Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Reza.

Pages: 1 ... 44 45 [46] 47 48 ... 53
676
" Alone alone all all alone - alone in a wide wide sea."

677
Permanent Campus of DIU / Re: Balance in our life.
« on: April 21, 2017, 10:21:42 PM »
Many thanks to you for the compliments.

678
Thanks for repeating.

"I am ok you are ok" is the theme of assertive people.

679
Textile Engineering / Some places remained the same since long time
« on: April 21, 2017, 09:30:30 PM »
৭ - ৮ বছর আগের কথা। জুট ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে কিছু স্টাডি করতে চেয়েছিলাম। একটি জুট ইন্ডাস্ট্রিতে খুব সহজেই অনুমতি পাওয়া গেল। শুধু তাই নয় যেদিন সেখানে যেতাম দুপুরের লাঞ্চও রেডি থাকতো।
আমার শুক্র ও শনিবারে ইউনিভার্সিটি বন্ধ থাকতো। শনিবারে সকালে উত্তরা থেকে সোজা চলে যেতাম ডেমরা পার হয়ে। ফ্যাক্টরিতে ঢুকে দুপুর পর্যন্ত বিভিন্ন মেশিন ও ক্যালকুলেশন নিয়ে আলাপ করতাম অনেকের সাথে। ভাল লাগতো সেই সব পুরানো দিনের মানুষদেরকে। আমি রেগুলার ক্লাস নেই। অনেক ক্ষেত্রেই জুটের প্রায় সব কিছুই পড়ানোও এর অংশ। কিন্তু এই পুরানো দিনের মানুষেরা আমাকেও প্রায় স্টুডেন্টদের মত শেখাতে চাইতো। একজনের কথা মনে আছে যিনি আমাকে সাথে সাথে লিখে নিতে বলতেন। ভাল লাগত তাদের এই আন্তরিকতা।
প্রথম দিনই চোখ আটকে গেল ওই জুট ফ্যাক্টরির রেস্ট হাউসের প্রতি। বহু আগে তৈরি হয়েছিল সেটা। পুরানো আসবারপত্র ও বিশাল বিশাল রুম সেখানে।
যাই হোক নিজের জন্য কিছু ডাটা সংগ্রহ করার পর আর কাজে আগ্রহ থাকলো না। তার পরও যেতাম সেখানে। শীতলক্ষ্যা নদীর পাশ দিয়ে নৌকা ও বারজের যাওয়া আসা দেখতাম। আর জুট ফ্যাক্টরি ঘুড়ে ঘুড়ে পুরানো দিনের বিল্ডিং ও শেড গুলো দেখতাম। পুরা ফ্যাক্টরিতে রেল লাইন বসানো। ফ্যাক্টরির জিনিস পরিবহণ করা হত এগুলো দিয়ে। এখন সব পরিত্যাক্ত হয়ে পড়ে আছে। রিপেয়ার শপের বিশাল শেড।
শখ মিটিয়ে নস্টালজিয়া উপভোগ করতাম - যদিও আমার নিজের কোন স্মৃতি সেখানে নাই। সত্যি বলতে ওখানে যারা চাকুরী করত তাদের দেখে কিছুটা ঈর্ষাই হত। কি সুন্দর জায়গায় তারা থাকে। যেখানে রুমের ছাদ অনেক উপরে। আসবারপত্র গুলো কম করে হলেও ৪০ - ৪৫ বছরের পুরানো। জানালা ও দরজা গুলো বিশাল বিশাল। পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে নদী। মানুষের কোলাহল নাই। খুব ইচ্ছা জাগত রাতে সেখানে থেকে যেতে। আমি আমার খোলা চোখেই যেন সেই পুরানো সময় দেখতে পেতাম।
মনে হত আমি টাইম মেশিনে করে চলে গেছি সেই সময়ে যখন আমার জন্মই হয় নাই।
কিন্তু বিকালে আবার ফিরে আসতে হত যান্ত্রিক জীবনে। যেখানে পরিবর্তন হয় প্রতি মুহূর্তে। সব কিছুই হিসেব করে কাটছাঁট করা। নাই বাড়তি কোন স্পেস। সময় যেখানে ছুটে চলে সময়েরও আগে।

680
৭ - ৮ বছর আগের কথা। জুট ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে কিছু স্টাডি করতে চেয়েছিলাম। একটি জুট ইন্ডাস্ট্রিতে খুব সহজেই অনুমতি পাওয়া গেল। শুধু তাই নয় যেদিন সেখানে যেতাম দুপুরের লাঞ্চও রেডি থাকতো।
আমার শুক্র ও শনিবারে ইউনিভার্সিটি বন্ধ থাকতো। শনিবারে সকালে উত্তরা থেকে সোজা চলে যেতাম ডেমরা পার হয়ে। ফ্যাক্টরিতে ঢুকে দুপুর পর্যন্ত বিভিন্ন মেশিন ও ক্যালকুলেশন নিয়ে আলাপ করতাম অনেকের সাথে। ভাল লাগতো সেই সব পুরানো দিনের মানুষদেরকে। আমি রেগুলার ক্লাস নেই। অনেক ক্ষেত্রেই জুটের প্রায় সব কিছুই পড়ানোও এর অংশ। কিন্তু এই পুরানো দিনের মানুষেরা আমাকেও প্রায় স্টুডেন্টদের মত শেখাতে চাইতো। একজনের কথা মনে আছে যিনি আমাকে সাথে সাথে লিখে নিতে বলতেন। ভাল লাগত তাদের এই আন্তরিকতা।
প্রথম দিনই চোখ আটকে গেল ওই জুট ফ্যাক্টরির রেস্ট হাউসের প্রতি। বহু আগে তৈরি হয়েছিল সেটা। পুরানো আসবারপত্র ও বিশাল বিশাল রুম সেখানে।
যাই হোক নিজের জন্য কিছু ডাটা সংগ্রহ করার পর আর কাজে আগ্রহ থাকলো না। তার পরও যেতাম সেখানে। শীতলক্ষ্যা নদীর পাশ দিয়ে নৌকা ও বারজের যাওয়া আসা দেখতাম। আর জুট ফ্যাক্টরি ঘুড়ে ঘুড়ে পুরানো দিনের বিল্ডিং ও শেড গুলো দেখতাম। পুরা ফ্যাক্টরিতে রেল লাইন বসানো। ফ্যাক্টরির জিনিস পরিবহণ করা হত এগুলো দিয়ে। এখন সব পরিত্যাক্ত হয়ে পড়ে আছে। রিপেয়ার শপের বিশাল শেড।
শখ মিটিয়ে নস্টালজিয়া উপভোগ করতাম - যদিও আমার নিজের কোন স্মৃতি সেখানে নাই। সত্যি বলতে ওখানে যারা চাকুরী করত তাদের দেখে কিছুটা ঈর্ষাই হত। কি সুন্দর জায়গায় তারা থাকে। যেখানে রুমের ছাদ অনেক উপরে। আসবারপত্র গুলো কম করে হলেও ৪০ - ৪৫ বছরের পুরানো। জানালা ও দরজা গুলো বিশাল বিশাল। পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে নদী। মানুষের কোলাহল নাই। খুব ইচ্ছা জাগত রাতে সেখানে থেকে যেতে। আমি আমার খোলা চোখেই যেন সেই পুরানো সময় দেখতে পেতাম।
মনে হত আমি টাইম মেশিনে করে চলে গেছি সেই সময়ে যখন আমার জন্মই হয় নাই।
কিন্তু বিকালে আবার ফিরে আসতে হত যান্ত্রিক জীবনে। যেখানে পরিবর্তন হয় প্রতি মুহূর্তে। সব কিছুই হিসেব করে কাটছাঁট করা। নাই বাড়তি কোন স্পেস। সময় যেখানে ছুটে চলে সময়েরও আগে।

681
Textile Engineering / Re: In our life waiting never ends.
« on: April 20, 2017, 09:32:16 PM »
Thank you for your comments.

682
কমেন্টসের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

683
Permanent Campus of DIU / I tried to write some poetry.
« on: April 17, 2017, 12:13:41 AM »
১. (পরাজিত সপ্নচারি)

যে নদীর স্বপ্ন চোখে ভাসে - কেন যেন মনে হয় তার পাশ দিয়েই তো হেটে চলেছি। শুধু ছোঁয়া যাচ্ছে না।
যে সুর মনের মধ্যে বেজে চলে - অস্পস্ট ভাবে শুনি দূর থেকে আসা সেই সুরের মূর্ছনা। কিন্তু কখনোই স্পষ্ট হয় না।
মায়াবি রোদের আলোয় হেটে চলি। কখনো বা জ্যোৎস্নার আলোয় বসে পড়ি - শুনি হায়েনার ডাক। নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে থাকি হিংস্র শ্বাপদ সংকুল বনানীতে।
দূর থেকে শুধুই সমুদ্রের শব্দ শোনা যায়। কত কাছে মনে হয়। জানি খুজে কোন লাভ নাই। কিংবা কখনো বা বৃষ্টির শব্দ ভেসে আসে। ভেজা মাটির গন্ধ পাওয়া যায়। তার পরও তৃষ্ণা থেকে যায়।
কখনো নিঃশব্দ জনসমুদ্রের মাঝে হেটে চলি। যে নীরাবতা খান খান হয়ে চূর্ণ হয়ে যাবে শুধু একটি দীর্ঘশ্বাসের শব্দে। কখনো ভারবাহী পশুর কষ্ট, কখনো খাঁচায় বন্দি পাখির আর্তনাদ, কখনো বা খরায় পুরে যাওয়া গাছের অঙ্গারের বেদনা অনুভব হয়। বুঝি যে আমি একা নই। ছায়া গুনলে সংখ্যায় হবে অজশ্র।
কষ্ট গুলোকে মনে হয় খালি চোখেই দেখা যায়। তাদের গোনাও যায়। তাই গুনে চলি অক্লান্ত। কখনো বা তারাই ঝকঝক করে উঠে। মনে হয় কিছু ভুল কষ্ট গোনা হয়েছে। ঝুলিটা ফেলে দেই ওই সৈকতে। আমিও ফিরে চলি ঘরে। শুন্য হাতে।

২.

কোন কোন দিন মনের উপর ছায়া পড়ে।
যেদিন সূর্য কর্কশ ভাবে জেগে উঠে। সব কিছুরই ছায়া পড়ে মাটিতে।
মনে হয় লুকানোর কোন পথ নাই। যতই লুকাই না কেন তার স্পস্ট ছায়া পড়ে জানান দিয়ে যায় তারা আছে আসেপাশেই।
কখনো বা খুশি খুশি ভাব কখনো বা কৌতুক কখনো বিরক্তি। কিন্তু স্পষ্টই দেখা যায় মনের উপরের ছায়াটি।
বসে একঘেয়ে সুরে শোনা যাবে ছায়াটির ক্রন্দন। কখনো বা মৃদু তালে নেচে চলে ছায়াটি। শুধু আমি আর মনের ছায়া। আর কেউ নাই চারিপাশে।
যতক্ষণ সূর্যের আলো থাকে - দেখে যাই আপন ছায়াকে। ছায়ার মাঝে খুজে পাই সব ক্ষোভ অপমান আর জ্বালা।
ছায়া ছাড়া কে থাকে? সারাজীবন নীরবে সে দেখে চলে সব।
পানিতে ছায়া পড়ে শুকিয়ে নিয়ে যায় চোখের সব জল। দেওয়ালে ছায়া পড়ে জানান দিয়ে যায় গন্ডি এর মাঝেই। কখনোবা ছায়া অনুকরণ করে চলে নিষ্ঠুর ভাবে। হাস্যকর মনে হয় নিজেকে।
ছায়াকে যখন পিছনে ফেলি - সে চলে পিছু পিছু।
হেটে চলি তার পিছু - দূর থেকে দূরে সরে যায় সে। কি এক দুর্বোধ্য আশায় ধরতে চাই আপন ছায়াকে। এতো কাছে তবু মনে হয় কত দূরে।
অক্লান্ত আমি খুজে চলি আমার ছায়া। রাতের আধারে চাঁদের আলোয় আবারও স্পস্ট হয়। দেখতে পাই কিছু রাত জাগা মানুষ। যাদের পথ দেখায় তাদের ছায়া। কি এক দুর্বোধ্য আশায় অনুসরণ করে চলে কি এক মরিচিকার।
আলো মিলাবার সাথে সাথে চলে যাবে ছায়া। হয়ত স্বপ্নের দেশে।
কোথায় তা কেউ জানেনা।
কিন্তু নিশ্চিত আছে - আছে তাই মনের উপর ছায়া পড়ে। প্রতিদিন।


(আমার ফেসবুক পোস্ট থেকে)

684
Textile Engineering / Actually we all are alone in this human crowd.
« on: April 15, 2017, 12:11:02 AM »
ছোটবেলায় আমার বড় দুই ভাই বোন স্কুলে যেত। আমি সকাল থেকে দোতালার বারান্দায় ঘুড়ে বেড়াতাম। তখন আমার জীবনে আমার জগত বলতে আমার ভাই বোন ও বাবা মা।
এর পর আমিও স্কুলে ভর্তি হলাম। তৈরি হল আমার নিজের বলয়। স্কুলে নিজের সহপাঠীরা ও বাসায় আমার পরিবার।
আমার স্কুল পরিবর্তন হল। পুরানো বন্ধুদের বিদায় দিয়ে নতুন বন্ধুদের সার্কেল তৈরি হল। এর পর কলেজ ইউনিভার্সিটি পার হলাম। নতুন নতুন সার্কেলে আসলাম। পুরানো সার্কেল গুলো তখন শুধুই স্মৃতি।
মাঝে আমার ভাই বোনদের নিজেদের পরিবার হল। আমার সার্কেল থেকে ভিন্ন হয়ে গেল তাদের সার্কেল। আমারও নিজের নতুন সার্কেল নিজের জগত তৈরি হল।
এইভাবেই আমরা স্কুলের বন্ধুদের বিদায় দিয়ে কলেজের বন্ধুদের সার্কেলে যাই। তারপর কলেজের বন্ধুদের বিদায় দিয়ে ইউনিভার্সিটির বন্ধুদের সার্কেলে যাই। পরিবারেও সবাই যার যার আলাদা সার্কেলে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
এইভাবে ক্রমাগত আমরা এক সার্কেল থেকে আরেক সার্কেলের মানুষের সাথে ভ্রমণ করি।
সব গুলোই আমাদের সার্কেল। আবার কোনটাতেই আমরা স্থায়ী নই। আমরা কেবল এক সার্কেল থেকে আরেক সার্কেলে ভ্রমণ করে চলি। একাই।
এই বিশাল জনসমুদ্রে আসলেই আমরা বড় একা।

685
ছোটবেলায় আমার বড় দুই ভাই বোন স্কুলে যেত। আমি সকাল থেকে দোতালার বারান্দায় ঘুড়ে বেড়াতাম। তখন আমার জীবনে আমার জগত বলতে আমার ভাই বোন ও বাবা মা।
এর পর আমিও স্কুলে ভর্তি হলাম। তৈরি হল আমার নিজের বলয়। স্কুলে নিজের সহপাঠীরা ও বাসায় আমার পরিবার।
আমার স্কুল পরিবর্তন হল। পুরানো বন্ধুদের বিদায় দিয়ে নতুন বন্ধুদের সার্কেল তৈরি হল। এর পর কলেজ ইউনিভার্সিটি পার হলাম। নতুন নতুন সার্কেলে আসলাম। পুরানো সার্কেল গুলো তখন শুধুই স্মৃতি।
মাঝে আমার ভাই বোনদের নিজেদের পরিবার হল। আমার সার্কেল থেকে ভিন্ন হয়ে গেল তাদের সার্কেল। আমারও নিজের নতুন সার্কেল নিজের জগত তৈরি হল।
এইভাবেই আমরা স্কুলের বন্ধুদের বিদায় দিয়ে কলেজের বন্ধুদের সার্কেলে যাই। তারপর তাদের বিদায় দিয়ে ইউনিভার্সিটির বন্ধুদের সার্কেলে যাই। পরিবারেও সবাই যার যার আলাদা সার্কেলে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
এইভাবে ক্রমাগত আমরা এক সার্কেল থেকে আরেক সার্কেলের মানুষের সাথে ভ্রমণ করি।
সব গুলোই আমাদের সার্কেল। আবার কোনটাতেই আমরা স্থায়ী নই। আমরা কেবল এক সার্কেল থেকে আরেক সার্কেলে ভ্রমণ করে চলি। একাই।
এই বিশাল জনসমুদ্রে আসলেই আমরা বড় একা। 

686
Textile Engineering / We react according to our originality.
« on: April 12, 2017, 11:54:46 PM »
কোন ঘটনা ঘটলে একেক মানুষ একেক রকম ভাবে রিয়াক্ট করে। ধরেন রাস্তায় কোন দুর্ঘটনা ঘটলো। কেউ কেউ আছেন যারা সাথে সাথে সাহায্য করতে এগিয়ে যাবেন। আবার কেউ হয়ত এটাকে উটকো ঝামেলা মনে করে এড়িয়ে যাবেন। আর কেউ বা দুর্ঘটনাটির জন্য কে দায়ী - এই তাত্ত্বিক আলোচনায় জড়িয়ে যাবেন।
আবার একটি সুন্দর ফুল দেখলে কেউ হয়ত ফুলটি ছিঁড়ে নিতে চান। আবার কেউ হয়ত কিভাবে গাছটি জোগার করবেন সেটা নিয়ে ভাবেন।
অর্থাৎ একই ঘটনায় বা পরিবেশে একেক জন একেক ভাবে রিয়াক্ট করেন।
এর পিছনের কারণ হল যার যার নিজস্বতা।
গরম পানিতে আলু সিদ্ধ হয়ে নরম হয়ে যায়।
আবার একই গরম পানিতে ডিম সিদ্ধ হয়ে শক্ত হয়ে যায়।
কিন্তু চা পাতা গরম পানিকে সুবাসিত করে তোলে।

আলু ডিম ও চা পাতা একই পরিবেশে একেক রকম রিয়াক্ট করে তাদের নিজস্বতা অনুযায়ী।

687
Permanent Campus of DIU / We react according to our originality.
« on: April 12, 2017, 11:54:03 PM »
কোন ঘটনা ঘটলে একেক মানুষ একেক রকম ভাবে রিয়াক্ট করে। ধরেন রাস্তায় কোন দুর্ঘটনা ঘটলো। কেউ কেউ আছেন যারা সাথে সাথে সাহায্য করতে এগিয়ে যাবেন। আবার কেউ হয়ত এটাকে উটকো ঝামেলা মনে করে এড়িয়ে যাবেন। আর কেউ বা দুর্ঘটনাটির জন্য কে দায়ী - এই তাত্ত্বিক আলোচনায় জড়িয়ে যাবেন।
আবার একটি সুন্দর ফুল দেখলে কেউ হয়ত ফুলটি ছিঁড়ে নিতে চান। আবার কেউ হয়ত কিভাবে গাছটি জোগার করবেন সেটা নিয়ে ভাবেন।
অর্থাৎ একই ঘটনায় বা পরিবেশে একেক জন একেক ভাবে রিয়াক্ট করেন।
এক পিছনের কারণ হল যার যার নিজস্বতা।
গরম পানিতে আলু সিদ্ধ হয়ে নরম হয়ে যায়।
আবার একই গরম পানিতে ডিম সিদ্ধ হয়ে শক্ত হয়ে যায়।
কিন্তু চা পাতা গরম পানিকে সুবাসিত করে তোলে।

আলু ডিম ও চা পাতা একই পরিবেশে একেক রকম রিয়াক্ট করে তাদের নিজস্বতা অনুযায়ী।

 

688
Permanent Campus of DIU / In our life waiting never ends.
« on: April 09, 2017, 11:17:47 PM »
কখন ছুটি হবে? কখন বাজবে সেই ঘন্টা? ছোটবেলার পাঠশালার ওই শাসন ভেঙ্গে আনচান করতো যে মনটা।
সেই ছোটবেলায় শুরু হয় আমাদের অপেক্ষা করা। আস্তে আস্তে বড় হই আমরা। জীবনের একটি পর্বের সার্থক শেষের সাথে সাথে শুরু হয় আরেকটা পর্বের। যদিও অপেক্ষার ধরন পাল্টায় কিন্তু সেই অপেক্ষাই তো। কখনো অর্থনৈতিক সামর্থ্য অর্জনের কখনো বা পাঠ্যক্রমের শেষের অপেক্ষা। কখনো মাস শেষে স্যালারির অপেক্ষা, কখনো দীর্ঘ ছুটির অপেক্ষা। কখনো রাত শেষে ভোরের অপেক্ষা বা কখনো দিন শেষে অবসর সময়ের অপেক্ষা।
আমাদের জীবনে অপেক্ষার কোন শেষ নাই।

689
Textile Engineering / In our life waiting never ends.
« on: April 09, 2017, 11:14:38 PM »
কখন ছুটি হবে? কখন বাজবে সেই ঘন্টা? ছোটবেলার পাঠশালার ওই শাসন ভেঙ্গে আনচান করতো যে মনটা।
সেই ছোটবেলায় শুরু হয় আমাদের অপেক্ষা করা। আস্তে আস্তে বড় হই আমরা। জীবনের একটি পর্বের সার্থক শেষের সাথে সাথে শুরু হয় আরেকটা পর্বের। যদিও অপেক্ষার ধরন পাল্টায় কিন্তু সেই অপেক্ষাই তো। কখনো অর্থনৈতিক সামর্থ্য অর্জনের কখনো বা পাঠ্যক্রমের শেষের অপেক্ষা। কখনো মাস শেষে স্যালারির অপেক্ষা, কখনো দীর্ঘ ছুটির অপেক্ষা। কখনো রাত শেষে ভোরের অপেক্ষা বা কখনো দিন শেষে অবসর সময়ের অপেক্ষা।
আমাদের জীবনে অপেক্ষার কোন শেষ নাই।

690
Thank you for your comments.

Pages: 1 ... 44 45 [46] 47 48 ... 53