Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - mehnaz

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 12
31
বেশি কোলেষ্টেরলযুক্ত খাবারের নাম সবারই মোটামুটি ভাবে জানা আছে। বিভিন্ন রোগের কারণে অনেকেরই কম কোলেস্টেরল আছে এমন খাবার বেছে নেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়। মনে রাখতে হবে 'Low Cholesterol food' মানে হল প্রতি ১০০ গ্রাম খাবারে ২০ মিগ্রাম বা তার চেয়ে কম কোলেষ্টেরল আছে। আর 'Cholesterol free food' মানে হল প্রতি ১০০ গ্রাম খাবারে ২ মিগ্রামের চেয়ে কম কোলেস্টেরল আছে। তাহলে দেখা যাক কোন খাবার গুলোয় বেশ কম পরিমানে কোলেষ্টেরল আছে:

আপেল
কমলা
তরমুজ
কলা
নাসপতি
বেরি জাতীয় ফল
কলা
পিচ
আনারস
ড্রাগন ফল
জাম্বুরা
গাজর
মিষ্টি কুমড়া
মুলা
শালগম
সীম
মটরশুটি
বাধাকপি
ব্রোকলি
ফুলকপি
চাল কুমড়া
টমেটো
শশা
চিচিঙ্গা
লেটুস
পালং শাক
রাজমা (Kidney beans)
ছোলা
Soy milk
Oat milk
Soy yoghurt
Soy cheese
ডিমের সাদা অংশ
লাল আটা
লাল চাল

32
প্লে-গ্রুপ / নার্সারীর একজন শিশু দিনে ৪০০ বার পর্যন্ত হেসে থাকে। বয়স ৩৫ পৌঁছাতে না পৌঁছাতে এ সংখ্যা দিনে মাত্র ১৫ বারে নেমে আসে।  হাসুন প্রানখুলে...হারানো শৈশব ফিরে পাবেন...।


33
দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা আর ধূমপান শরীরের জন্য একই রকম ক্ষতি...!!!  really alarming...

34
Really informative. Thanks for sharing.

35
Telecom Forum / Re: 1 in every 3 mobiles is fake!
« on: March 20, 2012, 11:36:03 AM »
Nice Sharing...

36
Nutrition and Food Engineering / Re: Magical Mango
« on: March 13, 2012, 07:09:38 PM »
Definitely it's a good news for me. mango is my favorite food...and "new way to lose weight"...by taking MANGO!!!!..But Where we can get those 'African Mango'?

37
Nutrition and Food Engineering / Re: ROLE OF WATER IN OUR BODY
« on: March 13, 2012, 07:04:12 PM »
No doubt that Water is clearly the most important nutrient and the most abundant substance in the human body. Thanks for sharing .

38
Nutrition and Food Engineering / Re: healthy receipe
« on: March 13, 2012, 06:54:12 PM »
দই শরবত

উপকরণ: দই আধা কেজি (পাতলা কাপড়ে ঝুলিয়ে পানি ঝরানো), কলা অথবা পেঁপে ১ কাপ, বরফকুচি আধা কাপ, দুধ আধা কাপ, রুহআফজা ২ টেবিল চামচ, চিনি ১ টেবিল চা-চামচ।

প্রণালি: সব উপকরণ একসঙ্গে ব্ল্লেন্ডার মেশিনে মিলিয়ে নিন।

39
Nutrition and Food Engineering / healthy receipe
« on: March 13, 2012, 06:52:19 PM »
দই ফল

উপকরণ: টক দই ২৫০ গ্রাম, চিনির সিরা (আধা কাপ চিনি ও আধা কাপ পানিসহ জ্বাল দিয়ে নিতে হবে) ও ইচ্ছামতো মৌসুমি মিষ্টি ফল।

প্রণালি: টক দই হালকা করে ফেটে নিন। চিনির সিরা মিশিয়ে নিন অল্প অল্প করে স্বাদমতো (কম-বেশি ইচ্ছামতো)। চিনির সিরা না-ও ব্যবহার করতে পারেন, যদি মিষ্টি খেতে না চান। যে পাত্রে পরিবেশন করবেন, সে পাত্রে সব ফল ছোট করে কেটে রেখে তার ওপর দই ঢেলে দিন। ওপরে পছন্দমতো ডিজাইন করে ফল সাজিয়ে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন।

40
Thanks madam for such a nice post. :)

41
Pharmacy / মস্তিষ্কের যত্ন
« on: February 25, 2012, 12:33:52 PM »
মস্তিষ্কের যত্ন
১· যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান করুন। যত বেশি পানি পান করবেন, মস্তিষ্কের প্রতিটি কোষে তত বেশি পরিমাণে রক্তপ্রবাহ হবে। ফলে স্মায়ুগুলো সজাগ হবে বেশি।
২· দুপুরে ঘুমানো পরিহার করুন। যাঁরা চোখের পরিশ্রম করেন বেশি, তারা দুপুরে বিশ্রাম নিন।
৩· দীর্ঘ বছরের হতাশা মানুষের মস্তিষ্কে বিরূপ প্রভাব ফেলে। তাই সর্বদা হাসিখুশি থাকুন। হতাশা, দুশ্চিন্তার কারণে মানুষের স্মায়ুগুলো দুর্বল হয়ে যায়। তখন সব অঙ্গের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। মানুষ দ্রুত সবকিছু ভুলে যায়। অর্থাৎ মস্তিষ্কের দিকনির্দেশনা সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। তাই সব সময় হাসিখুশি থাকুন।
৪· একটানা অধিক কাজ করার পর অবশ্যই বিশ্রাম নিন।

42
পেঁপে একটি সর্বজনীন ফল। প্রায় সব ঋতুতেই পেঁপে পাওয়া যায়। কাঁচা ও পাকা উভয় পেঁপেই শরীরের জন্য উপকারী। কাঁচা পেঁপেতে রয়েছে প্রচুর প্রোটিওলাইটিক এনজাইম। এই উপাদানটি প্রোটিন হজমের জন্য সাহায্য করে। তাই প্রচুর পরিমাণে গরু, খাসি বা মুরগির মাংসের সঙ্গে কাঁচা পেঁপে বা রান্না করা পেঁপে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়, মাংসের আমিষ ভালোভাবে রক্তের সঙ্গে মেশে এবং মাংসের চর্বির ক্ষতিকর দিকটা কমিয়ে দেয়। তা ছাড়া মাংসে কাঁচা পেঁপে দিলে তা সিদ্ধ হয় দ্রুত। কাঁচা পেঁপে, শশা, গাজর, লেটুস বা ধনিয়া পাতার সালাদ ওজন কমাতে রাখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। পেঁপে যুদ্ধ করে দেহের বাড়তি মেদের বিরুদ্ধে। কাঁচা পেঁপের প্রোটিওলাইটিক এনজাইম ক্যানসার নিরাময়ে রাখে গুরুত্বপূণর্ ভূমিকা। আর এই উপকারের জন্য কাঁচা পেঁপে রান্নার পরিবর্তে কাঁচা খাওয়াটাই উত্তম। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’র বসতি পাকা পেঁপেতে। ভিটামিন ‘এ, ও ‘সি’ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, যুদ্ধ করে ছোঁয়াচে রোগের বিরুদ্ধে, দাঁত, চুল, ত্বকের জন্য বয়ে আনে সুফল। অ্যান্টি অ্যাজিং ফ্যাক্টর অর্থাৎ বৃদ্ধ বয়সকে দূরে ঠেলে দেওয়ার উপাদান রয়েছে পেঁপেতে। তাই ত্বকের ওপরেও কাজ করে এই ফল। এতে কোনো খারাপ কোলস্টেরল, চর্বি বা ফ্যাট নেই। মোটা মানুষেরা দুশ্চিন্তামুক্ত হয়ে খেতে পারেন। তবে ডায়াবেটিক রোগীরা মিষ্টি পেঁপে পরিহার করুন।

43
Pharmacy / Re: Health Tips..
« on: February 25, 2012, 11:44:48 AM »
মাইগ্রেন হলো একটি ভিন্ন ধরনের মাথাব্যথা। মেয়েদের মধ্যে এ রোগ বেশি দেখা যায়। তবে পুরুষেরও এ রোগ হতে পারে।
কেন মাইগ্রেন হয়
মাথার ভেতরের রক্ত চলাচলের তারতম্যের কারণে মাইগ্রেন হয়। রক্ত চলাচল কমে গেলে হঠাৎ করে চোখে সব অন্ধকার দেখা যায় এবং পরে রক্ত চলাচল হঠাৎ বেড়ে গিয়ে প্রচণ্ড মাথাব্যথার অনুভূতি তৈরি হয়। চকলেট, পনির, কফি ইত্যাদি বেশি খাওয়া, জন্মবিরতিকরণ ওষুধ, দুশ্চিন্তা, অতিরিক্ত ভ্রমণ, ব্যায়াম ইত্যাদির কারণে এ রোগ হতে পারে।

সাধারণ মাইগ্রেনের লক্ষণ
মাথাব্যথা, বমি ভাব এ রোগের প্রধান লক্ষণ। তবে অতিরিক্ত হাই তোলা, কোনো কাজে মনোযোগ নষ্ট হওয়া, বিরক্তি বোধ করা ইত্যাদি উপসর্গ মাথাব্যথা শুরুর আগেও হতে পারে। মাথার যেকোনো অংশ থেকে এ ব্যথা শুরু হয়। পরে পুরো মাথায় ছড়িয়ে পড়ে। চোখের পেছনে ব্যথার অনুভূতি তৈরি হতে পারে। চোখের ওপর হালকা চাপ দিলে আরাম লাগে। মাথার দুই পাশে কানের ওপর চাপ দিলে এবং মাথার চুল টানলেও ভালো লাগে। তখন শব্দ ও আলো ভালো লাগে না। কখনো কখনো অতিরিক্ত শব্দ ও আলোয় মাথাব্যথা বেড়ে যায়।

ক্লাসিক্যাল মাইগ্রেনের লক্ষণ
এতে দৃষ্টিসমস্যা, যেমন-চোখে উজ্জ্বল আলোর অনুভূতি, হঠাৎ অন্ধকার হয়ে যাওয়া, দৃষ্টিসীমানা সরু হয়ে আসা অথবা যেকোনো এক পাশ অদৃশ্য হয়ে যাওয়া ইত্যাদি উপসর্গ হতে পারে। ২০ মিনিট স্থায়ী এসব উপসর্গের পর বমির ভাব এবং মাথাব্যথা শুরু হয়, যা সাধারণত এক পাশে হয়। দৃষ্টির সমস্যা এক ঘণ্টার বেশি স্থায়ী হলে ধরে নিতে হবে এটি মাইগ্রেন নয়। মস্তিষ্ক অথবা চোখে অন্য কোনো সমস্যার কারণে দৃষ্টির এ সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। মাথাব্যথা ছাড়া শুধু দৃষ্টির সমস্যাও ক্লাসিক্যাল মাইগ্রেনের লক্ষণ হতে পারে।

যা করতে হবে
মাইগ্রেন থাকলে প্রতিদিন অন্তত আট ঘণ্টা ঘুম দরকার। যেসব খাবার খেলে ব্যথা শুরু হতে পারে, যেমন-কফি, চকলেট, পনির, আইসক্রিম, মদ ইত্যাদি একদম বাদ দিতে হবে। বেশি সময় না খেয়ে থাকা যাবে না।  পরিশ্রম, মানসিক চাপ ও দীর্ঘ ভ্রমণ বর্জনের মাধ্যমে মাইগ্রেন অনেকাংশে কমিয়ে আনা যায়।

চিকিৎসা
বারবার মাইগ্রেনের আক্রমণ কমানোর জন্য পিজোটিফেন, অ্যামিট্টিপটাইলিন, বিটাব্লকার-জাতীয় ওষুধ কার্যকর। মাথাব্যথা শুরু হলে প্যারাসিটামল, এসপিরিন, ডাইক্লোফেনাক-জাতীয় ওষুধ ভালো। বমির ভাব কমানোর জন্য মেটোক্লোর প্রোমাইড, ডমপেরিডন-জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে। এসব ওষুধে মাথাব্যথা না কমলে সুমাট্টিপটান, আরগোটামাইন-জাতীয় ওষুধে অনেক সময় যথেষ্ট স্বস্তি পাওয়া যায়। সবচেয়ে বড় কথা, পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে অনেক ক্ষেত্রেই বারবার এ রোগের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। মনে রাখবেন, সব মাথাব্যথাই মাইগ্রেন নয়, দৃষ্টিস্বল্পতা, মস্তিষ্কের টিউমার, মাথায় রক্তক্ষরণ প্রভৃতি কারণেও মাথাব্যথা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে চক্ষুবিশেষজ্ঞের পাশাপাশি স্মায়ুরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।


44
Pharmacy / Re: Health Tips..
« on: February 15, 2012, 10:42:11 AM »
জেনে নিন কোন খাবারগুলো স্বাস্থ্যকর চুলের জন্য একান্ত প্রয়োজন:
• গাঢ় সবুজ সবজি ।এতে রয়েছে Vit-A, vit-C যা natural conditionar 'এর কাজ করে, গাঢ় সবুজ শাক ।এতে আছে Vit-E

• বিভিন্ন ধরনের been যেমন-শিমের বিচী, মটর শুটি, বরবটি ইত্যাদি। এগুলো প্রোটিনের ভালো উৎস। আরও আছে iron,Zinc, Biotin । Biotin চুল ভেঙ্গে যাওয়া প্রতিরোধ করে।

• বিভিন্ন ধরনের বাদাম যেমন- কাঠ বাদাম, কাজু বাদাম, আখরোট। এগুলো natural conditionar 'এর কাজ করে।( তবে দৈনিক ১ মুঠের বেশি নয়।)

• চুল প্রোটিন দ্বারা তৈরী । তাই খাবার তালিকায় প্রথম শেনীর প্রোটিন রাখতে হবে, যেমন-মুরগী, ডিম।

• Low fat দুধ । এতে calcium আছে, যা চুলের বৃদ্ধির জন্য অত্যাবশকীয় উপাদান protein তো আছেই।

• গাজর।Vit-Aএর ভাল উৎস। প্রতিদিন Snacks /salad হিসেবে খাবার তারিকায় রাখুন।

• সূর্যমূখীর বীচি চুলকে মজবুত ও ঝলমলে করতে দারুন ভাবে কাজ করে। Dry roast করে ১মুঠ পরিমান খেতে পারেন। লক্ষ্য করুন: সূর্যমূখীর বীচি মশলার দোকান থেকে কিনবেন। গাছ/ফুলের চারার দোকান থেকে কিনবেন না, ওগুলোতে কীটনাশক দেয়া থাকে।

45
Pharmacy / Re: Health Tips..
« on: February 15, 2012, 10:40:39 AM »
সঠিক সময় নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি খেলে তা আমাদের স্বাস্থ্যর জন্য সবচেয়ে কার্যকারী হয়। আসুন জেনে নেই কখন কি পরিমাণ পানি খেতে হয়।

১. সকালে ঘুম থেকে উঠেই দুই গ্লাস পানি খাবেন। এতে শরীরের ভিতরের অঙ্গগুলো দ্রুত সতেজ ও স্বাভাবিক হয়।
২. দুপুরের কিংবা রাতের খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে অন্তত ১গ্লাস পানি পান করে নিন। এতে আপনার পাচনতন্ত্র কার্যকর হবে এবং খাবার পরিপাকে সহায়ক হবে।
৩. গোসলে যাবার আগ মুহূর্তে একগ্লাস পানি আপনার শরীরে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখবে।
৪. রাতে ঘুমুতে যাবার পূর্বে এক গ্লাস পানি আপনাকে হার্টএটাক কিংবা স্ট্রোক থেকে কয়েক হাজার কিমি দূরে সরিয়ে রাখবে।

তাহলে এখনই এক গ্লাস পানি পান করে নিচ্ছেন তো? :)

আপনাদের সুস্বাস্থ্য কামনায়

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 12