Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Tanvir Shifat

Pages: [1] 2
1
‘ইওর টাইম’ নামে নতুন একটি ফিচার চালু করেছে ফেসবুক। এই ফিচারের সাহায্যে ফেসবুকে ব্যয় করা সময়ের পরিমাণ জানা যাবে। অর্থাৎ একজন গ্রাহক ফেসবুকে গড়ে কত সময় ব্যয় করেছেন তা জানতে পারবেন ফিচারটির মাধ্যমে।

ফেসবুকের পাশাপাশি ইনস্টাগ্রামেও ইওর টাইম ফিচার চালু হয়েছে। প্রযুক্তিভিত্তিক কয়েকটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম গ্রাহকদের অনেকে এখনও এই ফিচার ব্যবহার করতে পারছেন না। তবে শিগগিরই এটা সবার জন্য উন্মুক্ত করা হবে। এ সম্পর্কে ফেসবুক এক ব্লগপোস্টে জানায়, ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে দ্রুতই এই আপডেটটি যুক্ত করা হবে।
ফেসবুকে কতটুকু সময় ব্যয় করেছেন তা জানবেন যেভাবে (যদি আপনি ইওর টাইম ফিচারটি পেয়ে থাকেন)-

*ফেসবুক অ্যাপে প্রবেশ করুন
*সেটিংস অপশনে যান

এবার ইওর টাইমে ক্লিক করতে হবে:
এক্ষেত্রে আপনি একটি গ্রাফ দেখতে পাবেন। এই গ্রাফে বার আকারে ব্যয় করা সময়ের পরিমাণ দেওয়া আছে নির্দিষ্ট একটি দিনে সব মিলিয়ে কতটুকু সময় ফেসবুকে ব্যয় হয়েছে তা জানতে চাইলে ওই দিনের বারে ক্লিক করতে হবে এই ফিচারে দৈনিক ফেসবুক ব্যবহারের পরিমাণ বা সীমা ঠিক করে দেওয়া যাবে।
ওই ‘ঠিক করা সময়’ পার হলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংকেত দেবে ইওর টাইম ফিচার।

2
Accounting – The Language of Business / TOP 10 HIGH PAYING ACCOUNTING JOBS
« on: September 03, 2018, 02:28:11 PM »
Find out about the Top 10 Highest Paying Accounting Careers and what they do:



1. CHIEF FINANCIAL OFFICER (CFO) :
Chief Financial Officer – the CFO – is one of the highest levels of authority and responsibility an accountant can aspire to. To become a CFO, an accountant must have the highest level of expertise, experience, and excellence – a long-standing track record of leadership and results. The larger and more complex an organization, the more crucial the role of a CFO becomes, as a centralized source of authority around all things money in the company. In other words, the buck stops with the CFO.

Median Salary: 10,764,141 BDT
Education Level: Master’s

2. Financial Controller :
A company’s controller is the chief accounting officer and heads the accounting department. The controller is responsible for the company’s financial statements, general ledger, payroll, accounts payable, accounts receivable, budgeting and tax compliance.

Average Salary: 9,598,899 BDT

3. CMA (Certified Management Accountant):

The CMA is responsible to assess both accounting and administrative controls and prepare reports for the management team regarding corporate compliance and internal policies and procedures.

Average Salary: 9,491,772 BDT

4. FINANCE DIRECTOR:

If you’re climbing the ladder to CFO, you’re very likely to stop off in the office of Finance Director for a while. The Finance Director is usually just under the VP of Finance in the chain of command, working more directly with managers and employees to develop plans. Because people who reach the level of Finance Director have many years of experience, a Finance Director can expect to have a lot of latitude for developing their own procedures and best practices; if they get results, top brass will be happy.

Median Salary: 9,268,059 BDT
Education Level: Master’s


5. Chartered Accountant

Chartered accountants provide professional advice about financial decisions and profitability. They create financial reports and documents, and are involved in financial reporting, auditing, taxation and corporate finance.

Average Salary: 9,045,276 BDT

6. FORENSIC ACCOUNTANT :

Forensic accounting is one of the fastest-growing specialties in the field. Forensic Accountants specialize in areas like fraud, auditing, and white-collar crime, and as the government cracks down on financial wrongdoing, forensic accountants are in more high demand than ever. Forensic accounting combines knowledge of accounting, law, investigative techniques, data collection and analysis, and accounting technology. It’s a complex field that requires a lot of education and experience, and forensic accountants tend to be well-compensated.



Median Salary: 8,883,263 BDT
Education Level: Master’s

7. INTERNATIONAL TAX ACCOUNTANT

Analyze and determine alterations in exchange rates Record profits and losses from variations in exchange ,Review tax laws and regulations for different countries, Establish strategies and business models to reconcile the regulations of other countries
The level of knowledge, research skills, and expertise you need to become an International Tax Manager means a graduate education at least. Specializations in international finance, business, and accounting are becoming increasingly common in the top business schools, even online.

Median Salary: 8,450,958 BDT
Education Level: Master’s

8. ACCOUNTING SOFTWARE DEVELOPER:

heavily technology-based; almost every aspect of the profession has moved from the paper forms and blue pencils of yesteryear to online. To keep up with changes in the field, software developers are creating new tools daily to handle tasks both big and small. An Accounting Software Developer needs to have a significant level of expertise in both areas to design and create programs that meet the needs of modern accounting, finance, banking, and business. Developers also need leadership experience and skills, as they will be leading the development team of programmers and designers on any large, complex projects.



Median Salary: 7,615,043 BDT
Education Level: Master’s

9. CORPORATE CONTROLLER:

The Corporate Controller is not the WWE’s most boring gimmick for a wrestler, but one of the most critical jobs in any corporation. While, in a smaller company, the Controller might be equivalent to a CFO, in most larger companies the Controller is the expert manager making sure that the work in billing, budgeting, tax preparation, and more gets done. They’re the sergeant in the trenches keeping the soldiers on task while the higher-ups make plans, and without a good controller maintaining their day-to-day financial integrity, many a company would sink.



Median Salary: 7,823,994 BDT
Education Level: Bachelor’s/Master’s

10. Bank Branch Manager :

A branch manager is responsible for all of the functions of a branch office, like hiring employees, approving loans and lines of credit as well as marketing the branch. They build a rapport with the community to attract business and assisting customers with account problems.

Average Salary: 8,135,043 BDT

3
সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ। আল্লাহ তা’আলা সেই মর্যাদা দিয়েই মানুষকে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছে। আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন যাদের কোন কিছু মনে থাকে না। অপরদিকে, আবার এমনও কিছু ব্যক্তি রয়েছে, যারা বেশি দিন কোন কিছু মনে রাখতে পারেন না। মূলত অতি দুর্বল স্মৃতিশক্তির কারণে এমন সমস্যাগুলো হয়ে থাকে।



স্মৃতিশক্তি বাড়াতে মহানবী হজরত মুহাম্মাদ (সা.) ৯টি কাজ করতে বলেছেন। চলুন সেই কাজগুলো সম্পর্কে জেনে নিই-

১. ইখলাস বা আন্তরিকতা:
যেকোনো কাজে সফলতা অর্জনের ভিত্তি হচ্ছে ইখলাস বা আন্তরিকতা। আর ইখলাসের মূল উপাদান হচ্ছে বিশুদ্ধ নিয়ত। নিয়তের বিশুদ্ধতার গুরুত্ব সম্পর্কে উস্তাদ খুররাম মুরাদ বলেন, ‘উদ্দেশ্য বা নিয়ত হল আমাদের আত্মার মত অথবা বীজের ভিতরে থাকা প্রাণশক্তির মত। বেশির ভাগ বীজই দেখতে মোটামুটি একইরকম, কিন্তু লাগানোর পর বীজগুলো যখন চারাগাছ হয়ে বেড়ে উঠে আর ফল দেওয়া শুরু করে তখন আসল পার্থক্যটা পরিস্কার হয়ে যায় আমাদের কাছে। একইভাবে নিয়ত যত বিশুদ্ধ হবে আমাদের কাজের ফলও তত ভালো হবে।’

এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তা’আলা বলেন, তাদেরকে এছাড়া কোন নির্দেশ করা হয়নি যে, তারা খাঁটি মনে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর এবাদত করবে, নামায কায়েম করবে এবং যাকাত দেবে।

এটাই সঠিক ধর্ম। (সূরা আল-বায়্যিনাহ: ৫) তাই আমাদের নিয়ত হতে হবে এমন যে, আল্লাহ আমাদের স্মৃতিশক্তি যেন একমাত্র ইসলামের কল্যাণের জন্যই বাড়িয়ে দেন।

২. দুয়া ও যিকর করা:
আমরা সকলেই জানি আল্লাহর সাহায্য ছাড়া কোনো কাজেই সফলতা অর্জন করা সম্ভব নয়। এজন্য আমাদের উচিত সর্বদা আল্লাহর কাছে দুয়া করা যাতে তিনি আমাদের স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে দেন এবং কল্যাণকর জ্ঞান দান করেন।

এক্ষেত্রে আমরা এই দুয়াটি পাঠ করতে পারি, ‘হে আমার পালনকর্তা, আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করুন।’ (সূরা ত্বা-হাঃ ১১৪) তাছাড়া যিকর বা আল্লাহর স্মরণও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা বলেন, ‘যখন ভুলে যান, তখন আপনার পালনকর্তাকে স্মরণ করুনৃ’ (সূরা আল-কাহ্‌ফঃ ২৪) তাই আমাদের উচিত যিকর, তাসবীহ (সুবহান আল্লাহ), তাহমীদ (আলহামদুলিল্লাহ), তাহলীল (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ) ও তাকবীর (আল্লাহু আকবার)-এর মাধ্যমে প্রতিনিয়ত আল্লাহকে স্মরণ করা।

৩. পাপ করা থেকে দূরে থাকা:
প্রতিনিয়ত পাপ করে যাওয়ার একটি প্রভাব হচ্ছে দুর্বল স্মৃতিশক্তি। পাপের অন্ধকার ও জ্ঞানের আলো কখনো একসাথে থাকতে পারে না।

ইমাম আশ-শাফি’ঈ (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, ‘আমি (আমার শাইখ) ওয়াকীকে আমার খারাপ স্মৃতিশক্তির ব্যাপারে অভিযোগ করেছিলাম এবং তিনি শিখিয়েছিলেন আমি যেন পাপ কাজ থেকে নিজেকে দূরে রাখি। তিনি বলেন, আল্লাহর জ্ঞান হলো একটি আলো এবং আল্লাহর আলো কোন পাপচারীকে দান করা হয় না।’

আল-খাতীব আল-জামী’ (২/৩৮৭) গ্রন্থে বর্ণনা করেন যে ইয়াহইয়া বিন ইয়াহইয়া বলেন, ‘এক ব্যক্তি মালিক ইবনে আনাসকে প্রশ্ন করেছিলেন, ‘হে আবদ-আল্লাহ, আমার স্মৃতিশক্তিকে শক্তিশালী করে দিতে পারে এমন কোন কিছু কি আছে? তিনি বলেন, যদি কোন কিছু স্মৃতিকে শক্তিশালী করতে পারে তা হলো পাপ করা ছেড়ে দেয়া।’’

যখন কোনো মানুষ পাপ করে এটা তাকে উদ্বেগ ও দুঃখের দিকে ধাবিত করে। সে তার কৃতকর্মের ব্যাপারে ব্যতি ব্যস্ত হয়ে পড়ে। ফলে তার অনুভূতি ভোঁতা হয়ে যায় এবং জ্ঞান অর্জনের মতো কল্যাণকর ‘আমল থেকে সে দূরে সরে পড়ে। তাই আমাদের উচিত পাপ থেকে দূরে থাকার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করা।

৪. বিভিন্ন উপায়ে চেষ্টা করা:
একটু গভীরভাবে লক্ষ্য করলে আমরা দেখবো যে, আমাদের সকলের মুখস্থ করার পদ্ধতি এক নয়। কারো শুয়ে পড়লে তাড়াতাড়ি মুখস্থ হয়, কারো আবার হেঁটে হেঁটে পড়লে তাড়াতাড়ি মুখস্থ হয়। কেউ নীরবে পড়তে ভালোবাসে, কেউবা আবার আওয়াজ করে পড়ে।

কারো ক্ষেত্রে ভোরে তাড়াতাড়ি মুখস্থ হয়, কেউবা আবার গভীর রাতে ভালো মুখস্থ করতে পারে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত নিজ নিজ উপযুক্ত সময় ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশ ঠিক করে তার যথাযথ ব্যবহার করা। আর কোরআন মুখস্থ করার সময় একটি নির্দিষ্ট মুসহাফ (কোরআনের আরবি কপি) ব্যবহার করা।

কারণ বিভিন্ন ধরনের মুসহাফে পৃষ্ঠা ও আয়াতের বিন্যাস বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। একটি নির্দিষ্ট মুসহাফ নিয়মিত ব্যবহারের ফলে মস্তিষ্কের মধ্যে তার একটি ছাপ পড়ে যায় এবং মুখস্থকৃত অংশটি অন্তরে গভীরভাবে গেঁথে যায়।

৫. মুখস্থকৃত বিষয়ের উপর আমল করা:
আমরা সকলেই এ ব্যাপারে একমত যে, কোনো একটি বিষয় যতো বেশিবার পড়া হয় তা আমাদের মস্তিষ্কে ততো দৃঢ়ভাবে জমা হয়। কিন্তু আমাদের এই ব্যস্ত জীবনে অতো বেশি পড়ার সময় হয়তো অনেকেরই নেই। তবে চাইলেই কিন্তু আমরা এক ঢিলে দু’পাখি মারতে পারি।

আমরা আমাদের মুখস্থকৃত সূরা কিংবা সূরার অংশ বিশেষ সুন্নাহ ও নফল সালাতে তিলাওয়াত করতে পারি এবং দু’আসমূহ পাঠ করতে পারি সালাতের পর কিংবা অন্য যেকোনো সময়। এতে একদিকে ‘আমল করা হবে আর অন্যদিকে হবে মুখস্থকৃত বিষয়টির ঝালাইয়ের কাজ। আবার কোনো কিছু শেখার একটি উত্তম উপায় হলো তা অন্যকে শেখানো।

আর এজন্য আমাদেরকে একই বিষয় বারবার ও বিভিন্ন উৎস থেকে পড়তে হয়। এতে করে ওই বিষয়টি আমাদের স্মৃতিতে স্থায়ীভাবে গেঁথে যায়।

৬. মস্তিষ্কের জন্য উপকারি খাদ্য গ্রহণ:
পরিমিত ও সুষম খাদ্য গ্রহণ আমাদের মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্যের জন্য একান্ত আবশ্যক। অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ আমাদের ঘুম বাড়িয়ে দেয়, যা আমাদের অলস করে তোলে। ফলে আমরা জ্ঞানার্জন থেকে বিমুখ হয়ে পড়ি। তাছাড়া কিছু কিছু খাবার আছে যেগুলো আমাদের মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকারি।

সম্প্রতি ফ্রান্সের এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যয়তুনের তেল চাক্ষুস স্মৃতি (visual memory) ও বাচনিক সাবলীলতা (verbal fluency) বৃদ্ধি করে। আর যেসব খাদ্যে অধিক পরিমাণে Omega-3 ফ্যাট রয়েছে সেসব খাদ্য স্মৃতিশক্তি ও মস্তিষ্কের কার্যকলাপের জন্য খুবই উপকারি। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য অনেক ‘আলিম কিছু নির্দিষ্ট খাদ্য গ্রহণের কথা বলেছেন। ইমাম আয-যুহরি বলেন, ‘তোমাদের মধু পান করা উচিত কারণ এটি স্মৃতির জন্য উপকারি।’
মধুতে রয়েছে মুক্ত চিনিকোষ যা আমাদের মস্তিষ্কের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া মধু পান করার সাত মিনিটের মধ্যেই রক্তে মিশে গিয়ে কাজ শুরু করে দেয়। ইমাম আয-যুহরি আরো বলেন, ‘যে ব্যক্তি হাদীস মুখস্থ করতে চায় তার উচিত কিসমিস খাওয়া।’

৭. পরিমিত পরিমাণে বিশ্রাম নেয়া:
আমরা যখন ঘুমাই তখন আমাদের মস্তিষ্ক অনেকটা ব্যস্ত অফিসের মতো কাজ করে। এটি তখন সারাদিনের সংগৃহীত তথ্যসমূহ প্রক্রিয়াজাত করে। তাছাড়া ঘুম মস্তিষ্ক কোষের পুণর্গঠন ও ক্লান্তি দূর করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদিকে দুপুরে সামান্য ভাত খেয়ে ঘুম আমাদের মন-মেজাজ ও অনুভূতিকে চাঙা রাখে।
এটি একটি সুন্নাহও বটে। আর অতিরিক্ত ঘুমের কুফল সম্পর্কে তো আগেই বলা হয়েছে। তাই আমাদের উচিত রাত জেগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দাওয়াহ বিতরণ না করে নিজের মস্তিষ্ককে পর্যাপ্ত বিশ্রাম দেয়া।

৮. জীবনের অপ্রয়োজনীয় ব্যাপারসমূহ ত্যাগ করা:
বর্তমানে আমাদের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমে যাওয়া ও জ্ঞান অর্জনে অনীহার একটি অন্যতম কারণ হলো আমরা নিজেদেরকে বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় কাজে জড়িয়ে রাখি।’ ( ফলে কোনো কাজই আমরা গভীর মনোযোগের সাথে করতে পারি না।
মাঝে মাঝে আমাদের কারো কারো অবস্থা তো এমন হয় যে, সালাতের কিছু অংশ আদায় করার পর মনে করতে পারি না ঠিক কতোটুকু সালাত আমরা আদায় করেছি। আর এমনটি হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে নিজেদেরকে আড্ডাবাজি, গান-বাজনা শোনা, মুভি দেখা, ফেইসবুকিং ইত্যাদি নানা অপ্রয়োজনীয় কাজে জড়িয়ে রাখা। তাই আমাদের উচিত এগুলো থেকে যতোটা সম্ভব দূরে থাকা।

৯. হাল না ছাড়া:
যেকোনো কাজে সফলতার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হলো হাল না ছাড়া। যে কোনো কিছু মুখস্থ করার ক্ষেত্রে শুরুটা কিছুটা কষ্টসাধ্য হয়। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে আমাদের মস্তিষ্ক সবকিছুর সাথে মানিয়ে নেয়। তাই আমাদের উচিত শুরুতেই ব্যর্থ হয়ে হাল না ছেড়ে দিয়ে আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।

4
প্রতিযোগিতার এই সময়ে কোন বিষয়ে পড়লে কর্মজীবনে সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়া যাবে, তা নিয়ে চিন্তিত সকলেই। আর তাদের চিন্তার অবসান হতে পারে এসিসিএ, সিএটি, এফআইএ-এর মতো কোর্স। এসব কোর্স করে পেশাগত জীবনে সফলতার হার বেশি। সাধারণ শিক্ষায় অনেক খরচ এবং সময় ব্যয় করেও ক্যারিয়ার নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকে। তবে তুলনামূলকভাবে কম খরচ এবং সময়েই ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ তৈরি হয় এসিসিএ, সিএটি, এফআইএ’র মতো কোর্সে।



ACCA

এসিসিএ এবং সিএটি—দৃ’টিই প্রফেশনাল কোর্স। এসিসিএ কোর্সটি সিপিএ, সিএ, সিএমএ প্রভৃতি কোর্সের সমমানের। এটি জাতিসংঘ কর্তৃক স্বীকৃত এবং ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন আব অ্যাকাউন্ট্যান্টস-এর সদস্য। এই কোর্সের শিক্ষার্থী এবং সদস্যদের ৮৩টি এসিসিএ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ১৭০টি দেশে ফিন্যান্স এবং অ্যাকাউন্টিং বিষয়ে ক্যারিয়ার গঠনে সহায়তা করা হয়। এটি একটি আন্তর্জাতিক ডিগ্রি, যে কারণে পুরো বিশ্বজুড়েই শিক্ষার্থীর কর্মক্ষেত্র বিদ্যমান থাকে। সিএ এবং এসিসিএ’র মধ্যে মূল পার্থক্য হলো সিএ স্থানীয় কারিকুলাম আর এসিসিএ এচ্ছে ব্রিটিশ কারিকুলাম। এসিসিএ একমাত্র কোর্স, যা যেকোনো পর্যায়ে ইংল্যান্ডসহ ১৭৩টি দেশে ক্রেডিট ট্রান্সফার করা যায়।

FIA

এফআইএ হচ্ছে এসিসিএ’র এন্ট্রি লেভেলের স্যুট অব কোয়ালিফিকেশনস যা থেকে শিক্ষার্থীরা পূর্বের শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে চমত্কার কোর্স বেছে নিতে পারে। যারা একেবারেই এন্ট্রি লেভেল থেকে শুরু করতে চায়, তাদের এফআইএ’র ইন্ট্রোডাক্টরি সার্টিফিকেট লেভেল থেকে শুরু করতে হবে। যাদের কিছুটা অ্যাকাউন্টিং ব্যাকগ্রাউন্ড আছে, তারা এফআইএ’র ইন্টারমিডিয়েট সার্টিফিকেট লেভেল থেকে শুরু করতে পারে। অ্যাকাউন্টিংয়ের বেসিক যাদের শক্তিশালী কিন্তু গ্র্যাজুয়েশন নেই, তারা এফআইএ’র ডিপ্লে¬ামা লেভেল থেকে শুরু করতে পারে। যেকোনো শিক্ষার্থী ডিপ্লে¬ামা শেষ করে সরাসরি এসিসিএ’র স্কিল মডিউলে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে। তবে সেক্ষেত্রে সিএটি সার্টিফিকেট পাওয়া যাবে না। যেসব শিক্ষার্থী সিএটি সার্টিফিকেট নিতে চায় তাদের আগের মতোই ৯টি বিষয় সম্পন্ন করতে হবে।

CAT

এসএসসি/এইচএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা সিএটি কোর্সে ভর্তি হতে পারে। সিএটি হচ্ছে অ্যাকাউন্টিং কোয়ালিফিকেশন যেখানে অ্যাকাউন্টিংয়ের বেসিক থেকে শেখানো হয়। এটি করার পর দ্রুত এসিসিএ কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়। অন্যদিকে এইচএসসি বা ও লেভেল শেষে এফআইএ-তে ভর্তি হয়ে সিএটি সম্পন্ন করা যায়। আবার এ-লেভেল বা যেকোনো বিভাগ থেকে ব্যচেলর ডিগ্রি করা থাকলে সরাসরি এসিসিএ কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়। কারও অনার্স, মাস্টার্স, সিএ, আইসিএমএ কোয়ালিফিকেশন থাকলে ৯টি বিষয় পর্যন্ত অব্যহতি পেতে পারে। এসব কোর্স সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন ৮১৪১৬০১, ০১৭২০৫৫৩২৭৪ নম্বরে ফোন করে। কোর্সের মেয়াদসহ সব তথ্যই মিলবে এসব নম্বরে।

BBA/MBA OR CAT/ACCA??

BBA/MBA পড়তে হলে এসএসসি উত্তীর্ণ হওয়ার পরেও সর্বমোট ৬/৭ বছর সময় লাগে। খরচও রয়েছে। তবে এসএসসি/এইচএসসি’র পর ৪/৫ বছরেই এসব কোর্স করে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হওয়া যায়, সাথে আছে অক্সফোর্ড ব্রুকস ইউনিভার্সিটির অ্যাপ্লাইড অ্যাকাউন্টিংয়ে অনার্স ডিগ্রি। আবার BBA/MBA করতে সময়ের সাথে সাথে খরচও বেশি। অন্যদিকে আনুমানিক চার লাখ টাকায় সিএটি/এসিসিএ সম্পন্ন করা যায়। সময়ও লাগে অনেক কম। আমাদের দেশে এই আন্তর্জাতিক প্রফেশনাল ডিগ্রি সুনামের সাথে পরিচালনা করে আসছে চার্টার্ড ইউনিভার্সিটি কলেজ। এখানে টিউশন ফি তুলনামূলকভাবে অনেক কম।

ACCA/CIT/FIA কোর্স করে অ্যাকাউন্টিং সংশ্লিষ্ট ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ উন্মুক্ত হয়। বহুজাতিক কোম্পানি বা কর্পোরেট অফিসে চিফ ফিন্যান্স অফিসার, অডিটর, আন্তর্জাতিক অ্যাকাউন্টিং ফার্মে পার্টনার, ফিন্যান্স ডিরেক্টর, সিনিয়র ইন্টারনেল অডিটর, বিজনেস অ্যাডভাইজর প্রভৃতি পদে চাকরির সুযোগ মিলবে এসব কোর্স করে। তুলনামূলক বিচারে এসব কোর্স উন্নত ক্যারিয়ার গঠনের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।


[গ্লোবাল একাউন্টিং জার্নাল থেকে অনুবাদকৃত]

5
যারা স্বপ্ন দেখতে জানে তারা স্বপ্ন বুনতেও চিনে। আমরা স্বপ্ন দেখি কিন্তু বুনতে গিয়েই খেতে হয় হুঁচটের উপর হুঁচট। প্রথমবারের হুঁচটে বিধস্ত হয়ে যায় আমাদের মন। যখন এই হুঁচট বাববার হতে থাকে তখন সম্পূর্ণ মানষিকতায় বিগরে যায়। আর কিছু করার মন মানষিকতা বাকি থাকে না। কিন্তু এমন কিছু মানুষ আছে যারা বার বার নয় বহু বার শুধু অকৃতকার্যই হয়েছে। সফলতার মুখও তারা কখনই দেখেনি। দেখেনি সফলতার উল্লাসিত মুহূর্ত। শুধু বুনেছে স্বপ্ন গড়ার অলৌকিক কিছু উত্তেজনা। আজ আমি আপনাকে এমন একজনের সাথে পরিচিত করাতে যাচ্ছি যার কাছে বিফলতা মাথা নুয়িয়ে দিয়েছে। তার নাম জ্যাক মা



শিক্ষানবিশ জ্যাকঃ

১৯৬৪ সালে গণচীনে জন্ম নেয়া এক অদম্য ব্যক্তি "জ্যাক মা"। নিজ মাতৃভাষার সংক্ষিপ্ত গণ্ডী পেড়িয়ে যাওয়ার জন্য তিনি ছোট কালেই অদম্য এক ফ্রিসার্ভিস প্রদান করেন। ইংরেজি ভাষা শিক্ষার জন্য তিনি বাড়ি থেকে ৪০ মিনিটের পথপাড়ি দিয়ে প্রতিদিন স্থানীয় হাংযু নামক হোটেলে যেতেন বিদেশি পর্যটকেদের সাথে কথা বলার জন্য। ইংরেজি শিক্ষার উদ্বিগ্নতা তাকে বহুদূর নিয়ে গেছে। ইংরেজি কথোপকথন শুনার জন্য রেডিওতে কান পেতে থাকতে। তরুণ জ্যাক মা ইংরেজি ভাষা রপ্ত করার উদ্দেশ্যে ঐ হোটেলে চাকরি নেন। এ এমনি একটি চাকরি যার কোন আর্থিক মূল্য নেই। অর্থাৎ, বিনা পয়সায় তিনি পর্যটকদের পথ প্রদর্শন করাতেন। একটাই উদ্দেশ্য বিদেশীদের সাথে কথোপকথন। সেখানে তিনি টানা ৯ বছর কাজ করেন। ছোট এক ছেলে পথ প্রদর্শন করাচ্ছে কে না তার উপর মায়া না জন্মাবে। এর ফলে তার কিছু বিদেশি বন্ধুও জোটলো।


অকৃতকার্য জ্যাকঃ

জীবনের শুরু থেকেই ব্যর্থতা তার পিছু নিয়েছে। প্রাথমিক স্কুল শুরুতেই দুইবার অকৃতকার্য হন বালক জ্যাক। মাধ্যমিক শিক্ষায় তিনি তিনিবার ফেল করেন। কলেজ জীবনের শুরুতে তিনি তিন বছর লাগিয়েছেন শুধু ভর্তির উপযুক্ত প্রমাণ করতে। গণিত পরীক্ষায় তার প্রাপ্ত নম্বর ছিলো ১। এর পর হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য তিনি ১০ বার আবেদন করেন। কিন্তু এতেও তিনি অকৃতকার্য হোন। এতো ব্যর্থতার পর তিনি স্থির করেন দেশীয় কোন কোম্পানিতে চাকরি করবেন। ছোট বড় মিলিয়ে তিনি প্রায় ৩০টি কোম্পানিতে চাকরির আবেদন করেন। কিন্তু দেশেও তার নাজেহাল অবস্থা। কোন কোম্পানিতেই তাকে চাকরি দেয়নি। তাতেও তিনি ক্ষান্ত হননি। শেষমেশ আর উপায় না দেখে চায়না ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্ট "কেএফসি" তে চাকরির জন্য আবেদন করেন। কিন্তু তার ভাগ্যটা এতই খারাপ যে, ২৪ জন পরীক্ষার্থী থেকে ২৩ জন উত্তীর্ণ হন একমাত্র জ্যাক মা হয়ে যান অকৃতকার্য। এমন ভাগ্য যে মানুষ তাকে দেখে শুধুই হাসতো। এমনি আরো একটি চাকরির আবেদনে ৫জন পরীক্ষার্থী থেকে ৪ জন কৃতকার্য করা হয়। শুধু বাদ পরে যায় জ্যাক। এমনি বেহাল অবস্থা এই ব্যক্তির। এই দুটি ব্যর্থতা তাকে খুবি আক্রান্ত করে।



অসফলতা থেকে সাফল্যের মুখঃ

একটি অবিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি তৎকালীন ১২$ এর বিনিময়ে ইংরেজি প্রশিক্ষক হিসেবে চাকরি করেন। এরপর তিনি রপ্তানিমুখী ব্যবসার জন্য ইংরেজি অনুবাদ কেন্দ্র চালু করেন। ১৯৯৪ সালে তিনি প্রথম ইন্টারনেট নামের সাথে পরিচিত হন। ১৯৯৫ সালের প্রথম দিকে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যান এবং সেখানে এক বন্ধুর সহযোগিতায় ইন্টারনেটের প্রথম পাঠ নেন। সে সময় তিনি ইন্টারনেটে "বিয়ার" লিখে সার্চ দিয়ে যে সমস্ত তথ্য পান, তার মধ্যে বিভিন্ন দেশের ওয়েবসাইটের অবদান থাকলেও নিজ দেশ থেকে কোনো অবদান তার চোখে পড়েনি। এমনকি তার নিজের দেশের তথ্য ইন্টারনেটে সার্চ দিয়েও না পেয়ে বেশ মনঃক্ষুণ্ণ হন জ্যাক। পরে এক বন্ধুর সহযোগিতায় একটি নিজদেশীয় সাধারণ ওয়েবসাইট তৈরি করেন। ওয়েবসাইটটি প্রকাশ করার মাত্র ঘণ্টা পাঁচেকের মধ্যে তিনি বিভিন্ন জনের কাছ থেকে শুভেচ্ছা বার্তা পান। এটিই মূলত তার ইন্টারনেট ভিত্তিক ব্যবসা করার প্রথম অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে তার জন্য।

১৯৯৫ সালে তার স্ত্রী জ্যাং ইং ও কিছু বন্ধু বান্ধবের সহযোগিতায় প্রায় বিশ হাজার ইউএস ডলার সংগ্রহ করেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের একজন বন্ধুর সহযোগিতায় " নামের একটি কোম্পানি তৈরি করেন। তাদের মূলত কাজ ছিল চীনের বিভিন্ন কোম্পানির জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করে দেয়া। ইন্টারনেট বিষয়ে কাজের উদ্দেশ্যে মাঠে নামেন জ্যাক। সবচাইতে আশ্বর্যের বিষয় হল, তিনি ঐ সময় ওয়েব প্রোগ্রামিং বিষয়ে কিছুই বুঝতেন না। মাত্র তিন বছরের মধ্যে সেই কোম্পানি প্রায় আট লক্ষ ইউএস ডলারের মতো মুনাফা লাভ করে। এই পরিমাণটা সেই সময়ের তুলনায় অনেক বিশাল ছিল। ১৯৯৮ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত তিনি "চাইনা ইন্টারন্যাশনাল ইলেকট্রনিক কমার্স সেন্টার" এর প্রধান হয়ে কাজ করেন।
এর পরি পৃথিবীর যুগান্তরকারী ইকোমার্স সাইট আলীবাবা গ্রুপের আইডিয়া বাস্তবায়নের পথ উন্মোচন করেন।

আলীবাবা গ্রুপঃ



আলীবাবা গ্রুপ প্রতিস্থার জন্য তিনি তার ১৭ জন বন্ধুকে নিমন্ত্রণ জানান। কিন্তু ১জন ছাড়া বাকি সবাই তার এই আইডিয়াকে "স্টুপিড আইডিয়া" আখ্যায়িত করেন। এতে তিনি ভেঙে পরেননি বরং স্বনির্ভর হয়েই যাত্রা শুরুর চিন্তা করেন। পরিশেষে ১৯৯৯ সালে গড়ে তোলেন তার স্বপ্নের প্রতিষ্ঠান আলীবাবা ডট কম। চীন দেশের ভিতরে প্রথম প্রথম ব্যবসা করলেও পরে আন্তর্জাতিক ভাবে রূপ দেন পদে পদে ব্যর্থ এই উদ্দ্যেগী। ১২$ দিয়ে প্রথম কাজ শুরু করে আজ ৪৭.৮ বিলিয়ন ডলারের মালিক জ্যাক মা।

শিক্ষণীয় উক্তিঃ

"যখন আমার বয়স ছিলো ১২ বছর। তখন আমি একবার পুকুরে স্নান করতে গিয়েছিলাম এবং আমার প্রায় মরার মত অবস্থা হয়ে গিয়েছিলাম কারণ, পুকুরের পানি এতই গভীর যে আমি যতটুকু গভীর চিন্তা করি তার থেকেও গভীর"

তুমি যদি চেষ্টাই না কর তবে তোমার জন্য সুযোগ আছে কিনা বুঝবে কি করে?
হাল ছেড়ে দিও না। আজকে কঠিন দিন যাবে, আগামী কালের দিনটা খারাপ যাবে। কিন্তু আগামী কালের পরের দিনটা তুমার জন্য উজ্জ্বল থাকবে"

"শান্তির বাণী সবসময় কঠিন ও জটিল হয়"

"আমি মনে করি তরুণরা তার আগের প্রজন্ম থেকে উন্নত হয়। আপনার এই কথাটি ভালো না লাগেও পারে। আমার বাবা আমাকে বলেছিলো, "জ্যাক তুমি আমার মত হতে পারবে না। " কিন্তু আমি তার থেকে উত্তম। আমার বাবা তার বাবার থেকে উত্তম ছিলো এবং আমার ছেলে মেয়েরা আমার থেকে উত্তম হবে"

"জীবনের প্রথম দিকে আমি শুধু মাত্র বেঁচে থাকার চেষ্টা করতাম। প্রথম ৩ বছরে আমাদের অ্যায় ছিলো শূণ্য। আমার এখনো মনে আছে, যতবার আমি রেস্টুরেন্টে গিয়ে বিল প্রদান করতে চেয়েছি, রেস্টুরেন্ট ম্যানেজার আমাকে বলতেন বিল পে করা হয়ে গেছে। এবং বলতেন, " জনাব মা, আমি আলীবাবা প্রতিষ্ঠানের একজন ক্রেতা। সেখান থেকে আমি অনেক টাকা আয় করেছি। আমি জানি এটা আপনি জানেননা তাই আমি বিলটা নিজেই পে করেদিয়েছি"

6


পবিত্র রমজান মাসের আমরা সঠিকভাবে রোজা পালন করতে চাই কিন্তু আমরা অনেকে জানি না রোজা পালনের সঠিক নিয়ম বা কি কি কারণে রোজা ভেঙে যায়। আসুন আমরা জেনে নেই কি করলে বা কোন কোন কাজে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়-

১. সহবাস- কোনো ব্যক্তি যদি রোজা রাখা অবস্থায় স্ত্রী সহবাসে লিপ্ত হয়। তাহলে তার বীর্যপাত হোক আর নাই হোক; তার রোজা ভঙ্গ হয়ে যাবে।

এই অবস্থায় রোজা ভঙ্গের ফলে ৫টি জিনিস সংঘটিত হয়-

ক. কবীরা গুনাহ; আর এর ফলে তাকে তাওবা করতে হবে;
খ. রোযা বাতিল হয়ে যাবে;
গ. তাকে ঐ দিনের অবশিষ্ট অংশ পানাহার ইত্যাদি থেকে বিরত থাকতে হবে;
ঘ. ঐ দিনের রোজা (রমজানের পরে) ক্বাযা করতে হবে;
ঙ. বৃহৎ কাফফারা আদায় করতে হবে। আর কাফ্ফারা হলো একাধারে দুই মাস রোজা রাখা অথবা একজন গোলাম আজাদ করা কিংবা ৬০ জন মিসকিনকে একবেলা খাবার খাওয়ানো।

২. সঙ্গম ব্যতিত অন্য পন্থায় বীর্যপাত- সহবাস ব্যতিত অন্যপন্থায় যদি কোনো রোজাদার যৌনস্বাদ নেয়ার জন্য স্পর্শকাতর কোনো যুবতী যৌবনা নারী সংস্পর্শে আসে; তাকে চুম্বন করে; জড়িয়ে ধরে অথবা হস্তমৈথুন করে ইত্যাদির মাধ্যমে বীর্যপাত ঘটায় তবে তার রোজা ভেঙে যাবে। (সবার জানা উচিত যে, এই কর্মগুলি যেমনিভাবে রোজার মাসে হারাম তেমনিভাবে অন্য সময়গুলোতেও হারাম।)

৩. পানাহার বা নাক দিয়ে খাদ্য গ্রহণ- সেটা উপকারি হোক বা অপকারি হোক; হালাল হোক বা হারাম হোক; অল্প হোক বা বেশি হোক রোজা ভেঙে যাবে।

আল্লাহ তা-আলা বলেছেন- ওয়া কুলু ওয়াশরাবু হাত্তা ইয়াতাবাইয়্যানা লাকুমুল খাইত্বুল আব্ইয়াজু মিনাল খাইত্বিল আসওয়াদি মিনাল ফাযরি। (সুরা বাকারা : আয়াত ১৮৭)

অর্থাৎ- আর পানাহার করা যতক্ষণ না কালো রেখা থেকে ভোরের শুভ্র রেখা পরিস্কারভাবে দেখা যায়। (সুরা বাকারা : আয়াত ১৮৭)

৪. পানাহারের বিকল্প- রোজাদার যদি পানাহারের বিকল্প উপায়ে খাবার গ্রহণ করে- রক্ত গ্রহণ; শক্তিবর্ধক স্যালাইন গ্রহণ; এমন ইঞ্জেকশন যা আহারের কাজ করে অর্থাৎ গ্লুকোজ ইনজেকশন ইত্যাদি।

৫. ইচ্ছাকৃত বমি- রাসুল (সা.) বলেন- যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করে সে যেন পরবর্তীতে রোজা ক্বাযা করে নেয়। (মুসলিম)

৬. হায়েজ-নেফাস- মহিলাদের হায়েজ (ঋতু) ও নেফাস (প্রসবজনিত রক্তক্ষরণ) হওয়া, এমনকি যদি ইফতারের কিছু সময় পূর্বেও হয় তাহলে রোজা ভেঙে যাবে।

৭. দূষিত রক্ত বের করা- দেহ থেকে দুষিত রক্ত বের করলে রোজা নষ্ট হবে কি হবে তা নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে; তবে আসল কথা হলো দিনের বেলায় রোজা থাকা অবস্থায় এ কাজ না করাই উত্তম।

৮. নিয়ত বাতিল- নিয়ত প্রত্যেক ইবাদত তথা রোজার অন্যতম রুকন। আর সারাদিন সে নিয়্যত নিরবিচ্ছিন্নভাবে মনে জাগ্রত রাখতে হবে যে, আমি রোজাদার। যাতে রোজা নারা রাখার বা রোজা বাতিল করার কোনো দৃঢ় সংকল্প না করে বসে। বলা বাহুল্য রোজা না রাখার নিয়ত করলে এবং তার নিয়্যত বাতিল করে দিয়ে সারাদিনের পানাহার না করে উপবাস করলেও রোজা বাতিল গণ্য হবে। সুতরাং আমরা নিয়্যত করব এবং নিয়্যত রাখবো।

৯. মুরতাদ্দ হওয়া- কোনো রোজাদার যদি তার কোনো কথা, কাজের পরে যদি মুরতাদ্দ (কাফের) হয়ে যায় (আল্লাহর কাছে এই কাজ থেকে আশ্রয় চাই) তবে ওলামায়ে কেরামের সর্বসম্মতিক্রমে তার রোজা বাতিল হয়ে যাবে। অতপর সে যদি তাওবা করে পুনরায় মুসলিম হয়, তাহলে ঐ রোজা তাকে ক্বাযা করতে হবে; যদিও সে ঐ দিনে রোজা নষ্টকারী কোনো কাজ বা কোনো জিনিস ব্যবহার করেন নাই।

১০. বেহুশ হওয়া- রোজাদার যদি ফজর থেকে নিয়ে মাগরিব পর্যন্ত বেহুশ থাকে, তাহলে তার রোজা শুদ্ধ হবে না এবং তাকে ঐ দিনের রোজা ক্বাযা রাখতে হবে।


রোজা নষ্ট হওয়ার শর্ত-

উপরোক্ত আলোচনা সকল জিনিস কেবল তখনই রোজা নষ্ট করবে, যখন তার সাথে এই শর্তগুলি পাওয়া যাবে।

ক. রোজাদার জানবে যে, এই জিনিস এই সময়ে ব্যবহার কররে তারা রোজা নষ্ট হয়ে যাবে। অর্থাৎ তা ব্যবহার করার সময় তার এ কথা অজানা থাকলে চলবে না যে, এই জিনিসি রোজা নষ্ট করে অথবা এখন রোজার সময়।

খ. তা যেন মনে স্মরণ রাখার সাথে ব্যবহার করে; ভুলে গিয়ে নয়।

গ. তা যেন নিজস্ব ইচ্ছা ও এখতিয়ারে ব্যবহার করে; অপরের তরফ থেকে বাধ্য হয়ে নয়। আল্লাহ বলেন- ‘কোনো ব্যাপারে তোমরা ভুল করলে তোমাদের কোনো অপরাধ নেই, কিন্তু ইচ্ছাকৃত করলে অপরাধ আছে। (সুরা আহযাব : আয়াত ৫)।

হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা যদি ভুল ও ত্রুটি করে ফেলি, তাহলে তুমি আমাদেরকে অপরাধী করো না। (সুরা বাক্বারা : আয়াত ২৮৬)।

আমরা উক্ত কার্যাবলী থেকে নিজেদেরকে হেফাজত করে সুন্দরভাবে রোজা পালন করাই হবে মুসলিম জীবনের একান্ত কাজ। আল্লাহ আমাদের উক্ত নিয়ম-কানুনগুলো থেকে বিরত থাকার এবং আল্লাহ যেন আমাদেরকে উক্ত কাজগুলো থেকে বিরত রাখেন সেই তাওফিক চাই। আল্লাহ আমাদের কবুল করুন- আমীন।

7
একটা কথায় বলতে পারি ম্যাম ... We feel Proud of you 

8
কালবৈশাখীর সময়। আকাশে বিদ্যুতের জলকানি। ঝড়ো হাওয়া আর তার সঙ্গে কয়েক পশলা ঝেপে বৃষ্টি। মাঝে মধ্যেই বাজ পড়ে বিভিন্ন দুর্ঘটনা এর তাল কেটে দেয়। বাড়ির মধ্যে থাকলেও তাও কিছুটা বাঁচা যায়। তবে রাস্তায় থাকাকালীন এমন পরিস্থিতি সামনে পড়লে কীভাবে সুরক্ষিত থাকবেন তার কয়েকটি উপায় জেনে নিন-



১. পাকা বাড়ির নীচে আশ্রয় নিন ঘন ঘন বজ্রপাত হতে থাকলে কোনো অবস্থাতেই খোলা বা উঁচু জায়গায় না থাকাই ভালো। এ অবস্থায় সবচেয়ে ভালো হয় যদি কোনও দালানের নীচে আশ্রয় নিতে পারেন।

২. উঁচু গাছপালা ও বিদ্যুতের লাইন থেকে দূরে থাকুন বজ্রপাত হলে উঁচু গাছপালা বা বিদ্যুতের খুঁটিতে বজ্রপাতের সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই এ সব জায়গায় যাবেন না বা কাছাকাছি থাকবেন না। ফাঁকা জায়গায় কোনও যাত্রী ছাউনি বা বড় গাছ ইত্যাদিতে বজ্রপাত হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি থাকে।

৩. জানালা থেকে দূরে থাকুন বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি থাকবেন না। জানালা বন্ধ রাখুন এবং ঘরের ভেতর থাকুন।

৪. ধাতব বস্তু এড়িয়ে চলুন বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না। এমনকি ল্যান্ড লাইন টেলিফোনও স্পর্শ করবেন না। বজ্রপাতের সময় এগুলোর সংস্পর্শ এসে অনেকে আহত হন।

৫. টিভি-ফ্রিজ থেকে সাবধান বজ্রপাতের সময় বৈদ্যুতিক সংযোগযুক্ত সব যন্ত্রপাতি স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। টিভি, ফ্রিজ ইত্যাদি বন্ধ করা থাকলেও ধরবেন না। বজ্রপাতের আভাষ পেলে আগেই এগুলোর প্লাগ খুলে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করুন। অব্যবহৃত যন্ত্রপাতির প্লাগ আগেই খুলে রাখুন।

৬. গাড়ির ভেতর থাকলে... বজ্রপাতের সময় রাস্তায় গাড়িতে থাকলে যত দ্রুত সম্ভব বাড়িতে ফেরার চেষ্টা করুন। যদি প্রচণ্ড বজ্রপাত ও বৃষ্টির সম্মুখীন হন তবে গাড়ি কোনও গাড়িবারান্দা বা পাকা ছাউনির নীচে নিয়ে যান। এ সময় গাড়ির কাঁচে হাত দেওয়া বিপজ্জনক হতে পারে।

৭.  বৃষ্টির সময় রাস্তায় জল জমাটা আশ্চর্য নয়। তবে বাজ পড়া অব্যাহত থাকলে সে সময় রাস্তায় বের না হওয়াই মঙ্গল। একে তো বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা থাকে। উপরন্তু কাছাকাছি কোথাও বাজ পড়লে বিদ্যুত্‍স্পৃষ্ট হওয়ার সম্ভাবনাও থেকে যায়।

৮. খালি পায়ে বা পা খোলা জুতো নয় বজ্রপাতের সময় চামড়ার ভেজা জুতা বা খালি পায়ে থাকা খুবই বিপজ্জনক। যদি একান্ত বেরোতেই পা ঢাকা জুতো পড়ে বের হোন। রবারের গাম্বুট এ ক্ষেত্রে সব থেকে ভালো কাজ করবে।

৯. চার পাশে খেয়াল রাখুন বজ্রপাতের সময় রাস্তায় চলাচলের সময় আশেপাশে খেয়াল রাখুন। যে দিকে বাজ পড়ার প্রবণতা বেশি সে দিক বর্জন করুন। কেউ আহত হলে তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করুন।

9
Career Tips / Top 10 Time Management Tips for Accountants
« on: March 20, 2018, 03:19:34 PM »
Common career advice says that to get ahead, you have to control how you spend your time. But that’s often easier said than done. Time management isn’t difficult, but it does take resolve.
Here are 10 tips for making the most of your work hours and getting it all done so you can enjoy your personal time.



1. Conduct a time audit

Monitor your schedule for a week by keeping a log that accounts for every minute you spend at work. By Friday afternoon, you should be able to identify patterns and have a better idea of where you are wasting time.

2. Manage meetings

Ever wrap up an hour-long meeting and realise a group email would have sufficed? Meetings can be unproductive and easily eat up a large part of your day, especially if they happen often or run long. If this is a problem at your workplace, collaborate with your supervisor to rein in meetings.

3. Clean up your act

Having a tidy and organised space, both physical and digital, in which to work and think can have a big impact on your productivity. When you know where everything is, you won’t waste time trying to find what you need.

4. Go offline

When a task doesn’t require Internet access, turn off your computer’s Internet connection. This way you won’t be distracted by incoming emails or tempted to take a “quick” peek at Facebook. In a Robert Half Management Resources survey, 32 percent of U.S. CFOs polled said that web surfing was the biggest time waster at work.

5. Cut the chitchat

Having good work friends is a major part of being happy with your job, but too much of a good thing can sabotage your time management efforts. Try to make your non-work interactions less frequent and more condensed, such as socialising only during lunch breaks and after hours.

6. Turn to tech

Some mobile apps have a bad reputation as time wasters, and rightly so, but several of them are a boon for time management. Take advantage of those that organise receipts and expenses, schedule phone appointments (to avoid the dreaded phone tag) and keep track of important unanswered emails.

7. Tame your inbox

A large part of many finance professionals’ day is spent dealing with email. To master this time drain, try these tricks:

Manually check email instead of having the system look for new messages every five or 10 minutes.
Check your inbox only a few times a day, such as morning, noon and an hour before leaving work.
Unsubscribe from e-lists you don’t read anymore.
Reply-all only when necessary.

8. Break it down

Don’t become paralysed when facing a large project, such as preparing a shareholder presentation or auditing three years’ worth of financial records. To make the assignment less daunting, divide it into several smaller, more manageable chunks.

9. Set a timer

If you’re frequently distracted at work, play this mental game: Impose deadlines for tasks and decide on rewards and punishments. For example, if you can complete the cost analysis by 3pm, you get to treat yourself to a piece of dark chocolate or five minutes of playing an online game. But if you miss the deadline, you have to do 20 sit-ups.

10. Just say no

It’s not easy turning down worthwhile requests, but you have to draw the line somewhere. Decide what activities and projects are important to your career and personal life, and say no to the rest without feeling guilty. If you try to please everyone all the time, you will quickly burn out.

10
যত দূর জানি ব্যাপারটা বিতর্কিত। Business Insider জার্নালে Dr. Edward Hopkins  বলেছিলেন এই প্রক্রিয়ায় কাউকে ছোট বেলা থেকেই বেদানার রস খাওয়ার অভ্যাস থাকতে হবে!

11
Allied Health Science / Re: How Diet Can Change Your DNA
« on: March 15, 2018, 05:04:38 PM »
Good to know...Thank You :)

12
SEO  কিছুদিন আগেও লো রেট কাজ ছিল । এতে বর্তমানে odesk এ প্রচুর কাজ আছে । আর কাজগুলোতে আপনাকে দীর্ঘমেয়াদে hire করবে বায়ার । ODESK এ বর্তমানে এর সর্বনিম্ন রেট ০৩ ডলার । অর্থাৎ বায়ার আপনাকে  হায়ার করলে সর্বনিম্ন ০৩ ডলার এর নিচে দিতে পারবেনা । এটা ওডেস্ক এর নিয়ম ।



দিনে যদি ০২ ঘন্টাও কাজ করেন তবে দিনে ০৬ ডলার ,এটা বললাম মিনিমাম , সাধারনত বায়ার দিনে ০৪ থেকে ০৫ ঘন্টা কাজ চাইবে বায়ার , তাহলে ভাবুন আপনার আয়। তবে এর জন্য আপনাকে হাতে কলমে দক্ষ হতে হবে । কোন কোচিং এ ভর্তি হলে ১০০০০ টাকা নেবে । সময় লাগবে ০২ থেকে ০৩ মাস ।
devastate বা blackiz it তে শিখতে পারেন outsourcing institute বা itbari.com এর টিউটোরিয়াল থেকে শিখতে পারেন । তবে মার্কেটপ্লেসে নামার আগে practical ভাবে একটা সাইট এর seo করে অভিজ্ঞতা বা portfolio তৈরি করুন । আর seo শেখা থাকলে আপনি নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করে আর্ন করতে পারবেন । তবে মূল কথা অধিক চর্চা না করলে শিখলে seo , web , design , graphics কোনটাতেই সাফল্য পাবেননা । কারন এখানে প্রথম কাজ পাওয়া খুব কঠিন , আর এখানে কাজ করতে গেলে আপনি ঘরে বসে ইনকাম বলতে এটা বুঝবেননা কোনরকম কাজ শিখে ঘরে বসে যা খুশি তাই করা নয়!

আপনার উপর BANGLADESH এর সুনাম নির্ভর করছে । আর আপনি তৈরি তবে হবেন আন্তর্জাতিক মানের freelancer হিসেবে । তবেই অর্থ ও সম্মান পাবেন আপনি । কষ্ট না করলে কেষ্ট মিলবেনা এটা মনে রাখবেন । আর freelancing -  joking , MLM বা ptc না ।
freelancer দের উপার্জন শুনতে আমাদের ভালো লাগে , কিন্তু তাদের পিছনের কষ্টের কাহিনীটাও জানুন । আর আপনার স্থানীয় পর্যায়ে কোথাও ভর্তি হতে চাইলে ভালো করে খোজ নিয়ে ভর্তি হোন ।কোচিং সেন্টার যারা seo শেখায় তাদের syllabus এর সাথে video tutorial এর syllabus এর মিল আছে কিনা দেখুন...তারা শিখানোর পাশাপাশি নিজের কাজ করে কিনা মার্কেট প্লেসে সেটা খুজ খবর নিন। এটা খুবই জরুরী।

মনে রাখবেন Outsourcing নামে কোন কোর্স দুনিয়ার কোথাও কিন্তু নেই।

#Happy_Learning

13
খালি পেটে ভুলভাল খাবার খাওয়ার জন্য সারাদিন অস্বস্তি, পেটব্যথা, বুক জ্বালাপোড়া, গ্যাস কিংবা পেট ফুলে থাকা ধরনের সমস্যায় ভুগতে হতে পারে।



কফি::

সকালে চা-কফি পান করার আগ পর্যন্ত শরীর যেন কাজ করতে চায় না। তবে খালি পেটে হলে কিন্তু বিপদ। যকৃত থেকে যকৃত থেকে বের হওয়া ‘বাইল’ এবং পাচক রস নিঃসরণ কমিয়ে দেয় এই পানীয়। ফলে হজম প্রণালির জন্য অন্যান্য খাবার হজম করা কঠিন হয়ে যায়। এছাড়া পাকস্থলিতে হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের মাত্রাও বাড়িয়ে দেয়। যে কারণে হতে পারে গ্যাস।

ঝাল খাবার:

সকালবেলা ঝাল মাংস দিয়ে পরোটা কিংবা খিচুড়ির সঙ্গে আচার খাওয়ার কথা ভাবতেই জিভে জল চলে আসে। তবে ঝালের কারণে পরে পেট ব্যথায় কুঁকড়ে থাকতে হতে পারে। কারণ খালি পেটে ঝাল খেলে তা পাকস্থলির আস্তরে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করবে, হতে পারে বদহজম ও বুক জ্বালাপোড়াও।

কলা::

সকালে কলা খেয়ে হয়ত ভাবছেন, আহ! একটা স্বাস্থ্যকর নাস্তা হল। পুষ্টিগুণে ভরপুর হলেও খালি পেটে কলা ক্ষতি করতে পারে হৃদযন্ত্রের। কলায় থাকা ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম রক্ত সঞ্চালন অতিরিক্ত বাড়িয়ে দিতে পারে। ফলে হৃদপিণ্ডের ওপর চাপ পড়ে।

টমেটো::

স্বাস্থ্যকর সবজি। তবে খালি পেটে খেলে এতে থাকা ট্যানিক অ্যাসিড থেকে বুক জ্বালাপোড়া হতে পারে। যা থেকে পরে গ্যাস্ট্রিক আলসার হওয়ার সম্ভাববনা থাকে। এমনকি খালি পেটে শসাও খালি পেটে হজমে সমস্যা হয়।
তাই খালি পেটে কাঁচা-সবজি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। দিনের বাকি সময় বাটি ভরে সালাদ খান সমস্যা নেই।

লেবুজাতীয় ফল::

টকজাতীয় ফল খালি পেটে খেলে শরীরে অ্যাসিডের তৈরির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। ফলে অস্বস্তি লাগতে পারে। এছাড়া ফলের অতিরিক্ত আঁশ ও ফ্রুকটোজ হজম পদ্ধতি ধীর করে দেয়। ফলে হজমে গণ্ডগোল বাঁধতে পারে সারাদিনই।

চিনি::

সকালে খালি পেটে চিনি খাওয়ার অভ্যাস দীর্ঘমেয়াদে যকৃত ও অগ্ন্যাশয়ের ক্ষতি করে। এমনটি খালি পেটে পেস্ট্রি, ডোনাট বা এই ধরনের খাবার খাওয়া থেকেও বিরত থাকা উচিত। কারণ এসব খাবারে প্রক্রিয়াজাত চিনি ছাড়াও ব্যবহার করা হয় ইস্ট। এগুলো পাকস্থলির আস্তরে জ্বালাপোড়া তৈরি করে। পাশাপাশি হতে পারে পেট-ফাঁপাভাব।

15
Teeth / Re: 3 Natural Ways to Whiten Teeth at Home
« on: March 03, 2018, 01:34:10 PM »
Thanks For Sharing  :)

Pages: [1] 2