Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - nmoon

Pages: 1 ... 3 4 [5] 6 7 ... 16
61
আমরা অনেকেই ওজন কমানোর জন্যে সারাদিন ব্যায়াম ঘাম ঝরাচ্ছি। সেই সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া তো একেবারেই কমিয়ে দিয়েছি। তবুও কেনো জানি ওজন কমছে না।

না জেনে এমন কিছু ভুল আসলে হয়ে যাচ্ছে যার জন্যে সব চেষ্টাই ভুন্ডুল হয়ে যায়। বিশেষ করে ডায়েটিংয়ের ক্ষেত্রে সবজি এবং ফলের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা নেই বললেই চলে। কিন্তু এমন কিছু ফল এবং সবজি রয়েছে যাতে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভবনাই বেশি।

গ্রীষ্মকালীন ফল: গ্রীষ্মকালীন ফল যেমন আনারস ও আমে রয়েছে প্রচুর শর্করা এবং ক্যালরি। প্রিয় এই ফল দুটিকে আপনি বিশেষ উৎসব উপলক্ষে সঞ্চিত রাখুন। নইলে আপনার ওজন কমানোর সব চেষ্টাই ব্যর্থ হয়ে যাবে।

শুকনো খাদ্য: শুকনো খাদ্য থেকে পানি উপাদান বের করে ফেলা হয়। এর ফলে পরিমাণে খাদ্য অল্প হলেও ক্যালরি বেশি থাকে। যেমন এক কাপ কিশমিশে রয়েছে ৫০০ ক্যালরি এবং এক কাপ আলু বোখারায় রয়েছে৪৪৭ ক্যালরি। সুতরাং ওজন কমাতে চাইলে খাদ্য তালিকা থেকে শুকনো খাবার বাদ দেয়াই শ্রেয়।

অ্যাভাকাডো: উচ্চমাত্রায় চর্বি এবং ক্যালরি যুক্ত খাদ্য হিসেবে সুপরিচিত সুস্বাদু অ্যাভাকাডো। এক কাপ অ্যাভাকাডোতে রয়েছে ৩৮৪ ক্যালরি। কিন্তু অ্যাভাকাডোতে বিদ্যমান খাদ্য উপাদান হৃদরোগে প্রতিরোধে কার্যকরী। সেজন্যে ওজন কমানোর চিন্তায় খাদ্য তালিকা থেকে অ্যাভাকাডো বাদ দেয়া যাবে না।

সবজি নয়, সালাতে নির্ভরতা বাড়ান: এক কাপ মিষ্টি আলুতে রয়েছে ২৪৯ ক্যালরি। আর এক কাপ আলুতেও যে কম খুব কম ক্যালরি রয়েছে এমন নয়। এক কাপ আলুতে ২১২ ক্যালরি এবং এক কাপ সিমের বিচিতে রয়েছে ২০২ ক্যালরি। তবে এক কাপ লেটুস পাতায় রয়েছে ২০ ক্যালরি। এর মানে হচ্ছে ওজন কমাতে চাইলে সবজিও নয়, সালাতে নির্ভরতা বাড়ান।

তবে ওজন কমাতে চাইলে খাদ্য তালিকা থেকে এসব ফল এবং সবজি একেবারে বাদ দিতে হবে না। খেতে পারেন তবে একটু রয়ে-সয়ে, হতে পারে সপ্তাহে একদিন।

62
এবার আপনার স্মার্টফোনকে চুরি যাওয়া থেকে রক্ষা করবে গুগল ৷ এমনই নতুন ফিচার আনল গুগল ৷ আর তারা তাদের অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ৫.০ আপডেট ভার্সন বাজারে আনল ৷ তাদের নতুন এই সংস্করণটি হল ৫.১ ভার্সন ৷ নতুন এই আপডেটের অপারেটিং সিস্টেমের অন্যতম ফিচার হল ‘ডিভাইস প্রটেকশন’৷ এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তার ফোন চুরির হাত থেকে রক্ষা করতে পারবেন ৷

এই ফিচারটির মাধ্যমে কেবল গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেই নিরাপদে রাখা যাবে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ৷ এর মাধ্যমে ততক্ষণ পর্যন্তই ডিভাইস লক থাকবে যতক্ষণ না নির্দিষ্ট সেই গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে লগইন করা না হয় ৷ এর আগে একই ধরণের একটি ফিচার এনেছিল অ্যাপল ৷ তারা তাদের আইওএস ৭ অপারেটিং সিস্টেমে এই ফিচারটি যুক্ত করে ৷ অ্যাপলের এই ফিচারটির নাম ছিল ‘অ্যাক্টিভেশন লক’৷

63
নিঃশ্বাস একটি স্বভাবজাত প্রক্রিয়া৷ মানুষ অবচেতন মনেও নিঃশ্বাস নিয়ে থাকেন৷ তাই কিভাবে নিঃশ্বাস নিতে হবে তা বলতে যাওয়া খুবই বোকামি৷ কিন্তু জানেন কি আপনি যদি গভীর নিঃশ্বাস নেন তবে উপকৃত হতে পারবেন অনেক দিক থেকে৷ তাই গভীর নিঃশ্বাস নেওয়ার কিছু উপকারি তথ্য রইল আপনাদের জন্য৷

স্ট্রেস থেকে মুক্তি: গভীর নিঃশ্বাস আপনার মানসিক চাপ কমাতে অনেকটা সাহায্য করে৷ সাধারনত সারাদিনের বিভিন্ন কর্মব্যস্ততার পর শরীরে এমনিতেই স্ট্রেসের মাত্রা বৃদ্ধি পায়৷ তাই সেই সময় যদি গভীর নিঃশ্বাস নেওয়া যায় তবে এটি আপনার মনন কে অনেক বেশি শান্ত করে এবং স্ট্রেস থেকে মুক্তি দেয়৷ এমনকি এটি মানসিক অবসাদের প্রবণতাও কমায়৷

ত্বকের উপকার: গভীর নিঃশ্বাস ত্বকের ক্ষেত্রেও খুব উপযোগী৷ এটি ত্বকের মৃতকোষ গুলিকে পুনরুজ্জীবিত করে এবং মসৃন করে৷ এটির সাহায্যে বলি রেখাও এড়ানো যেতে পারে৷

অক্সিজের সরবরাহ
: নাভিমূল থেকে যদি গভীর নিঃশ্বাস নেওয়া হয় তবে দেহে বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গে অক্সিজেনের অনূকুল সরবরাহ বজায় থাকে৷ প্রতিদিন নিয়ম করে যদি এটি করা যায় শরীরে অক্সিজেনের সঠিক সরবরাহ যেমন ঠিক রাখে তেমনই শরীরে অক্সিজেনের মাত্রাও সঠিক করে৷

ডিটোক্সিফিকেশনের মাত্রা বাড়ায়
: প্রতিদিন গভীর নিঃশ্বাস নিলে এটি দেহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের ডিটোক্সিফিকেশনের মাত্রাকে উন্নত করে৷ বেশ কিছু ক্ষতিকর টক্সিন জাতীয় পদার্থ শরীরের প্রবেশ করে শরীরকে ক্ষতিগ্রস্থ করে৷ কিন্তু গভীর নিঃশ্বাস নেওয়া অভ্যেস করলে এটি টক্সিন জাতীয় পদার্থগুলি শরীর থেকে বের করে দেয় ও দেহকোষকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে৷

দুশ্তিন্তার মুক্তি: গভীর নিঃশ্বাস আপনার মন কে ভারমুক্ত করতে সাহায্য করে৷ এটি মনকে দৃঢ় হতে সাহায্য করে এবং মন কে দুশ্চিন্তামুক্ত করে৷ দুশ্চিন্তা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর৷ এটি শরীরে বিভিন্ন রোগ বয়ে আনতে পারে৷

হৃদযন্ত্রের উপযোগী: গভীর নিঃশ্বাস হৃদযন্ত্রের কাজের চাপকে হ্রাস করে৷ এতে হৃদযন্ত্র অনেকবেশী ক্ষমতাশালী হয়৷ এতে এটি আরও ভালো ভাবে কাজ করতে পারে এবং অনেকদিন পর্যন্ত সুস্থ থাকে৷ প্রতিদিন গভীর নিঃশ্বাস নিলে এটি উচ্চ রক্তচাপের প্রবণতা কমিয়ে বিভিন্ন হৃদয়ঘটিত সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়৷

শারিরীক ও মানসিক সুস্থতা
: আপনার ভালো থাকার অনেকটাই যুক্ত থাকে গভীর নিঃশ্বাসের উপর ভিত্তি করে৷ এটি আপনার মানসিক অবস্থাকেও স্হিতিশীল রাখে৷
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: উচ্চ রক্তচাপের কারণে বিভিন্ন ধরনের শারিরীক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় প্রত্যেক মানুষকে৷ কিন্তু তারা যদি নিয়মিত গভীর নিঃশ্বাস নেন তবে এই প্রবণতা অনেকটাই কমতে পারে৷ গভীর নিঃশ্বাস শরীরের রক্তচাপের মাত্রাকে ভীষণ ভাবে নিয়ন্ত্রণ করে৷

নার্ভতন্ত্রের উপযোগী: এটি শরীরের প্রত্যেকটি কোষে সঠিক মাত্রায় অক্সিজেন পৌঁছে দেয় এবং এতে গোটা নার্ভতন্ত্র সুস্থ থাকে৷ মানুষের মস্তিষ্কে শরীরের অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গে তুলনায় প্রায় তিনগুন বেশি অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়৷ যদি সঠিক পরিমাণ অক্সিজেন মস্তিষ্কে পৌঁছয় তবে শরীর এমনিতেই সুস্থ থাকে৷

64
আপনি মদ্যপান বা ধূমপান করেন না। এমনকি অন্য কোনও রকম নেশা আপনার নেই। ব্যাস, এক্কেবারে নিশ্চিন্ত… ক্যান্সার আপনার শরীরে থাবা বসাতে কখনোই পারবে না। তবে দিনে এক কি দু’ক্যান ঠাণ্ডা পানীয় আপনার বড় প্রিয়। এতে মোটা একটু হতে পারেন, কিন্তু ক্যান্সার! নৈব নৈব চ! এখানেই আপনি এবং আপনার মতো আরও অনেকেই একটা মস্ত বড় ভুল করে ফেলছেন।

একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, যারা সারা দিনে দুই বা তার বেশি ক্যান সফ্ট ড্রিঙ্ক খেয়ে থাকেন তাদের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। যেকোনো রকম গাঢ় রঙের সফ্ট ড্রিঙ্কে মজুত থাকে ক্যারামেল কালার। এই ক্যারামেল কালার তৈরি করতে প্রয়োজন পড়ে ৪ মিথাইলিমিড্যাজল-এর (৪ এমইআই)। এই উপাদানই মানুষের শরীরে ক্যান্সারের কারণ।

জনস হপকিন্স সেন্টার ফর আ লিভাবেল ফিউচারের এক গবেষক কিভ নাচম্যান জানিয়েছেন, নিয়মিত এই ধরনের পানীয় খেলে ক্যান্সার হওয়ার প্রবণতা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। এই কারণেই প্রশ্ন উঠছে সোডাতে ক্যারামেল কালারিং-এর ব্যবহার নিয়ে। তবে তার মানে এই নয় যে প্রত্যেক গাঢ় রঙের পানীয়তেই এক মাত্রায় ৪ মিথাইলিমিড্যাজল থাকে। বরং বাস্তবে হয় ঠিক এর উল্টো।

এমনকি একই সংস্থার একই পানীয়তে ভিন্ন সময়ে আলাদা মাত্রায় ৪ মিথাইলিমিড্যাজল মজুত থাকতে পারে। ২০১৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি কনজুমার রিপোর্টে প্রকাশিত ১১টি পানীয়র উপর করা সমীক্ষার ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন গবেষকদের এক দল। সমীক্ষাটি প্রকাশিত হয়েছে একটি অনলাইন জার্নাল PLOS One-এ।

পানীয়তে ঠিক কত পরিমাণে ৪ মিথাইলিমিড্যাজল ব্যবহার করা যাবে তা নিয়ে নির্দিষ্ট কোনো নির্দেশ না থাকায়, ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কাছে পিটিশন দায়ের করা হয়েছে, যাতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ৪ মিথাইলিমিড্যাজল ব্যবহারের মাত্রা নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়।

65
সবারই পছন্দের খাবার হল ডিম। সকালের নাস্তায় ডিম ছাড়া যেন নাস্তাই করা হয় না। পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ডিম খেতে ভালবাসেন না এমন মানুষ খুব কমই আছে। ডিম সেদ্ধ, ডিম পোঁচ, অথবা ডিম দিয়ে যে কোন রান্না খুবই জনপ্রিয় বিশ্বজুড়ে।

আপনি হয়তো জানেন যে ডিম আমাদের দেহের জন্য অনেক বেশি উপকারী, কিন্তু কীভাবে আপনার উপকার করে এই ডিম? জেনে নিই উপকারিতা গুলো সম্পর্কে।

মস্তিষ্কের জন্য উপকারিঃ

ডিমে আছে প্রচুর পরিমানে কলিন যা নিউরোট্র্রান্সমিটার হিসেবে কাজ করে আমাদের দেহকে সুস্থ রাখে। ডিম আমাদের মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া ডিমের কুসুমে আছে ফলেট উপাদান যা আমাদের মস্তিষ্কের ভিতরে স্নায়ু কোষের রক্ষণাবেক্ষণ করে।

দেহের হাড় মজবুত করেঃ

ডিমে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ডি যা আমাদের দেহের ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করে থাকে এবং ডিমে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের উপস্থিতি অস্টিওপরোসিস বন্ধ রাখে এবং দেহের হাড় মজবুত হতে সাহায্য করে।

দেহের ওজন নিয়ন্ত্রন করেঃ

আমাদের দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে ডিমের উপকারিতা অনেক। যারা পেশির ওজন বৃদ্ধি করতে চান তাদের জন্য প্রোটিন সমৃদ্ধ ডিম উপযুক্ত। গবেষণায় দেখা গেছে যে ডিম আমাদের দেহে ঘন ঘন ক্ষুধা লাগাকে কমিয়ে দিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।

নখ ও চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করঃ

ডিমে আছে সালফার সমৃদ্ধ অ্যামিনো অ্যাসিড যা আমাদের হাতের নখের স্বাস্থ্যই শুধু উন্নত করেনা আমাদের চুলের স্বাস্থ্য মজবুত করে ও আকর্ষণীয় করে তুলে। ডিমের অন্যান্য খনিজ পদার্থ সেলেনিয়াম, আয়রন ও জিঙ্ক দেহের নখ ও চুলের স্বাস্থ্য রক্ষার্থে সহযোগীতা করে।

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করেঃ

ডিমের অবস্থিত লুটিন ও যেক্সানথিন এই দুটি ক্যারটিনয়েড আমাদের চোখের সুস্থ দৃষ্টি নির্ধারণে সাহায্য করে। ডিমের এই উপাদান গুলো আমাদের চোখের ছানি, মেকুলার পতন ও সূর্যের বেগুনী রশ্মি থেকে আমাদের চোখকে রক্ষা করে।

স্তনের ক্যানসার রোধ করেঃ

গবেষণার পরামর্শ অনুযায়ী বলা হয়েছে যে প্রতি সপ্তাহে ৬ টি করে ডিম খেলে স্তনে ক্যানসার হওয়ার সম্ভবনা ৪০% কমে যায়।

ডিম সহজেই হজম হয়ঃ


ডিম খুব দ্রুত হজম হয়ে যায় আমাদের দেহে। ডিম আপনি যেভাবেই খান না কেন এটি আমাদের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

66
মন ভাল রাখবে যে খাবার

ঋতু বদলের সাথে সাথে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা যায়। শরীর ভালো না লাগলে মনও ভালো থাকে না। তাই, মন যেন ভাল থাকে তার একটা ব্যবস্থা করা উচিৎ, তাই না? কর্মঠ থাকা ও ঠিকমত ঘুমানো সুস্থ থাকার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনার খাদ্য তালিকায় কিছু পরিবর্তন করুন, এতে আপনার শরীরে শক্তি বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার মন ভাল থাকবে। জেনে নিন মন ভাল রাখার খাবার-

১. শতমূলী:
সকল প্রকারের সবুজ শাক খুব সহজেই রোস্ট হিসেবে বিভিন্ন খাবারের সাথে সংযুক্ত করা যায়। সবুজ শাকে রয়েছে ফলিক এসিড, যা বিষণ্ণতা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও শতমূলীতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, যা শরীরের পানি ও খনিজের মাত্রা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। প্রতিদিন এক কাপ পরিমাণ উদ্ভিজ্জ খাওয়া বাঞ্ছনীয়।

২. ওটমিল:
ওটমিলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম, যা উদ্বেগ ও বিষণ্ণতা মুক্ত করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এতে দ্রবণীয় ফাইবার রয়েছে, যা মেজাজ স্থির রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন অন্তত আধা কাপ ওটমিল খাওয়ার অভ্যাস করুন। দেখবেন আপনি সবসময় স্বাচ্ছন্দ্যে থাকার মনোভাব অনুভব করবেন।

৩. বাদাম:
সব থেকে সহজ খাবার হল বাদাম। বাদামেও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। এর ফলে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভাল থাকে ও বিষণ্ণতা মুক্ত করে। যে কোন মিষ্টি জাতীয় খাবার এ বাদাম ব্যাবহার করতে পারেন। এছাড়াও বাদাম শুকনো খাবার হবার কারনে এমনিই খেতে পারেন। প্রতিদিন ২৩টি বাদাম খেলেই দেখতে পাবেন আপনার মেজাজের ইতিবাচক পরিবর্তন হচ্ছে।

৪. ডার্ক চকলেট:
প্রতিদিন ৩.৫ থেকে ৭ আউন্স পরিমাণ চকলেট খাবেন। এতে প্রাকৃতিকভাবেই আপনার উদ্বেগ ও বিষণ্ণতা দূর হবে।

৫. টমেটো:
টমেটোতে রয়েছে “লিকোফেন” নামক এক প্রকার এন্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। শরীরের টিস্যুর ক্ষয় রোধ করতে এটি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এতে ফলিক এসিডের পরিমাণ বেশী যা বিষণ্ণতা দূর করে। আধা কাপ পরিমাণ টমেটো খেলেই প্রতিদিনের চাহিদা সম্পন্ন হয়।

৬. ডিম:
ডিমে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। এর ফলে শরীরের সিরটনিন সিস্টেমের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। সমীক্ষায় দেখা গেছে, স্বাস্থ্যবানদের জন্য প্রতিদিন তিনটির বেশী ডিম খাওয়া ভাল। তবে কোলেস্টেরল এর ভয় থাকলে অবশ্যই আপনার পারিবারিক ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

৭. মধু:
প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হয় মধু। এতে রয়েছে ট্রিপটোফেন ও অ্যামাইনো এসিড, যা ঘুমকে ত্বরান্বিত করে। প্রতিদিন এক চা চামচ মধু খেলেই যথেষ্ট। দই এর সাথে মিশিয়ে খেয়ে নিবেন।–সূত্র: লাইফ হ্যাক।

67
আমাদের আশেপাশে হার্টের রোগীর অভাব নেই। যুগ যুগ ধরেই অনেক মানুষ নিজেদের অনিয়ন্ত্রিত লাইফস্টাইলের কারণে নানা ধরণের রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। তার মধ্যে অতিপরিচিত একটি অসুখ হল হার্টের সমস্যা। এই সমস্যায় ভুক্তভোগী রোগীদের অসুস্থতার সময় কীভাবে সহজেই সুস্থ করে তোলা যায় সেই পরামর্শই দিয়েছেন বিদেশী একজন ডাক্তার।

ডাঃ জন ক্রিসটফার বলেছেন যে, যে কোন মানুষ পারবে একজন হার্টের রোগীকে বাঁচাতে। শুধুমাত্র ছোট্ট একটি কাজে। তা হল-
সবার বাসাতেই তো শুকনো মরিচের গুঁড়ো থাকে। যখনই কোন হার্টের রোগী বুকে ব্যথার সমস্যায় কষ্ট পেতে থাকেন তখনই তাকে একগ্লাস পানির সাথে ১ চিমটি মরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে খাইয়ে দিন। যদি হার্টের রোগী অজ্ঞান হয়ে যান তাহলে তার জিভের নিচে সামান্য মরিচ গুঁড়ো দিয়ে দিন।
এটিই সবচেয়ে সহজ উপায় একজন হার্টের রোগীকে তাৎক্ষণিক ভাবে সুস্থ করে তোলার। দেখবেন খুব তাড়াতাড়ি হার্টের রোগী কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠবেন। ডাঃ আরও বলেন যে এভাবেই যে কোন মানুষ প্রথম ধাপে একজন হার্টের রোগীকে সুস্থ করে তুলতে পারবেন। কিন্তু যদি রোগী যদি বেশি অসুস্থ হয়ে যান তাহলে অবশ্যই ডাক্তার এর কাছে নিতে হবে।

68
বেঁচে থাকার জন্য আমরা খাদ্য খাই।তাছাড়া আমরা মাছে ভাতে বাঙালি ফলে আমরা সুস্থ থাকি। কিন্তু এমন কিছু বদঅভ্যাস রয়েছে যেগুলো আমাদেরকে সুস্থ রাখার পরিবর্তে অসুস্থ করে তোলে।

আর তাই সেসব অভ্যাস পরিত্যাগ করাই ভাল। বাংলাদেশের প্রধান খাদ্য হচ্ছে ভাত। কেউ দুই বেলা আবার কেউবা তিন বেলাও ভাত খায়। ভাত খাবার পর কিছু কিছু কাজ করতে মানা। এ অভ্যাসগুলো শরীরে নানা বিরূপ প্রভাব ফেলে।

১. খাবার খাওয়ার পরপরই অনেকে ফল খায়। এটা একদম ঠিক নয়। কারণ এতে বাড়তে পারে এসিডিটি। খাবার গ্রহণের দু’এক ঘণ্টা আগে বা পরে ফল খাওয়া ভাল।

২. অনেকে দেখা যায় খাবার শেষ করার সঙ্গে সঙ্গেই ধূমপান শুরু করে। এটা খুবই মারাত্মক খারাপ অভ্যাস। চিকিৎসকরা বলেন, অন্য সময় ধূমপান যতটুকু ক্ষতি করে খাবার খাওয়ার পর ধূমপান করলে তা ১০ গুণ বেশি ক্ষতিকর।

৩. খাবার গ্রহণের পর পরই গোসল করবেন না। কারণ খাওয়ার পরপরই গোসল করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন মাত্রা বেড়ে যায়। এর ফলে পাকস্থিলির চারপাশের রক্তের পরিমাণ বেড়ে যায়। যা পরিপাকতন্ত্রকে দুর্বল করতে পারে। ফলে খাবার হজমের স্বাভাবিক সময়কে ধীরগতি করে দেয়।

৪. অনেকে দেখা যায় খাবার গ্রহণের সময় বা পরপরই কোমড়ের বেল্ট কিংবা কাপড় ঢিলা করে দেয়। এটা ঠিক নয়। কারণ কোমরের বেল্ট বা কাপড় ঢিলা করলে খুব সহজেই ইন্টেসটাইন (পাকস্থলি) থেকে রেক্টাম (মলদ্বার) পর্যন্ত খাদ্যনারীর নিম্নাংশ বেকে যেতে পারে বা পেঁচিয়ে যেতে পারে বা ব্লক হয়ে যেতে পারে। এ সমস্যাকে ইন্টেসটাইনাল অবস্ট্রাকশন বলে।

৫. খাবার পরপরই ব্যয়াম করা ঠিক নয়।

৬. ভাত খাওয়ার পরপরই ঘুমিয়ে পড়া খুবই খারাপ অভ্যাস। এর ফলে শরীরে মেদ জমে যায়।

৭. খাবার পরেই অনেকে হাতে চায়ের কাপ নিয়ে বসে যান। চায়ে থাকে প্রচুর পরিমাণ টেনিক এসিড যা খাদ্যের প্রোটিনকে ১০০ গুণ বাড়িয়ে তোলে। এতে খাবার হজম হতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় লাগে। তাই কিছু সময় অপেক্ষা করার পর চা পান করুন।

69
Interesting post..

71
Faculty Sections / Re: Some usefel features of Chrome
« on: March 15, 2015, 11:19:53 AM »
Useful post. Thanks for sharing...

72
Faculty Sections / Re: Healthy drinks!
« on: March 15, 2015, 11:09:06 AM »
Informative post. Thanks.

73
Faculty Sections / Re: Benefits of Aloe Vera
« on: March 15, 2015, 11:06:33 AM »
Informative post.

74
Thanks for sharing....

Pages: 1 ... 3 4 [5] 6 7 ... 16