Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - mukul Hossain

Pages: 1 [2] 3 4
16
সক্রেটিস'কে একদিন,
এক তরুন এসে বলল,"আমি
আপনার মত জ্ঞানী আর সফল
হতে চাই!কিভাবে হবো?" সক্রেটিস দেখলেন যে,তরুণ ছেলেটি সত্যি-ই শিখতে চায়, এবং সফল হতে চায়।
তাই তিনি তাকে পরদিন আসতে বললেন।এভাবে কয়েক দিন আসতে বলেন,কিন্তুকিছুই শেখান না।একদিন ছেলেটি বিরক্ত হয়ে গেল।
সক্রেটিস ছেলেটিকে সমদ্রের তীরে নিয়ে গেলেন।তারপর, ধীরে ধীরে পানির দিকে এগিয়ে যান।ছেলেটিকেও যেতে বলেন তার সাথে।ছেলেটি কিছুই বুঝতে পারছে না।হাটু পানিতে যাওয়ার পর ছেলেটি জিজ্ঞেস করে যে তারা
কোথায় যাচ্ছে বা কি করতে যাচ্ছে!কোন উত্তর নেই। এভাবে কোমর পানি;তখনও ছেলেটি,এক-ই প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে,কিন্তু কোন উত্তর
পায় না।গলা পানিতে যাওয়ার পর, হঠাৎ সক্রেটিস ছেলেটির ঘাড়ে ধরে, শক্ত করে পানিতে ঠেসে ধরেন!প্রথমে, ছেলেটি উপরে উঠার জন্য,তেমন
চেষ্টা করে না।কিন্তু,এক সময় যখন ছেলেটি আর দম নিতে পারছে না,তখন শুরু করলো চেষ্টা।উপরে উঠার চেষ্টা এবং একটু অক্সিজেন
নিয়ে বাঁচার চেষ্টা!সক্রেটিস তখনও তাকে পানির নিচে
ধরে রেখেছেন শক্ত করে।
এক সময় যখন,আর বাঁচা
সম্ভব না,তখন সক্রেটিস ছেড়ে দিলেন ছেলেটিকে।ছেলেটি উঠে প্রাণভরে নিঃশ্বাসনেয়। সক্রেটিস তাকে জিজ্ঞেস করেন, "পানির নিচে আটকা থাকার সময় তুমি কোন জিনিষ'টি চেয়েছো?ছেলেটি উত্তর দেয়" আমি জান-প্রাণদিয়ে বাঁচার জন্য একটু অক্সিজেন চেয়েছিলাম!' সক্রেটিস উত্তর দিলেন, "জীবনে সফলতা'কে এভাবেই চাইতে হবে.তাহলেেই সফল হবে।"
(সংগৃহীত )

17
কেবল মাত্র খাবার হিসেবে নয়, বহুকাল আগে থেকে রসুন ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিশ্বের প্রায় প্রতিটি জাতিই রসুনকে বিভিন্ন অসুখ থেকে নিরায়মের জন্য ব্যবহার করে আসছে।

প্রাচীন গ্রিকরা তাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক ক্ষেত্রেই রসুনের ব্যবহার করত। এ ছাড়া অলিম্পিক গেমের ক্রিয়াবিদরা প্রতিযোগিতায় ভালো করার জন্য রসুন খেতেন। প্রাচীন চিন ও জাপানে রসুনকে উচ্চ রক্তচাপ কমানোর ঘরোয়া উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হতো। ভারতে হৃদরোগ ও গাটে ব্যথা প্রতিরোধে দীর্ঘকাল ধরেই রসুন ব্যবহার হয়ে আসছে।

আবার বিভিন্ন দেশে রোগ নিরামকারী উপাদান হিসেবে মধু ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ২০ শতকের মাঝামাঝি এসে একে অ্যান্টিবায়োটিকের সাথে তুলনা করা হয়। মধুকে সংক্রমণ প্রতিরোধী উপাদান হিসেবে ধরা হয়। এই দুটো চমৎকার জিনিস যখন একসাথে হয় তখন এর গুণ বেড়ে যায় আরো বেশি।

রসুন ও মধুর মিশ্রণ বিভিন্ন ধরনের  সংক্রমণ, ঠান্ডা, জ্বর, কফ ইত্যাদি সারাতে বেশ ভালো কাজ করে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কেবল সাতদিন রসুন ও মধুর মিশ্রণ খেলে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে শরীরকে অনেকটাই রক্ষা করা যায়।

জীবনধারা বিষয়ক ওয়েবসাইট রাইস আর্থ জানিয়েছে মধু ও রসুনের এই মিশ্রণটি তৈরির প্রণালি।

উপাদান

একটি মাঝারি আকৃতির বয়াম।
মধু।
তিন থেকে চারটি রসুন। (খোসা ছাড়ান। কোয়াগুলো বের করুন।)

প্রণালি

প্রথমে বয়ামের মধ্যে রসুনের কোয়াগুলো নিন। এরপর এর মধ্যে মধু ঢালুন। বয়ামের মুখ বন্ধ করে মিশ্রণটি ফ্রিজের মধ্যে সংরক্ষণ করুন।

প্রতিদিন খালিপেটে মিশ্রণটি আধা চা চামচ করে খান। ঠাণ্ডাজনিত সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য দিনে ছয়বার আধা চা চামচ করে এটি খেতে পারেন। এটি সংক্রমণ দূর করতে কাজ করবে।
 Ntv online

18
৬৪টি সংক্ষিপ্ত শব্দের পুর্ন রুপ জানুন
১। Wi-Fi র পূর্ণরূপ — Wireless Fidelity.
২। HTTP এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Transfer
Protocol.
৩। HTTPS এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Transfer
Protocol Secure.
৪। URL এর পূর্ণরূপ — Uniform Resource Locator.
৫। IP এর পূর্ণরূপ— Internet Protocol
৬। VIRUS এর পূর্ণরূপ — Vital Information
Resource Under Seized.
৭। SIM এর পূর্ণরূপ — Subscriber Identity Module.
৮। 3G এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation.
৯। GSM এর পূর্ণরূপ — Global System for Mobile
Communication.
১০। CDMA এর পূর্ণরূপ — Code Divison Multiple
Access.
১১। UMTS এর পূর্ণরূপ — Universal Mobile
Telecommunication
System.
১২। RTS এর পূর্ণরূপ — Real Time Streaming
১৩। AVI এর পূর্ণরূপ — Audio Video Interleave
১৪। SIS এর পূর্ণরূপ — Symbian OS Installer File
১৫। AMR এর পূর্ণরূপ — Adaptive Multi-Rate
Codec
১৬। JAD এর পূর্ণরূপ — Java Application
Descriptor
১৭। JAR এর পূর্ণরূপ — Java Archive
১৮। MP3 এর পূর্ণরূপ — MPEG player lll
১৯। 3GPP এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation
Partnership Project
২০। 3GP এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation Project
২১। MP4 এর পূর্ণরূপ — MPEG-4 video file
২২। AAC এর পূর্ণরূপ — Advanced Audio Coding
২৩। GIF এর পূর্ণরূপ — Graphic Interchangeable
Format
২৪। BMP এর পূর্ণরূপ — Bitmap
২৫। JPEG এর পূর্ণরূপ — Joint Photographic
Expert Group
২৬। SWF এর পূর্ণরূপ — Shock Wave Flash
২৭। WMV এর পূর্ণরূপ — Windows Media Video
২৮। WMA এর পূর্ণরূপ — Windows Media Audio
২৯। WAV এর পূর্ণরূপ — Waveform Audio
৩০। PNG এর পূর্ণরূপ — Portable Network
Graphics
৩১। DOC এর পূর্ণরূপ — Doc**ent (Microsoft
Corporation)
৩২। PDF এর পূর্ণরূপ — Portable Doc**ent Format
৩৩। M3G এর পূর্ণরূপ — Mobile 3D Graphics
৩৪। M4A এর পূর্ণরূপ — MPEG-4 Audio File
৩৫। NTH এর পূর্ণরূপ — Nokia Theme(series 40)
৩৬। THM এর পূর্ণরূপ — Themes (Sony Ericsson)
৩৭। MMF এর পূর্ণরূপ — Synthetic Music Mobile
Application File
৩৮। NRT এর পূর্ণরূপ — Nokia Ringtone
৩৯। XMF এর পূর্ণরূপ — Extensible Music File
৪০। WBMP এর পূর্ণরূপ — Wireless Bitmap Image
৪১। DVX এর পূর্ণরূপ — DivX Video
৪২। HTML এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Markup
Language
৪৩। WML এর পূর্ণরূপ — Wireless Markup
Language
৪৪। CD এর পূর্ণরূপ — Compact Disk.
৪৫। DVD এর পূর্ণরূপ — Digital Versatile Disk.
৪৬। CRT — Cathode Ray Tube.
৪৭। DAT এর পূর্ণরূপ — Digital Audio Tape.
৪৮। DOS এর পূর্ণরূপ — Disk Operating System.
৪৯। GUI এর পূর্ণরূপ — Graphical User Interface.
৫০। ISP এর পূর্ণরূপ — Internet Service Provider.
৫১। TCP এর পূর্ণরূপ — Transmission Control
Protocol.
৫২। UPS এর পূর্ণরূপ — Uninterruptible Power
Supply.
৫৩। HSDPA এর পূর্ণরূপ — High Speed Downlink
Packet Access.
৫৪। EDGE এর পূর্ণরূপ — Enhanced Data Rate for
GSM [Global System for Mobile Communication]
৫৫। VHF এর পূর্ণরূপ — Very High Frequency.
৫৬। UHF এর পূর্ণরূপ — Ultra High Frequency.
৫৭। GPRS এর পূর্ণরূপ — General Packet Radio
Service.
৫৮। WAP এর পূর্ণরূপ — Wireless
Application Protocol.
৫৯। ARPANET এর পূর্ণরূপ — Advanced Research
Project Agency Network.
৬০। IBM এর পূর্ণরূপ — International Business
Machines.
৬১। HP এর পূর্ণরূপ — Hewlett Packard.
৬২। AM/FM এর পূর্ণরূপ — Amplitude/ Frequency
Modulation.
৬৩। WLAN এর পূর্ণরূপ — Wireless Local Area
Network
৬৪। USB এর পূর্ণরূপ — Universal Serial Bus.

any correction plz help me

write by me

19
যখন স্বাভাবিক চাপের হারের চেয়ে বেশি উচ্চ মাত্রায় ধমনীর মধ্য দিয়ে রক্ত প্রবাহিত হয় তখন তাকে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন হয়েছে বলা হয়। এর  ফলে ধমনী ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। এটি বেশিরভাগ পূর্ণ বয়স্ক মানুষের সাধারণ স্বাস্থ্যগত সমস্যা হলেও বছরের পর বছর তা অলক্ষেই থেকে যায়। এই অবস্থার উন্নতি করা সম্ভব ওজন নিয়ন্ত্রণে রেখে ও পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার খেয়ে, যাতে রক্তনালী গুলো উন্মুক্ত ও প্রসারিত থাকে এবং শরীর থেকে অতিরিক্ত সোডিয়াম বাহির হয়ে যায়। যদি আপনি প্রাকৃতিক উপায়ে হাইপারটেনশনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তাহলে কিছু স্বাস্থ্যকর, সুস্বাদু ও হার্টের জন্য উপকারি বেছে নিতে পারেন। আমরা জানি উচ্চমাত্রার সম্পৃক্তচর্বি ও কোলেস্টেরল সমৃদ্ধ খাবার বর্জন করে রক্তচাপ কমানো যায়। তাজা ফলমূল, শাকসবজি, কম চর্বিযুক্ত দুধ ও দুগ্ধ জাতীয় খাবার খেলে রক্তচাপ কমে। আজ তাহলে এমন কিছু খাবারের কথাই জেনে নেই আসুন যা আপনাকে হাইপারটেনশন মুক্ত রাখতে সাহায্য করবে।
১। কলা
কলা শুধুমাত্র সুস্বাদুই নয় বরং স্ট্রোক ও হার্ট ডিজিজ হওয়ার ঝুঁকিও কমায়। কলাতে পটাসিয়াম থেকে সোডিয়াম পর্যন্ত সকল ধরণের খনিজ থাকে। একটি মাঝারি আকারের কলাতে ১% ক্যালসিয়াম, ৮% ম্যাগনেসিয়াম এবং ১২% পটাসিয়াম থাকে। মূত্রবর্ধক হিসেবে পটাসিয়াম খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়। তাই দিনে একটি বা দুটি কলা খেলে রক্তের সুগার লেভেল পুনরুদ্ধারে সাহায্য করে।
২। সূর্যমুখীর বীজ
ম্যাগনেসিয়ামের চমৎকার উৎস সূর্যমুখীর বীজ। এক কাপের এক চতুর্থাংশ পরিমাণ সূর্যমুখীর বীজ স্ন্যাক্স হিসেবে খেতে পারেন। তবে অবশ্যই লবণ ছাড়া যেনো হয়।
৩। ডার্ক চকলেট
২০০৭ সালের জুলাই মাসে “দ্যা জার্নাল অফ দ্যা আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন” (JAMA)  তে প্রকাশিত প্রতিবেদনে পরামর্শ দেয়া হয় যে, প্রতিদিন সামান্য পরিমাণে ডার্ক চকলেট খেলে রক্তচাপ কমে। ডার্ক চকলেটে ফ্লেভোনলস নামক উপাদান থাকে যা কারডিওভাস্কুলার ডিজিজ এর ঝুঁকি কমায়।
৪। পালংশাক
সবুজ শাক বিশেষ করে পালংশাকে ক্যালোরি কম থাকে, উচ্চমাত্রার ফাইবার থাকে এবং হৃদস্বাস্থ্যের জন্য পুষ্টিকর উপাদান যেমন- পটাসিয়াম, ফোলেট ও ম্যাগনেসিয়ামে পরিপূর্ণ থাকে। রক্তচাপের মাত্রা স্বাস্থ্যকর ভাবে নিয়ন্ত্রণের মূল উপাদানই এগুলো।
৫। টমেটো
লাইকোপেন ও অন্য গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে টমেটোতে যা রক্তচাপ কমতে সাহায্য করে। পটাসিয়াম এর একটি ভালো উৎস টমেটো। পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেলে উচ্চরক্তচাপ কমতে ও হার্ট ডিজিজের ঝুঁকি কমায়।
৬। রসুন
রসুন হাইপারটেনশনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার একটি ভালো উপাদান। কারণ রসুন রক্তকে পাতলা করে। যখন রসুনকে টুকরো টুকরো করা হয় তখন আলিসিন উৎপন্ন হয় যা একটি অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান। এটি হাইপারটেনশনের ফলে সৃষ্ট বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে যেমন- স্টোক, হার্ট ডিজিজ ইত্যাদি। রসুন কোলেস্টেরল কমতেও সাহায্য করে।
৭। পাস্তুরিত দুধ
এটি শরীরের জন্য সত্যিই উপকারি। পাস্তুরিত দুধ ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম ও ভিটামিন ডি প্রদান করে। এই ৩টি উপাদান একত্রে একটি টিমের মত কাজ করে উচ্চ রক্তচাপের মাত্রা ৩-১০% পর্যন্ত কমাতে পারে।
৮। সিদ্ধ আলু
ম্যাগনেসিয়াম ও পটাসিয়াম এ ভরপুর সিদ্ধ আলু যা হৃদস্বাস্থ্যের জন্য উপকারি। যখন পটাসিয়াম কমে যায় তখন শরীর অতিরিক্ত সোডিয়াম ধরে রাখে এবং সোডিয়াম বৃদ্ধি পেলে রক্তচাপ ও বৃদ্ধি পায়। অন্যদিকে যখন আমরা পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাই তখন শরীর অতিরিক্ত সোডিয়াম বাহির করে দেয়। ম্যাগনেসিয়াম ও পটাসিয়াম এর মত খনিজ উপাদানগুলো একসাথে রক্ত প্রবাহের উন্নতি ঘটায়।                                                     
উচ্চ রক্তচাপের উপর আরো অনেক কারণই প্রভাব বিস্তার করে যেমন- শারীরিক কার্যকারিতা, পর্যাপ্ত ঘুম, সান এক্সপোজার, মেডিটেশন এবং অন্যান্য স্ট্রেস ব্যবস্থাপনার কাজগুলো করা ইত্যাদি। তবে আপনি কি খাচ্ছেন তা অবশ্যই অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং এমন আরো অনেক খাবারই আছে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে যেমন- সয়াবিন, মটরশুঁটি, জলপাই তেল, গ্রিনটি, হলুদ, কাঠবাদাম, বিট ও মাছের তেল, কিউই, পিচফল, টকদই, আস্ত শস্যদানা ইত্যাদি।       
লিখেছেন-
সাবেরা খাতুন
ফিচার রাইটার, প্রিয় লাইফ
প্রিয়.কম

20
Food Habit / পুডিং তৈরি করুন!
« on: August 08, 2015, 10:17:45 AM »
তৈরি করুন মজাদার নানা স্বাদের পুডিং। পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু এই পুডিংগুলো খুব সহজেই তৈরি করা যায়। ট্রাই করেই দেখুন:

যা লাগবে,
দুধ আধা লিটার, ডিম চারটি, চিনি ১০০ গ্রাম, কর্ণফ্লাওয়ার এক টেবিল চামচ, লবণ সামান্য, এলাচ দুটি, দারচিনি এক টুকরো।

প্রণালী: প্রথমে দুধ জ্বালিয়ে ঘন করে নিন। ডিম দিয়ে ভালো করে বিট করুন এবার চিনি ও কর্ণফ্লাওয়ারসহ সব উপকরণ দিয়ে খুব ভালো করে ফেটে নিন। মিশ্রণ থেকে এবার এলাচ এবং দারচিনি তুলে ফেলুন।

তৈরি: একটি ঢাকনাসহ স্টিলের বক্সে প্রথমে একটু চিনি দিয়ে চুলায় দিন। যতক্ষণ চিনি বাদামী রং না হয় সে পর্যন্ত পাত্রটি ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে সব জায়গায় ক্যারামেল লাগান। এবার ক্যারামেল শক্ত হয়ে গেলে পুডিং এর মিশ্রণ ঢেলে মুখ বন্ধ করে প্রেসার কুকারে পরিমাণমতো পানি দিয়ে ১০ টি সিটি দিন। বক্সটি বের করে দেখুন পুডিংটি ঠিকমতো হয়েছে কিনা। নরম মনে হলে আরও দুটি সিটি দিন।

তৈরি হয়ে গেল মজাদার ক্যারামেল পুডিং। ঠাণ্ডা করে পরিবেশন করুন।

দই পুডিং
উপকরণ: ডিম ২টি, গুঁড়া দুধ ১ কাপ, দই ১ কাপ, চিনি ২টেবিল চামচ, পানি ১/৪ কাপ।

প্রস্তুত প্রণালী: প্রথমে পুডিং পাত্রে ঘি ব্রাশ করে নিন। এরপর সবগুলো উপকরণ একসঙ্গে ব্রেন্ড করে নিয়ে পাত্রে ঢেলে প্রেসার কুকারে এ সিটি ওঠা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এবার প্রেসার কুকারের ঢাকনা খুলে ১০ মিনিট মৃদু আচে চুলায় রাখুন।

ঠাণ্ডা হলে একটি পাত্রে পুডিং রেখে ওপরে পছন্দমতো ফল দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

ক্রিম পুডিং
উপকরণ: ঘন দুধ ৩ কাপ, চিনি ১ কাপ, ডিম ৫টি, এলাচ গুঁড়া সামান্য, ক্রিম ২ টেবিল চামচ।

প্রণালী: ১ লিটার দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করে অর্ধেক করুন। ডিমের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে দুধ, ডিম, চিনি, এলাচ গুঁড়া ও ক্রিম দিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। চিনি দিয়ে ক্যারামেল করা পাত্রে মিশ্রণ ঢেলে পাত্রের মুখ ঢাকনা দিয়ে ঢেকে প্রেসার কুকারে পানি দিয়ে ৮ সিটি ওঠা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। পুডিং নিজে থেকে ঠাণ্ডা হলে পরিবেশন করুন।

চকলেট পুডিং
উপকরণঃ ডিম ৪টি, চকলেট সিরাপ ১ টেবিল চামচ, কনডেন্স মিল্ক ২ টেবিল চামচ, আধা কাপ, , পানি ১ কাপ, চকলেট পছন্দ মতো, কোকো পাউডার সামান্য।

যেভাবে তেরি করবেনঃ ডিম ফেটে নিন। চিনি দিন, গুড়া দুধ ও পানি দিন। কোকো পাউডার, চকলেট দিন। পাত্রে মিশ্রণ ঢেলে প্রেসার কুকারে পানি দিয়ে ৮ সিটি দিন। এবার পুডিং পাত্রটি তুলে ঢাকনা খুলে ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করে পরিবেশন করুন।

ফেনীর বন্ধু রাসেল পুডিং এর রেসিপির অনুরোধ করেছিলেন। আপনারাও জানাতে পারেন কি কি রেসিপি দেখতে চান। আপনার তৈরি রেসিপিও ছবিসহ পাঠাতে পারেন
collect from news paper

21
ইঞ্জিনিয়ার vs ডাক্তার মজার গল্পঃ
এক ইঞ্জিনিয়ার কিছুতেই ভালো একটা চাকরি পেল না।
তখন সে একটা ক্লিনিক খুলল আর বাইরে লিখে দিল – “৩০০ টাকায় যে কোন রোগের চিকিৎসা করান চিকিৎসা না হলে এক হাজার টাকা ফেরৎ”
এক ডাক্তার ভাবল এক হাজার টাকা রোজকার করার একটা দারুণ সুযোগ!
সে সেই ক্লিনিকে গেল…
আর বলল,
“আমি কোন জিনিষ খেতে গেলে তাতে কোন স্বাদ পাই না ।”
ইঞ্জিনিয়ার নিজের নার্সকে বলল, “২২ নাম্বার বক্স থেকে ওষুধ বার কর আর ৩ ফোটা খাইয়ে দাও ওনাকে।”
নার্স খাইয়ে দিল।
রুগী (ডাক্তার) – “আরে, এটা তো পেট্রোল ।”
ইঞ্জিনিয়ার – “Congratulation…. দেখলেন তো আমাদের ক্লিনিকের কামাল।
আপনি টেস্টটা জিভে পেয়ে গেছেন। এবার আমাকে আমার ৩০০ টাকা ফী দিয়ে দিন।”
ডাক্তার টাকাটা দিয়ে দিল এবং চলে গেল মনে দুঃখ আর রাগ নিয়ে।
কিন্তু ডাক্তার ভীষণ চতুর। ভাবল, একে টাইট করতে হবে আর পয়সাটাও উসুল করতে হবে।
তাই আবার কিছুদিন পর সে সেই ক্লিনিকে এল।
.
ডাক্তার – “আমার মেমরী কমে গেছে। কিছুই মনে থাকেনা ।”
ইঞ্জিনিয়ার – “নার্স, এনাকে ২২ নাম্বার বক্স থেকে ৩ ফোটা খাইয়ে দাও তো।”
ডাক্তার – “কিন্তু স্যার, ওটা তো স্বাদ ফিরে পাওয়ার ওষুধ”
ইঞ্জিনিয়ার – “দেখলেন তো ওষুধ খাওয়ার আগেই আপনার মেমরী ফিরে এসেছে, দিন আমার ৩০০ টাকা ।”
এবার ডাক্তার খুব রেগেই বাড়ি গেল আরও ৩০০ টাকা দিয়ে।
আবার কিছুদিন পর ক্লিনিকে এসে বলল,
.
“স্যার । আমার দৃষ্টিশক্তি একেবারেই কমে গেছে। একদমই দেখতে পাচ্ছি না!
ইঞ্জিনিয়ার – “এর কোন ওষুধ আমার কাছে নেই । এই নিন, আপনার ১০০০ টাকা।”
রুগী (ডাক্তার) – “কিন্তু এটা তো ৫০০ টাকার নোট।”
ইঞ্জিনিয়ার – “দেখুন, আপনার দৃষ্টিও ফেরৎ এসে গেছে। দিন আমার ৩০০ টাকা। tongue emoticon tongue emoticon
_সংগৃহীত

22
History & Latest Cyber crime / সিম ক্লোন
« on: July 23, 2015, 04:59:53 PM »
 সাবধান হন এখনি। আপনিও হতে পারেন সিম ক্লোনের শিকার। হাঁ ভয়ানক এই তথ্যটি জানতে পারি একুশে টিভির এক বন্ধুর মাধ্যমে। পরে বিষয়টি সম্পর্কে আরও স্পষ্ট ধারনা পেতে একুশে টি ভির নিউজ দেখে শিওর হলাম মাত্র।

► ১- সিম ক্লোন কি?

একটি সিম যেটি আপনি ব্যবহার করছেন সেই সিম টি যদি অন্য কেউ ব্যবহার করে কিংবা এক নাম্বার যদি দেখেন এক সাথে দুইজন ব্যবহার করে কিংবা হঠাৎ করে যদি দেখেন আপনার সেল ফোনের কানেকশন নাম্বার থেকে ব্যালান্স কোন কারন ছাড়া কমে যাচ্ছে তবে আপনি সিম ক্লোনের শিকার।

► ২- কিভাবে শিকার হবেন সিম ক্লোনের

আপনি যদি অপরিচিত কোন নাম্বার থেকে মিসড কল পান এবং সেটাতে যদি কল ব্যাক করেন তবে আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকারে পরিনত হতে পারেন। দুষ্কৃতকারীরা বিশেষ একটি সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনার নাম্বার টি ক্লোনিং করে। অর্থাৎ আপনি যখন মিসড কল নাম্বারে কল ব্যাক করবেন তখন একটি সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনার নাম্বার টি ক্লোন হতে পারে। সিম ক্লোনিং হলে আপনার সিমে রাখা ডাটা ক্লোন নাম্বারে চলে যাবে। এবং আপনার প্রাইভেসি ক্ষুণ্ণ হবে।

► ৩- যে সমস্যায় আপনি পড়তে পারেন সিম ক্লোনিং হয়ে গেলে?

সাধারনত জঙ্গি কিংবা দুষ্কৃতিকারীরা আপনার নাম্বার টি ব্যবহার করে আপনার জীবন বিপন্ন করতে পারে। অর্থাৎ ওই নাম্বার দিয়ে কেউ কাউকে মৃত্যুর হুমকি, চাঁদাবাজি কিংবা জঙ্গি কানেকশন করলে আপাত দায়ভার আপনার উপর বর্তাবে। কাজেই আপনি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ধৃত হবেন। পরবর্তীতে আরও নানাবিধ সমস্যায় পড়তে পারেন।


► লক্ষ্য করুন———–
* ভারতে সম্প্রতি এক লাখ সিম ও রিম কার্ড ক্লোনিং হয়েছে। সেখানকার গোয়েন্দা বাহিনী সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা জানিয়েছে ওই ক্লোনিং সিম বা রিমের মাধ্যমে অনেক অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।

* বাংলাদেশে এখনও সিম ক্লোনিং হয়েছে বলে ৬ টি মোবাইল অপারেটরের হাতে এমন কোন তথ্য নেই। তবে বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা জানিয়েছে যে কোন সময় এমন অনাকাংখিত ঘটনা ঘটতে পারে।

► সতর্ক হবেন যেভাবে-
* অপরিচিত নাম্বার থেকে মিসড কল এলে আপনি কল ব্যাক করার পূর্বে ভালো করে চিহ্নিত করবার চেষ্টা করুন যে এটি কার নাম্বার। অথবা কল ব্যাক করা বন্ধ করুন।

* মনে রাখবেন সিম ক্লোনিং হতে হলে মিসড কল আসবে। ডাইরেক্ট রিং হলে সেটি রিসিভ করলে আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকার হবেন না। মিসড কল এলেই সতর্ক হন।

* যদি দেখেন আপনার সেল ফোনের ব্যালান্স অকারণে কমে যাচ্ছে সাথে সাথে কল সেন্টারে ফোন করে জানান।

* আপনার সেল ফোন টি এখনি বন্ধ করে অন্য একটি নাম্বার থেকে আপনার নাম্বারে ফোন দিন। দেখুন রিং হয় কিনা। রিং হলে আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকার।

23
 মিষ্টি তৈরির জন্য প্রত্যেকটা ধাপই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই ধাপে ধাপে পুরো প্রণালিটি পড়ে নিয়ে তবেই শুরু করুন মিষ্টি তৈরি। দারুণ মজাদার লোভনীয় মিষ্টি তৈরির বিস্তারিত রেসিপি দিচ্ছেন কানিজ ফাহমিদা।

উপকরণ- খামির তৈরির জন্য
ছানা- ১ কাপ
মাওয়া- ১/২ কাপ
ময়দা- ২ টেবিল চামচ
ঘি/বাটার- ১ টেবিল চামচ
চিনি- ১ টেবিল চামচ
খাওয়ার সোডা- ১ চিমটিরও কম/ খুব সামান্য
রেড ফুড কালার- কয়েক ফোঁটা
তেল- পরিমান মত

উপকরণ- সিরার জন্য
চিনি- ২ কাপ
পানি- সাড়ে ৩ কাপ
এলাচ- ২ টি
গোলাপ জল- কয়েক ফোঁটা

প্রনালি
-ছানা তৈরি করার জন্য প্রথমে ১ লিটার দুধ চুলায় দিয়ে বলক আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন । বলক আসার পর চুলা বন্ধ করে দিন। ১৫-২০ সেকেন্ড পর ২ টেবিল চামচ সিরকা ও ২ টেবিল চামচ পানি একটি বাটিতে মিশিয়ে আস্তে আস্তে গরম দুধে ঢেলে নেড়ে দিন। একটু পরই সবুজ পানি বের হয়ে ছানা আলাদা হয়ে যাবে। এবার পরিস্কার কাপড়ে ঢেলে ছানা ভিতরে বাইরে পানি ঢেলে ধুয়ে নিন, যাতে সিরকার টক ভাবটা কেটে যায়। এবার খুব ভালভাবে ছানা থেকে পানি চেপে চেপে ফেলে দিন + পানি ঝরার জন্য কোথাও ঝুলিয়ে রাখুন। এর জন্য সর্বচ্চো ১ ঘণ্টাই যথেষ্ট। আর পানি ঝরে গেলেই আপনার ছানা রেডি।

    -মাওয়া তৈরির জন্য প্রথমে ১/২ লিটার দুধ জ্বাল দিয়ে অর্ধেকেরও কম করুন, এবার চুলার কাছ থেকে আর সরবেন না। চুলার আঁচ কমিয়ে শুধু নাড়তে থাকুন, খেয়াল রাখবেন যেন পুড়ে না যায়। একসময় দুধ শুকিয়ে আসবে, তখন আরো ঘন ঘন নেড়ে চুলা বন্ধ করে দিন। মনে রাখবেন, চুলায় থাকা অবস্থায় মাওয়াটা যাতে একটু নরম নরম থাকে। কারণ ঠাণ্ডা হলেই পেয়ে যাবেন পারফেক্ট মাওয়া।

    -এবার মাওয়ার সাথে ময়দা, ঘি/বাটার ও চিনি একসাথে মিশিয়ে ভালভাবে মাখাতে থাকুন মসৃণ না হওয়া পর্যন্ত। অন্যদিকে, পানি ঝরানো ছানা, খাওয়ার সোডা ও ফুড কালার একসাথে মিশিয়ে মাখাতে থাকুন মসৃণ না হওয়া পর্যন্ত। এবার ছানা ও মাওয়ার মিশ্রণ একসাথে নিয়ে পাটায় পিষার মতো করে খুব ভালভাবে মিশিয়ে নিন।
    -হয়ে গেলে এই ডো টিকে সমান ১২ টি ভাগে ভাগ করে নিন। কালোজামের আকার দিন, এ সময় যাতে মিষ্টি ফেটে ফেটে না থাকে

    -এবার ফ্রাই প্যানে তেল হালকা গরম করে সব গুলো মিষ্টি একবারে দিয়ে দিন। আঁচ কমিয়ে ডুবো তেলে আস্তে আস্তে ভাজতে থাকুন, এক সময় মিষ্টি তেলের উপর ভেসে উঠবে। তখন ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে আরো কিছুটা সময় ভেজে নিন, মিষ্টি ফুলতে থাকবে। খুব বেশি কালো করে ফেলবেন না কারণ সিরাতে দিলে আরো একটু কালো হবে। সময় নিয়ে ভালভাবে মিষ্টি ভাজা শেষ করুন।

    -মিষ্টি ভাজা যখন শেষ দিকে থাকবে তখন অন্য একটি হাঁড়িতে সিরা তৈরির সব উপকরণ এক সাথে নিয়ে অন্য একটি চুলায় দিয়ে দিন। সিরা যখন টগবগিয়ে ফুটতে থাকবে তখন পারফেক্টলি ভাজা গরম মিষ্টি গুলো সিরাতে দিয়ে দিন। মিষ্টি গুলো সিরাতে ১০ মিনিট জ্বাল করবেন। প্রথম ৫ মিনিট আঁচ বাড়িয়ে ও পরের ৫ মিনিট কিছুটা আঁচ কমিয়ে। চুলা বন্ধ করে দিন। সিরা একটু ঠাণ্ডা হলে মানে ১০-১৫ মিনিট পর মিষ্টি সিরা থেকে পাত্রে তুলে নিন, ৭-৮ ঘণ্টা পর মিষ্টি খাওয়ার উপযুক্ত হবে। রাতে করলে সকালে খেতে পারবেন। এ সময়টাতে মিষ্টি ভুলেও ফ্রিজে রাখবেন না।

টিপস
১। মাওয়াতে যাতে পোড়া গন্ধ না থাকে।
২। আমার পদ্ধতিতে মাওয়া তৈরি করতে না চাইলে কিনে আনুন/গুঁড়া দুধ দিয়ে করে নিন।
৩। সব উপকরণ মেশানোতেও মিষ্টির রেজাল্ট নির্ভর করে।
৪। ভাজার সময় তাড়াহুড়া করলে মিষ্টির কালার চলে আসবে কিন্তু ভিতরে কাঁচা থেকে যাবে।
৫। সিরার ফেনা গুলো মিষ্টি ফুলতে সাহায্য করে। সিরা যাতে ঘন না হয়ে যায় সেদিকে খেয়াল রাখবেন, যদিও বা হয় তো সামান্য সাধারণ পানি অ্যাড করুন।
৬। ভাজা ও সিরাতে দেবার জন্য অবশ্যই ছড়ানো হাঁড়ি ব্যবহার করবেন।

24
নামাজ হলো মুসলমানদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। নর-নারী উভয়ের জন্যেই নামাজ ফরয করা হয়েছে। কিন্তু পৃথিবীতে এমন কিছু মুসলিম নারী আছেন যাদের নামাজ কবুল হয় না। চলুন কোন ধরণের মুসলিম নারীর নামাজ কবুল হয় না তা হাদিসের আলোকে জেনে নিই-

১. নবী কারীম সা. এরশাদ করেন, সেই মহিলার কোন নামাজ কবুল হয় না যে তার স্বামী ছাড়া অন্য কারোর জন্য সুগন্ধি ব্যবহার করে এবং যতক্ষণ না সে নাপাক ব্যক্তির মতো গোসল হয়ে পবিত্র না হয়, ততক্ষণ তার নামাজ কবুল হবে না। (আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ,সিলসিলাতুস সাহীহা : হা. ১০৩১)
 

২. অন্য একটি হাদিসে নবী কারীম সা. এরশাদ করেন, সর্বশ্রেষ্ঠ স্ত্রী সে যাকে দেখলে মন খুশিতে ভরে ওঠে, তাকে আদেশ করলে সত্বর তা পালন করে, স্বামী বাহিরে গেলে নিজের দেহ, সৌন্দর্য ও ইজ্জতের এবং স্বামীর সম্পদের যথার্থ রক্ষণা বেক্ষণ করে। (মুসনাদে আহমদ : ২/২৫১, নাসাঈ : হা. ৩২৩১)

25
আপনি জানেন কি মানুষের রক্তের গ্রুপ তার কিছু নিজস্ব সকীয় বৈশিষ্ট্য বহন করে। আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি বিভিন্ন রক্তের গ্রুপের মানুষের স্বভাবের স্বভাবগত বিশ্লেষণ-

1.”o+”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা স্বচ্ছ… দৃষ্টি সম্পন্ন, গভীর মনোযোগী, উচ্চাকাঙ্খী, স্বাস্থ্যবান, বাকপটু, বাস্তববাদী, রোমান্টিক এবং অত্যান্ত বুদ্ধিমান হয়ে থাকে।

2.”O-”এই গ্রুপের মানুষেরা সাধারণত অন্যের মতামতকে গ্রাহ্য করে না। সমাজে মর্যাদা বাড়াতে আগ্রহী, বড়লোকের সঙ্গপ্রিয় এবং বড় বেশি বাচাল।

3.”A+”এই ব্লাডগ্রুপের মানুষেরা গোছগাছ প্রিয়, দক্ষ চাকুরে এবং খুঁতখুঁতে স্বভাবের হয়ে থাকে। এরা আত্নকেন্দ্রিক, সুবিচারক, শান্ত, নিয়মতান্ত্রিক, বিশস্ত, নিয়মানুবর্তী ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন।

4.”A-”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা খুব খুঁতখুঁতে স্বভাবের এবং কিছুটা অমনোযোগী। কিন্তু অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে বেশি মনোযোগী। এদের অন্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ করার প্রবণতা বেশি। এদের আছে নিজেকে লুকানোর অভ্যাস এবং একঘেয়েমি জীবন।

5.”B+”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা স্বাধীনচেতা, মেধাবী, নমনীয়, মনোযোগী, স্বাস্থ্যবান,সরল, দক্ষ, পরিকল্পনাবাদী, বাস্তববাদী,আবেগ প্রবণ এবং খুব বেশি রোমান্টিক হয়ে থাকে।

6.”B-”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা অসংযমী, অপরিনামদর্শী, দায়িত্বহীন, অলস, স্বার্থপর, অগোছালো, অবিবেচক এবং স্বার্থান্বেষী হয়ে থাকে।

7.”AB+”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা সাধারণত সুবিবেচক, বু্দ্ধি সম্পন্ন, হিসেবী, পরিকল্পনাবাদী, সৎ কৌশলী সংবেদনশীল, নিরেট এবং খুব চমৎকার সাংগঠনিক হয়ে থাকে।

8.”AB-”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা দুর্বোধ্য, ক্ষমতাহীন, অন্যকে আঘাত করার প্রবণতা বেশি, এনার্জি স্বল্পতা, খুব বেশি রক্ষনশীল ও বড় বেশি সংবেদনশীল হয়ে থাকেন।

26
Hadith / Hadith for ramadan
« on: June 30, 2015, 11:26:39 AM »
হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, হামযা ইবনে আমরুল আসলামী (রাঃ) অধিক মাত্রায় রোযা রাখতে অভ্যস্ত ছিলেন। তিনি নবী করীম (সঃ) – কে বললেন, হে রাসুল (সঃ)! আমি সফরেও রোযা রেখে থাকি। নবী করীম (সঃ) বললেন, সফর অবস্থায় তুমি ইচ্ছা করলে রোযা নাও রাখতে পার।
(বেখারী , ১/৩৩৫)

আবু হোরায়রা (রাঃ) বলেন, নবী করীম (সঃ) ইশরাদ করেছেন, তোমাদের কেউ রমজানের একদিন বা দু’দিন পূর্বে নফল রোযা রাখা যাবে না। তবে কেউ যদি প্রতিমাসে এ রোযা রাখতে অভ্যস্ত ,তাহলে রাখতে পার। (বোখারী,১/৩৩৪)

সাহল ইবনে সা’দ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সঃ) ইশরাদ করেছেন, যতদিন লোকেরা তাড়াতাড়ি (সূর্যাস্তের সাথে সাথে) ইফতার করবে , ততদিন কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হবে না।
(ছহীহ বোখারী শরীফ,১/ ৩৩৬)

27
বেকিং করা কেক সাজাতে, ঘরেই আইসক্রিম তৈরিতে এবং বেক করা ও অন্যান্য খাবারের স্বাদ বাড়াতে ক্রিমের তুলনা নেই। এমন অনেক খাবার রয়েছে যেখানে সাধারণ দুধের বদলে ক্রিমের বাবহারে খাবারের স্বাদ অনেক বেড়ে যায়। কিন্তু ক্রিম হাতের কাছে সহজে পাওয়া যায় না। বড় সুপারশপে বেশ দাম দিয়েই কিনতে পাওয়া যায় ক্রিম, হেভি ক্রিম ও হুইপড ক্রিম ধরণের জিনিসগুলো। কিন্তু আপনার এই সমস্যার সমাধানও আমাদের জানা রয়েছে। চাইলে খুব সহজে ঘরেই বানিয়ে ফেলতে পারেন ক্রিম। শুধু ক্রিম নয় হুইপড ক্রিম (কেকের উপরে সাজানোর) ক্রিমও বানিয়ে নিতে পারবেন সহজেই, তাও মাত্র ২ টি উপকরণে। জানতে চান কিভাবে? চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক।
উপকরণঃ

– ৩/৪ কাপ দুধ
– আধা কাপ বাটার
পদ্ধতিঃ

– প্রথমেই দুধ জ্বাল দিয়ে কিছুটা গরম করে নিন। এবং দুধ ফ্রিজে রেখে কিছুটা ঠাণ্ডা করে নিন।
– এরপর বাটার নরম করে নিন সসপ্যানে অল্প আঁচে। চাইলে ৩০ সেকেন্ড মাইক্রোওয়েভ করে বাটার গলিয়ে নিতে পারেন। মনে রাখবেন বাটার যেনো গরম না হয়। শুধু গলে যাওয়া পর্যন্তই রাখুন।
– এরপর ঠাণ্ডা হওয়া দুধে বাটার দিয়ে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন।
– এবারে মূল কাজের জন্য একটি হ্যান্ড মিক্সার বা স্ট্যান্ড মিক্সার নিয়ে হাই পাওয়ারে বিট করতে থাকুন।
– ৩ থেকে ৫ মিনিট বিট করে নিলেই দেখবেন দুধের মিশ্রণ ঘন থকথকে হওয়া শুরু করেছে।
– ব্যস, ক্রিম যতটা ঘন প্রয়োজন ততোটা ঘন করুন। মনে রাখবেন অনেক বেশি সময় ধরে যদি বিট করেন তাহলে স্টিফনেস অনেক বাড়বে। এবং তা হুইপড ক্রিম হয়ে যাবে। খুব সহজ, তাই না। এবার নিজেই চেষ্টা করুন।
– এরপর একটি এয়ার টাইট বক্সে ঢেলে ফ্রিজে রাখুন ২৪ ঘণ্টা। তৈরি আপনার হেভি ক্রিম ও হুইপড ক্রিম। এই ক্রিম যতো ফ্রেশ তৈরি করে খাবারে ব্যবহার করতে পারবেন ততোই ভালো।

28
Food and Nutrition Science / দইয়ের গুণাগুণ
« on: June 23, 2015, 12:48:48 PM »

দই সারা বিশ্বেই জনপ্রিয়। গ্রিসে এক ধরনের বিশেষভাবে তৈরি দই খাওয়া হয়ে থাকে, তুরস্কের জাতীয় পানীয় আয়রন দই থেকেই তৈরি করা হয়।

এদিকে  ভারত, বাংলাদেশেও দই দিয়ে তৈরি হয় লাস্যি, বোরহানি। বিরিয়ানি বা ভারি খাবারের সঙ্গে বোরহানি হজমে সহায়তা করে। দই যে শুধু হজমে সাহায্য করে তাই নয়, হাড়, ত্বকের সমস্যা ও ছত্রাক সংক্রমণেও দই  উপকারী। আসুন দইয়ের কিছু গুণাগুণের কথা জেনে নেয়া যাক।

১।  প্রোটিন এবং ক্যালসিয়াম: দুধের তৈরি জনপ্রিয় খাবারগুলোর মধ্যে দই একটি। এটি যে শুধু খেতেই মজা তা নয়, অত্যন্ত স্বাস্থ্যকরও বটে। দুধেরমতো দইয়েও রয়েছে উঁচুমাত্রার প্রোটিন এবং হাড় শক্ত করা ক্যালসিয়াম।

২। প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি দই: তবে প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি দইই সবচেয়ে ভালো। এতে থাকে না কোনো বাড়তি রং, চিনি বা গন্ধ।তবে যাদের একদম সাদা দই খেতে ভালো লাগে না,  তারা ফল ছোট ছোট করে কেটে বা সামান্য জেলি মিশিয়ে খেতে পারেন। কিংবা দইয়ে দিতে পারেন অল্প মধু।

৩। দুধের অ্যালার্জি: যাদের দুধ বা ল্যাকটোজ অ্যালার্জি রয়েছে তাদের জন্য দই নিরাপদ। দই তৈরি করার সময় তাপের কারণে ল্যাকটোজ কমে যায়, ফলে এটা নিরাপদ। তাছাড়া আজকাল ল্যাকটোজ-ফ্রি দইও বাজারে পাওয়া যায়।

৪। ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করে: দই শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করে। গবেষণায় দেখা গেছে অল্প কিছুদিন দই খাওয়ার পর হাড়ের ঘনত্বে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের জন্য দিনে ১ হাজার মিলিগ্রাম দইই যথেষ্ট। এটা এমনই একটি খাবার,  যা খেয়ে কখনো কারো কোনো অপকার হয়েছে বলে শোনা যায়নি।

৫। হজম শক্তি বাড়াতে দই: শিশু বয়স থেকে পেট খারাপ হলে দই খাওয়ানোর অভ্যাস করা যেতে পারে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে , এতে হজমশক্তি বেড়ে যায়।  শিশুদের ক্যাপসুল আকারে অথবা সরাসরি দই খাওয়ানো যায়। দই অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে।গ্যাসট্রিকের সমস্যায়ও এটা উপকারী।

৬। ত্বকের সমস্যায় দই: দই ত্বক তরতাজা ও মসৃণ করে ।  ত্বকের  সমস্যায় ইস্ট এর সঙ্গে দই মিশিয়ে ১৫ মিনিট মুখে রেখে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া খুশকির সমস্যায় মাথায় দই মেখে ১৫ মিনিট পরে শ্যাম্পু করে ফেলেও উপকার পাওয়া যায়

29
Food Habit / ঝাল খান, রোগ তাড়ান
« on: June 06, 2015, 09:27:29 AM »
অনেকেই ঝাল খাবার একেবারে খেতে পারেন না, আবার অনেকের ঝাল খাবার ছাড়া চলে না। একেক জনের মুখের স্বাদ একেক ধরণের হয়ে থাকে- এটিই স্বাভাবিক। যারা অনেক বেশি ঝাল খাবার খান তাদের ঝাল খাওয়া দেখে হয়তো যারা ঝাল খান না তারা বেশ অবাকই হন। কিন্তু সত্যি বলতে কি যারা ঝাল বেশি খান তারাই কিন্তু বেশ লাভবান। ভাবছেন কী কারণে? তাহলে জেনে রাখুন, ঝাল খাবার স্বাস্থ্যের জন্য বেশ ভালো। শুনতে অবাক লাগলেও যারা একটু বেশি ঝাল খাবার খান তারা কিছু কিছু সমস্যা থেকে আপানাআপনি রেহাই পেয়ে যান।

 ১) হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখে
ঝাল খাবার কার্ডিওভ্যস্কুলার সমস্যা দূরে রাখতে সহায়তা করে থাকে। ঝাল খাবার দেহের খারাপ কলেস্টোরল দূর করতে সহায়তা করে, এতে করে হৃদপিণ্ড সুস্থ থাকে। এছাড়াও ক্যাপসেইসিনের রয়েছে অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা প্রদাহ বন্ধ করতেও সহায়তা করে।

২) ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
গবেষণায় দেখা যায় মরিচ ও ঝাল খাবারের যৌগ ক্যাপসেইসিনের রয়েছে দেহের ক্যান্সারের কোষ ধ্বংস করার জাদুকরী ক্ষমতা। এছাড়াও এর আরো রয়েছে সাধারণ সর্দি কাশি ও স্ট্রোক প্রতিরোধের ক্ষমতা।

৩) ওজন কমায় ঝাল খাবার
ওজন কমানোর জন্য যারপরনাই চেষ্টা করে যাচ্ছেন? তাহলে এক কাজ করুন খাদ্য তালিকায় রাখুন একটু ঝাল খাবার। কারণ গবেষণায় দেখা গেছে, মরিচ যা ঝাল খাবারের মূল উৎস তাতে রয়েছে ক্যাপসেইসিন নামক যৌগ যা দেহে থার্মোজেনিক ইফেক্টের জন্য দায়ী। এই থার্মোজেনিক ইফেক্ট দেহের ক্যালরি ক্ষয় করতে বিশেষভাবে সহায়ক।

৪) উচ্চ রক্তচাপ কমায়
গবেষণায় দেখা যায়, ঝাল খাবার এবং ঝাল মরিচ রক্তের শিরা উপশিরা নমনীয় করতে সহায়তা করে এবং উচ্চ রক্তচাপের ঝামেলা কমিয়ে দেয়।

৫) রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখে
যারা একেবারেই রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারেন তারা ঝাল খাবার খেয়ে রাগ দূর করার চেষ্টা করতে পারেন। গবেষণায় দেখা গেছে, ঝাল খাবার আমাদের দেহে সেরেটেনিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় যাতে করে ভালোলাগা উৎপন্ন হয় মস্তিষ্কে। এতে করে রাগও দূর হয়ে যায় খানিক পরেই।

30
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাকে সাধারণ দৃষ্টিতে খুব বড় সমস্যা মনে না হলেও এর থেকে কিন্তু মারাত্মক কিছু শারীরিক সমস্যার উৎপত্তি হতে দেখা যায়। কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে এসিডিটি, ক্ষুধা, নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ, মাথা ব্যথা, বিষণ্নতা, ব্রণ, মুখে আলসারের মতো ছোটোখাটো সমস্যা হতে মারাত্মক পাইলসের সমস্যাও হতে পারে। তাই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাকে অবহেলা করবেন না একেবারেই। অনিয়মিত জীবনযাপন, অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস, অনিদ্রা, কায়িক শ্রমের অভাব ইত্যাদির কারণে হজমের সমস্যা এবং তা থেকে দেখা দেয় কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা। সুতরাং চলতে হবে বুঝে শুনে এবং সেই সাথে খাবারও খেতে হবে অনেক বুদ্ধি করে। কারণ কিছু খাবার রয়েছে যা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়ায়। যদি এই খাবারগুলো প্রায় নিয়মিত খেতে থাকেন তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দিতে পারে অচিরেই।

 

১) পাউরুটি
পাউরুটিতে রয়েছে ফ্রুক্টেন যা অনেকটা সময় পেটে থাকে, সহজে হজম হয় না। এতে করে ব্যাকটেরিয়া ফ্রুক্টেনকে ফারমেন্ট করে এবং গ্যাসের সৃষ্টি করে। এই গ্যাসের কারণে হজমে সমস্যা, পেট ব্যথা এবং পেট কামড়ানোর মতো সমস্যা শুরু হয় এবং পাকস্থলীর স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যহত হয়। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়।

২) চকলেট
চকলেটও কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য দায়ী একটি খাবার। প্রতিদিন একটু চকলেট দেহের জন্য বেশ ভালো এর ফ্লেভানয়েড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কারণে। কিন্তু জার্মানির একটি গবেষণায় দেখা যায় নিয়মিত একটু বেশি পরিমাণে চকলেট খাওয়া হজম প্রক্রিয়া ধীর করে দেয়। এতে করেও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা শুরু হয়।

৩) কুকিজ
কুকিজ আসলে কার্বোহাইড্রেটের রিফাইন্ড রূপ। যদিও ময়দা বা আটা দিয়ে তৈরি কিন্তু রিফাইন্ডের কারণে এর ফাইবারের পরিমাণ অনেক কম এবং ফ্যাটের পরিমাণ বেশি। এটিও কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য দায়ী একটি খাবার।

৪) কাঁচা কলা
পাকা কলাতে স্যলুবল ফাইবারের মাত্রা অনেক বেশি এবং তা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে। কিন্তু অপরদিকে কাঁচা কলা কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য দায়ী একটি খাবার। তবে কাঁচা কলার নিউট্রিশন অনেক বেশি তাই কাঁচা কলা খাওয়া একেবারে বাদ না দিয়ে পরিমিত করুন।

৫) চিপস
চিপস মূলত তৈরি হয় আলু এবং কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ কিছু খাবার দিয়ে যাতে ফাইবারের পরিমাণ অনেক কম এবং ফ্যাটের পরিমাণ অনেক বেশি। আর অতিরিক্ত ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার হজমে সমস্যা করে। যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়।

৬) উচ্চমাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার
ডিম, দুগ্ধ জাতীয় খাবার যেসকল খাবারে উচ্চমাত্রার প্রোটিন রয়েছে তা কোষ্ঠকাঠিন্যের সম্ভাবনা বাড়ায়। কারণ প্রোটিন অনেক সময় হজমে সমস্যা করে। তবে দুধ এক্ষেত্রে গরম দুধ কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমাতে বিশেষ সহায়তা করে।

Pages: 1 [2] 3 4