Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Md. Maruf Hossain Badal

Pages: [1]
1
Business & Entrepreneurship / About a Woman Entrepreneur!
« on: March 12, 2020, 05:58:59 PM »
সুই–সুতার সঙ্গে সুলতানা নূরজাহানের সখ্য স্কুলজীবন থেকে। নবম শ্রেণিতে গার্হস্থ্যবিজ্ঞানের ক্লাস করার সময় একদিন দিদিমণি হাতে তুলে দিলেন এই দুটি জিনিস। এরপর চার দশক পেরিয়ে সুই–সুতা আগলে রেখেছেন সযতনে। সেই পথ ধরে তিনি এখন চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠিত একজন ফ্যাশন ডিজাইনার। গড়ে তুলেছেন ফ্যাশন হাউস মিয়াবিবি। রয়েছে তাজনূর প্রোডাকশন হাউস নামে পোশাক তৈরির কারখানাও।

২৫ অক্টোবর সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নগরের নাসিরাবাদ আবাসিকের ফ্ল্যাটে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার পেছনে আমার অন্যতম প্রেরণা প্রথম আলোর “নকশা”। আমরা নিজেদের মতো কাজ করেছি। কিন্তু সেই কাজের ফিনিশিং টাচ দিয়েছে নকশা। শুরুর দিকে নকশায় ঘরে বসেই পোশাক তৈরির জন্য নানা ধরনের প্যাটার্ন দেওয়া হতো। এসব কাটিং দেখে আমরা পোশাক তৈরি করতাম। আবার কিছু পোশাকের ড্রয়িং দেওয়া হতো রং করার জন্য। “নিজেই যখন ডিজাইনার” নামের এই অংশে পোশাকের ছবি নিজের মতো করে রং করে পাঠাতাম। পরের সপ্তাহে ছাপা হতো কোন রংটি ম্যাচ করেছে। এতে করে পোশাকের রঙের ব্যাপারে পুরোপুরি ধারণা পাওয়া যেত। এভাবে নকশা আমার আত্মবিশ্বাসকে পোক্ত করেছে।’

সুলতানা নূরজাহানের মতে, নকশা তাঁকে আত্মবিশ্বাসের ভিত গড়ে দিয়েছে। এই পুঁজিই তাঁর বড় সম্বল। এখনো প্রতি মঙ্গলবার খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়েন নকশা। দেখে নেন হালের ফ্যাশন ধারা। জানালেন, বিদেশি বেশ কিছু ফ্যাশন ম্যাগাজিন নিয়মিতই তিনি পড়েন। কিন্তু তৃপ্তিটা পান নকশা পড়ে। কারণ, ফ্যাশনে চলতি ধারা দেখতে হলে নকশায় চোখ বোলাতেই হবে। যাঁরা নতুন কাজ করতে আসবেন, তাঁদের নকশা নিয়মিত পড়াটা জরুরি।

এ তো গেল নকশা। এবার খোলেন প্রথম আলো ঈদ ফ্যাশন প্রতিযোগিতার স্মৃতির ঝাঁপি। সুলতানা নূরজাহান বলেন, চট্টগ্রামের নতুন ফ্যাশন ডিজাইনার উঠে আসার একমাত্র প্ল্যাটফর্ম এই ঈদ ফ্যাশন প্রতিযোগিতা। ডিজিইনাররা নিজেদের কাজ পরখ করতে পারেন এর মাধ্যমে। এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হচ্ছে।

2

নিজ দেশে অনেক দিন ধরেই নির্বাসিত পাকিস্তানের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট। ২০০৮ সালে লাহোরে শ্রীলঙ্কা দলের ওপর সশস্ত্র সন্ত্রাসী হামলার পর দু-একটা ম্যাচ বা সিরিজ ছাড়া সেখানে আর তেমন কোনো আন্তর্জাতিক দল যায়নি। অনেক দিন ধরেই পাকিস্তান বিকল্প হোম ভেন্যু হিসেবে আরব আমিরাতকে ব্যবহার করছে। আমিরাত নিজেদের ক্রিকেট নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করবে এবারের শীতে। তাহলে? কোথায় হবে পাকিস্তানের হোম ম্যাচগুলো? বিকল্প হিসেবে যে দেশগুলোর কথা পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) ভাবছে, এর মধ্যে বেশ ভালো বিবেচনায় আছে বাংলাদেশ।

এমন খবর দিয়েছে ক্রিকইনফো। ক্রিকেটের ওয়েবসাইটটি লিখেছে, পিসিবি যে বিকল্পগুলো ভাবছে তার মধ্যে ভালোভাবে আছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশে তারা শ্রীলঙ্কার মতো ক্রিকেটীয় পরিবেশ পাবে। বাড়তি পাওনা হলো, এখানে পাকিস্তান সমর্থকদের সংখ্যা শ্রীলঙ্কার চেয়ে অনেক বেশি। তবে এই মুহূর্তে সমস্যা হলো, পিসিবি ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সম্পর্ক আপাতত ভালো যাচ্ছে না। গত বছর পিসিবি বাংলাদেশ সফর বাতিল ঘোষণা করেছে, কারণ এর আগে বিসিবি পাকিস্তান সফর করতে রাজি হয়নি। এটা একটা বাধা হতে পারে। বাধা হতে পারে বাংলাদেশের নিজস্ব ক্রিকেট সূচি। ঘরোয়া সিরিজের পাশাপাশি বিপিএলের মতো বড় টুর্নামেন্টও আয়োজন করে বিসিবি। ফলে মাঠ ফাঁকা পাওয়া যাবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ আছে।

পিসিবির প্রথম পছন্দ হিসেবে অবশ্য বাংলাদেশ নেই। বরং সে তালিকায় তারা বেশি ভাবছে মালয়েশিয়াকে। এ বছর অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ দুটি তারা মালয়েশিয়ায় আয়োজন করার ব্যাপারে খুব আগ্রহী। মালয়েশিয়ার জাতীয় দল সেভাবে আন্তর্জাতিক মঞ্চে জায়গা করে না নিলেও এখানে বেশ কিছু সফল বড় ক্রিকেট আয়োজন হয়েছে। আইসিসি ট্রফি, যুব বিশ্বকাপ, বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ত্রিদেশীয় সিরিজ আয়োজন করেছে দেশটি।

মালয়েশিয়াকে ভেন্যু হিসেবে পেতে পাকিস্তানের জন্য সমস্যা হলো, দেশটি কখনো টেস্ট আয়োজন করেনি। তা ছাড়া দেশটির আন্তর্জাতিক স্বীকৃত স্টেডিয়াম একটিই। আর অক্টোবর থেকে মার্চ, পাকিস্তানের এই ব্যস্ত হোম সিজনে কুয়ালালামপুরে অনেক বৃষ্টিও হয়।

পিসিবির আরেক বিকল্প হিসেবে শ্রীলঙ্কার কথা ভাবছে। শ্রীলঙ্কার আর্থিক সংকটে ভোগা বোর্ড পিসিবিকে ভাড়ায় তাদের স্টেডিয়ামগুলো ব্যবহার করতেও দিতে পারে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এখানে নিজেদের একটি হোম সিরিজও খেলেছে পাকিস্তান, ২০০২-০৩ মৌসুমে। তবে শ্রীলঙ্কা আর বাংলাদেশকে ভেন্যু হিসেবে পাওয়ার পথে পাকিস্তানকে একই সমস্যায় পড়তে হবে। শ্রীলঙ্কার নিজস্ব ব্যস্ততা এবং তাদের টি-টোয়েন্টি লিগের আয়োজন।

শুধু এশিয়ায় নয়, পাকিস্তান ইংল্যান্ডের মতো দেশকেও নিজেদের হোম ভেন্যু হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। সেই বিকল্পও ভাবছে পিসিবি। যদিও ইংল্যান্ডের ব্যস্ততা বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার চেয়ে বেশি। ইংল্যান্ডে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জেতা পাকিস্তানের জন্য দেশটিকে স্বাগতিক ভেন্যু হিসেবে ব্যবহারে উৎসাহিত করতে পারে ২০১৯ বিশ্বকাপও। ইংল্যান্ডেই হবে পরের ৫০ ওভারের বিশ্বকাপ। ইংল্যান্ডে নিয়মিত খেললে পেস-নির্ভর বোলিং আক্রমণের পাকিস্তান বাড়তি সুবিধা পাবে বৈকি।

পাকিস্তান ভাবছে কাতারের কথাও। যদিও কাতার আর আরব আমিরাত দুই জায়গাতেই ম্যাচ আয়োজন বেশ খরচার ব্যাপার। দর্শকও তেমন মেলে না।

সব মিলিয়ে পাকিস্তান বেশ ঝামেলার মধ্যেই আছে। কোথায় আয়োজন করবে তারা নিজেদের হোম সিরিজগুলো? এদিকে বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেছেন, পিসিবি এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক কোনো প্রস্তাব তাঁদের দেয়নি।

পিসিবি যে নিজেই এখনো চূড়ান্ত করতে পারছে না কোন দেশকে ক্রিকেটের হোম বানাবে তারা!

Source: http://www.prothomalo.com/sports/article/1480131/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A7%8B%E0%A6%AE-%E0%A6%AD%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%81-%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6

3

আইসিসি টেস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে এক ধাপ উন্নতি ঘটেছে বাংলাদেশ দলের। আজ প্রকাশিত হালনাগাদ র‍্যাঙ্কিং তালিকার আটে উঠে এসেছে সাকিব আল হাসানের দল। টেস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে এই প্রথমবারের মতো আটে ওঠার স্বাদ পেল বাংলাদেশ।

সাকিবদের জায়গা করে দিতে এক ধাপ অবনমন ঘটেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। র‍্যাঙ্কিংয়ের নয়ে নেমে গেছে দলটি। টেস্ট আঙিনায় একসময়ের প্রতাপশালী দল ওয়েস্ট ইন্ডিজ এই প্রথমবারের মতো র‍্যাঙ্কিংয়ের নয়ে নেমে গেল। দলটির সংগ্রহ ৬৭ রেটিং পয়েন্ট।

বার্ষিক এই হালনাগাদের আগে গত এপ্রিলে টেস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে ৭১ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে নয়ে ছিল বাংলাদেশ। তাঁদের চেয়ে ১ রেটিং পয়েন্ট বেশি নিয়ে আটে ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু মে মাসের হালনাগাদ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান আটে, রেটিং পয়েন্ট ৭৫। অর্থাৎ বাংলাদেশের নামের পাশে ৪ রেটিং পয়েন্ট যোগ হয়েছে। অন্যদিকে, ৫ রেটিং পয়েন্ট হারিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। গত জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ হারের পর আর কোনো টেস্ট খেলেনি বাংলাদেশ।

২০১৪-১৫ মৌসুমে দলগুলোর পারফরম্যান্স এই বার্ষিক র‍্যাঙ্কিং প্রণয়নে বিবেচনা করা হয়নি। ২০১৫-১৬ ও ২০১৬-১৭ মৌসুমের পারফরম্যান্স ৫০ শতাংশ বিবেচনা করা হয়েছে। ২০১৫ সাল থেকে এই তিন বছরে ১৮ টেস্ট খেলে তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। হার ১০টি ও ৫ ড্র। অন্যদিকে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এই সময়ে ২৮ টেস্ট খেলে ১৮ হারের বিপরীতে মাত্র ৫ ম্যাচ জিতেছে।

র‍্যাঙ্কিংয়ের সাতে থাকা পাকিস্তানের রেটিং পয়েন্ট ৮৬। অর্থাৎ বাংলাদেশের সঙ্গে মাত্র ১১ রেটিং পয়েন্ট ব্যবধানে এগিয়ে পাকিস্তান। ১২৫ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান আরও সংহত করেছে ভারত। তাঁদের সঙ্গে ১৩ রেটিং পয়েন্ট ব্যবধানে পিছিয়ে দ্বিতীয় দক্ষিণ আফ্রিকা। ১০৬ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে তিনে উঠে এসেছে অস্ট্রেলিয়া। তাঁদের জায়গা করে দিতে চারে নেমে গেছে নিউজিল্যান্ড (১০২ রেটিং পয়েন্ট)। র‍্যাঙ্কিংয়ের পাঁচে ও ছয়ে থাকা দুটি দল যথাক্রমে ইংল্যান্ড (৯৮ রেটিং পয়েন্ট) ও শ্রীলঙ্কা (৯৪ রেটিং পয়েন্ট)।

Source: http://www.prothomalo.com/sports/article/1480386/%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E2%80%8D%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%82%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%9F%E0%A7%87-%E0%A6%89%E0%A6%A0%E0%A6%B2-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6

Pages: [1]