Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - mostafiz.eee

Pages: 1 2 [3] 4 5 6
31
EEE / সৌর কৌষের ইতিহাস
« on: March 01, 2015, 06:43:04 PM »
যদিও সৌর কোষ আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণার অন্যতম বিষয়, এর ইতিহাস বেশ পুরনো। ১৮৩৯ সালে ফরাসী পদার্থবিজ্ঞানী বেকরেল সর্বপ্রথম আলোক-বিভব ক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করেন। একে ব্যবহার করে ১৮৮৩ সালে সোনার প্রলেপ দেওয়া অর্ধপরিবাহি সেলেনিয়াম থেকে প্রথম সৌর কোষ তৈরি করেন চার্লস ফ্রিটস। এর কর্মক্ষমতা (Efficiency) ছিল মাত্র ১%। প্রথম সেমিকন্ডাকটর-জাংশন সৌর কোষ তৈরি হয় ১৯৪৬ সালে, যার উদ্ভাবক ছিলেন রাসেল ওল । তবে আধুনিক সৌর কোষ প্রযুক্তির জন্ম ১৯৫৬ সালে, আমেরিকার বেল ল্যাবরেটরিতে। ড্যারিল চ্যাপলিন, কেল্ভিন ফুলার ও জেরাল্ড পিইয়ারসন উদ্ভাবিত এই কষের কর্মক্ষমতা ছিল ৬% এর কাছাকাছি । ১৯৫৮ সালে উৎক্ষেপিত ভ্যানগার্ড-১ ছিল প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ যাতে সৌর কোষ ব্যবহৃত হয়।

32
পুরুষ মশারা উদ্ভিদের মধু থেকে খাদ্য সংগ্রহ করে বাঁচে। কিন্তু স্ত্রী মশাদের ডিমের পরিপুষ্টতার জন্যে ও প্রোটিনের গঠনের জন্য রক্তের দরকার। মশকি যখন তার সূচাল শুঁড় (নাসিকা) ত্বকের ওপর অন্তর্নিবিষ্ট করে রক্ত চোষার জন্য তখন এর লালা ত্বকের ভিতর ঢুকে যায়। এই লালায় পরিপাকীয় এনজাইম ও দ্রুত রক্ত প্রবাহিত করার যোগ্য উপাদান উপস্থিত যা কিনা রক্ত জমাট বাধায় বাঁধা দেয়।দেহের কোনো ক্ষত স্থানে রক্ত সহজেই জমাট বেঁধে যায়। তাই মশকিরা আঘাত করার তথা রক্ত বের করার পদ্ধতি না ব্যবহার করে দেহের ভিতর তারা তদের কারসাজি সারে তাদের লালার মাধ্যমে। তাদের লালায় এমন রাসায়নিক বস্তু আছে যার সংস্পর্শে অল্প সময়ের জন্য রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়। এই অল্প সময়ই তদের রক্ত পানের জন্য যথেষ্ট।
লালারসের উপস্থিতির কারণেই আমাদের দেহে অনেকটা অ্যালার্জির বিরুদ্ধ স্বরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে আমাদের আত্নরক্ষার সংবেদনশীল প্রক্রিয়াগুলো। যে কারণে হিস্টামিন ও অ্যান্টিবডি নির্গত হয়, যা মশকির লালার অ্যান্টিজেনের বিরুদ্ধে কাজ করে। আর তারই বহিঃ প্রতিক্রিয়া স্বরূপ অল্প লালারসের কারণেই স্বল্প সময়ের জন্য আক্রান্ত জায়গা ফুলে উঠে ও চুলকানির সৃষ্টি হয়। তবে এই চুলকানির একটি সুবিধাজনক দিক হলো এর কারণে আমরা মশা মারতে উদ্যত হই। যা মশাবাহিত নানা জটিল রোগ সংক্রামণের প্রতিবন্ধকতাস্বরূপ। ফোলা অংশ চুলকানো উচিৎ না, কারণ এতে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হতে পারে। এক্ষেত্রে ক্যালামাইন লোশন কিংবা বেনাড্রিল, ক্লোরিটিন ইত্যাদি কঠিন অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে পারে।

33
ইউপিএস এর পূর্ণ নাম হলো Uninterruptible Power Supply or Uninterruptible Power Source। ইউপিএস (UPS) এমন একটি ইলেক্ট্রিক্যাল ডিভাইস (Electrical Device) যা কিছু সময়ের জন্য বিদ্যুৎ সঞ্চয় করে রাখতে পারে। এবং যেকোন মুহূর্তে কম্পিউটার ও অন্যান্য যন্ত্রপাতিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারে। ইউপিএস (UPS) সাধারণত ইমার্জেন্সী পাওয়ার সিস্টেম (Emergency Power System) অথবা স্ট্যান্ডবাই জেনারেটর (Standby Generator) হতে ভিন্নতর। কেননা ইহা তাৎক্ষনিকভাবে নীরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারে। ইউপিএস (UPS) এর ব্যাটারী বিদ্যুৎ শক্তি সঞ্চয় করে রাখে। ফলে হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেলে সাধারণত এক থেকে দুই মিলিসেকেন্ড (Millisecond) এর মধ্যে ব্যাটারীতে সঞ্চিত বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারে।

34
টাচ স্ক্রিন হলো একটি প্রদর্শন পর্দা|এটি এক ধরণের স্পর্শ পর্দা|এছাড়াও এটি একধরনের ইনপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে |টাচ স্ক্রিন হচ্ছে একটি সংবেদনশীল পর্দা |স্ক্রীনের উপরের অংশ হচ্ছে স্পর্শ সনাক্তকরণ অংশ এবং এটি এলসিডি স্ক্রিন ,ব্যাটারি এবং সার্কিট এর উপরের অংশ |এটি দুটি গ্লাসের সমন্বয় এ গঠিত এবং এই দুটো গ্লাসের মধ্যদিয়ে একগুচ্ছ চিকন তারের সাথে সংযুক্ত থাকে |উপরের যে গ্লাস থাকে সেটি সুরক্ষার জন্য থাকে |তার নিচে লেয়ার এ যে গ্লাস থাকে তার সাথে ঐ তারগুলু সংযুক্ত থাকে |এই দুটো মিলে একটা গ্রিড প্যাটার্ন তৈরী করে|কাচের একদিকের তার  ব্যাটারির পসিটিভ টার্মিনাল পর্যন্ত লাগানো হয় এবং অন্য দিকে নেগেটিভ টার্মিনাল পর্যন্ত লাগানো হয় |  কিন্তু শুধু মাত্র কখনো একজোড়া তার আছে তখন গ্লাসের একটা উপরে থাকে এবং একটা নিচে থাকে |যে কোনো সময় এটি চালু হতে পারে|যেহেতু এটি খুব দ্রুত চালু হয় সেহেতু প্রতি জোড়া তার একইভাবে খুব দ্রুততার সাথে চার্জ হয়ে যায় |ইলেকট্রিক ফিল্ড খুবই ছোট হয় এবং আশে পাশের চার্জের উপর প্রভাব ফেলে|
গ্লাস হচ্ছে এক ধরণের ইনসুলেটর|সকল ইলেক্ট্রন তার পরমানু দ্বারা শক্ত ভাবে আটকানো থাকে |তাই কারেন্ট মুক্ত ভাবে চলাচল করতে পারে না |এই তার গুলোর মাঝে যে ইলেকট্রিক ফিল্ড তৈরী হয় টা ইলেক্ট্রন গুলোকে ধনাত্মক তারের দিকে ঠেলে দেয় |কিন্তু পজিটিভ টার্মিনালের কাছাকাছি যে ইলেক্ট্রন গুলো আছে তা প্রত্যাহার করে এবং নেগেটিভ টার্মিনালের ইলেক্ট্রন আকর্ষণ করে |যেহেতু এটি গ্লাস আর সাহায্য ছাড়া হতে হবে তাই পজিটিভ তারের একটি বিট (কম ইলেক্ট্রন)তাই নেগেটিভ তারে নেগেটিভ ইলেক্ট্রন আরও বেশি পায় এবং এটার কারণে ইলেকট্রিক ফিল্ড আরও বেশি শক্তিশালী হয় |
যখন স্ক্রীনে টাচ করা হয় তখন ঐ আঙ্গুলকে একটি ইলেকট্রিক ফিল্ড এর মধ্যে প্রবেশ করানো হয়|আঙ্গুলের রক্ত এবং কোষ পানি দ্বারা পূর্ণ এবং এর মধ্যে চার্জিত পরমানু দ্রবিভূত থাকে |যেমন ধনাত্মক আয়ন সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম এবং ঋণাতক আয়ন ক্লোরাই|যখন আঙ্গুলকে ইলেকট্রিক ফিল্ড এর মধ্যে প্রবেশ করানো হয় তখন এই ক্ষেত্রটি চার্জগুলো কে প্রস্তুত করতে থাকে এবং পজিটিভ তারের দিকে নেগেটিভ আয়ন গুলো আসে এবং পজিটিভ আয়ন গুলো দুরে চলে যায়|এবং সব অতিরিক্ত চার্জ আঙ্গুলের মধ্যে সংঘটিত হয়|যেহেতু ইলেকট্রিক ফিল্ড খুব শক্তিশালী তাই এটি অনেক চার্জ ব্যাটারি থেকে চুষে নিতে পারে|আঙ্গুলের চার্জ ইলেকট্রিক ফিল্ড এর খুব কাছ দিয়ে যায় সেটা ফোনের দৃষ্টি গোচর হয়|টাচ স্ক্রিন এর চার পাশে যে কালো দাগ থাকে এটা সেন্সর কে ঢেকে রাখে এবং সেই সেন্সর পরিমাপ করে সেই তারের মধ্যে কি পরিমান চার্জ জমা আছে|লুকানো সেন্সর গুলু পরিমাপ করে ঠিক কি পরিমান কারেন্ট প্রবাহিত হয়|গ্রিড লাইনে যত বেশি চার্জ জমা হয় চার্জ তত বেশি সময় ধরে থাকে|

35
মঙ্গল গ্রহের পৃষ্ঠে মানুষ বাঁচতেই পারে. এই গ্রহে তেজস্ক্রিয় বিকীরণের পরিমাণ পৃথিবীর কাছে কক্ষ পথে থাকা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের মতই. এই রকমের একটা মতে বিজ্ঞানীরা পৌঁছতে পেরেছেন ঐতিহাসিক ভাবে প্রথমবার মঙ্গল গ্রহের জমি থেকে পাঠানো বিকীরণ নিয়ে রিপোর্ট পাওয়ার পরে.
মঙ্গল গ্রহের পৃষ্ঠে মানুষ বাঁচতেই পারে. এই গ্রহে তেজস্ক্রিয় বিকীরণের পরিমাণ পৃথিবীর কাছে কক্ষ পথে থাকা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের মতই. এই রকমের একটা মতে বিজ্ঞানীরা পৌঁছতে পেরেছেন ঐতিহাসিক ভাবে প্রথমবার মঙ্গল গ্রহের জমি থেকে পাঠানো বিকীরণ নিয়ে রিপোর্ট পাওয়ার পরে. তা স্বত্ত্বেও বিশেষজ্ঞরা ভবিষ্যতে মঙ্গল গ্রহে মানুষের যাত্রার বিষয়ে প্রস্তুতির ক্ষেত্রে তেজস্ক্রিয় বিকীরণের থেকে রক্ষা পাওয়ার উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া নিয়ে এখনই কোনও পরিবর্তনের কথা ভাবছেন না.
মঙ্গল গ্রহে পাইলট সমেত মহাকাশযান পাঠানোর বিষয়ে তেজস্ক্রিয় বিকীরণই প্রধান বাধা হয়ে রয়েছে. প্রযুক্তিগত ভাবে তা সম্ভব ছিল সেই সত্তরের দশকের শুরু থেকেই. তেজস্ক্রিয় বিকীরণ থেকে বাঁচানোর জন্য কোনও হাল্কা প্রতিরোধক আবরণ এখনও সৃষ্টি করা সম্ভব হয় নি আর মহাকাশে সীসার পাত নিয়ে উড়ান সম্ভবও নয়. এখন হিসাব করে দেখা হয়েছে যে, সেই তিন বছর সময়, যা ধরে সেখানে অভিযান করা যেতে পারে, তাতে অভিযাত্রী দলের প্রত্যেক চতুর্থ সদস্যই এমন পরিমানে তেজস্ক্রিয় বিকীরণের শিকার হতে পারে, যার ফলে কর্কট রোগ থেকে মৃত্যু অনিবার্য. এই তিন বছর সময়ের মধ্যে হিসাব করা হয়েছে, সেই বাড়তি সময়কেও, যা প্রয়োজন হবে, পৃথিবীতে ফিরে আসার জন্য উপযুক্ত মুহূর্তের অপেক্ষায়. তা হতে পারে এক বছরেরও বেশী সময়. আর যদি এই সময়ে অভিযাত্রীদের উপরে তেজস্ক্রিয় বিকীরণ প্রভাব না ফেলে, তবে প্রয়োজন পড়বে নতুন করে হিসাব করার, এই কথা উল্লেখ করে মস্কোর রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিদ্যা বিশেষজ্ঞা এলেনা ভরোবিয়েভাবলেছেন
“প্রতিটি নতুন তথ্যই আমাদের ধারণাকে শুদ্ধ করে দেয়. এই ধরনের শুদ্ধ করার ফলে এমন হবে যে, মহাকাশচারীদের রক্ষার জন্য ব্যবস্থারও সেই সঙ্গে বদল হবে. কিন্তু আমি মনে করি যে, সব মিলিয়ে এটা আপাততঃ সেই ধারণাকে কোন ভাবে আমূল পরিবর্তন করে দিতে পারে না, যা আমাদের রয়েছে মঙ্গল গ্রহে মহাকাশচারী প্রেরণ নিয়ে”.
অভিযানের সময়ে বিপজ্জনক রকমের তারা মণ্ডলের বিকীরণ থেকে রেহাই পাওয়ার কোনও উপায় নেই. তার ওপরে মঙ্গল গ্রহের কোনও চৌম্বক ক্ষেত্র নেই, যা সূর্যের বাড়তি বিকীরণ থেকে রক্ষা করতে পারত, যেমন হয়ে থাকে আমাদের বিশ্বে. তাই এই কথা উল্লেখ করে রুশ বিজ্ঞান একাডেমীর চিকিত্সা ও জীববিদ্যা সমস্যা গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিভাগীয় প্রধান ভ্লাদিস্লাভ পেত্রভ বলেছেন:
“মঙ্গল গ্রহের বায়ু মণ্ডলের প্রস্থ – বিভিন্ন রকমের মহাকাশের বিকীরণ থেকে রক্ষা পাওয়ার উপযুক্ত প্রতিরক্ষা দিতেই পারে. কিন্তু সূর্য পৃষ্ঠে শক্তিশালী বিস্ফোরণের ফলে এই বিকীরণের পরিমান অনেক বেশীই হতে পারে আর তা অসুবিধার কারণও হতে পারে. মঙ্গল গ্রহে অভিযানের ক্ষেত্রে অসুবিধা একেবারেই অন্য চরিত্রের হতে পারে পৃথিবীর কাছের কক্ষপথে উড়ানের সময়ে যা হয়ে থাকে, তার চেয়ে. তাদের মধ্যে একটি হল – তেজস্ক্রিয় বিকীরণের কারণে কাজ করার ক্ষমতা হারানো... ভগবান করুন এই রকমের ঘটনা যেন মঙ্গল গ্রহ অভিযানের সময়ে না হয়”.
মঙ্গল গ্রহে জীবনের চিহ্ন খুঁজে পাওয়া নিয়ে যা বলা যেতে পারে, তা হল কিউরিওসিটি থেকে পাঠানো নতুন তথ্য সেই বিষয়ে কোন প্রভাব ফেলতে পারবে না. তেজস্ক্রিয় বিকীরণ একেবারেই জীবন্ত কোষের জন্য সবচেয়ে বড় মৃত্যুর কারণ নয়. পৃথিবীতেই একেক সময়ে পারমানবিক রিয়্যাক্টরের প্রথম আস্তরণেই জীবন্ত ব্যাকটেরিয়া কলোনি দেখতে পাওয়া যা, যেখানে তেজস্ক্রিয় বিকীরণ খুবই ভয়ঙ্কর মাত্রায় হয়ে থাকে. আর মঙ্গলের পরিস্থিতিকে বৈজ্ঞানিকরা মোটেও জীবনের পক্ষে সবচেয়ে অনুপযুক্ত বলে ভাবেন না. কিন্তু সেই জিনিষ খুঁজে পাওয়া, যা দিয়ে জৈব চক্র গঠিত হয়ে থাকে, তা এখনও সম্ভব হয় নি. যদি জীবনের কোনও অস্তিত্বই খুঁজে না পাওয়া যায়, তবে তার বিকাশের সম্বন্ধে ধারণাকেও আবার করে যাচাই করে দেখার কোনও কারণ নেই. এখনও প্রধান প্রশ্নের বিষয়েই কোনো স্পষ্ট তথ্য নেই, কেন মঙ্গল গ্রহে প্রায় সমস্ত বায়ুমণ্ডল ও জল বিলুপ্ত হয়েছে, আর উষ্ণ আর্দ্র জলবায়ু পরিবর্তিত হয়েছে ঠাণ্ডা ও শুকনো আবহাওয়াতে।

36
লজ্জাবতীর ছোট ছোট পত্রগুলো আলো পেলে খুলে যায়, অন্ধকারে বন্ধ হয়। কিন্তু হঠাৎ ছুঁলে পাতা নুয়ে পড়ে এবং ছোট পত্রগুলোও বন্ধ হয়ে যায়। এর কারন হচ্ছে লজ্জাবতী পাতার গোঁড়া একটু ফোলা থাকে, এর ভিতর বড় বড় অনেক কোষ আছে। ওইসব কোষ যখন পানি ভর্তি হয়ে ফুলে ওঠে তখন লজ্জাবতী পাতার ডাঁটাটি সোজা হয়। কিন্তু হঠাৎ পাতা ছুঁলে ওই ফোলা কোষ গুলো থেকে পানি বাইরে বেরিয়ে পিছন দিককার কোষে চলে যায়, ফলে কোষ গুলো চুপসে পড়ে। চুপসানো কোষে পানির চাপ কম থাকে। তাই লজ্জাবতী ডাঁটাটিও আর সোজা থাকতে পারে না, নিচের দিকে নুয়ে পড়ে। যে পাতাটিকে ছোঁয়া হয় এ প্রক্রিয়াটি শুধু যে তার মধ্যেই ঘটে তা নয়। আস্তে আস্তে তা উপর-নিচে সব পাতায়ই ছড়িয়ে যায় এবং এভাবে সব পাতা নুয়ে পড়ে। পরবর্তীতে বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখেছেন, লজ্জাবতীর পাতা স্পর্শ করার সঙ্গে সঙ্গে একটা তড়িৎ প্রবাহ গাছের সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। ‘অ্যাসিটাইল কোলিন’ জাতীয় এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থের মাধ্যমে এই তড়িৎ প্রবাহিত হয়। এই তড়িৎ খুব দ্রুত এক কোষ থেকে আরেক কোষে যেতে পারে।
লজ্জাবতী গাছগুলো কেন এরকম আচরণ করে থাকে তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা বিস্তর গবেষণা  করেছেন। তাদের মতে, লজ্জাবতী গাছের পাতার গোঁড়াটা একটু ফোলা থাকে। এই ফোলা অংশের ভিতর থাকে বড় বড় কোষ। এসব কোষ যখন পানি ভর্তি থাকে তখন গাছের পাতার বোটা ফুলে ওঠে এবং ডাঁটা সোজা হয়। কিন্তু লজ্জাবতী গাছে কেউ হাত দিয়ে স্পর্শ করলেই তার সাড়া গায়ে একটা বিদ্যুৎ প্রবাহের সৃষ্টি হয়। এদের শরীরে এ্যাসিটাইলিন নামে এক প্রকারের রাসায়নিক পদার্থ আছে। এই এ্যাসিটাইলিন কোলিন পদার্থের মাধ্যমেই এই বিদ্যূৎ প্রবাহ ছড়িয়ে পড়ে ওদের সাড়া অঙ্গে। তখন এই রাসায়নিক পদার্থই দ্রুত এক কোষ থেকে আরেক কোষে ছুটতে থাকে। এ ফলে লজ্জাবতী গাছের কোষ থেকে খনিজ লবন বেরিয়ে আসে। খনিজ লবন বের হয়ে আসার সঙ্গে কোষে যে পানি জমা ছিল তাও বেরিয়ে আসে। পানি বের হয়ে যাওয়ার ফলে কোষগুলো চুপসে যায় । ফলে তাদের শক্তি ও চাপ কমে যায়। তখন গাছের পাতা গুলোও শক্তি হারিয়ে ফেলে এবং দুর্বল হয়ে নুয়ে পড়ে। এই অবস্থা কিছুক্ষন থাকে। আবার বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ হয়ে গেলে ধীরে ধীরে কোষে পানি জমতে থাকে, গাছটি ও তখন পুনরায় সোজা হয়ে উঠে।

37
EEE / Twisted pair cable
« on: March 01, 2015, 02:51:53 PM »
Twisted pair cabling is a type of wiring in which two conductors of a single circuit are twisted together.
The twisting is made in the form of Helical like DNA model.
For the purposes of canceling out electromagnetic interference (EMI) from external sources.
Twisted pair cables were invented by “Alexander Graham Bell” in 1881.
Twisted pair cables can run to several kilometers with amplifications.
But for longer distance repeaters are needed due to which it remains for years.
It can be used for both Analog and Digital signal.
The Bandwidth required, depends on the thickness of wire and distance travelled.

38
EEE / Unshielded Twisted Pair (UTP) Cable
« on: March 01, 2015, 02:42:54 PM »
Unshielded Twisted Pair (UTP) is the most common type of twisted pair cable used in telecommunication networks.
The UTP consists of two copper conductors, each having their own insulating material (e.g. plastic), intertwined with each other to cancel induced current.
The reason for placing twist in the pair of wires is to minimize the vulnerability of the twisted pair cable to external electrical noise.
Its frequency range is suitable for data transmission as well as voice transmission (100 Hz-5 MHz).

39
EEE / Invention of the Electric Battery
« on: March 01, 2015, 02:27:55 PM »
Galvani was a professor of anatomy. In the late 1780s he noticed that a spark of static electricity carried by a metal scalpel touching the nerves of a dead frog while the legs lay on metal caused the legs to move.
This was an amazing discovery: animal movement was based on electricity in some way.
In 1817, this led to Mary Shelley writing Frankenstein. In this novel, a creature made from a monstrous mixture of body parts from dead people is brought to life by Doctor Frankenstein using electricity from a lightning storm.
In 1791, Galvani announced his discovery of animal electricity. He believed that animals generated electricity in their bodies and that a fluid within animals’ nerves carried electricity to muscles, causing movement. He believed that electricity from an outside source released a flow of electrical fluid from the nerves, causing the muscles to jump.
He also believed that animals such as electric eels could build up extra amounts of this fluid and use it to deliver electric shocks.
Galvani concluded that animal electricity was similar to static electricity, but it was different and was a unique property of living things.

40
EEE / Olympic class ocean liners
« on: March 01, 2015, 01:44:55 PM »
Titanic was a British passenger liner that sank in the North Atlantic Ocean in the early morning of 15 April 1912 after colliding with an iceberg during her maiden voyage from Southampton, UK to New York City, US. The sinking of Titanic caused the deaths of more than 1,500 people in one of the deadliest peacetime maritime disasters in modern history. The RMS Titanic, the largest ship afloat at the time it entered service, was the second of three Olympic class ocean liners operated by the White Star Line, and was built by the Harland and Wolff shipyard in Belfast with Thomas Andrews as her naval architect. Andrews was among those lost in the sinking. On her maiden voyage, she carried 2,224 passengers and crew.

41
EEE / The Making of Titanic
« on: March 01, 2015, 01:43:15 PM »
Titanic was the product of intense competition among rival shipping lines in the first half of the 20th century. In particular The Royal Mail Steamer the White Star Line found itself in a battle for steamship primacy with Cunard, a venerable British firm with two standout ships that ranked among the most sophisticated and luxurious of their time. Cunard’s Mauretania began service in 1907 and immediately set a speed record for the fastest transatlantic crossing that it held for 22 years. Cunard’s other masterpiece, Lusitania, launched the same year and was lauded for its spectacular interiors. It met its tragic end–and entered the annals of world history–on May 7, 1915, when a torpedo fired by a German U-boat sunk the ship, killing nearly 1,200 of the 1,959 people on board and precipitating the United States’ entry into World War I.

42
EEE / Packet switching
« on: March 01, 2015, 01:41:26 PM »
Packet switching is designed to deal with the problem of transporting bursty data traffic efficiently.In Packet switched network ,the data stream is broken up into small packet of data.To facilitate this switching, a packet header is added to the payload in each packet.

43
EEE / Circuit Switched Network
« on: March 01, 2015, 01:40:20 PM »
A Circuit Switched Network provides circuit-connections to its customers.In circuit switching a guaranteed amount of bandwidth is allocated to each connection and is available to the connection all the time. Once the connection is set up. The most common example is the public switched telephone network, a fixed amount of bandwidth once the connection is established.The problem with circuit switching is that it is not efficient at handling bursty data traffic.

44
EEE / Fluoroscopy
« on: March 01, 2015, 01:35:02 PM »
Edison is credited with designing and producing the first commercially available fluoroscope, a machine that uses X-rays to take radiographs. Until Edison discovered that calcium tungstane fluoroscopy screens produced brighter images than the barium platino cyanide screens originally used by Wilhelm Roentgen, the technology was capable of producing only very faint images.
The fundamental design of Edison's fluoroscope is still in use today, although Edison himself abandoned the project after nearly losing his own eyesight and seriously injuring his assistant, Clarence Dally. Dally had made himself an enthusiastic human guinea pig for the fluoroscopy project and in the process been exposed to a poisonous dose of radiation. He later died of injuries related to the exposure. In 1903, a shaken Edison said "Don't talk to me about X-rays, I am afraid of them."

45
EEE / History of Electric power distribution
« on: March 01, 2015, 01:34:25 PM »
After devising a commercially viable electric light bulb on October 21, 1879, Edison patented a system for electricity distribution in 1880, which was essential to capitalize on the invention of the electric lamp. On December 17, 1880, Edison founded the Edison Illuminating Company. The company established the first investor-owned electric utility in 1882 on Pearl Street Station, New York City. It was on September 4, 1882, that Edison switched on his Pearl Street generating station's electrical power distribution system, which provided 110 volts direct current (DC) to 59 customers in lower Manhattan.

Pages: 1 2 [3] 4 5 6