Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - deanoffice-fahs

Pages: 1 ... 3 4 [5] 6
61
মাঝেমধ্যেই দেখা যায়, পাশাপাশি বসে থাকা দুজন মানুষের একজন মশার অত্যাচারে অতিষ্ঠ কিন্তু অন্যজনকে যেন মশারা দেখছেই না। এমনটা কেন হয়, তার জবাব হয়তো খুঁজে পাওয়া গেল এবার।
যুক্তরাজ্যের একদল বিজ্ঞানী বলছেন, শরীরের বিশেষ ধরনের ডিএনএ মশার জন্য চুম্বকের মতো কাজ করে। পরীক্ষার সময় ওই বিজ্ঞানীরা ১৮ জোড়া ‘আইডেনটিক্যাল’ ও ১৯ জোড়া ‘ফ্র্যাটারনাল’ যমজ বোনকে একটি ইংরেজি অক্ষর ‘ওয়াই’ আকৃতির টিউবের দুই মাথায় বসিয়ে দেন। এরপর টিউবের তৃতীয় সোজা প্রান্তটি থেকে ২০টি ক্ষুধার্ত মশা ছেড়ে দেওয়া হয়। মশাগুলো ডান না বামদিকের পথে এগোয়, তা দেখাই ছিল এর উদ্দেশ্য। ফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ১৮ জোড়া ‘আইডেনটিক্যাল’ যমজের দিকেই মশাগুলো বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে। সুনির্দিষ্টভাবে বললে ৬৭ শতাংশ ক্ষেত্রেই মশাদের আকৃষ্ট করার পেছনে জিন বা বংশগতির ভূমিকা রয়েছে। যমজ হচ্ছে দুধরনের—‘আইডেনটিক্যাল’ ও ‘ফ্র্যাটারনাল’। আইডেনটিক্যাল যমজ হয় একটি মাত্র কোষ থেকে আর ফ্র্যাটারনাল হয় দুটি ডিম্বাণু থেকে।
গবেষকেরা বলছেন, বিশেষ ধরনের ডিএনএগুলো এমন কিছু মাইক্রো ব্যাকটেরিয়াকে আকৃষ্ট করে, যাদের নিজস্ব গন্ধ থাকে। আর মশা তারই আকর্ষণে ছুটে যায়।
বিজ্ঞানীদের ভাষ্যমতে, প্রতিটি মানুষের শরীরই ১০০ ট্রিলিয়নের মতো অণুজীব দিয়ে ঢাকা থাকে। এই অণুজীবের জগৎ রক্তে ভিটামিন এবং অন্যান্য রাসায়নিক তৈরি করে। এসব রাসায়নিক থেকেই গন্ধের উৎপত্তি। অণুজীবগুলোর বেশির ভাগই মানুষে মানুষে ভিন্ন। একেক অণুজীবের তৈরি রাসায়নিকের গন্ধ একেক রকম। আর বিভিন্ন জাতের মশা শরীরের বিভিন্ন অংশের ভিন্ন ভিন্ন গন্ধে আকৃষ্ট হয়। এ কারণেই দেখা যায়, ম্যালেরিয়ার জীবাণুবাহী অ্যানোফিলিস মশা বেশি কামড়ায় মানুষের হাত ও পায়ে।

মশা তাদেরকেই বেশি কামড়ায় -------- ১) যাদের রক্তের গ্রুপ "ও", ২) যারা বেশি শ্বাস ফেলে (এতে করে প্রচুর কার্বন ডাই অক্সাইড বের হয়), ৩) যাদের ঘামে মশা আকর্ষক ব্যাকটেরিয়া থাকে, ৪) যাদের শরীর গরম থাকে, ৫) গর্ভবতী ৬) উত্তরাধিকার সূত্রে মশাকর্ষক । (মুলত উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত কিছু রাসায়নিক) মানুষের (অন্য প্রাণিও) শরীর থেকে নিসৃত তিনটি রাসায়নিক উপাদান মশাকে আকৃষ্ট করে। সেগুলো হচ্ছে কার্বন ডাই অক্সাইড, অক্টিনল (১-অকটিন--,৩-অল, এক প্রকারের এলকোহল) এবং নন্যাল (এক প্রকারের এলডিহাইড) । যে সব প্রাণীর শরীর থেকে এই তিনটি রাসায়নিক বেশি পরিমাণে নি:সৃত হয় মশা তাদেরকে বেশি কামড়ায়। কার্বন--ডাই-অক্সাইড মিশ্রিত অক্টিনল পোকা আকর্ষক হওয়ায় পোকামাকড় ধরার কাজেও এটি ব্যবহৃত হয়।


http://www.prothom-alo.com/technology/article/1021443/%E0%A6%AE%E0%A6%B6%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E2%80%98%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%BE%E0%A6%95-%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%9D%E0%A7%87%E2%80%99-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A7%9F

62
একমুঠো বাদামই রোগমুক্তির চাবি। হৃদরোগ, ক্যানসার প্রতিরোধে বাদাম যেন পথ্য। বিশেষজ্ঞদের দাবি, অকালে মৃত্যু এড়াতে বাদামের বিকল্প নেই। ওজন বেড়ে যাওয়ারও ভয় নেই।

ভিক্টোরিয়ার ঘাস হোক বা আউট্রাম ঘাট, প্রেমবেলায় চিনাবাদামের স্থান অমলিন। প্রেম এবং চিনাবাদামের অটুট সম্পর্ক। মেলা হোক বা শীতের চিড়িয়াখানা, বাদাম ভাজার টান টানটান। কিন্তু বাদামভাজা খেতে খেতে আমরা কি কখনও ভেবেছি, বাদামের অশেষ গুণের কথা?

লন্ডনের ইম্পিরিয়াল কলেজ ও নরওয়ের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা বলছেন, ক্যানসারের সঙ্গে লড়তে অশেষ ক্ষমতা ধরে একমুখো বাদাম। শরীরে ক্যানসারের বৃদ্ধি ঘটতে দেয় না। ক্যানসার কোষকে ধ্বংস করে। বিশেষ করে স্তন এবং প্রস্টেট ক্যানসার এবং শরীরে টিউমার হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমিয়ে দেয়।
খেতে যতই ভাল লাগুক, ওজন বাড়ার ভয়ে কিন্তু অনেকেই বাদাম থেকে দূরে থাকেন। বাদামে থাকে ওমেগা থ্রি ফ্যাট। খুব বেশি বাদাম খেলে ক্যালোরি বাড়ার সম্ভাবনা থাকেই। তবে সেই সম্ভাবনাকে খুব বেশি গুরুত্ব দিতে নরাজ বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের দাবি, দিনে ২০ গ্রাম বাদাম খেলে হৃদরোগের সম্ভাবনা প্রায় ৩০ শতাংশ কমে যায়। ক্যানসারের সম্ভাবনা কমে ১৫ শতাংশ এবং অকালমৃত্যুর সম্ভাবনা কমায় ২২ শতাংশ। ফুসফুসের সমস্যা ও ডায়াবেটিসে মৃত্যুর সম্ভাবনা কমিয়ে দেয় প্রায় ৪০ শতাংশ।

গবেষকরা জানাচ্ছেন, আখরোট, চিনাবাদাম, কাঠবাদাম ছাড়াও ব্রেড নাটস, ব্রাজিল নাটস, ক্যান্ডেল নাটস, টেস্ট নাটস, ক্যাসিউ নাটস, কোলা নাটস, পাইন নাটসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ম্যাগনেশিয়াম, পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। যা কার্ডিওভাসকুলার রোগের সম্ভাবনা কমায়, কোলেস্টেরলের মাত্রা সঠিক রাখে।

আখরোটে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস থাকে, যা ক্যানসারের প্রতিরোধক হিসাবে দারুণ কাজ করে। অর্থাত্‍ নিয়ম করে দিনে একমুঠো বাদাম খাওয়া শুরু করছেন তো?


http://banglar-khobor24.com/archives/19842

63
লোহিত রক্তকণিকার আয়রনসমৃদ্ধ প্রোটিনের নাম হিমোগ্লোবিন। এটি গোটা দেহে অক্সিজেন বহন করে। মানুষের দেহে সঠিক পরিমাণে হিমোগ্লোবিন থাকা জরুরি। এর পরিমাণ প্রয়োজনের চেয়ে কমে গেলে দুর্বলতা, অবসাদ, শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা, ক্ষুধামন্দা এবং হৃদস্পন্দনে সমস্যা দেখা দেয়। ভারতের ফোর্টিস হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ ড. মনোজ কে আহুজা জানিয়েছেন, কিভাবে খাবারের মাধ্যমে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ানো যায়।

১. আয়রনসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে : আয়রনের অভাবে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ হ্রাস পায়। সবুজ পাহাবহুল শাক-সবজি আয়রনে পূর্ণ থাকে। পালং শাক, বীট, মুরগির যকৃৎ, ডিম, আপেল, ডালিম, তরমুজ, মিষ্টি কুমড়ার বিচি, খেজুর, আলমন্ড, কিশমিশ, আমলকি ইত্যাদি খাবার খেতে হবে বেশি করে।

২. বেশি পরিমাণ ভিটামিন সি : আয়রন ও ভিটামিন সি গ্রহণে সমন্বয় করাটা জরুরি। ভিটামিন সি-এ এমন এক মলিকিউল রয়েছে যা আয়রনকে সহজে গ্রহণ করতে সহায়তা করে। এই ভিটামিন পেতে লেবু, কমলা, জাম্বুরা, পেঁপে, ব্রোকোলি, আঙ্গুর এবং টমেটো খেতে পারেন।

৩. ফোলিন এসিড খাওয়া বাড়াতে হবে : ফোলিক এসিড হলো ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স ভিটামিন। লোহিত রক্তকণিকা সৃষ্টিতে এর দরকার হয়। এতে এমনিতেই হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। সবুজ পাতাবহুল শাক, সবজি, শুকনো শীমের বিচি, গমের শীষ, বাদাম, কলা, ব্রোকোলি এবং মুরগির যকৃতে রয়েছে ফোলিন এসিড। লোহিত রক্তকণিকা সৃষ্টিতে বীটকে গুরুত্বপূর্ণ খাবার বলে তুলে ধরেন বিশেষজ্ঞরা।
৪. একটি আপেল বা আঙ্গুর : প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে নাকি কখনো ডাক্তারের কাছে যেতে হয় না। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। প্রতিদিন একটি করে আপেল খান। কিংবা অর্ধেক আপেল ও অর্ধেক বীটের জুস বানিয়ে দিনে দুইবার খেতে হবে। ডালিমেও রয়েছ আয়রন। এতে আদা বা লেবুর রস দিতে পারেন বাড়তি ফ্লেভারের জন্য। ডালিমে রয়েছে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফাইবার এবং প্রোটিন।

৫. বিছুটি পাতার চা : বিছুটি পাতার কথা শুনে ভয় পাবেন না। এটি একট হার্বাল উদ্ভিদ যাতে রয়েছে ভিটামিন বি, আয়রন এবং ভিটামিন সি। এসব তথ্য দেন ভারতের ন্যাশনাল হার্ট ইনস্টিটিউটের ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের বিশেষজ্ঞ ড. আদর্শ কুমার। এক কাপ গরম পানিতে দুই চামচ শুকনো বিছুটি পাতার গুড়া দিন। এটা ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। সামান্য মধু মিশ্রিত করুন। প্রতিদিন এই চা দুই কাপ খাবেন।

৬. আয়রন ব্লকার এড়িয়ে চলুন : এমন খাবার খাবেন না যা আয়রন গ্রহণকে বাধাগ্রস্ত করে। বিশেষ করে কফি, চা, কোলা জাতীয় পানীয়, অ্যালকোহল, বিয়ার ইত্যাদি দেহকে আয়রন গ্রহণে বাধা দেয়। এগুলো খাওয়া এড়িয়ে গেলে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।

৭. ব্যায়াম : মধ্যম বা ভারী ব্যায়ামের কথা বলেন বিশেষজ্ঞরা। যখন আপনি ব্যায়াম করেন, তখন দেহের অক্সিজেনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এই অক্সিজেন পরিবহণের জন্য দেহে বেশি পরিমাণ অক্সিজেন উৎপন্ন হয়।

http://banglar-khobor24.com/archives/19463
[/size]

64
শীতে শরীর সুস্থ রাখা বেশ চ্যালেঞ্জের। এ সময় ঠান্ডা, ফ্লু, ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেন লেগেই থাকে। শরীরের যত্নের পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর থেকে শীত উপভোগ করতে তাই কিছু খাবার রাখা চাই খাদ্যতালিকায়।স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট টপ টেন হোম রেমেডি প্রকাশ করেছে এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন।

১. কমলা
কমলা শীতে খাওয়ার জন্য ভালো একটি সাইট্রাস ফল। এর মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি শীতে বিভিন্ন রোগব্যাধি থেকে শরীরকে সুরক্ষা দেবে। আর ত্বককেও ভালো রাখতে কাজ করবে।

২. গাজর

শীতের দিন গাজরও বেশ ভালো একটি খাবার। গাজরের মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ বেটা ক্যারোটিন। গাজর বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে এবং শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা কমিয়ে ফুসফুসকে সুরক্ষা দেয়।
৩. ডিম
ডিমের মধ্যে রয়েছে নয়টি প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো এসিড। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও আয়রন। বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে প্রতিরোধে ডিম কার্যকর।

ডিমে রয়েছে বিভিন্ন ভিটামিন, যেমন—বি২, বি১২, এ ও ই; রয়েছে জিংক, ফসফরাস এবং প্রয়োজনীয় মিনারেল। শীতে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ডিম রাখতে পারেন। তবে চিকিৎসকের কাছে একটু জেনে নেবেন, ডিম আপনি খেতে পারবেন কি না।

৪. আদা
শীতে আদার চা না হলে কি হয়? অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ আদা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে। এটি শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয়। বিভিন্ন ধরনের ফ্লু প্রতিরোধে কাজ করে।

৫. কাঠবাদাম
কাঠবাদাম অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর একটি খাবার। এটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর ফ্রি র‍্যাডিকেলের সঙ্গে লড়াই করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

http://banglar-khobor24.com/archives/19054

65
অফিসে কাজের জন্য অনেককেই দীর্ঘ সময় চেয়ারে বসে থাকতে হয়। কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছেন কি, অনেকক্ষণ বসে থাকা শরীরের জন্য কী ভীষণ ক্ষতিকর। আসলে আমরা অনেকে ভাবতেই পারি না যে, বসে থাকার মতো নির্দোষ একটি কাজের মধ্যেও শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের ক্ষতির কারণ রয়েছে।

তাহলে জেনে নিন, দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকার যতো কুফল।

    দীর্ঘ সময় ধরে অফিসের টেবিলে বসে থাকার কারনে শরীরে চর্বি জমতে পারে।একটি সমীক্ষা বলছে যে, যারা দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকেন এবং যারা অফিসে টেবিলে কাজ করে থাকে,তারাই খুব দ্রুত পেটের চর্বি বাড়ার অভিযোগ করে।এর কারণ,বসে থাকার সময় শারীরিক বিপাক ক্রিয়া ধীর হয়ে ক্যালোরি বার্ন কমে যায় এবং বেশিক্ষণ বসে থাকলে আপনার কোমরের চারপাশে চর্বি জমা সহজ হয়ে ওঠে। সকলেরই জানা,অতিরিক্ত চর্বি জমাটা  শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর।
     
    বিশেষজ্ঞ মতে,দীর্ঘ সময় বসে থাকার কারনে প্যানক্রিয়াসে উৎপাদিত ইন্সুলিন লেভেলের অসামঞ্জস্যতা দেখা দিতে পারে।ফলে  শরীরের ব্লাড সুগার বেড়ে যায়।আর সুগার বেড়ে গেলে ডায়াবেটিস ঝুঁকিও বেড়ে যায়।
     
    একটানা বসে থাকার ফলে আমাদের দেহের নিচের অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলোতে সঠিকভাবে রক্ত সঞ্চালন হয় না।এতে করে সমস্যা শুরু হয় নানা অঙ্গে। একটানা বসে থাকার ফলে দেহের নিচের অংশের হাড় ভারী হয়।ফলে দেখা দেয় হাড় সংক্রান্ত নানা সমস্যা।এতে পিঠ ও  মেরুদণ্ডে ব্যথা  হতে পারে।
     
    দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার আরো একটি পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া হলো মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি।যখন কোন ব্যক্তি দীর্ঘ সময় বসে থাকেন তখন মস্তিষ্কে রক্তের অক্সিজেন বহন করার ক্ষমতা কমে যায়।ফলে মনে রাখার ক্ষমতা কমতে থাকে।এমনকি এটি আমাদের অবসাদেরও কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

http://www.rtvonline.com/lifestyle/6040/%E0%A6%85%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%87-%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4

66
রঙিন ও সবুজ পাতাওয়ালা সবজি ও ফলমূল স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। এক্ষেত্রে গাজরের নাম আসবে নিঃসন্দেহে সবার আগে। আজ আমরা গাজরের স্বাস্থ্য বেনিফিট নিয়ে আলোচনা করবো। ১. গাজর রক্তের কোলেস্টরল কমায়। গাজরে রয়েছে প্রচুর আঁশ বা ফাইবার। আর এই ফাইবারে থাকে পেপটিন নামক উপাদান যা রক্তের কোলেস্টেরল হ্রাসে সহায়ক। বিশেষজ্ঞগণ উল্লেখ করেছেন, প্রতিদিন এক কাপ করে গাজর অন্তত তিন সপ্তাহ খেলে সুফল পাওয়া যায়। ২. গাজরের আলফা ক্যারোটিন ও বায়োফ্লাভোনয়েডস ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাসে সহায়ক, বিশেষ করে ফুসফুসের ক্যান্সার। তবে বিটা ক্যারোটিন ধূমপায়ীদের জন্য ক্ষতিকর। ৩. গাজরের বিটা ক্যারোটিন ভিটামিন-এ তে রূপান্তরিত হয় যা দৃষ্টিশক্তির উন্নতিতে ভূমিকা রাখে। ৪. গাজর মেমোরি লস বা স্মৃতিশক্তি হ্রাসের প্রবণতার গতিকে কমিয়ে দেয়। গবেষণায় বিশেষজ্ঞগণ দেখেছেন সেন্ট্রাল নার্ভস সিসেটমে বিটা ক্যারোটিন এজিং প্রক্রিয়াকে থামিয়ে দেয়। হারভার্ড স্ট্যাডিতে উল্লেখ করা হয়েছে যদি কেউ দৈনিক ৫০ গ্রাম বিটাক্যারোটিন আহার করে তবে মস্তিষ্ক ক্ষয় হ্রাস পায়। ৫. ডায়াবেটিস প্রতিরোধেও বিটাক্যারোটিন  সহায়ক। যাদের শরীরে বিটাক্যারোটিনের আধিক্য রয়েছে তাদের ইনসুলিন লেবেলও ৩২ ভাগ কম হয়। ৬. গাজর আহার অস্থি বা বোন হেলথ এর উন্নতি করে।

http://www.ittefaq.com.bd/life-style/2016/10/08/87325.html

67
 ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পানি পান করা কিংবা চা খাওয়ার অভ্যাস অনেকেরই আছে। তবে এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো খালি পেটে খাওয়া একদমই উচিত নয়। জেনে নিন কোন খাবারগুলো খালি পেটে খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকবেন।
 
* সোডা জাতীয় পানি পান: খালি পেটে সোডা জাতীয় পানিপান করলে অ্যাসিড লেভেল বৃদ্ধি করে দেয়, যার কারণে অ্যাসিডিটি সমস্যা, বমি বমি ভাব এমনকি জ্বালাপোড়ার সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে।
 
* কলা: কলা ম্যাগনেসিয়ামের একটি বড় উৎস। কিন্তু খালি পেটে কলা খেলে শরীরের ম্যাগনেশিয়ামের পরিমাণ বৃদ্ধি করে দেয়। যার কারণে শরীরে ম্যাগনেশিয়াম এবং ক্যালসিয়ামের মধ্যে ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয়। যা হার্ট ও রক্ত ধমনী জন্য ক্ষতিকর হয়ে থাকে।
 
* টমেটো: টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে পেকটিন এবং ট্যানিক অ্যাসিড রয়েছে। টমেটো খালি পেটে খেলে, ট্যানিক এবং পেকটিন অ্যাসিডের সাথে গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিডের বিক্রিয়া ঘটিয়ে থাকে। যা পাকস্থলীতে পাথর সৃষ্টি করে।
 
* টক দই: খালি পেটে টকদই খেলে হজম শক্তি নষ্ট করে দেয়। এমনকি খালি পেটে টকেই খেলে এর পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়।
 
* মিষ্টি আলু: মিষ্টি আলুতেও রয়েছে পেকটিন এবং ট্যানিক অ্যাসিড। যার কারণে খালি পেটে খেলে পাকস্থলীতে পাথর হতে পারে।
 
* মশলাজাতীয় খাবার: অতিরিক্ত ঝাল মশলা জাতীয় খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। খালি পেটে ঝাল মশলা জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে গ্যাস সৃষ্টি হয়ে থাকে। ফলে অ্যাসিডিটিসহ পেটে ব্যথা হতে পারে।


http://www.ittefaq.com.bd/life-style/2016/09/05/83328.html

68
ক্ষুধা নিবৃত্তি ও শারীরিক সুস্থতার জন্য আমরা খাবার গ্রহণ করে থাকি। খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই না জেনে ভুল সময়ে ভুল খাবার খেয়ে থাকি। অর্থাত্, আপনি হয়তো সকালে যে খাবার গ্রহণ করেছেন সেটি রাতে গ্রহণ করলে ভাল আবার রাতে যে খাবার গ্রহণ করছেন সেটি সকালে গ্রহণ করলে শরীরের জন্য ভাল কাজ দেবে। জেনে নিন এম কিছু খাবারের নাম ও খাওয়ার সঠিক সময়।
 
* কলা: দুপুরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও ত্বক সুন্দর করে। আর রাতে হজম ও শ্লেষ্মাজনিত সমস্যা হতে পারে।
 
* চকলেট: সকালে চকলেট খেলে এন্টি অক্সিডেন্টের মাধ্যমে ত্বক সুন্দর রাখে ও হূদরোগের ঝুঁকি কমায়।
 
* বাদাম: বাদাম দুপুরে খেলে উচ্চ রক্তচাপ কামায় ও হার্ট সুস্থ রাখে। এতে প্রচুর পরিমাণ ফ্যাট ও ক্যালরি থাকায় ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে।
 
* দই: রাতে দই খেলে এটি খাবার হজমে সাহায্য করে। কিন্তু সকালে খালি পেটে এই খাবার ফাঁকা পাকস্থলিতে প্রচুর পরিমাণে এসিড তৈরি করে।
 
*মাংস: দুপুরে এই খাবার খেলে অবসাদ দূর করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এই খাবার চার-পাঁচ ঘণ্টা ধরেহজম হয় বলে হজম শক্তিতে বাঁধা দেয়। তাই রাতে এই খাবার গ্রহণ করা ঠিক নয়।
 
* ভাত: দুপুরে ভাত আপনাকে প্রচুর কার্বোহাইড্রেট সারাদিন শক্তি যোগায়। কিন্তু রাতে এটি ওজন বৃদ্ধি করে।
 
* আলু: সকালে আলু কোলেস্টরেল কমাতে সাহায্য করে ও মিনারেলের অভাব ফূরণ করে। প্রচুর ক্যালরি থাকার কারণে ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে।
 
*টমেটো: সকালে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে ও মেটাবলিজমে সাহায্য করে। আর রাতে পেকটিন ও অক্সালিক এসিড নিঃসৃত হওয়ার ফলে পেট ফেঁপে যায়।
 
* আপেল:  রক্ত থেকে সুগার ও কোলেস্টরলের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। রাতে আপেল হজম হতে সময় নেয় ও পাকস্থলিতে এসিডের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
 
* কমলা: সন্ধ্যায় কমলা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে ও মেটাবলিজমে সাহায্য করে। আর সকালে খালি পেটে খেলে পাকস্থলিতে গ্যাস তৈরি হয়।


http://www.ittefaq.com.bd/life-style/2016/10/06/87093.html

69
নানা কারণে চিকিত্সকগণ ক্যালসিয়াম জাতীয় ওষুধ অথবা সাপ্লিমেন্ট সেবন করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তাই ক্যালসিয়াম সেবন নিয়ে নানা ধরনের বিভ্রান্তি রয়েছে। অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেন দীর্ঘ মেয়াদী ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট সেবন করা উচিত নয়।
 
আবার অনেকে বলেন, ক্যালসিয়ামের নানা হিতকর দিক রয়েছে। এ ব্যাপারে জন হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা যায়, যারা অতিমাত্রায় দীর্ঘদিন ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট সেবন করেন তাদের হূদরোগের ঝুঁকি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি। তবে যারা ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার আহার করেন তাদের হৃদরোগের ঝুঁকি স্বাভাবিকের চেয়ে ২৭ গুণ কম। গবেষকগণ ৪৫ থেকে ৮৪ বছরের রোগীদের ওপর জরিপ চালিয়ে দেখতে পান এদের ৪৩ ভাগের হার্টের রক্তনালিতে কম বেশি ক্যালসিয়াম ডিপোজিট আছে।
 
আর যেসব রোগীদের ওপর গবেষণা চালানো হয় তারা এথেরোস্ক্লোরোসিস বা হার্টের রক্তনালিতে সমস্যার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। ১০ বছর পর একই গ্রুপের ওপর জরিপ চালানো হয়। এতে দেখা যায় যারা নিয়মিত ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট সেবন করেছেন তাদের হূদরোগের ঝুঁকি অধিক। তবে শুধু ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারে কোনো ঝুঁকি নেই।
 
গবেষকরা বলছেন, কতদিন বা কত পরিমাণ ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা হলো তা বড় কথা নয়। বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন ফুড থেকে পাওয়া ক্যালসিয়াম অধিক উপকারী। এতে কোনো ঝুঁকি নেই। (মায়ামি হেরাল্ড অবলম্বনে)


http://www.ittefaq.com.bd/life-style/2016/10/22/88851.html

70
 একটি পূর্ণাঙ্গ পটকার (এক ধরনের জলজ প্রাণী) বিষে ৩০ জন মানুষের মৃত্যু হতে পারে। পটকার বিষ সায়ানাইডের চেয়ে ১ হাজার ২০০ গুণ বেশি বিষাক্ত। এ কথা বলে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. মো. হাবিবুর রহমান।
 
বুধবার দুপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি একথা জানান। এর আগে মঙ্গলবার জেলার জৈন্তাপুরে পটকা রান্না করে খাওয়া দুই পরিবারের পাঁচজনসহ মোট ছয়জনের মৃত্যু হয়। এখনও সিলেটের বিভিন্ন হাসপাতালে অসুস্থ ২৬ জন নারী, পুরুষ ও শিশু চিকিৎসা নিচ্ছেন। এঘটনার পরপরই সিলেটের সর্বত্র সতর্কতা জারি করা হয়েছে। জৈন্তাপুর উপজেলায় একটি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।
 
এ বিষয়ে সিভিল সার্জন বলেন, 'পটকা কোন মাছ নয়, এটা একধরণের জলজ প্রাণী। এর মাথায় একধরনের বিষ থাকে।' জনসাধারণকে এটি ক্রয়-বিক্রয়, রন্ধন ও ভক্ষণ থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান তিনি।
 
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ এনায়েত হোসেন বলেন, 'এ ধরনের বিষক্রিয়ায় আক্রান্তদের ব্রেনের নার্ভাস সিস্টেম দুর্বল করে দেয়। শ্বাস প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে দ্রুত মারা যায় রোগীরা।'
 
সিলেটের বিভিন্ন উপজেলা বাজারে প্রকাশ্যে পটকা 'মাছ' হিসেবে বিক্রি হয়। এ অঞ্চলের বেশিরভাগ মানুষ এটাকে 'মাছ' হিসেবে খেয়ে থাকেন। -বাসস।

http://www.ittefaq.com.bd/national/2016/12/07/94833.html

71
কচু শাক একটি সস্তা অথচ পুষ্টিকর খাদ্য। যত্রতত্র পাওয়া যায় বলে আমরা এ পুষ্টিকর খাদ্যটিকে অবহেলার দৃষ্টিতে দেখি ।

আসুন জেনে নিই কি আছে এ শাকে :

কচু শাকে আছে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন।

এই বিটা ক্যারোটিন দেহে ভিটামিন এ তে রুপান্তরিত হয় এবং প্রচুর পরিমাণে গ্রহণ করলেও দেহে কোন ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে না।

এছাড়াও আছে ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি২, ভিটামিন সি, প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান।

কচুশাক আয়রন বা লৌহের একটি সমৃদ্ধ উৎস।

 
মজার ব্যাপার হল দেহের আয়রন শোষণে ভিটামিন সি বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

এ ভিটামিন ছাড়া দেহ আয়রন শোষণ করতে পারে না।

তাই কচু শাকের সাথে লেবু খান।

কারণ লেবুতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা আয়রন শোষণে বিশেষ সহায়তা করে ।

 
তাই সস্তা খাবার বলে অবহেলার দৃষ্টিতে দেখবেন না।

অনেক সস্তা খাবার আছে, যার পুষ্টি মূল্য অত্যাধিক উচ্চমানের ।

সুতরাং খাদ্যের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানুন, পুষ্টিকর খাবার খান, সুস্থ থাকুন ।

http://medivoicebd.com/article/2334/%E0%A6%95%E0%A6%9A%E0%A7%81-%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A3-1480911635

72
ফুড ফাইবার কিঃ

উদ্ভিদ দেহে উপস্হিত সেলুলোজই হল ফুড ফাইবার বা রাফেজ। সেলুলোজ হল গ্লুকোজের পলিমার অর্থাৎ অনেকগুলো গ্লুকোজ অনু একত্রে যুক্ত হয়ে সেলুলোজ তৈরী করে। এটি উদ্ভিদ দেহের কাঠামো গঠন করে। মানুষ সেলুলোজ হজম করতে পারে না বলে পরিপাক তন্ত্রে এটি প্রায় অপরিবর্তিত অবস্হায় থেকে যায় ।

 

উৎসঃ

সব ধরণের সবুজ শাকসবজি ,ফল মূল ,ফলের খোসা ,শস্য দানার বহিরাবণ হল সেলুলোজের ভাল উত্‍স। আম ,আপেল ,কাঁঠাল ,কলা ইত্যাদি ফলে ফাইবার পাওয়া যায়। তাছাড়া বাজারে প্রাপ্ত ইসবগুলের ভূষি রাফেজের খুব ভাল একটা উত্‍স। মনে রাখবেন ফুড ফাইবার কেবলমাত্র উদ্ভিজ্জ উত্‍স থেকে পাওয়া যায়। প্রাণীজ খাদ্য উত্‍স থেকে রাফেজ পাওয়া যায় না। তাই রাফেজযুক্ত খাদ্য খান ,সুস্হ থাকুন ।

 

উপকারিতাঃ

১।পানি ধরে রেখে মলের পরিমাণ বাড়ায়। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীভূত হয়।

২।কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

৩।খাদ্যে উপস্হিত বিভিন্ন বিষাক্ত পদার্থ শুষে নিয়ে খাদ্যনালি পরিষ্কার রাখে।

৪।গর্ভবতী মহিলাদের জন্য ফুড ফাইবার খুব উপকারি। গর্ভাবস্হায় কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে হলে এই রাফেজ যুক্ত খাবার বেশি বেশি খেতে হবে।

৫।রাফেজযুক্ত খাবার ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও বেশ উপকারি।

৬।দেহের স্হূলতা হ্রাস ও দেহে চর্বি জমার প্রবণতা কমায়।

৭।ক্ষুধা প্রবণতা হ্রাস করে বলে রোযার মাসে বেশি করে রাফেজযুক্ত খাবার খাওয়া বেশ উপকারি।

http://medivoicebd.com/article/2350/%E0%A6%AB%E0%A7%81%E0%A6%A1-%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%89%E0%A7%8E%E0%A6%B8-%E0%A6%93-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE-1481002248

73
তারুণ্য ধরে রাখতে কে না পছন্দ করে? বয়স তো বাড়বেই, ত্বকে যেন এর ছাপ না পড়ে, তাহলেই হলো! তবে ত্বকে ও মনে তারুণ্য ধরে রাখা কিন্তু সহজ কথা নয়। এ জন্য ব্যায়াম করা, মনকে প্রফুল্ল রাখার চেষ্টা করা—এগুলোর পাশাপাশি কিছু খাবারও খাওয়া চাই।

এমন কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলো আসলেই তারুণ্য ধরে রাখতে বেশ কাজে দেয়। জীবনধারাবিষয়ক ভারতীয় ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই-এর স্বাস্থ্য বিভাগে প্রকাশিত হয়েছে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন।

১. ওয়ালনাট

তারুণ্য ধরে রাখার একটি উৎকৃষ্ট খাবার বলা হয় ওয়ালনাট। এর মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। এটি শরীরে বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড ত্বককে তারুণ্যদীপ্ত রাখতে সাহায্য করে।

২. পালংশাক


এটি লুথেইন ও জিএক্সাথিনের চমৎকার উৎস। এগুলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই সবুজ সবজিটি বার্ধক্যজনিত মানসিক পতন কমায়। এটি দৃষ্টিশক্তির জন্য ভালো। তাই একে তারুণ্য ধরে রাখার খাবার হিসেবে নির্বাচিত করাই যায়।

৩. গ্রিন টি

গ্রিন টির মধ্যে রয়েছে অনেক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি ত্বককে ক্ষতিকর ফ্রি র‍্যাডিকেল থেকে সুরক্ষিত রাখে। বলিরেখা, ত্বকের কালো দাগ এবং অকালবার্ধক্য থেকে ত্বককে রক্ষা করে। নিয়মিত গ্রিন টি খাওয়ার অভ্যাস করলে হৃদরোগ, কোলেস্টেরল আর্থ্রাইটিস ইত্যাদি বিভিন্ন রোগ থেকে দূরে থাকা যায়।

৪. ব্রকলি

এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর একটি খাবার। এগুলো ত্বকের বিভিন্ন রকম সমস্যা প্রতিরোধ করে। নিয়মিত ব্রকলি খাওয়া মানসিক চাপ কমায়, কোষের ক্ষতি প্রতিরোধ করে, এমনকি ক্যানসার প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে।

৫. রসুন

রসুনের মধ্যে থাকা উপাদান এলিসিন অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কাজ করে। এটি শরীরকে ফ্রি র‍্যাডিকেল থেকে সুরক্ষিত রাখে। এতে ত্বক ভালো থাকে।

৬. টমেটো

টমেটোর মধ্যে থাকা লাইকোপেন একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে। এটি তারুণ্য ধরে রাখার জন্য উৎকৃষ্ট একটি খাবার। তাই তারুণ্য ধরে রাখতে নিয়মিত খেতে পারেন টমেটো।

http://www.24livenewspaper.com/sinfo/?url=www.ntvbd.com

74
দিনে একটি করে আপেল খেলে নাকি ডাক্তারের রুটিরুজি বন্ধ হয়ে যাবে। ১৮৮৬ সালে এমন একটা কথার প্রচলন ঘটে। ডাক্তারদের মনে ভয়ডর কিছু আছে বলে মনে হয় না। প্রায় ১৩০ বছর পর এখনো কিছুটা ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে ডাক্তাররা সে কথারই পুনরাবৃত্তি করছেন। মার্কিন মুলুকে সে সময় আপেলের মতো পেয়ারার প্রচলন বোধ হয় ছিল না। নইলে এই ফল নিয়ে আরেক কাঠি সরেস কোনো মন্তব্য নিশ্চয় তাঁরা করতেন।
আপেল হোক আর পেয়ারা, দুটি ফলে খাদ্য উপাদান একই। পার্থক্যটা উপাদানের পরিমাণে। পুষ্টিগুণের বিচারে আপেলের চেয়ে তাই পেয়ারা এগিয়ে আছে বলে জানালেন বারডেম জেনারেল হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টি ও পথ্যবিদ শামসুন্নাহার নাহিদ।
নাশতায় একটিই যথেষ্ট
নাশতায় একটি পেয়ারা কিংবা আপেলই যথেষ্ট। কারণ, ক্যালরি বেশি থাকায় শক্তিও বেশি। আপেল বিদেশি ফল, সে তুলনায় পেয়ারা আমাদের দেশেই উৎপাদিত হয়। দামও তুলনামূলক কম। দুটি ফলেই প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। ফল হিসেবে কাঁচা তো বটেই, সালাদ বা কাস্টার্ড বানিয়েও আপেল ও পেয়ারা খাওয়া যায়। আরও অনেক খাবারেই এই দুটি ফলের ব্যবহার আছে।
সংরক্ষণের প্রক্রিয়া

দুটি ফলই কেটে খোলা বাতাসে রাখলে কিছুটা কালচে বর্ণ ধারণ করে। আয়রনসমৃদ্ধ খাবার হওয়ায় এমনটা হয় বলে জানান শামসুন্নাহার নাহিদ। কাটার পর যদি সংরক্ষণ করতেই হয়, তবে তাঁর পরামর্শ হলো মুখবন্ধ কাচের বাটি কিংবা বয়ামে ফ্রিজে রাখা যেতে পারে। এতে পুষ্টিগুণ অক্ষুণ্ন থাকবে।

সতর্কতা

যাঁরা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য আপেল-পেয়ারা দুটিই ভালো। কারণ, এতে পটাশিয়ামের পরিমাণ কম। বাজারে কয়েক জাতের আপেল পাওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে সবুজ আপেল ভালো। কিডনির রোগীদের পেয়ারার বিচির অংশ বাদ দিয়ে খেতে হবে। পাকা পেয়ারায় ক্যালরির পরিমাণ বেশি, শক্তিটাও তাই বেশি। তবে যাদের রক্তে চিনির পরিমাণ বেশি, তাদের জন্য পাকার চেয়ে বরং কাঁচা পেয়ারা ভালো।

প্রতি ১০০ গ্রাম আপেল ও পেয়ারায় নানা খাদ্য উপাদানের পরিমাণ দেওয়া হলো এখানে।

খাদ্য উপাদান                       আপেল                         পেয়ারা

ক্যালরি                               ৫২                            ৬৮

মোট চর্বি                             ০.২ গ্রাম                      ১ গ্রাম

কোলেস্টেরল                          নেই                           নেই

সোডিয়াম                             ১ মিলিগ্রাম                    ২ মিলিগ্রাম

পটাশিয়াম                            ১০৭ মিলিগ্রাম                 ৪১৭ মিলিগ্রাম

কার্বোহাইড্রেট                         ১৪ গ্রাম                       ১৪ গ্রাম

প্রোটিন                               ০.৩ গ্রাম                      ২.৬ গ্রাম

ভিটামিন এ                           ১%                           ১২%

ভিটামিন বি৬                         ০%                           ৫%

ভিটামিন সি                          ৭%                           ৩৮০%

ম্যাগনেশিয়াম                         ১%                           ৫%

ক্যালসিয়াম                           ০%                           ১%

* শতাংশের হিসাবগুলো প্রতি ২০০০ ক্যালরি ডায়েটের কথা মাথায় রেখে দেওয়া হয়েছে

http://www.prothom-alo.com/life-style/article/926380/%E0%A6%86%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B2-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE

75
Public Health / Migraines: Simple steps to head off the pain
« on: December 05, 2016, 04:20:19 PM »
Migraines cause pain as real as the pain of injuries — with one difference: Healthy habits and simple nonmedical remedies sometimes stop migraines before they start.


Medication is a proven way to treat — and prevent — migraines. But medication is only part of the story. It's also important to take good care of yourself and understand how to cope with migraine pain when it strikes.

The same lifestyle choices that promote good health can also reduce the frequency and severity of your migraines.

In fact, knowing how to manage migraine pain with lifestyle and behavioral measures, as well as medication, can often be the most effective way to handle migraines.

Find a calm environment

At the first sign of a migraine, retreat from your usual activities if possible.

    Turn off the lights. Migraines often increase sensitivity to light and sound. Relax in a dark, quiet room. Sleep if you can.
    Try temperature therapy. Apply hot or cold compresses to your head or neck. Ice packs have a numbing effect, which may dull the sensation of pain. Hot packs and heating pads can relax tense muscles. Warm showers or baths may have a similar effect.

    Drink a caffeinated beverage. In small amounts, caffeine alone can relieve migraine pain in the early stages or enhance the pain-reducing effects of acetaminophen (Tylenol, others) and aspirin.

    Be careful, however. Drinking too much caffeine too often can lead to withdrawal headaches later on.

Sleep well

Migraines may keep you from falling asleep or wake you up at night. Likewise, migraines are often triggered by a poor night's sleep.

Here are some tips to encourage sound sleep.

    Establish regular sleep hours. Wake up and go to bed at the same time every day — even on weekends. If you nap during the day, keep it short. Naps longer than 20 to 30 minutes may interfere with nighttime sleep.

    Unwind at the end of the day. Anything that helps you relax can promote better sleep: listen to soothing music, soak in a warm bath or read a favorite book.

    But watch what you eat and drink before bedtime. Intense exercise, heavy meals, caffeine, nicotine and alcohol can interfere with sleep.
    Minimize distractions. Save your bedroom for sleep and intimacy. Don't watch television or take work materials to bed. Close your bedroom door. Use a fan to muffle distracting noises.
    Don't try to sleep. The harder you try to sleep, the more awake you'll feel. If you can't fall asleep, read or do another quiet activity until you become drowsy.
    Check your medications. Medications that contain caffeine or other stimulants — including some medications to treat migraines — may interfere with sleep.

Eat wisely

Your eating habits can influence your migraines. Consider the basics:

    Be consistent. Eat at about the same time every day.
    Don't skip meals. Fasting increases the risk of migraines.
    Keep a food journal. Keeping track of the foods you eat and when you experience migraines can help identify potential food triggers.
    Avoid foods that trigger migraines. If you suspect that a certain food — such as aged cheese, chocolate, caffeine or alcohol — is triggering your migraines, eliminate it from your diet to see what happens.

Pages: 1 ... 3 4 [5] 6