Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Mashud

Pages: 1 2 3 [4] 5 6 ... 14
47
১. গরম কালে বেশি কেমিক্যালের ব্যবহারে ত্বকে প্রভাব পড়ে। চেষ্টা করুন অরগ্যানিক সাবান, অরগ্যানিক ফেস ওয়াশ ব্যবহার করতে। স্নানের সময় আয়ুর্বেদিক সাবান ব্যবহার করুন। গরমে ঘামের ফলে শরীরে জমা ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া দূর হবে। ফল বা নিম জাতীয় ফেস ওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন দিনে ২ বার।

২. গরম কালে সতেজ থাকার সবথেকে বড় উপায় প্রচুর জল খাওয়া। সারাদিন ফলের রস, ডাব খেতে থাকুন। এর ফলে শরীরে জলের সমতা বজায় থেকে স্বাস্থ্য সতেজ লাগবে। যার প্রভাব পড়বে আপানরা চেহারাতেও।

৩.গরমে সবথেকে বেশি সমস্যা হয় অতিরিক্ত ঘামের কারণে। অতিরিক্ত ঘামের ফলে শরীর থেকে জল বেরিয়ে গিয়ে ক্লান্ত লাগে শরীর। অনেকে আবার ভোগেন অতিরিক্ত ঘামের দুর্গন্ধে। ঘাম ও দুর্গন্ধের হাত থেকে রেহাই পেতে ডায়েটে রাখুন প্রচুর শাকসবজি ও ফল। বিশেষ করে শশা। গরম কালে নিয়মিত ফল, শশা খাওয়ার ফলে ঘাম কমবে, জল তেষ্টাও কম পাবে। ঘামের দুর্গন্ধও কম হবে।

৪. গরম কালে সুতির জামা কাপড় পরার চেষ্টা করুন। গরমে সুতির থেকে ভাল ফেব্রিক আর কিছুই হতে পারে না। সুতি শুধু হালকা নয়, শরীরের পক্ষেও ভাল। সেইসঙ্গেই খেয়াল রাখুন হালকা রঙের জামা কাপড় পরার দিকে। সাদা বা যে কোনও হালকা শেড পরলে গরম কম লাগবে। চেহারায় ফ্রেশনেসও থাকবে।

৫. গরম কালে ব্যাগে রাখুন রোজ ওয়াটার স্প্রে, অ্যালোভেরা জেল, ওয়েট টিস্যু জাতীয় জিনিস। যখনই ক্লান্ত লাগবে ওয়েট টিস্যু দিয়ে মুখ মুছে নিয়ে রোজ ওয়াটার স্প্রে করে নিন বা অ্যলোভেরা জেল লাগিয়ে নিন।

৬. সকালে বের হবার আগে গোসল সেরে নিন। এতে আপনি যেমন নিজেকে পাবেন ফুরফুরে মেজাজে তেমনি কাজের শুরুতেই দিনটা শুরু হবে প্রাণচঞ্চলভাবে। গোসলের পানিতে একফোঁটা গোলাপজল মিশিয়ে নিতে পারেন, এটি আপনাকে প্রশান্তি দেবে।

৭.সকালের নাস্তায় ভারী তেলচর্বি খাবার না রেখে হালকা পানীয় যেমন কমলার জুস কিংবা মিল্ক সেক রাখতে পারেন। এটি আপনাকে একদিকে যেমন মুখরোচক খাবার দিচ্ছে তেমনি আপনার শরীরকে দেচ্ছে সারাদিনের এনার্জি।

৮.সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি অনুষঙ্গ। আপনার পার্স ব্যাগে কিংবা পকেটে আপনি খুব সেহজেই এটি বহন করতে পারেন। গরমে ঘামে খসখসে কাপড় ব্যবহার না করাই ভালো। এতে চামড়ায় লালচে দাগ পরে যায় এবং সাথে সাথে এলার্জিজনিত সমস্যাও দেখা দিতে পারে তাই গরমে হাত-মুখ মোছার কাপড় ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করুন।

৯.গরমের শুরুতে হালকা রঙের কাপড় পরার অভ্যাস গড়ে তুলুন। সাদা রঙের কাপড় এই হালকা গরমে বেশি পরতে পারেন, তবে কালো রঙের কাপড় ব্যবহার না করাই ভালো। কাপড় ব্যবহারের সময় কাপড়টি সম্পূর্ণ সুতি কি না তার দিকে কেনার সময় লক্ষ রাখুন।

১০.এই সময় চুল বেঁধে রাখা চুল ছেড়ে রাখার থেকে ভালো। এতে আপনার গরম তুলনামূলকভাবে কম লাগবে। এই গরমে কোথাও যেতে খোঁপা কিংবা পলিটেইল খুব সহজেই আপনার সঙ্গে মানিয়ে যাবে।

48
Textile Engineering / Re: Painful silence.
« on: June 23, 2018, 06:28:15 PM »
thanks

49
গ্রীষ্মেকালে গরম লাগবেই। তবে এ সময় শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে খেতে পারেন নানান রকম ফল। গরম লাগলেই এই লেখায় আলোচিত খাবারগুলি খেয়ে ফেলবেন। তাহলেই দেখবেন গরমকে আপনি নিমেষে হারিয়ে দিতে পারছেন।জেনে নিন শরীর ঠাণ্ডা রাখতে পারে কোন কোন খাবার-

১. ডাব : এতে রয়েছে প্রাকৃতিক ইলেকট্রোলাইটস, যা শরীরে পানির মাত্রা ঠিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে শক্তি বাড়াতেও সাহায়তা করে। তাই গরমকালে প্রতিদিন কম করে একটা ডাব খেতেই হবে।

২. শসা : পানি ও আঁশ থাকার কারণে গরমকে হারাতে শসার কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। শুধু তাই নয় এতে প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন থাকার কারণে এটি খেলে শরীর ঠাণ্ডা তো হয়ই, সেই সঙ্গে ক্লান্তিও দূর হয়।

৩. আইসড টি: যারা চা-প্রেমী তাদের জন্য উপযোগী পানীয় আইসড টি। নিজের পছন্দের চা বানিয়ে তা ঠাণ্ডা করে বরফ কুচি মিশিয়ে পান করুন। গরমে লেবু, স্ট্রবেরি, কমলা ইত্যাদি দিয়ে তৈরি চা বেশ উপযোগী।

৪. মিন্ট পাতা : শরীর ঠাণ্ডা রাখতে মিন্ট পাতার কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। তাই গরমকালে খাবারের সঙ্গে মিন্ট পাতা মিশিয়ে খেলে শরীর ভালো থাকে। প্রসঙ্গত, ডালে বা দইয়ে মিন্ট পাতা দিয়ে খাওয়া যেতে পারে। অথবা চাটনি বানিয়েও খেতে পারেন।

৫. লেবুর পানি : তেষ্টা মেটাতে কোল্ড ড্রিংকস না খেয়ে এবার থেকে লেবুর পানি খাওয়া শুরু করুন। গরমের সময় শরীরকে তাজা রাখতে এটির কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে।

৬. নারিকেলের পানি: গরমের দিনে তৃষ্ণা মেটাতে নারিকেলপানির জুড়ি নেই। এই প্রাকৃতিক সুস্বাদু পানীয় রক্তের ইলেট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং এতে শরীর ঠাণ্ডা থাকে। তাছাড়া নারিকেলের শাঁসে আছে প্রচুর আঁশ, প্রাকৃতিক এনজাইম, আয়রন, সোডিয়াম, পটাশিয়াশ-সহ আরও বেশ কিছু খনিজ উপাদান। তাই নারিকেল খাওয়া গরমে বেশ উপকারী।

৭.সবুজ শাক-সবজি : এই ধরনের খাবারে আঁশ এবং পানির মাত্রা খুব বেশি পরিমাণে থাকে। তাই তো প্রতিটা খাবারের সঙ্গে অল্প করে সবজি খেলে শরীরে পানির মাত্রা কমে যাওয়ার আশঙ্কা কমে। সেইসঙ্গে শরীরও চাঙা হয়ে ওঠে।

৮. দই : গরমকালের সবথেকে শ্রেষ্ঠ খাবার হলো টক দই। কারণ এতে এমন কিছু উপাদান থাকে, যা শরীরকে চনমনে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

৯. তরমুজ : কোন ফলে পানির মাত্রা বেশি থাকে? তরমুজে! একদম ঠিক বলেছেন। তাই তো গরমকালে এই ফলটি খাওয়া মাস্ট। কারণ গরমের সময় মাত্রাতিরিক্ত ঘাম হয়। ফলে শরীর থেকে প্রচুর পানি বেরিয়ে যায়। আর এমনটা হলেই ডিহাইড্রেশনের আশঙ্কা বাড়ে। তরমুজে থাকা পানি মানবদেহের এই পানির ঘাটতি দূর করে।

১০. হালকা খাবার খান : গরমকালে খাবার হজম হতে সমস্যা হয়। তাই এই সময় হালকা খাবার খাওয়াই শ্রেয়। বেশি ঝাল-মশলা দেওয়া খাবার এড়িয়ে চললেই দেখবেন খুব সহজেই গরমকে ডজনখানেক গোল দিয়ে দিতে পেরেছেন। প্রসঙ্গত, এই সময় শরীর ঠিক রাখতে আঁশসমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খেতে হবে।

 

মরিচ: স্বাদে ঝাল। তবে মরিচ শরীর ঠাণ্ডা রাখে। শুনতে অবাক লাগলেও কথা সত্যি। মরিচে থাকা ক্যাপসাইসিন উপাদান শরীরের রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি করে। এতে শরীরে ঘাম হয়। আর ঘামই শরীরের বাড়তি তাপ কমিয়ে শরীর ঠাণ্ডা করে আনতে সাহায্য করে।

পেঁয়াজের রস: হিট স্ট্রোক এড়াতে বেশ উপযোগী ঘরোয়া টোটকা পেঁয়াজের রস। এক চামচ পেঁয়াজের রস পান করলে, অতিরিক্ত সূর্য তাপের কারণে শরীর ও মস্তিষ্কের যে কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেগুলো সেরে উঠতে থাকে। তাছাড়া শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে আনতে বুকের উপর খানিকটা পেঁয়াজের রস লাগিয়ে রাখা যেতে পারে। গরমে সালাদের সঙ্গে পেঁয়াজ খাওয়া বেশ উপকারী।

ফলের তৈরি পপসিকল: বাজার থেকে ললি বা আইসক্রিম না কিনে ঘরেই বিভিন্ন মৌসুমি ফল ব্লেন্ড করে পপসিকল তৈরি করে নিন। স্ট্রবেরি, আম, নারিকেলের পানি, তরমুজ ইত্যাদি মিলিয়ে ফ্রিজের বরফ জমার ফ্রেমে দিয়ে জমিয়ে নিন। সঙ্গে দিতে পারেন কমলার সুগন্ধি বা আদার রস। ঠাণ্ডায় অল্প জমে আসতেই প্রতিটি খোপে কাঠি গুঁজে দিতে পারেন।

50
গ্রীষ্মকালীন ফল আম। নানা গুণে ভরপুর সুস্বাদু এই আমকে বলা হয় ফলের রাজা। পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। তবে পুষ্টিবিদরা বলেন, পাকা হোক কাঁচা হোক যেভাবেই খাওয়া হোক না কেন আম খুবই উপকারী। চলুন জেনে নেয়া যাক এনডিটিভিতে প্রকাশিত আমের কিছু উপকারিতা-

১. শ্বাসকষ্ট থেকে দূরে রাখে

সম্প্রতি একটি গবেষণায় দেখা গেছে শরীরে ভিটামিন সি-এর মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করলে এমন রোগের প্রকোপ কমে যেতে সময় লাগে না। আর আম হলো ভিটামিন সি-এর ভান্ডার। তাই তো এই ফলটি নিয়মিত খাওয়া শুরু করলে শ্বাসকষ্ট থেকে রেহাই মিলে।

২. গর্ভবতী নারীদের জন্য উপকারি

একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে গর্ভবতী নারীরা যদি নিয়মিত এই ফল খাওয়া শুরু করেন, তাহলে দেহের ভেতরে আয়রন, ভিটামিন এ, সি এবং বি৬-এর ঘাটতি দূর হয়। ফলে গর্ভাবস্থায় কোনো ধরনের শারীরিক সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারে না।

৩. ব্রণ সমস্যায় কার্যকারী

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, ত্বকের পরিচর্যায় এই ফলটিকে কাজে লাগালে ব্রণের সমস্যা তো কমেই, সেই সঙ্গে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে আম দিয়ে বানানো ফেস মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে সারা মুখে ভালো করে আম লাগিয়ে মাসাজ করতে হবে। তারপর ১০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে মুখ।

৪.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

আমের ভেতরে থাকা বিটা-ক্যারোটিন এবং ক্যারোটেনয়েড শরীরে প্রবেশ করার পর রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থাকে এতটাই শক্তিশালী করে তোলে যে ছোট-বড় কোনো রোগই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না।

৫. হজম শক্তি বাড়ায়

আমের ভেতরে বিশেষ এক ধরনের এনজাইম রয়েছে, যা দ্রুত খাবার হজমে সাহায্য করে।

৬. চোখের জন্য উপকারী

আমে বিদ্যমান ভিটামিন এ চোখের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তাই নিয়মিত আম এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

৭. খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে

আমে উপস্থিত ফাইবার, পেকটিন এবং ভিটামিন সি, কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পলন করে। সেই সঙ্গে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়।

৮. ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ে

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে সপ্তাহে ৩-৪ বার আমের রস দিয়ে যদি ভালো করে ত্বকের মাসাজ করা যায়, তাহলে ত্বকের ভেতরে পুষ্টির ঘাটটি যেমন দূর হয়, তেমনি ত্বকের বন্ধ হয়ে যাওয়া ছিদ্রগুলোও খুলতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়তে শুরু করে।

৯. ক্যান্সার রোগকে দূরে রাখে

আমে থাকা কুয়েরসেটিন, আইসোকুয়েরসেটিন,অ্যাস্ট্রাগেলিন ফিসেটিন, মাথাইল গ্যালেট প্রভৃতি উপাদানগুলো কোলোন, ব্রেস্ট, লিউকেমিয়া এবং প্রস্টেট ক্যান্সারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

১০. শরীরে অ্যাসিডের ভারসাম্য বজায় থাকে

আমের মধ্যে থাকা টার্টেরিক, ম্যালিক এবং সাইট্রিক অ্যাসিড শরীরের ভেতরে ‘অ্যালকালাইন ব্যালেন্স’ ঠিক রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। শরীর সুস্থ রাখতে অ্যাসিডের ভারসাম্য ঠিক রাখাটা জরুরি।

51
রাস্তায় চলতে গেলে কখনো কখনো কুকুরে তাড়া করে। গভীর রাতে বা খুব ভোরে ফাঁকা রাস্তায়ও কুকুরের মুখোমুখি হতে পারেন। তখন কী করবেন? অনেকেই হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে পড়েন। তাদের জন্য আজ থাকছে কুকুর থেকে বাঁচার সহজ কিছু পথ—

১. ভয় পাবেন না। যথাসম্ভব নির্বিকার থাকুন। তাহলে কুকুরটিও আপনার প্রতি আগ্রহ হারাবে।

২. দৌড়োনোর চেষ্টা করবেন না। তাতে কুকুরটিও উত্তেজিত হবে।

৩. হাঁটার গতি কমিয়ে দিন। প্রয়োজনে একেবারে থেমে যান। কুকুরটি শান্ত হলে ধীরে ধীরে যান।

৪. কুকুরের দিকে পাশ ফিরে দাঁড়ান। তাতে কুকুরটির মনে আপনাকে নিয়ে ভয় তৈরি হবে কম।

৫. কুকুরটির সঙ্গে সরাসরি চোখাচোখি করবেন না। না হলে কুকুরটি আরো হিংস্র হয়ে উঠতে পারে।

৬. দু’হাত বুকের কাছে মুড়ে রাখুন।

৭. হাতে কিছু থাকলে অন্যদিকে ছুড়ে দিন। কুকুরটি সেদিকে ছুটবে।

৮. হাতে কিছু না থাকলে মাটি থেকে মিছামিছি কিছু কুড়ানোর ভঙ্গি করে অন্যদিকে ছুড়ে দিন।

৯. স্পষ্টভাবে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে কুকুরটিকে বলুন, ‘যা’ কিংবা ‘না’।

১০. আপনি যথাযথ আচরণ করলে সচরাচর কুকুরের কাছ থেকে ভয়ের কিছু নেই।

53
পুষ্টি উপাদানে ভরপুর একটি ফল হলো কাঁঠাল। কাঁঠালে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। এটি ত্বকের বার্ধক্য রোধ করে এবং ত্বকের সুরক্ষায় সাহায্য করে।

কাঁঠালে প্রচুর পরিমানে ফাইবার এবং অল্প পরিমানে ক্যালরি থাকে। এজন্য এটি হজমের সহায়ক। সেই সঙ্গে ওজন কমাতে বেশ কার্যকরী।

প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি এবং প্রোটিন থাকায় কাঁঠাল শক্তির ভালো উৎস। এতে থাকা স্বাস্থ্যকর চিনি এবং কার্বোহাইড্রেট দেহে শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

কাঁঠালে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

এটি শ্বাসযন্ত্রের জন্য বেশ উপকারী। এতে থাকা প্রাকৃতিক নানা উপাদান শরীরে অ্যালার্জির প্রকোপ কমায়। এটি অ্যাজমা রোগীদের জন্যও উপকারী।

কাঁঠালে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।

এতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগশিয়াম থাকায় এটি হৃৎস্পন্দন স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। ফলে ঘুমও ভালো হয়। যাদের ইনসোমিয়া বা ঘুমের সমস্যা আছে তারা ঘুমাতে যাওয়ার আগে কাঁঠাল খেতে পারেন। উপকার পাবেন।

এছাড়া ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ এবং চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কাঁঠাল কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। সূত্র : অর্গানিক ফ্যাক্টস।

54
Textile Engineering / Re: Writer's block - to some it is a pain.
« on: June 06, 2018, 11:28:12 AM »
I am also agree with you.

55
মাছ, শবজি কিংবা ঈদের সময় মাংস কাটতে গিয়ে হাত কেটে ফিনকিনি দিয়ে রক্ত বের হতে পারে। যা মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে থাকে। এমন সময় দ্রুত রক্তপাত বন্ধের প্রয়োজন পড়ে। এই পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে শিখে নিন, কিভাবে সহজে এবং ঘোরোয়া উপায়ে রক্তপাত বন্ধ করবেন।

১. বরফ: রক্তপাত বন্ধের সহজলভ্য একটি উপায় হল বরফ। কেটে যাওয়া স্থানে কয়েকটি বা একটি বরফের টুকরো চেপে ধরে রাখুন। কিছুক্ষণ পরেই দেখতে পাবেন রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে গেছে।

২. কফি পাউডার: সকালের ঘুম ভাঙ্গার পর এক কাপ কফি দিয়ে অনেকেই দিন শুরু করেন। এই কফির গুঁড়ো রক্তপাত বন্ধ করতে বেশ কার্যকর। যে স্থানে রক্ত পড়ছে সেখানে খানিকটা কফির গুঁড়ো ছিটিয়ে দিন। দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যে রক্তপাত বন্ধ হয়ে গেছে।

৩. টি ব্যাগ: হঠাৎ করে হাত বা পা কেটে গেলে সেই জায়গায় ব্যবহৃত টি ব্যাগ অথবা নতুন টি ব্যাগ ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে লাগিয়ে রাখুন। কিছুক্ষণের মধ্যে রক্তপাত বন্ধ হয়ে যাবে। এবং কাঁটা জায়গায় ঠান্ডা ধরণের অনুভূতি দেবে।

৪. লবণ পানি: লবণ পানি ভাল প্রাকৃতিক প্রতিষেধক । কিছু পানির মধ্যেএক চিমটি লবণ দিয়ে দিন। এবার কাঁটা হাতটি পানিতে ডুবিয়ে রাখুন। প্রথমে একটু জ্বালাপোড়া করবে। কিন্তু কিছুক্ষণ পর রক্তপাত বন্ধ হয়ে যাবে।

৫. হলুদের গুঁড়ো: রান্নাঘরে সবচেয়ে সহজলভ্য উপাদান হল হলুদ। এই হলুদ গুঁড়ো দিয়ে খুব সহজে রক্ত বন্ধ করা যায়। হলুদ হল প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক। কাটা স্থানে কিছু পরিমাণ হলুদের গুঁড়ো লাগিয়ে নিন। দেখবেন রক্তপাত বন্ধ হয়ে গেছে। সূত্র : প্রিয় ডটকম।

58
I think, its very difficult way in our country.

59
Textile Engineering / Re: Technical textile used in medical.
« on: May 30, 2018, 02:51:23 PM »
thanks

Pages: 1 2 3 [4] 5 6 ... 14