Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - shan_chydiu

Pages: [1] 2 3 ... 6
1
ডায়াবেটিস ইদানিং বিশ্ব জুড়ে মহামারি আকারে দেখা দিয়েছে। সব বয়সের মানুষের মাঝেই তা দেখা দিচ্ছে ইদানিং। ডায়াবেটিস হলো রক্তে সুগারের পরিমাণ অতিরিক্ত বেড়ে যায়, কারণ শরীর যথেষ্ট ইনসুলিন তৈরি করে না বা ইনসুলিন শরীরে কাজ করে না সঠিক উপায়। ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে বেশি সচেতন থাকতে হয়। আমাদের দেশি কিছু সবজিই আছে যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে উপকারীl
১) মুলা

শীতকালে পাওয়া যায় মুলা।  অনেকের অপছন্দ হলেও তা ফাইবার বা খাদ্য আঁশের দারুণ এক উৎস। একে যেমন তরকারি বা ভাজি করে খাওয়া যায়, তেমনি কচি মুলা দিয়ে সালাদ বা পরোটা তৈরি করেও খাওয়া যায়। অন্যান্য সবজির সঙ্গে মিলিয়ে মুলা খেতে পারেন।

২) ঢেঁড়স

ঢেঁড়সে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং খনিজ পদার্থ। তা নিয়মিত খাওয়া হলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। এতে ফাইবারের পাশাপাশি থাকে ভিটামিন বি ও ফলেট। ফাইবার রক্তের সুগার কম রাখে, আর ভিটামিন বি প্রাকৃতিকভাবেই ডায়াবেটিস দমিয়ে রাখতে পারে।

৩) করল্লা

গ্রীষ্মকালের সবজির মাঝে আছে লাউ, কুমড়া আর করল্লা। করল্লা তেতো বটে, কিন্তু তা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই ভালো। এতে থাকে ইনসুলিনের মতোই একটি রাসায়নিক যার নাম পলিপেপটাইড-পি বা পি-ইনসুলিন। এটাও প্রাকৃতিকভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। এ ছাড়া করল্লায় থাকা ক্যারানটিনও ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে কাজ করে।

সূত্র: এনডিটিভি

2
ফোস্কা পরলে দগদগে ঘা হয়ে যায়৷ আর তাতে সেই জায়গাটা জ্বলতে থাকে। এই ফোসকা বেশ কিছুদিন ভোগায়। বিশেষ করে ফোসকা ফেটে গেলে অসহ্য জ্বলুনির সৃষ্টি করে যা খুবই যন্ত্রণাদায়ক। আজকে জেনে নিন ফোসকার এই যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা থেকে খুব দ্রুত মুক্তি পাওয়ার দারুণ কার্যকরী কিছু উপায়।

১। খুব সহজ ঘরোয়া সমাধানের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে টুথপেস্টের ব্যবহার। ফোসকা পড়া স্থানে যতো দ্রুত সম্ভব টুথপেস্ট লাগিয়ে নিন। এতে করে ফুলে উঠা এবং ফোসকার ভেতরের পানি খুব সহজেই কমে যাবে এবং এতে জ্বলুনিও কমে আসবে অনেক।
২। নতুন জুতো পরার আগে পায়ে ভালো করে নারকেল তেল লাগিয়ে নিন৷ এতে আপনার পা স্লিপারি হয়ে যাবে ঠিকই কিন্তু ফোসকা আর পরবে না৷ আর ফোস্কা পরে গেলে তেল লাগিয়ে তারপরই জুতো পরুন৷ তাতেও ফোসকা সেরে যাবে৷
৩। ফোসকা পড়া স্থানে দ্রুত ডিমের সাদা অংশ লাগিয়ে নিলে ফোসকার সমস্যা থেকে অনেক ভালো রেহাই পাওয়া যায়। অনেক সময় দ্রুত ডিমের ব্যবহারে চামড়ায় ফোসকাই পড়ে না।
৪। চালের গুড়ো দিয়ে ফোসকার দাগ তোলা যায়৷ দুই চামচ চালের গুড়োর সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে মিশ্রণটি ফোসকায় লাগান৷ শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন৷
৫। ফোসকা পরা জায়গাটায় বারবার মধু লাগিয়ে ঘষতে থাকুন৷ খুব দ্রুত ফোসকা শুকিয়ে যাবে৷
৬। এক চামচ কর্পূরের সঙ্গে খানিকটা নারকেল তেল মিশিয়ে আপনার পায়ের ফোসকায় লাগিয়ে দিন৷ প্রতিদিন এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করুন৷ এতে আপনার ফোসকা সারবে৷ জ্বালাও করবে না৷
৭। ফোসকা পড়া সমস্যার আরেকটি সহজ সমাধান হচ্ছে ডিওডোরেন্টের ব্যবহার। স্প্রে ডিওডোরেন্ট নয় ডিও রোল অন ধরণের ডিওডরেন্ট ফোসকার উপরে লাগিয়ে নিলে অনেকটা উপশম হবে বেশ দ্রুত।
৮। গ্রিন টীর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান খুব দ্রুত ফোলা কমাতে এবং প্রদাহ বন্ধ করতে সহায়তা করে। যদি হাতের কাছে গ্রিন টি না থাকে তাহলে ব্ল্যাক টি দিয়েও কাজ চালাতে পারেন। এতেও ভালো ফল পাবেন।

-দৈনিক ইনকিলাব

3
Statistics … the most important science in the whole world: for upon it depends the practical application of every other science and of every art; the one science essential to all political and social administration, all education, all organisation based upon experience, for it only gives the results of our experience. -Florence Nightingale.

statistics

Learning Statistics can help a businessman do forecasting for planning and helps them to make a decision on a certain hypotheses created. In Statistics, we will extract meaningful information from piles of raw data and make an inference about nature of a population based on observations of a sample taken from that population. In a simple Statistics we are doing estimation on the population based on the sample taken. A bigger sample size will have a low variation and will make a better understanding about the population. Statistics can helps use do a prediction on the rates of occurrence of random events; which we called this as probability occurrence on the distribution. The aim of learning Statistics is to understand and be able to interpret statistical calculations performed by others. Uses of statistics in Business are everywhere; such as Market Research, Quality Control, Product Planning, Forecasting, Yearly reports, Personnel Management and etc. Eventually, we are looking at Statistics everyday, as simple as train and buses schedules and routes, football results, debt analysis, houses pricing, survey of games played by gender and age, birth and death, time series of population of people, students results and many more.  The objectives of learning Statistics in Business is to understands raw data and types of data that’s needed in certain study.

Diyana Abdul Mahad
Ex-Lecturer
School of Business and Law
TMC Academy

4
Statistics … the most important science in the whole world: for upon it depends the practical application of every other science and of every art; the one science essential to all political and social administration, all education, all organisation based upon experience, for it only gives the results of our experience. -Florence Nightingale.

statistics

Learning Statistics can help a businessman do forecasting for planning and helps them to make a decision on a certain hypotheses created. In Statistics, we will extract meaningful information from piles of raw data and make an inference about nature of a population based on observations of a sample taken from that population. In a simple Statistics we are doing estimation on the population based on the sample taken. A bigger sample size will have a low variation and will make a better understanding about the population. Statistics can helps use do a prediction on the rates of occurrence of random events; which we called this as probability occurrence on the distribution. The aim of learning Statistics is to understand and be able to interpret statistical calculations performed by others. Uses of statistics in Business are everywhere; such as Market Research, Quality Control, Product Planning, Forecasting, Yearly reports, Personnel Management and etc. Eventually, we are looking at Statistics everyday, as simple as train and buses schedules and routes, football results, debt analysis, houses pricing, survey of games played by gender and age, birth and death, time series of population of people, students results and many more.  The objectives of learning Statistics in Business is to understands raw data and types of data that’s needed in certain study.

Diyana Abdul Mahad
Ex-Lecturer
School of Business and Law
TMC Academy

5
Business Research Methodology / problem statement
« on: March 29, 2019, 12:54:18 PM »
Defining the problem statement
After the interviews and the literature review, the researcher is in a position to narrow down the problem from its original broad base and define the issues of concern more clearly. It is critical that the focus of further research, or in other words, the problem, be unambiguously identified and defined. No amount of good research can find solutions to the situation if the critical issue or the problem to be studied is not clearly pinpointed. A problem statement is a clear, precise, and succinct statement of the specific issue that a researcher wishes to investigate. There are three key criteria to assess the quality of the problem statement: it should be relevant, feasible, and interesting.
A good problem statement should answer questions such as:
1.   What is the problem?
2.   Who has the problem?
3.   Where does the problem occur?
4.   When does the problem occur?
5.   How often does the problem occur?
6.   What causes the problem?
7.   What does the problem impact?

What makes a good problem statement?
A good problem statement should be:
  Concise. The essence of your problem needs to be condensed down to a single sentence. A reader of the project statement should be able to say “Aha!! Now I now understand the problem.”
  Specific. The problems statement should focus your thinking, research, and solutions toward a single population or issue.
  Measurable. Problems can be measured in terms of degree and frequency. The strongest problem statements incorporate measurable aspects of both the degree and frequency of the problem.
  Specify what is impacted. The problem statement should identify the population affected by the problem.
Examples of well-defined problem statements

•   To what extent has the new advertising campaign been successful in creating the high-quality, customer centered corporate image that it was intended to produce?
•   How has the new packaging affected the sales of the product?
•   How do price and quality rate on consumers' evaluation of products?

6
একটু চেষ্টা করে চর্চা করলেই নেতিবাচক চিন্তাগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবেন আপনি।

তৃতীয় ব্যক্তির দৃষ্টিকোণ থেকে ভাবুন

যেকোনো বিষয়ই তৃতীয় ব্যক্তির দৃষ্টিকোণ থেকে ভেবে দেখার অভ্যাস ভালো। এতে একটা নিরপেক্ষ ছবি পাওয়া যায়। কতটুকু সত্যিকারের সমস্যা আর কতটুকু বেশি চিন্তার ফল, তা সহজেই বোঝা যায়।

হিসাব-নিকাশ সেরা পন্থা

মনের মাঝে জমে আছে অনেক আশঙ্কা? তাহলে অহেতুক ভেবে না মরে আক্ষরিক অর্থেই হিসাব-নিকাশ করুন। কী হলে কী হবে, আপনার কতটা ক্ষতি হবে বা কতটা সুবিধা হবে ইত্যাদি সবই হিসাব কষে ফেলুন। দেখবেন, মাথা থেকে অহেতুক নেতিবাচক চিন্তা দূর হয়ে গেছে।

তৈরি থাকুন

বিপদের আশঙ্কা করা বা নেতিবাচক সব চিন্তাই সবসময় খারাপ না। অনেক ক্ষেত্রে নেতিবাচক চিন্তাই আমাদের রক্ষা করে, কেননা আমরা আগেই তৈরি থাকি। তাই মনের মাঝে নেতিবাচক চিন্তা এলে সম্ভাব্য সব কারণ বিবেচনা করুন ও সম্ভাব্য বিপদের জন্যে অগ্রিম তৈরি থাকুন। দেখবেন মাথা হালকা হয়ে গেছে।

সাহায্য নিন

প্রিয়জনকে নিজের সমস্যা ও নেতিবাচক চিন্তাগুলো খুলে বলুন। তার সঙ্গে প্রতিকার নিয়ে আলোচনা করুন। প্রিয়জনের সুপরামর্শে আপনার মনও হালকা হয়ে যাবে।

কিছু ব্যতিক্রমী চেষ্টা

এসব ছাড়াও নেতিবাচক ভাবনা দূর করতে আরও কিছু বিষয়ের সাহায্য নিতে পারেন। নিজেকে ব্যস্ত রাখুন, জীবন স্বাভাবিক রাখুন। দুশ্চিন্তায় নাওয়া-খাওয়া ছেড়ে দেবেন না। অন্যদিকে নেতিবাচক ভাবনা থেকে দূরে থাকতে মেডিটেশন করুন। আজকাল অনেক রকমের মেডিটেশন মিউজিক পাওয়া যায় ইন্টারনেটে, যেগুলো ঘুমের সময় শুনলে স্ট্রেস কমে। এগুলোও কাজে আসতে পারে আপনার। এ ছাড়াও নিজেকে ব্যায়াম বা কায়িক শ্রমের কাজে ব্যস্ত রাখলে নেতিবাচক ভাবনা সহজে স্থান পাবে না মনে।

মনে রাখবেন, আপনার ভাবনার উৎস আপনি নিজেই। নেতিবাচক ভাবনাকে প্রশ্রয় না দিলেই তারা বেড়ে ওঠার সুযোগ পাবে না।

প্রিয় লাইফ

7
দেশের নারীদের জন্য রক্তস্বল্পতা খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। নারীদের অনেক বড় একটা অংশ পুষ্টির অভাবে রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন বলে জানান অ্যাপোলো হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ তামান্না চৌধুরী।


রক্তে লোহিত রক্তকণিকা বা হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে তাকেই মূলত অ্যানিমিয়া বলা হয়৷ রক্তে হিমোগ্লোবিন কম হলে ক্ষুধামন্দা, শরীর ক্লান্ত বোধ করা, ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া, শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা, সব সময় অস্বস্তিবোধ করা, অস্বাভাবিক হৃদকম্পন ও মনোযোগের ‍অভাব দেখা দেয়।


বিশেষজ্ঞরা বলেন, শরীরের রক্তের চাহিদা পূরণ করতে নিয়মিত কিছু খাবার খেলে উপকার পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে: 


ভিটামিন সি

ভিটামিন সি-র অভাবে হিমোগ্লোবিন কমে যেতে পারে। তাছাড়া ভিটামিন সি ছাড়া আয়রন পুরোপুরিভাবে শোষণ হয় না। আমলকী, পেঁপে, বাতাবিলেবু, কমলা, লেবু, স্ট্রবেরি, গোলমরিচ, ব্রোকোলি, আঙুর, টমেটো ইত্যাদিতে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে।


আয়রন
হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে লোহা গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। আয়রন সমৃদ্ধ কিছু খাবার হলো- দেশি সুস্থ মুরগির কলিজা, কচু শাক, লাল মাংস, চিংড়ি, পালংশাক, আমন্ড, বিট, খেজুর। আয়রন, ক্যালসিয়াম, কার্বোহাইড্রেইড এবং ফাইবার সমৃদ্ধ বেদানা হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে।

এছাড়া মধু আয়রনের একটি ভালো উৎস। আয়রন ছাড়াও মধুতে কপার ও ম্যাঙ্গানিজ আছে। এই উপকরণগুলো শরীরে গিয়ে প্রচুর পরিমাণে হিমোগ্লোবিন প্রস্তুত করতে সহায়তা করে। নিয়মিত দুধ, ডিমও খেতে হবে।

অ্যানিমিয়ার রোগীদের ক্ষেত্রে অক্সিজেন ও পুষ্টিকর উপাদান উৎপাদনের জন্য হৃদপিন্ডের প্রচুর পরিমাণে রক্তের প্রয়োজন হয়৷ এতে হার্ট ফেল হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। এজন্য অ্যানিমিয়া হলে শুরু থেকেই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ জেনে সে অনুযায়ী খাবার ও ওষুধ গ্রহণ করতে হবে।


বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

8
বাজারে লেদারের জিনিস পরিষ্কার করার আলাদা ক্লিনার পাওয়া যায়। একে 'সফট সোপ'-ও বলে। এই ক্লিনার দিয়েই লেদারের ব্যাগ বা জুতো পরিষ্কার করুন।


লেদারের জিনিস স্পিরিট জাতীয় জিনিস দিয়ে পরিষ্কার করবেন না। ছবি: শাটারস্টক থেকে নেওয়া।

• ক্লিনারটি দিয়ে পরিষ্কার করার পরে হালকা ভিজে তুলো দিয়ে তা মুছতে থাকুন। দেখবেন যাতে চামড়ার গায়ে কোনও ভাবে সাবান না লেগে থাকে। বছরে ২-৩ বার এই ভাবে পরিষ্কার করুন।
দিল্লি দখলের লড়াই, লোকসভা নির্বাচন ২০১৯

• কখনই লেদারের জিনিস অ্যালকোহল বা স্পিরিট জাতীয় জিনিস দিয়ে পরিষ্কার করবেন না। এতে রং নষ্ট হয়ে যায়।

• লেদারের জিনিসে জল পড়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে তা ঝেড়ে ফেলে শুকোতে দিন।

• বর্ষায় লেদারের ব্যাগ বা জুতো ব্যবহার না করাই ভাল।

আরও পড়ুন: এই সামান্য উপসর্গগুলিও বলে দিতে পারে আপনি যক্ষ্মায় আক্রান্ত কি না

• ব্যাগে বা জুতোয় কোনও রকমের দাগ দেখলে তা সঙ্গে সঙ্গে পরিষ্কার করে নিন।

• অনেকে চামড়ার জিনিসকে উজ্জ্বল করার জন্য তেল ও কন্ডিশনার ব্যবহার করেন। সাময়িক জেল্লা আনলেও ব্যাগের রঙের ক্ষতি হয় এতে।

• বাজারে লেদার কন্ডিশনার পাওয়া যায়। তাই দিয়েই ব্যাগ বা জুতোর জেল্লা ফেরান।

• লেদারের জিনিস ব্যবহার করার সময়ে নিজের হাতও পরিষ্কার রাখুন।

• হাতে কোনও ময়লা বা তেল যেন না লেগে থাকে।

 • লেদারের জিনিস কখনও ভাঁজ করে রাখবেন না। ব্যাগ ফাঁকা থাকলে তার মধ্যে খবরের কাগজ বা বাবল র‍্যাপ ভরে রাখুন। এতে ব্যাগের আকার নষ্ট হবে না।

• লেদারের জিনিস হেয়ার স্প্রে, হেয়ার কালার সলিউশনের থেকে দূরে রাখুন। এতে স্পিরিট জাতীয় কেমিক্যাল থাকে যা লেদারের রং নষ্ট করে দেয়।

• চামড়ার জিনিস দু’ সপ্তাহ অন্তর আলমারি থেকে বার করে আলো-হাওয়া পূর্ণ জায়গায় রাখুন।

9
ছোট বড় সবারই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার কথা শোনা যায়। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা যে কত যন্ত্রণাদায়ক তা কেবল যারা ভোগেন তারাই ভালো বলতে পারবেন।অনেকে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ওষুধ খাচ্ছেন, ডাক্তার দেখাচ্ছেন।


একটু ভাজাপোড়া অথবা দাওয়াত, পার্টিতে মসলাযুক্ত খাবার খেলে তো শুরু হয়ে যায় অস্বস্তি। আর তাই ফাস্টফুড, ব্যস্ত জীবনযাত্রার যুগে গ্যাস্ট্রিক, পেটের অসুখ এখন ঘরোয়া রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

খেজুরের পুষ্টিগুণ

সুস্বাদু আর বেশ পরিচিত একটি ফল। যা ফ্রুকটোজ এবং গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ। এটা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায়।খেজুর ফলকে চিনির বিকল্প হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। খেজুরের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে বলা হয় চারটি বা ৩০ গ্রাম পরিমাণ খেজুরে আছে ৯০ ক্যালোরি, এক গ্রাম প্রোটিন, ১৩ মি.লি. গ্রাম ক্যালসিয়াম, ২.৮ গ্রাম ফাইবার এবং আরও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান।খেজুর শক্তির একটি ভালো উৎস। তাই খেজুর খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরের ক্লান্তিভাব দূর হয়। আছে প্রচুর ভিটামিন বি। যা ভিটামিন বিসিক্স মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।

আপনি জেনে খুশি হবেন যে, প্রতিদিন মাত্র তিনটি খেজুর আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করবে।

প্রতিদিন তিনটি খেজুর খান এক সপ্তাহ।তবে এক সপ্তাহ খাওয়ার পর খেজুর খাওয়া বন্ধ করবেন না। এটা অভ্যাসে পরিণত করুন।একবার যখন আপনি অভ্যাসে পরিণত করতে পারবেন তখন ভালো ফল পাবেন। অর্থাৎ আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।

আপনি তিনটি খেজুর টানা সাতদিন খান।এই সাত দিনের মধ্যে একদিনও খেজুর খাওয়া বন্ধ করবেন না।টানা সাতদিন খেজুর খাওয়ার পর আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বিদায় নেবে।

খেজুর যে শুধু গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধান করবে তা নয়।খেজুর রয়েছে আরও গুণ।খেজুর রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা, খাবারের রুচি ও হজমক্ষমতাও বাড়বে।এছাড়া যেকোনো ধরনের রোগে খেজুর হলো মোক্ষম দাওয়াই।

অন্ত্রের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধের দারুণভাবে কাজ করে খেজুর।এটি কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।

খাদ্য ও পুষ্টি বিভাগের এক গবেষণা থেকে জানা যায়, খেজুর খেলে কোলন স্বাস্থ্য ভালো হয়। খেজুর উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধিতে সহায়ক। তাই ব্যাকটেরিয়াগুলো কোলন ক্যানসারের জন্য দায়ী কোষগুলোকে ধ্বংস করে। এজন্য নিয়মিত খেজুর খান।

সূত্র: এনডিটিভি

10
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নানা অসুখ-বিসুখ আমাদের শরীরে বাসা বাঁধে। শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি সঙ্গী হয় মানসিক সমস্যাও। বিশেষ করে বয়স বাড়ার সঙ্গে ভুলে যাওয়ার প্রবণতাটাই বেশি লক্ষ্য করা যায়।
বয়স বাড়লে স্মৃতিশক্তি লোপ পায়-এটা আমাদের মধ্যে প্রচলিত একটা ধারণা। এজন্য সবাই মনে করেন, প্রবীণরা সবকিছু সহজে ভুলে যাবে এটাই স্বাভাবিক। এটা থেকে পরিত্রাণের কোনও উপায় নেই। কিন্তু ধারণাটি ভুল। কয়েকটি উপায়ে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। এরমধ্যে অন্যতম একটি উপায় হলো নিয়মিত বাদাম খাওয়া।
ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া এক গবেষণার বরাত দিয়ে বলছে, প্রতিদিন একমুঠো করে বাদাম খান। তাহলেই মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক থাকবে। এর ফলে চিন্তাশক্তি উন্নত হবে, বাড়বে যুক্তিবোধ ও স্মৃতিশক্তি।
এ সম্পর্কে ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ অস্ট্রেলিয়ার প্রধান গবেষক মিং লি জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে প্রতিদিন ১০ গ্রাম করে বাদাম খেলে ভুলে যাওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন বয়স্ক মানুষরা। বাদামের মধ্যে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, প্রোটিন এবং ফাইবার মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাই মোটা হয়ে যাওয়ার ভয় ভুলে স্মৃতিশক্তি ঠিক রাখতে প্রতিদিন একমুঠ করে বাদাম খান।



লাইফস্টাইল ডেস্ক, আরটিভি অনলাইন

11
অনেকেরই ভালো ঘুম হয় না। বার বার ঘুম ভেঙে যায়। এতে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয় এবং মেজাজও খিটখিটে হয়ে পড়ে। এজন্য ভালো ঘুম প্রত্যেকের জন্য জরুরি। দেখে নিন কীভাবে ভালো ঘুম পাবেন-
•   রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে গোসল করে নিন।
•   ঘুমের সময় কী কী সমস্যা হয়, এগুলো ডায়েরিতে লিখে রাখুন। পরে সেগুলো নিয়ে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন।
•   ঘুমের আগে একেবারেই মোবাইল বা ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন না। রাতে শুয়ে শুয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় কাটালে ঘুম দেরি করে আসবে।
•   রাতে শান্ত পরিবেশে ঘুমাতে সাহায্য করতে পারে মৃদু আলো। বেশি আলোয় ঘুম হয় না অনেকের। এজন্য আপনার ঘুমানোর কক্ষে আলো কম রাখার চেষ্টা করুন।
•   ঘুমের সময় ঘুম না এলে হালকা কোনও গান শুনতে পারেন। অনেকেরই গান শুনলে ঘুম আসে।
•   কোনও কাজ অসমাপ্ত থাকলে সেটি দ্রুততার সঙ্গে সেরে নিয়ে ঘুমাতে যাওয়াই ভালো। তাহলে নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারবেন।
•   ঘুম না এলে শুয়ে শুয়ে ভাবতে পারেন সেই বিষয়ের কথা, যা ভাবলে আপনার ভালো লাগবে।
•   আপনার মনে প্রশান্তি এনে দিতে পারে এমন ঘুম পেতে চাইলে যোগ ব্যায়ামের আশ্রয় নিতে পারেন।


লাইফস্টাইল ডেস্ক, আরটিভি অনলাইন

12
যে কোনো ওষুধ আপনি কিনতে যান, তার প্যাকেটে কোনো না কোনো জায়গায় একটি মেয়াদোত্তীর্ণ তারিখ বা এক্সপায়ারি ডেট থাকে। তার মানে কী এই তারিখ পার হলে মাছ-মাংস বা চকলেট-বিস্কুটের মতো ওষুধটাও পচে যাবে?

না, ব্যাপারটা তা নয়। বরং ওই তারিখ পর্যন্ত ওষুধটা শতভাগ নিরাপদ এবং কার্যকর থাকবে বলে গ্যারান্টি দিচ্ছে প্রস্তুতকারক কোম্পানিটি। তবে একটি ওষুধ কতদিন নিরাপদ ও কার্যকর থাকে এ নিয়ে রয়েছে মতভেদ।


 
ইনসুলিন, নাইট্রোগ্লিসারিন এবং লিকুইড অ্যান্টিবায়োটিক দ্রুতই কার্যকারিতা হারায়। কারণ এসব ওষুধের অ্যাকটিভ ইনগ্রেডিয়েন্টস বা সক্রিয় উপাদান নষ্ট হয়ে যায় সময়ের সঙ্গে সঙ্গে। কিন্তু অনেক ওষুধ আছে যেগুলোর শেলফ লাইফ বেশি। এদের কার্যকারিতা সময়ের সঙ্গে কমলেও তা খেলে ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি অনেক ক্ষেত্রেই থাকে না।

ক্যালিফোর্নিয়া পয়জন কন্ট্রোল সিস্টেম কয়েক বছর আগে পুরানো ওষুধ নিয়ে একটি পরীক্ষা চালায়। একটি ফার্মাসির পেছনে প্রচুর পুরানো ওষুধ যেমন অ্যান্টিহিস্টামিন, পেইনকিলার ও ডায়েট পিল খুঁজে পায় তারা। এমনকি কিছু কিছু ওষুধ ৪০ বছর আগে তৈরি। এরপরও এর মাঝে কিছু ওষুধ পুরোপুরি কার্যকর ছিল।

ওষুধের মেয়াদ নিয়ে এ ধরনের আরও বিশদ গবেষণা করা দরকার, কিন্তু ওষুধ কোম্পানিগুলো এক্ষেত্রে তেমন খরচ করে না। যুক্তরাষ্ট্রের এক সরকারি গবেষণায় দেখা যায়, সঠিক তাপমাত্রা ও পরিবেশে সংরক্ষণ করা হলে মেয়াদোত্তীর্ণ তারিখের পরও ৪ বছরের মতো ভালো থাকে বেশিরভাগ ওষুধ।

তবে এ সত্ত্বেও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ খাওয়াটা একেবারেই অনুচিত। কারণ কিছু কিছু মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধে ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে এবং এতে রোগী সুস্থ হওয়ার বদলে আরও অসুস্থ হয়ে যেতে পারে।

সূত্র: আইএফএলসায়েন্স

13
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) সম্প্রতি এমন একটি গবেষণা করে যাতে সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের শরীরচর্চার পরিমাণ উঠে এসেছে। পৃথিবীর কোন দেশগুলোর মানুষ সবচেয়ে অলস বা শরীরচর্চা বিমুখ, সেটা দেখা যায় এই গবেষণায়।

ল্যানসেট গ্লোবাল হেলথ জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণা করা হয়েছে ১৬৮ দেশের ১৯ লাখ মানুষের ওপরে। গবেষণা অনুযায়ী, ২০১৬ সাল নাগাদ প্রায় এক চতুর্থাংশ মানুষ যথেষ্ট শরীরচর্চা করেন না। ফলে তারা বিভিন্ন রোগের ঝুঁকিতে রয়েছেন। এসব রোগের মাঝে রয়েছে ডায়াবেটিস এবং কিছু ক্যান্সার।

শরীরচর্চায় সক্রিয় বা ‘অ্যাক্টিভ’ তাদেরকেই বলা হয় যারা সপ্তাহে দুই বার অন্তত ৭৫ মিনিটের জন্য ভারী ব্যায়াম, ১৫০ মিনিটের মাঝারী মাত্রার ব্যায়াম বা দুটোর মিশ্রণে ব্যায়াম করেন। এই দিক দিয়ে সবচেয়ে কম ‘অ্যাক্টিভ’ বা বেশি ‘অলস’ ছিল কুয়েত। এখানে জনসংখ্যার ৬৭ শতাংশই যথেষ্ট ব্যায়াম করেন না। দেখে নিন এই তালিকার সবচেয়ে অলস দশটি দেশ এবং সে দেশের শরীরচর্চায় নিষ্ক্রিয় (বা অলস) মানুষের পরিমাণ-

১) কুয়েত (৬৭ শতাংশ)

২) আমেরিকান সামোয়া (৫৩.৪ শতাংশ)

৩) সৌদি আরব (৫৩ শতাংশ)

৪) ইরাক (৫২ শতাংশ)

৫) ব্রাজিল (৪৭ শতাংশ)

৬) কোস্টারিকা (৪৬.১ শতাংশ)

৭) সাইপ্রাস (৪৪.৪ শতাংশ)

৮) সুরিনাম (৪৪.৪ শতাংশ)

৯) কলম্বিয়া (৪৪ শতাংশ)

১০) মার্শাল আইল্যান্ডস (৪৩.৫ শতাংশ)

অন্যদিকে, এ তালিকার সবচেয়ে সক্রিয় দেশগুলো হলো-

১) উগান্ডা (৫.৫ শতাংশ)

২) মোজাম্বিক (৫.৬ শতাংশ)

৩) লেসোথো (৬.৩ শতাংশ)

৪) তানজানিয়া (৬.৫ শতাংশ)

৫) নিউয়ে (৬.৯ শতাংশ)

৬) ভানুয়াতু (৮ শতাংশ)

৭) টোগো (৯.৮ শতাংশ)

৮) ক্যাম্বোডিয়া (১০.৫ শতাংশ)

৯) মিয়ানমার (১০.৭ শতাংশ)

১০) তোকেলাউ (১১.১ শতাংশ)

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, উচ্চ-আয়ের দেশগুলোতে শারীরিক নিষ্ক্রিয় মানুষের পরিমাণ বেশি। এটাও দেখা যায়, নারীর তুলনায় পুরুষরা নিয়মিত ব্যায়াম করে বেশি। সংস্থাটি জানায়, বেশিরভাগ দেশগুলোতে নাগরিকদের শরীরচর্চা বাড়ানোর চেষ্টা করা উচিত।

সূত্র: আইএফএলসায়েন্স

14
একটু আগে ঘুমাতে যান
রাত জেগে টিভি দেখা, ফেসবুকিং করা ইত্যাদি নাহয় এই একটা মাস বন্ধই থাকুক। স্বাস্থ্য সবার আগে, তারপর তো বিনোদন। তারাবি শেষ করেই প্রয়োজনীয় কাজ সেরে ঘুমাতে চলে যান। এতে সেহেরির পূর্বে অন্তত ৪/৫ ঘণ্টা টানা ঘুমাতে পারবেন। এর ফলে গভীর রাতের ইবাদত বা সেহেরিতে উঠতেও কষ্ট হবে না।

ভারী ইফতার ও রাতের খাবার পরিহার করুন
রমজান মানে বেশি বেশি খাওয়া নয়। অতিরিক্ত খাওয়ার সাথে রমজানের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। সারাদিন না খেয়ে ছিলেন মানেই আপনাকে অনেক বেশি খাবার ইফতারে বা রাতের খাবারে খেয়ে ফেলতে হবে, বিষয়টি মোটেও এমন নয়। ইফতার করুন খুব পরিমিত। পানি পান করুন বেশি পরিমাণে। যেহেতু ইফতারের সময়টা বেশ দেরি করে, সেক্ষেত্রে ইফতার ও রাতের খাবার একত্রে সেরে ফেলুন। এসিডিটি হতে পারে এমন সকল খাবার বাদ দিন। এতে কম তো খাওয়া হবেই, দেখবেন শরীর ঝরঝরে লাগছে। ঘুমেরও কোনো সমস্যা হচ্ছে না।

একটু খানি বাড়তি ঘুম
যাদের অফিস একটু দেরি করে শুরু হবে, তারা তো সকালেই বাড়িতে খানিকটা ঘুমের সুযোগ পাবেন। অন্যথায় অফিস থেকে ফিরে বা সংসারের কাজের ফাঁকে দুপুরে একটু ঘুমিয়ে নিন। টানা ২/৩ ঘণ্টার ঘুম না হলেও ঘড়ি ধরে অন্তত এক ঘণ্টা দিবানিদ্রা দিন। দেখবেন অনেক ঝরঝরে লাগছে।

ঘুমের মান বাড়ান
সঠিক সময়ে রোজ ঘুমাতে যান, সঠিক সময়ে জেগে উঠুন। ইফতারের পর ঘুমিয়ে পড়বেন না, এতে রাতের ঘুমের ব্যাঘাত হবে। বরং প্রয়োজনীয় কাজ ও ইবাদত সেরে একবারে শুতে যান। শোবার সময়ে সেলফোন, টেলিভিশন ইত্যাদি দূরে রাখুন। ঘর অন্ধকার করে আরামদায়ক পরিবেশে অল্প সময়ের ঘুম অস্বস্তিকর দীর্ঘ ঘুমের চাইতে উত্তম।

সেহেরিতে পরিমিত হোক সব
সেহেরি মানে পেট ঠেসে খেয়ে ফেলা নয়। বরং, বেশি খেলেই সারাদিন আপনার কষ্ট হবে বেশি। এসিডিটি হবে, বুক জ্বলবে, শরীর ভার ভার ঠেকবে, সকল কাজের মাঝে ঘুম পাবে। সেহেরি হোক সবচাইতে পরিমিত। প্রয়োজনের চাইতে এক ফোঁটা বেশি খাবেন না। একসাথে অনেকটা পানি পান করলেও সেহেরিতে কোনো লাভ হয় না, এতে বরং খাবার হজমে অসুবিধা হয়। ইফতারের পর থেকেই অল্প অল্প করে বারবার পানি পান করুন। ৬ থেকে ৮ গ্লাস পানি পান করলেই যথেষ্ট। এতে সেহেরির পর ফজরের নামাজেও অস্বস্তি অনুভুত হবে না।

চা-কফি পরিহার করুন
ইফতার শেষ করেই চা-কফি পান আমাদের অনেকেরই অভ্যাস। অনেকে সেহেরিতেও পান করে থাকে। এই অভ্যাস পরিহার করুন। অসময়ে চা-কফি আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাবে। এছাড়াও বেশি চা-কফি পানে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দেয়। এমন হলে আপনার কষ্ট বাড়বে বই কমবে না।

শুভ হোক সকলের রমজান। সুস্থ থাকুন।

প্রিয় লাইফ/গোরা

15
1.Start your day with a glass of water with lemon.
2. Wipe your face with ice cubes made from a chamomile decoction.
3. Carry light snacks with you.
4. Use dental floss.
5. Eat an apple after each meal.
6. Take a contrast shower every day.
7. Put a bottle of water on your desk.
8. Eat nuts.
9. Get yourself socks for sleeping.
10. Read every day.

Source: https://brightside.me/

Pages: [1] 2 3 ... 6