Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - shahadat.ns

Pages: [1] 2
1
Story, Article & Poetry / Re: Statistics & Jokes
« on: January 23, 2016, 05:27:19 PM »
 ;D

3
শুধু বাংলাদেশই নয় বিশ্বের বড় অনেক তারকাদের উপরে সাকিব। বাংলাদেশের ক্রিকেটকে বিশ্বপরিচিতি এনে দেয়ার মূল নায়ক সাকিব আল হাসান।

সাকিব দেশের ক্রিকেটের পাশাপাশি আরো অনেক উৎস থেকে অর্থ উপার্জন করেন। দেশের অন্যকোনো ক্রিকেটার এই হিসাবে নেই তার কাছে। বিপিএলে বরাবর সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক প্রাপ্তদের তালিকায় থাকেন সাকিব আল হাসান। নিউজ টোয়েন্টিফোরের খবরে বলা হয়, ইতোমধ্যেই ২৫০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের সম্পদের মালিক হয়ে গেছেন সাকিব। সাকিব আইপিএল, বিপিএল, বিগব্যাশ, ক্যারিবিয়ান লিগ ও কাউন্টি ক্রিকেটে খেলেন। সাকিবের মত বিভিন্ন দেশ ঘুরে এমন ক্রিকেট খেলার খেলার সৌভাগ্য হয়নি অন্যকোনো ক্রিকেটারের। দেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে সাকিবই সবচেয়ে বেশি বিদেশি লিগে খেলেছেন। একই সাথে বেশি অর্থ আয় করেছেন। সম্প্রতি সাকিব ডাক পেয়েছেন পাকিস্তানের সুপার লিগে। দেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে সেখানে সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাবেন সাকিব আল হাসানই। এখানে প্লাটিনাম ক্যাটাগরির খেলোয়াড় হিসাবে তিনি পাবেন এক লাখ ৪০ হাজার ডলার।

সাকিব পেপসি, ক্যাস্ট্রল, নর্টন এন্টিভাইরাস, বুস্ট, লাইফবয় ও স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্রান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসাবে রয়েছেন। এখান থেকেও মোটা অংক আয় করেন তিনি। সাকিবের ব্যক্তিগত মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এমনকি তার স্ত্রী শিশিরেরও রয়েছে। সব মিলিয়ে অর্থ উপার্জনে সাকিবের আশেপাশে নেই অন্য কেউ।

4
Cricket / অবশেষে চন্দরপলের অবসর
« on: January 23, 2016, 05:09:35 PM »
জীবনের প্রথম টেস্টের মতো শেষ টেস্টেও জয়ের উল্লাসে মেতে ওঠা ক্রিকেট-ইতিহাসে বেশ বিরল ঘটনা। এমন বিরল অভিজ্ঞতার সাক্ষী শিবনারায়ণ চন্দরপল। সেই ১৯৯৪ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল। সুদীর্ঘ ২২ বছরের পথ পরিক্রমার সমাপ্তি হলো অবশেষে। জাতীয় দলকে বিদায় জানালেন ওয়েস্টইন্ডিজের এই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান।

১৯৯৪ সালের মার্চে স্বদেশ গায়ানায় ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক। অভিষেকেই ৬২ রানের দৃঢ়তাভরা ইনিংস খেলে জানিয়ে দিয়েছিলেন তিনি ‘লম্বা রেসের ঘোড়া’। ম্যাচটা ইনিংস ব্যবধানে জিতে চন্দরপলের আগমন রঙিন করে তুলেছিল ক্যারিবীয়রা। কাকতালীয়ভাবে এই বাঁ-হাতি ব্যাটসম্যানের শেষ টেস্টের প্রতিপক্ষও ইংল্যান্ড। গত বছরের মে মাসে ব্রিজটাউনে জীবনের শেষ টেস্টেও জয়ের আনন্দে মেতে উঠেছিলেন তিনি। পাঁচ উইকেটে জয়ের সুবাদে তিন ম্যাচের সিরিজ অমীমাংসিত রাখতে পেরেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

চন্দরপল অবশ্য তখনো জানতেন না যে সেটাই তাঁর শেষ টেস্ট হতে যাচ্ছে। ওই সিরিজে ছয় ইনিংসে সব মিলিয়ে মাত্র ৯২ রান করার পর জুনে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজের দলে সুযোগ পাননি তিনি। ৪১ বছর বয়সে এসে আর লড়াই করার উদ্যমও হয়তো নেই। তাই শুক্রবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন চন্দরপল। ঘরোয়া ক্রিকেটে অবশ্য আরো কিছুদিন খেলবেন।

বিদায়টা বেশ আক্ষেপজাগানো হলেও চন্দরপলের ক্যারিয়ার দারুণ বর্ণাঢ্য। ১৬৪ টেস্টে ৩০টি শতক ও ৬৬টি অর্ধশতকসহ ৫১.৩৭ গড়ে তাঁর রান ১১,৮৬৭। ব্রায়ান লারার চেয়ে মাত্র ৮৬ রান পিছিয়ে থেকে তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। টেস্টে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় তাঁর অবস্থান সপ্তম। টেস্টে চন্দরপলের সর্বোচ্চ রান অপরাজিত ২০৩। তা-ও একবার নয়, দু-দুবার। প্রথমবার ২০০৫ সালে ঘরের মাঠ জর্জটাউনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। ২০১২ সালে মিরপুরে পরের প্রতিপক্ষ ছিল বাংলাদেশ। তবে চন্দরপলের জীবনের অন্যতম স্মরণীয় ইনিংস নিঃসন্দেহে ২০০৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১০৪ রান। অ্যান্টিগায় সেই টেস্টে রেকর্ড ৪১৮ রান তাড়া করে তিন উইকেটের নাটকীয় জয় পেয়েছিল ক্যারিবীয়রা।

চন্দরপলের ওয়ানডে ক্যারিয়ারও দারুণ সমৃদ্ধ। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে ২৬৮ ম্যাচে ১১টি শতক ও ৫৯টি অর্ধশতকসহ ৪১.৬০ গড়ে ৮,৭৭৮ রান করেছেন তিনি। সর্বোচ্চ ১৫০ রান দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। চন্দরপলের শেষ ওয়ানডের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বাংলাদেশের নাম। ২০১১ বিশ্বকাপে মিরপুরে পাকিস্তানের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালই তাঁর জীবনের শেষ ওডিআই। টি-টোয়েন্টিতে অবশ্য তেমন সুবিধা করতে পারেননি। ২২ ম্যাচ খেলে ২০.১৭ গড়ে সাকুল্যে ৩৪৩ রান করেছেন।

চন্দরপলের অনমনীয় দৃঢ়তা আর লড়াকু মানসিকতা দেখে অস্ট্রেলিয়ার স্পিন-কিংবদন্তি শেন ওয়ার্ন একবার বলেছিলেন, ‘লোকটাকে ক্রিজ থেকে বের করার জন্য শাবল দরকার!’ তাঁর অবসরের ঘোষণায় প্রতিপক্ষ বোলাররা নিশ্চয়ই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন। এখন যে আর ‘শাবল’ প্রয়োজন নেই!

5
আনারস খুব উপাদেয় ফল। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ এবং সি। রয়েছে ক্যালসিয়াম,পটাশিয়াম ও ফসফরাস। আর দুধকে আমরা সুষম খাদ্য হিসেবে বিবেচনা করি। তবে আনারস আর দুধ একসঙ্গে খেলে মানুষ বিষক্রিয়া হয়ে মারা যায়-এ রকম একটি ধারণা প্রচলিত আছে। বাড়ির বয়োজ্যেষ্ঠরা অনেক সময় ছোটদের এ খাবার একসঙ্গে খেতে নিষেধ করেন। তবে আসলেই কি এ রকম হয়? আসুন জেনে নিই আসলে কী হয় আনারস আর দুধ একসঙ্গে খেলে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বিভাগের ডিন অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বলেন, ‘আনারস ও দুধ একসঙ্গে খেলে বিষক্রিয়া হয়ে কেউ মারা যায় এই ধারণা ভুল। এগুলো এক ধরনের ফুড ট্যাবু বা খাদ্য কুসংস্কার।’

অধ্যাপক আবদুল্লাহ বিষয়টি ব্যাখ্যা করে বলেন, ‘আনারস একটি এসিডিক এবং টকজাতীয় ফল। দুধের মধ্যে যেকোনো টকজাতীয় জিনিস দিলে দুধ ছানা হয়ে যেতে পারে বা ফেটে যেতে পারে। এটা কমলা ও দুধের বেলায় বা লেবু ও দুধের বেলাতেও ঘটে। ফেটে যাওয়া দুধ খেলে খুব বেশি হলে বদ হজম, পেট ফাঁপা, পেট খারাপ– এ ধরনের সমস্যা হতে পারে, তবে বিষক্রিয়ার কোনো আশঙ্কা নেই। যাদের গ্যাসট্রিকের সমস্যা রয়েছে, খালি পেটে আনারস খেলে তাদের এই সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।’ 

একই বিষয়ে কথা হয় হলি ফ্যামিলি মেডিকেল কলেজের রেজিস্ট্রার ও মেডিসিন বিভাগ ডা. শ আ মোনেমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘এমন কখনো দেখিনি যে দুধ-আনারস একসঙ্গে খেয়ে মানুষ মারা গেছে। এটা একটা কুসংস্কার। আমরা তো অনেক সময় ডেজার্ট, কাস্টার্ড বা স্মুদিতে আনারস-দুধ একত্রে মিশিয়ে খাই। এগুলো খেলে তো কোনো সমস্যা হয় না।’

অ্যাপোলো হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ তামান্না চৌধুরী বলেন, ‘আনারস একটি এসিডিক খাবার। আর দুধ হলো অ্যালকালাইন বা ক্ষার। দুধ যদি পাস্তুরিত না হয়, তবে কাঁচা দুধ ও আনারসের সমন্বয়ে শরীরে বিক্রিয়া হতে পারে। দুধের সঙ্গে আনারসের সঠিক সমন্বয় না হলে শারীরিক সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা আছে। এ ক্ষেত্রে অন্যান্য খাবারের বেলাতেও একই বিষয় হতে পারে।’

তামান্ন চৌধুরী আরো যোগ করেন, ‘আমরা বিভিন্ন সময়ই পাইনা অ্যাপেল কাস্টার্ড, ডেজার্ট, পাইন অ্যাপেল স্মুদি, পাইন অ্যাপেল মিল্ক সেক, পাইন অ্যাপেল সালাদ, পাইন অ্যাপেল ইয়োগার্ট ইত্যাদি খাই। এতে সমস্যা হয় না। কারণ এগুলোর মধ্যে খাদ্যের সঠিক সমন্বয় থাকে এবং নিয়মমাফিক বা সঠিক নিয়মে বানানো হয়। আর হয়তো এক গ্লাস দুধ খেলেন, পাশাপাশি আনারস খেয়ে নিলেন তাহলে সঠিক খাদ্যের সমন্বয় হয় না। এ ক্ষেত্রে সঠিক সমন্বয় না হওয়ার ফলে পাতলা পায়খানা, বদ হজম, এসিডিটি ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে। তবে বিষক্রিয়া হয়ে মৃত্যু হওয়ার আশঙ্কা নেই।’

তবে ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘আনারস আর দুধ বিরতি দিয়ে খাওয়াই ভালো। দুই থেকে তিন ঘণ্টা বিরতি দিয়ে খাওয়া যেতে পারে। নয়তো অনেক সময় পেটে গিয়ে হজমের সমস্যা হতে পারে। তবে যদি সঠিক নিয়মে খাবার বানানো হয় এবং সঠিক খাদ্যের সমন্বয় থাকে তাহলে কোনো সমস্যা হবে না। দুধ ফুটিয়ে নিলে বা প্রসেস করে নিলে টক্সিটিক বিষয়টি আর থাকে না, তখন খাওয়া যেতে পারে। তাই আনারস-দুধ সঠিক নিয়মে এবং সঠিক খাদ্যের সমন্বয়ে খাওয়া যেতে পারে।’

6
nice and informative one. Thanks for posting.

7
Common Forum/Request/Suggestions / Re: New Year
« on: January 04, 2016, 10:49:53 AM »
Informative one. Different nation, different culture for celebration.

8
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা বলছেন, কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি অনুমোদন ছাড়া বিদেশি মুদ্রায় পাওনা পরিশোধ করলে তা মুদ্রা পাচার আইনে অপরাধ হিসেবে গণ্য হতে পারে।

গত ২২ নভেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর বিপিএলের এবারের আসরে ক্রিস গেইল, কুমার সাঙ্গাকারা, শহিদ আফ্রিদি, সুনিল নারাইনের মতো তারকা খেলোয়াড়সহ মোট ৬৫ জন বিদেশি ক্রিকেটার খেলে গেছেন। এই টুর্নামেন্টে খেলার জন্য ছয়টি দলের সঙ্গে ৩০ হাজার থেকে ৭০ হাজার ডলারের চুক্তি ছিল তাদের।

বিপিএলের তৃতীয় আসরে দল গঠন হয় প্লেয়ার্স বাই চয়েজ পদ্ধতিতে। লটারির মাধ্যমে স্থানীয় ও বিদেশি খেলোয়াড়দের বেছে নেয় ছয় ফ্র্যাঞ্চইজি।

অবশ্য ২২ অক্টোবরের প্লেয়ার্স বাই চয়েজের বাইরেও কয়েকজন বিদেশি খেলোয়াড়ের সঙ্গে চুক্তি করে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। এসব চুক্তিতে ক্রিকেটাররা কত টাকা পেয়েছেন তা গণমাধ্যমকে জানানো হয়নি।

বিসিবি অবশ্য বলেছে, সব বিদেশি ক্রিকেটারের পারিশ্রমিকের ব্যাপারে তারা এনবিআরকে অবহিত করেছে।

গত ২০ ডিসেম্বর মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান জানান, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স, চিটাগং ভাইকিংস সবার শতভাগ পারিশ্রমিক শোধ করেছে। রংপুর বিদেশি খেলোয়াড়দের শতভাগ ও দেশি খেলোয়াড়দের ৭৫ শতাংশ পরিশোধ করেছে। বাকি সবাই ৭৫ শতাংশ করে দেশি-বিদেশি খেলোয়াড়দের প্রাপ্য পারিশ্রমিক শোধ করেছে।

বিপিএলের গভর্নিং কাউন্সিলের নিয়ম অনুযায়ী, টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই পারিশ্রমিকের ৫০ শতাংশ পেয়ে যাওয়ার কথা ক্রিকেটারদের। টুর্নামেন্ট চলার সময় পাওয়ার কথা আরও ২৫ ভাগ। বাকি ২৫ ভাগ টুর্নামেন্ট শেষের এক মাসের মধ্যে।

কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, এই বিদেশি খেলোয়াড়দের মধ্যে কেবল নয়জনের পাওনা পরিশোধের জন্য তাদের অনুমতি নিয়েছে সংশ্লিষ্ট ফ্র্যাঞ্চাইজি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র নির্বাহী পরিচালক শুভঙ্কর সাহা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত কেবল একটি ফ্র্যাঞ্চাইজি তাদের নয়জন বিদেশি খেলোয়াড়ের পাওনা বিদেশি মুদ্রায় পরিশোধের অনুমাদন চেয়ে আবেদন করেছে। আমরা অনুমোদন দিয়েছি।”

এ ধরনের অনুমোদনের বিষয়টি দেখভাল করে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেন এক্সেচেঞ্জ অপারেশনস ডিপার্টমেন্ট।

ওই বিভাগের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বরিশাল বুলস তাদের নয় বিদেশি খেলোয়াড়ের  পাওনা বাবদ মোট দুই লাখ ২৫ হাজার ডলার বিদেশি মুদ্রায় পরিশোধের অনুমোদন চেয়েছিল। বিসিসিও এ বিষয়ে সুপারিশ করেছিল। কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের অনুমতি দিয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) গণমাধ্যম ও যোগাযোগ কমিটির প্রধান জালাল ইউনুস বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, কীভাবে বিদেশি ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক পরিশোধ করতে হবে সে নিয়ম ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোই জানে।

“পারিশ্রমিক পরিশোধের বিষয়টি চুক্তিতেও আছে। প্রোপার চ্যানেলেই তাদের পরিশোধ করার কথা, আশা করছি তারা সেভাবেই করছেন।”

সবচেয়ে বেশি অর্থে বিদেশি খেলোয়াড় নিয়ে আসা বরিশাল বুলস ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিক এমএ আওয়াল চৌধুরী বলেন, “আমরা বিদেশি ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক পরিশোধের ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নিয়েছি। বিদেশি খেলোয়াড়দের টাকা পরিশোধে ব্যংকের অনুমোদন নেওয়ার বিষয়টি আমাদের জানা ছিল। আমরা নিয়ম মেনেই এগোচ্ছি।”

শুভঙ্কর সাহা জানান, বাংলাদেশ সরকারের বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন বিধিমালা অনুযায়ী, যেসব লেনদেন প্রাধিকারভুক্ত, সেসব লেনদেন ছাড়া সবক্ষেত্রেই বিদেশি প্রার্থীর অনুকূলে অর্থ পাঠানোর আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নিতে হয়।

কোনো বিদেশি খেলোয়াড় বাংলাদেশে খেলে যাওয়ার পর পাওনা বুঝে নিতে কী করতে হবে সে বিষয়ে আরও স্পষ্ট নির্দেশনা পাওয়া যায় চলতি বছর জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) জারি করা একটি পরিপত্রে (এসআরও)।

সেখানে বলা হয়েছে, কোনো বিদেশি নাগরিককে বাংলাদেশ থেকে বিদেশি মুদ্রায় পারিশ্রমিক দেওয়া হলে ওই ব্যক্তি ৩০ শতাংশ কর দেবেন। আর বাংলাদেশের যে প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি ওই বিদেশিকে পারিশ্রমিক পরিশোধ করবে- তারা সরকারকে দেবে ১৫ শতাংশ ভ্যাট।

বিপিএলে কোনো দলের হয়ে খেলতে আসা কোনো বিদেশি খেলোয়াড় বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়াই পারিশ্রমিকের অর্থ তার দেশে নিয়ে গেলে তা মুদ্রা পাচার আইনে অপরাধ হবে কি না জানতে চাইলে শুভঙ্কর সাহা বলেন, “কোন ফ্র্যাঞ্চাইজি কাকে কতদিনের মধ্যে অর্থ পরিশোধের চুক্তি করেছে সে তথ্য আমাদের কাছে নেই। কাল যদি কেউ আমাদের কাছে আবেদন নিয়ে আসে এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক যদি অনুমতি দেয়, সেক্ষেত্রে তো আর একে মানি লন্ডারিং বলা যাবে না।”

তবে কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি অনুমোদন না নিয়েই অর্থ পরিশোধ করে দিলে তা মুদ্রা পাচার আইনের লঙ্ঘন হবে বলে জানান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই কর্মকর্তা।

9
This poster actually contains all the necessary things to make a institution better. If the faculties are well served, they will also serve the institution from heart. Otherwise they will run after better opportunities.

10
Among the 6 points mentioned here, i think the first two points are vital. The faculties need well spacious place to sit. Also the presence of senior faculties is a must. Otherwise, the new faculties don't get any idea at startup and also they don't get any suggestion in handling difficult or odd situations. So, more & more senior faculties are needed. If the university provides a competitive salary package, i think many faculty will stay here and they will be eventually helpful for this institution. 

11
Excellent post. Very helpful for writing research articles.  :)

12
If the university can provide transportation facilities for faculties and students to all over Dhaka city, the number of students will increase eventually and it will also add extra benefit to the university as well. The university will get branding and reputation.

13
Permanent Campus / Re: Problem Cards - PAP Forum - Permanent Campus
« on: October 13, 2015, 02:16:27 PM »
It was a nice way of sorting problems by engaging all the faculties of permanent campus. All the problems have come out and now we demand for the solution. Special thanks to our VC sir for such an initiative.

14
The faculties sometime have no space to sit. This problem is mostly faced by part-time teachers and the teachers who take classes in different campuses of DIU. All he can do is waiting for another teacher to give him some place to sit. I think, every faculty must have a fixed place to sit along with a computer as it is a IT based university. Moreover, counselling space is necessary. The teachers have a narrow place to sit. When students come to them, they stand and many of them can't come at the same time. So for counselling a bigger space is necessary. 

15
I think, the faculties should get enough time to complete research activities. If anyone wants do experimental research, he needs a lot of time in that. But after staying almost 7.5 hours in the university campus, a faculty does not get enough time. But research papers are mandatory for a university teacher. So by thinking the necessity of that, a faculty should get ample time.

Pages: [1] 2