31
Protect your Health/ your Doctor / গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা চিরকাল দূরে রাখতে করুন এই ছোট্ট কাজগুলো
« on: July 02, 2015, 12:32:42 PM »
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা পেটের সমস্যাগুলোর মধ্যে অন্যতম যন্ত্রণাদায়ক সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আপাত দৃষ্টিতে সামান্য মনে হলেও আপনার অবহেলার কারণে মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। এই বিরক্তিকর গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় মূলত আমাদের খাদ্যাভ্যাস, জীবন যাপনের নানা ভুলের কারণেই হয়ে থাকে। সুতরাং এই সমস্যা সমাধানও আমাদের হাতেই রয়েছে। খাদ্য ও দৈনন্দিন জীবন সংক্রান্ত কিছু ব্যাপারে একটু পরিবর্তন আনতে পারলেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে চিরকাল দূরে থাকা সম্ভব। তাই সতর্ক হয়ে যান নিজেই।
১) খাবার খুব ভালো করে চিবিয়ে খান
তাড়াহুড়ো করে খাবার খাওয়ার অভ্যাস থাকে অনেকেরই, আর একারণে একটু চিবিয়েই খাবার গিলে ফেলেন। এই অভ্যাসটি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সৃষ্টি করে। কারণ এতে খাবার হজম হতে অনেক দেরি হয় এবং হজমে নানা সমস্যা দেখা দেয়।
২) খাবার খাওয়ার পরপরই ঘুম নয়
খেয়েই ঘুমিয়ে পড়া অনেক বাজে একটি অভ্যাস। খাবার খাওয়ার পর সাথে সাথে শুতে চলে যাওয়ার কারণে খাবার সঠিকভাবে হজম হওয়ার সময় পায় না। এতে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সৃষ্টি হয়। খাবার পর একটু হাঁটাহাঁটি করে নিলে খাবার হজম ত্বরান্বিত হয়।
৩) চা/কফির পরিমাণ কমিয়ে আনুন
চা/কফি আমরা দেহকে সতেজ রাখতে পান করে থাকি। কিন্তু অনেকেই দিনে ৩ কাপের বেশি চা বা কফি পান করেন যা গ্যাস্ট্রিক সমস্যার অন্যতম প্রধান কারণ। চা/কফি দেহকে পানিশূন্য করে ফেলে এবং হজম সংক্রান্ত সমস্যার সৃষ্টি করে। তাই একটু কমিয়েই পান করুন চা/কফি।
৪) প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন
গ্যাস্ট্রিক সমস্যা দূরে রাখার খুব কার্যকরী উপায় হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে পানি এবং পানীয় পান করার অভ্যাস। পানি দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূরে রাখে এবং খাবার হজমে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৫) আঁশযুক্ত খাবার খান বেশি
খাদ্যতালিকায় পরিমিত পরিমাণে মাছ, মাংস, ডিম রাখা প্রয়োজনীয় কিন্তু এইসকল খাবারের পাশাপাশি প্রয়োজন আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া। যদি মাংস বা মাছের তরকারী আলু, শিম, মটরশুঁটি জাতীয় খাবারের সাথে মিশিয়ে রান্না করা হয় তাহলে তা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূরেই রাখবে। এছাড়াও ডাল, বুট জাতীয় আঁশযুক্ত খাবার রাখুন খাদ্যতালিকায়।
৬) নিয়মিত হাঁটাচলা ও শারীরিক পরিশ্রম
হাঁটাচলা ও শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে দেহের সকল অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করতে পারে। এছাড়াও নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস খাবার হজমে অনেক বেশি সহায়ক। তাই এই অভ্যাসটি আয়ত্ত করুন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা চিরকাল দূরে রাখতে।
সূত্রঃ everyday health
১) খাবার খুব ভালো করে চিবিয়ে খান
তাড়াহুড়ো করে খাবার খাওয়ার অভ্যাস থাকে অনেকেরই, আর একারণে একটু চিবিয়েই খাবার গিলে ফেলেন। এই অভ্যাসটি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সৃষ্টি করে। কারণ এতে খাবার হজম হতে অনেক দেরি হয় এবং হজমে নানা সমস্যা দেখা দেয়।
২) খাবার খাওয়ার পরপরই ঘুম নয়
খেয়েই ঘুমিয়ে পড়া অনেক বাজে একটি অভ্যাস। খাবার খাওয়ার পর সাথে সাথে শুতে চলে যাওয়ার কারণে খাবার সঠিকভাবে হজম হওয়ার সময় পায় না। এতে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সৃষ্টি হয়। খাবার পর একটু হাঁটাহাঁটি করে নিলে খাবার হজম ত্বরান্বিত হয়।
৩) চা/কফির পরিমাণ কমিয়ে আনুন
চা/কফি আমরা দেহকে সতেজ রাখতে পান করে থাকি। কিন্তু অনেকেই দিনে ৩ কাপের বেশি চা বা কফি পান করেন যা গ্যাস্ট্রিক সমস্যার অন্যতম প্রধান কারণ। চা/কফি দেহকে পানিশূন্য করে ফেলে এবং হজম সংক্রান্ত সমস্যার সৃষ্টি করে। তাই একটু কমিয়েই পান করুন চা/কফি।
৪) প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন
গ্যাস্ট্রিক সমস্যা দূরে রাখার খুব কার্যকরী উপায় হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে পানি এবং পানীয় পান করার অভ্যাস। পানি দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূরে রাখে এবং খাবার হজমে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৫) আঁশযুক্ত খাবার খান বেশি
খাদ্যতালিকায় পরিমিত পরিমাণে মাছ, মাংস, ডিম রাখা প্রয়োজনীয় কিন্তু এইসকল খাবারের পাশাপাশি প্রয়োজন আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া। যদি মাংস বা মাছের তরকারী আলু, শিম, মটরশুঁটি জাতীয় খাবারের সাথে মিশিয়ে রান্না করা হয় তাহলে তা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূরেই রাখবে। এছাড়াও ডাল, বুট জাতীয় আঁশযুক্ত খাবার রাখুন খাদ্যতালিকায়।
৬) নিয়মিত হাঁটাচলা ও শারীরিক পরিশ্রম
হাঁটাচলা ও শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে দেহের সকল অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করতে পারে। এছাড়াও নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস খাবার হজমে অনেক বেশি সহায়ক। তাই এই অভ্যাসটি আয়ত্ত করুন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা চিরকাল দূরে রাখতে।
সূত্রঃ everyday health