Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - sabrina

Pages: 1 [2] 3 4 ... 7
18
BBA Discussion Forum / Re: Divestment of SCBs
« on: March 30, 2014, 12:28:35 PM »
 :)

19
BBA Discussion Forum / Loan write-offs shoot up
« on: March 30, 2014, 11:19:33 AM »
Banks' written-off loans last year more than doubled year-on-year, as banks looked to bring down their default loan portfolio and clean up their balance sheet.


In 2013, banks wrote off loan amounting Tk 6,893 crore, in contrast to Tk 2,992 crore in 2012, according to central bank statistics.


The state-owned commercial banks alone accounted for Tk 4,573 crore of the write-offs, up 288 percent year-on-year. Sonali wrote off Tk 2,177 crore, Agrani Tk 1,313 crore and Janata Tk 1,083 crore. Rupali Bank did not write-off any loan in 2013.


As for the Tk 2,320 crore written off by private banks, four banks alone made up half of the amount.


Meanwhile, a high official of Janata Bank said the loan write-offs in 2013, which was an increase of almost 275 percent over the previous year's, does not reflect the true picture.


Loans are usually written-off at the end of the year, and the state-owned bank did not have a functioning board in the last three months of 2012. As a result, mass write-offs had to be done in 2013 to make up for the previous year's.


Efforts to recover the amount though are ongoing, he said. Last year, the bank recovered Tk 130 crore, which went directly to their income.


A high official of Sonali Bank echoed the same, adding that the bank recovered Tk 436 crore from the written-off loans in the last three years.


The practice of writing off loans started in 2003, with Tk 30,728 crore loans written off until December 31 last year. Banks make provisioning against the amount, and when the loans are recovered they boost the income and profitability.

 Source:The Daily Star

20
Nutrition and Food Engineering / ঝাল সবজী কেক
« on: March 24, 2014, 04:29:48 PM »
উপকরণ:

    ফুলকপি ১/২ কাপ ছোট করে কাটা
    গাজর কুচি ১/২ কাপ
    পেঁপে কুচি ১/২ কাপ
    মটরশুঁটি ১/২ কাপ
    বাঁধাকপি ১/২ কাপ
    শিম ১/২ কাপ ছোট করে কাটা
    ক্যাপসিকাম ১ টা ছোট করে কাটা
    ধনেপাতা পরিমাণ মতো
    পেঁয়াজ ফালি ১/২ কাপ
    ডিম ৪ টা
    ময়দা ১ কাপ
    গোলমরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ
    কাঁচামরিচ কুচি ২ টেবিল চামচ
    বাটার ২৫০ গ্রাম
    ঘি ১/২ কাপ
    বেকিং পাউডার ১ চা চামচ
    লবণ পরিমাণ মতো
    লেবুর রস ১ চা চামচ
    ভ্যানিলা এসেন্স ৪ ফোঁটা

প্রণালী:

    প্রথমে সব সবজী একটি বাটিতে ঢেলে পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ কুচি, ক্যাপসিকাম, গোলমরিচ গুঁড়া, ধনেপাতা দিয়ে মাখিয়ে নিতে হবে।
    আরেকটি পাত্রে ডিমের সাদা অংশ লেবুর রস দিয়ে ভালো করে ফাটিয়ে নিতে হবে।
    অন্য একটি পাত্রে ময়দা, বেকিং পাউডার ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর এতে একটু একটু করে ডিমের সাদা অংশ মিশাতে হবে।
    এরপর গলানো বাটার, ঘি, ভ্যানিলা এসেন্স ও ডিমের হলুদ অংশ একসাথে মিশিয়ে নিতে হবে।
    সবগুলো মিশ্রণ সবজীর বাটিতে ঢেলে পরিমাণ মতো লবণ দিয়ে ভালোভাবে মাখাতে হবে।
    মাখানো হয়ে গেলে একটি ওভেন-প্রুফ কেকের বাটিতে ঘি মাখিয়ে তার উপর ফয়ের পেপার অথবা সাদা কাগজ বিছিয়ে তাতে সবজী মিশ্রণ ঢেলে দিতে হবে। ৩৫০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় নর্মাল ওভেনে ২৫/৩০ মিনিট বেক করতে হবে অথবা গ্যাসের চুলায় হালকা আঁচে ননস্টিক ফ্রাই প্যানেও আপনি তৈরি করতে পারেন সবজী কেক।

আপনি আপনার পছন্দ মতো যেকোন সবজী দিতে পারেন এই সবজী কেকে।

21
ব্ল্যাক হেডস হওয়ার আগেই-যদি একটু সচেতন থাকা যায় তবে খুব সহজেই এ ধরনের সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব। ব্ল্যাক হেডস এক ধরনের ব্রন যার ওপর কোন পর্দা থাকে না। যা বাতাসের সাথে অক্সিডায়েস হয়ে কালো বর্ণ ধারন করে। ব্ল্যাকহেডস মুলত তৈলাক্ত ত্বকে বেশী হয় কারণ তৈলাক্ত ত্বকের লোমকুপের গোড়ায় ময়লা আটকায় বেশী। ময়লা জমাই ব্ল্যাক হেডস এর মূল কারণ।

    নিয়মিত মুখ পরিষ্কার: প্রতিদিন অন্তত দুই বার মুখ পরিষ্কার করতে হবে। এতে ত্বকের ময়লা দূর হয়, যে তেল পরিষ্কার লোমকূপের মুখ বন্ধ করে আছে, তা সরে যায়।

    স্ক্রাব ব্যবহার: সপ্তাহে একবার ভালো করে স্ক্রাবার দিয়ে মুখ স্ক্রাব করতে হবে। প্রতিদিন ব্যবহারের জন্য মাইল্ড স্ক্র্যাব ত্বকের পক্ষে ভালো। ঘরোয়া উপায়ে ফেসওয়াশের সাথে চিনি মিশিয়ে ব্যবহার করলে স্ক্রাবারের মতো উপকার পাওয়া যায়। স্ক্র্যাব ম্যাসাজের পর ত্বক নরম হয়ে যায়। তখন চাপ দিয়ে মুছে নিলে ব্ল্যাক হেডস বের হয়ে আসে।

    আলাদা তোয়াল: মুখ মোছার জন্য আলাদা তোয়ালে ব্যবহার করুন। কারণ মুখের ত্বক শরীরের ত্বকের চেয়ে অনেক বেশি সংবেদনশীল।

    ভাপ নেওয়া: একটা গামলায় ধোঁয়া ওঠা গরম পানি নিয়ে মাথার চারপাশে তোয়ালে দিয়ে ঢেকে তার ওপর মুখ রাখে গরম ভাপ নিতে, ভাপ নেওয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে গামলা থেকে মুখের দূরত্ব যেন কমপক্ষে এক হাত থাকে। গরম ভাপ ব্ল্যাক হেডসের মুখ খুলতে সাহায্য করে আর খুব সহজে ব্ল্যাক হেডস পরিষ্কার করা যায়।

প্যাক ব্যবহার

    নাকের পাশে বা ত্বকের যে কোনো জায়গায় ব্ল্যাক হেডস হলে সেটা কখনই চাপ দিয়ে বের করার চেষ্টা করবেন না। আতপ চালের গুঁড়োর সঙ্গে মসুর ডাল বাটা লাগালে এর থেকে মুক্তি পাবেন।

    টমেটো, আলু ও শসার রস সমপরিমাণে মিশিয়ে ফ্রিজে রেখে তুলায় দিয়ে ব্যবহার করুন।

    সমপরিমাণ দারচিনির গুঁড়া এবং লেবুর রসের পেস্ট সারা রাত লাগিয়ে রেখে সকালে ধুয়ে নিতে পারেন। ব্ল্যাক হেডস দূর হবে।

    দই, ডিম, মধু ও সামান্য পরিমাণ হলুদ এক সঙ্গে মিশিয়ে নাকের উপর লাগিয়ে রাখুন ও মিনিট দশেক পর ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে সব সময় নাকের উপর ও দু’পাশ পরিষ্কার থাকবে। সহজে কোনো ছোপ বা ব্ল্যাক হেডস হবে না।

    আলু কেটে নিয়ে এটাকে ভালোভাবে পেস্ট করে নিতে হবে। এবার রস সহ এটাকে ব্লাকহেডস আক্রান্ত স্থানে লাগাতে হবে। ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে দ্রুত ব্লাকহেডস দূর হয়।

    কয়েকটা মেথি পাতা নিয়ে একে ভালভাবে পানি দিয়ে পেস্ট করে নিন। এরপর একে নাকের আশেপাশে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। ১৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। নিয়মিত ব্যবহার করলে ব্ল্যাক হেডস কখনই আপনার ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট করবে না।


22
শিশু কিশোরদের জন্য খুব সম্ভবত এর চেয়ে ভালো কোন শিক্ষাবাণী আমাদের বাংলা সাহিত্যে আর উচ্চারিত হয়নি যা কিনা তার অন্তঃসত্তাকে পরিস্ফুটিত করার জন্য,এক অমোঘ নিয়ামক হিসাবে কাজ করবে। আত্মবিশ্বাস একজন মানুষের বেঁচে থাকার জন্য পানি বাতাস এর মতই অত্যন্ত জরুরি এবং তাঁর মানব সত্তার জন্য অপরিহার্য। যুগ যুগ ধরে যে সকল মানুষের মহৎ অবদানে আজকের মানবজাতি,তাঁদের প্রত্যেকেরই ছিল অসীম আত্মবিশ্বাস। আর একজন মানুষকে আত্মবিশ্বাসী করে গড়ে তোলার জন্য শিশুকালের চেয়ে বোধ করি আর কোন ভাল সময় নেই।এখন প্রশ্ন জাগতে পারে কিভাবে গড়ে তুলবেন আপনার শিশুকে আত্মবিশ্বাসী। এর জন্য কি কোন কোচিং সেন্টার আছে? আছে কোন প্রাইভেট টিউটর?

উত্তরটা খুব সহজ। আছে,আর সেটা হল মা এবং বাবা। আপনার শিশুকে আত্মবিশ্বাসী করে গড়ে তুলতে আপনার চেয়ে আর কোন বড় প্রতিষ্ঠান এ জগতে নেই। আসুন দেখি নিচের ছোট ছোট কাজগুলো কি আসলেই খুব কঠিন হবে আপনার সন্তানের জন্য করার--

আপনার শিশুর স্কুলের প্রথম বছরটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে যদি আপনার শিশুকে তাঁর নিজের জু্তার ফিতে বাঁধা শিখিয়ে দিতে পারেন তাহলে তাঁর যে মানুষিক দৃঢ়তা তৈরি হবে তা হয়তো আপনি বা আমরা কেউই কল্পনাও করতে পারব না। একবার ভাবতে পারেন স্কুলে কখনো তার জুতার ফিতে খুলে গেলে সে যদি আর দশটা শিশুর সামনে নিজে নিজেই তার ফিতে বাঁধতে পারে তাহলে তার নিজের উপর আত্মবিশ্বাস কোথায় গিয়ে ঠেকবে।

স্কুলের পড়ার ব্যাগ আপনি নিজে না গুছিয়ে আপনার শিশুকে করতে দিন। আপনি শুধু খেয়াল রাখুন সে ঠিক ঠাক বই খাতা নিচ্ছে কি না এতে ছোটবেলা থেকেই মানসিকভাবে গোছানো হয়ে গড়ে উঠবে।

ক্লাসে ফার্স্ট বা সেকেন্ড হলো কি না সেটা আসলে শিশুর জন্য কোন গুরুত্বপূর্ণ ব্যপার না,তাই সে ক্লাসে কি পারলো আর কি পারল না সেটা নিয়ে খুব একটা উদ্বিগ্ন না হয়ে সে তার স্কুল্টা উপভোগ করছে কিনা সে দিকে নজর দেওয়া তার শারীরিক এবং মানসিক উভয়ের জন্যই ভালো।

বাচ্চারা তার খেলনা নষ্ট করবে এটাই স্বাভাবিক। এজন্য তাকে বকাঝকা না করে বোঝানোর চেষ্টা করুন। সবচেয়ে ভালো হয় যদি তার ভিতরে খেলনাগুলোর যত্ন নেওয়ার বোধ সৃষ্টি করা যায়। খেলার পরে তার খেলনাগুলো আপনি বা কাজের লোককে দিয়ে না গুছিয়ে তাকে দিয়েই খেলার ছলে গুছিয়ে ফেলার চেষ্টা করুন।প্রথমদিক হয়তো কাজ হবে না। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে আপনার শিশুটি দেখবেন দায়িত্ববান হয়ে উঠেছে।

স্বামী স্ত্রী এর মধ্যে দাম্পত্যে কলহ হবে এটাই স্বাভাবিক তবে লক্ষ্য রাখবেন আপনার শিশুটি যেন এর বলি না হয়। তার বাবা-মা এর মধ্যকার সম্পর্ক সে যেন সব সময় উপলব্ধি করে মধুর,যা তার ভবিষ্যৎ ব্যক্তিগত জীবনে সুখের ছায়া ফেলবে।

ভিক্ষুক বা কোথাও কোন কিছু দান করার সময় যতটা পারেন আপনার শিশুকে সাথে রাখতে,এতে তার মন উদার হবে। পৃথিবীকে সে আরও বেশী ভালবাসতে শিখবে।

আপনার শিশুর মতামতকে তার সামনে তুচ্ছতাচ্ছিল্য না করে এমনভাবে বিষয়টি নিয়ে কথা  বলুন যেন সে নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে। এতে তার আত্মশ্রদ্ধা বাড়বে।

সপ্তাহে অন্তত একটি দিন এবং ছুটির দিনগুলোতে আপনার শিশুকে একটু প্রকৃতির কাছাকাছি নিয়ে যান। তাকে ছেড়ে দিন খোলা হাওয়ায়,স্পর্শ করান মাটিকে।ধরতে দিন ফুলের উপর বসা রঙ্গিন প্রজাপ্রতিটি। দৌড় দিতে দিন,দিতে দিন ঝাঁপ।দেখবেন প্রকৃতির সান্নিধ্য আপনার শিশুর মাঝে এক অপূর্ব ভালো লাগার স্নিগ্ধতার ছাপ ফেলে যাবে যা আপনি হাজার বা লক্ষ টাকা খরচ করেও কোন সুপার সপে পাবেন না।

মোটামুটি পড়তে এবং লিখতে পারলে তাকে তার ব্যক্তিগত ডায়েরি লেখার বা আঁকার ব্যাপারে উৎসাহিত করুন।এতে সে নিজেকে নিয়ে ভাবতে শিখবে,অনুভব করতে শিখবে। নিজের কাছে আত্মসমালোচনার দ্বার হবে উন্মুক্ত।

পাঠ্যপুস্তকের বাইরে মজার মজার বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।এতে সে পুরো পৃথিবী নতুন করে চিনতে শিখবে।


23
আপনি যদি নিয়মিত চুলে ব্লো-ডাই, হেয়ার স্ট্রেটনার, রোলার ব্যবহার ও পার্ম করে থাকেন তাহলে আপনার চুল রুক্ষ হতে বাধ্য। তবে এসব ছাড়াও সঠিক পরিচর্যার অভাবে চুলে রুক্ষভাব আসতে পারে।

নিয়মিত চুলের পরিচর্যা করতে থাকলে উজ্জ্বল ও সিল্কি চুল পেতে বেশি সময় লাগবে না আপনার। রুক্ষ ভাব দূর করতে চেলে যা করতে পারেন,
শ্যাম্পু নির্বাচনে সতর্ক হউনঃ

প্রতিদিন শ্যাম্পু করা চুলের রুক্ষভাবের জন্য দায়ী। চুল পরিষ্কার রাখা অবশ্যই জরুরী তবে এর জন্য প্রতিদিন অথবা দিনে একের অধিকবার শ্যাম্পু করা ঠিক নয়। কারণ শ্যাম্পুতে এমন কিছু ক্লিনিং এজেন্ট থাকে যা চুলের উজ্জ্বলতা কমিয়ে দেয় ও চুলে তেলের স্বাভাবিক পরিমাণ কমিয়ে দেয় যা চুলের আর্দ্রতা বজায় রাখে। তাই প্রতিদিন শ্যাম্পু না করে দুই দিন পর পর শ্যাম্পু করার অভ্যাস করুন । প্রত্যেকবার শ্যাম্পু দেয়ার পর কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। লক্ষ্য রাখবেন শ্যাম্পু যেন স্কাল্পে (চুলসমেত ত্বক) না লাগে।

শ্যাম্পু নির্বাচনে PH এর পরিমাণ লক্ষ্য করুন। শুষ্ক চুলের জন্য শ্যাম্পু তে PH এর পরিমাণ ৪.৫-৬.৭ থাকা উচিত। PH এর পরিমাণ শ্যাম্পুর বোতলের পিছনে দেয়া থাকে। অনেকে বেবি শ্যাম্পু ব্যবহার করে এটা ভেবে যে বেবি শ্যাম্পু চুলের জন্য ক্ষতিকর নয়। কিন্তু বেবি শ্যাম্পুতে PH এর পরিমাণ থাকে অত্যধিক যা শুষ্ক চুলের জন্য খুব ক্ষতিকর। কারণ বেবি শ্যাম্পু তে ক্ষারের পরিমাণ বেশি থাকে। যেসব শ্যাম্পু অম্লীয় সেসব শ্যাম্পু শুষ্ক চুলের জন্য খুব ভালো।

কন্ডিশনার নির্বাচনে সতর্ক হউনঃ
এমন কন্ডিশনার বাছাই করুন যাতে এলকোহল এর পরিমাণ অল্প বা শুন্য। এলকোহল যুক্ত কন্ডিশনার চুলের রুক্ষভাব বাড়িয়ে দেয়। আপনার প্রডাক্ট এ এলকোহল আছে নাকি জানার জন্য বোতলের পিছনের লেবেল পড়ে দেখুন। লেবেল পড়ে যদি বুঝতে না পারেন তাহলে কন্ডিশনার এর গন্ধ শুকেও বুঝতে পারবেন এতে এলকোহল এর পরিমাণ কেমন। যেসব কন্ডিশনার এর গন্ধ মৃদু সেগুলোতে এলকোহল কম থাকে।

চুল আঁচড়ানোর সময় সাবধান হউনঃ
শুষ্ক চুল খুব সাবধানে আঁচড়াতে হয়। কারণ শুষ্ক চুলে খুব সহজেই জট বেঁধে যায় এই কারণে আঁচড়াতে গেলে চুলের ডগা ফেঁটে যায় ও চুল পড়ে যায়। তাই চুল আস্তে আঁচড়াবেন ও স্নান করার পর চুল ভেজা থাকা অবস্থায় চুল আস্তে আঁচড়িয়ে জট খুলে নেবেন। প্রয়োজনে চুলে হেয়ার সিরাম ব্যবহার করবেন। লিভন ( Livon ) একটি কার্যকরী সিরাম। সময় পেলে চুলে বিলি কেটে নিবেন আঙ্গুল দিয়ে। এটি চুলের জন্য উপকারী। বিলি কাটলে চুলের তেলগ্রন্থি ভালো কাজ করে।

গরম তেল ব্যবহার করুনঃ
হেয়ার এক্সপার্টরা চুলের রুক্ষভাব দূরীকরনের জন্য হট-অয়েল ট্রিটমেন্ট এর কথা বলেন। হট-অয়েল ট্রিটমেন্ট চাইলে বাসায়ই করতে পারবেন। এর জন্য তেল হাল্কা গরম করে চুলে ১০ মিনিট লাগিয়ে রাখার পর তোয়ালে গরম পানি তে ভিজিয়ে মাথায় পেঁচিয়ে রাখুন ৫ মিনিট। এরপর চুল শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

সঠিক চিরুনী নির্বাচন করুনঃ
চুল এমন চিরুনী দিয়ে আঁচড়াবেন যার ডগা নরম হবে। যেসব চিরুনীর ডগা একটু বাঁকানো সেগুলো চুল আঁচড়ানোর জন্য ভালো।

ভিনেগার ব্যবহার করুনঃ
ভিনেগার চুলের উজ্জ্বলতা বাঁড়াতে ও চুলের রুক্ষতা দূর করতে সাহায্য করে। এটি চুল ক্লিনসিং এর কাজ ও করে। চুল ধোয়ার সময় পানিতে কয়েক ফোঁটা ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এরপর সেই ভিনেগার মিশ্রিত পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। ভিনেগার খুশকি দূরীকরণেও সাহায্য করে। সপ্তাহে ৪ দিন ভিনেগার নিয়ে স্কাল্পে ১০ মিনিট মেসেজ করুন ও পরে শ্যাম্পু করে ফেলুন।

উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য ডিমের ব্যবহার করুনঃ
কুসুম গরম পানিতে ডিম ভালো মত ফাটিয়ে সেটি স্কাল্পে (চুল সহ) লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট। এর পর কুসুম গরম পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। ৩ টি ডিম, ২ টেবিল চামচ জলপাই তেল ( Olive Oil ), ১ চা চামচ ভিনেগার মিশিয়ে চুলে ৩০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এটি ডিপ কন্ডিশনিং এর কাজ করবে। ৩০ মিনিট পর চুলে শ্যাম্পু করুন।

 

24
সব ধরনের চুলেরই রয়েছে নিজস্ব সৌন্দর্য। অনেকে কোঁকড়া চুলকে ঝামেলা মনে করে রিবন্ডিং করেন। চুল রিবন্ডিং করলে অন্তত ৬ মাস বা এক বছর চুল সোজা থাকে। স্ট্রেইটচুলের সুবিধা হলো খুব সামান্যতেই গোছানো লাগে দেখতে। কিন্তু চুল রিবন্ডিং করার পর যদি আপনি মনে করেন চুল রিবন্ডিং করে ফেলেছি আর যত্ন নেওয়ার প্রয়োজন নেই তাহলে আপনি অনেক বড় ভুল করছেন। কারণ রিবন্ডিং করার পর চুলের যত্ন ঠিকভাবে না নিলে চুলের ক্ষতি অনেক বেশি হয়। অনেকেই অভিযোগ করেন রিবন্ডিং করার পর চুল ঙেভে যাচ্ছে, রুক্ষ হয়ে পড়ে যাচ্ছে। আসলে এটা হচ্ছে চুলের সঠিক যত্ন না নেওয়ায় জন্য।

    হেয়ার ট্রিটমেন্ট: চুল রিবন্ডিং করার তিন দিন পর অবশ্যই একটা হেয়ার ট্রিটমেন্ট নিতে হবে। এরপর প্রতি মাসে একটা করে ট্রিটমেন্ট নিন। রিবন্ডিং চুলের জন্য অ্যারোমা ট্রিটমেন্ট আদর্শ। এতে চুল পড়া বা চুল ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না।

    তেল দেওয়া: চুলে নিয়মিত তেল ব্যবহার করুন। প্রতি সপ্তাহে অন্তত ২ দিন তেল দিয়ে চুল ম্যাসাজ করুন। চুল ভেঙে গেলে সপ্তাহে একবার হট অয়েল ম্যাসাজ করুন।

    চুল আঁচড়ানো: দিনে অন্তত ৩ বার চুল আঁচড়ে নিন, এতে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে। চুল আঁচড়ানোর সময় মোটা দাঁতের চিরুনী ব্যবহার করুন।

    চুল বাঁধা থেকে বিরত থাকা: রিবন্ডিং করার পর কমপক্ষে প্রথম একমাস চুল বাঁধা উচিৎ না। এতে চুল ভেঙে যায়। হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহারেও চুলের ক্ষতি হয়।

    স্টিম নেওয়া: গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে আধা ঘণ্টা চুল পেঁচিয়ে রেখে শ্যাম্পু করুন। চুলের রুক্ষ ভাব কমবে।

    শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার: চুলের উজ্জ্বলতা বাড়াতে এবং মসৃণ করতে শ্যাম্পু করার পর এক মগ পানিতে কয়েক ফোঁটা ভিনেগার অথবা এক চামচ মধু মিশিয়ে সেই পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। শ্যাম্পু করার পর অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। রিবন্ডিং চুলের জন্য আলাদা শ্যাম্পু কন্ডিশনার পাওয়া যায়। সেগুলো ব্যবহার করুন।

    প্যাক লাগানো: চুলের আগা ফেটে গেলে আগা কেটে ফেলার পর চুলে প্রোটিন প্যাক, ডিপ কন্ডিশনিং কিংবা হেয়ার স্পা করতে পারেন। খুশকির সমস্যা বাড়লে মাথার স্ক্যাল্পে লেবু বা পেঁয়াজের রস লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন।

    পুষ্টিকর খাবার: নিয়মিত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ চুলের যেকোন সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে। বেশি করে ফল ও সবজি আয়রন, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, সমৃদ্ধ খাবার যেমন গাজর, পাকা টমেটো, আমলকী, কিউই, পালং শাক, এলোভেরা, শসা খাওয়া উচিৎ এবং যথাসম্ভব জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।


25
গরমের সময় মেকআপ খুব নিয়ে ঝামেলায় পরতে হয় অনেকেরই। তাই গরমের সময় বেশি মেকআপ না করাই ভালো। হালকা মেকআপে আপনি যেমন সারাদিন সতেজ থাকবেন সেই সাথে মেকআপ গলে গিয়ে আপনার সাজটাকে নষ্ট করে দিতে পাড়বে না।
মুখে হালকা ময়েশ্চারাইজার অথবা ফেইস সিমার লাগিয়ে নিলেই আপনার স্কিনে একটা উজ্জ্বল সজীব ভাব চলে আসবে। ন্যাচারাল লুকেই মেয়েদের সব চেয়ে সুন্দর লাগে।
গরমের দিনে ওটারপ্রুফ মাস্কারা এবং আই লাইনার ব্যবহার করা উচিত। এতে করে মুখে তেল জমলে অথবা ঘামলে আপনার মাস্কারা এবং আইলাইনার ছড়িয়ে পরবে না।
লিপিস্টিকের বদলে লিপগ্লস অনেক বেশী সুবিধাজনক। ব্যবহার করাটাও অনেক সহজ। যখন তখন যেখানে সেখানে এটা ব্যবহার করা যায়।
ভারী মেকআপের পূর্বে অবশ্যই প্রাইমার দিয়ে নিতে হবে। প্রাইমারকে বলা হয় বেইজ মেকআপ। প্রীমার মেকআপ এবং আই শ্যাডোকে ত্বকে ভালো করে বসতে সাহায্য করে এবং গরমে গলে যাওয়ার থেকে বিরত রাখে।
গরমে লিকুইড ফাউন্ডেশানের চেয়ে ফাউন্ডেশান প্রেসড পাউডার ব্যবহার করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। এতে ত্বক ঘামালেও দেখতে প্রাণবন্ত দেখাবে। কারণ গ্রীষ্মকালে এমনিতেই ত্বক ঘর্মাক্ত থাকে তার উপর দিয়ে লিকুইড ফাউন্ডেশান ব্যবহার করলে তা গলে গিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে।
ব্যাগে টিস্যু পেপার রাখতে ভুলবেন না। ঘেমে গেলে টিসু পেপার দিয়ে মুছে ফেলুন চট করে।
গরমের দিন রোদে যদি সানগ্লাসটাই না পরলেন তাহলে যেন সাজটাই অপরিপূর্ণ মনে হয়। তাই গ্রীষ্মকালে ফ্যাশনের অন্যতম অনুষঙ্গ হচ্ছে সানগ্লাস। এছাড়াও গরমের দিনে সূর্যের তাপ ও ধুলাবালি থেকে চোখকে রক্ষা করতে সানগ্লাসের বিকল্প কোন কিছু হতে পারে না।


26
BBA Discussion Forum / Re: Govt giving student loan for IT outsourcing
« on: March 20, 2014, 01:14:04 PM »
good initiative by the govt.

27
Business Administration / Imports soar despite higher yields
« on: March 20, 2014, 01:08:25 PM »
Rice imports are surging despite higher production in the past three harvesting seasons of aman, aus and boro. Imports rose 19 times to 3.71 lakh tonnes between July 2013 and March 6 this year, from 18,900 tonnes in the same period a year ago, according to the food ministry.
Government officials said imports rose as rice prices were low on the international market due to higher production and exports particularly from India.
Currently, the export price of Indian parboiled rice is at $410 each tonne on the international market, whereas the wholesale price of the same quality rice remains over $430 a tonne in Bangladesh, according to food ministry data.
"The price difference between the domestic and international markets encouraged imports by the private sector," an official of the food ministry said, asking not to be named.
India released a higher amount of rice from its stock which helped contain the prices on the international market, he said.
"This has also helped Bangladesh rein in its prices," he said.
Last year, boro output rose 1 percent to 187.7 lakh tonnes compared to the previous year. Aus production went up 8 percent to 23.2 lakh tonnes in the last harvesting season from 21.58 lakh tonnes in the previous season.
Production of aman, harvested in November-December last year, increased 1 percent to 130.2 lakh tonnes from 128.9 lakh tonnes in the previous year, according to preliminary estimates by Bangladesh Bureau of Statistics.
The food ministry official said the quantity of imports is insignificant compared to the total domestic production.
"Neither there is a production shortfall nor a glut," he said.
However, importers blamed the rise in imports on the lower-than-expected yields of aman, depreciation of the India rupee against the dollar and a supply disruption due to political unrest in the run-up to the January 5 national election.
Sarwar Alam Kazol, a rice importer in Naogaon, said many traders imported rice to cash in on the supply disruption during the political instability.
"Imports rose as there was a demand in the local market," said Nurul Islam, a rice miller and importer in Naogaon.
"Many farmers increased aromatic rice farming area in the last aman season. It has led to a fall in production of rice used for parboiling," he said.
The Department of Agricultural Extension has set a target of rice production at 189.2 lakh tonnes for the current boro season.

 

28
The central bank offered monetary incentives to banks to join its national payment switch (NPS), in efforts to give it a boost. From April 1, a card issuing bank will give only Tk 20 to the ATM-installer-bank for each interbank transaction; the rate is Tk 25 at present, Bangladesh Bank said in a notice. But no card issuing bank will be allowed to charge a customer more than Tk 10 for each transaction, down from as much as Tk 25 at the moment.
BB has taken the initiative to strengthen NPS in order to facilitate interbank electronic payments originating from different delivery channels—automated teller machines, point of sales, internet, and mobile applications.
The main objective of NPS is to create a common platform among the existing shared switches already built-up by different private sector operators.
NPS will facilitate the expansion of the card based payment networks substantially and promote e-commerce throughout the country.
The central bank launched NPS in December 2012 with a $5 million financial support from the World Bank, but only three banks—Dutch-Bangla, Southeast and Pubali—have so far joined the payment switch.
Most other banks use Q-cash or Dutch-Bangla payment gateways.
The volume of transactions using an ATM booth stood at Tk 100,000 crore in 2012, up from the previous year's Tk 68,000 crore, according to data from BB. Of the 47 scheduled banks (which does not include the nine new banks), 40 provide ATM services. An ATM booth owning bank can charge Tk 5 from a client for a balance inquiry or mini statement, according to the notice.
“This move will encourage banks to set up more ATM booths, which will ultimately help expand banking services to a wider segment of people,” the central bank said.
The central bank said the advantages of this new payment platform are enormous and e-commerce will spread across the country. Even then, BB will not charge a penny from the customers, it said.
Once all banks in Bangladesh join the NPS, a customer using a credit or debit card of any bank will be able to draw cash from any ATM and POS in the country. Transaction costs will significantly go down as the transactions will be routed through the NPS instead of Visa, Master or Amex card networks abroad.
Moreover, clients will be able to make purchases with cards through the internet and web portals within the country.

29
রেসিপিঃ
উপকরণ
ময়দা – ১৫০ গ্রাম
বেকিং পাউডার – ১ চা চামচ
সয়াবিন তেল – আধা কাপ
লবন – স্বাদ মতো
গোল মরিচের গুঁড়া – আধা চা চামচ
শুকনা মরিচের গুঁড়া – আধা চা চামচ
রসুন কুচি – ২ চা চামচ
সিদ্ধ মুরগীর মাংস – আধা কাপ ( ছোট টুকরা করা )
ক্যাপসিকাম কুচি – আধা কাপ
চীজ – আধা কাপ
তরল দুধ – ২ টেবিল চামচ

প্রনালী-
-চিজ ছাড়া অন্য সব উপকরন এক সাথে মিশিয়ে কেকের মতো ব্যাটার তৈরি করে নিন।
-মাফিন প্যানে তেল বা মাখন মাখিয়ে গ্রিজ করে রাখুন ।
-এবার মাফিন প্যানের অর্ধেক ব্যাটার দিয়ে ভরে দিন আর বাকি অর্ধেক চিজ কুচি দিয়ে ভরে দিন । প্রি হিটেড ওভেনে ১৮০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ২০ মিনিট বেক করে নিন ।
-পরিবেশন করুন গরম গরম।

*recipe source: priyo.com

30
প্রায় সবার বাসাতেই নিয়মিত যেই ফলটি আনা হয় তা হলো কলা। কলা খেতে সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুণেও ভরপুর। তাই কলার কদর সবার কাছে বেশি। কিন্তু বাজার থেকে কলা কিনে আনার পর একটি সমস্যায় আমাদের সবাইকেই পড়তে হয়। আর তা হলো বাড়িতে আনার পর কয়েক ঘন্টার মধ্যেই কলা দ্রুত অতিরিক্ত পেকে যায়। আর এই সমস্যার কারণে কখনো বেশি কলা কিনে ফেললেই বিপদ। কলা দ্রুত পেকে নষ্ট হওয়া রোধ করার আছে একটি সহজ উপায়। এর জন্য লাগবে কেবল স্কচ টেপ।

বাজার থেকে কলা কিনে আনার পর অতিরিক্ত যে কলা থেকে যাবে সেগুলোর দ্রুত পাকা রোধ করতে প্রথমে কলার কাঁদি থেকে প্রতিটি কলা আলাদা করে ফেলুন। এরপর প্রতিটি কলার উপরের ডাঁটে শক্ত করে পাতলা স্কচটেপ পেঁচিয়ে দিন। এমন ভাবে স্কচটেপ পেঁচিয়ে দিন যেন সহজে বাতাস ঢুকতে না পারে। তাহলে কলা অপেক্ষাকৃত ধীরে পাকবে এবং তাজা থাকবে।

সৌজন্যে -প্রিয়.কম

Pages: 1 [2] 3 4 ... 7