Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Reza.

Pages: 1 [2] 3 4 ... 53
16
Textile Engineering / করোনায় করণীয়।
« on: May 12, 2020, 12:46:58 AM »
করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে স্কুল কলেজ অফিস মার্কেট সব বন্ধ। এর ফলে অর্থ বা টাকা হাত বদল হচ্ছে না। কিছু ক্ষেত্রে অবশ্য টাকার লেনদেন বেড়েছে।
(মানুষ বর্তমানে খাদ্য সামগ্রী বেশী কেনাকাটা করতেছে। এক দিনেই কয়েক মাসের খাদ্য সামগ্রী বাজার করে রাখতেছে।)
প্রশ্নাতীত ভাবে করোনার কারণে সব থেকে ভোগান্তিতে আছে যাদের দৈনিক ইনকাম ছিল যেমন রিক্সাওয়ালা, দিনমজুর - এদের।
টাকার এই হাত বদল কমে যাওয়াকেও অর্থনৈতিক মন্দা বলা যেতে পারে। সব খবরে মনে হইতেছে এই অর্থনৈতিক মন্দা থাকবে কমপক্ষে জুন মাস পর্যন্ত।
এই অবস্থায় অবশ্যই বিলাসী জীবন বাদ দিতে হবে। খাদ্য, ঔষধ ও সাবান এই রকম অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী ছাড়া খরচ যতদূর সম্ভব কমাতে হবে। এই বিলাস সামগ্রী বাদ দিলে যে টাকা বেঁচে যাবে - তা হত দরিদ্র মানুষদের সাহায্যে দেয়া যেতে পারে।
আরেকটি অত্যাবশ্যকীয় খরচ বা ব্যয় সবারই করতে হবে বলে আমার মনে হয়। তা হল অধস্তনদের বেতন বা মজুরী পরিশোধ করা। কেননা কেউ আপনার অধস্তন হতে পারে কিন্তু দিন বা মাস শেষে সেই আপনার পাওনাদার।
যতটুকু জানি আমাদের ইসলাম ধর্মে ঋণ যত দ্রুত সম্ভব পরিশোধ করতে বলা হয়েছে। বলা হয়েছে শ্রমিকের ঘাম শুকানোর আগে তার মজুরি পরিশোধ করে ফেলতে।
এছাড়াও ঋণ শোধ না করে কেউ মৃত্যুবরণ করলে তাকে পরকালে হিসাব দিতে হবে। এই করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের সময় আমরা কেউই কি জানি আমরা কে কে আক্রান্ত হব না? ধনী-গরীব, শিক্ষিত-অশিক্ষিত,  মালিক-অধস্তন - কোন বাছ বিচার ছাড়াই মানুষ করোনা আক্রান্ত হচ্ছে।
এর বাইরে যদি পাওনাদারই ক্ষোভ নিয়ে মৃত্যুবরণ করে তাহলে এর দায় ইহকাল ও পরকালে পুরাপুরি ঋণী ব্যক্তির উপর বর্তাবে।
এই বেতন বা মজুরী শোধ করে দেয়া মানে টাকার হাত বদল হওয়া। মজুরী গ্রহীতাও আবার তার সব ব্যয় এই মজুরী থেকে নির্বাহ করবে। অর্থাৎ টাকার হাত বদল কিছুটা বাড়বে। এর ফলে অর্থনীতি কিছুটা সচল হবে।
আমাদের মনে রাখতে হবে যে - খাদ্য সামগ্রীর দুষ্প্রাপ্যতা দুর্ভিক্ষের কারণ নয়। অর্থের অসম বন্টন ও দুর্নীতির কারণেই মানুষ না খেয়ে থাকে।
আমরা সবাই এখন আমাদের স্বাস্থ্যগত ব্যাপার গুলো নিয়ে অনেক সচেতন। কিন্তু এই অর্থ গত ব্যাপারগুলো খেয়াল না করলে সামনে আমাদের জন্য ভোগান্তি অপেক্ষা করতেছে।


(আমার ফেসবুক পোস্ট ০৯ - ০৪ - ২০২০)

17
Permanent Campus of DIU / করোনায় করণীয়।
« on: May 12, 2020, 12:46:12 AM »
করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে স্কুল কলেজ অফিস মার্কেট সব বন্ধ। এর ফলে অর্থ বা টাকা হাত বদল হচ্ছে না। কিছু ক্ষেত্রে অবশ্য টাকার লেনদেন বেড়েছে।
(মানুষ বর্তমানে খাদ্য সামগ্রী বেশী কেনাকাটা করতেছে। এক দিনেই কয়েক মাসের খাদ্য সামগ্রী বাজার করে রাখতেছে।)
প্রশ্নাতীত ভাবে করোনার কারণে সব থেকে ভোগান্তিতে আছে যাদের দৈনিক ইনকাম ছিল যেমন রিক্সাওয়ালা, দিনমজুর - এদের।
টাকার এই হাত বদল কমে যাওয়াকেও অর্থনৈতিক মন্দা বলা যেতে পারে। সব খবরে মনে হইতেছে এই অর্থনৈতিক মন্দা থাকবে কমপক্ষে জুন মাস পর্যন্ত।
এই অবস্থায় অবশ্যই বিলাসী জীবন বাদ দিতে হবে। খাদ্য, ঔষধ ও সাবান এই রকম অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী ছাড়া খরচ যতদূর সম্ভব কমাতে হবে। এই বিলাস সামগ্রী বাদ দিলে যে টাকা বেঁচে যাবে - তা হত দরিদ্র মানুষদের সাহায্যে দেয়া যেতে পারে।
আরেকটি অত্যাবশ্যকীয় খরচ বা ব্যয় সবারই করতে হবে বলে আমার মনে হয়। তা হল অধস্তনদের বেতন বা মজুরী পরিশোধ করা। কেননা কেউ আপনার অধস্তন হতে পারে কিন্তু দিন বা মাস শেষে সেই আপনার পাওনাদার।
যতটুকু জানি আমাদের ইসলাম ধর্মে ঋণ যত দ্রুত সম্ভব পরিশোধ করতে বলা হয়েছে। বলা হয়েছে শ্রমিকের ঘাম শুকানোর আগে তার মজুরি পরিশোধ করে ফেলতে।
এছাড়াও ঋণ শোধ না করে কেউ মৃত্যুবরণ করলে তাকে পরকালে হিসাব দিতে হবে। এই করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের সময় আমরা কেউই কি জানি আমরা কে কে আক্রান্ত হব না? ধনী-গরীব, শিক্ষিত-অশিক্ষিত,  মালিক-অধস্তন - কোন বাছ বিচার ছাড়াই মানুষ করোনা আক্রান্ত হচ্ছে।
এর বাইরে যদি পাওনাদারই ক্ষোভ নিয়ে মৃত্যুবরণ করে তাহলে এর দায় ইহকাল ও পরকালে পুরাপুরি ঋণী ব্যক্তির উপর বর্তাবে।
এই বেতন বা মজুরী শোধ করে দেয়া মানে টাকার হাত বদল হওয়া। মজুরী গ্রহীতাও আবার তার সব ব্যয় এই মজুরী থেকে নির্বাহ করবে। অর্থাৎ টাকার হাত বদল কিছুটা বাড়বে। এর ফলে অর্থনীতি কিছুটা সচল হবে।
আমাদের মনে রাখতে হবে যে - খাদ্য সামগ্রীর দুষ্প্রাপ্যতা দুর্ভিক্ষের কারণ নয়। অর্থের অসম বন্টন ও দুর্নীতির কারণেই মানুষ না খেয়ে থাকে।
আমরা সবাই এখন আমাদের স্বাস্থ্যগত ব্যাপার গুলো নিয়ে অনেক সচেতন। কিন্তু এই অর্থ গত ব্যাপারগুলো খেয়াল না করলে সামনে আমাদের জন্য ভোগান্তি অপেক্ষা করতেছে।


(আমার ফেসবুক পোস্ট ০৯ - ০৪ - ২০২০)

18
আমাদের বাসার সামনের রাস্তা ১৩ নাম্বার রোড। তারপর একটি এপার্টমেন্ট বিল্ডিং। তার সাথে পিছনে পিঠ দিয়ে আরেকটি এপার্টমেন্ট বিল্ডিং। এরপর ১৪ নাম্বার রোড। এই ১৪ নাম্বার রোডের সাথেই কুয়েত - বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালের পিছনের দিক।
আমরা থাকি হাসপাতালের দুইটি রাস্তা ও দুইটি এপার্টমেন্ট বিল্ডিঙয়ের দক্ষিণে। অনেক আগে থেকেই ওইদিকের রাস্তায় চলাচল বাদ দিয়েছিলাম। দরকার পড়লে অনেক ঘুড়ে চলাচল করেছি।
কুয়েত - বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালে আগে বেশ কয়েকবার গিয়েছিও। অরথোপেডিক ডাক্তার দেখানো ছাড়াও কয়েবার গিয়েছি। হাসপাতালটি আগে কেউ চিনতো না। ফেসবুকে অনেকেই এই হাসপাতালের কথা শেয়ার করতেন। সেটি হল এইটা একটি সরকারী হাসপাতাল। মাত্র ১০ টাকার টিকেটের বিনিময়ে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখানো যায়।
কয়েক বছর হল হাসপাতালটি চালু হলেও এই হাসপাতালের বিল্ডিংটি ২০ - ৩০ বছরের পুরানো। আমরা ২০০১ থেকে এই জায়গায় বসবাস করি। তার আগে থেকেই এই হাসপাতালের বিল্ডিং তৈরি হয়ে ছিল। অনেক দিন পরিত্যাক্ত অবস্থায় ছিল। মাঝে মাঝে বেসরকারী হাসপাতাল হিসেবেও চালু করার চেষ্টা করা হয়। হাসপাতালটির অনেক খোলা জায়গা আছে। প্রায় ঠিক মাঝখানে সুউচ্চ বিল্ডিং অবস্থিত। নীচের তলা অনেক সুপরিসর। অনেক বড় বড় ও দুষ্প্রাপ্য গাছ আছে বাউন্ডারির ভিতরে।
এই হাসপাতালটি কেউ চিনতো না। কিন্তু করোনা ভাইরাস আক্রান্তের চিকিৎসার জন্য এইটির নাম ও অবস্থান এখন দেশের সবাই জেনে গেছে।

হাসপাতালটিতে প্রথম থেকেই করোনা রুগীর চিকিৎসা করা হয়। কিন্তু এর আসেপাশের বাসার কেউ করোনাতে আক্রান্ত হয়েছে - এমন খবর শুনি নাই। আমাদের এলাকাতেও কারো আক্রান্ত হওয়ার খবর এখনো শুনি নাই।

19
আমাদের বাসার সামনের রাস্তা ১৩ নাম্বার রোড। তারপর একটি এপার্টমেন্ট বিল্ডিং। তার সাথে পিছনে পিঠ দিয়ে আরেকটি এপার্টমেন্ট বিল্ডিং। এরপর ১৪ নাম্বার রোড। এই ১৪ নাম্বার রোডের সাথেই কুয়েত - বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালের পিছনের দিক।
আমরা থাকি হাসপাতালের দুইটি রাস্তা ও দুইটি এপার্টমেন্ট বিল্ডিঙয়ের দক্ষিণে। অনেক আগে থেকেই ওইদিকের রাস্তায় চলাচল বাদ দিয়েছিলাম। দরকার পড়লে অনেক ঘুড়ে চলাচল করেছি।
কুয়েত - বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালে আগে বেশ কয়েকবার গিয়েছিও। অরথোপেডিক ডাক্তার দেখানো ছাড়াও কয়েবার গিয়েছি। হাসপাতালটি আগে কেউ চিনতো না। ফেসবুকে অনেকেই এই হাসপাতালের কথা শেয়ার করতেন। সেটি হল এইটা একটি সরকারী হাসপাতাল। মাত্র ১০ টাকার টিকেটের বিনিময়ে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখানো যায়।
কয়েক বছর হল হাসপাতালটি চালু হলেও এই হাসপাতালের বিল্ডিংটি ২০ - ৩০ বছরের পুরানো। আমরা ২০০১ থেকে এই জায়গায় বসবাস করি। তার আগে থেকেই এই হাসপাতালের বিল্ডিং তৈরি হয়ে ছিল। অনেক দিন পরিত্যাক্ত অবস্থায় ছিল। মাঝে মাঝে বেসরকারী হাসপাতাল হিসেবেও চালু করার চেষ্টা করা হয়। হাসপাতালটির অনেক খোলা জায়গা আছে। প্রায় ঠিক মাঝখানে সুউচ্চ বিল্ডিং অবস্থিত। নীচের তলা অনেক সুপরিসর। অনেক বড় বড় ও দুষ্প্রাপ্য গাছ আছে বাউন্ডারির ভিতরে।
এই হাসপাতালটি কেউ চিনতো না। কিন্তু করোনা ভাইরাস আক্রান্তের চিকিৎসার জন্য এইটির নাম ও অবস্থান এখন দেশের সবাই জেনে গেছে।

হাসপাতালটিতে প্রথম থেকেই করোনা রুগীর চিকিৎসা করা হয়। কিন্তু এর আসেপাশের বাসার কেউ করোনাতে আক্রান্ত হয়েছে - এমন খবর শুনি নাই। আমাদের এলাকাতেও কারো আক্রান্ত হওয়ার খবর এখনো শুনি নাই।

20
Textile Engineering / Re: Walk to keep the doctor away.
« on: March 10, 2020, 04:47:51 PM »
আমার লেখা সময় নিয়ে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

21
আমার লেখা সময় নিয়ে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

22
Textile Engineering / Re: Money - the necessary evil.
« on: March 10, 2020, 04:47:08 PM »
আমার লেখা সময় নিয়ে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

23
Textile Engineering / Re: Teen age - best part of life.
« on: March 10, 2020, 04:46:53 PM »
আমার লেখা সময় নিয়ে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

24
Textile Engineering / Re: Gypsy Dhaka dwellers.
« on: March 10, 2020, 04:46:41 PM »
আমার লেখা সময় নিয়ে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

25
Textile Engineering / Re: Insect life.
« on: March 10, 2020, 04:45:53 PM »
Thank you for your comments.

26
Thank you for your comments.

27
Thank you.

28
Textile Engineering / Re: Thank you Teacher.
« on: March 10, 2020, 04:44:46 PM »
Thank you for your comments.

29
Textile Engineering / Re: Generation gap.
« on: March 10, 2020, 04:44:20 PM »
Thank you.

30
Thank you

Pages: 1 [2] 3 4 ... 53