Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - nayeemfaruqui

Pages: 1 [2] 3 4 ... 20
16
Teaching & Research Forum / Re: How to write a research proposal?
« on: March 05, 2014, 12:33:35 PM »
Significant post to write research plan. Thanks

17
কেউ যদি আপনাকে বলে চকলেট খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি তবে আপনি নিশ্চয়ই আপনি হেসেই উড়িয়ে দেবেন। কারন এত সৌভাগ্যের কথা তো সত্যি হতেই পারে না! এত মজার খাবার কি করে স্বাস্থ্যকর হয়? কিন্তু এ কথা আসলেই সত্যি। যে কোনো চকলেট নয়, বরং ডার্ক চকলেটের রয়েছে আমাদের স্বাস্থ্য, বিশেষ করে রক্ত চলাচল প্রক্রিয়া ভালো রাখার বিস্ময়কর সব ক্ষমতা।

ঠিক কিভাবে ডার্ক চকলেট আমাদের উপকার করে? ধমনীর দেয়াল শক্ত হয়ে যাওয়া এবং তাতে শ্বেত রক্তকণিকা আটকে থাকার কারনে যে রোগটি হতে পারে নাম অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস। ধমনীর দেয়ালের নমনীয়তা ফিরিয়ে আনা এবং তাতে শ্বেত রক্তকণিকা আটকে থাকা রোধ করে ডার্ক চকলেট। শুধু তাই নয়, The FASEB Journal এ প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে চকলেটে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েডের পরিমাণ যতই হোক না কেন, তার উপকারিতা একই রকম থাকে।

চকলেট খাওয়ার সাথে রক্ত চলাচলের সম্পর্ক এবং এর ওপর ফ্ল্যাভোনয়েডের পরিমাণের কোনো ভুমিকা আছে কিনা তা মূলত দেখা হয় এই গবেষণায়। দেখা যায়, স্বাস্থ্যের ওপর ফ্ল্যাভোনয়েডের তেমন ভুমিকা না থাকলেও তা স্বাদকে প্রভাবিত করে ঠিকই, এবং স্বাদ বেশি হলে অবধারিতভাবেই সেই চকলেট মানুষ বেশি খাবে।

এই গবেষণার জন্য ৪৪ জন মধ্যবয়সী সাধারন মানুষের চকলেট খাওয়ার পরিমাণ এবং তাদের শরীরে এর প্রভাব পর্যবেক্ষণ করা হয়। চার সপ্তাহ ধরে তারা প্রতিদিন ৭০ গ্রাম চকলেট খেয়ে থাকেন। তাদের কেউকে দেওয়া হয় উচ্চ মাত্রার ফ্ল্যাভোনয়েডযুক্ত ডার্ক চকলেট এবং কাউকে দেওয়া হয় সাধারন চকলেট। গবেষণা চলাকালীন সময়ে ওজন যাতে না বাড়ে এ জন্য অন্যান্য কিছু ভারি খাবার খাওয়া থেকে তাদেরকে বিরত থাকতে বলা হয়।

গবেষণা থেকে পাওয়া তথ্য যথেষ্টই অনুপ্রেরণাদায়ক। কারন যারা ডার্ক চকলেট খেতে ভালবাসেন তারা এখন স্বাস্থ্য ভালো রাখতেই নিশ্চিন্তে খেতে পারবেন মজাদার এই খাবারটি এবং এর জন্য তাদেরকে অনুশোচনায় ভুগতেও হবে না। এমনকি নিকট ভবিষ্যতে ওষুধ হিসেবে “ডার্ক চকলেট ড্রাগ” ও তৈরি হয়ে যেতে পারে!

18
আচ্ছা কখনো কি ভেবে দেখেছেন কেন আপনার চুল কোঁকড়া, আর ঠিক পাশের মানুষটির চুল সোজা? অথবা কেন একটি পরিবারের সবগুলো মানুষের চুল সোজা, আবার অন্য একটি পরিবারের মানুষগুলোর সবার চুল একই রকম কোঁকড়া? ঠিক কি কারণে মানুষের চুলের কাঠামো ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুঁজতে বিজ্ঞানীদের নিজেদের চুল ছিঁড়ে ফেলার সময় বুঝি শেষ হয়ে এলো। কারণ এই প্রথম একটি কোঁকড়া চুলের ত্রিমাত্রিক মডেল তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। চলচ্চিত্র, বিশেষ করে অ্যানিমেশনের ক্ষেত্রে এই আবিষ্কার অন্য রকম পরিবর্তন আনতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এর আগে বিজ্ঞানীরা গাণিতিকভাবে কখনো ব্যাখ্যা করতে পারেননি ঠিক কিভাবে কোঁকড়া চুল নড়াচড়া করে, কেনই বা মানুষের চলাফেরার সাথে লাফিয়ে ওঠে কোঁকড়া চুলের গোছা। এ কারণে আগে যখনই অ্যানিমেটেড চরিত্র তৈরি করা হয়েছে, তাদের চুল হয় ছিলো একেবারে সোজা অথবা সেই চুল কেবল একপাশ থেকে আরেক পাশে নড়াচড়া করতে পারতো। এখন কোঁকড়া চুলের পেছনে লুকিয়ে থাকা পদার্থবিদ্যা নিয়ে নাড়াচাড়া করছেন MIT,Cambridge, Mass., এবং প্যারিসের Université Pierre-et-Marie-Curie (UPMC) এর গবেষকেরা।

কি করে তৈরি করা হলো কোঁকড়া চুলের এই মডেল? বিভিন্ন মাত্রায় বাঁকানো স্থিতিস্থাপক রড দিয়ে কোঁকড়া চুলের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হয়। এই গবেষণায় শুধুমাত্র একটি কোঁকড়া চুল কিভাবে কাজ করে, তা দেখা হয়। কিন্তু একমাথা ঝাঁকড়া, কোঁকড়া চুল কিভাবে নড়াচড়া করবে, তার কোনো “ফর্মুলা” এখনো বলা যাচ্ছে না। তবে এই গবেষণার সাথে জড়িত পেদ্রো রেইস বলেন, বিভিন্ন মাত্রায় কোঁকড়ানো চুলের বৈশিষ্ট্য এবং চুলের দৈর্ঘ্য বাড়ার সাথে সাথে তার কোঁকড়া হবার পরিমাণ কিভাবে পরিবর্তিত হয় তা জানা গেছে এই গবেষণায়।

রেইস তার গবেষণা আসলে কোঁকড়া চুলের ব্যাপারে শুরু করেননি। ল্যাবরেটরিতে বাঁকানো নমনীয় রড পর্যবেক্ষণ করতে করতেই তিনি ভাবেন, তার সাথে রয়েছে মাথা থেকে ঝুলতে থাকা কোঁকড়া চুলের অনেক বৈশিষ্ট্যের মিল! নিজেদের ল্যাব ডেমনস্ট্রেশনের পাশাপাশি কম্পিউটার সিমুলেশন মিলিয়ে তারা কোঁকড়া চুলের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য ধরে ফেলতে সক্ষম হন যেমন বাঁকানোর মাত্রা, ওজন, দৃঢ়তা ইত্যাদি। এসব তথ্য যদি কম্পিউটারে দিয়ে দেওয়া হয়, তবে সেই ফর্মুলা অনুযায়ী একটা কোঁকড়া চুলের মডেল তৈরি করে ফেলা যাবে নিখুঁতভাবে। এমনকি এই ফর্মুলার যে কোনো একটি তথ্যে যদি পরিবর্তন আনা হয়, তবে চুলের কাঠামো পরিবর্তিত হয়ে যাবে। একটি চুলের যে কোনো একটি অংশ কোঁকড়ানো থাকলে তাকে নাম দেওয়া হয় “লোকালাইজড হেলিক্স। পুরো চুলটি যদি কোঁকড়ানো থাকে তবে তাকে বলা হয় “গ্লোবাল হেলিক্স”।

চুলের এসব তথ্যে পরিবর্তন আসলে সাধারণ একটি দ্বিমাত্রিক বাঁকানো অংশ থেকে শুরু করে একটি চুল হয়ে উঠতে পারে ত্রিমাত্রিক লোকাল হেলিক্স এবং তা থেকে ত্রিমাত্রিক গ্লোবাল হেলিক্স। এ পরিবর্তন আসতে পারে তখন যখন চুল নড়াচড়া করানো হয়। এছাড়াও জানা যায়, চুলের দৈর্ঘ্য এবং দৃঢ়তার তুলনায় যদি তার ওজন বেশি হয়, তবে মাধ্যাকর্ষণের টানেই সেই চুল আর কোঁকড়া থাকতে পারবে না, নিজের ওজনেই তা সোজা হয় যাবে।
বাস্তবের মতো করে কোঁকড়া চুল অ্যানিমেশন করার ক্ষেত্রে এসব তথ্য অনেক কাজে লাগতে পারে। শুধু কোঁকড়া চুলই নয় বরং বিভিন্ন তার, টিউব, পাইপ ইত্যাদি কতটা বাঁকা হবে তা নির্ণয়ের জন্যেও ব্যবহার করা হতে পারে এই গবেষণার তথ্য।

19
রসুন যে বেশ গুণের একটি খাবার তা জানা আছে আমাদের সবারই। খাবারে অন্যরকম স্বাদ নিয়ে আসতে যেমন অনেকে একে ব্যবহার করেন, তেমনি স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও অনেকেই এর শরণাপন্ন হয়ে থাকেন। এসব কাজে রান্নার পাশাপাশি কাঁচা রসুনও খেয়ে থাকেন অনেকেই। কিন্তু অঙ্কুরিত রসুন খাওয়ার কথা কি কেউ কখনো শুনেছেন? Journal of Agricultural and Food Chemistry এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে গবেষকেরা বলছেন, এই অঙ্কুরিত রসুনের মাঝেই প্রচুর পরিমাণে আছে এমন সব অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ভালো রাখবে আপনার হৃদয়।

অঙ্কুরিত রসুন আসলে কি? এগুলো হলো মৌসুমের পুরনো সেই রসুনের কোয়া, যার নিচে থেকে সদ্য জন্মাচ্ছে উজ্জ্বল সবুজ রঙের কলি। এমন রসুন দেখলে আমরা ধরে নেই এগুলো অনেক বেশি পুরনো হয়ে গেছে। এদেরকে ফেলে দেই ময়লার ঝুড়িতে এবং নতুন আরেক কেজি রসুন কিনে আনি খাবার জন্য। কিন্তু এই রসুন খাওয়ার কথা যতই অদ্ভুত মনে হোক, এরা মোটেই ফেলনা নয়। আমরা সচরাচর একেবারে সাদা যে রসুন খেয়ে থাকি, তারচাইতেও এরা বেশি উপকারি।

এই গবেষণায় জড়িত জং-সাং কিম এবং তার সহকর্মীরা লক্ষ্য করেন, যুগ যুগ ধরে মানুষ বিভিন্ন রোগের ঘরোয়া ওষুধ হিসেবে রসুন ব্যবহার করে আসছে। এখনো মানুষের মাঝে সেই অভ্যাস অনেকাংশে বজায় রয়েছে। কাঁচা রসুন খাওয়া বা খাবারের পাশাপাশি রসুনের নির্যাস গ্রহণ করার মাধ্যমে কোলেস্টেরল, রক্তচাপ এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোর ব্যাপারটা অনেকেরই জানা আছে। এটা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায় এবং ক্যান্সারের সাথে লড়াই করার শক্তি দেয়। কিন্তু এ সবই হলো কাঁচা, তাজা রসুন খাওয়ার উপকারিতা। অঙ্কুরিত রসুনের উপকারিতা জানা নেই বেশিরভাগ মানুষের। তাজা রসুনের সাথে অঙ্কুরিত রসুনের পার্থক্যটা আসলে কোথায়?

যখন অঙ্কুর থেকে কোনো চারাগাছ জন্মানো শুরু করে তখন তাতে অনেক রকম নতুন রাসায়নিক তৈরি হয়। রসুনের যে সাদা কোয়া আমরা খাই, তার চাইতে অঙ্কুরিত রসুনের কোয়ার মাঝে অন্যরকম কিছু রাসায়নিক উপাদান থাকে এ কারণেই। অঙ্কুরিত ছোলাবীজ এবং অন্যান্য অঙ্কুরিত শস্যের মাঝে থাকে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। কিম এবং তার সহকর্মীরা ধারনা করেন, অঙ্কুরিত রসুনের মাঝেও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ বেশি হতে পারে।

তাদের গবেশনা থেকে প্রমানিত হয়, আসলেই সাধারন রসুনের চাইতে অঙ্কুরিত রসুনে অনেক বেশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। ল্যাবরেটরিতে দেখা যায়, এই উপাদান দেহকোষকে বিভিন্ন রকমের ক্ষতি থেকে মুক্ত রাখতে পারে। এ কারনে আপনার হৃদয়ের জন্য সাধারন রসুনের চাইতে এই অঙ্কুরিত রসুন বেশি উপকারি ভুমিকা পালন করতে পারে।

20
ভাগীরথী ও পদ্মা এ দুইটি হল গঙ্গা নদীর দুইটি স্রোত। প্রাচীন গ্রীক লেখকদের মতে, ভাগীরথী ও পদ্মার মাঝখানে ‘গঙ্গরিডাই’ নামে এক জাতির বসবাস ছিল। ড. রমেশ্চন্দ্র মজুমদার তাঁর ‘বাংলা দেশের ইতিহাস’ বইয়ে খুব স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন, “গ্রীকগণ গঙ্গরিডাই নামে যে এক পরাক্রান্ত জাতির উল্লেখ করিয়াছেন, তাহারা যে বঙ্গদেশের অধিবাসী, তাহাতে কোন সন্দেহ নাই”। তার মানে আমরা সিদ্ধান্তে আসতে পারি যে, ‘গঙ্গরিডাই’ ও ‘বাঙালি’ জাতির মধ্যে কোন তফাৎ নেই। অর্থাৎ, ‘গঙ্গরিডাই’ ও ‘বাঙালি’ এক ও অভিন্ন জাতি।



প্রাচীন গ্রীক ও রোমান লেখকদের মতে, ‘গঙ্গরিডাই’ ছিল একটি সমৃদ্ধ রাজ্য। রোমান কবি ভার্জিল তাঁর কবিতায় ‘গঙ্গরিডাই’ রাজ্যের ঐশ্বর্য ও সমৃদ্ধির কথা উল্লেখ করেছন। রোমান পন্ডিত প্লিনি লিখেছেন, গঙ্গরিডাই রাজ্যের মধ্য দিয়ে গঙ্গা নামক নদী প্রবাহিত হয়ে সমুদ্রে পতিত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এই রাজ্যের রাজা যুদ্ধে যাবার সময় ৬০০০০ সৈন্য, ১০০০ অশ্বারোহী ও ৭০০ হাতি সঙ্গে নিয়ে যান। টলেমী লিখেছেন, গঙ্গার পানি বিভিন্ন প্রবাহের মধ্য দিয়ে সমুদ্রে পড়েছে। টলেমী আরো বলেন, গঙ্গরিডাই রাজ্যের রাজধানীর নাম গঙ্গে।

খ্রিস্টপূর্ব ৩২৭ সালে মহাবীর আলেকজান্ডার ভারতবর্ষ আক্রমণ করেছিলেন। তখন বাংলার রাজা কে ছিল এ বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায় না। তবে প্রাচীন গ্রীক ও লাতিন লেখকরা এই রাজার যে রকম বর্ণনা দিয়েছেন তাতে অনুমান করা হয়ে থাকে এ রাজা ছিলেন নন্দ বংশীয় কোন রাজা। বাংলাদেশ বহুদিন আর্য সভ্যতার বাহিরে ছিল, যার ফলে বাংলাদেশের মানুষদেরকে শূদ্র হিসেবে ধরা হত, একই সাথে নন্দ বংশকেও অনার্য বা শূদ্র হিসেবে ধরা হত।

নন্দ বংশীয় এই রাজা ছিলেন ব্যাপক শক্তিধর। পাশাপাশি জাতি হিসেবে গঙ্গরিডাই ছিল খুবই সমৃদ্ধ। ‘গঙ্গরিডাই’ জাতি সম্পর্কে একজন গ্রীক পন্ডিত লিখেছেন, ভারতবর্ষে যত জাতি আছে তাদের মধ্যে গঙ্গরিডাই জাতি সর্বশ্রেষ্ঠ। এ জাতির তখন ৪০০০ এর চেয়ে বেশি সুসজ্জিত রণতরী ছিল, যার কারণে কোন রাজা এ রাজ্যকে জয় করতে পারে নি। খ্রিস্টপূর্ব ৩২৭ সালে মহাবীর আলেকজান্ডার ভারতবর্ষ আক্রমন করলেও গঙ্গরিডাই বা বাংলাদেশকে আক্রমন করার মত সাহস পান নি। এই বিষয়ে একজন প্রাচীন গ্রীক লেখক বলেন, “স্বয়ং আলেকজান্ডারও গঙ্গরিডাই রাজ্যের এই সব হাতির বিবরণ শুনে এই জাতিকে দমন করার দুরাশা ত্যাগ করেছিলেন”।



এই ইতিহাস থেকে আমরা সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারি যে, বাঙ্গালী জাতির ইতিহাস ঠুনকো ইতিহাস নয়। এ জাতিরও রয়েছে সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী ইতিহাস। গ্রীস কিংবা রোমের মত আমাদের প্রাচীন সভ্যতাও ঐতিহাসিকভাবে অতীব গুরুত্বপূর্ণ।

পশ্চিমবঙ্গের চেয়ে শক্তিশালী ইতিহাস রয়েছে পূর্ববঙ্গের অর্থাৎ আমাদের প্রিয় বাংলাদেশের। যার প্রমাণ পাওয়া যায় মহাকবি কালিদাসের ‘রঘুবংশ’ নামক কাব্যগ্রন্থ থেকে। তাঁর এ কাব্যে পূর্ববঙ্গের মানুষদেরকে পশ্চিমবঙ্গের মানুষদের তুলনায় বীর ও সাহসী হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এ কবিতায় আরও বলা হয়, পশ্চিমবঙ্গের শাসকরা পূর্ববঙ্গের বীর রঘুর সম্পর্কে জানতে পেরে তাঁর সামনে মাথা নত করতে বাধ্য হয়।

সুতরাং, একজন বাংলাদেশি হিসেবে সবসময় মাথা উঁচু করে পৃথিবীর বুকে আমাদেরকে দাঁড়াতে হবে। বাংলাদেশি হয়ে যারা হীনমন্যতায় ভুগেন, তারা হয়তো তাদের ইতিহাস জানেন না অথবা তারা ভুলের মধ্যে আছেন।

21
Nice post...

22
Natural Science / Re: Soon, plants to help generate electricity
« on: March 05, 2014, 12:07:05 PM »
That is very interesting post...

23
It is wonderful to know that in our daily eating habit, we can get protected from cancer. thanks for sharing

24
Informative post madam..

25
Geography / Re: Earth’s ‘oldest’ piece
« on: March 04, 2014, 12:07:19 PM »
Nice post....

26
Wonderful post

27
Informative post.. thanks for sharing..

28
Internet Technology / Re: Internet for robot!!!!!!!!!!!!!!
« on: March 04, 2014, 11:25:25 AM »
That is interesting post...

29
Faculty Forum / Re: 5 exercises you can do while at work
« on: March 04, 2014, 11:08:26 AM »
Nice post..

30
Life Science / Ice Cream
« on: March 04, 2014, 10:59:03 AM »
Although ice cream can be easy to make at home, it is actually a very complex substance. To bear the "Meets USDA Ingredient Standard for Ice Cream" stamp, it has to contain at least 10 percent milk fat, and a minimum of six percent non-fat milk solids. A gallon has to weigh at least 4.5 pounds.

The range of milk fat (sometimes referred to as butter fat) used in ice cream can go from the minimum 10 percent to a maximum of about 16 percent. Most premium ice creams use 14 percent milk fat. Higher fat content leads to better, richer taste and a creamier texture. Ice cream makers don't go higher than 16 percent because it would be costly and very high in calories. An ice cream with this much milk fat would also taste so rich that people would probably eat it in smaller amounts, which would be bad news for people who sell ice cream for a living.

Other frozen desserts, such as sorbets, low-fat ice cream, and frozen yogurt, are not technically ice cream at all. Frozen custard is ice cream that has at least 1.4 percent egg yolk solids, and "soft serve" can be any frozen milk-based dessert that has not gone through the hardening process -- more on that later.

In terms of specific ingredients, the recipe for ice cream is simple. But in scientific terms, it's complicated stuff. Ice cream is a colloid, a type of emulsion. An emulsion is a combination of two substances that don't normally mix together. Instead, one of the substances is dispersed throughout the other. In ice cream, molecules of fat are suspended in a water-sugar-ice structure along with air bubbles. The presence of air means that ice cream is also technically a foam.



In addition to milk fat, non-fat milk solids, sugar, and air, ice cream also contains stabilizers and emulsifiers. Stabilizers help hold the air bubble structure together and give the ice cream a better texture. Although gelatin was originally used as a stabilizer, xanthan gum, guar gum, and other compounds are used today. Emulsifiers keep the ice cream smooth and aid the distribution of the fat molecules throughout the colloid. Egg yolks were once used, but ice cream manufacturers now tend to use other chemical compounds. These stabilizers and emulsifiers make up a very small proportion (less than one percent) of the ice cream.

Pages: 1 [2] 3 4 ... 20