Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - deanoffice-fahs

Pages: 1 ... 8 9 [10] 11
136
কচু শাক একটি সস্তা অথচ পুষ্টিকর খাদ্য। যত্রতত্র পাওয়া যায় বলে আমরা এ পুষ্টিকর খাদ্যটিকে অবহেলার দৃষ্টিতে দেখি ।

আসুন জেনে নিই কি আছে এ শাকে :

কচু শাকে আছে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন।

এই বিটা ক্যারোটিন দেহে ভিটামিন এ তে রুপান্তরিত হয় এবং প্রচুর পরিমাণে গ্রহণ করলেও দেহে কোন ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে না।

এছাড়াও আছে ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি২, ভিটামিন সি, প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান।

কচুশাক আয়রন বা লৌহের একটি সমৃদ্ধ উৎস।

 
মজার ব্যাপার হল দেহের আয়রন শোষণে ভিটামিন সি বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

এ ভিটামিন ছাড়া দেহ আয়রন শোষণ করতে পারে না।

তাই কচু শাকের সাথে লেবু খান।

কারণ লেবুতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা আয়রন শোষণে বিশেষ সহায়তা করে ।

 
তাই সস্তা খাবার বলে অবহেলার দৃষ্টিতে দেখবেন না।

অনেক সস্তা খাবার আছে, যার পুষ্টি মূল্য অত্যাধিক উচ্চমানের ।

সুতরাং খাদ্যের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানুন, পুষ্টিকর খাবার খান, সুস্থ থাকুন ।

http://medivoicebd.com/article/2334/%E0%A6%95%E0%A6%9A%E0%A7%81-%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A3-1480911635

137
ফুড ফাইবার কিঃ

উদ্ভিদ দেহে উপস্হিত সেলুলোজই হল ফুড ফাইবার বা রাফেজ। সেলুলোজ হল গ্লুকোজের পলিমার অর্থাৎ অনেকগুলো গ্লুকোজ অনু একত্রে যুক্ত হয়ে সেলুলোজ তৈরী করে। এটি উদ্ভিদ দেহের কাঠামো গঠন করে। মানুষ সেলুলোজ হজম করতে পারে না বলে পরিপাক তন্ত্রে এটি প্রায় অপরিবর্তিত অবস্হায় থেকে যায় ।

 

উৎসঃ

সব ধরণের সবুজ শাকসবজি ,ফল মূল ,ফলের খোসা ,শস্য দানার বহিরাবণ হল সেলুলোজের ভাল উত্‍স। আম ,আপেল ,কাঁঠাল ,কলা ইত্যাদি ফলে ফাইবার পাওয়া যায়। তাছাড়া বাজারে প্রাপ্ত ইসবগুলের ভূষি রাফেজের খুব ভাল একটা উত্‍স। মনে রাখবেন ফুড ফাইবার কেবলমাত্র উদ্ভিজ্জ উত্‍স থেকে পাওয়া যায়। প্রাণীজ খাদ্য উত্‍স থেকে রাফেজ পাওয়া যায় না। তাই রাফেজযুক্ত খাদ্য খান ,সুস্হ থাকুন ।

 

উপকারিতাঃ

১।পানি ধরে রেখে মলের পরিমাণ বাড়ায়। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীভূত হয়।

২।কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

৩।খাদ্যে উপস্হিত বিভিন্ন বিষাক্ত পদার্থ শুষে নিয়ে খাদ্যনালি পরিষ্কার রাখে।

৪।গর্ভবতী মহিলাদের জন্য ফুড ফাইবার খুব উপকারি। গর্ভাবস্হায় কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে হলে এই রাফেজ যুক্ত খাবার বেশি বেশি খেতে হবে।

৫।রাফেজযুক্ত খাবার ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও বেশ উপকারি।

৬।দেহের স্হূলতা হ্রাস ও দেহে চর্বি জমার প্রবণতা কমায়।

৭।ক্ষুধা প্রবণতা হ্রাস করে বলে রোযার মাসে বেশি করে রাফেজযুক্ত খাবার খাওয়া বেশ উপকারি।

http://medivoicebd.com/article/2350/%E0%A6%AB%E0%A7%81%E0%A6%A1-%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%89%E0%A7%8E%E0%A6%B8-%E0%A6%93-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE-1481002248

138
তারুণ্য ধরে রাখতে কে না পছন্দ করে? বয়স তো বাড়বেই, ত্বকে যেন এর ছাপ না পড়ে, তাহলেই হলো! তবে ত্বকে ও মনে তারুণ্য ধরে রাখা কিন্তু সহজ কথা নয়। এ জন্য ব্যায়াম করা, মনকে প্রফুল্ল রাখার চেষ্টা করা—এগুলোর পাশাপাশি কিছু খাবারও খাওয়া চাই।

এমন কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলো আসলেই তারুণ্য ধরে রাখতে বেশ কাজে দেয়। জীবনধারাবিষয়ক ভারতীয় ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই-এর স্বাস্থ্য বিভাগে প্রকাশিত হয়েছে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন।

১. ওয়ালনাট

তারুণ্য ধরে রাখার একটি উৎকৃষ্ট খাবার বলা হয় ওয়ালনাট। এর মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। এটি শরীরে বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড ত্বককে তারুণ্যদীপ্ত রাখতে সাহায্য করে।

২. পালংশাক


এটি লুথেইন ও জিএক্সাথিনের চমৎকার উৎস। এগুলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই সবুজ সবজিটি বার্ধক্যজনিত মানসিক পতন কমায়। এটি দৃষ্টিশক্তির জন্য ভালো। তাই একে তারুণ্য ধরে রাখার খাবার হিসেবে নির্বাচিত করাই যায়।

৩. গ্রিন টি

গ্রিন টির মধ্যে রয়েছে অনেক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি ত্বককে ক্ষতিকর ফ্রি র‍্যাডিকেল থেকে সুরক্ষিত রাখে। বলিরেখা, ত্বকের কালো দাগ এবং অকালবার্ধক্য থেকে ত্বককে রক্ষা করে। নিয়মিত গ্রিন টি খাওয়ার অভ্যাস করলে হৃদরোগ, কোলেস্টেরল আর্থ্রাইটিস ইত্যাদি বিভিন্ন রোগ থেকে দূরে থাকা যায়।

৪. ব্রকলি

এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর একটি খাবার। এগুলো ত্বকের বিভিন্ন রকম সমস্যা প্রতিরোধ করে। নিয়মিত ব্রকলি খাওয়া মানসিক চাপ কমায়, কোষের ক্ষতি প্রতিরোধ করে, এমনকি ক্যানসার প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে।

৫. রসুন

রসুনের মধ্যে থাকা উপাদান এলিসিন অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কাজ করে। এটি শরীরকে ফ্রি র‍্যাডিকেল থেকে সুরক্ষিত রাখে। এতে ত্বক ভালো থাকে।

৬. টমেটো

টমেটোর মধ্যে থাকা লাইকোপেন একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে। এটি তারুণ্য ধরে রাখার জন্য উৎকৃষ্ট একটি খাবার। তাই তারুণ্য ধরে রাখতে নিয়মিত খেতে পারেন টমেটো।

http://www.24livenewspaper.com/sinfo/?url=www.ntvbd.com

139
Nutrition and Food Engineering / Re: ফুলকপির ১০ গুণ
« on: December 06, 2016, 11:01:22 AM »
Nice and informative......

140
দিনে একটি করে আপেল খেলে নাকি ডাক্তারের রুটিরুজি বন্ধ হয়ে যাবে। ১৮৮৬ সালে এমন একটা কথার প্রচলন ঘটে। ডাক্তারদের মনে ভয়ডর কিছু আছে বলে মনে হয় না। প্রায় ১৩০ বছর পর এখনো কিছুটা ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে ডাক্তাররা সে কথারই পুনরাবৃত্তি করছেন। মার্কিন মুলুকে সে সময় আপেলের মতো পেয়ারার প্রচলন বোধ হয় ছিল না। নইলে এই ফল নিয়ে আরেক কাঠি সরেস কোনো মন্তব্য নিশ্চয় তাঁরা করতেন।
আপেল হোক আর পেয়ারা, দুটি ফলে খাদ্য উপাদান একই। পার্থক্যটা উপাদানের পরিমাণে। পুষ্টিগুণের বিচারে আপেলের চেয়ে তাই পেয়ারা এগিয়ে আছে বলে জানালেন বারডেম জেনারেল হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টি ও পথ্যবিদ শামসুন্নাহার নাহিদ।
নাশতায় একটিই যথেষ্ট
নাশতায় একটি পেয়ারা কিংবা আপেলই যথেষ্ট। কারণ, ক্যালরি বেশি থাকায় শক্তিও বেশি। আপেল বিদেশি ফল, সে তুলনায় পেয়ারা আমাদের দেশেই উৎপাদিত হয়। দামও তুলনামূলক কম। দুটি ফলেই প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। ফল হিসেবে কাঁচা তো বটেই, সালাদ বা কাস্টার্ড বানিয়েও আপেল ও পেয়ারা খাওয়া যায়। আরও অনেক খাবারেই এই দুটি ফলের ব্যবহার আছে।
সংরক্ষণের প্রক্রিয়া

দুটি ফলই কেটে খোলা বাতাসে রাখলে কিছুটা কালচে বর্ণ ধারণ করে। আয়রনসমৃদ্ধ খাবার হওয়ায় এমনটা হয় বলে জানান শামসুন্নাহার নাহিদ। কাটার পর যদি সংরক্ষণ করতেই হয়, তবে তাঁর পরামর্শ হলো মুখবন্ধ কাচের বাটি কিংবা বয়ামে ফ্রিজে রাখা যেতে পারে। এতে পুষ্টিগুণ অক্ষুণ্ন থাকবে।

সতর্কতা

যাঁরা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য আপেল-পেয়ারা দুটিই ভালো। কারণ, এতে পটাশিয়ামের পরিমাণ কম। বাজারে কয়েক জাতের আপেল পাওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে সবুজ আপেল ভালো। কিডনির রোগীদের পেয়ারার বিচির অংশ বাদ দিয়ে খেতে হবে। পাকা পেয়ারায় ক্যালরির পরিমাণ বেশি, শক্তিটাও তাই বেশি। তবে যাদের রক্তে চিনির পরিমাণ বেশি, তাদের জন্য পাকার চেয়ে বরং কাঁচা পেয়ারা ভালো।

প্রতি ১০০ গ্রাম আপেল ও পেয়ারায় নানা খাদ্য উপাদানের পরিমাণ দেওয়া হলো এখানে।

খাদ্য উপাদান                       আপেল                         পেয়ারা

ক্যালরি                               ৫২                            ৬৮

মোট চর্বি                             ০.২ গ্রাম                      ১ গ্রাম

কোলেস্টেরল                          নেই                           নেই

সোডিয়াম                             ১ মিলিগ্রাম                    ২ মিলিগ্রাম

পটাশিয়াম                            ১০৭ মিলিগ্রাম                 ৪১৭ মিলিগ্রাম

কার্বোহাইড্রেট                         ১৪ গ্রাম                       ১৪ গ্রাম

প্রোটিন                               ০.৩ গ্রাম                      ২.৬ গ্রাম

ভিটামিন এ                           ১%                           ১২%

ভিটামিন বি৬                         ০%                           ৫%

ভিটামিন সি                          ৭%                           ৩৮০%

ম্যাগনেশিয়াম                         ১%                           ৫%

ক্যালসিয়াম                           ০%                           ১%

* শতাংশের হিসাবগুলো প্রতি ২০০০ ক্যালরি ডায়েটের কথা মাথায় রেখে দেওয়া হয়েছে

http://www.prothom-alo.com/life-style/article/926380/%E0%A6%86%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B2-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE

141
Public Health / Migraines: Simple steps to head off the pain
« on: December 05, 2016, 04:20:19 PM »
Migraines cause pain as real as the pain of injuries — with one difference: Healthy habits and simple nonmedical remedies sometimes stop migraines before they start.


Medication is a proven way to treat — and prevent — migraines. But medication is only part of the story. It's also important to take good care of yourself and understand how to cope with migraine pain when it strikes.

The same lifestyle choices that promote good health can also reduce the frequency and severity of your migraines.

In fact, knowing how to manage migraine pain with lifestyle and behavioral measures, as well as medication, can often be the most effective way to handle migraines.

Find a calm environment

At the first sign of a migraine, retreat from your usual activities if possible.

    Turn off the lights. Migraines often increase sensitivity to light and sound. Relax in a dark, quiet room. Sleep if you can.
    Try temperature therapy. Apply hot or cold compresses to your head or neck. Ice packs have a numbing effect, which may dull the sensation of pain. Hot packs and heating pads can relax tense muscles. Warm showers or baths may have a similar effect.

    Drink a caffeinated beverage. In small amounts, caffeine alone can relieve migraine pain in the early stages or enhance the pain-reducing effects of acetaminophen (Tylenol, others) and aspirin.

    Be careful, however. Drinking too much caffeine too often can lead to withdrawal headaches later on.

Sleep well

Migraines may keep you from falling asleep or wake you up at night. Likewise, migraines are often triggered by a poor night's sleep.

Here are some tips to encourage sound sleep.

    Establish regular sleep hours. Wake up and go to bed at the same time every day — even on weekends. If you nap during the day, keep it short. Naps longer than 20 to 30 minutes may interfere with nighttime sleep.

    Unwind at the end of the day. Anything that helps you relax can promote better sleep: listen to soothing music, soak in a warm bath or read a favorite book.

    But watch what you eat and drink before bedtime. Intense exercise, heavy meals, caffeine, nicotine and alcohol can interfere with sleep.
    Minimize distractions. Save your bedroom for sleep and intimacy. Don't watch television or take work materials to bed. Close your bedroom door. Use a fan to muffle distracting noises.
    Don't try to sleep. The harder you try to sleep, the more awake you'll feel. If you can't fall asleep, read or do another quiet activity until you become drowsy.
    Check your medications. Medications that contain caffeine or other stimulants — including some medications to treat migraines — may interfere with sleep.

Eat wisely

Your eating habits can influence your migraines. Consider the basics:

    Be consistent. Eat at about the same time every day.
    Don't skip meals. Fasting increases the risk of migraines.
    Keep a food journal. Keeping track of the foods you eat and when you experience migraines can help identify potential food triggers.
    Avoid foods that trigger migraines. If you suspect that a certain food — such as aged cheese, chocolate, caffeine or alcohol — is triggering your migraines, eliminate it from your diet to see what happens.

142
Public Health / Re: Fishbone pierced his neck? Check spines down 7 Strategy
« on: December 05, 2016, 04:13:08 PM »
Interesting ..........

144
কুঁচো চিংড়ি কিংবা মাছ দিয়ে রান্না লালশাকের ঝোল কে না পছন্দ করে? পাতের ভাতের চেহারাই পাল্টে দেয় এই শাক। ঝোল ছাড়াও লালশাক ভাজাও খেতে অতি উপাদেয়। নিয়মিত লালশাক যাঁরা খান, তাঁরা রোগ-বালাই দূরে রাখতে পারেন সহজেই। প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ উপাদানে ভরা এই শাক শিশু ও বয়স্ক লোকজনের স্বাস্থ্য সুরক্ষা দেয়।
শীতকালীন সবজি হলেও এখনো বাজারে লালশাক পাওয়া যাচ্ছে। দামেও খুব সস্তা। এক অাঁটি লালশাকে যে পুষ্টিগুণ আছে, অনেকগুলো দামি খাবার একসঙ্গে করলেও সেই পুষ্টিগুণ পাওয়া সম্ভব নয়। রঙের কারণে শিশুরাও লালশাক খুব পছন্দ করে। তাই খাবার টেবিলে লালশাক পৌঁছাতে দেরি কেন? তার আগে জেনে নিন এই শাকের পুষ্টিগুণ।
১০০ গ্রাম লালশাকে রয়েছে ৮৮ গ্রাম জলীয় অংশ, ১ দশমিক ৬ গ্রাম খনিজ পদার্থ, ৪৩ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি, ৫ দশমিক ৩ মিলিগ্রাম আমিষ, শূন্য দশমিক ১৪ মিলিগ্রাম চর্বি, ৫ মিলিগ্রাম শর্করা, ৩৭৪ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১১৯৪০ মাইক্রোগ্রাম ক্যারোটিন, শূন্য দশমিক ১০ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-১, শূন্য দশমিক ১৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২ ও ৪৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি। লালশাকের খনিজ উপাদানের মধ্যে রয়েছে লোহা, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস, দস্তা ইত্যাদি।

 ·      লালশাক খেলে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম জমে গিয়ে যেসব অসুখ হয় তা প্রতিরোধ করা যায়। এতে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আছে, যা ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। লালশাকে প্রচুর লোহা থাকায় এটি শরীরের রক্ত বাড়ায়। এ ছাড়া এটি রক্তের কোলস্টেরলের মাত্রা কমায়, যার ফলে হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়। এর বিটা-ক্যারোটিন হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করে।

এ ছাড়া লালশাক মস্তিষ্ক ও হৃৎপিণ্ডকে শক্তিশালী করে, দাঁত ও অস্থি গঠনে অবদান রাখে, দাঁতের মাড়ি ফোলা প্রতিরোধ করে। ক্যালরির পরিমাণ কম থাকায় ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্যও লালশাক যথেষ্ট উপকারী। এ ছাড়া এটি শরীরের ওজন কমায়। লালশাকের আঁশ–জাতীয় অংশ পরিপাকে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। এটি ভিটামিন ‘সি’র অভাবজনিত স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধ করে।

http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/923293

145
Public Health / Advantage of Green Tea
« on: March 31, 2014, 12:57:46 PM »
গ্রীন টি’র সাথে আমরা সবাই মোটামুটি পরিচিত। তবে একে অন্য সব সাধারণ পানীয়ের কাতারে ফেললে আপনি ভুল করবেন। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, নিয়মিত গ্রীন টি পান বার্ধক্যের ছাপকে ঘুচিয়ে ত্বকের জৌলুস ফিরিয়ে আনে এবং ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমায়। এছাড়াও গ্রীন টি তে রয়েছে আরো অসংখ্য গুনাগুণ।

তাহলে আসুন এখন জেনে নেয়া যাক গ্রীন টি’র উপকারিতা সম্বন্ধেঃ

০১. বর্তমানে গ্রীন টি এখন সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় এর ওজন কমানোর গুণের কারণে। এটি অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে সাহায্য করে। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, এটি এক দিনে ৭০ কালরি পর্যন্ত ফ্যাট বার্ন করে। তার মানে রেগুলার গ্রীন টি পানের মাধ্যমে বছরে ৭ পাওন্ড পর্যন্ত ওজন কমানো সম্বব।

০২. গ্রীন টি খুব ভালো টোনার হিসেবে কাজ করে।

- টোনার তৈরির জন্য ১ কাপ পানিতে ৫ চা চমচ গ্রীন টি, ১ চা চমচ পুদিনা পাতা  ১০ মিনিট ফুটান। তারপর ঠান্ডা করে ছেঁকে নিয়ে একটি স্প্রে বোতলে সংরক্ষণ করূন। এই টোনার টি দিনে ২-৩ বার ব্যবহার করূন। এটি ত্বকের চুলকানি ও প্রদাহ দূর করতে খুব উপকারী।

০৩. গ্রীন টি তে রয়েছে এক ধরনের এন্টিঅক্সিডেন্ট যা বার্ধক্যের গতিকে ধীর করে এবং আয়ু বাড়ায়।

০৪. চোখের ফোলা ভাব এবং চোখের নীচের ডার্ক সার্কেল কমাতে ব্যবহার করা গ্রীন টি এর দুটি ব্যাগ ২ ঘন্টা ফ্রীজ এ রেখে, ঠান্ডা করে চোখ বন্ধ করে এর উপর ১০ মিনিট রাখুন।

০৫. ড্রাই গ্রীন টির পাতা মধুর সাথে মিক্স করে স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করা যায় যা লোমকুপের ময়লা এবং মৃত কোষ দূর করে ত্বক কে নরম ও মসৃণ করে।

০৬. ঘামের দুর্গন্ধ দূর করতে গ্রীন টি ডিওডোরেন্ট হিসেবে ভালো কাজ করে। গোসলের পর ঠান্ডা গ্রীন টি আন্ডারআর্ম এ লাগালে দুর্গন্ধ দূর হবে। ঠিক এমনিভাবে পায়ের দুর্গন্ধ দূর করতেও একই পদ্ধতি অনুসরণ করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

০৭. অর্ধেক কলা, ১ চা চমচ গ্রীন টি , ১ চা চমচ মধু এবং ১ চা চমচ টক দই ভালো মতো মিশিয়ে মুখে লাগান। শুকালে ধুয়ে ফেলুন। এটি শুষ্ক ত্বকের জন্য খুব ভালো ময়েশ্চারাইজিং মাস্ক হিসেবে কাজ করে।

০৮.নিয়মিত এক কাপ গ্রীন টি পান হার্ট এর রোগের ঝুকি ৪৪% কমিয়ে দেয় এবং ব্লাড প্রেসারও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

০৯. মশা মাছির উপদ্রব থেকে বাঁচতে শুকনো চা পাতা ঘরের কোনায় রেখে পোড়ালে মশা মাছি কমবে।

১০. নিয়মিত গ্রীন টি পান মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও এটি ওরাল ব্যাক্টেরিয়া ধ্বংস করে ডেন্টাল ক্যাভিটিস প্রতিরোধ করে।

১১. গ্রীন টি চুলের জন্য খুব উপকারী। ৩-৪ টি গ্রীন টি ব্যাগ ১ লিটার পানিতে এক ঘণ্টা ফুটিয়ে ঠান্ডা করে নিন। এরপর চুল শ্যাম্পূ এবং কন্ডিশন করার পর সেই পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এটি আপনার চুলকে শক্ত ও মজবুত করে। চুল পড়া কমাতেও আপনি ব্যবহার করতে পারেন গ্রীন টি। এটি চুলের গোড়া শক্ত করে এবং হেয়ার ফলিকল উদ্দীপিত করে যা নতুন চুল গজাতে সহায়ক।

১২. ফ্রীজ় এর দুর্গন্ধ দূর করতে ড্রাই গ্রীন টি একটি পাতলা কাপড়ে বেঁধে ফ্রীজ় এর এক কোনায় রেখে দিন। ফ্রীজ় এর দুর্গন্ধ দূর হয়ে যাবে।

১৩. মেডিকেল গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, গ্রীন টি ব্রণের সমস্যা ট্রিটমেন্টের জন্য খুবই কার্যকরী। এটি ত্বকে কোন রকম ইরিটেশন বা ড্রাইনেস তৈরী করা ছাড়াই ব্রণ নির্মূল করে।

১৪. গ্রীন টি মাউথওয়াশ হিসেবে খুব ভালো কাজ করে। এতে আছে এন্টিব্যাক্টেরিয়াল প্রপার্টিস এবং কোনো এলকোহল নেই যা রেগুলার মাউথওয়াশে থাকতে পারে।

১৫. চা পাতা পানিতে কয়েকদিন ভিজিয়ে রেখে তারপর ছেঁকে গাছের গোড়ায় সেই পানি দিলে তা ফারটিলাইজার হিসেবে কাজ করে।

আশা করি পোস্টটি দ্বারা আপনারা কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন।

Saima Amin
Assistant Coordination Officer
Dept. of Public Health

146
Public Health / Health tips
« on: January 03, 2014, 10:36:07 AM »
 :) ** প্রতিদিন একটি আপেল
আপনাকে ডাক্তার
থেকে দূরে রাখবে।

** প্রতিদিন
একটি তুলসী পাতা আপনাকে ক্যান্সার
থেকে দূরে রাখবে।

** প্রতিদিন একটি লেবু
আপনাকে মেদ
ভূড়ি থেকে দূরে রাখবে।

** প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ
আপনাকে হাড়ের
অসুখ থেকে দূরে রাখবে।

** প্রতিদিন তিন লিটার
পানি আপনাকে সকল
রোগ থেকে দূরে রাখবে।



Saima Amin
Asst. Coordination Officer
Dept. of Public Health

147
Public Health / Sweetless sweet
« on: November 10, 2013, 09:51:15 AM »
সাধারণ চিনি হচ্ছে গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজের একটি যৌগ। চিনিতে এই দুই ধরনের শর্করা ৫০: ৫০ অনুপাতে থাকে। কিন্তু বিশ্বজুড়ে মিষ্টি, মিষ্টান্ন দ্রব্য বা সোডা ও কোমল পানীয় তৈরিতে সাধারণ চিনির বদলে ব্যবহূত হয় ফ্রুক্টোজ কর্ন সিরাপ, যাতে ফ্রুক্টোজের পরিমাণ গ্লুকোজের চেয়ে অনেক বেশি। গ্লুকোজ আমাদের শরীরে শক্তির প্রধানতম উৎস। দেহের প্রায় প্রতিটি কোষ গ্লুকোজ ব্যবহার করে ক্যালরি উৎপন্ন করে। কিন্তু ফ্রুক্টোজ ব্যবহূত হয় কেবল যকৃতে। আর আমাদের যকৃৎও অতিরিক্ত বা অনাবশ্যক ফ্রুক্টোজ মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত নয়।

বিষয়টি প্রথম বিজ্ঞানীদের নজরে আসে ২০০৮ সালের দিকে। দেখা যায়, গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ—দুটিই শর্করা হলেও শরীরে দুভাবে এরা কাজ করে। খাদ্য থেকে আহরিত প্রায় সব গ্লুকোজ বিভিন্ন কোষে ব্যবহূত হয়ে যায়, বাকিটা ইনসুলিন ভেঙে ফেলে এবং মাত্র ২০ শতাংশ যকৃতে গিয়ে চর্বি হিসেবে জমা হয়।

কিন্তু ফ্রুক্টোজের ১০০ শতাংশই যকৃতে গিয়ে ফ্যাটি অ্যাসিড, ট্রাইগ্লিসারাইড, ভিএলডিএল ইত্যাদি ক্ষতিকর চর্বিরূপে জমা হতে থাকে। আপনি যদি ১২০ ক্যালরি গ্লুকোজ খান, দিনের শেষে তার মোটে এক ক্যালরি চর্বিরূপে জমা হয়। কিন্তু ১২০ ক্যালরি ফ্রুক্টোজের প্রায় ৪০ ক্যালরি শেষ পর্যন্ত চর্বিতে পরিণত হয়। যকৃতে জমা হওয়া অতিরিক্ত চর্বি ধীরে ধীরে ইনসুলিনের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়, টাইপ-২ ডায়াবেটিস ও ফ্যাটি লিভারের আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়, রক্তচাপ ও হূদেরাগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। এ ছাড়া গ্লুকোজ যদিও তৃপ্তি হরমোনগুলোকে উদ্দীপ্ত করে, ফ্রুক্টোজ করে ঠিক তার উল্টোটা। তাই ফ্রুক্টোজ বেশি খেলে খিদে বা খাওয়ার ইচ্ছা আরও বাড়ে, যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।

সত্তরের দশক থেকে বিশ্বজুড়ে সব ধরনের মিষ্টিদ্রব্য ও পানীয় তৈরিতে কর্ন সিরাপের ব্যবহার বেড়ে যায় দুটি কারণে। এটি চিনির চেয়ে সস্তা এবং বেশি মিষ্টি। বর্তমানে ইউএসডিএর মতে, গড়পড়তা মার্কিনদের দৈনিক খাবারের এক-চতুর্থাংশ ক্যালরি আসে এসব ফ্রুক্টোজ-মিশ্রিত খাবার থেকে। সাধারণ ফলমূল ও সবজিতেও আছে ফ্রুক্টোজ। কিন্তু এত অল্প পরিমাণে থাকে, যা ক্ষতিকর নয়। যেমন, এক কাপ টমেটোতে আছে ২ দশমিক ৫ গ্রাম ফ্রুক্টোজ, কিন্তু এক কাপ সোডা বা কোমল পানীয়তে আছে ২৩ গ্রাম। সমস্যাটা সেখানেই। মিষ্টি, জুস, কোমল পানীয়, এনার্জি ড্রিংক ইত্যাদিতে এত বেশি পরিমাণে ফ্রুক্টোজ আছে, যা প্রতিনিয়ত বাড়িয়ে চলেছে ডায়াবেটিস, ফ্যাটি লিভার, উচ্চ রক্তচাপ, ওজনাধিক্য, হূদেরাগের প্রকোপ। তাই মিষ্টি মানেই কিন্তু মিষ্টি নয়।


Saima Amin
Asst. Coordination Officer
Dept. of PH

148
Public Health / Advantage of Olive :)
« on: October 31, 2013, 12:20:23 PM »
জলপাইয়ের খোসাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ বা ডায়াটারি ফাইবার, যা পাকস্থলী, ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদন্ত্র, কোলনের ক্যানসার প্রতিরোধ করে (এইসবই পেটের বা পাকস্থলীর অংশ)। খাবার সঠিকভাবে হজমে আঁশ সাহায্য করে।

দেহের রক্ত চলাচল ঠিক রাখতে অবদান রাখে। ফলে দেহের জন্য ক্ষতিকর লাইপোপ্রোটিনের পরিমাণ কমে যায়। হূৎপিণ্ড কাজ করে সঠিকভাবে।

উচ্চমাত্রার ভিটামিন ‘সি’ ও ‘এ’-এর স্থান এই ফল। এই ভিটামিন দুটি চোখের রোগগুলোকে দূরে রাখে। ত্বক, চুল, দাঁত, হাঁড়কে করে মজবুত।

রাতকানা, চোখ ওঠা, চোখের পাতায় ইনফেকশন-জনিত সমস্যাগুলো দূর করে জলপাই।

যেকোনো অপারেশনের পর কাটাছেঁড়া শুকানোর জন্য জলপাই খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ, এতে ক্ষতি হতে পারে।

নিয়মিত জলপাই খেলে গলব্লাডার বা পিত্তথলিতে পাথর, বাতের ব্যথা বা রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের পরিমাণ কমে। জলপাইয়ে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে, যা দেহের ক্যানসারের জীবাণুকে ধ্বংস করে, রোগ প্রতিরোধ শক্তিকে বাড়ায় দ্বিগুণ পরিমাণে।

জলপাইয়ের তেল যেকোনো বয়সের মানুষের জন্য ভীষণ উপকারী। জলপাই ও এর তেলে নেই কোনো চর্বি বা কোলেস্টেরল। তাই রক্তে চর্বি বা লিপিড জমে যাওয়ার কোনো ভয় নেই। উপরন্তু রক্তের চর্বি বা ফ্যাটের পরিমাণ কমায় জলপাই।

অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এজেন্ট রয়েছে উচ্চহারে এই ফলে। এই উপাদানের জন্য দেহের রোগ-জীবাণুগুলো মারা যায়। অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা পায়।



Saima Amin
Asst. Coordination Officer
Dept. of Public Health

149
Public Health / Advantage of Tamarind :)
« on: October 26, 2013, 10:15:26 AM »
তেতুল খেলে ক্ষতি হয়-এমন একটা ধারনা চালু আছে বহু দিন ধরে। মুরবিবদের কেউ কেউ বলেন, রক্ত পানি হয়ে যায়। তবে এর আদ্যোপান্ত ঘাটতে গিয়ে সে রকম কিছু পাওয়া যায়নি। বরং জানা যায়,

-হৃদরোগসহ বিভিন্ন রোগে খুব উপকারী তেতুল। হৃদরোগীদের জন্য বিশেষ উপকারী।

-এতে রয়েছে প্রচুর ভেষজ ও পুষ্টিগুন।

-তেতুল দেহে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে সাহায্য করে।

-রক্তে কোলষ্টেরল কমায়।

-তেঁতুল চর্বি কমানোয় বেশ বড় ভূমিকা রাখে।

-এতে কোলস্টেরল ও ট্রাইগ্রাইসেরাইডের মাত্রা এবং রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।

-শরীরের মেদ কমাতেও কাজ করে তেতুল।

-এতে টারটারিক এ্যাসিড থাকায় খাবার হজমে সহায়তা করে।

-শরবত করেও খাওয়া যেতে পারে তেতুল।

-পেটের বায়ূ, হাত-পা জ্বালায় এ শরবত কার্যকর পথ্য।

-তিন-চার দানা পুরনো তেতুলের এক কাপ রসের সঙ্গে চিনি বা লবন মিশিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ভেষজ চিকিৎসকরা।

-তেতুল গাছের বাকলেও উপকার আছে। শুকনো বাকলের প্রলেপ ক্ষতাস্থানে লাগালে ক্ষত সারে।

-বুক ধড়ফর করা, মাথা ঘোরানো ও রক্তের প্রকোপে তেতুল উপকারী।

-কাচা তেতুল গরম করে আঘাত পাওয়া স্থানে প্রলেপ দিলে ব্যথা সারে।

-পুরনা তেতুল খেলে আমাশয়, কোষ্ঠবদ্ধতা ও পেট গরমে উপকার পাওয়া যায়।

-পুরনো তেতুল খেলে কাশি সারে।পাকা তেতুল খেলে কাশি সারে।

-পাকা তেতুলের খনিজ পদার্থ সব ফলের চেয়ে অনেক বেশি।তেতুলে 1

-তেতুলে খাদ্যশক্তির পরিমান নারিকেল ও খেজুর ছাড়া সব ফলের চেয়ে বেশি।

-আয়ূর্বেদীয়, হোমিও, এলোপ্যথিক ওষুধ, তৈরিতেও ব্যবহার করা হয় তেতুল।

-তেতুল পাতার রস কৃমিনাশক ও চোখ ওঠা সারায়।

-মুখে ঘা বা ক্ষত হলে পাকা তেতুল জলে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায়।

ক্যালসিয়ামের পরিমান সব ফলের চেয়ে ৫ থেকে ১৭ গুন বেশি। আয়রনের পরিমান নারিকেল ছাড়া সব ফলের চেয়ে ৫ থেকে ২০ গুন বেশি।
সব মিলিয়ে তাই তেতুল খেতে পারেন আপনিও।


Saima Amin
Asst. Coordination Officer
Dept. of Public Health
DIU
Email: deanoffice-fahs@daffodilvarsity.edu.bd

150
Public Health / What not do after taking rice
« on: October 26, 2013, 10:04:57 AM »
পৃথিবীর কমপক্ষে তিনশ কোটি মানুষের প্রধান খাবার ভাত ৷ বাংলাদেশীদেরও প্রধান খাবারও এই ভাত। স্বাস্থ্যরক্ষায় ভাত খাবার পর কিছু কাজ হতে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। নিজেকে সুস্থ্য রাখতে মেনে চলুন ওই পাঁচ পরামর্শ।

১. খাবার শেষের পর পরই তাৎক্ষণিকভাবে কোন ফল খাবেন না। এতে গ্যাসট্রিকের সমস্যা হতে পারে। ভাত খাওয়ার এক থেকে দুই ঘন্টা পর, কিংবা এক ঘন্টা আগে ফল খাবেন।

২. ধুমপান করবেন না। আপনি সারাদিনে অনেকগুলো সিগারেট খেলেও যতটুকু না ক্ষতি হয়, ভাত খাবার পর একটি সিগারেট বা বিড়ি তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি করবে আপনার শরীরের। ভাত খাবার পর একটা সিগারেট খাওয়া আর সার্বিকভাবে দশটা সিগারেট খাওয়া ক্ষতির বিবেচনায় সমান বলে মত দিয়েছেন চিকিৎসকরা।

৩. চা খাবেন না। চায়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ টেনিক এসিড থাকে যা খাদ্যের প্রোটিনের পরিমাণকে ১০০ গুণ বাড়িয়ে তোলে। ফলে খাবার হজম হতে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশী সময় লাগে।

৪. বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর ঢিলা করবেন না। খাবার পরপরই বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর ঢিলা করলে অতি সহজেই ইন্টেসটাইন (পাকস্থলি) থেকে রেক্টাম (মলদ্বার) পর্যন্ত খাদ্যনালীর নিম্নাংশ বেকে যেতে পারে, পেঁচিয়ে যেতে পারে অথবা ব্লকও হয়ে যেতে পারে। এ ধরণের সমস্যাকে ইন্টেস্টাইনাল অবস্ট্রাকশন বলা হয়। কেউ বেশি খেতে চাইলে আগে থেকেই কোমরের বাধন লুজ করে নিতে পারেন।

৫. স্নান বা গোসল করবেন না। ভাত খাবার পরপরই স্নান করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে পাকস্থলির চারপাশের রক্তের পরিমাণ কমে যেতে পারে যা পরিপাক তন্ত্রকে দুর্বল করে ফেলবে, ফলে খাদ্য হজম হতে সময় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী লাগবে।

Source: DMCH

Saima Amin
Asst. Coordination Officer
Dept. of Public Health
Daffodil International University

Pages: 1 ... 8 9 [10] 11