২০১৭)

302
আজকে আমার বড় ভাইয়ের ক্লাস মেটের বাবা মারা গেলেন। জানাজার পর গেলাম কবরস্থানে। আমার বাবার কবরও ২০ বছর আগে এই একই কবরস্থানে হয়েছিল। আমার দুলাভাইয়ের কবরও এই একই কবরস্থানে হয়েছে ৮ বছর আগে।
কি শান্ত ও নিরিবিলি এই কবরস্থানটা। কয়েকটা অনেক বড় বড় গাছ আছে। বট গাছ গোত্রীয় গাছ গুলো। বড় বড় ঝুড়ি নেমে এসেছে মাটিতে। এছাড়াও আছে প্রচুর গাছ পালা। আজকে বিকালে বাতাস বইছিল। অনেক স্নিগ্ধ আর মনোরম পরিবেশ ছিল সেখানে।
আমার বাবার মৃত্যুর পর প্রতি বছরই যেতাম সেখানে। বিশেষতঃ ঈদের দিনে। মাঝে বাদ পরেছিল কিছু বছর। তাই আমার বাবার কবরটি খুঁজে পেতে কিছুটা কষ্টই হয়েছে। আগাছা ও গাছে ভরে আছে জায়গাটি। পাশের কবরের নাম ফলক ও মৃত্যু দিন দেখে দেখে সনাক্ত করতে পারলাম আমার বাবার কবর। কবরস্থানের কেয়ার টেকারও দেখালো ওইটিই আমার বাবার কবর।
আমার বাবার কবরের আগের দুইটা কবর যাদের তারা মৃত্যুর আগে হাসপাতালে আমার বাবার সাথে একই রুমে ছিলেন। এখনো চোখে ভাসে তাদের জীবিত কালের ছবি। কি অদ্ভুত আমাদের নিয়তি।
এই ঈদের আগের দিন মৃত্যু ও কবরস্থান নিয়ে লিখতেছি কেন - এইটা তারাই সহজে বুঝবে যাদের কাছের কেউ বিশেষতঃ পরিবারের কেউ মারা গিয়েছেন। খুশির যে কোন ঘটনা ও দিন মনে পড়িয়ে দেয় - এর আগে কেউ একজন ছিল পাশে। এখন সে পাশে নাই।
এইটা এমন এক হাহাকার যা অনুভব করতে পারে তারাই যারা কোন প্রিয়জনকে হারিয়েছেন।
যারা প্রিয়জনকে হারিয়েছেন আল্লাহ তাদের শোক সহ্য করার ক্ষমতা দিন এই দোয়া করি। সাথে সাথে যারা মৃত তাদেরকে যেন আল্লাহ শান্তিতে রাখেন এই দোয়া করি।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস ২৬ - ০৬ - ২০১৭)

303
Textile Engineering / Image of a father's mind.
« on: June 19, 2017, 03:37:56 AM »
আমার বাবা ছিলেন লৌহ মানব। ১৮ - ১৯ বছরের গ্রামের ছেলে যাকে বাবা - মা পরিবার সব কিছু পিছনে ফেলে কঠিন জীবনে আসতে হয় সে কঠিন মনের হবে তাতে কোন সন্দেহ নাই।
আমাদের পাবনা ক্যাডেট কলেজের কোন প্যারেন্টস ডে তে তিনি যেতেন না। কেননা তার অফিস কামাই যাবে। যখন ছুটি শেষে আবার কলেজে যেতাম আমার বাবা আমাকে বাসে উঠিয়ে দিতে যেতেন না। এই সবই খুব স্বাভাবিক ব্যাপার ছিলো আমার কাছে। মনে পড়ে শুধু একবারই উনি আমাকে বাসে উঠিয়ে দিয়েছিলেন। যখন বাস চলা শুরু করলো আমি আশ্চর্য হয়ে দেখলাম আমার বাবাও পিছনে পিছনে চলা শুরু করেছেন। তার মুখের অভিব্যক্তি তার সন্তানের জন্য স্নেহ আর আবেগ তিনি আর লুকিয়ে রাখতে পারলেন না। এই একটি স্মৃতিই আমার মনে ঘুরে ফিরে আসে। আর অন্য সব ঘটনা ক্লিয়ার করে দেয়।
আমার বাবা তার স্নেহের সব টুকুই লুকিয়ে রাখতেন। কখনো বুঝতে দিতেন না। আমি দেখেছি আমার বাবার লৌহ কঠিন অভিব্যক্তির পিছনে সজতনে লুকিয়ে রাখা স্নেহ ও আবেগ।
আমার বাবা যেমন ছিলেন লৌহ মানব তেমন আমিও ছিলাম একটি প্রব্লেম বয়। কিছুই সহজ ভাবে করতে পারতাম না। শুধু আমি জানি আমার জন্য উনি কত ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছেন। আমি জানি উনি
আবেগের অনেক কিছুই লুকিয়ে রাখতেন যেন আমরা মানুষ হই। নিজেদের সব দায়িত্ব ঠিক ভাবে পালন করি।
আমার বাবা ২০ বছর আগে মারা গিয়েছেন। জীবনে বেশ কিছু বিপদ আপদ এসেছে। অনেক সময়ই তা অনেক বড় বড় ছিল। বিপদ গুলো পার হয়েছিও। আমার সব সময়ই মনে হয় এই প্রব্লেম বয়ের পক্ষে বিপদ গুলো পার হওয়া সম্ভব হয়েছে কেননা আমার বাবা অন্তর থেকে আমার জন্য দোয়া করে গেছেন।
আল্লাহ আমার বাবাকে শান্তিতে রাখুন সব সময় এই দোয়া করি মনের অন্তঃস্থল থেকে।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে)

304
Permanent Campus of DIU / Image of a father's mind.
« on: June 19, 2017, 03:37:10 AM »
আমার বাবা ছিলেন লৌহ মানব। ১৮ - ১৯ বছরের গ্রামের ছেলে যাকে বাবা - মা পরিবার সব কিছু পিছনে ফেলে কঠিন জীবনে আসতে হয় সে কঠিন মনের হবে তাতে কোন সন্দেহ নাই।
আমাদের পাবনা ক্যাডেট কলেজের কোন প্যারেন্টস ডে তে তিনি যেতেন না। কেননা তার অফিস কামাই যাবে। যখন ছুটি শেষে আবার কলেজে যেতাম আমার বাবা আমাকে বাসে উঠিয়ে দিতে যেতেন না। এই সবই খুব স্বাভাবিক ব্যাপার ছিলো আমার কাছে। মনে পড়ে শুধু একবারই উনি আমাকে বাসে উঠিয়ে দিয়েছিলেন। যখন বাস চলা শুরু করলো আমি আশ্চর্য হয়ে দেখলাম আমার বাবাও পিছনে পিছনে চলা শুরু করেছেন। তার মুখের অভিব্যক্তি তার সন্তানের জন্য স্নেহ আর আবেগ তিনি আর লুকিয়ে রাখতে পারলেন না। এই একটি স্মৃতিই আমার মনে ঘুরে ফিরে আসে। আর অন্য সব ঘটনা ক্লিয়ার করে দেয়।
আমার বাবা তার স্নেহের সব টুকুই লুকিয়ে রাখতেন। কখনো বুঝতে দিতেন না। আমি দেখেছি আমার বাবার লৌহ কঠিন অভিব্যক্তির পিছনে সজতনে লুকিয়ে রাখা স্নেহ ও আবেগ।
আমার বাবা যেমন ছিলেন লৌহ মানব তেমন আমিও ছিলাম একটি প্রব্লেম বয়। কিছুই সহজ ভাবে করতে পারতাম না। শুধু আমি জানি আমার জন্য উনি কত ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছেন। আমি জানি উনি
আবেগের অনেক কিছুই লুকিয়ে রাখতেন যেন আমরা মানুষ হই। নিজেদের সব দায়িত্ব ঠিক ভাবে পালন করি।
আমার বাবা ২০ বছর আগে মারা গিয়েছেন। জীবনে বেশ কিছু বিপদ আপদ এসেছে। অনেক সময়ই তা অনেক বড় বড় ছিল। বিপদ গুলো পার হয়েছিও। আমার সব সময়ই মনে হয় এই প্রব্লেম বয়ের পক্ষে বিপদ গুলো পার হওয়া সম্ভব হয়েছে কেননা আমার বাবা অন্তর থেকে আমার জন্য দোয়া করে গেছেন।
আল্লাহ আমার বাবাকে শান্তিতে রাখুন সব সময় এই দোয়া করি মনের অন্তঃস্থল থেকে।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে)

305
Permanent Campus of DIU / Rhythm of the heart of an honest man.
« on: June 08, 2017, 10:47:31 PM »
আমি তাকিয়ে থাকি সেই সৎ ও সত্যবাদী মানুষটির মুখের দিকে। তার মুখের প্রতিটা ভাজ যেন পড়তে পারি স্পস্ট ভাবে।
দেখেছি যে কোন আয়োজনে তার বাজেটে টান পড়ে। আর সবাই কেমন এড়িয়ে চলে তাকে। অন্য সবাই যখন সম্পদের পাহাড় গড়তে ব্যস্ত - তখন আনমনে একা ঘুড়ে বেড়ায় সে। হয়ত ভাবে পরে এর কি জবাব দিবে? সমাজে সে একটি অন্য স্বত্বা। সবাই যে দিকে ছুটে চলেছে - সে দিকে তার কোন আগ্রহই নাই। সবার শেষে তার খোজ পরে। তার কাজটি হয় সবার শেষে। কিংবা একাই চলতে হয় সঙ্গী বিহীন। কি এক নিশি টানে সে চলে কোন এক অজানার উদ্দেশ্যে।
কেউ বলে বোকা কেউ বলে সরল। কেউ এর সুযোগ নেয় প্রতি পদক্ষেপে। প্রতি কথোপকথনে হেয় করা হয় তাকে। সেও দেখে না দেখার ভান করে। বুঝেও কিছু বলে না।
আমি ভাবি কি প্রাপ্তি আছে তার জীবনে? হয়রানি তার নিত্য সঙ্গী। অল্প টাকার হিসেব করে যেতে হয় সারা জীবন। সে জানে তার পকেটে ঠিক কত টাকা আছে। কোন নোট কয়টা আছে কিংবা কয়টা কয়েন আছে মানি ব্যাগের পকেটে।
ভাবি কে তাকে শিখিয়েছে সব? কই আমরা তো অন্য কিছু ভাবি না। আমাদের কাছে সব টাকাই একই সমান। সাদা কাল রং দিয়ে তো আলাদা করা নাই কোথাও। কথা বলতে গেলে কত কিছু বলতে হয়। কথা বলাও একটি আর্ট। এতে রং মেশানো শিল্পের পর্যায়ে পড়ে। একটু খুশির কথা বললে যদি সুবিধা বাড়ে কি ক্ষতি তাতে?
জানিনা কি তার প্রেরণা - কি তার সংকল্প। শুধু মনে হয় সে খুব সাহসী। কখনো বা জেদি। অর্থাভাব বা অপ্রিয় হতে তার কোন বাধে না। ক্ষুধার কষ্ট কি আমাদের থেকে সে খুব ভাল জানে।
মনে হয় তাকে বলি ঃ আপনি খুব নীরস আর বোকা। কি করলেন সারাজীবন?
কিন্তু আমার আর তা বলা হয় না। কেননা তাকে আমি ভয় করি। হিংসাও করি।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস ০৮ - ০৬ - ২০১৭)

306
Textile Engineering / Rhythm of the heart of an honest man.
« on: June 08, 2017, 10:46:44 PM »
আমি তাকিয়ে থাকি সেই সৎ ও সত্যবাদী মানুষটির মুখের দিকে। তার মুখের প্রতিটা ভাজ যেন পড়তে পারি স্পস্ট ভাবে।
দেখেছি যে কোন আয়োজনে তার বাজেটে টান পড়ে। আর সবাই কেমন এড়িয়ে চলে তাকে। অন্য সবাই যখন সম্পদের পাহাড় গড়তে ব্যস্ত - তখন আনমনে একা ঘুড়ে বেড়ায় সে। হয়ত ভাবে পরে এর কি জবাব দিবে? সমাজে সে একটি অন্য স্বত্বা। সবাই যে দিকে ছুটে চলেছে - সে দিকে তার কোন আগ্রহই নাই। সবার শেষে তার খোজ পরে। তার কাজটি হয় সবার শেষে। কিংবা একাই চলতে হয় সঙ্গী বিহীন। কি এক নিশি টানে সে চলে কোন এক অজানার উদ্দেশ্যে।
কেউ বলে বোকা কেউ বলে সরল। কেউ এর সুযোগ নেয় প্রতি পদক্ষেপে। প্রতি কথোপকথনে হেয় করা হয় তাকে। সেও দেখে না দেখার ভান করে। বুঝেও কিছু বলে না।
আমি ভাবি কি প্রাপ্তি আছে তার জীবনে? হয়রানি তার নিত্য সঙ্গী। অল্প টাকার হিসেব করে যেতে হয় সারা জীবন। সে জানে তার পকেটে ঠিক কত টাকা আছে। কোন নোট কয়টা আছে কিংবা কয়টা কয়েন আছে মানি ব্যাগের পকেটে।
ভাবি কে তাকে শিখিয়েছে সব? কই আমরা তো অন্য কিছু ভাবি না। আমাদের কাছে সব টাকাই একই সমান। সাদা কাল রং দিয়ে তো আলাদা করা নাই কোথাও। কথা বলতে গেলে কত কিছু বলতে হয়। কথা বলাও একটি আর্ট। এতে রং মেশানো শিল্পের পর্যায়ে পড়ে। একটু খুশির কথা বললে যদি সুবিধা বাড়ে কি ক্ষতি তাতে?
জানিনা কি তার প্রেরণা - কি তার সংকল্প। শুধু মনে হয় সে খুব সাহসী। কখনো বা জেদি। অর্থাভাব বা অপ্রিয় হতে তার কোন বাধে না। ক্ষুধার কষ্ট কি আমাদের থেকে সে খুব ভাল জানে।
মনে হয় তাকে বলি ঃ আপনি খুব নীরস আর বোকা। কি করলেন সারাজীবন?
কিন্তু আমার আর তা বলা হয় না। কেননা তাকে আমি ভয় করি। হিংসাও করি।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস ০৮ - ০৬ - ২০১৭)

307
Permanent Campus of DIU / Tools to fight against famine.
« on: June 02, 2017, 02:59:10 PM »
এক সময় বিজনেজ ইকোনোমিক্স পড়তে হয়েছিল। সেখানে পড়েছিলাম কোন দেশের সরকার যদি আঁচ পায় যে সামনে দুর্ভিক্ষ হতে পারে তাহলে সে রাস্তা ঘাট ও বাঁধ - এই রকম কায়িক শ্রম নির্ভর কাজ শুরু করে। কেননা এই কাজ গুলোতে দেশের নিম্ন আয়ের মানুষেরা কাজ করে। সেখানে কাজ করার ফলে তাদের হাতে টাকা আসে।
এই নিম্ন আয়ের মানুষের হাতে টাকা আসলে তারা প্রথমেই খাদ্য সামগ্রী যেমন চাল ডাল এই গুলো কিনে। অর্থাৎ এই সামগ্রী গুলোর ক্রেতা বেড়ে যায়। তার ফলে এই খাদ্য সামগ্রীর উৎপাদক - কৃষকের হাতে টাকা আসে। ফল স্বরূপ কৃষক এই গুলোর উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। পরের বছর তাই আর খাদ্যের অভাব থাকে না। অর্থাৎ দেশের সম্ভাব্য দুর্ভিক্ষ পাশ কাটানো সম্ভব হয়। এইটা হল অর্থনীতির জ্ঞানের সাহায্যে দুর্ভিক্ষ প্রতিরোধ।
আমি ভাবি আমাদের কথা। আমাদের ইসলাম ধর্মে গরীব মানুষদেরকে সব সময়ই দান করতে বলা হয়েছে। এছাড়াও যাকাত আদায় করতে বলা হয়েছে। এর ফলে গরীব মানুষের হাতে টাকা আসে। এই মূলনীতি মানলে দুর্ভিক্ষ কখনই হতে পারে না।
আমরা যেমন বাতাসের সমুদ্রের ভেতর থেকে ভুলে যাই আমরা সব সময়ই বাতাসের ভেতর আছি। আমরা এর জন্য খুব কমই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। ঠিক সেই রকম আমাদের জীবনে ধর্ম চর্চাও আমাদের অনেক রকম বিপদ আপদ থেকে বাঁচিয়ে রেখেছে।
অথচ আমরা সমাধান খুঁজে বেড়াই সব জায়গায় - শুধু সেটি বাদে যেখানে নিশ্চিত সমাধান আছে।
যেটি আমি বিজনেজ ইকোনমিক্স পড়ে জেনেছি কয়েক বছর আগে - সেটি শত শত বছর আগে থেকেই আমাদের পালন করতে বলা হয়েছে।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে ভাল রাখুন সব সময় এই কামনা করি।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস ০১ লা জুন ২০১৭)

308
Textile Engineering / Tools to fight against famine.
« on: June 02, 2017, 02:56:39 PM »
এক সময় বিজনেজ ইকোনোমিক্স পড়তে হয়েছিল। সেখানে পড়েছিলাম কোন দেশের সরকার যদি আঁচ পায় যে সামনে দুর্ভিক্ষ হতে পারে তাহলে সে রাস্তা ঘাট ও বাঁধ - এই রকম কায়িক শ্রম নির্ভর কাজ শুরু করে। কেননা এই কাজ গুলোতে দেশের নিম্ন আয়ের মানুষেরা কাজ করে। সেখানে কাজ করার ফলে তাদের হাতে টাকা আসে।
এই নিম্ন আয়ের মানুষের হাতে টাকা আসলে তারা প্রথমেই খাদ্য সামগ্রী যেমন চাল ডাল এই গুলো কিনে। অর্থাৎ এই সামগ্রী গুলোর ক্রেতা বেড়ে যায়। তার ফলে এই খাদ্য সামগ্রীর উৎপাদক - কৃষকের হাতে টাকা আসে। ফল স্বরূপ কৃষক এই গুলোর উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। পরের বছর তাই আর খাদ্যের অভাব থাকে না। অর্থাৎ দেশের সম্ভাব্য দুর্ভিক্ষ পাশ কাটানো সম্ভব হয়। এইটা হল অর্থনীতির জ্ঞানের সাহায্যে দুর্ভিক্ষ প্রতিরোধ।
আমি ভাবি আমাদের কথা। আমাদের ইসলাম ধর্মে গরীব মানুষদেরকে সব সময়ই দান করতে বলা হয়েছে। এছাড়াও যাকাত আদায় করতে বলা হয়েছে। এর ফলে গরীব মানুষের হাতে টাকা আসে। এই মূলনীতি মানলে দুর্ভিক্ষ কখনই হতে পারে না।
আমরা যেমন বাতাসের সমুদ্রের ভেতর থেকে ভুলে যাই আমরা সব সময়ই বাতাসের ভেতর আছি। আমরা এর জন্য খুব কমই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। ঠিক সেই রকম আমাদের জীবনে ধর্ম চর্চাও আমাদের অনেক রকম বিপদ আপদ থেকে বাঁচিয়ে রেখেছে।
অথচ আমরা সমাধান খুঁজে বেড়াই সব জায়গায় - শুধু সেটি বাদে যেখানে নিশ্চিত সমাধান আছে।
যেটি আমি বিজনেজ ইকোনমিক্স পড়ে জেনেছি কয়েক বছর আগে - সেটি শত শত বছর আগে থেকেই আমাদের পালন করতে বলা হয়েছে।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে ভাল রাখুন সব সময় এই কামনা করি।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস ০১ লা জুন ২০১৭)

309
Permanent Campus of DIU / Push and pull system of motivation.
« on: May 29, 2017, 10:23:37 PM »
আমার পর্যবেক্ষণ মতে সব থেকে সহজ কাজ হল নিজে কাজ করা। আর সব থেকে কঠিন কাজ হল অন্যকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়া।
আমরা যদি আমাদের দেশের কর্পোরেট কালচারের দিকে মনোযোগ দেই দেখতে পাব যে অধিকাংশ অফিসে ম্যানেজমেন্ট এমপ্লয়িদের দিয়ে কাজ করানোর জন্য চাপ দিয়ে থাকেন। অনেক সময় চাকুরী হারানোর ভয়ে এমপ্লয়িরা নিরলস কাজ করে চলেন। এইক্ষেত্রে তাদের চাকুরীর অনিশ্চয়তা তাদের মনে ক্ষোভ তৈরি করে। তাই অনেকেই ভাল সুযোগ পেলেই চাকুরী চেঞ্জ করেন। এইটাকে আমরা কাজ আদায়ের পুশ সিস্টেম বলতে পারি। যেখানে কাজ আদায়ের জন্য চাপ সৃষ্টি করা হয়। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই কম মেধার ও অনুপযুক্ত কর্মীরাই এই রকম কর্মক্ষেত্রে অনেক দিন কাজ করেন, কেননা অন্য জায়গায় কাজ করার সক্ষমতা বা সুযোগ তাদের হয় না। তারা মেধার যোগ্যতায় এর থেকে ভাল পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারে না। তাদের কাজ করতে হয় বিভিন্ন রকম হেয় ও অপমানকর কমেন্টস শুনে শুনে।
পুশ সিস্টেমের পরিণাম হল অসুখী পরিবেশ ও অসুখী কর্মী বাহিনী।
আরেকটি হল পুল সিস্টেম। যেখানে কর্মীরা কাজ করার জন্য অনুপ্রেরণা পায়। অনেক ক্ষেত্রেই কাজের প্রশংসা তাদের কাজে আরো অনুপ্রেরণা জোগায়।
তবে পুশ বা পুল যে সিস্টেমই হোক - এর ফলাফল নির্ভর করে ম্যানেজমেন্ট ও কর্মীদের মৌলিক গুণাবলীর উপর। তার হাতে যে টুলটি আছে সেটি তিনি কি উদ্দেশ্যে ও কিভাবে প্রয়োগ করতেছেন তার উপর। এক জন ডাক্তার ছুরি চালিয়ে অপারেশনের মাধ্যমে রুগিকে সুস্থ করে তুলতেছেন - আবার ওই একই ছুরি দিয়ে ছিনতাইকারী ছিনতাই করে।
তবে কর্মীরা যদি মানবিক গুনাবলিতে উন্নত থাকেন তবে পুল সিস্টেম বা কাজে প্রশংসা বা উৎসাহ দিলে ভাল ফল পাওয়া যায়। পুশ সিস্টেম এই ক্ষেত্রে ক্ষতির কারণ ঘটাবে। অনেক ভাল কর্মী পুশ সিস্টেমের কারণে তখন  চাকুরী পরিবর্তন করবেন বা করতে চাইবেন।
অপরদিকে কর্মী বাহিনী যদি কাজে মোটিভেটেড না থাকে তবে পুশ সিস্টেম অর্গানাইজেশনের টিকে থাকাকে নিশ্চিত করে। এর বেশী কিছু নয়।
পরিশেষে বলা যায় - একই অফিসে কেউ কাজে মোটিভেটেড থাকেন আবার কেউ কেউ থাকেন না। আবার কেউ কোন কোন কাজে মোটিভেটেড থাকেন না যদিও বেশীর ভাগ কাজ তিনি অনেক নিরলস ভাবে করেন।
এই রকম ক্ষেত্রে পুশ ও পুল সিস্টেমের যৌথ ভাবে সমন্বয় করলে তা বাস্তবে ভাল ফল আনবে।
একমাত্র কাজের প্রশংসা ও অনুপ্রেরণাই মোটিভেটেড কর্মীদের কাজের সুস্থ ও সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারে। এর বিপরীত চিত্র হল অসুখী কর্ম পরিবেশ ও অসুখী কর্মী বাহিনী।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে ২৯ - ০৫ - ২০১৭ )

310
Textile Engineering / Push and pull system of motivation.
« on: May 29, 2017, 10:22:45 PM »
আমার পর্যবেক্ষণ মতে সব থেকে সহজ কাজ হল নিজে কাজ করা। আর সব থেকে কঠিন কাজ হল অন্যকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়া।
আমরা যদি আমাদের দেশের কর্পোরেট কালচারের দিকে মনোযোগ দেই দেখতে পাব যে অধিকাংশ অফিসে ম্যানেজমেন্ট এমপ্লয়িদের দিয়ে কাজ করানোর জন্য চাপ দিয়ে থাকেন। অনেক সময় চাকুরী হারানোর ভয়ে এমপ্লয়িরা নিরলস কাজ করে চলেন। এইক্ষেত্রে তাদের চাকুরীর অনিশ্চয়তা তাদের মনে ক্ষোভ তৈরি করে। তাই অনেকেই ভাল সুযোগ পেলেই চাকুরী চেঞ্জ করেন। এইটাকে আমরা কাজ আদায়ের পুশ সিস্টেম বলতে পারি। যেখানে কাজ আদায়ের জন্য চাপ সৃষ্টি করা হয়। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই কম মেধার ও অনুপযুক্ত কর্মীরাই এই রকম কর্মক্ষেত্রে অনেক দিন কাজ করেন, কেননা অন্য জায়গায় কাজ করার সক্ষমতা বা সুযোগ তাদের হয় না। তারা মেধার যোগ্যতায় এর থেকে ভাল পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারে না। তাদের কাজ করতে হয় বিভিন্ন রকম হেয় ও অপমানকর কমেন্টস শুনে শুনে।
পুশ সিস্টেমের পরিণাম হল অসুখী পরিবেশ ও অসুখী কর্মী বাহিনী।
আরেকটি হল পুল সিস্টেম। যেখানে কর্মীরা কাজ করার জন্য অনুপ্রেরণা পায়। অনেক ক্ষেত্রেই কাজের প্রশংসা তাদের কাজে আরো অনুপ্রেরণা জোগায়।
তবে পুশ বা পুল যে সিস্টেমই হোক - এর ফলাফল নির্ভর করে ম্যানেজমেন্ট ও কর্মীদের মৌলিক গুণাবলীর উপর। তার হাতে যে টুলটি আছে সেটি তিনি কি উদ্দেশ্যে ও কিভাবে প্রয়োগ করতেছেন তার উপর। এক জন ডাক্তার ছুরি চালিয়ে অপারেশনের মাধ্যমে রুগিকে সুস্থ করে তুলতেছেন - আবার ওই একই ছুরি দিয়ে ছিনতাইকারী ছিনতাই করে।
তবে কর্মীরা যদি মানবিক গুনাবলিতে উন্নত থাকেন তবে পুল সিস্টেম বা কাজে প্রশংসা বা উৎসাহ দিলে ভাল ফল পাওয়া যায়। পুশ সিস্টেম এই ক্ষেত্রে ক্ষতির কারণ ঘটাবে। অনেক ভাল কর্মী পুশ সিস্টেমের কারণে তখন  চাকুরী পরিবর্তন করবেন বা করতে চাইবেন।
অপরদিকে কর্মী বাহিনী যদি কাজে মোটিভেটেড না থাকে তবে পুশ সিস্টেম অর্গানাইজেশনের টিকে থাকাকে নিশ্চিত করে। এর বেশী কিছু নয়।
পরিশেষে বলা যায় - একই অফিসে কেউ কাজে মোটিভেটেড থাকেন আবার কেউ কেউ থাকেন না। আবার কেউ কোন কোন কাজে মোটিভেটেড থাকেন না যদিও বেশীর ভাগ কাজ তিনি অনেক নিরলস ভাবে করেন।
এই রকম ক্ষেত্রে পুশ ও পুল সিস্টেমের যৌথ ভাবে সমন্বয় করলে তা বাস্তবে ভাল ফল আনবে।
একমাত্র কাজের প্রশংসা ও অনুপ্রেরণাই মোটিভেটেড কর্মীদের কাজের সুস্থ ও সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারে। এর বিপরীত চিত্র হল অসুখী কর্ম পরিবেশ ও অসুখী কর্মী বাহিনী।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে ২৯ - ০৫ - ২০১৭ )

311
Textile Engineering / My thoughts are trying to find a way.
« on: May 23, 2017, 11:01:21 PM »
Don't worry if you are alone.
If there is no one beside you.
You may be a misfit of society but it does not mean that you are wrong.

All the stars moves in the sky and shine.
Only the pole star shines from a permanent place.
Pole star is a misfit in the star family.

But it helps us to find the right way.


312
Permanent Campus of DIU / My thoughts are trying to find a way.
« on: May 23, 2017, 10:59:47 PM »
Don't worry if you are alone.
If there is no one beside you.
You may be a misfit of society but it does not mean that you are wrong.

All the stars moves in the sky and shine.
Only the pole star shines from a permanent place.
Pole star is a misfit in the star family.

But it helps us to find the right way.

313
Permanent Campus of DIU / No body can say Goodbye when death comes.
« on: May 17, 2017, 07:20:04 AM »
এক মাত্র মৃত্যুই পারে আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে আসলে মানুষ কত অসহায়।
আর আমরা কত ক্ষুদ্র স্বার্থ নিয়ে অকারনে আমাদের সময়ের অপচয় করতেছি। যে সম্পদ অর্জনের জন্য আমরা সারাজীবন যুদ্ধ করি তার পুরোটাই পিছনে ফেলে রেখে যেতে হয়।
আজকে নিজের চোখের সামনে এর উদাহরণ দেখলাম আর অনুভব করলাম।
দুপুর পর্যন্ত যে স্বাভাবিক মানুষ - দুপুর পার না হতেই চলে গেলেন পরপারে। পিছনে পড়ে থাকলো ফ্ল্যাট গাড়ী সব। আপনজনের কান্না বা ভালোবাসা কিছুই আর তাকে ফেরাতে পারে না।
মৃত্যু আসলে কেউই বিদায় নিয়ে যেতে পারেন না। যার যখন ডাক আসে সব ফেলে রেখে চলে যেতে হয়।
যারা মৃত তাদের জন্য কেবল দোয়া করা যেতে পারে। আল্লাহ আমাদের জন্য যা কল্যাণকর শুধু তাই নির্ধারণ করেন।

(আমার ফেসবুক পোস্ট ১৬ - ০৫ - ২০১৭)

314
Textile Engineering / No body can say Goodbye when death comes.
« on: May 17, 2017, 07:19:15 AM »
এক মাত্র মৃত্যুই পারে আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে আসলে মানুষ কত অসহায়।
আর আমরা কত ক্ষুদ্র স্বার্থ নিয়ে অকারনে আমাদের সময়ের অপচয় করতেছি। যে সম্পদ অর্জনের জন্য আমরা সারাজীবন যুদ্ধ করি তার পুরোটাই পিছনে ফেলে রেখে যেতে হয়।
আজকে নিজের চোখের সামনে এর উদাহরণ দেখলাম আর অনুভব করলাম।
দুপুর পর্যন্ত যে স্বাভাবিক মানুষ - দুপুর পার না হতেই চলে গেলেন পরপারে। পিছনে পড়ে থাকলো ফ্ল্যাট গাড়ী সব। আপনজনের কান্না বা ভালোবাসা কিছুই আর তাকে ফেরাতে পারে না।
মৃত্যু আসলে কেউই বিদায় নিয়ে যেতে পারেন না। যার যখন ডাক আসে সব ফেলে রেখে চলে যেতে হয়।
যারা মৃত তাদের জন্য কেবল দোয়া করা যেতে পারে। আল্লাহ আমাদের জন্য যা কল্যাণকর শুধু তাই নির্ধারণ করেন।

(আমার ফেসবুক পোস্ট ১৬ - ০৫ - ২০১৭)

315
Textile Engineering / Topic teaches us a lot.
« on: May 15, 2017, 12:43:24 AM »
আমার ছেলে প্রতিদিন সন্ধ্যায় পড়তে বসে। আজকে দেখলাম পড়তেছে - "বাবার নিকট টাকা চাহিয়া পত্র লিখ।"
চিঠির শেষে তাদের একটি খাম আঁকতে হয়। যার উপরের কোনায় একটি ডাক টিকেট।
স্বাভাবিক ভাবেই খাম বা ডাকটিকেট কি সে তা জানে না। কিন্তু খুব যত্ন নিয়ে তা আকে।
আমরাও আমাদের ছাত্র জীবনে এইরকম বহু চিঠি পড়েছি ও লিখেছি।
যাই হোক তার এই চিঠি পড়া দেখে অনেক স্মৃতি মনে ঝপিয়ে পড়লো। মনে পড়লো পাবনা ক্যাডেট কলেজের সেই দিন গুলি। যখন মোবাইল বা কম্পিউটার ছিলো না। এমনকি আমাদের পুরা কলেজে একটি মাত্র ল্যান্ড ফোন ছিল।
ক্লাস এইটে আমাদের নতুন প্রিন্সিপাল স্যার নিয়ম করলেন প্রতি সপ্তাহে সবাইকে বাসায় চিঠি লিখতে হবে। প্রতি সপ্তাহের শুরুর দিন অর্থাৎ শনিবারে ফর্ম মাস্টার স্যার আমাদের চিঠি চেক করে পাঠিয়ে দিতেন।
আমাকে একবার তিনি দাড় করিয়েছিলেন সব থেকে ছোট চিঠি লেখার কারনে। আমার ব্যাখ্যা হল সাত দিন পর পর চিঠি লিখতে হলে এর থেকে আর বেশী কি লিখবো।
আমরাই শেষ জেনারেশন যারা জানি যে চিঠির মর্ম কি?
যোগাযোগের ক্ষেত্রে গত ১০ - ১৫ বছরে রেভুলুশন ঘটে গেছে। এখন আর কেউ চিঠি বা পত্র লিখে উত্তরের অপেক্ষায় বসে থাকে না।
আমার ছেলেকে চিঠি লিখতে হচ্ছে - যাতে তাদের বাংলায় দক্ষতা আসে।
আমার মনে হয় চিঠির বিষয়টি যদি এমন হত তাহলে ভালো হত। তা হল " পাঠানো টাকা তোমার প্রয়োজন নাই তাই তা ফেরত নিয়ে যেতে বাবার নিকট পত্র লিখ।"
এই চিঠিটি লিখতে হলে তাকে মিতব্যয়ীতার বিভিন্ন দিক নিয়ে ভাবতে হত। যা অদূর ভবিষ্যতে তার জন্য কল্যাণই বয়ে আনতো।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে)

Pages: 1 ... 19 20 [21] 22 23 ... 26