Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - protima.ns

Pages: [1] 2 3 ... 27
1
Thank you for sharing.

2
Faculty Sections / Re: The Most Useful Websites on the Internet
« on: March 03, 2020, 05:31:59 PM »
Thank you for sharing.

3
মহাকাশে যাচ্ছেন প্রথম যে পর্যটকরা:
১৫ বছর ধরে কেটি মেইসনরুজ অপেক্ষা করছেন এমন এক সফরের যেটি তাকে পৃথিবী থেকে নিয়ে যাবে ভিন্ন এক জগতে। ৬১ বছর বয়সী কেটি মেইসনরুজ একটি বিজনেস স্কুলের প্রফেসর।


২০০৫ সালে আড়াই লাখ ডলার দিয়ে মহাকাশে যাওয়ার জন্য টিকিট কাটেন। খুব অল্প বয়স থেকেই তিনি মহাকাশের স্বপ্ন দেখতেন। এখনও পরিষ্কার মনে করতে পারেন ১৯৬৯ সালে নীল আর্মস্ট্রং এবং বাজ অলড্রিন যখন প্রথম চাঁদে পা রাখেন।

ভার্জিন গ্যালাকটিক যখন প্রথম ঘোষণা করল, তারা মহাকাশে সাধারণ পর্যটকদের নিয়ে যাবে, তখন সঙ্গে সঙ্গে তার টিকিট বুক করেন মিসেস মেইসনরুজ। তবে মহাকাশে যাওয়ার টিকিট কাটলেও এ পরিকল্পনা বেশ গোপনই রেখেছিলেন তিনি। কেবল তার পরিবার এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধুরাই জানতেন তার মহাকাশে যাওয়ার পরিকল্পনার কথা।

ভার্জিন গ্যালাকটিক বলছে, শেষ পর্যন্ত তাদের মহাকাশ ফ্লাইটের উদ্বোধন হবে এ বছরই। সবকিছু ঠিকঠাক চললে ভার্জিন গ্যালাকটিক হবে প্রথম কোনো বেসরকারি কোম্পানি যারা পর্যটকদের মহাকাশে নিয়ে যাবে।

এ পর্যন্ত ৬০০ লোক তাদের মহাকাশ ভ্রমণের টিকিট কিনেছেন। এদের মধ্যে জাস্টিন বিবার এবং লিওনার্ডো ডিক্যাপ্রিওর মতো সেলিব্রেটিও আছেন। তবে প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানিগুলোও পিছিয়ে নেই।

আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের কোম্পানি ‘ব্লু অরিজিন’ আশা করছে তাদের মহাকাশ ফ্লাইটও এ বছরই শুরু হবে। আর টেসলার প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক এরই মধ্যে ঘোষণা করেছেন, চাঁদকে প্রদক্ষিণ করতে তাদের স্পেস এক্সের ফ্লাইটের প্রথম যাত্রী হবেন একজন জাপানি ধনকুবের।

২০১৯ সালে সুইস ব্যাংক ইউবিএস একটি রিপোর্টে অনুমান করেছিল, আগামী দশ বছরে মহাকাশ পর্যটন ৩০০ কোটি ডলারের ব্যবসায় পরিণত হবে।

পর্যটকদের প্রথম যে দলটি মহাকাশে যাবে, ২০১৯ সালের নভেম্বরে তারা প্রথম তাদের ‘স্পেসস্যুট’ পরার সুযোগ পান। এ স্পেসস্যুট ডিজাইন করেছে স্পোর্টসওয়্যার ব্র্যান্ড ‘আন্ডার আর্মার।’

এ মহাকাশ পর্যটকরা এরই মধ্যে নিউ মেক্সিকোর মরুভূমিতে ‘স্পেসক্রাফট আমেরিকায়’ ভার্জিন গ্যালাকটিকের টার্মিনাল পরিদর্শন করেছেন। এখান থেকেই পর্যটকরা ভার্জিন গ্যালাকটিকের স্পেসশিপে আরোহণ করবেন। তাদের নিয়ে স্পেসশিপটি ৯০ মিনিট আকাশে থাকবে। এরমধ্যে তারা পৃথিবীর কক্ষপথে থাকবেন মাত্র কয়েক মিনিট।

রাশিয়ার সয়ুজ স্পেসফ্লাইটের জন্যও কয়েক মিলিয়ন ডলার খরচ করে টিকিট কেটেছে সাত জন ব্যক্তিগত অভিযাত্রী। মার্কিন মহাকাশ সংস্থাও এরকম পথে যাচ্ছে। তারা স্পেসএক্স এবং বোয়িংয়ের সঙ্গে চুক্তি করেছে তাদের নভোচারীদের মহাকাশে নিয়ে যাওয়ার জন্য।


4
Faculty Sections / একা থাকার নানা দিক
« on: March 03, 2020, 05:29:07 PM »
একা থাকার নানা দিক:
একা থাকা মানে অনেকটা স্বাধীনতা। আর ঠিক এ কারণেই প্রয়োজন সেল্ফ ডিসিপ্লিন। একা থাকার বিভিন্ন নেতিবাচক দিকও রয়েছে বিশ্বজুড়ে। কিন্তু যখন সঙ্গী ছাড়া থাকা অভ্যস্ত হয়ে যাবেন তখন হয়তো বিষয়টি নিয়ে অন্যদের মাথাব্যথা কমে যাবে।


আসলে একা থাকার অন্যরকম একটা আনন্দ আছে। যেটা অভিজ্ঞরাই কেবল অনুভব করতে পারেন।

চাকরি, পড়াশোনা বা একা থাকার পরিকল্পিত সিদ্ধান্ত কারণটা যাই হোক, বর্তমানে অনেক মেয়েরা স্বাধীনভাবে একা থাকছেন। তবে একা থাকা মানে কিন্তু লাগাম ছাড়া জীবনযাপন নয়। বরং অনেক বেশি দায়িত্ব ও দৈনন্দিন নানা খুঁটিনাটির মোকাবিলা। নিজের জন্য একটা রুটিন বানিয়ে ফেলুন। সেই মতো চললে দেখবেন, সহজেই সময়ের মধ্যে সব কাজ করে ফেলছেন।

* একা থাকলে শতভাগ পরিসজ্জার অধিকারী হওয়া যায়। নিজের পছন্দমতো চেয়ার, টেবিলসহ অন্যান্য আসবাবপত্র কেনার সুযোগ থাকে। অর্থাৎ কেনাকাটার দিক থেকে একা থাকা মানুষটি অন্যদের চেয়ে অনেক সাহসী- বাধা দেয়ার কেউ থাকে না। এছাড়া আপনি যখন একা থাকেন তখন আপনার ইচ্ছা-অনিচ্ছার বিষয়টি নিয়ে কারও সঙ্গে ভাগাভাগি করতে হয় না।

* নতুন শহরে নতুনভাবে নিজের জীবন শুরু করুন। একা থাকার পজেটিভ দিকগুলো এক্সপ্লোর করুন। ছোটখাটো সমস্যা লেগে থাকবেই। তার মধ্যেই নিজেকে, চারপাশকে, আবিষ্কার করার আনন্দে থাকুন।

* একাকী জীবনে ‘হুর রে...’ বলার মতো একটা বিষয়। অন্য শহরে, নিজের পরিবার, পরিজনকে ছেড়ে থাকতে হলে একা লাগাটা স্বাভাবিক। কিন্তু এ একাকিত্ব থেকে যেন নিরাশা আপনাকে গ্রাস না করে। তাই আপনার যে বিষয়ে আগ্রহ আছে। যেমন- নাচ, গান, আঁকা, সেরকম কোনো হবি ক্লাসে ভর্তি হতে পারেন। সমমনস্ক মানুষদের সঙ্গে মিশলে আপনারও ভালো লাগবে।

* যে গল্পগুলো পড়া বাকি রয়েছে, আপনার প্রিয় চেয়ারটিতে বসে ধীরে ধীরে সেগুলো শেষ করতে পারেন। জীবনের সঞ্চিত অভিজ্ঞতাগুলোকে নিয়ে লিখতে পারেন ছোট কিংবা বড় গল্প। আপনার ঘরের দরজা-জানালাগুলো পছন্দমতো রং করে নিতে পারবেন ইচ্ছা হলেই। শরীরচর্চা, গান-বাজনা থেকে শুরু করে পছন্দমতো নিজেকে সাজানোর পথে পা বাড়াতে পারেন যখন-তখন।

* বাড়িতে থাকতে কোনোদিন রান্না ঘরে যাননি?

বেশ তো, এবার তাহলে শিখেই ফেলুন রান্নাটা। এতে যেমন টাকাও বাঁচবে, তেমনি রোজ রোজ একঘেয়েমি খাওয়ার হাত থেকেও মুক্তি পাবেন। প্রথম দিকে সহজ কিছু দিয়ে শুরু করুন। যেমন- ব্রেকফাস্ট নিজের হাতে বানালেন। ধীরে ধীরে লাঞ্চ এবং ডিনারও ট্রাই করুন।

* বেশি সময় বিছানায় নয়। বেশি সময় টুকিটাকি কাজ নয়, বেশি সময় বাসায় ঘরোয়া মিটিং নয়, কিংবা টয়লেট পেপার অপচয় নয় কোনো নিয়মই আপনাকে মানতে হবে না। বরং আপনি আপনার বাসায় নীতিমালা নিজেই তৈরি করে নিতে পারেন। ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন। পছন্দের পর্দা, পেন্টিং শো-পিস দিয়ে মনের মতো করে ঘর সাজান।

* একা থাকলে নিজের শরীর সুস্থ রাখা খুব জরুরি। একা থাকতে গিয়ে যদি অসুস্থ হয়ে পড়েন সে জন্য আগে থেকে তৈরি থাকুন। সংগ্রহে রাখুন সাধারণ জ্বর, সর্দিকাশির ওষুধ, থার্মোমিটার, পেইনকিলার, গজ, তুলা, অ্যান্টিসেপটিক অয়েন্টমেন্ট রাখুন। শরীর খারাপ হলে প্রতিবেশীদের জানিয়ে রাখুন।

* নিজের সঙ্গে সময় কাটান। কাছে রাখুন পছন্দের গল্পের বই, সিনেমা এবং গানের কালেকশন।

সকালবেলা চায়ের কাপে কিংবা রাতে ঘুমানোর আগে একা সঙ্গী হিসেবে কাজ করবে।

* কিছু সেফটি নিয়ম মেনে চলুন। বাড়ির দরজায় পিপহোল এবং সিকিউরিটি চেন লাগিয়ে নেবেন। এতে হোম ডেলিভারি বা পোস্টম্যান এলে পুরো দরজা খোলার দরকার হবে না। বন্ধু, কলিগ, পরিবারের সবাইকে নিজের বাড়ির ঠিকানা, ফোন নম্বর, প্রতিবেশীর নম্বর দিয়ে রাখুন। লেট নাইট সিডিউল হলে প্রতিবেশীদের জানিয়ে রাখুন যাতে ফিরতে দেরি হলে ওরা খোঁজখবর নিতে পারে। অফিসের ড্রয়ারে বা বাড়ির কাছে কোনো বিশ্বস্ত বন্ধুর কাছে ডুপ্লিকেট চাবি রাখুন।

5
যে রোগে পুরুষের চেয়ে নারী বেশি আক্রান্ত হয়:
অনেকে মাছ বা মাংস খেতে বেশি পছন্দ করেন। তবে আপনি জানেন কি মাছ-মাংস খাওয়ার পাশাপাশি ফল ও সবজিও খেতে হবে।


আপনি জানেন কী? ফল ও সবজি কম খেলে মানসিক অস্বস্তিজনিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
'ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব এনভায়রনমেন্টাল রিসার্চ অ্যান্ড পাবলিক হেলথে' প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে এমনি তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, মানসিক অস্বস্তিজনিত সমস্যায় একটি বড় সমস্যা। প্রতিদিন তিন পদের কম ফল ও সবজি খেলে মানসিক অস্বস্তিজনিত সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ২৪ শতাংশ বেড়ে যায়।

গবেষণার সহ-লেখক হোজে মোরা-আলমানজা কানাডার কোয়ান্টলেন পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটিতে এ গবেষণার কাজ করেছেন। তিনি বলেন, তাদের গবেষণা 'বডি কম্পোজিশন মেজারস' সম্পর্কিত গবেষণার ফলের কিছু অংশের ব্যাখ্যা দেয়। শরীরের মোট চর্বির পরিমাণ ৩৬ শতাংশের বেশি হয়ে গেলে মানসিক অস্বস্তিজনিত রোগে ভোগার শঙ্কা প্রায় ৭০ শতাংশ বেড়ে যায়।

গবেষকরা বলেন, অতিরিক্ত চর্বি শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। অতিরিক্ত চর্বি হচ্ছে রোগের বাসা। অতিরিক্ত চর্বির শরীরে সংক্রমণের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। অন্য এক গবেষণায় জানা যায়, মানসিক অস্বস্তিজনিত সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি পুরুষের তুলনায় নারীদেরই বেশি। গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, খাদ্যাভ্যাস ও শারীরিক গঠনের পাশাপাশি বৈবাহিক অবস্থা, উপার্জনের মাত্রা, নাগরিকত্বের অবস্থা, বিভিন্ন স্বাস্থ্য-সমস্যা ইত্যাদি মানসিক অস্বস্তিকে প্রভাবিত করে।

প্রতি ১৫ জন পুরুষের মধ্যে একজন মানসিক অস্বস্তিতে ভুগছেন। প্রতি ৯ নারীর মধ্যে একজন তীব্র মাত্রায় মানসিক অস্বস্তিতে ভুগছেন। গবেষণার আরেক সহ-লেখক কানাডার ম্যাকইওয়ান ইউনিভার্সিটির সহকারী অধ্যাপক হংমেই টং বলেন, জীবনের মৌলিক চাহিদাগুলো মেটাতেই যারা হিমশিম খায়। তারা মানসিক চাপে বেশি থাকে।

এ গবেষণায় 'কানাডিয়ান লংজিটিউডেনল স্টাডি অব এইজিং' নামক গবেষণার তথ্য নিয়ে কাজ করেন গবেষকরা। এতে অংশ নেন ৪৫ থেকে ৮৫ বছর বয়সী ২৬ হাজার ৯৯১ নারী-পুরুষ।

6
অতিরিক্ত রাগ যেসব রোগের ঝুঁকি বাড়ায়:
রাগের বহিঃপ্রকাশ শরীর ও মনের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এটি কখনও কখনও জীবনঝুঁকি বয়ে আনে। রাগ নিয়ে অ্যালবার্টার মনবিজ্ঞানী প্যাট্রিক কিলানের এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। সম্পর্কবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে রাগ নিয়ে কিলানের ওই গবেষণা প্রতিবেদন সম্প্রতি ছাপা হয়েছে।


কিলানের বক্তব্যের উদ্ধৃতি দিয়ে ওই গবেষণায় বলা হয়েছে, রাগ দমানোর সাধারণ উপায় হলো উগ্র আচরণ। তবে গবেষণা বলে এই উগ্র আচরণ রাগ কমায় না; বরং আরও বাড়ায়। আর এই উগ্র আচরণের কারণে পরিবার, বন্ধু, সহপাঠী, সহকর্মীদের সঙ্গে আপনার সম্পর্কের ক্ষতি হয়ে থাকে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, যাদের ‘হার্টঅ্যাটাক’ হয়েছে তাদের অধিকাংশই আক্রান্ত হওয়ার আগে রাগান্বিত ছিলেন। রাগের কারণে রক্তচাপ ও হৃদস্পন্দন হৃদযন্ত্রের ওপর প্রচণ্ড চাপ ফেলে। ফলে যার হৃদযন্ত্রের রক্তনালিতে এরই মধ্যে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে, রাগান্বিত

অবস্থায় তাদের হৃদযন্ত্রের রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি। তবে রাগ চেপে রাখার পক্ষে নন বিজ্ঞানীরা। তবে তারা বলছেন, উগ্র আচরণ রাগের বহিঃপ্রকাশের মাধ্যম হতে পারে না। তাই উগ্র আচরণকে দমানোর কৌশল আগে জানতে হবে।

ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষকরা ‘ব্রেইন ইমেজিং’য়ের মাধ্যমে দেখিয়েছেন, রাগের মাথায় রাগের কারণটা প্রকাশ করার মাধ্যমে মস্তিষ্কের ‘অ্যামিগডালা’ অংশকে শিথিল করা সম্ভব। মস্তিষ্কের এই অংশই রাগের সময় ‘অ্যাড্রেনালিন’ ও ‘কর্টিসল’ নিঃসরণ করে।

‘ব্রিটিশ কলোম্বিয়ার ভ্যানকুভারের মনবিজ্ঞানী ডায়ানা ম্যাকিনটস বলেন, কোনো কিছু অপছন্দ হলে তা মুখ ফুটে বলা অত্যন্ত মুল্যবান। কারণ প্রতিবাদই ওই ঘটনার পুনরাবৃত্তি বন্ধ করার সুযোগ তৈরি করে।

রাগের সময় কী করবেন?

১. অতিরিক্ত রাগ হলে লম্বা দম নেয়া কিংবা হালকা শারীরিক কসরত করার মাধ্যমে রাগ কমিয়ে আনা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা এর সঙ্গে একমত।

২. যার ওপর রাগ হয়েছে, তার ব্যক্তিগত দিকগুলোর সুলোক সন্ধান থেকে বিরত থাকতে হবে।

৩. দুর্ব্যবহার, গালাগালি থেকে বিরত থাকতে হবে। এক ঘটনা দিয়ে পুরো মানুষটাকে বিচার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

7
Thanks for your sharing.

8
Thanks for sharing.

9
Thanks for sharing.

10
১০ মিনিটে ঘরেই তৈরি করুন পিৎজা!:
পিৎজা খেতে কে না পছন্দ করেন। সকালের নাস্তায় ও শিশুদের টিফিনের জন্য ঘরেই তৈরি করতে পারেন মুখরোচক পিৎজা। ঘরেই মাত্র ১০ মিটিটে তৈরি করুন ব্রেড পিৎজা।


আসুন জেনে নেই কীভাবে তৈরি করবেন ব্রেড পিৎজা-
উপকরণ

পাউরুটি- ১০ স্লাইস , ক্যাপসিকাম কুচি- আধ কাপ, চিকেন সেদ্ধ- আধ কাপ, চিজ স্লাইস-১০টি, টমাটো সস- পছন্দমতো, সেদ্ধ কর্ন- সোয়া কাপ, পেঁয়াজ ২টি (স্লাইস করা), চিলি ফ্লেক্স- সামান্য, লবণ- স্বাদমতো।

প্রণালি

গরম তাওয়া বা ফ্রাইপ্যানে পাউরুটি দিন। তারপর পাউরুটির উপর স্লাইস চিজ, টমাটো সস, ক্যাপসিকাম কুচি, চিকেন সেদ্ধ, কর্ন সেদ্ধ, পেঁয়াজ, চিলি ফ্লেক্স, লবণ দিয়ে অল্প আঁচে ঢেকে দিন। তারপর পাউরুটির নিচটা বাদামি হতে আর চিজটা গলতে দিন। দেখবেন পুড়ে যেন না যায়। চিজ গলে গেলে নামিয়ে পরিবেশন করুন।

11
এ বছর থেকেই কার্যকর হচ্ছে জিপিএ-৪:
প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষার সব স্তরেই জিপিএ-৫ এর পরিবর্তে জিপিএ-৪ চালু হচ্ছে। চলতি বছর জেএসসি থেকেই জিপিএ-৪ পদ্ধতি কার্যকর করবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।


শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জিপিএ-৪ চালুর লক্ষ্যে চলতি মাসেই নতুন গ্রেডিং পদ্ধতি বাস্তবায়ন করতে প্রজ্ঞাপন জারির কথা রয়েছে।

এ বিষয়ে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মু. জিয়াউল হক বলেন, নতুন গ্রেড পদ্ধতি চূড়ান্ত করা হয়েছে। চলতি বছর (২০২০ শিক্ষাবর্ষ) থেকে জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষার মাধ্যমে এটি বাস্তবায়ন করা হতে পারে। ২০২১ সাল থেকে এসএসসি-সমমান ও এইচএসসি-সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৪ কার্যকর করা হবে।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) এবং ২০২১ সাল থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফল জিপিএ ৫-এর পরিবর্তে জিপিএ ৪-এ প্রকাশ করার লক্ষ্যে গত বছরের মাঝামাঝি থেকে কাজ শুরু করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

আন্তর্জাতিক শিক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে মিল রেখে জিপিএ ৪-এর গ্রেডিং বিন্যাস চূড়ান্ত করতে দায়িত্ব দেয়া হয় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডকে।

নতুন গ্রেডিং পদ্ধতিতে দেখা গেছে, ৯০ থেকে ১০০ নম্বর প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের লেটার গ্রেড ‘এ প্লাস’ ও গ্রেড পয়েন্ট হবে ৪, যা সর্বোচ্চ ফল। এরপর ৮০ থেকে ৮৯ নম্বর প্রাপ্তদের লেটার গ্রেড ‘এ’ ও গ্রেড পয়েন্ট ৩.৫, ৭০ থেকে ৭৯ নম্বর প্রাপ্তদের লেটার গ্রেড ‘বি প্লাস’ ও গ্রেড পয়েন্ট ৩, ৬০ থেকে ৬৯ নম্বর প্রাপ্তদের লেটার গ্রেড ‘বি’ ও গ্রেড পয়েন্ট ২.৫, ৫০ থেকে ৫৯ নম্বর প্রাপ্তদের লেটার গ্রেড ‘সি প্লাস’ ও গ্রেড পয়েন্ট ২, ৪০ থেকে ৪৯ প্রাপ্তদের লেটার গ্রেড ‘সি’ ও গ্রেড পয়েন্ট ১.৫, ৩৩ থেকে ৩৯ প্রাপ্তদের লেটার গ্রেড ‘ডি’ ও গ্রেড পয়েন্ট হবে ১ এবং শূন্য থেকে ৩২ প্রাপ্তদের লেটার গ্রেড ‘এফ’ ও গ্রেড পয়েন্ট হবে শূন্য।

গত বছর ৮ সেপ্টেম্বর রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইন্সটিটিউটে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠানে গ্রেড পরিবর্তনসংক্রান্ত এক কর্মশালায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

এতে পাবলিক পরীক্ষায় গ্রেড পরিবর্তন কমিটির সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শাহাদাত হোসেন নতুন গ্রেড পদ্ধতি প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন। এরপর সেখানে উপস্থিত শিক্ষাবিদসহ বিভিন্ন স্তরের বিশেষজ্ঞদের সম্মতিতে খসড়া প্রস্তাবনা চূড়ান্ত করা হয়।

সে সভায় শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছিলেন, যেহেতু এটি একটি বড় কর্মযজ্ঞ, তাই গ্রেড চূড়ান্ত করার আগে আরও দু-একটি সভা করা প্রয়োজন। বিশ্বের সঙ্গে সমন্বয় রেখে গ্রেড পদ্ধতি পরিবর্তন করা হচ্ছে। কোনো পরিবর্তনের ফলে কেউ যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। উন্নত বিশ্বের অনেক দেশে একই গ্রেডিং পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে, সে বিষয়টির সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে গ্রেড পরিবর্তন করা জরুরি হয়ে পড়েছে।

12
যেভাবে বুঝবেন হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ পড়েছে কিনা:
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এখন অনেক জনপ্রিয় ফেসবুক। তবে ফেসবুকের এই জনপ্রিয়তার মধ্যেও জায়গা করে নিয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ। দেশে ও দেশের বাইরে খুব সহজে হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করতে পারবেন আপনি।


২০১৪ সালে ব্লু টিক ফিচার নিয়ে এসেছিল হোয়াটসঅ্যাপ। ফলে মেসেজ পড়ছে কিনা তা সহজেই জানা যেত। তবে এখন বন্ধ হচ্ছে ব্লু টিক।

ব্লু টিক থাকার সুবিধা হলো– আপনি যাকে মেসেজ পাঠালেন তিনি মেসেজ পড়েন কিনা জানা যায়। হোয়াটসঅ্যাপে একটি টিক দেখানোর অর্থ মেসেজ সেন্ড হয়েছে, দুটি টিক দেখানোর মানে মেসেজ ডেলিভারি হয়েছে। দুটি নীল টিক দেখানোর অর্থ মেসেজ পড়া হয়েছে।

হোয়াটসঅ্যাপে ব্লু টিক বন্ধ হয়েছে। এখন আপনার মেসেজ পড়া হলো কিনা তা কীভাবে বুঝবেন-

১. চ্যাট উইন্ডো ওপেন করে একটি ভয়েস নোট পাঠিয়ে দিন। ব্লু টিক বন্ধ থাকলেও সেই মানুষটি ভয়েস নোট দেখলে ব্লু টিক দেখাবে হোয়াটসঅ্যাপ।

২. নিয়মিত নতুন ফিচার যোগ করে হোয়াটসঅ্যাপকে আরও ভালো করে তোলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ফেসবুক। সহজেই মেসেজিং ও কল করা ছাড়াও সম্প্রতি হোয়াটসঅ্যাপে একাধিক নতুন ফিচার পৌঁছে গেছে।

৩. কয়েক দিন আগেই হোয়াটসঅ্যাপ বিটা ভার্সানে ডার্ক মোড যোগ হয়েছে। এ ছাড়া জনপ্রিয় এই মেসেজিং অ্যাপে একের পর এক নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হয়েছে মার্কিন কোম্পানিটি।

৪. অনেক দিন ধরেই হোয়াটসঅ্যাপে ডার্ক মোড যোগ হওয়ার কথা চলছে। প্রায় বছরখানেক আগে বিটা ভার্সানে এই ফিচার যোগ হলেও এখনও স্টেবল ভার্সানে ডার্ক মোড আসেনি।

৫. নিয়মিত বিটা ভার্সানে হোয়াটসঅ্যাপ ডার্ক মোডে নতুন ফিচার যোগ হচ্ছে। ডার্ক মোড ছাড়াও সম্প্রতি এই জনপ্রিয় অ্যাপে যোগ হয়েছে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ফিচার।

13
প্রতিদিন একটি আপেল প্রতিরোধ করবে যেসব রোগ:
আপেল আমরা খেয়ে থাকলেও এর গুণাগুণ সম্পর্কে অনেকেই জানি না। প্রতিদিন যদি আপনি একটি আপেল খান তবে অনেক রোগ প্রতিরোধ করতে পারবেন।


প্রচুর পরিমাণে পানিও রয়েছে আপেলে। প্রতিদিন অন্তত একটি করে আপেল খেলে দূরে থাকবে অনেক রোগ।
আপেলের পুষ্টিগুণ

একটি মাঝারি সাইজের আপেল থেকে পাওয়া যায় ৯৫ ক্যালোরি, ২৫ গ্রাম কার্ব, ৪ গ্রাম ফাইবারসহ ভিটামিন সি, পটাশিয়াম এবং ভিটামিন কে। এছাড়া ম্যাংগানিজ, কপার, ভিটামিন বি১, বি২, বি৬, ভিটামিন এ এবং ই এর অন্যতম উৎস আপেল।

আসুন জেনে নেই আপেল যেসব রোগ প্রতিরোধ করবে-

১. ওজন কমাতে চাইলে প্রতিদিন একটি আপেল খেতে পারেন। আপেলে থাকা ফাইবার ও পানি অনেকক্ষণ পেট ভরা রাখে। তাই ক্ষুধা লাগে না। ফলে ওজন কমে।

২. শরীরের জন্য ক্ষতিকর কোলেস্টেরল বের করে দেয় আপেল। এর ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।

৩.আপেলে থাকা ‘পেক্টিন’ প্রিবায়োটিকের কাজ করে। এই ফল শরীরের জন্য উপকারি ও এতে থাকা ব্যাকটেরিয়া হজমের সমস্যা দূর করে।

৪. আপেলে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।

৫. মস্তিষ্ক ভালো রাখে আপেল।

৬. লাংসের জন্য উপকারী আপেল শ্বাসকষ্টের ঝুঁকি কমায়।

14
অস্ত্রোপচারের সময় চিকিৎসকরা কেন সবুজ অ্যাপ্রন পরেন?
চিকিৎসকরা সাধারণত সাদা রঙের অ্যাপ্রন পরেন। তবে অস্ত্রোপচার করার সময় তারা সাদার পরিবর্তে সবুজ বা নীল রঙের অ্যাপ্রন পরেন।


প্রশ্ন হলো চিকিৎসকরা কেন সবুজ বা নীল রঙের অ্যাপ্রন পরেন।
আসলে সবুজ বা নীল রঙের অ্যাপ্রন পরার পেছনে রয়েছে মনস্তাত্ত্বিক বিষয়। অস্ত্রোপচার মানেই রক্তাক্ত ব্যাপার। অস্ত্রোপচার যত ছোট বা বড় যাই হোক না কেন রোগীর রক্তপাত হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক।

আর অস্ত্রোপচারের সময় অ্যাপ্রনে রক্তের দাগ লাগাটা খুবই স্বাভাবিক। অস্ত্রোপচারের সময় যদি চিকিৎসকরা সাদা রঙের অ্যাপ্রন পরেন, তাতে রক্তের দাগ দেখতে খুবই খারাপ লাগে।

আর অপারেশন টেবিলে শুয়ে থাকা রোগীও সেটা দেখে আতঙ্কিত হয়ে উঠতে পারেন। তাই সবুজ বা নীল রঙের অ্যাপ্রন পরাই ভালো।
বিজ্ঞানসম্মত ভাবে, সবুজ বা নীল আসলে লালের পরিপূরক রং। সবুজ বা নীল রঙের উপর লাল রং মিশিয়ে দিলে, তা কালো হয়ে যায়। সবুজ বা নীল অ্যাপ্রনের উপর কালো রং খারাপ মানসিক প্রভাব ফেলে না। রক্ত বলে মনে না হওয়ায় রোগীও মানসিক ভাবে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন না।

সে কারণে শুধু অস্ত্রোপচারের সময় চিকিৎসকদের অ্যাপ্রন, হাসপাতালের পর্দা ও রোগীর বিছানার চাদরও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সবুজ বা নীল রঙের হয়ে থাকে।

15
Faculty Sections / Re: গ্রাফিন মায়াজাল
« on: February 27, 2020, 05:14:51 PM »
Thanks for sharing.

Pages: [1] 2 3 ... 27