Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Md. Touhidul Haque

Pages: [1]
1
আজ সবার হাতে হাতেই পছন্দের স্মার্টফোন। কেউ গান শুনছেন, কেউবা ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন, আবার কেউবা দিন-রাত এক করে শুধু ছবিই তুলছেন। ছবি তুলতে তুলতে হঠাৎ করেই মনের জানালায় প্রশ্ন আসে- প্রিয় স্মার্টফোনটির ক্ষুদ্র এই ক্যামেরাটি কিভাবে এত সুন্দর ছবি তুলছে! বাজারের নামি দামি বড় বড় ক্যামেরার তুলনায় আমাদের প্রিয় স্মার্টফোনটির ছোট এই ক্যামেরা কোন প্রক্রিয়ায় কাজ করছে? সেই উত্তরটি খোঁজার জন্যই আজকের প্রয়াস।

একটি ক্যামেরা কীভাবে কাজ করে? স্মার্টফোন, ডিজিটাল ক্যামেরা অথবা ডিএসএলআর। ব্যাখ্যাটি কিন্তু মোটামুটি একই রকম। বিষয়টি সহজভাবে ব্যাখ্যা করা যাক।

স্মার্টফোনের ক্যামেরায় ব্যবহৃত লেন্সটি আমরা যে বস্তু বা বিষয়ের ছবি তুলতে চাইছি তার দিকে ফোকাস করে।
প্রকৃতি থেকে আলো ক্যামেরার লেন্সে প্রবেশ করে।
লেন্সের অ্যাপাচার প্রবেশ করা আলোর পরিমাণ নির্ণয় করে।
শাটার সেন্সরটি ঠিক কতটা সময় আলোর সংস্পর্শে ছিল- এই বিষয়টি পরিমাপ করে।
সেন্সরটি ব্যক্তি, বিষয় বা বস্তুর একটি ছবি প্রাথমিকভাবে ধারণ করে।
ক্যামেরার সামগ্রিক হার্ডওয়্যার বিভাগ ছবিটি নিয়ে কাজ করে এবং চূড়ান্তভাবে ছবিটি প্রদর্শন করে।
পুরো প্রক্রিয়াটি মূলত পদার্থবিদ্যার কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে সম্পন্ন হয়। কিন্তু ক্যামেরায় ব্যবহৃত লেন্স, সেন্সর এবং অ্যাপাচারের আকার-আয়তনের ভিন্নতার কারণে উপরে উল্লেখিত ধাপগুলোর দুই থেকে চার পর্যন্ত ধাপগুলো স্মার্টফোনভেদে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। লেন্স, সেন্সর, এবং অ্যাপাচারের আকার-আয়তনের ভিন্নতার কারণে লেন্সের মধ্যে আসা আলোর পরিমাণে তারতম্য ঘটে এবং এই কারণে ছবির বৈশিষ্ট্য এবং গুণাগুণে পার্থক্য দেখা যায়। পুরো প্রক্রিয়াটিতে আমাদের কোনো ধরনের অসতর্কতার কারণে প্রত্যাশিত মানের ছবি তুলতে আমরা অনেক সময়ই ব্যর্থ হই।

For details visit the following link.
https://roar.media/bangla/main/tech/how-smartphone-camera-works/

2
একধরনের বাঁধাকপি আছে, নাম Skunk Cabbage, বৈজ্ঞানিক নাম Symplocarpus foetidus। উত্তর আমেরিকা এবং এশিয়ার কিছু কিছু জায়গায় এদের জন্ম। উত্তর আমেরিকায় শীতকালে এই সবজি দেখতে পাওয়া যায়। নিচু ভূমি এবং আর্দ্র পরিবেশে এরা জন্মে থাকে। কিন্তু একটি আশ্চর্য বিষয় এখানে দেখতে পাওয়া যায় যে, যখন শীতকালে বরফ পড়ে, তখন এই বাঁধাকপির কাছাকাছি যে বরফ পড়ে থাকে সেগুলো গলে যায়। এমনকি যখন অনেক বেশি পরিমাণে বরফ পরে তখনও এই বাঁধাকপির আশেপাশের বরফে গর্ত তৈরি হয়। বরফের এরকম অবস্থা শুধুমাত্র এই ধরনের বাঁধাকপি জন্মানোর স্থানেই দেখা যায়, অন্য কোথাও নয়। এই আশ্চর্য প্রক্রিয়াতে বিজ্ঞানীরাও অবাক হয়েছে। শীতকালে কেন এরকম হয়, শুধু এই ধরণের বাঁধাকপির ক্ষেত্রেই কেন এমন ঘটে, আরও কোনো এই ধরনের উদ্ভিদ আছে কিনা তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা গবেষণা শুরু করেন এবং এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেন।

For details please visit the following link.
https://roar.media/bangla/main/science/plants-that-are-warmed-by-itself-how/

3
সুবিশাল এই জীবজগতে অন্যান্য প্রাণিদের সাথে মানুষের সবথেকে বড় পার্থক্য হলো মস্তিষ্ক। মস্তিষ্কের গঠন, কার্যপদ্ধতি, নিউরন ঘনত্বের আধিক্য আর দেহের অন্যান্য অঙ্গের সাথে এর প্রতিক্রিয়া করার ক্ষমতা অন্যান্য প্রাণী থেকে মানুষকে অনন্যতা দান করেছে। অস্তিত্বের সূচনালগ্ন থেকে মানুষ এই মস্তিষ্ক ব্যবহার করে বুদ্ধিকৌশল প্রয়োগে করেছে কালজয়ী সব আবিষ্কার, রচনা করেছে ইতিহাস আর পরবর্তী প্রজন্মকে দিয়েছে আরো উন্নত জীবন। চিন্তার খোরাক থেকে নতুন কিছু সৃষ্টি করে জন্ম হয়েছে কত কিংবদন্তির।

কিন্তু যে মস্তিষ্ককে ব্যবহার করে করা হয়েছে এত কিছু, সেই মস্তিষ্কের অনেক রহস্য এখনও অধরাই থেকে গেছে বিজ্ঞানীদের কাছে। যুগে যুগে আমরা পেয়েছি মস্তিষ্কের অনেক নতুন নতুন তথ্য, যার কোনোটি আবার পুরানোকে সরিয়ে জায়গা করে নিয়েছে, যেখানে অন্যগুলো প্রমাণের ভিত্তিতে এখনও টিকে আছে। আর তাই এত সংশয়ের জন্যই জন্ম হয়েছে অনেকে গুজব আর আজব সব মিথের। আবার সেসব মিথের অনেকগুলোই অকাট্য প্রমাণের ভিত্তিতে ভুল প্রমাণিত হয়েছে, আবার কোনোটির এখনও প্রমাণ মিলেনি।

For details please visit the following link.
https://roar.media/bangla/main/science/do-we-really-use-ten-percent-of-our-brain/

4
১৯৯৫ সালের শীতের কোনো এক রাত, রাতের আকাশের তারাদের মিছিলে লুকিয়ে থাকা রহস্যের সমাধান করতে হাবল টেলিস্কোপের মুখ ফিরিয়ে দেওয়া হলো লক্ষ কোটি আলোকবর্ষ দূরের ঐ আলোকবিন্দুদের দিকে। সপ্তর্ষি মণ্ডলের কাছাকাছি আকাশের অগণিত তারার থেকে একটু দূরে যেখানে তুলনামূলকভাবে তারার সংখ্যা কম এবং পার্শ্ববর্তী তারাদের কারণে সৃষ্ট আলোক দূষণ কম সেদিকেই ফিরিয়ে দেওয়া টেলিস্কোপটিকে।

For details please visit the following link.
https://roar.media/bangla/main/science/how-small-are-we-in-the-scale-of-the-universe/

Pages: [1]