Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Shamsuddin

Pages: 1 ... 9 10 [11] 12
151
Faculty Forum / Advirtisement of Smoking in UK
« on: December 31, 2012, 11:11:51 AM »
ইংল্যান্ডে ধূমপানের ভয়াবহতার সচিত্র বিজ্ঞাপন

ধূমপায়ীদের মনে ক্যান্সারের আশঙ্কা জাগিয়ে তুলতে ধূমপানের ভয়াবহতা তুলে ধরে ইংল্যান্ডে প্রচার করা হচ্ছে সচিত্র সিরিজ বিজ্ঞাপন।

বিজ্ঞাপনগুলোতে দেখানো হয়েছে, মাত্র ১৫টি সিগারেটই ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার জন্য যথেস্ট।

বিজ্ঞাপনগুলো টেলিভিশন, অনলাইন ও পোস্টারের মাধ্যমে প্রচার করা হচেছ।

স্বাস্থ্য বিভাগ পরিচালিত এক জরিপে দেখা গেছে, এখনো এক-তৃতীয়াংশের বেশি ধূমপায়ী মনে করে ধূমপানের স্বাস্থ্য ঝুঁকি সম্পর্কে অনেক বাড়িয়ে বলা হয়।

চিকিৎসক অধ্যাপক ডেইম সেলি ড্যাভিস বলেছেন, ধূমপায়ীরা এখনো সিরিজ বিজ্ঞাপনগুলোকে অবজ্ঞা করছে।

তিনি বলেন, “আমরা ধূমপায়ীদের বোঝাতে চাই, প্রতি প্যাকেট সিগারেট তাদের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।”

“বিজ্ঞাপনগুলোতে দেখানো হয়েছে, একজন ধূমপান করছে এবং সিগারেটের বহিরাংশ ক্যান্সার আক্রান্ত হচ্ছে, ঠিক যেমনটি ঘটছে তাদের শরীরে” বলেন তিনি।

একটি দাতব্য সংস্থা জানিয়েছে, ক্যান্সারে মৃত্যুর এক চতুর্থাংশই ধূমপানের কারণে হয়। আর ক্যান্সারের অন্যতম কারণ এই ধূমপান প্রতিরোধ করাও সম্ভব।

Source: Internet

152
Faculty Forum / Coffee and Stroke
« on: December 29, 2012, 09:24:38 AM »
কফিপানে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে

দিনে দুই-তিন কাপ কফি পান করলে ‘স্ট্রোকের ঝুঁকি প্রায় ২০ শতাংশ কমে যায়’ বলে জানিয়েছেন স্পেনের গবেষকরা।

যারা নিয়মিত কফি পান করেন তাদের মস্তিস্কে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার সমস্যা কম হয় বলে জানান তারা।

৮০ হাজার নারীর ওপর ২০ বছর ধরে পরিচালিত গবেষণায় এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। ভারতীয় সংবাদ সংস্থা ‘পিটিআই’ এ খবর জানিয়েছে।

কফি পান করলে স্ট্রেকের ঝুঁকি বাড়ে- এ ধারনাটিকে অনুমিত সত্য ধরে তারা এ কাজটি হাতে নিয়েছিলেন। তাই প্রাপ্ত ফলাফলে বিস্মিত হয়েছেন গবেষকরা।

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সার্কুলেশন’ নামক সাময়িকী গবেষণার ফল প্রকাশ করেছে।

গবেষকরা জানিয়েছেন, এটা খুবই অভাবনীয় যে কফির ক্যাফেনই এ সুরক্ষা দেয়। ক্যাফেইনসমৃদ্ধ অন্যান্য পানীয় যেমন চা থেকে এ উপকার পাওয়া যায় না বলে জানিয়েছেন তারা।

প্রধান গবেষক ডা. এসথার লোপেজ-গার্সিয়া বলেছেন, কফির উপকারিতা সম্পর্কে আরো গবেষণার প্রয়োজন। “কফির অ্যান্ট্রিঅক্সিডেন্ট দেহের প্রদাহ কমাতে এবং রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতে সহায়ক হতে পারে” বলে মত দিয়েছেন তিনি।

এ গবেষণাটি মূলত নারীদের ওপর পরিচালনা করা হলেও পুরুষরাও কফিপানের এ উপকারিতা পেতে পারে বলে মনে করছেন গবেষকরা।

Source: Intermet

153
‘হতাশা ও উদ্বেগের পেছনে শৈশবের শাস্তি’

 শৈশবে ধাক্কা, থাপ্পর বা আঘাত পাওয়া শিশুদের মধ্যে পরবর্তীতে হতাশা, উদ্বেগ ও ব্যক্তিত্বের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

সম্প্রতি কানাডার একদল গবেষকের পরিচালিত এক গবেষণায় এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। পেডিয়াট্রিকস সাময়িকীতে এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।

২০০৪-২০০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে জরিপের জন্য নেওয়া ৩৫ হাজার প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির সাক্ষাতকারের তথ্যের ভিত্তিতে নতুন এ গবেষণা করা হয়েছে।

শিশু বয়সে কতবার শারীরিক শাস্তি পেয়েছে, পিতামাতার মাদক বিষয়ক বা কারাগারে যাওয়ার মতো পরিবারের অন্য কোনো সমস্যা ছিলো কিনা এবং বর্তমান বা অতীতের মানসিক সমস্যার বিষয়ে প্রশ্ন করা হয় গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের।

অংশগ্রহণকারীদের ছয় শতাংশ জানায়, তাদের ‘মাঝে মাঝে’, ‘মোটামুটি প্রায়ই’ অথবা ‘প্রায়ই’ শারীরিক শাস্তি দেওয়া হত। আর এদেরই মানসিক সমস্যা অথবা মাদক ও মদ ব্যবহারের সঙ্গে বেশি সংশ্লিষ্টতা লক্ষ করা গেছে।

উদাহরণস্বরূপ, শারীরিক শাস্তি পাওয়ার কথা স্মরণ করতে পেরেছে এমন মানুষের ২০ শতাংশ মনোবল হারিয়েছে এবং ৪৩ শতাংশ মাদক গ্রহণ করেছে। অপরদিকে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে শারীরিক শাস্তি পায় নি অথচ মনোবল হারিয়েছে এমন ব্যক্তির সংখ্যা ১৬ শতাংশ ও অতিরিক্ত মদ্যপানকারীর সংখ্যা ৩০ শতাংশ।

এসব সংযোগ বের করার ক্ষেত্রে অংশগ্রহণকারীদের পারিবারিক সমস্যা, গোত্র, আয় ও শিক্ষাগত যোগ্যতাও বিবেচনা করেছেন গবেষকরা।

প্রধান গবেষক মানিটোবা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেসি আফিফি ও তার দল জানায়, শারীরিক শাস্তির কারণে শিশুদের দীর্ঘমেয়াদী মানসিক চাপের সৃষ্টি হতে পারে যা থেকে পরবর্তীতে হতাশা বা উদ্বেগের সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

গবেষকদের এ ধরনের ফলাফলে সমর্থন জানিয়েছেন মনস্তত্ববিদ ও টোলেডো কলেজ অব মেডিসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইয়ুথ ভায়োলেন্সের শিক্ষক মিশেল নক্স।

তবে শুধু শাস্তির কারণেই যে শিশুদের মানসিক বৈকল্য ঘটে তা মনে করেন না তিনি।

নক্স বলেন, সাক্ষাতকারদাতারা হয়ত জানেন না তাদের পিতামাতার মানসিক অসুস্থতার কোনো ধরনের চিকিৎসা হয়েছে কিনা। আর হতাশা ও উদ্বেগ অনেকটা বংশানুক্রমিকভাবেই চলে আসে।

Source: Internet

154
Faculty Forum / Insufficient exercise and health risk
« on: December 21, 2012, 02:42:55 PM »
অপরিমিত ব্যায়াম ধূমপানের মতোই প্রাণঘাতী

বিশ্বে ধূমপানের কারণে যত লোক মারা যায় পরিমিত ব্যায়াম না করার কারণেও তত লোক মারা যায়।

নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রাপ্ত বয়স্কদের মধ্যে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মানুষ শারিরীকভাবে যথেষ্ট কর্মতৎপর নয় এবং এর ফলে প্রতি বছর ৫৩ লাখ মানুষ মারা যায়।

‘লানসেট’ স্বাস্থ্য সাময়িকীতে গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপরিমিত শারিরীক কর্মতৎপরতার কারণে প্রতি ১০ জনে ১ জন হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, স্তন ও কোলন ক্যান্সারে মারা যায়।

গবেষকরা বলেছেন, সমস্যা এতটাই গুরুতর যে এ পরিস্থিতিকে মহামারী আখ্যা দেয়া যেতে পারে।

পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রাপ্ত বয়স্কদের প্রতি সপ্তাহে আড়াই ঘন্টা দ্রুত হাঁটা, সাইকেল চালানো বা বাগান করার মত সাধারণ ব্যয়াম করার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকরা।


Source: Internet

155
Faculty Forum / Long time sitting & health problem
« on: December 19, 2012, 11:47:24 AM »
দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ায়

দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকা ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এমনকি মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। সম্প্রতি গবেষকরা এমন কথাই বলেছেন।

সোমবার ‘ডায়াবেটোলজিয়া’ জার্নালে ১৮টি গবেষণা বিশ্লেষণ করে একথা বলা হয়। প্রায় আট লাখ মানুষের ওপর গবেষণাগুলো চালানো হয়।

যুক্তরাজ্যের লিসেস্টার অ্যান্ড লাফবারাফ ইউনিভার্সিটির গবেষকরা আরো জানান, এমনকি ব্যায়াম করলেও দীর্ঘক্ষণ বসে থাকায় স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে।

কেউ দীর্ঘক্ষণ বসে বা শুয়ে থাকার চেয়ে নড়াচড়া করলে স্বাস্থ্যের জন্য ভাল বলেও গবেষণা প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

গবেষকরা বলেন, আধুনিক জীবনে টেলিভিশন দেখা, গাড়িতে বসে থাকা বা কম্পিউটারের সামনে বসে থাকা সর্বত্রই দেখা যায়।

আর এ বিষয়টিতে ভারসাম্য আনতে অনেকেই এখন ব্যায়ামাগারে ছুটছেন।

তবে দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করে ব্যায়ামাগার বা সাঁতার কাটতে ছোটা সোফায় টানটান হয়ে শুয়ে পড়ার চেয়ে ভাল। কিন্তু তারপরও ঝুঁকি রয়ে যায় বলে জানান গবেষকরা।


Source: Internet

156
Faculty Forum / Busy with cell phone and accident
« on: December 17, 2012, 02:23:35 PM »
মুঠোফোনে ব্যস্ত পথচারী, বাড়ছে দুর্ঘটনা

প্রতি তিনজনে একজন পথচারী রাস্তা পার হওয়ার সময় মুঠোফোন ব্যবহার করে। এতে দুর্ঘটনার হার বাড়ছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন গবেষকরা।

যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের কিং কাউন্টির প্রশাসনিক কেন্দ্র এবং গুরুত্বপূর্ণ বন্দর নগরী সিয়াটলের ২০টি রাস্তায় ১ হাজারেরও বেশি পথচারীর রাস্তা পারাপারের দৃশ্য পর্যবেক্ষণ করে এ তথ্য জানিয়েছেন তারা।

‘ইনজুরি প্রিভেনশন’ নামক সাময়িকীতে প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে গবেষকরা জানান, ১০ শতাংশ পথচারী গান শুনতে শুনতে শুনতে, ৭ শতাংশ লিখতে লিখতে এবং ৬ শতাংশ কথা বলতে বলতে রাস্তা পার হন।

যারা লিখতে লিখতে রাস্তা পর হয় তাদের লাল বাতির সংকেত এড়িয়ে চলা এবং রাস্তার উভয় পাশ দেখে পার না হওয়ার প্রবণতা চার শতাংশ বেশি। তিন রাস্তার মাথা বা চৌরাস্তায় রাস্তা পার হতে তারা দুই সেকেন্ড বেশি সময় নেয় বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।

এছাড়া, যারা গান শুনতে শুনতে রাস্তা পার হয় তারা দ্রুত রাস্তা পার হলেও রাস্তার দুই পাশ না দেখে রাস্তা পার হওয়ার প্রবণতা থাকে।

মুঠোফোন ব্যবহার করে রাস্তা পার হওয়া মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালানোর মতোই ঝুঁকিপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন ‘রয়েল সোসাইটি ফর দি প্রিভেনশন অব আ্যকসিডেন্ট’ এর বিশেষজ্ঞ কেভিন ক্লিনটন।

২০১১ সালের জুন থেকে পথচারীদের দুর্ঘটনার হার ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়ছে যুক্তরাষ্ট্রের পরিবহণ বিভাগ।

তাই লাখ লাখ পথচারী, সাইকেল আরোহী ও গাড়ি চালানোর সময় মুঠোফোন ব্যবহার না করার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকরা।


source: Internet

157
Faculty Forum / Light Smoking
« on: December 15, 2012, 12:27:29 PM »
‘মৃদু ধূমপায়ী নারীদের আকস্মিক মৃত্যুর ঝুঁকি দ্বিগুণ’


নারীদের মধ্যে যারা মৃদু ধূমপান করেন তাদের আকস্মিক মৃত্যুর আশঙ্কা দ্বিগুণ হয়ে যায় বলে এক গবেষণায় বলা হয়েছে।

প্রতিদিন অন্তত একটি সিগারেট সেবন করে থাকেন এমন নারীরাও এ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন বলে বুধবার জানিয়েছে বিবিসি।

এ গবেষণার অধীনে যুক্তরাষ্ট্রের ১ লাখ ১ হাজার নার্সকে তিনদশক ধরে পর্যবেক্ষণ করা হয়। এসময়ের মধ্যে ৩১৫ জন হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

গবেষণায় দেখা যায়, যেসব নারী কখনো ধূমপান করেননি তাদের তুলনায় যারা মৃদু থেকে মাঝারি মাত্রায় ধূমপান করেন তাদের আকস্মিক হৃদরোগে মৃত্যুর ঝুঁকি দ্বিগুণ।

তবে পর্যবেক্ষণ চলাকালে যারা ধূমপান করা ছেড়ে দিয়েছেন তাদের আকস্মিক মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিবছর ক্রমান্বয়ে কমতে দেখা যায় বলে আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে জানানো হয়।

তবে ৩৫ বছর বা তার চেয়ে কম বয়সীদের মধ্যে হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পারিবারিকভাবে হৃদরোগের ইতিহাস থাকা। অবশ্য গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত এর চেয়ে বেশি বয়সী নারীদের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার মূল কারণ হৃদপিণ্ডের ধমনীতে মেদ জমে যাওয়া।

গবেষণা চলাকালে মারা যাওয়া ৩১৫ জন নার্সের মধ্যে ৭৫ জন মৃত্যুর আগেও ধূমপান করতেন। ১৪৮ জন মৃত্যুর আগে কোনো এক সময় ধূমপান ছেড়ে দিয়েছিলেন এবং ১২৮ জন কখনোই ধূমপান করেননি।

প্রতিদিন কমপক্ষে একটি থেকে সর্বোচ্চ ১৪টি সিগারেট সেবনকারী নারী নার্স ছিলেন এ গবেষণার অধীনে।

গবেষণায় দেখা যায় প্রতি পাঁচ বছর ধরে ধূমপানের ফলে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঝুঁকি ৮ শতাংশ হারে বেড়ে যায়। আবার যারা ধূমপান ছেড়ে দেন তাদের আকস্মিক মৃত্যুর ঝুঁকি পরবর্তী ২০ বছরের মধ্যে কমে অধূমপায়ী নারীদের পর্যায়ে নেমে আসে প্রায়।

প্রধান গবেষক কানাডার অ্যালবার্টা বিশ্ববিদ্যালয়ের রুপিন্দর সান্ধু বলেন, নারীদের ধূমপান ত্যাগ করার ফলে আকস্মিক মৃত্যুর ঝুঁকি শুধু হৃদরোগীদের জন্য কমে না, বরং যে কোনো নারীই ধূমপান ত্যাগ করলে এ উপকারিতা পাবেন।

ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশনের জ্যেষ্ঠ নার্স এলেন ম্যাসন বলেন, এ গবেষণায় ফলাফলে বোঝা গেছে যে সামান্য ধূমপানও ভবিষ্যতে স্বাস্থের জন্য কতো বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।

সম্প্রতি স্বাস্থ্য বিষয়ক জার্নাল ল্যানচেটের পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা যায়, ৩০ বছর বয়সের মধ্যে ধূমপান ত্যাগ করা নারীরা তামাকজনিত কোনো রোগে মৃত্যুর ঝুঁকি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত থাকেন। ল্যানচেটের গবেষণায় ১২ লাখ নারীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।


Source: Internet

158
Business Administration / Indirect smoking and percentise of Die
« on: December 05, 2012, 10:24:41 AM »
Indirect smoking and percentise of Die


পরোক্ষ ধূমপানে বিশ্বে প্রতি বছর প্রায় ছয় লাখ মানুষ মারা যাচ্ছে। এর মধ্যে এক লাখ ৬৫ হাজারই শিশু।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) গবেষকরা শুক্রবার একথা জানিয়েছেন।

বিশ্বে পরোক্ষ ধূমপানের প্রভাব নিরুপণে প্রথমবারের মতো পরিচালিত গবেষণায় ডব্লিউএইচও'র গবেষকরা জানতে পেরেছেন, অন্যদের চেয়ে শিশুরাই এর সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে। এর কারণে বছরে প্রায় এক লাখ ৬৫ হাজার শিশুর মৃত্যু হচ্ছে।

আনেত্তে প্রাস উসতুনের নেতৃত্বে পরিচালিত ওই গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, "এর মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ শিশুর মৃত্যু হচ্ছে আফ্রিকা ও দক্ষিণ এশিয়ায়।"

শিশুরা ঘরেই পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হয় এবং এতে তাদের নানা ধরনের রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

গবেষণায় পাওয়া ফলাফলের ওপর ল্যাঞ্চেট জার্নালে মন্তব্য করতে গিয়ে সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিদার উইপফ্লি ও জনাথন স্যামেটা বলেন, ঘরের মধ্যে ধূমপান না করতে জনসচেতনতা বাড়াতে নীতি-নির্ধারকদের কাজ করা উচিত।

২০০৪ সালে ১৯২টি দেশের মানুষের মৃত্যুর ওপর গবেষণা চালিয়েছেন তারা।

তাদের পাওয়া তথ্যমতে, ২০০৪ সালে বিশ্বব্যাপী ৪০ শতাংশ শিশু, ৩৩ শতাংশ অধূমপায়ী পুরুষ ও ৩৫ শতাংশ অধূমপায়ী নারী পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হয়ে মারা গেছেন।


Source: Internet

159
Business Administration / Effect of Smoking
« on: December 04, 2012, 08:03:48 PM »
ধূমপান: মিনিটেই দেহের ক্ষতি


 ধূমপানের কারণে কয়েক বছর নয়, বরং কয়েক মিনিটেই শরীরের ক্ষতি হয়। যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা এমনটাই বলেছেন।

'কেমিক্যাল রিসার্চ ইন টক্সিকোলোজি'তে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ধূমপানের পর শরীরে 'পলিসাইক্লিক অ্যারোমেটিক হাইড্রোকার্বন' (পিএএইচ)-এর মাত্রা বেড়ে যায়।

শরীরে পিএএইচ অন্য একটি রাসায়নিক উপাদানে রূপান্তরিত হয় যা ডিএনএ'র ক্ষতি করে এবং ক্যান্সার সৃষ্টির জন্য দায়ী।

এ পুরো প্রক্রিয়াটি সংঘটিত হতে ১৫ থেকে ৩০ মিনিট সময় লাগে এবং প্রথম সিগারেট খাওয়ার পরেই এটা ঘটতে শুরু করে বলে গবেষণায় বলা হয়েছে।

'ইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটা'র অধ্যাপক স্টিফেন হেচ বলেন, "এ গবেষণাটি অনন্য। খাবার ও বায়ু দুষণ ছাড়া কেবল ধূমপানের ওপর ভিত্তি করেই সিগারেট খাওয়ার পর মানুষের শরীরে পিএএইচ-এর যে রাসায়নিক রূপান্তর ঘটে তা প্রথমবারের মতো দেখানো হয়েছে এখানে।"

এ গবেষণাকে ধূপমান শুরু করতে আগ্রহী মানুষের জন্য সতর্কবার্তা বলে অভিহিত করেছেন ধূমপান বিরোধী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন 'অ্যাশ'র নীতি ও গবেষণা বিষয়ক পরিচালক মার্টিন ডকরেল।


Source: Internet

160
Business Administration / Smoking and Die
« on: December 04, 2012, 07:11:25 PM »
'ধূমপানের কারণে এ বছর মৃত্যুবরণ করবে ৬০ লাখ মানুষ'



লন্ডন, জুন ০১ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/রয়টার্স)- ধূমপানের কারণে চলতি বছর বিশ্বব্যাপী প্রায় ৬০ লাখ মানুষ মৃত্যুবরণ করবে। আর এরমধ্যে পরোক্ষ ধূমপানের কারণে মারা যাবে প্রায় ৬ লাখ মানুষ।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) মঙ্গলবার এ তথ্য জানিয়েছে।

এত মানুষের মৃত্যুর জন্য ডব্লিউএইচও বিশ্বের সরকারগুলোকে দায়ী করেছে। সংস্থাটি দাবি করছে, কোনো দেশের সরকারই জনগণকে ধূমপানবিমুখ করতে যথেষ্ট পদক্ষেপ নেয়নি। একই সাথে পরোক্ষ ধূমপান ঠেকাতেও কর্তৃপক্ষ যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করেনি।

যদিও ধূমপান শুরু করার অনেক বছর পর এর স্বাস্থ্যগত ক্ষতির দিক প্রকাশ পেতে থাকে তারপরও ধূমপানজনিত রোগ ও এরফলে মৃত্যু এখন মহামারীর রূপ নিয়েছে বলে জানিয়েছে ডব্লিউএইচও।

২০৩০ সাল নাগাদ ধূমপানের ফলে মৃতের সংখ্যা প্রতি বছরে ৮০ লাখে গিয়ে দাঁড়াবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

জাতিসংঘের এই সংস্থাটি বিশ্বের আরও বেশি সংখ্যক দেশের সরকারকে এর তামাক নিয়ন্ত্রণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করে তা প্রয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছে।

এ পর্যন্ত বিশ্বের ১৭২টি দেশ ও ইউরোপিয় ইউনিয়ন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার 'ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অব টোবাকো কন্ট্রোল' (এফসিটিসি) তে স্বাক্ষর করেছে।

ডব্লিউএইচও সতর্ক করে বলেছে, বর্তমান অবস্থা চলতে থাকলে চলতি একবিংশ শতাব্দীতে তামাকের কারণে ১শ' কোটি মানুষের মৃত্যু হতে পারে যা বিগত শতাব্দীর দশগুণ।

বিংশ শতাব্দীতে তামাকজনিত কারণে দশ কোটি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

ডব্লিউএইচও ধূমপান নিরোধে কয়েকটি রাষ্ট্রের গৃহীত পদক্ষেপে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে। এরমধ্যে উগান্ডা নিয়ম করেছে তামাকজাত দ্রব্যাদির প্যাকেটের আশিভাগ জুড়ে স্বাস্থ্য সতর্কতা নির্দেশ করার জন্য বরাদ্দ রাখতে হবে।

গত মাসে চীন জনসমাগমের স্থানগুলো যেমন হোটেল, রেস্তোরাঁ, বার ইত্যাদিতে ধূমপান নিষিদ্ধ করেছে।

এ পদক্ষেপগুলোকে উৎসাহজনক বললেও ডব্লিউএইচও-এর মহাপরিচালক মার্গারেট চ্যান এগুলোকে যথেষ্ট বলে স্বীকৃতি দেননি। তিনি বলেছেন, "রাষ্ট্রগুলোকে ধূমপান নিরোধে প্রয়োজনীয় আইন জারি করতে হবে এবং সেগুলো কঠোরভাবে প্রয়োগ করতে হবে"।

ডব্লিউএইচও ধূমপানকে 'সভ্যতার ইতিহাসে জনস্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি' বলে চিহ্নিত করেছে।

ধূমপানের কারণে ফুসফুসের ক্যান্সার হয়, এছাড়া অন্যান্য দীর্ঘমেয়াদী শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত রোগেরও কারণ ঘটায় ধূমপান। বিশ্বের সবচেয়ে প্রাণঘাতী রোগ রক্তসংবহনজনিত রোগ (স্ট্রোক) ও হৃদরোগের প্রধান কারণ ধূমপান।

প্রসঙ্গত, ৩১ মে ছিল বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস।

Source Internet

161
ধূমপান আইন সংশোধনের দাবি





বাংলাদেশের তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের উপর একটি সমীক্ষার প্রাথমিক প্রতিবেদন উপস্থাপনের পর বার কাউন্সিলের পক্ষে এ দাবি জানান বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আব্দুল বাসেত মজুমদার।

বার কাউন্সিলের মানবাধিকার ও আইনগত সহায়তা কমিটি পরিচালিত এই সমীক্ষায় নেতৃত্ব দেন আইনজীবী শাহদীন মালিক। এতে সহায়তা দিচ্ছে যুক্তরাষ্টের ক্যাম্পেইন ফর ট্যোবাকো ফ্রি কিডস।

আইন সংশোধন ও বাস্তাবায়ন পথ, এই দুইভাগে সমীক্ষাটি করা হয়।

ধূমপান ও তামাক পণ্যের ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন-২০০৫- এ অনেক ফাঁক রয়েছে দাবি করে সমীক্ষার প্রাথমিক প্রতিবেদনে বলা হয়, এই আইনে তামাক, তামাক পণ্য, পাবলিক প্লেস, দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এসব শব্দকে সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গিতে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।

এতে আরো বলা হয়, ধূমপান ও তামাক পণ্যের ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন-২০০৫ এর বর্তমান অবস্থাটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এফসিটিসি গাইডলাইনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। ওই নির্দেশিকা বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের নাগরিকদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এই আইন ও নীতি সংশোধন করতে হবে।

বার কাউন্সিল সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বার কাউন্সিলের মানবাধিকার ও আইনগত সহায়তা কমিটির বার কাউন্সিলের মানবাধিকার ও আইনগত সহায়তা কমিটির চেয়ারম্যান জেড আই খান পান্না, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সহ-সভাপতি জগলুল হায়দার আফ্রিক প্রমুখ।



Source: Internet

162
Science Discussion Forum / Passive smoking
« on: December 03, 2012, 02:34:53 PM »
পরোক্ষ ধূমপান স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ায়






চীন, জুন ১৫ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/রয়টার্স)- পরোক্ষ ধূপমানের শিকার হওয়ার মানুষদের হৃদরোগ ও ফুসফুস ক্যান্সারসহ স্ট্রোক ও এ্যাজমায় মৃত্যুঝুঁকি বেশি। নতুন এক গবেষণায় এ তথ্য পাওয়া গেছে।

দুই দশক ধরে পর্যবেক্ষণ করে এ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছন একদল চীনা গবেষক।

এছাড়া, গবেষকরা আরো বেশ কয়েকটি গবেষণা পর্যালোচনা করে দেখেছেন, যারা ধূমপান করেন না, কিন্তু ধূমপায়ীদের কাছ থেকে প্রতিনিয়তই


তামাকের ধোঁয়া আক্রান্ত হন তাদের হৃদরোগ ও নির্দিষ্ট কিছু ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে থাকে। তবে এক্ষেত্রে স্ট্রোক ও এ্যাজমার ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে কম।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত ‘চেস্ট’ নামক একটি মেডিক্যাল জার্নালে গবেষণা ফলাফলটি প্রকাশিত হয়েছে।

তবে ওই স্বাস্থ্য ঝুঁকির জন্য কেবল পরোক্ষ ধূমপানই দায়ী এ বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেননি গবেষকরা। তারা আরো কিছু মূল কারণকে দায়ী করেছেন; যেমন- ব্যক্তির বয়স, শিক্ষা, পেশা এবং রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলের মাত্রা ইত্যাদি।

১৭ বছর ধরে ৯১০ জনের ওপর গবেষণা চালিয়ে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।

ইন্সস্টিটিউট অব গ্লোবাল টোবাকো কন্ট্রোলের পরিচালক জোয়ান্না কোহেন বলেছেন, “সবচেয়ে বেশি ধূমপান করে চীনারা। চীনের এ গবেষণাটি অন্যান্য দেশগুলোকেও ধূমপানবিরোধী শিক্ষা প্রচলন ও তামাক নিয়ন্ত্রণে সচেষ্ট করবে।”




Source: Internet

163
IT Forum / Smoking and workplace avarage attendance
« on: December 03, 2012, 02:16:40 PM »
Smoking and workplace avarage attendance

লন্ডন, নভেম্বর ০১ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/রয়টার্স)- অধূমপায়ীদের তুলনায় ধূমপায়ীরা প্রতিবছর কর্মক্ষেত্রে গড়ে দুই বা তিনদিন বেশি অনুপস্থিত থাকে।

আর এ গরহাজিরার কারণে গত বছর যুক্তরাজ্যে ক্ষতি হয়েছে ১৪০ কোটি পাউন্ড।

১৯৬০ েেক ২০১১ সাল পর্যন্ত ২৯টি ভিন্ন ভিন্ন গবেষণা পর্যালোচনা করে এ ত্য দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের গবেষকরা।

ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের ৭১ হাজারের বেশি বেসরকারি ও সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের ওপর এ সমস্ত গবেষণা পরিচালনা করা হয়।

যুক্তরাজ্যের ‘অ্যাডিকশন’ নামক সাময়িকী গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে।

গবেষণার আওতাধীন কর্মীদের বর্তমান ও পূর্ববর্তী ধূমপানের অভ্যাস সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন গবেষকরা। এরপর দুই বছরে গড়ে তারা কতদিন কর্মক্ষেত্রে অনুপস্থিত ছিল তা খুঁজে বের করতে তাদের প্রতিষ্ঠানের নথি খতিয়ে দেখেন তারা।

যুক্তরাজ্যের নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক জো লিওনার্দি-বি গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন।
তিনি ও তার সহকর্মীরা জনিয়েছেন, ধূমপানজনিত স্বাস্থ্যসমস্যার কারণে কর্মক্ষেত্রে অনুপস্থিতির কারণেই যুক্তরাজ্যে এক বছরে ১৪০ কোটি পাউন্ড ক্ষতি হয়েছে। এর সঙ্গে ধূমপানের কারণে বিরতির জন্য কাজের ক্ষতি, পরিবেশের ক্ষতি, সিগারেটের দামের কারণে আর্থিক ক্ষতির মতো বিষয়গুলোতো আছেই।

এ গবেষণায় ধূমপায়ীদের অল্পদিন কর্মক্ষেত্রে অনুপস্থিতির পাশাপাশি ৪ সপ্তাহ বা তার বেশি সময়ের অনুপস্থিতিও বিবেচনায় নেয়া হয়েছে।

অধূমপায়ীদের তুলনায় ধূমপায়ীদের কর্মক্ষেত্রে গরহাজিরার সম্ভাবনা ৩৩ শতাংশ বেশি বলে জানিয়েছেন গবেষক জো লিওনার্দি-বি ও তার সহকর্মীরা।

গবেষণায় গবেষকরা এও বলেছেন, যে সমস্ত শিশু ধুমপায়ীদের সঙ্গে বাস করে তাদেরও পরোক্ষ ধূমপানজনিত স্বাস্থ্যসমস্যার কারণে স্কুলে অনুপস্থিত থাকার আশঙ্কা বেশি।

আর একই কারণে ধূমপায়ীদেরও কর্মক্ষেত্রে অনুপস্থিত থাকার প্রবণতা বেশি। ধূমপান ছেড়ে দিলে এ প্রবণতা কমবে আর কর্মীদের সিগারেটের জন্য ব্যয়ও কমবে বলেই জানিয়েছেন গবেষকরা।

Source: Internet

164
Faculty Forum / Talk with doctor for leaving smoke
« on: December 03, 2012, 11:24:21 AM »
নিউ ইয়র্ক, সেপ্টেম্বর ০৭ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/রয়টার্স)-আপনি কি ধূমপান ত্যাগ করার চেষ্টা করছেন? তাহলে একা একা চেষ্টা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন অথবা ‘নিকোটিন প্যাচ’ ব্যবহার করুন।

স¤প্রতি আন্তর্জাতিক এক গবেষণা ফলাফলে দেখা গেছে, একা একা ধূমপান ত্যাগের চেষ্টা থেকে চিকিৎসকের পরামর্শ বা ‘নিকোটিন প্যাচ’ ব্যবহার করে ধূমপান ছাড়া সহজ হয়।

ধূমপান ত্যাগে উদ্দীপকের ব্যবহার নিয়ে আগের করা গবেষণাগুলোতে পরস্পরবিরোধী ফলাফল পাওয়া গিয়েছিল। যদিও ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে উদ্দীপক ব্যবহারে ভাল ফল পাওয়া গিয়েছিল কিন্তু বাস্তব জীবনে সেরকম ফল পাওয়া যায়নি।

কিন্তু সা¤প্রতিক এই গবেষণায় দেখা গেছে, কিছু উদ্দীপক ব্যবহারে ধূমপান ত্যাগের হার চার থেকে পাঁচগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

গবেষকদলের প্রধান নিউ ইয়র্কের বাফেলো রসওয়েল পার্ক ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের পরিসংখ্যানবিদ কারিন কাসাজা বলেন, “যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের ধূমপায়ীরা চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ বা নিকোটিন প্যাচ ব্যবহার করে ধূমপান ত্যাগ করতে তুলনামূলকভাবে বেশি সফল হয়েছেন।”

 â€˜ধূমপান ত্যাগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন’


গবেষকদল যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ার ধূমপান ছাড়ার চেষ্টারত ৭ হাজার ৪শ’রও বেশি ধূমপায়ীর ওপর জরিপ চালিয়ে এসব তথ্য পেয়েছেন।

ধূমপান ত্যাগ করার পরবর্তী ছয়মাস এসব ধূমপায়ীরা গবেষকদের পর্যবেক্ষণে ছিলেন।

এদের মধ্যে ২২শ’ ধূমপায়ী চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ গ্রহণ করেছে বা নিকোটিন প্যাচ ব্যবহার করেছে, বাকীরা নিজে নিজে চেষ্টা করেছে।

যারা নিজে নিজে চেষ্টা করেছে তাদের মাত্র ৫ শতাংশ পরবর্তী ছয়মাস ধূমপান এড়িয়ে চলতে পেরেছে।


তুলনায়, নিকোটিন প্যাচ ব্যবহারকারী ১৮ শতাংশ ধূমপায়ী পরবর্তী ছয়মাস ধূমপান থেকে বিরত থাকতে পেরেছে, ওষুধ হিসেবে বুপ্রোপিয়ন ব্যবহারকারী ১৫ শতাংশ ও ভারনিক্লাইন ব্যবহারকারী ১৯ শতাংশও পরবর্তী ছয়মাস ধূমপান এড়িয়ে চলতে পেরেছে।


Source: Internet

165
ওয়াশিংটন, মে ০৭ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/রয়টার্স)- ধূমপান ছাড়তে অনেকে অনেক চেষ্টাই করে থাকেন। কোন কোন সময় চিকিৎসকরা ওষুধ ব্যবহারেরও পরামর্শ দেন। তবে ওষুধ ছাড়া আকুপাংচার বা হিপনোসিস থেরাপির মাধ্যমেও এ অভ্যাস ছাড়া যায় বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।

কিন্তু এ পদ্ধতি দুটি সত্যিকার অর্থে কেমন কার্যকর এবং প্রচলিত পদ্ধতির চেয়ে কতটা ভাল সে সম্পর্কে এখনো অনেক প্রশ্ন আছে।

তবে গবেষকরা সংশ্লিষ্ট ১৪ টি আন্তর্জাতিক গবেষণা পর্যালোচনা করে এ সম্পর্কিত বেশ কিছু প্রমাণ পেয়েছেন।

কানাডার ম্যাকগ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক মেহদি তাহিরি জানান, যারা ধূমপান ছাড়তে চায় তারা প্রথমে প্রচলিত মানসম্মত পদ্ধতিগুলোই বেছে নেবে। যেমন: নিকোটিন-রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি, ওষুধ ব্যবহার, আচরণগত পরামর্শ নেওয়া প্রভৃতি।

তবে কেউ কেউ ওষুধ ব্যবহারে ততটা আগ্রহী না। আবার অনেক ক্ষেত্রে প্রচলিত মানসম্মত পদ্ধতিগুলো কার্যকরও হয় না।

সেক্ষেত্রেই (আকুপাংচার ও হিপনোসিস) বিকল্প পদ্ধতিগুলো ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া যায় এবং তা কাজেও আসতে পারে বলে জানান তাহিরি।

যেসব ধূমপায়ী আকুপাংচার করেছে তাদের ছয় মাস থেকে এক বছর পর পুরোপুরি ধূমপানমুক্ত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অন্যদের চেয়ে তিনগুণ বেশি।

ঠিক একইভাবে হিপনোসিস থেরাপির ক্ষেত্রেও অন্যদের তুলনায় ধূমপায়ীর ধুমপানমুক্ত হওয়ার হার বেশি দেখা গেছে গবেষণায়। গবেষণা পর্যালোচনাটি প্রকাশ করেছে ‘আমেরিকান জার্নাল অব মেডিসিন’ নামক সামিয়কী।

তবে গবেষকরা বলছেন, সব গবেষণায় এ ধরনের চিকিৎসায় সফলতার হার একইরকম দেখা যয়নি। যদিও সামগ্রিকভাবে বিকল্প এ চিকিৎসায় ধূমপায়ীদের উপকৃত হওয়ারই লক্ষণ দেখা গেছে।

২০০৮ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২৫৮ জন ধূমপায়ীকে কয়েকবার লেজার আকুপাংচার করানোর পর তাদের ৫৫ শতাংশ ছয় মাসের মধ্যে এ অভ্যাস ছেড়ে দিয়েছে। আর যারা এই চিকিৎসা নেয়নি তাদের ক্ষেত্রে এ হার ৪ শতাংশ।

কিন্তু এর আগের বছর ২০০৭ সালে তাইওয়ানে এক গবেষণায় দেখা গেছে, ধূমপায়ীদের কানের চারপাশে সূচ দিয়ে করা আকুপাংচার তেমন ফলদায়ক হয়নি।

এ আকুপাংচারে মাত্র ৯ শতাংশ ধূমপায়ী ৬ মাস পর ধূমপান ছাড়তে পেরেছে। আর যারা এ চিকিৎসা নেয়নি তাদের ক্ষেত্রে এ হার ছিল ৬ শতাংশ।

অন্যদিকে, হিপনোসিস থেরাপির ক্ষেত্রেও দুই গবেষণায় দেখা গেছে একই অসামঞ্জস্য। একটি গবেষণায় হিপনোসিস থেরাপির বদৌলতে ২০ থেকে ৪৫ শতাংশ ধূমপায়ী ৬ মাস থেকে ১ বছর পর এ অভ্যাস ছেড়ে দিতে পেরেছে। তবে অন্য গবেষণায় দেখা গেছে, এই একই চিকিৎসায় ফল হয়েছে কম।

Pages: 1 ... 9 10 [11] 12