Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - faruque

Pages: 1 ... 38 39 [40] 41 42 43
586
অনেক সময় আশানুরূপ চাকরি না পেয়ে হতাশায় ভুগতে পারেন। তবে হতাশ হলে চলবে না। হতাশ হয়ে বসে থাকলে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে না সামনের দিকে। তাই প্রয়োজন ধৈর্য। এ ধৈর্যই পারে আপনার চাহিদা অনুযায়ী চাকরির খবরটি দিতে। এ বিষয়ে লিখেছেন- শামছুল হক রাসেল




বাংলাদেশে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। চাকরির প্রতিযোগিতায় প্রতি বছরই প্রায় দুই লাখ শিক্ষিত তরুণ-তরুণী প্রবেশ করছে। কিন্তু সেই সঙ্গে চাকরির ক্ষেত্র বাড়ছে না। আধুনিকতার ছোঁয়া লেগেছে বাংলাদেশের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেই। আগে যে পরিমাণ কাজ তিন ব্যক্তি করত এখন একজনকেই সেই কাজ করতে হয়। ফলে প্রতিষ্ঠানকেন্দ্রিক চাকরির পদসংখ্যা কমছেই। কিন্তু তাই বলে যে আপনাকে হতাশ হতে হবে তা নয়। নিজেকে যোগ্য করে তুলুন প্রতিষ্ঠানের চাহিদানুযায়ী।

আমাদের দেশে এখনো চাকরি খোঁজার ক্ষেত্রে অনেকে শুধু পত্রিকার ওপর নির্ভর করে। কিন্তু পরিবর্তিত আধুনিকতার স্পর্শে চাকরি খুঁজতে হলে শুধু পত্রিকার ওপর নির্ভর না করে সেই সঙ্গে মানিয়ে নিন বেশকিছু প্রযুক্তিনির্ভর পদ্ধতির সঙ্গে।

 

জব সাইট : প্রযুক্তির এ যুগে সচেতন তরুণ-তরুণী মাত্রই ইন্টারনেটভিত্তিক অনলাইন জব সাইটগুলো নিয়মিত ভিজিট করা উচিত। এক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে হবে, প্রযুক্তির উন্মেষ ঘটিয়ে বাংলাদেশে এখন চাকরির অনেক বিজ্ঞাপন প্রচার করা হয়ে থাকে অনলাইনভিত্তিক জব সাইটগুলোতে। চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য থাকে কর্মমূল্যে যেন তাদের প্রতিষ্ঠানের চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা যায়। এক্ষেত্রে অনলাইন জব সাইটগুলো তাদের পত্রিকার তুলনায় অনেক সাশ্রয়ী মূল্যে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সুযোগ করে দিয়েছে। তবে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত প্রায় সব প্রতিষ্ঠানই পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রদান করে থাকে। সেই সঙ্গে অনলাইনের জব সাইটেও তাদের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।

 

পরিচিত মাধ্যম : আমাদের দেশে চাকরির বিজ্ঞপ্তি অনেক সময়ই প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ঘোষণা করা হয় না। কেননা পদসংখ্যা কম থাকায় এবং আমাদের দেশে চাকরিপ্রার্থী অত্যধিক থাকায় প্রতিষ্ঠানগুলো চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে আগ্রহী হয় না। তবে এ বিষয়টি কেবল বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহের ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে। তাই আপনার পরিচিত ব্যক্তিবর্গ যেসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছেন সেসব প্রতিষ্ঠানে একটি সিভি জমা রাখুন। প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন হলে এবং তাদের কাঙ্ক্ষিত পদের বিপরীতে আপনাকে যোগ্য মনে করলে তারা অবশ্যই চাকরির ইন্টারভিউয়ের জন্য মনোনীত করবে।

 

প্রতিষ্ঠান নির্বাচনে মনোযোগী হোন : আমাদের দেশে অনেকের মধ্যেই বদ্ধমূল ধারণা রয়েছে, যে কোনো প্রতিষ্ঠানে যে কোনো ধরনের চাকরিই তার জন্য যথেষ্ট। কিন্তু এখানে একটি বিষয় আপনাকে মনে রাখতে হবে, বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানই তার পদের বিপরীতে যোগ্য বক্তিকেই মনোনয়ন দিয়ে থাকে। ফলে আপনাকে শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতার আলোকে কোন ধরনের প্রতিষ্ঠানে আপনার কাজ করার সুযোগ রয়েছে তা আগ থেকেই স্থির করে নিতে হবে। সেই সঙ্গে সেসব প্রতিষ্ঠানে আপনার কাঙ্ক্ষিত পদের বিপরীতে কী কী গুণাবলী প্রয়োজন সেসব বিষয়ে ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করুন।

 

বাস্তবতা উপলব্ধি করুন : অনেকেই চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদেয় বিজ্ঞপ্তির সেরা পদসমূহে আবেদন করে থাকে। কিন্তু আপনি যদি সদ্য পড়ালেখার পাঠ চুকিয়ে চাকরির আবেদন করে থাকেন, তবে মনে রাখতে হবে সেসব পদে আপনার চেয়ে বেশি যোগ্য ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তি চাকরির জন্য আবেদন করে থাকে। ইন্টারভিউ লেটার পাওয়ার ক্ষেত্রে তারা অনেকাংশেই এগিয়ে থাকে।

 

নিম্ন যোগ্যতাসম্পন্ন পদে আবেদন করবেন না : অনেকের মধ্যেই ধারণা রয়েছে, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশিত নিম্ন যোগ্যতাসম্পন্ন পদে আবেদন করলে চাকরি নিশ্চিতভাবেই পাওয়া সম্ভব। কিন্তু ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। কেননা ইন্টারভিউ কাজে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বায়োডাটা পড়ে উপলব্ধি করে থাকেন, এ পদের বিপরীতে আপনার যোগ্যতা অনেক বেশি এবং অল্প কিছুদিন কাজ করার পরই আপনি অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে চলে যেতে পারেন।

- See more at: http://www.bd-pratidin.com/2014/09/18/31138#sthash.nLsPYKbD.dpuf

587

অনেকেই কম্পিউটারের গতি কমে গেলে বিভ্রান্ত হয়ে যান। কম্পিউটার যদি ধীর গতিতে কাজ করে তাহলে কার না বিরক্ত লাগে! কিন্তু সামান্য কিছু কাজ করলে কম্পিউটারের গতি কিছুটা বাড়িয়ে নেওয়া যায়। এ ধরনের কয়েকটি উপায় প্রকাশিত হলো এ লেখায়।

১. জায়গা খালি করুন

অনেক কম্পিউটারেরই হার্ড ডিস্কের জায়গা ভর্তি হয়ে যাওয়ায় সেগুলো ধীর হয়ে যায়। আর হার্ড ডিস্কের জায়গা খালি না করলে কোনোভাবেই সেগুলোর গতি ফেরানো সম্ভব হয় না। প্রত্যেক হার্ড ডিস্কেরই কমপক্ষে পাঁচ ভাগ স্থান খালি রাখা প্রয়োজন। তাই গতি বাড়ানোর জন্য প্রথমেই আপনাকে হার্ড ডিস্কের কিছু জায়গা খালি করতে হবে। অনেক কম্পিউটারেই বহু প্রোগ্রাম ইনস্টল করা থাকে, যেগুলোর কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই। এসব অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ও ফাইল মুছে ফেলাই হতে পারে গতি বাড়ানোর অন্যতম উপায়।

২. কম্পিউটার ঠাণ্ডা রাখুন

কম্পিউটারের ভেতরের যন্ত্রগুলো অতিরিক্ত গরম হয়ে গেলে তার গতি কমে যেতে পারে কিংবা বন্ধও হয়ে যেতে পারে। এ সমস্যা দেখা দিলে প্রথমেই কম্পিউটারের বাতাস চলাচলের পথগুলো উন্মুক্ত রাখতে হবে। ভেতরে ময়লা জমলে তা ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। ল্যাপটপে এমনটা হলে বাড়তি ফ্যানসহ কুলিং প্যাড ব্যবহার করতে পারেন। আর ডেস্কটপ কম্পিউটার বেশি গরম হলে বাড়তি ফ্যান লাগানোর ব্যবস্থা করতে হবে।

৩. টেম্পোরারি ফাইল ডিলিট করুন

আপনার ইন্টারনেটের ফাইলগুলো কি কখনো ডিলিট করেছেন? যে কোনো ওয়েবসাইট ভিজিট করলেই এসব ফাইল কম্পিউটার সেভ করে রাখে। আর এ প্রক্রিয়ায় কম্পিউটার ক্রমে ধীরগতির হয়ে যায়। এ ঝামেলা দূর করার জন্য আপনার নিয়মিত টেম্পোরারি ফাইল ডিলিট করা উচিত। এছাড়া কম্পিউটারেরও কিছু টেম্পোরারি ফাইল থাকে। এগুলো ডিলিট করার ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি আছে। আপনি যে ব্রাউজার ব্যবহার করেন সেটার এবং কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম অনুযায়ী খবর নিয়ে টেম্পোরারি ফাইলগুলো ডিলিট করে নিন।

৪. একসঙ্গে বেশি প্রোগ্রাম চালাবেন না

কম্পিউটারে যদি আপনার একসঙ্গে অনেকগুলো প্রোগ্রাম কিংবা ওয়েবসাইট চালানোর অভ্যাস থাকে তাহলে সেটা বাদ দিন। এ কারণে কম্পিউটারের ব্যবহারযোগ্য মেমোরি কমে যায় এবং কম্পিউটারের গতিও কমে পাল্লা দিয়ে।

৫. কম্পিউটার চালু

কম্পিউটার চালুর সময় একাধিক প্রোগ্রাম চলতে শুরু করলে তা আপনার কম্পিউটারের গতি অনেকাংশে কমিয়ে দেবে (যেমন মেসেঞ্জার, একাধিক ভাইরাস গার্ড, স্কাইপ)। এ সমস্যা মোকাবেলায় প্রোগ্রামগুলো যেন শুধু প্রয়োজনের সময়েই চলে এবং অন্য সময় না চলে, সেটা নিশ্চিত করতে হবে।

৬. মেমোরি সমস্যা মোকাবেলা

কম্পিউটার যদি হয় পুরনো মডেলের তাহলে নতুন সফটওয়্যার চালাতে তা সমস্যায় পড়তে পারে। এ সমস্যা মোকাবেলায় সবার আগে দেখতে হবে কম্পিউটারে অতিরিক্ত র‌্যাম লাগানোর উপায় আছে কি না। যদি পর্যাপ্ত র‌্যাম লাগানো যায়, তাহলে কম্পিউটারের গতি আগের তুলনায় অনেক বাড়বে।

৭. রক্ষণাবেক্ষণ


কম্পিউটারের নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ করা প্রয়োজন। এর মধ্যে রয়েছে আপডেটেড ভাইরাস গার্ড দিয়ে নিয়মিত কম্পিউটার স্ক্যান করা। এছাড়া খুঁজে দেখতে হবে স্পাইওয়্যারও। অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার আনইনস্টল করাও গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। আপনার কম্পিউটার যদি অস্বাভাবিকভাবে ধীর হয়ে যায় তাহলে আপডেটেড অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে ভালোভাবে স্ক্যান করে নেওয়া প্রয়োজন।

588
অতিরিক্ত ওজন? মুটিয়ে যাওয়ায় চিন্তিত হয়ে পড়েছেন? অথচ খাবার-দাবারে আপনার কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। যখন যা পাচ্ছেন গোগ্রাসে গিলছেন। ওদিকে ব্যয়াম করে ঘাম ঝরাচ্ছেন ঠিকই, কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। -

পুষ্টিবিদরা বলছেন, অতিরিক্ত-অপুষ্টিকর খাবার খেয়ে পরিশ্রম করলেও কোনো কাজে আসবে না। এর পাশাপাশি নির্দিষ্ট কিছু খাবারই পারে আপনার বেড়ে যাওয়া ওজনের লাগাম টেনে ধরতে। অবশ্য বাজারে আজকাল দ্রুত ওজন কমানোর নানা পথ্য পাওয়া গেলেও সেটা স্বাস্থ্যর জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তাই আসুন ব্যয়ামের পাশাপাশি খাবারেও সচেতন হই।

ক্যালসিয়াম

আপনি হয়ত ছোট বেলা থেকে শুনে শুনে বড় হয়েছেন যে ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁত গঠনে সাহায্য করে। এবার নতুন করে জেনে নিন ক্যালসিয়াম ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। দুধের মতো অন্যান্য ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারে খুবই অল্প পরিমাণে ফ্যাট থাকে। তাই বেশি বেশি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খান।

আপেল

কথায় আছে, ডাক্তারের কাছ থেকে ওজন কমানোর পরামর্শ নেওয়ার প্রয়োজন হবে না যদি আপনি নিয়মিত নিয়মিত আপেল খান। আপেলে দেহে চর্বি কমাতে সাহায্য করে এমন চর্বি কোষ ধ্বংস করে।

আখরোট

আখরোটে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাট আলফা-লিনোলেনিক অ্যাসিড থাকে যা দেহের মেদ ঝরাতে সাহায্য করে।

মটরশুটি

মটরশুঁটিতে অল্প চর্বি, স্বল্প গ্লাইসেমিক ইনডেক্স, উচ্চমাত্রায় আঁশ ও প্রোটিন থাকে। নিরামিষভোজীদের এ খাদ্যটি দেহের ফ্যাট কমাতে দারুণ উপকারি।

আদা

আদার অনেক গুণ। অনেকে আদাকে জাদুকরি খাদ্য বা ম্যাজিক্যাল ফুড বলেন। এটি হজম সমস্যা দূরীরকরণ, অতিরিক্ত ক্যালরি নষ্ট, প্রদাহ রোধ, রক্ত চলাচল বৃদ্ধি ও পেশি পুনরুদ্ধারে সাহায্য করে।

জইসমৃদ্ধ খাবার

সকালে হাঁটার পর যখন নাস্তা খেতে বসবেন সেখানে অবশ্যই জইসমেত খাবার রাখুন। তাহলে ব্লাড সুগার ও ইনসুলিনের মাত্রা ঠিক থাকবে। স্লো ডাইজেস্টিং ফুড হবার কারণে আপনার ওজন কমিয়ে আনবে জই।

সবুজ চা

সবুজ চায়ের বহুবিধ গুণের কথা হয়ত অনেকেই জানেন। আর এটিও নিশ্চয় জানেন এই চা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে ওজন কমাতে পারে।

ঝাল মরিচ

চর্বি-ক্যালরি পুড়িয়ে দেহের মেটাবোলিজম বৃদ্ধিতে সহায়ক ঝাল মরিচ। তাই খাবারের সঙ্গে ঝাল মরিচ খেতে কোনো বারণ নেই।

পানি

যদিও পানি কোনো খাদ্য নয়, তারপরও সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে। এটি দেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। বেশি বেশি পানি খেলে দেহে ফ্যাট কমে।

ডিম

আমাদের চারপাশে যেসব খাদ্য পাওয়া যায় তার মধ্যে ডিমই সবচেয়ে সহজলভ্য চর্বি-নিরোধক খাদ্য। ডিমের কুসুমতো চর্বি কাটাতে দারুণ সাহায্য করে।

- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/32455#sthash.Ug5RfOvQ.dpuf

589

এলাচ বা এলাচি খুব পরিচিত একটা মসলা। একে বলা হয় মসলার রানী। রান্না-বান্নায় স্বাদ আর ঘ্রাণ বাড়াতে এর ব্যবহার আপনাদের সকলের জানা। পটাসিয়াম, জিংক, আয়রন, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজ, রিবোফ্লাভিন ও ভিটামিন সি সহ নানা ধরনের ভিটামিনসমৃদ্ধ এলাচের রান্নার স্বাদ বাড়ানো ছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা। জেনে নিন এলাচের ভিন্নধর্মী কিছু ভেষজ ব্যবহার:






হজমের সমস্যায়:

এলাচ আমাদের ডাইজেস্টিভ সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে এবং হজমে সাহায্য করে। পেটের যে কোনো সমস্যা যেমন বদহজম, অ্যাসিডিটি দূর করতে চিবাতে পারেন একটি এলাচ। অথবা এক কাপ গরম পানিতে একটি এলাচ পিষে দিয়ে খেয়ে ফেলুন। দেখবেন হজমের সমস্যা সমাধান হয়ে গেছে।

শ্বাসকষ্টে:

মধু, লেবুর রস, গরম পানির সাথে একটা এলাচ পিষে মিশিয়ে পানিটুকু পান করালে তা শ্বাসকষ্ট দূর করবে। যারা হুপিংকাশি ও ফুসফুস সংক্রমণের মতো সমস্যায় ভুগে থাকেন তাদের জন্য এলাচ খুবই উপকারি।

হৃদরোগে:

এলাচ হৃদরোগ নিরাময়ে ফলদায়ক। হৃদরোগ প্রতিরোধ করে, হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক রাখে ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এ ছাড়া এলাচ রক্তসঞ্চালনে সহায়ক। এলাচের গুঁড়ার সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে হৃদরোগে উপকার পাওয়া যায়।

মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে:

মুখের দুর্গন্ধ সকলের জন্যই একটা বিব্রতকর সমস্যা। অনেকেই মুখের দুর্গন্ধজনিত সমস্যায় পড়ে থাকেন। ভালো ভাবে মুখ পরিস্কার করার পরও কারো কারো মুখে থেকে যায় দুর্গন্ধ। একটি এলাচ নিয়ে চিবোতে থাকুন। দেখবেন একেবারে দূর হয়ে গিয়েছে দুর্গন্ধ।

ত্বকের সমস্যায়:

এতে থাকে প্রচুর ভিটামিন সি। তাই ত্বকের সমস্যায় এলাচ খুব উপকারি। কারণ ভিটামিন সি রক্তসঞ্চালন প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। কারো ত্বকে কালো ছোপ ছোপ দাগ থাকলে তা দূর করতে এলাচ বেটে দাগে নিয়মিত লাগালে দাগ চলে যাবে।

কোষ্ঠকাঠিন্য ও জ্বর কমাতে:

কোষ্ঠকাঠিন্য ও জ্বরে উভয় সমস্যায় এলাচ খুব কাজের। এলাচ, বেল ও দুধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে ভালো করে গরম করুন। দুধ যখন ঘন হয়ে আসবে তখন তা একটু ঠাণ্ডা করে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও জ্বর কমে যাবে।

বিষণ্ণতা দূর করবে:

গরম পানিতে এলাচ গুড়ো ও মধু দিয়ে ফুটিয়ে তৈরি করে নিন এলাচ চা। বিষণ্ণতায় ভুগে থাকলে এক কাপ গরম এলাচ চা খেয়ে দেখুন। দেখবেন বিষণ্ণতা নিমেষেই দূর হয়ে গিয়েছে। এছাড়াও এলাচ চা মানসিক চাপ কমাতেও সাহায্য করে।

- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/37441#sthash.IS6XrIJh.dpuf

590
আমাদের দেশে কাঁঠালের বিচি খুবি জনপ্রিয় খাবার। সবুজ চিচিঙার সাথে কাঁঠালের বিচি মিশিয়ে ছোট মাছ দিয়ে রাঁধা তরকারি, শুটকি মাছের সাথে কাঁঠালের বিচি আর ডাঁটার তরকারি, মুরগি দিয়ে কাঁঠালের বিচি কিংবা কাঁঠালের বিচি ভর্তা এ রকম অসাধারণ সব স্বাদের খাবার তৈরিতে কাঁঠালবিচির ব্যবহার নিশ্চয়ই আপনার অজানা নয়। আলুর বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করা এই খাদ্য উপকরণটির পুষ্টিমান সম্পর্কে আমরা কতোটুকু জানি! যদি না জানা থাকে, আসুন আজ কিছুটা জেনে নেয়া যাক:



পুষ্টি:

প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁঠালের বিচিতে শক্তি পাওয়া যায় ৯৮ ক্যালরি। এতে কার্বোহাইড্রেট ৩৮.৪ গ্রাম, প্রোটিন ৬.৬ গ্রাম, ফাইবার ১.৫ গ্রাম, চর্বি ০.৪ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ০.০৫ থেকে ০.৫৫ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ০.১৩ থেকে ০.২৩ মিলিগ্রাম, আয়রন ১.২ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ২ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ৪.০৭ মিলিগ্রাম রয়েছে। কাঁঠালের বিচি ভিটামিন বি-১ ও ভিটামিন বি-১২ এর ভালো উৎস। এছাড়াও আছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, থায়ামিন, নায়াসিন, লিগন্যান, আইসোফ্ল্যাভোন এবং স্যাপোনিনের মতো ফাইটো ক্যামিক্যালস।

স্বাস্থ্য গুরুত্ব:

খাবার হিসেবে যেমন সুস্বাদু ও পুষ্টিমানে ভরপুর তেমনই এর রয়েছে স্বাস্থ্যগত গুরুত্ব।
১. কাঁঠালের বিচিতে থাকা এন্টি অক্সিডেন্টগুলো ক্যান্সার প্রতিরোধী এবং বার্ধক্যের প্রভাব সৃষ্টিকারি উপাদানগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে।
২. ফাইবার ও কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট এর কারণে এর গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স কম। ফলে এটি ওজন কম বাড়িয়েই জুগাতে পারে অনেক এনার্জি।
৩. কাঁঠালবিচির প্রোটিন অত্যন্ত উপকারি। মাছ, মাংস যাদের কম খাওয়া হয় তাদের জন্য আমিষের চাহিদা মেটাতে কাঁঠাল বিচি উৎকৃষ্ট খাবার।
৪. কাঁঠালবিচির জীবানুনাশক গুনও রয়েছে। এটি Escherichia coli ও Bacillus megaterium ব্যাক্টেরিয়ার বিরুদ্ধে কার্যকর এবং এতে থাকা বিশেষ উপাদান (Jacalin) এইডস রোগীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নয়নে সফল বলে প্রমাণিত হয়েছে।
৫. এতে থাকা পটাশিয়াম ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রনে রাখে।

    আয়ুর্বেদিকগুণ:
    বহু বছর ধরে আয়ুর্বেদিক শাস্ত্র নানা অসুখের ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করে আসছে কাঁঠালের বিচি।
    ১। কাঁঠালের বিচি বিপাক ক্রিয়া ত্বরান্বিত করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
    ২। এটি হজম শক্তি বাড়ায়।
    ৩। কাঠালের বিচি হলো aphrodisiac অর্থাৎ এটি যৌন আনন্দ বাড়ায়।
    ৪। ধারণা করা হয় কাঁঠালের বিচি টেনশন ও নার্ভাসনেস কাটাতে উপকারি।
    ৫। এ্যালকোহল জাতীয় মাদকের প্রভাব দূর করার জন্যও এর ব্যবহার রয়েছে।

আমাদের মতো দেশের যেখানে একটা বড় গোষ্ঠী পুষ্টিচাহিদা মেটাতে অক্ষম সেখানে পুষ্টি চাহিদা মেটাতে কাঁঠালের বিচি অত্যন্ত প্রশংসনীয় ভূমিকা রাখতে পারে। সংরক্ষণযোগ্য বলে সারাবছরই এই পুষ্টি গ্রহণ করা সম্ভব। তাই কাঁঠাল খাওয়ার পর বিচিগুলোকেও সংরক্ষণ করুন আর গ্রহণ করুন এর পুষ্টিমান। প্রিয়, স্বাস্থ্যকর খাবার খান, সুস্থ থাকুন।

591
Use of PC / 10 Ways to Make Your PC Boot Faster
« on: July 22, 2014, 11:29:03 AM »


In the age of the Ultrabook, boot times of 30 seconds or less have become standard. Unfortunately, many mainstream notebooks take nearly a minute and a half to load Windows, often due to an abundance of pre-installed software and a reliance on slow hard drives. If you’re fed up with your laptop’s slow boot speed, here are 9 tips to get your machine up and running faster.

1. Scan for Viruses & Malware

http://blog.laptopmag.com/wpress/wp-content/uploads/2012/07/microsoft_security_essentials.jpg
First things first: If you’ve had your notebook for a long time, chances are your machine has picked up a few pesky bugs along the way. Viruses, spyware and other malware can slow your boot to a crawl (not to mention seriously compromise your computer’s security) as they surreptitiously launch at startup and start transmitting and receiving data.

2. Change Boot Priority and Turn on Quick Boot in BIOS

http://blog.laptopmag.com/wpress/wp-content/uploads/2012/07/bios_win7.jpg

An easy way to reduce your notebook’s boot time is to make sure the BIOS boots off the internal hard disk drive first. The BIOS on most laptops is configured to try to boot off of the optical disk drive and then off one or two other devices (such as a USB flash drive) before attempting to boot off the hard drive. To change these settings, simply enter the BIOS (usually by pressing F2, F12 or the escape key during the boot process), navigate to the Boot menu and move Internal Hard Disk Drive to the top of the Boot Priority list.

Additionally, the BIOS on some notebooks allows you to enable an option for Quick Boot. When powering on, the BIOS performs a number of tests—such as counting the system memory—that can take several seconds to complete. Turning on Quick Boot tells the BIOS to ignore these tests during startup.
3. Disable/Delay Startup Apps

Most laptops—particularly those that come loaded with free software—get bogged down during startup when trying to load a ton of programs simultaneously. While removing unnecessary pre-installed applications can shave some seconds off your boot time (see our second-to-last tip), a surefire way to do it is to disable all but the most crucial applications from starting with your notebook.

To do this, open the Start Menu, type and run “msconfig” in the search menu box and navigate to the Startup tab. While there, look at each of the Startup items and uncheck any that don’t look absolutely essential, such as Adobe Reader and Acrobat Manager or Google Update. Alternatively, you can search for Services in the Start Menu, then change the Startup type of any nonessential applications from Automatic to Automatic (Delayed Start). Simply right click on the service, select Properties and then change the Startup type in the drop-down menu.
4. Disable Nonessential Hardware

http://blog.laptopmag.com/wpress/wp-content/uploads/2012/07/uninstall_programs.jpg
Among the many pieces of software your notebook loads during startup are drivers for all of the hardware on the system: the keyboard, touchpad, sound card and every other component that makes the computer run. In most cases these components are essential, but some pieces of hardware, such as Bluetooth Radios, DVD/CD-ROM drives and built-in webcams, can be safely disabled without compromising your laptop’s functionality. To disable nonessential hardware, go to Device Manager in the Control Panel; once there, right click on any device and select Disable to prevent Windows from loading its drivers during startup.

5. Hide Unused Fonts

You probably don’t think about it, but it can take several seconds for Windows 7 to load one of its most innocuous features—fonts. Windows 7 comes preloaded with more than 200 typefaces, including fonts for many of the world’s languages. Chances are slim that you’ll need to compose text in Mangal, Shonar Bangla and Times New Roman, and disabling fonts that you’re unlikely to use won’t adversely affect your Windows experience. While it’s easy to delete fonts, hiding fonts achieves the same effect to boot time while preserving them for later—just search for Fonts using the Start Menu’s search bar, right click on the fonts you don’t need, and select Hide.
6. No GUI Boot


Believe it or not, the floating Windows symbol that appears during startup eats up some of your notebook’s processing power; turning off the Graphical User Interface (GUI) during startup can shave a little bit off your boot time. Type “msconfig” in the Start Menu search bar, then navigate to the Boot tab. Once there, check the box for No GUI Boot. Don’t be alarmed when a black screen appears the next time you’re booting into Windows—it’s still loading the operating system, just sans GUI.

7. Eliminate Boot Delays


Microsoft helpfully provides a tool—Event Viewer—to help you figure out exactly how long it takes your computer to boot into Windows and which programs cause the most significant delays. To access Event Viewer, open the Control Panel, navigate to the System and Security tab and then to Administrative Tools. Once there, double click on Event Viewer to open the utility. A number of folders appear on the left hand side—click on the arrow next to “Applications and services logs” > Microsoft > Windows > Diagnostics-Performance. Double click on the item labeled Operational, then sort the list by Task Category, looking for any item that’s labeled Warning. Most boot delays are caused by essential functions, but a few may be due to nonessential programs such as Windows Live ID. If you find any nonessential programs causing delays, disable or delay those programs using the steps outlined in earlier tips.
8. Remove Crapware



If you’ve implemented all of the previous tips, chances are you’ve disabled most of the programs causing significant delays in your laptop’s boot time. Still, it never hurts to get rid of all of that pre-installed third-party software that comes loaded on lots of machines, popularly dubbed “crapware,” that tries to start up with Windows.

Go into Control Panel and click on Uninstall A Program to open the list of currently installed applications. We recommend keeping any software from the notebook manufacturer—but feel free to remove anything else you think you’ll never use. On the Sony VAIO SE, we uninstalled Skype, Evernote for VAIO and Sony’s e-reader app.

Bonus: Install a Solid-State Drive.

Yes it’s cheating, but without a doubt, the best way to reduce your boot time is to install a solid-state drive. Because they have no moving parts, SSDs offer super-fast boot and wake times and file-transfer speeds as high as 500 MBps. The benefits of an SSD come with decreased storage capacity, but you can now pick up a 128GB for less than $100. Installing an SSD is fairly easy: Just copy the contents of your hard drive onto the SSD, then remove the hard drive (a screwdriver may be required) and replace it with the SSD. See our “How to install an SSD in your notebook” for a more complete description of the process.

After installing a 256GB Samsung 830 Series SSD on the Sony VAIO SE, the boot speed tripled, cutting the time from 45 seconds to just 15 seconds. If you’re looking for the speed of an Ultrabook but don’t want to shell out the dough, buy an SSD.
The Results

We performed each tip (with the exception of the last) on the Sony VAIO SE to see how much we could speed up its boot time. Before implementing the following tips, the notebook took a leisurely 1 minute and 40 seconds to start Windows 7.

At this point in our tests, we’d reduced our boot time considerably—down to just 45 seconds on the Sony VAIO SE. That was a savings of 55 seconds.


592
Android World / 9 solutions to common Android problems
« on: July 21, 2014, 11:40:15 AM »
Android phones are generally easy to use and problem-free, but every now and again you’ll find something goes wrong. Discover the answer to your problem in our quick and easy troubleshooting guide for Android FAQs.

The Android Market won’t load?


Go to Settings / Applications / Manage Applications and find the Android Market app. In this screen you should see a ‘Clear Cache’ button. Tap it and the cache should display 0.00KB. Now try running Android Market. It would also be worth turning the phone off and back on just to make sure.

My SMS messages are going to the wrong people?

There was a bug, admitted by Google, which was fixed a few months ago. If you are still experiencing this problem you will need to check to see if updates have been released for your phone. They are usually distributed over the air, but not everyone installs them.

My Kindle books are not synchronising?

If you find that your last position in a Kindle book on an Android phone is not saved there is a simple trick that should resolve the problem. Always remember to press the home button before you power off the phone because otherwise it may not be synchronised properly by the Kindle service.

How do I know if an app is safe?

When you install an app you will be presented with a screen showing what the app intends to do on your phone. Read through the list and make sure it all sounds right. For example, you wouldn’t expect a cookery app to need access to your contacts. As always, be aware.

Wi-Fi connection problems?

There are many reports of Wi-Fi connection problems under Android, but the following solutions fix most of them. Firstly turn off the Wi-Fi on your handset and turn it back on. If that does not work go to the Wi-Fi settings and choose ‘Forget this network’ for your current connection. You will have to set it up again, but this should do the trick.

593
মাহে রমজান প্রতি বছরই আমাদের মাঝে হাজির হয়। বছরের এগার মাস মানুষ পার্থিব কাজে ডুবে থাকে। মানবাত্দায় গাফিলতির পর্দা পড়ে যায়। শারীরিক বিষয়ের তুলনায় আত্দিক বিষয়ে মানুষ পিছিয়ে পড়ে। রমজান মাসে শরীরের খাবার কমিয়ে রূহানী খাবারের পরিমাণ বাড়ানো হয়। শরীরের শক্তির তেজস্বতা কমিয়ে রূহানী শক্তিকে দ্রুতগামী করার সাধনায় লিপ্ত হয় মুমিনরা। এভাবে এক পর্যায়ে এসে উভয় শক্তির মাঝে সমান্তরাল সৃষ্টি হয়, যা মানুষের জীবনে সবচেয়ে বড় নিয়ামত।

আল-কোরআনে রাব্বুল আলামীন আল্লাহ সিয়াম সাধনাকে 'পরহেজগারী অর্জনের জন্য' ফরজ বিধান বলে ঘোষণা করেছেন। ইরশাদ করা হয়েছে, 'পূর্ববর্তী সম্প্রদায়ের জন্যও একই বিধান ছিল'। অর্থাৎ রোজা পালন শুধু কোরআনের মাধ্যমে প্রবর্তিত হয়নি। তার আগের আসমানি কিতাবেও সিয়াম সাধনা বা রোজার বিধান ছিল। আত্দশুদ্ধি ও আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য কৃচ্ছ্রতা সাধন ইবাদত হিসেবে শুধু ইসলামে পরিপালনীয় নয়, আগের সব সম্প্রদায়ের মধ্যে এ সাধনা বিদ্যমান ছিল। পবিত্র ইসলামের পাঁচটি ফরজের মধ্যে সিয়াম সাধনা বা রোজা পালন অন্যতম। মাহে রমজানেই মানুষের জন্য ন্যায়-অন্যায়ের পার্থক্য নির্দেশকারী হিসেবে আল-কোরআন অবতীর্ণ হয়। পবিত্র কোরআনের সূরা বাকারার-১৮৫ আয়াতে মাহে রমজানে রোজা পালনের বিষয়ে বলা হয়েছে, 'কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে সে এ মাসের রোজা পালন করবে।' রোজা পালনের আবশ্যিক এ বিধান 'অসুস্থ' আর 'মুসাফির'দের জন্য শিথিল করে বলা হয়েছে_ যারা অসুস্থতা এবং অন্য কারণে রোজা রাখতে পারবে না তাদের অন্য সময়ে সে রোজা পূরণ করে নিতে হবে। আর যাদের জন্য তা অত্যন্ত কষ্টদায়ক হবে, তারা এর পরিবর্তে একজন মিসকিনকে খাদ্যদান করবে। সিয়াম সাধনার মাহে রমজানে শুধু রোজা রাখলেই চলবে না, সব ধরনের অন্যায় এবং হারাম কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে। পানাহার বর্জন করেও কেউ মিথ্যা বললে, অন্যের মনে কষ্ট দিলে, সুদ ঘুষের মতো পাপ কাজে লিপ্ত থাকলে তার সিয়াম সাধনা হবে না। রসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি অন্যায় কথা ও অন্যায় কাজ ছাড়ল না তার খানাপিনা ত্যাগে আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই। (বোখারী)

লেখক : ইসলামী গবেষক।
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/2014/07/20/18572#sthash.0eDVJ9BY.dpuf

594

রোজা-রমজান এলেই আমাদের খেজু্র খাওয়ার পরিমান কিছুটা বেড়ে যায়। খেজুর খুবি পুষ্টিকর একটি ফল। পুষ্টিমানে যেমন এটি সমৃদ্ধ তেমনি অসাধারণ এর ঔষধিগুণ। রোজা রেখে ইফতারে হয়তো অনেকেই খেজুর খাই। তারপর সারা বছর আর খেজুরের খোঁজ রাখি না। বলা যায়, খেজুর খাওয়া আমাদের শুধু একমাসের অভ্যাস। অথচ, খেজুর সারা বছরই খাওয়া যেতে পারে। খেজুর খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারিই হবে। আসুন জেনে নেয়া যাক খেজুরের পুষ্টিমান ও ঔষধিগুণ। -

পুষ্টিমান:
প্রতি ১০০ গ্রাম খেজুরে পাওয়া যায় ২৭৭ কিলোক্যালরি শক্তি। এতে শর্করা ৭৪.৯৭ গ্রাম, প্রোটিন ১.৮১ গ্রাম, ফ্যাট ০.১৫ গ্রাম, কোলেস্টরল ০.০০ গ্রাম, ফাইবার ৬.৭ গ্রাম রয়েছে। খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, সোডিয়াম, কপার, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, জিংক, ফসফরাস, থায়ামিন, নাইয়াসিন, রিবোফ্ল্যাভিন, বিটা-ক্যারোটিন সহ নানারকম স্বাস্থ্যউপকারি উপাদান। তবে শুকনা খেজুরে ভিটামিন সি নষ্ট হয়ে যায়।

ভেষজগুণ:
খেজুর একটি আশ্চর্য খাদ্য উপকরণ। শুধু খেজুরগাছের ফল নয়, ফুল, পাতা, ফলের বীজ আর মূলের রয়েছে অসাধারণ ভেষজগুণ। নিয়মিত খেজুর খেলে সেরে যেতে পারে আপনার কঠিন সব অসুখ।

ক্যান্সার প্রতিরোধ:
খেজুরে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি আর এটি প্রাকৃতিক আঁশে সমৃদ্ধ। গবেষণায় দেখা গেছে খেজুরে আছে ক্যান্সার প্রতিরোধী উপাদান। অন্ত্রের ক্যান্সার নিরাময়ে খেজুর খুব উপকারি। আর নিয়মিত খেজুর খেলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।

প্রসব বেদনা কমাতে:
ইতিহাস থেকে জানা যায়, মুসলিম মহিয়সী মরিয়ম (আ.) যখন প্রসব বেদনায় কষ্ট পাচ্ছিলেন তখন তিনি একটি খেজুর গাছের নিচে বসেছিলেন। বাতাসে গাছ নড়ার ফলে যে খেজুর নিচে পড়েছিল তা খেয়ে তার ব্যথা উপশম হয়েছিল। বর্তমানেও সৌদি আরবের অধিবাসীরা প্রসব-পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়ে এই উদাহরণটি অনুসরণ করে থাকেন। খেজুর জরায়ুর মাংসপেশির দ্রুত সংকোচন-প্রসারণ ঘটিয়ে তাড়াতাড়ি প্রসব হতে সাহায্য করে। এছাড়া, এ ফল প্রসব-পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তক্ষরণ কমিয়ে দেয়।

হৃদরোগের মহৌষধ:
খেজুর হৃৎপিণ্ডের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। রক্তপরিশোধনে ভূমিকা রাখে। হৃৎপিণ্ডের সংকোচন-প্রসারণ স্বাভাবিক রাখে। তাই হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীর জন্য খেজুর অসাধারণ উপকারি।
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়: খেজুরে আছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন এ। ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। রাতকানা রোগ প্রতিরোধেও খেজুর অত্যন্ত কার্যকর।

শক্তিদায়ক:
রোজায় দীর্ঘসময় খালি পেটে থাকার কারণে দেহে প্রচুর গ্লুকোজের প্রয়োজন হয়। খেজুরে অনেক গ্লুকোজ থাকায় এ ঘাটতি পূরণ হয়। এটি রক্ত উৎপাদনকারী।

হাড়কে মজবুত করে:
ক্যালসিয়াম হাড় গঠনে সহায়ক। আর খেজুরে আছে প্রচুর পরিমান ক্যালসিয়াম। যা হাড়কে মজবুত করে। হাড়ক্ষয় রোগের হাত থেকে রাখে নিরাপদ।

এছাড়াও খেজুর নানারোগের ঔষধ; যেমন খেজুর হজমশক্তি বর্ধক, পাকস্থলীর ও যকৃতের শক্তি বাড়ায়, কামশক্তি বর্ধক, মুখে রুচি আনে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং পেটের গ্যাস, শ্লেষ্মা, কফ দূর করে, শুষ্ক কাশি এবং এজমায় উপকারি। পক্ষঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারি। খেজুরের বিচি রোগ নিরাময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে। খেজুরবিচিচূর্ণ মাজন হিসেবে ব্যবহার করলে দাঁত পরিষ্কার হয়। খেজুর ফুলের পরাগরেণু পুরুষের বন্ধ্যাত্ব দূর করে শুক্রাণু বৃদ্ধি করে।

- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/37506#sthash.wkLB7Xyz.dpuf

595
মাঝে মাঝে ঘুমের সমস্যা হয়েই থাকে। বিভিন্ন জরিপে দেখা যায় শতকরা ৮৬% মানুষ কখনো না কখনো ঘুমের সমস্যা বা অনিদ্রায় ভুগেছে। বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষ ঘুমের ওষুধ গ্রহণ করে শুধুমাত্র একটুখানি শান্তির ঘুমের জন্য। শুধুমাত্র ওষুধ নয়, ব্যবহার করা হয় ঘরোয়া টোটকাও। যেমন, বিছানায় যাবার আগে উষ্ণ পানিতে গোসল করা বা গরম দুধ পান করা। এসব করার পরও অনেকের ঘুম আসে না। তাই রইলো কিছু ঘুম আনার কৌশল।
ঘুম আসছে না? জেনে নিন ঘুম আনার ৮টি বৈজ্ঞানিক কৌশল


নাকের বাম ছিদ্র দিয়ে নিঃশ্বাস নিন :
যোগব্যায়ামের এই কৌশলটি আপনার রক্তচাপ কমাবে এবং আপনাকে শান্ত করবে। বাম কাত হয়ে শুয়ে একটি আঙুল দিয়ে নাকের ডান ছিদ্রটি চেপে ধরে বন্ধ করুন। এরপর বাম ছিদ্র দিয়ে আস্তে আস্তে, গভীরভাবে শ্বাস নিন।

পেশির শিথিলতা :

মাংসপেশির শিথিলতা শরীরকে ঘুমের জন্য তৈরি করে তোলে। বিছানায় চিত হয়ে শুয়ে পাড়ুন। গভীর শ্বাস নিন এবং ধীরে ধীরে নাক দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। একই সঙ্গে আপনার হাঁটু ভাঁজ করে পায়ের দিকে চাপ দিন এবং ছাড়ুন। একই ভাবে শরীরের অন্যান্য পেশিগুলো যেমন কাঁধ, পেট, বুক, ঊরু, বাহু ইত্যাদিতে চাপ প্রয়োগ করুন এবং শিথিল করুন।

জোর করে জাগুন :
নিজেকেই চ্যালেঞ্জ করুন যে জেগে থাকবেন। এতে আপনার মন বিদ্রোহী হয়ে উঠবে। এটাকে বলা হয় 'স্লিপ প্যারাডক্স'। চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে থাকুন এবং বারবার নিজেকে বলতে থাকুন যে আপনি ঘুমাবেন না। এতে কিন্তু কাজ হবে উল্টো! অর্থাত্‍ আপনি তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়বেন।

সারাদিনের পুনরাবৃত্তি :
সারাদিনের প্রতিটি খুঁটিনাটি মনে করার চেষ্টা করুন। কথাবার্তা, দৃশ্যাবলি, শব্দ ইত্যাদি মনে করতে করতে আপনার ঘুমানোর মতো মানসিক অবস্থা তৈরি হয়ে যাবে।

চোখ ঘোরানো :

চোখ বন্ধ করুন এবং আপনার চোখের মণি ঘোরাতে থাকুন। এতে আপনার ঘুমের হরমোন বেড়ে যাবে।

কল্পনা করুন :

দৃশ্য কল্পনা করার মেডিটেশন বেশ কাজে দেয় এ ব্যাপারে। নিজেকে কল্পনা করুন কোনো সুন্দর পরিস্থিতির দৃশ্যে। ফুলের সুবাস নেয়া, ফুলের বাগানে হেঁটে চলা, ঘাসের অনুভব অথবা পায়ের নিচে বালি ইত্যাদি কল্পনা করুন। মন শান্ত হবে এবং ধীরে ধীরে ঘুম চলে আসবে।

নিঃশ্বাসের ব্যায়াম :
এটি মেডিটেশনের একটি বিশেষ ধাপ। একটি আরামদায়ক অবস্থানে বসুন। চোখ বন্ধ করুন, কাঁধ নামিয়ে দিন, চোয়াল আরামে রাখুন, তবে মুখটা হালকাভাবে বন্ধ রাখুন। নাক দিয়ে গভীরভাবে শ্বাস নিন, তবে বুক ভরে নয়, পেট ভরে! এবার মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। এভাবে অন্তত ছয়বার করুন। এরপর এক মুহূর্ত স্থির হয়ে বসে থাকুন। নিজেকে বলুন, আমি ঘুমের জন্য তৈরি। এর পর ধীরে ধীরে উঠে পড়ুন এবং বিছানায় চলে যান।

সঠিক জায়গায় চাপ প্রয়োগ :
শরীরে এমন কিছু বিশেষ জায়গা রয়েছে যেখানে মৃদু কিন্তু দৃঢ়ভাবে চাপ প্রয়োগ করলে ঘুম আসে। দুই ভ্রূ'র ঠিক মাঝখানে, নাকের একদম উপরের অংশে বুড়ো আঙুল রাখুন। ২০ সেকেন্ড চেপে ধরে রাখুন তারপর আঙুল সরিয়ে নিন। এভাবে আরো দুবার করুন। এবার বিছানার ধারে বসুন এবং ডান পা উঠিয়ে বাম হাঁটুর ওপরে রাখুন। হাঁটুর হালকা জায়গাটি খুঁজে বের করুন এবং দ্বিতীয় হাঁটু দিয়ে একইভাবে চাপ দিন। এক পায়ের সাহায্য নিয়ে আঙুল দিয়ে অন্য হাঁটুর উল্টো পিঠের জায়গাটি খুঁজে বের করুন। বুড়ো আঙুল এবং হাতের অন্য চার আঙুল দিয়ে হাঁটুতে মৃদুভাবে চেপে ধরুন।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/38208#sthash.1C6WfrsT.dpuf

596
মুখের অভ্যন্তরের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে এবং বাজে দুর্গন্ধকে দূরে রাখতে বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে। এগুলোকে প্রতিদিনের কাজে হিসেবে অভ্যাস বানিয়ে নিতে হবে। তাই মুখের ভেতরের সমস্যা নিয়ে দুশ্চিন্তাকে দূরে রাখতে এখানে দেখে নিন সাতটি কার্যকর উপায়।

১. দিনে অন্তত দুইবার ব্রাশ করুন : মুখের হাইজিন ধরে রাখার অন্যতম উপায় দিনে দুইবার ব্রাশ করা। বাচ্চাদের এ অভ্যাস গড়ে তুলতে উৎসাহ দিতে পারেন বাবা-মায়েরা। প্রতিদিন খাওয়ার পর সকাল ও রাতে অন্তত দুইবার ব্রাশ করুন। আর সঠিক উপায়ে ব্রাশ করার পদ্ধতি অহরহ টেলিভিশনের বিজ্ঞাপনে শিখিয়ে দেওয়া হয়।

২. অন্তত তিন মিনিট ব্রাশ করুন : ব্রাশ করার সময়টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। দাঁতের আনাচে-কানাচে অন্তত তিন মিনিট ব্রাশ করাটা জরুরি। তাই অল্প সময়ের কাজটি কয়েকবার ঘড়ি ধরে করলেই পরে সময়জ্ঞান হয়ে যাবে।

৩. অভ্যাসে পরিণত করুন : প্রতিদিন ব্রাশ করাটা অভ্যাসে পরিণত করুন। সকাল বা বিকেলে বা রাতে শেষবারের মতো খাওয়ার পর সাধারণত ব্রাশ করা সবচেয়ে উপকারী। বেশ কয়েক দিন চালিয়ে গেলে অভ্যাসে পরিণত হয়ে যাবে।
৪. মাউথ ওয়াশ করুন : এ কাজটি দাঁত মাজার মতোই গুরুত্বপূর্ণ। মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে কাজ দেবে মাউথ ওয়াশ, নিঃশ্বাস হবে সজীব। তা ছাড়া মুখের মধ্যে এক দারুণ পরিচ্ছন্ন অনুভূতি এনে দেবে মাউথওয়াশ।

৫. পানির সাহায্যে ফ্লস করা :[/b] মাউথওয়াশের মাধ্যমে ফ্লসের কাজটা সারা যায়। প্রতি দাঁতের মধ্যে যে ফাঁকা অংশ থাকে তার মাঝে খাবার আটকে থাকে। এগুলো পরিষ্কার করাই ফ্লস। মাঝে মধ্যে পানির সাহায্যে এ কাজটি সারতে পারেন। প্রতি সপ্তাহে এক বা দুইবার এটি করা উচিত।

৬. বেভারেজ এবং এসিডপূর্ণ খাদ্য এড়িয়ে চলা :
বাজারের যেকোনো বেভারেজ দারুণ ক্ষতিকর দাঁতের জন্য। তাই এটি পরিহার করুন। তা ছাড়া অ্যালকোহলপূর্ণ পানীয় এবং এসিড রয়েছে এমন খাবার এড়িয়ে চললে দাঁতের ক্ষতির হাত থেকে বাঁচবেন।

৭. ব্যবহৃত পানির বিষয়ে সাবধান : যে পানি দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করছেন বা দাঁত মেজে মুখ পরিষ্কার করছেন তা যদি দূষিত হয়, তবে মুখে এবং দাঁতে ব্যাপক সমস্যা দেখা দেবে। তাই পরিষ্কার পানি দিয়ে নিয়মিত দাঁত ও মুখ পরিষ্কারের কাজটি করুন।
সূত্র : ইন্টারনেট -

597

বেশির ভাগ পেশাজীবীই পেশাগত কাজের ই-মেইল করে যান্ত্রিকভাবে। দ্রুত এ মেইলগুলো করায় এতে থেকে যায় অনেক ভুল। এ সামান্য ভুল অনেক সময় বড় ভুল তৈরি করে। তাই ই-মেইল করার সময় খেয়াল রাখতে হবে এ ভুলগুলো আপনার হচ্ছে কি না। ই-মেইল করা সহজ কাজ হলেও একবার তা পাঠানোর পর আর ফেরত আনা যায় না। এ কারণে মেইলে কী লিখছেন, তা সঠিকভাবে যাচাই করেই পাঠানো উচিত। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার। এ লেখায় পাচ্ছেন ই-মেইলের ১২টি সাধারণ ভুল।

১. সম্ভাষণ জানাতে ভুলে যাওয়া

কোনো কথাবার্তার শুরুতে অবশ্যই অন্য পক্ষকে সম্ভাষণ জানানো স্বাভাবিক ভদ্রতার মধ্যে পড়ে। আর এটি ভুলে গেলে তা আপনার ভদ্রতার ঘাটতি হিসেবে দেখা হতে পারে। প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ব্যক্তি হিসেবে ই-মেইলের প্রতিটি কথাই আপনার প্রতিষ্ঠানকে উপস্থাপন করে। আর এ ক্ষেত্রে ঘাটতি প্রতিষ্ঠানের সুনাম নষ্ট করবে।

২. অতিরিক্ত আনুষ্ঠানিকতা

আপনার ই-মেইলে পেশাদার ভাব থাকলেও তা যেন অতিরিক্ত হয়ে না যায়, এটা খেয়াল রাখতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে আপনি একজন মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। মানবিক দিকটা রাখতেই হবে।

৩. অতিরিক্ত বন্ধুসুলভ আচরণ

অফিশিয়াল কাজে মেইলে যোগাযোগের ক্ষেত্রে আপনার কারো সঙ্গে অতিরিক্ত বন্ধুসুলভ আচরণ করা উচিত নয়। মনে রাখতে হবে তাঁর সঙ্গে আপনার প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক কোনো কাজে যোগাযোগ করতে হচ্ছে।
৪. অনির্দিষ্ট প্রাপক

কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে মেইল করলে ঠিক কার কাছে মেইলটি যাচ্ছে, তা সম্বন্ধে আপনার ধারণা থাকতে হবে। যদি আপনি অনির্দিষ্ট কোনো প্রাপকের কাছে ‘to whom it may concern' শিরোনামে মেইল করেন তাহলে তা সঠিক হবে না। কারণ এমন কথা সার্টিফিকেটের ক্ষেত্রেই মানায়, ই-মেইলে নয়।

৫. সাবজেক্ট লাইনে কিছু লিখতে ভুলে যাওয়া

কোনো মেইলের সাবজেক্ট লাইনে কিছু লিখতে ভুলে যাওয়া মানে মেইলটা বরবাদ করে দেওয়া। ই-মেইলের এটি একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আর এ গুরুত্বপূর্ণ অংশটি খালি রাখা হলে তা আপনার মেইলের গুরুত্ব অনেকখানি কমিয়ে দেয়।

৬. 'রিপ্লাই অল' করা

ধরুন, আপনিসহ আরো ৫০ জনকে মেইল করা হয়েছে কোনো একটা মিটিংয়ে থাকতে পারবেন কি না, তা জানার জন্য। আর এ মেইলের উত্তর শুধু মেইলদাতাকেই পাঠানো উচিত। কিন্তু আপনি যদি সেই মেইলের রিপ্লাই সবাইকে দিয়ে দেন, তাহলে তা অন্যের বিরক্তির কারণ হবে।

৭. বিস্তারিত মনোযোগ না দেওয়া

ই-মেইলের ছোটখাটো বিষয়গুলো ঠিকঠাক না রাখলে তা আপনার মনোযোগহীনতা প্রকাশ করবে। আপনি নিশ্চয়ই চাইবেন না আপনার নামের বানান কেউ ভুল করুক। আর একই ভাবে অন্যরাও তাদের নামের বানান ভুল দেখতে চাইবে না। এ ছাড়া নামের শুরু, কোনো স্থানের নাম ইত্যাদির শুরুর অক্ষরগুলো বড়হাতের লেখা উচিত।

৮. অতিরিক্ত ব্যক্তিগত তথ্য লেখা

কাজের জন্য একটি ই-মেইলে যতখানি পড়তে সময় দেওয়া দরকার তার চেয়ে যদি বেশি সময় লাগে তাহলে মানুষ বিরক্ত হয়ে যাবে। আর এ বিরক্তি আসতে পারে আপনি যদি ব্যক্তিগত কিংবা বাড়তি কিছু কথাবার্তা লেখেন। ব্যবসায়ীরা শুধুই ব্যবসা চায়। তারা আপনার বাবা কিংবা দাদার কথা শুনতে চায় না। আপনার ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ, ইতিহাস ইত্যাদি গল্প অফিসের ই-মেইলে লেখার কোনো প্রয়োজন নেই।

৯. অস্পষ্ট কথা

ই-মেইলে আপনি অন্য কাউকে কোনো একটা তথ্য জানাচ্ছেন কিংবা জানতে চাইছেন। এ ক্ষেত্রে এসব বিষয় স্পষ্ট করে লেখা খুবই প্রয়োজন। কোনো বিষয় যদি অন্য পক্ষের জানা না থাকে তাহলে তা জানিয়ে দেওয়া উচিত। অন্যথায় ই-মেইল করাটাই বৃথা যাবে। এ জন্য মেইল করার আগে পুরো মেইলটি আবার পড়তে হবে।

১০. উত্তর পাওয়ার পরও একই প্রশ্ন করা

এর আগের মেইলে আপনি কোনো একটি প্রশ্ন করেছেন এবং তার উত্তরও পেয়েছেন। এর পরও যদি সেই প্রশ্নই করেন তাহলে তা অন্য পক্ষের চরম বিরক্তির কারণ হবে। আর এর অর্থ দাঁড়াবে আপনি আগের মেইলগুলো পড়েননি। এর একটি ভালো সমাধান হতে পারে ই-মেইলের প্রতিটি বিষয় পয়েন্ট আকারে লেখা ও উত্তর দেওয়া। অর্থাৎ অন্য পক্ষ আপনাকে যে প্রশ্নগুলো করবে সেগুলো পয়েন্ট আকারে উত্তর দেওয়া এবং আপনার প্রশ্নগুলোও পয়েন্ট আকারে করা।

১১. মুখোমুখি বলার বদলে ই-মেইল

মুখোমুখি এমন অনেক কথা বলা যায়, যা ই-মেইলে লেখা যায় না। এসব কথা যদি মেইলে চলে যায় তাহলে তা ভিন্ন পরিস্থিতি বা ভুল বোঝাবুঝি তৈরি করতে পারে। যেমন কারো সমালোচনা করা। সামান্য কোনো সমালোচনা হলে তা মুখোমুখি কিংবা টেলিফোনেই সেরে নেওয়া যায়। আর ই-মেইলে বিষয়টি তোলা হলে তা লিখিত আকারে চলে যায়, যা অন্যকে আঘাত করতে পারে।

১২. শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ ব্যবহার

ই-মেইলে কোনো নাম বা শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ ব্যবহার করা উচিত নয় (যেমন appointment = appt.)। অনেক সময় শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ পাঠকের কাছে অস্পষ্ট থাকতে পারে। আবার কখনো কখনো তার ভিন্ন কোনো অর্থও মনে হতে পারে। তাই বানান করে পুরো শব্দটাই লিখে দেওয়া উচিত।

598
রসুন শুধুমাত্র রান্নার কাজে লাগে এমনটি নয়। পেঁয়াজ গোত্রের এই খাদ্যটি 'দুর্গন্ধযুক্ত গোলাপ' নামে পরিচিত। বিভিন্ন রোগ দূরে রাখাসহ আরো বহু উপকারিতা লুকিয়ে রয়েছে রসুনে। এখানে জেনে নিন এমনই ১০টি দারুণ গুণের কথা।

১. হৃদযন্ত্র ও লিভারের উপকার :

প্রতিদিন রসুনের একটি বা দুটি করে কোয়া খেলে তা স্বাস্থ্যকর হার্ট ও লিভার দেয়। এতে অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদানও রয়েছে। এটি বিপাক ক্রিয়া সুষম করে।

২. কফ ও কাশি : যেকোনো বয়সে সর্দি-কাশির জন্য উপকারী রসুন। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস কফ এবং সাধারণ সর্দির জন্য বিশেষ উপকারী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে সাম্প্রতিক গবেষণায়। প্রাকৃতিক কফ সিরাপ বানিয়ে নিন এভাবে- এক কাপ পানিতে এক কোয়া রসুন সেঁচে দিন এবং তা মিনিট পাঁচেক গরম করুন। এই পানিকে কিছুটা মিষ্টি করতে এক চামচ মধু দিয়ে নিন একং খেয়ে ফেলুন। এ ছাড়া তিন কোয়া রসুন কাঁচা চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন। সর্দি-কাশি চলে যাবে।

৩. খেলোয়াড়ের পা : ছত্রাক একদম পছন্দ করে না রসুন। তাই খেলোয়াড়দের পায়ে যেমন ছত্রাক হয়, তেমনি আমাদের পায়েও ছত্রাক হয়। দুই বা তিন কোয়া রসুন নিয়ে পারিতে দিয়ে গরম করুন। তারপর একটি ফুটবাথে ওই পানি নিয়ে তাতে দুই পা ভিজিয়ে রাখুন। এভাবে কয়েক দিন ধরে আধা ঘণ্টা করে ভিজিয়ে রাখলে ধীরে ধীরে উন্নতি হবে।

৪. কেটে গেলে জ্বালা-পোড়া কমাতে : রসুনে প্রদাহজনিত যন্ত্রণা কমানোর উপাদান রয়েছে। তাই কোথাও পুড়ে কালশিটে পড়লে বা কেটে গেলে যন্ত্রণা শুরু হলে সেখানে রসুনের কোয়া কেটে দিন। দেখবেন যন্ত্রণা বেশ কমে এসেছে।

৫. চুলকানি উপশমে : ত্বকের যে সব স্থানে চুলকানি হয়েছে সেখানে রসুনের কোয়া কেটে দিন। এর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান চুলকানি দূর করে দেবে।

৬. মশা দূরে রাখতে : আপনার ত্বকে যদি একটু রসুন ঘষে দেন, তবে আপনাকে নয় পাশের জনকে মশা কামড়াবে। এর গন্ধ মশার জন্য একটু বেশি তীব্র যা সে সহ্য করতে পারে না। এভাবে মশা যেখানে রয়েছে সেখানে রসুন কেটে রেখে দিতে পারেন।

৭. প্রাকৃতিক কীট-পতঙ্গ দমন : বাড়িতে বা আশপাশের বাজে কীট-পতঙ্গ দূর করতে বাড়িতেই ওষুধ বানাতে পারেন। যেকোনো দোকান থেকে তরল সাবান কিনুন। একটি গামলায় পানি গরম দিয়ে তাতে দুই মুঠো রসুন ছেড়ে দিন। বেশ কিছুক্ষণ গরম করে স্প্রে-বোতলে করে রসুনমিশ্রিত পানি নিয়ে তাতে এক টেবিল চামচ লিকুইড সাবান দিন। এবার স্প্রে করুন।

৮. জীবাণুমুক্তকরণ : একটি স্প্রে বোতল সাদা ভিনেগার দিয়ে পূরণ করুন। এতে তিন-চারটি রসুনের কোয়া কেটে দিন। কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দিয়ে তা কাজের যেকোনো টেবিল বা আববাবের উপরিতলে স্প্রে করুন এবং মুছে ফেলুন। জীবাণুমুক্ত হয়ে যাবে।

৯. ফাটা কাঁচ জোড়া লাগাতে : কাঁচ বা চুলের সামান্য ফেটে যাওয়া অংশ ঠিক করতে আঠার কাজ করে রসুন। একটি রসুন থেঁতলে নিয়ে এর ঘন রস ফাটা অংশে দিলে তা আটকে গেছে বলেই মনে হবে। চুলে দিলে ফাটা উপরিভাগ দেখবেন মসৃণ হয়ে গেছে।

১০. ডি-আইসার : শীতের দেশে গাড়িতে রসুনের লবণ বেশ কাজের ডি-আইসার হিসেবে কাজ করে। তা ছাড়া রাস্তায় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বরফ জমতে বাধা দেয় রসুনের লবণ।

সূত্র : ইন্টারনেট - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/lifestyle/2014/07/17/107966#sthash.o6TLIrmx.dpuf

599
Use of PC / Top 10 tips for solving common PC problems
« on: July 17, 2014, 02:57:31 PM »
1: My computer is slow

The most common problem of all. A slow computer can cause many frustrations, but fortunately there is something you can do yourself before you replace it. There may be several reasons for a slow computer; however, the most common is lack of maintenance. Fragmented data, a corrupted registry, spyware and dozens of unnecessary programs running at the same time, easily eat at the speed and performance of your PC.
Tips: Keep track of your programs. Remove those of which you never use or shut them down when you've used them. Clean your registry with one of the many free or paid applications available for Windows. These two initiatives alone will easily be able to make your PC up to 30% faster. Also, run Disk Defragmenter and stop unwanted programs starting with Windows by running MSconfig: see our guide on How to make your Windows PC boot faster

2: My computer freezes

Also a common problem, but it is far more serious than a slow PC. In most cases it is caused by viruses, especially spyware that has been installed on your computer. It can enter via a click on a link to a fake website from an email or so on. Often the email is being sent from what looks like your bank, Paypal, Facebook or similar. Last year MYSecurityCenter registered an increase in malware infections coming from Facebook-related fraudsters among their customers.
The problem can also be caused by hardware - perhaps some memory you just installed - or recent software updates, including Windows Update.
Tips: Check the link you are clicking by holding the cursor over it to see the link's full address. Does it look suspicious? Never give out your passwords or credit card information to anyone, even if it seems like your bank requires you to verify your account. It's a clever phishing trick that hackers use to gain access to your money. Make sure your antivirus and anti-spyware software is updated. Most antivirus programs can be set to automatically to check for new updates. If you are sure that your computer is spyware free, the problem may be due to outdated hardware drivers. Check your hardware drivers for updated versions. Outdated drivers can cause your computer to stop responding and freeze.
If you suspect the problem is hardware related, you can try uninstalling any component you recently installed, or try removing or unplugging unnecessary hardware one piece at a time then booting your PC to see if the problem goes away. You can also try using Windows Restore to roll back to a previous restore point.

3: I forgot to backup my data

Unfortunately, backup is still an overlooked security task for many home users - until the day it is too late. Important documents, photos, music libraries and emails are automatically stored on your computer's hard drive, which is a mechanical and electrical device. When it breaks down (and it is when, not if) this data will disappear forever. Even if you have a warranty from the hard drive manufacturer, it does not cover your data, it only replaces the hard drive with a new one.
Tips: Find a solution that automatically makes backup to an external hard drive, server or cloud service. If you choose to back up to a hard drive, make sure that it is not placed near your computer as in case of fire it will also be destroyed. Backup should preferably be an automated process that operates independently of whether you remember it or not. Online backup solutions have the advantage that you can access your data from anywhere in the world. They are not affected by natural disasters, and most online services guarantees 100% security by providing backup to their backup.

4: I get bombarded with adware and my home page has changed

Many do not notice that they often accept a new toolbar when they download free programs such as Adobe Reader. For example Adobe Reader now offers the Google Chrome internet browser as part of its download. Whilst Adobe and Google are reputable companies, other free downloads may install toolbars or other applications that can contain malicious code that hijacks your browser and changes all the settings. So your home page for example is changed to another website that you can't then change back. At the same time, annoying pop-up messages with advertisements for products you've never asked for are constantly displayed on screen every time you try to browse the internet.
Tips: Read the conditions before downloading a new program and pay attention to what you allow. If damage is done, it can be difficult to remove the program. The best bet is to follow the instructions found when looking for information about the specific problem on Google. There are probably others who have had the same challenge and have described the solution on the internet. If you are not so technical, professional PC support may be the solution.

5: I cannot get online

Internet connection problems can be caused by many different things. The most common are network misconfigurations, hardware or software errors in the router, latency from your Internet Service Provider, incorrect IP address configuration, incorrect connection of network cables, firewall applications that block http traffic from your PC or temporary timeouts your ISP.
Tips: Check that the Wi-Fi is enabled on your computer - laptops often have a button, switch or Function key combination somewhere on your computer or keyboard. Check that the network icon on your computer is connected or if there is a yellow warning signal or it is disabled. If it is connected, call your network provider or get hold on someone with more knowledge on IT.
If Wi-Fi is disabled, you must check whether the cable is connected properly or if wifi is not on. If there is a yellow warning, you must reboot the router. If this does not work, try pressing Start in Windows XP, Vista or 7 and typing "cmd" into the search box and click enter. Then a black box pops up where you can type "ipconfig / release" then "ipconfig / renew". If the internet is not working now, call your ISP.

6: My computer turns off by itself

Typically this is due to dying power supply, bad cable connections, defective battery or overheating when the computer shuts down by itself to cool down.
Tips: Check first of all that the cables are properly connected. If the computer is very hot, check if the fan needs cleaning of dust. If it is a laptop, check whether your battery has deteriorated over time and may need to be replaced.

7: My smartphone will not synch with my PC

In order to ensure backup of your smartphone, it is important that you regularly synch your phone content with your computer. When synchronisation does not work as expected may be due to various factors, depending on the type of smartphone and PC. Sometimes it is required that all programs are closed, during synching or backup.
Tips: Close open applications, if required. Be sure to download or reject the proposed updates that pop up along the way, so synchronization can be done. Look for the icon of synchronization to appear and check if for example the latest photos on your smartphone have been transferred to the computer. Verify the user manual for your device.

8: My wireless network is unstable

An unstable wireless network is a very common problem. It can be caused by everything from radio waves that interfere with the signal to the router's location in the home or outdated network drivers.
Tips: If you suspect that it may be your cordless phone, the electric garage door opener or your radio that interferes with the wireless connection, it may be an idea to change the radio wifi settings or to move your router. The latter can also be a solution if you have trouble going online around the house or in the garden. You can also buy a wireless repeater to extend the signal. Also make sure that your network driver is always up to date. See also: Boost your router's Wi-Fi coverage

9: I cannot print from the web

Most of us have had the need to print tickets or documents that we ordered or downloaded from the web. If your computer's pop-up blocker is turned on, this can cause you to not be able to print. There are also PDF documents that are rights protected by passwords and therefore not printable.
Tips: Allow temporary pop-ups. You can find legitimate programs that can break the code in a protected PDF document, but they are usually only legal to use if you or your workplace have the copyright to the document.

10: My computer makes strange noises

If your computer suddenly starts to buzz or vibrate, it can be due to a hardware failure. High, whining noises may indicate problems with the electrical components, while buzzing noises are often caused by lack of ventilation.
Tip: Clean the filter and fan for dust and make sure that all air inlets are free. If you have a laptop, you can try to uninstall and reinstall your sound drivers. If it is a desktop, it may be that the sound card needs replacement.


600
Hadith / One day one hadith
« on: January 29, 2014, 11:42:07 AM »
আবু হোরায়রা রাদিয়াল্লাহু 'আনহু হতে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ
"যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও আখেরাতকে বিশ্বাস করে, তার হয় উত্তম কথা বলা উচিত অথবা চুপ থাকা উচিত। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও আখেরাতকে বিশ্বাস করে, আপন প্রতিবেশীর প্রতি তার সদয় হওয়া উচিত। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও আখেরাতকে বিশ্বাস করে, আপন অতিথিকে তার সম্মান করা উচিত।"
[বুখারীঃ ৬০১৮, মুসলিমঃ ৪৭]

Pages: 1 ... 38 39 [40] 41 42 43