Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - mukul Hossain

Pages: 1 2 [3] 4 5
31
আপনি জানেন কি মানুষের রক্তের গ্রুপ তার কিছু নিজস্ব সকীয় বৈশিষ্ট্য বহন করে। আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি বিভিন্ন রক্তের গ্রুপের মানুষের স্বভাবের স্বভাবগত বিশ্লেষণ-

1.”o+”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা স্বচ্ছ… দৃষ্টি সম্পন্ন, গভীর মনোযোগী, উচ্চাকাঙ্খী, স্বাস্থ্যবান, বাকপটু, বাস্তববাদী, রোমান্টিক এবং অত্যান্ত বুদ্ধিমান হয়ে থাকে।

2.”O-”এই গ্রুপের মানুষেরা সাধারণত অন্যের মতামতকে গ্রাহ্য করে না। সমাজে মর্যাদা বাড়াতে আগ্রহী, বড়লোকের সঙ্গপ্রিয় এবং বড় বেশি বাচাল।

3.”A+”এই ব্লাডগ্রুপের মানুষেরা গোছগাছ প্রিয়, দক্ষ চাকুরে এবং খুঁতখুঁতে স্বভাবের হয়ে থাকে। এরা আত্নকেন্দ্রিক, সুবিচারক, শান্ত, নিয়মতান্ত্রিক, বিশস্ত, নিয়মানুবর্তী ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন।

4.”A-”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা খুব খুঁতখুঁতে স্বভাবের এবং কিছুটা অমনোযোগী। কিন্তু অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে বেশি মনোযোগী। এদের অন্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ করার প্রবণতা বেশি। এদের আছে নিজেকে লুকানোর অভ্যাস এবং একঘেয়েমি জীবন।

5.”B+”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা স্বাধীনচেতা, মেধাবী, নমনীয়, মনোযোগী, স্বাস্থ্যবান,সরল, দক্ষ, পরিকল্পনাবাদী, বাস্তববাদী,আবেগ প্রবণ এবং খুব বেশি রোমান্টিক হয়ে থাকে।

6.”B-”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা অসংযমী, অপরিনামদর্শী, দায়িত্বহীন, অলস, স্বার্থপর, অগোছালো, অবিবেচক এবং স্বার্থান্বেষী হয়ে থাকে।

7.”AB+”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা সাধারণত সুবিবেচক, বু্দ্ধি সম্পন্ন, হিসেবী, পরিকল্পনাবাদী, সৎ কৌশলী সংবেদনশীল, নিরেট এবং খুব চমৎকার সাংগঠনিক হয়ে থাকে।

8.”AB-”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা দুর্বোধ্য, ক্ষমতাহীন, অন্যকে আঘাত করার প্রবণতা বেশি, এনার্জি স্বল্পতা, খুব বেশি রক্ষনশীল ও বড় বেশি সংবেদনশীল হয়ে থাকেন।

32
Hadith / Hadith for ramadan
« on: June 30, 2015, 11:26:39 AM »
হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, হামযা ইবনে আমরুল আসলামী (রাঃ) অধিক মাত্রায় রোযা রাখতে অভ্যস্ত ছিলেন। তিনি নবী করীম (সঃ) – কে বললেন, হে রাসুল (সঃ)! আমি সফরেও রোযা রেখে থাকি। নবী করীম (সঃ) বললেন, সফর অবস্থায় তুমি ইচ্ছা করলে রোযা নাও রাখতে পার।
(বেখারী , ১/৩৩৫)

আবু হোরায়রা (রাঃ) বলেন, নবী করীম (সঃ) ইশরাদ করেছেন, তোমাদের কেউ রমজানের একদিন বা দু’দিন পূর্বে নফল রোযা রাখা যাবে না। তবে কেউ যদি প্রতিমাসে এ রোযা রাখতে অভ্যস্ত ,তাহলে রাখতে পার। (বোখারী,১/৩৩৪)

সাহল ইবনে সা’দ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সঃ) ইশরাদ করেছেন, যতদিন লোকেরা তাড়াতাড়ি (সূর্যাস্তের সাথে সাথে) ইফতার করবে , ততদিন কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হবে না।
(ছহীহ বোখারী শরীফ,১/ ৩৩৬)

33
বেকিং করা কেক সাজাতে, ঘরেই আইসক্রিম তৈরিতে এবং বেক করা ও অন্যান্য খাবারের স্বাদ বাড়াতে ক্রিমের তুলনা নেই। এমন অনেক খাবার রয়েছে যেখানে সাধারণ দুধের বদলে ক্রিমের বাবহারে খাবারের স্বাদ অনেক বেড়ে যায়। কিন্তু ক্রিম হাতের কাছে সহজে পাওয়া যায় না। বড় সুপারশপে বেশ দাম দিয়েই কিনতে পাওয়া যায় ক্রিম, হেভি ক্রিম ও হুইপড ক্রিম ধরণের জিনিসগুলো। কিন্তু আপনার এই সমস্যার সমাধানও আমাদের জানা রয়েছে। চাইলে খুব সহজে ঘরেই বানিয়ে ফেলতে পারেন ক্রিম। শুধু ক্রিম নয় হুইপড ক্রিম (কেকের উপরে সাজানোর) ক্রিমও বানিয়ে নিতে পারবেন সহজেই, তাও মাত্র ২ টি উপকরণে। জানতে চান কিভাবে? চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক।
উপকরণঃ

– ৩/৪ কাপ দুধ
– আধা কাপ বাটার
পদ্ধতিঃ

– প্রথমেই দুধ জ্বাল দিয়ে কিছুটা গরম করে নিন। এবং দুধ ফ্রিজে রেখে কিছুটা ঠাণ্ডা করে নিন।
– এরপর বাটার নরম করে নিন সসপ্যানে অল্প আঁচে। চাইলে ৩০ সেকেন্ড মাইক্রোওয়েভ করে বাটার গলিয়ে নিতে পারেন। মনে রাখবেন বাটার যেনো গরম না হয়। শুধু গলে যাওয়া পর্যন্তই রাখুন।
– এরপর ঠাণ্ডা হওয়া দুধে বাটার দিয়ে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন।
– এবারে মূল কাজের জন্য একটি হ্যান্ড মিক্সার বা স্ট্যান্ড মিক্সার নিয়ে হাই পাওয়ারে বিট করতে থাকুন।
– ৩ থেকে ৫ মিনিট বিট করে নিলেই দেখবেন দুধের মিশ্রণ ঘন থকথকে হওয়া শুরু করেছে।
– ব্যস, ক্রিম যতটা ঘন প্রয়োজন ততোটা ঘন করুন। মনে রাখবেন অনেক বেশি সময় ধরে যদি বিট করেন তাহলে স্টিফনেস অনেক বাড়বে। এবং তা হুইপড ক্রিম হয়ে যাবে। খুব সহজ, তাই না। এবার নিজেই চেষ্টা করুন।
– এরপর একটি এয়ার টাইট বক্সে ঢেলে ফ্রিজে রাখুন ২৪ ঘণ্টা। তৈরি আপনার হেভি ক্রিম ও হুইপড ক্রিম। এই ক্রিম যতো ফ্রেশ তৈরি করে খাবারে ব্যবহার করতে পারবেন ততোই ভালো।

34
Food and Nutrition Science / দইয়ের গুণাগুণ
« on: June 23, 2015, 12:48:48 PM »

দই সারা বিশ্বেই জনপ্রিয়। গ্রিসে এক ধরনের বিশেষভাবে তৈরি দই খাওয়া হয়ে থাকে, তুরস্কের জাতীয় পানীয় আয়রন দই থেকেই তৈরি করা হয়।

এদিকে  ভারত, বাংলাদেশেও দই দিয়ে তৈরি হয় লাস্যি, বোরহানি। বিরিয়ানি বা ভারি খাবারের সঙ্গে বোরহানি হজমে সহায়তা করে। দই যে শুধু হজমে সাহায্য করে তাই নয়, হাড়, ত্বকের সমস্যা ও ছত্রাক সংক্রমণেও দই  উপকারী। আসুন দইয়ের কিছু গুণাগুণের কথা জেনে নেয়া যাক।

১।  প্রোটিন এবং ক্যালসিয়াম: দুধের তৈরি জনপ্রিয় খাবারগুলোর মধ্যে দই একটি। এটি যে শুধু খেতেই মজা তা নয়, অত্যন্ত স্বাস্থ্যকরও বটে। দুধেরমতো দইয়েও রয়েছে উঁচুমাত্রার প্রোটিন এবং হাড় শক্ত করা ক্যালসিয়াম।

২। প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি দই: তবে প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি দইই সবচেয়ে ভালো। এতে থাকে না কোনো বাড়তি রং, চিনি বা গন্ধ।তবে যাদের একদম সাদা দই খেতে ভালো লাগে না,  তারা ফল ছোট ছোট করে কেটে বা সামান্য জেলি মিশিয়ে খেতে পারেন। কিংবা দইয়ে দিতে পারেন অল্প মধু।

৩। দুধের অ্যালার্জি: যাদের দুধ বা ল্যাকটোজ অ্যালার্জি রয়েছে তাদের জন্য দই নিরাপদ। দই তৈরি করার সময় তাপের কারণে ল্যাকটোজ কমে যায়, ফলে এটা নিরাপদ। তাছাড়া আজকাল ল্যাকটোজ-ফ্রি দইও বাজারে পাওয়া যায়।

৪। ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করে: দই শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করে। গবেষণায় দেখা গেছে অল্প কিছুদিন দই খাওয়ার পর হাড়ের ঘনত্বে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের জন্য দিনে ১ হাজার মিলিগ্রাম দইই যথেষ্ট। এটা এমনই একটি খাবার,  যা খেয়ে কখনো কারো কোনো অপকার হয়েছে বলে শোনা যায়নি।

৫। হজম শক্তি বাড়াতে দই: শিশু বয়স থেকে পেট খারাপ হলে দই খাওয়ানোর অভ্যাস করা যেতে পারে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে , এতে হজমশক্তি বেড়ে যায়।  শিশুদের ক্যাপসুল আকারে অথবা সরাসরি দই খাওয়ানো যায়। দই অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে।গ্যাসট্রিকের সমস্যায়ও এটা উপকারী।

৬। ত্বকের সমস্যায় দই: দই ত্বক তরতাজা ও মসৃণ করে ।  ত্বকের  সমস্যায় ইস্ট এর সঙ্গে দই মিশিয়ে ১৫ মিনিট মুখে রেখে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া খুশকির সমস্যায় মাথায় দই মেখে ১৫ মিনিট পরে শ্যাম্পু করে ফেলেও উপকার পাওয়া যায়

35
Food Habit / ঝাল খান, রোগ তাড়ান
« on: June 06, 2015, 09:27:29 AM »
অনেকেই ঝাল খাবার একেবারে খেতে পারেন না, আবার অনেকের ঝাল খাবার ছাড়া চলে না। একেক জনের মুখের স্বাদ একেক ধরণের হয়ে থাকে- এটিই স্বাভাবিক। যারা অনেক বেশি ঝাল খাবার খান তাদের ঝাল খাওয়া দেখে হয়তো যারা ঝাল খান না তারা বেশ অবাকই হন। কিন্তু সত্যি বলতে কি যারা ঝাল বেশি খান তারাই কিন্তু বেশ লাভবান। ভাবছেন কী কারণে? তাহলে জেনে রাখুন, ঝাল খাবার স্বাস্থ্যের জন্য বেশ ভালো। শুনতে অবাক লাগলেও যারা একটু বেশি ঝাল খাবার খান তারা কিছু কিছু সমস্যা থেকে আপানাআপনি রেহাই পেয়ে যান।

 ১) হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখে
ঝাল খাবার কার্ডিওভ্যস্কুলার সমস্যা দূরে রাখতে সহায়তা করে থাকে। ঝাল খাবার দেহের খারাপ কলেস্টোরল দূর করতে সহায়তা করে, এতে করে হৃদপিণ্ড সুস্থ থাকে। এছাড়াও ক্যাপসেইসিনের রয়েছে অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা প্রদাহ বন্ধ করতেও সহায়তা করে।

২) ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
গবেষণায় দেখা যায় মরিচ ও ঝাল খাবারের যৌগ ক্যাপসেইসিনের রয়েছে দেহের ক্যান্সারের কোষ ধ্বংস করার জাদুকরী ক্ষমতা। এছাড়াও এর আরো রয়েছে সাধারণ সর্দি কাশি ও স্ট্রোক প্রতিরোধের ক্ষমতা।

৩) ওজন কমায় ঝাল খাবার
ওজন কমানোর জন্য যারপরনাই চেষ্টা করে যাচ্ছেন? তাহলে এক কাজ করুন খাদ্য তালিকায় রাখুন একটু ঝাল খাবার। কারণ গবেষণায় দেখা গেছে, মরিচ যা ঝাল খাবারের মূল উৎস তাতে রয়েছে ক্যাপসেইসিন নামক যৌগ যা দেহে থার্মোজেনিক ইফেক্টের জন্য দায়ী। এই থার্মোজেনিক ইফেক্ট দেহের ক্যালরি ক্ষয় করতে বিশেষভাবে সহায়ক।

৪) উচ্চ রক্তচাপ কমায়
গবেষণায় দেখা যায়, ঝাল খাবার এবং ঝাল মরিচ রক্তের শিরা উপশিরা নমনীয় করতে সহায়তা করে এবং উচ্চ রক্তচাপের ঝামেলা কমিয়ে দেয়।

৫) রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখে
যারা একেবারেই রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারেন তারা ঝাল খাবার খেয়ে রাগ দূর করার চেষ্টা করতে পারেন। গবেষণায় দেখা গেছে, ঝাল খাবার আমাদের দেহে সেরেটেনিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় যাতে করে ভালোলাগা উৎপন্ন হয় মস্তিষ্কে। এতে করে রাগও দূর হয়ে যায় খানিক পরেই।

36
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাকে সাধারণ দৃষ্টিতে খুব বড় সমস্যা মনে না হলেও এর থেকে কিন্তু মারাত্মক কিছু শারীরিক সমস্যার উৎপত্তি হতে দেখা যায়। কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে এসিডিটি, ক্ষুধা, নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ, মাথা ব্যথা, বিষণ্নতা, ব্রণ, মুখে আলসারের মতো ছোটোখাটো সমস্যা হতে মারাত্মক পাইলসের সমস্যাও হতে পারে। তাই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাকে অবহেলা করবেন না একেবারেই। অনিয়মিত জীবনযাপন, অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস, অনিদ্রা, কায়িক শ্রমের অভাব ইত্যাদির কারণে হজমের সমস্যা এবং তা থেকে দেখা দেয় কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা। সুতরাং চলতে হবে বুঝে শুনে এবং সেই সাথে খাবারও খেতে হবে অনেক বুদ্ধি করে। কারণ কিছু খাবার রয়েছে যা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়ায়। যদি এই খাবারগুলো প্রায় নিয়মিত খেতে থাকেন তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দিতে পারে অচিরেই।

 

১) পাউরুটি
পাউরুটিতে রয়েছে ফ্রুক্টেন যা অনেকটা সময় পেটে থাকে, সহজে হজম হয় না। এতে করে ব্যাকটেরিয়া ফ্রুক্টেনকে ফারমেন্ট করে এবং গ্যাসের সৃষ্টি করে। এই গ্যাসের কারণে হজমে সমস্যা, পেট ব্যথা এবং পেট কামড়ানোর মতো সমস্যা শুরু হয় এবং পাকস্থলীর স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যহত হয়। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়।

২) চকলেট
চকলেটও কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য দায়ী একটি খাবার। প্রতিদিন একটু চকলেট দেহের জন্য বেশ ভালো এর ফ্লেভানয়েড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কারণে। কিন্তু জার্মানির একটি গবেষণায় দেখা যায় নিয়মিত একটু বেশি পরিমাণে চকলেট খাওয়া হজম প্রক্রিয়া ধীর করে দেয়। এতে করেও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা শুরু হয়।

৩) কুকিজ
কুকিজ আসলে কার্বোহাইড্রেটের রিফাইন্ড রূপ। যদিও ময়দা বা আটা দিয়ে তৈরি কিন্তু রিফাইন্ডের কারণে এর ফাইবারের পরিমাণ অনেক কম এবং ফ্যাটের পরিমাণ বেশি। এটিও কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য দায়ী একটি খাবার।

৪) কাঁচা কলা
পাকা কলাতে স্যলুবল ফাইবারের মাত্রা অনেক বেশি এবং তা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে। কিন্তু অপরদিকে কাঁচা কলা কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য দায়ী একটি খাবার। তবে কাঁচা কলার নিউট্রিশন অনেক বেশি তাই কাঁচা কলা খাওয়া একেবারে বাদ না দিয়ে পরিমিত করুন।

৫) চিপস
চিপস মূলত তৈরি হয় আলু এবং কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ কিছু খাবার দিয়ে যাতে ফাইবারের পরিমাণ অনেক কম এবং ফ্যাটের পরিমাণ অনেক বেশি। আর অতিরিক্ত ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার হজমে সমস্যা করে। যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়।

৬) উচ্চমাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার
ডিম, দুগ্ধ জাতীয় খাবার যেসকল খাবারে উচ্চমাত্রার প্রোটিন রয়েছে তা কোষ্ঠকাঠিন্যের সম্ভাবনা বাড়ায়। কারণ প্রোটিন অনেক সময় হজমে সমস্যা করে। তবে দুধ এক্ষেত্রে গরম দুধ কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমাতে বিশেষ সহায়তা করে।

37
Fast Food / How to make fusca?
« on: February 06, 2015, 09:13:38 AM »
ফুসকা
উপকরনঃ
ময়দা ১ কাপ
সুজি ১/৪ কাপ
তালমাখনা ১ চা চামচ
লবন ১/২ চা চামচ
পানি ১/২ কাপ
তেল ভাজার জন্য
প্রণালীঃতেল বাদে সব উপকরণ একসাথে মেখে একটু শক্ত ডো বানিয়ে ১৫/২০ মিনিট ঢেকে রাখতে হবে , তারপর রুটির মত বেলে ছোটো গোল গোল করে কেটে নিতে হবে , রুটি গুলো পাতলা হবে না। ফুচকা গুলো গরম ডুবো তেলে মাঝারি আচে মচমচে করে ভেজে নিতে হবে। ফুচকা ভাজার সময় যখন গরম তেলে দেয়া হবে ফুচকা একটু চেপে ধরতে হবে তাহলে ফুলে উঠবে।
পুরের জন্যঃ
ডাবলি/ বুট সেদ্ধ ১ কাপ
আলু সেদ্ধ ছোটো টুকরা করা ১ টি
ধনে পাতা কুচি
পেয়াজ ও কাচামরিচ কুচি
শসা কুচি
ডিম সিদ্ধ কুচি ১ টি
চটপটি মশলা পরিমান মত
প্রণালীঃ
সব উপকরন একসাথে দিয়ে মাখিয়ে নিতে হবে। এখন ফুচকার মাঝে একটু ভেঙ্গে পুর দিতে হবে, তেতুল এর টক দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
তেতুল টক এর জন্যঃ
তেতুল এর কাথ ১/৪ কাপ
টক দই ২ টেবিল চামচ
চিনি
বিট লবন
লবন
ভাজা জিরার গুড়া
পরিমান মত পানি দিয়ে টক বানাতে হবে ,লাল শুকনা মরিচ ভাঙ্গা (ইচ্ছা ) দিতে পারেন।


38
কিশমিশের উপকারিতাঃ

১। দাঁতের ক্ষয় রোধ করে।
২। এর অলিনলিক এসিড যা মুখের দুর্গন্ধ দূর করে
৩। মুখের ব্যাকটেরিয়া কমাতে সহায়তা করে।
৪। নিয়মিত কিশমিশ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
৫। শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করে।
৬। এর পলিফেনোলিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে টিউমার কোষ গঠন রোধ করে।
৭। এর ফিটোনারিয়েন্টে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের জন্য খুবই উপকারী।
৮। আয়রন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড় মজবুত করে।
৯। হজম শক্তিবৃদ্ধি করে।
১০। অনিদ্রা ও মাথাব্যথা দূর করতে সহায়তা করে।
১১। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

39
♛ জরুরিঃ সংরক্ষনের জন্য পোস্টটি আপনার টাইমলাইন এ শেয়ার করে রাখুন ♛

»» শাহী চিকেন রেজালা ««

উপকরনঃ

► মুরগী - ১ কেজির ২ টি (১৬ পিস হবে)
► সয়াবিন তেল - ১ কাপ
► হলুদ গুঁড়া- ১ চা চামচ
► শুকনা মরিচের গুঁড়া -১ টেবিল চামচ
► গরম মসলা- পরিমান মতো
► আদা বাটা - ১ চা চামচ
► রসুন বাটা - ১ চা চামচ
► আলু বোখারা - ২০০ গ্রাম
► পেঁয়াজ বাটা - আধা কেজি
► পোস্তদানা বাটা ১/২টেবিল চামচ,
► তেজ পাতা ১টি,
► দারচিনি ২ টুকরা,
► এলাচ ২টি,
► টক দই - ১ পোয়া
► কেওড়া জল ১ টেবিল চামচ
► লবন-পরিমান মতো
► জিরা বাটা ১ টেবিল চামচ

প্রণালিঃ

► মুরগীর মাংসের টুকরা গুলো ভালো করে পরিষ্কার করে একটি হাঁড়ির মধ্যে রাখুন। তারপর তেল সহ সব উপকরণ মাংসের সাথে মেশান। তারপর এক কাপ পরিমান পানি মাংসে ঢালুন। গরম মশলা দিন।

► এবার হাঁড়ি চুলায় বসান। কিছু সময় পর ঢাকনা খুলে চামচ দিয়ে নেড়ে দেখুন সব ঠিক আছে কিনা। যদি সব ঠিক থাকে তাহলে কিছু সময় আঁচে রাখুন।

► আবার কিছু সময় পর নাড়া দিয়ে দেখুন মাংস সিদ্ধ হয়েছে কিনা,যদি সিদ্ধ হয়ে থাকে তাহলে চুলা থেকে নামিয়ে নিন। আবার সুন্দর করে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

40
Fruit / শীতকালীন রোগ ও প্রতিকার
« on: December 18, 2014, 11:12:10 AM »
পৌষ ও মাঘ এই দু’মাস শীতকাল। শীত নিয়ে আসে খেজুর রস, পিঠা-পুলি ও নতুন নতুন সুস্বাদু সবজি। আবার শীত মানুষকে চরমভাবে ভোগায়। শীতে নানান অসুখ-বিসুখ মানুষকে অস্বস্তিতে ফেলে। যেমন সর্দি-কাশি-হাঁচি ও নিঃশ্বাসে কষ্ট। এ সময় একবার ঠাণ্ডা লাগলে না সারার প্রবণতাসহ বিভিন্ন শ্বাসতন্ত্রজনিত রোগ বেশি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
তেমন কিছু রোগ সম্পর্কে জেনে রাখুন

অ্যালার্জি ও অ্যাজমা :
উল্লিখিত রোগ দুটি অনেক ক্ষেত্রে একসঙ্গে হয়, যদিও কোনোটির প্রকাশ আগে হতে পারে। শীতকালে অ্যালার্জি ও অ্যাজমা স্বাভাবিকভাবেই বেড়ে যায়। বারবার সর্দি-হাঁচি-কাশির সঙ্গে শ্বাসকষ্ট বুকে চাপ সৃষ্টি করে ও আওয়াজ হয়। এ সময় ঠাণ্ডা লাগার প্রবণতাও বেড়ে যায়।

যে সব কারণে অ্যালার্জি হয় সে সব থেকে দূরে থাকা জরুরি। প্রয়োজনে অ্যালার্জির ওষুধ, নাকের স্প্রে, বিশেষ ক্ষেত্রে ইনহেলারও ব্যবহার করতে হতে পারে। শীতের সময় অনেকের সাইনোসাইটিসের সমস্যাও দেখা দেয়। বারবার মাথা ধরা, সর্দি-কাশির প্রবণতা, কাশতে কাশতে বমি হওয়া, জ্বর ইত্যাদি সাইনোসাইটিসের লক্ষণ হতে পারে। কোনো কিছুতে অ্যালার্জি থাকলে সেদিকে নজর দিতে হবে। অ্যালার্জি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি অ্যান্টিবায়োটিকস খাওয়াও জরুরি। তবে সাবধান তা যেন অতিরিক্ত না হয়।ভাইরাস জ্বর : শীতকালে ভাইরাস জ্বর হওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি। বিভিন্ন ভাইরাস; যেমন— অ্যাডিনোভাইরাস, রাইনোভাইরাস ইনফ্লুয়েঞ্জা। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক ও যাদের শরীরে অন্য রোগ; যেমন— ডায়াবেটিস, ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস আছে, তাদের এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

পর্যাপ্ত বিশ্রাম, প্রচুর তরল জাতীয় খাবার; বিশেষত খাবার স্যালাইন, ডাবের পানি, লেবু-চিনির শরবত খুবই উপকারী। এ রোগে আক্রান্ত হলে ঠাণ্ডা পানীয় ও আইসক্রিম সম্পূর্ণ নিষেধ, প্যারাসিটামলজাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। প্রয়োজনে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে পারেন। আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে দূরে থাকতে হবে। ছয় মাস বয়সের পর শিশুকে ও যাদের ক্রনিক ডিজিস আছে তাদের ভ্যাকসিন দেওয়া যেতে পারে।

ফুসফুসের সংক্রমণ বা ল্যাঙ ইনফেকশন :
 ফুসফুসের সংক্রমণকে সাধারণত দুই ভাগে ভাগ করা হয়। আপার রেসপিরেটরি ট্র্যাক সংক্রমণ— যা সাধারণত ভাইরাসের কারণে হয়ে থাকে। আর লোয়ার রেসপিরেটরি ট্র্যাক সংক্রমণ— যা ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়ে থাকে। তবে ভাইরাল নিউমোনিয়াও হতে পারে।
ফুসফুস সংক্রমণের লক্ষণ হলো জ্বর, কাশি, কফ, শরীর ব্যথা ও বমি বমি ভাব। তবে ভাইরাল নিউমোনিয়ার ক্ষেত্রে সর্দি-হাঁচি, নাক দিয়ে পানি পড়ার লক্ষণও দেখা দিতে পারে। সাধারণত শিশু ও বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে এগুলো বেশি দেখা যায়।

শীতকালে সাধারণত আনন্দ ও ছুটি কাটানোর সময়। তাই একটু সতর্ক হলে উপরোক্ত স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে মুক্ত ও সুস্থ থাকা যায়।

41
Reduce Fat /Weight Loss / Top ten food reduce for fat
« on: June 16, 2014, 07:47:57 PM »
ট্যাভেলার্স ডায়েটিশনে’ দেওয়া তার তালিকার খাবার গুলো হচ্ছে কাজুবাদাম, তরমুজ, মটরশুটি, সবুজ শাক-সবজি, শশা, আভাকাডো, যব বা জই, পানি, আপেল ও পিপারমেন্ট।

কাজুবাদাম:
দীর্ঘক্ষণ পেট ভর রাখার জন্য ত্বক মসৃনকারী ভিটামিন ই ও আমিষ সমৃদ্ধ কাজুবাদাম এক মুঠোই যথেষ্ঠ। কাজুবাদামে যে ক্যালটির আছে তা মেদ তৈরিতে কোনো ভূমিকা রাখে না। তাই অন্যান্য ফ্যাটি খাবার না খেয়ে কাজুবাদাম একটু বেশি খান।

তরমুজ:
তরমুজে রয়েছে ৮২ শতাংশ পানি। শরীরের বাড়তি সোডিয়াম সরিয়ে একটি লম্বা সময়ের জন্য ক্ষুধাহীন থাকতে সহায়তা করে।
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সুস্বাদু এ ফলের প্রতি এক কাপে রয়েছে ১০০ ক্যালোরি। পছন্দের তারকাদের মতো সুন্দর শরীর গড়তে নাস্তায় তরমুজ রাখুন।
মটরশুটি:
নিয়মিত মটরশুটি খেলে চর্বি কমে, হজম ক্ষমতা বাড়ে, শরীরের মাংসপেশীরও বিকাশ ঘটে। দীর্ঘ সময় ক্ষুধাহীন থাকার জন্য মটরশুটি বেশ কার্যকরী।
সবুজ শাক সবজি:
একটি স্লিম শরীরের অধিকারী হতে চাইলে সবুজ শাক-সবজি দিয়ে প্লেট ভর্তি রাখতে হবে। ভাতের চেয়ে শাক-সবজির পরিমাণ বেশি হলেও সমস্যা নেই।  বিভিন্ন অত্যাবশ্যক ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ সমৃদ্ধ সবুজ শাক-সবজি চর্বি কমায়। এছাড়া শরীরে পানি ধরে রাখতেও সহায়ক শাক-সবজি।
শশা:
শশার প্রায় ৯৬ শতাংশই পানি। এ কারণে শশা খুবই ঠাণ্ডাজাতীয় খাদ্যশস্য। শশা একটি অত্যন্ত কম ক্যালোরিযুক্ত খাদ্য। একটি শশাতে মাত্র ৪৫ ক্যালোরি থাকে। শরীরের মেদ কমাতে খুবই কার্যকরী শশা।
আভাকাডো(নাশপাতি):
বিভিন্ন অত্যাবশ্যক পুষ্টিতে ভরপুর আভাকোডা (নাশপাতি জাতীয় ফল বিশেষ)। আঁশওয়ালা এ ফল খেলে দীর্ঘক্ষণ খিদে পায় না, সঙ্গে পেটের চর্বি দ্রুত কমিয়ে ফেলে।
যব বা জই:
আকষর্ণীয় শরীরের অধিকারী হতে চাইলে নাস্তার প্লেটে ওট ( যব বা জই) রাখুন। ওজন কমাতে ওট খুবই কার্যকরী। কম ক্যালরিযুক্ত এ ফল শরীরে ধীরে ধীরে শক্তি যোগায়।
পানি:
মেদবহুল পেট থেকে মুক্তির সহজে এড়ানো যায়। এজন্য আপনাকে প্রতিদিন পান করতে হবে বেশি পরিমাণে পানি। বেশি পানি খেলে পেট বেড়ে যাবে-এমন কোনো আশঙ্কাই নেই।
আপেল:
আঁশযুক্ত মিষ্টি ফল আপেল পেট ভরপূর্ণ রাখে। অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ না করে পরিমিত আপেল খান।

পিপারমেন্ট:
পিপারমেন্টে খেলে হজম শক্তি বাড়ে, মেজাজও ফুরফুর থাকে। মেদযুক্ত পেট কমাতে খুবই দরকারি পিপারমেন্ট। চায়ের সঙ্গে পিপারমেন্ট মিশিয়ে খাওয়া উত্তম পন্থা।

শুধু মেদ কমানোই নয়, ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও সহায়ক পিপারমেন্ট।
Source: WWW.banglanews24.com

42
 আপনি কি জানেন, যে মজাদার খাবার খেলেন এর সাথে আরো একটি জিনিস আপনার গলা বেয়ে পাকস্থলিতে গিয়ে পড়ল? আপনি হয়তো কল্পনাই করতে পারছেন না এর সাথে আপনি প্রতিদিন গ্রহণ করছেন ফরমালিন নামের এক মারাত্মক বিষ। জানলেও হয়তো তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না। ভাবছেন এগুলো হয়তো খুব বেশি ক্ষতিকর নয়।

কিন্তু বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণা বলছে, ফরমালিন আপনার শরীরে প্রবেশ করে ধীরে ধীরে আপনার শরীরে ক্যান্সারসহ বিভিন্ন মরণব্যাধি সৃষ্টি করে আপনাকে ঠেলে দিচ্ছে মৃত্যুর পথে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগ ও বাংলাদেশ ভোক্তা সমিতির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় ৪০০ টন ফরমালিন মেশানো হচ্ছে মাছ, দুধ, শাকসবজি, ফলমূলসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্যে।যার পুরোটাই বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্যের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করছে আপনার শরীরেই।

ক্যান্সার মানুষের অন্যতম প্রধান মরণব্যাধি। যা কখনোই পুরোপুরি নিরাময়যোগ্য নয়। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রমাণ হয়েছে যে মানবদেহে ক্যান্সার সৃষ্টিতে ফরমালিন দায়ী।

১৯৮৭ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অধীন ‘ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যান্সার’ গবেষণা করে দেখিয়েছে যে ফরমালিন অত্যন্ত বিষাক্ত পদার্থ যা মানবদেহে ক্যান্সার সৃষ্টির জন্য দায়ী।

43
ICT / Re: How to Use an ATM
« on: February 09, 2014, 11:39:36 AM »
Thank you very much for your valuable post.

44
Animals and Pets / Tiger Feeds
« on: February 08, 2014, 10:57:05 AM »

Tiger Feeds

Broiler feeds, layer feeds, breeder feeds, pig feeds, dairy feeds, beef and game supplements, horse feed, game birds, dog food, fish feed, rabbit feed & concentrates.

We are part of the Meadow Feeds group in South Africa. The group produces approximately 100 000 metric tones stock feed per month and is, in terms of nutrition and quality, the market leader in the country. Meadow Feeds receives technical support from the latest stock feed company in the world, Provimi. Our technical agreement with Provimi ensures that we apply the latest technology when producing stock feed.

45
ঈদের স্পেসাল রান্না
গরুর মাংসের কোরমা

উপকরণ:
গরুর মাংস দেড় কেজি,
পেঁয়াজ কুচি ২ কাপ,
তেল আধা কাপ,
পেঁয়াজবাটা পৌনে ১ কাপ,
আদাবাটা ১ টেবিল চামচ,
রসুনবাটা আধা টেবিল চামচ,
লবণ পরিমাণমতো,
গোলাপজল ২ টেবিল চামচ,
টক দই আধা কাপ,
মিষ্টি দই ২ টেবিল চামচ,
এলাচ ৬টি,
দারচিনি ৮ টুকরা,
ঘি আধা কাপ।( কেউ হলুদ পছন্দ করলে অল্প পরিমানে দিতে পারেন)

প্রণালি:
১। পেঁয়াজের খোসা ছিলে ধুয়ে কুঁচি করে কাটতে হবে।

২।মাংস মাঝারি আকারের টুকরা করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে আদা, রসুন, লবণ দিয়ে মাখিয়ে তিন-চার ঘণ্টা রাখতে হবে।

৩। তেল গরম করে পেঁয়াজ বেরেস্তা করে মাংস দিয়ে অল্প জ্বালে কষাতে হবে।

৪। বেরেস্তা মাংসের সঙ্গে মিশে গেলে পেঁয়াজবাটা দিয়ে অল্প জ্বালে রান্না করতে হবে। মাঝেমধ্যে নেড়ে দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে মাংস যেন তলায় না লাগে।

৫। ২০-২৫ মিনিট পর টক দই ও মিষ্টি দই দিতে হবে। দারচিনি, এলাচ, গোলাপজল দিয়ে ভুনতে হবে।

৬। পানি শুকিয়ে গেলে অল্প অল্প করে গরম পানি দিয়ে ভুনতে হবে মাংস সেদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত।তারপর নামিয়ে পরিবেশন করুন।

Pages: 1 2 [3] 4 5