Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - deanoffice-fahs

Pages: 1 ... 7 8 [9] 10 11
121
শীতে শরীর সুস্থ রাখা বেশ চ্যালেঞ্জের। এ সময় ঠান্ডা, ফ্লু, ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেন লেগেই থাকে। শরীরের যত্নের পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর থেকে শীত উপভোগ করতে তাই কিছু খাবার রাখা চাই খাদ্যতালিকায়।স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট টপ টেন হোম রেমেডি প্রকাশ করেছে এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন।

১. কমলা
কমলা শীতে খাওয়ার জন্য ভালো একটি সাইট্রাস ফল। এর মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি শীতে বিভিন্ন রোগব্যাধি থেকে শরীরকে সুরক্ষা দেবে। আর ত্বককেও ভালো রাখতে কাজ করবে।

২. গাজর

শীতের দিন গাজরও বেশ ভালো একটি খাবার। গাজরের মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ বেটা ক্যারোটিন। গাজর বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে এবং শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা কমিয়ে ফুসফুসকে সুরক্ষা দেয়।
৩. ডিম
ডিমের মধ্যে রয়েছে নয়টি প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো এসিড। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও আয়রন। বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে প্রতিরোধে ডিম কার্যকর।

ডিমে রয়েছে বিভিন্ন ভিটামিন, যেমন—বি২, বি১২, এ ও ই; রয়েছে জিংক, ফসফরাস এবং প্রয়োজনীয় মিনারেল। শীতে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ডিম রাখতে পারেন। তবে চিকিৎসকের কাছে একটু জেনে নেবেন, ডিম আপনি খেতে পারবেন কি না।

৪. আদা
শীতে আদার চা না হলে কি হয়? অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ আদা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে। এটি শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয়। বিভিন্ন ধরনের ফ্লু প্রতিরোধে কাজ করে।

৫. কাঠবাদাম
কাঠবাদাম অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর একটি খাবার। এটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর ফ্রি র‍্যাডিকেলের সঙ্গে লড়াই করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

http://banglar-khobor24.com/archives/19054

122
অফিসে কাজের জন্য অনেককেই দীর্ঘ সময় চেয়ারে বসে থাকতে হয়। কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছেন কি, অনেকক্ষণ বসে থাকা শরীরের জন্য কী ভীষণ ক্ষতিকর। আসলে আমরা অনেকে ভাবতেই পারি না যে, বসে থাকার মতো নির্দোষ একটি কাজের মধ্যেও শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের ক্ষতির কারণ রয়েছে।

তাহলে জেনে নিন, দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকার যতো কুফল।

    দীর্ঘ সময় ধরে অফিসের টেবিলে বসে থাকার কারনে শরীরে চর্বি জমতে পারে।একটি সমীক্ষা বলছে যে, যারা দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকেন এবং যারা অফিসে টেবিলে কাজ করে থাকে,তারাই খুব দ্রুত পেটের চর্বি বাড়ার অভিযোগ করে।এর কারণ,বসে থাকার সময় শারীরিক বিপাক ক্রিয়া ধীর হয়ে ক্যালোরি বার্ন কমে যায় এবং বেশিক্ষণ বসে থাকলে আপনার কোমরের চারপাশে চর্বি জমা সহজ হয়ে ওঠে। সকলেরই জানা,অতিরিক্ত চর্বি জমাটা  শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর।
     
    বিশেষজ্ঞ মতে,দীর্ঘ সময় বসে থাকার কারনে প্যানক্রিয়াসে উৎপাদিত ইন্সুলিন লেভেলের অসামঞ্জস্যতা দেখা দিতে পারে।ফলে  শরীরের ব্লাড সুগার বেড়ে যায়।আর সুগার বেড়ে গেলে ডায়াবেটিস ঝুঁকিও বেড়ে যায়।
     
    একটানা বসে থাকার ফলে আমাদের দেহের নিচের অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলোতে সঠিকভাবে রক্ত সঞ্চালন হয় না।এতে করে সমস্যা শুরু হয় নানা অঙ্গে। একটানা বসে থাকার ফলে দেহের নিচের অংশের হাড় ভারী হয়।ফলে দেখা দেয় হাড় সংক্রান্ত নানা সমস্যা।এতে পিঠ ও  মেরুদণ্ডে ব্যথা  হতে পারে।
     
    দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার আরো একটি পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া হলো মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি।যখন কোন ব্যক্তি দীর্ঘ সময় বসে থাকেন তখন মস্তিষ্কে রক্তের অক্সিজেন বহন করার ক্ষমতা কমে যায়।ফলে মনে রাখার ক্ষমতা কমতে থাকে।এমনকি এটি আমাদের অবসাদেরও কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

http://www.rtvonline.com/lifestyle/6040/%E0%A6%85%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4

123
রঙিন ও সবুজ পাতাওয়ালা সবজি ও ফলমূল স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। এক্ষেত্রে গাজরের নাম আসবে নিঃসন্দেহে সবার আগে। আজ আমরা গাজরের স্বাস্থ্য বেনিফিট নিয়ে আলোচনা করবো। ১. গাজর রক্তের কোলেস্টরল কমায়। গাজরে রয়েছে প্রচুর আঁশ বা ফাইবার। আর এই ফাইবারে থাকে পেপটিন নামক উপাদান যা রক্তের কোলেস্টেরল হ্রাসে সহায়ক। বিশেষজ্ঞগণ উল্লেখ করেছেন, প্রতিদিন এক কাপ করে গাজর অন্তত তিন সপ্তাহ খেলে সুফল পাওয়া যায়। ২. গাজরের আলফা ক্যারোটিন ও বায়োফ্লাভোনয়েডস ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাসে সহায়ক, বিশেষ করে ফুসফুসের ক্যান্সার। তবে বিটা ক্যারোটিন ধূমপায়ীদের জন্য ক্ষতিকর। ৩. গাজরের বিটা ক্যারোটিন ভিটামিন-এ তে রূপান্তরিত হয় যা দৃষ্টিশক্তির উন্নতিতে ভূমিকা রাখে। ৪. গাজর মেমোরি লস বা স্মৃতিশক্তি হ্রাসের প্রবণতার গতিকে কমিয়ে দেয়। গবেষণায় বিশেষজ্ঞগণ দেখেছেন সেন্ট্রাল নার্ভস সিসেটমে বিটা ক্যারোটিন এজিং প্রক্রিয়াকে থামিয়ে দেয়। হারভার্ড স্ট্যাডিতে উল্লেখ করা হয়েছে যদি কেউ দৈনিক ৫০ গ্রাম বিটাক্যারোটিন আহার করে তবে মস্তিষ্ক ক্ষয় হ্রাস পায়। ৫. ডায়াবেটিস প্রতিরোধেও বিটাক্যারোটিন  সহায়ক। যাদের শরীরে বিটাক্যারোটিনের আধিক্য রয়েছে তাদের ইনসুলিন লেবেলও ৩২ ভাগ কম হয়। ৬. গাজর আহার অস্থি বা বোন হেলথ এর উন্নতি করে।

http://www.ittefaq.com.bd/life-style/2016/10/08/87325.html

124
informative post....

126
 ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পানি পান করা কিংবা চা খাওয়ার অভ্যাস অনেকেরই আছে। তবে এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো খালি পেটে খাওয়া একদমই উচিত নয়। জেনে নিন কোন খাবারগুলো খালি পেটে খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকবেন।
 
* সোডা জাতীয় পানি পান: খালি পেটে সোডা জাতীয় পানিপান করলে অ্যাসিড লেভেল বৃদ্ধি করে দেয়, যার কারণে অ্যাসিডিটি সমস্যা, বমি বমি ভাব এমনকি জ্বালাপোড়ার সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে।
 
* কলা: কলা ম্যাগনেসিয়ামের একটি বড় উৎস। কিন্তু খালি পেটে কলা খেলে শরীরের ম্যাগনেশিয়ামের পরিমাণ বৃদ্ধি করে দেয়। যার কারণে শরীরে ম্যাগনেশিয়াম এবং ক্যালসিয়ামের মধ্যে ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয়। যা হার্ট ও রক্ত ধমনী জন্য ক্ষতিকর হয়ে থাকে।
 
* টমেটো: টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে পেকটিন এবং ট্যানিক অ্যাসিড রয়েছে। টমেটো খালি পেটে খেলে, ট্যানিক এবং পেকটিন অ্যাসিডের সাথে গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিডের বিক্রিয়া ঘটিয়ে থাকে। যা পাকস্থলীতে পাথর সৃষ্টি করে।
 
* টক দই: খালি পেটে টকদই খেলে হজম শক্তি নষ্ট করে দেয়। এমনকি খালি পেটে টকেই খেলে এর পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়।
 
* মিষ্টি আলু: মিষ্টি আলুতেও রয়েছে পেকটিন এবং ট্যানিক অ্যাসিড। যার কারণে খালি পেটে খেলে পাকস্থলীতে পাথর হতে পারে।
 
* মশলাজাতীয় খাবার: অতিরিক্ত ঝাল মশলা জাতীয় খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। খালি পেটে ঝাল মশলা জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে গ্যাস সৃষ্টি হয়ে থাকে। ফলে অ্যাসিডিটিসহ পেটে ব্যথা হতে পারে।


http://www.ittefaq.com.bd/life-style/2016/09/05/83328.html

130
ক্ষুধা নিবৃত্তি ও শারীরিক সুস্থতার জন্য আমরা খাবার গ্রহণ করে থাকি। খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই না জেনে ভুল সময়ে ভুল খাবার খেয়ে থাকি। অর্থাত্, আপনি হয়তো সকালে যে খাবার গ্রহণ করেছেন সেটি রাতে গ্রহণ করলে ভাল আবার রাতে যে খাবার গ্রহণ করছেন সেটি সকালে গ্রহণ করলে শরীরের জন্য ভাল কাজ দেবে। জেনে নিন এম কিছু খাবারের নাম ও খাওয়ার সঠিক সময়।
 
* কলা: দুপুরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও ত্বক সুন্দর করে। আর রাতে হজম ও শ্লেষ্মাজনিত সমস্যা হতে পারে।
 
* চকলেট: সকালে চকলেট খেলে এন্টি অক্সিডেন্টের মাধ্যমে ত্বক সুন্দর রাখে ও হূদরোগের ঝুঁকি কমায়।
 
* বাদাম: বাদাম দুপুরে খেলে উচ্চ রক্তচাপ কামায় ও হার্ট সুস্থ রাখে। এতে প্রচুর পরিমাণ ফ্যাট ও ক্যালরি থাকায় ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে।
 
* দই: রাতে দই খেলে এটি খাবার হজমে সাহায্য করে। কিন্তু সকালে খালি পেটে এই খাবার ফাঁকা পাকস্থলিতে প্রচুর পরিমাণে এসিড তৈরি করে।
 
*মাংস: দুপুরে এই খাবার খেলে অবসাদ দূর করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এই খাবার চার-পাঁচ ঘণ্টা ধরেহজম হয় বলে হজম শক্তিতে বাঁধা দেয়। তাই রাতে এই খাবার গ্রহণ করা ঠিক নয়।
 
* ভাত: দুপুরে ভাত আপনাকে প্রচুর কার্বোহাইড্রেট সারাদিন শক্তি যোগায়। কিন্তু রাতে এটি ওজন বৃদ্ধি করে।
 
* আলু: সকালে আলু কোলেস্টরেল কমাতে সাহায্য করে ও মিনারেলের অভাব ফূরণ করে। প্রচুর ক্যালরি থাকার কারণে ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে।
 
*টমেটো: সকালে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে ও মেটাবলিজমে সাহায্য করে। আর রাতে পেকটিন ও অক্সালিক এসিড নিঃসৃত হওয়ার ফলে পেট ফেঁপে যায়।
 
* আপেল:  রক্ত থেকে সুগার ও কোলেস্টরলের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। রাতে আপেল হজম হতে সময় নেয় ও পাকস্থলিতে এসিডের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
 
* কমলা: সন্ধ্যায় কমলা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে ও মেটাবলিজমে সাহায্য করে। আর সকালে খালি পেটে খেলে পাকস্থলিতে গ্যাস তৈরি হয়।


http://www.ittefaq.com.bd/life-style/2016/10/06/87093.html

131
নানা কারণে চিকিত্সকগণ ক্যালসিয়াম জাতীয় ওষুধ অথবা সাপ্লিমেন্ট সেবন করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তাই ক্যালসিয়াম সেবন নিয়ে নানা ধরনের বিভ্রান্তি রয়েছে। অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেন দীর্ঘ মেয়াদী ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট সেবন করা উচিত নয়।
 
আবার অনেকে বলেন, ক্যালসিয়ামের নানা হিতকর দিক রয়েছে। এ ব্যাপারে জন হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা যায়, যারা অতিমাত্রায় দীর্ঘদিন ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট সেবন করেন তাদের হূদরোগের ঝুঁকি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি। তবে যারা ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার আহার করেন তাদের হৃদরোগের ঝুঁকি স্বাভাবিকের চেয়ে ২৭ গুণ কম। গবেষকগণ ৪৫ থেকে ৮৪ বছরের রোগীদের ওপর জরিপ চালিয়ে দেখতে পান এদের ৪৩ ভাগের হার্টের রক্তনালিতে কম বেশি ক্যালসিয়াম ডিপোজিট আছে।
 
আর যেসব রোগীদের ওপর গবেষণা চালানো হয় তারা এথেরোস্ক্লোরোসিস বা হার্টের রক্তনালিতে সমস্যার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। ১০ বছর পর একই গ্রুপের ওপর জরিপ চালানো হয়। এতে দেখা যায় যারা নিয়মিত ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট সেবন করেছেন তাদের হূদরোগের ঝুঁকি অধিক। তবে শুধু ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারে কোনো ঝুঁকি নেই।
 
গবেষকরা বলছেন, কতদিন বা কত পরিমাণ ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা হলো তা বড় কথা নয়। বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন ফুড থেকে পাওয়া ক্যালসিয়াম অধিক উপকারী। এতে কোনো ঝুঁকি নেই। (মায়ামি হেরাল্ড অবলম্বনে)


http://www.ittefaq.com.bd/life-style/2016/10/22/88851.html

132
Nice Post........

133
Good Information...........

134
 একটি পূর্ণাঙ্গ পটকার (এক ধরনের জলজ প্রাণী) বিষে ৩০ জন মানুষের মৃত্যু হতে পারে। পটকার বিষ সায়ানাইডের চেয়ে ১ হাজার ২০০ গুণ বেশি বিষাক্ত। এ কথা বলে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. মো. হাবিবুর রহমান।
 
বুধবার দুপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি একথা জানান। এর আগে মঙ্গলবার জেলার জৈন্তাপুরে পটকা রান্না করে খাওয়া দুই পরিবারের পাঁচজনসহ মোট ছয়জনের মৃত্যু হয়। এখনও সিলেটের বিভিন্ন হাসপাতালে অসুস্থ ২৬ জন নারী, পুরুষ ও শিশু চিকিৎসা নিচ্ছেন। এঘটনার পরপরই সিলেটের সর্বত্র সতর্কতা জারি করা হয়েছে। জৈন্তাপুর উপজেলায় একটি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।
 
এ বিষয়ে সিভিল সার্জন বলেন, 'পটকা কোন মাছ নয়, এটা একধরণের জলজ প্রাণী। এর মাথায় একধরনের বিষ থাকে।' জনসাধারণকে এটি ক্রয়-বিক্রয়, রন্ধন ও ভক্ষণ থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান তিনি।
 
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ এনায়েত হোসেন বলেন, 'এ ধরনের বিষক্রিয়ায় আক্রান্তদের ব্রেনের নার্ভাস সিস্টেম দুর্বল করে দেয়। শ্বাস প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে দ্রুত মারা যায় রোগীরা।'
 
সিলেটের বিভিন্ন উপজেলা বাজারে প্রকাশ্যে পটকা 'মাছ' হিসেবে বিক্রি হয়। এ অঞ্চলের বেশিরভাগ মানুষ এটাকে 'মাছ' হিসেবে খেয়ে থাকেন। -বাসস।

http://www.ittefaq.com.bd/national/2016/12/07/94833.html

Pages: 1 ... 7 8 [9] 10 11