Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - mostafiz.eee

Pages: 1 ... 4 5 [6]
76
EEE / গরিলা গ্লাস
« on: January 05, 2015, 05:28:16 PM »
গরিলা গ্লাস হলো অ্যালকালি-অ্যালোমিনোসিলিকেট যৌগের তৈরি এক ধরনের মজবুত ও শক্তিশালী ডিসপ্লে। বর্তমানে মটোরোলা, স্যামসাং এবং নকিয়ার মতো বিখ্যাত নির্মাতাপ্রতিষ্ঠানগুলো তাদের স্মার্টফোনে পর্দাটি ব্যবহার করছে। এই গ্লাস তৈরির উপাদানগুলো প্রক্রিয়াজাত করে পুনরায় ব্যবহার করা যায়।
বাংলাদেশে গরিলা গ্লাস ব্যবহার করা সেটগুলো হচ্ছে 'ওয়ালটন এইচ২', 'ওয়ালটন প্রিমো এক্স১', 'ওয়ালটন প্রিমো এক্স১ ২', 'ওয়ালটন আর২' এবং 'সিম্ফনির এক্সপ্লোরার জেও২' প্রভৃতি।
সুবিধা : এটি স্মার্টফোনের পর্দাকে আঁচড় ও দাগ থেকে সুরক্ষা দেয়। গরিলা গ্লাস ৩-এ ব্যবহার করা হয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়া। ফলে মোবাইলে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম জীবাণুর জন্ম হবে।
অসুবিধা : এই ডিসপ্লে অপেক্ষাকৃত দামি।


77
EEE / ঠগি
« on: September 17, 2014, 08:24:40 PM »
ঠগি- ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাস প্রসিদ্ধ গোপন কালট সংগঠন। ১৩ থেকে ১৯ শতকে বাংলাসহ উত্তর ভারতে ছিল তাদের ত্রাসের রাজত্ব। কিছু হিসেব অনুযায়ী ১৭৪০ সাল থেকে ১৮৪০ সাল পর্যন্ত ঠগিরা ১ মিলিয়ন এর বেশি মানুষ হত্যা করেছিল।

ঠগিরা সাধারণত দলগতভাবে ব্যবসায়ী, তীর্থযাত্রী কিংবা সৈন্যের ছদ্মবেশে ভ্রমণ করত এবং পথিমধ্যে অন্য যাত্রীদের সাথে ভাল ব্যবহার করত ও তাদের সাথে মিশে যেত। তারপর হঠাৎ করেই কোন যাত্রাবিরতীতে ভ্রমনকারীদেরকে আক্রমণ করত তাদের সর্বস্ব লুটে নেয়ার জন্য।

ঠগিরা হত্যাকান্ডের জন্য একটি হলুদ রংএর রুমাল ব্যাবহার করত যার র্দৈঘ্য ছিল মাত্র ৩০ ইঞি। রুমালটি ভাজ করে তার দুই মাথায় দুটি রুপার মুদ্রা দিযে বেধে দিত। একজনকে হত্যার জন্য তিনজন ঠগি এনগেজ থাকতো - একজন মাথা ঠেসে ধরত, একজন রুমালটি হত্যার শিকার ব্যাক্তির গলায় পেচিয়ে ধরত ও অরেকজন পা ধরে থাকত যেন নড়াচড়া করতে না পারে।

মৃতদেহ গুলোকে তারা উৎসর্গ করত হিন্দু দেবী কালীর নামে; যদিও তাদের অধিকাংশই ছিল মুসলমান।

ঠগিরা সাধারনত বংশপরম্পরায় এই হত্যাকান্ড ঘটাত। একজন ঠগি বালক ১৮ বছর হলে হত্যার অনুমতি পেত। তারা সাধারনত বছরের এক সময় ঘর সংসার করত এবং শরৎকালে দলগত ভাবে যাত্রা করত মানুষ শিকারের উদ্দেশ্যে।

১৮১২ সালে ব্রিটিশ সরকার ঠগিদের কথা প্রথম জানতে পারে। ঠগিদের প্রধান তীর্থক্ষেত্র ছিল পশ্চিমবাংলার ’কালিঘাট’ ও বিন্ধ্যাচলের ’ভবানী মন্দির’।

সাধারনত ভিক্ষুক, সংগীতজ্ঞ, নৃত্যশিল্পী, ঝাড়ুদার, তেল বিক্রেতা, কাঠমিস্ত্রি, কামার, বিকলাঙ্গ, কুষ্ঠরোগী, গঙ্গাজলবাহক ও নারীদের তারা হত্যা করত না। এখনো ভারতের রাজস্থানে ঠগিদের বংশধরদের দেখা যায়।

ধারণা করা হয় ইংলিশ thug ওয়ার্ডটা এসেছে বাংলা ঠগি থেকে।

Gunga Din (1939) and The Deceivers (1988) ঠগিদের উপর নির্মিত ছবি।

78
Departments / The first in Nobel Prize
« on: August 25, 2014, 05:11:25 PM »
1. The first Nobel Prize in Physics was awarded to : Wilhelm Conrad Rontgen of Germany, for his discovery of X-Rays, in the year 1901.

2. The first Nobel Prize in Chemistry was awarded to: Jacobus Henricus van 't Hoff of Netherlands, for his discovery of the laws of chemical dynamics and osmotic pressure in solutions, in the year 1901.

3. The first Nobel Prize in Physiology or Medicine was awarded to: Emil Adolf von Behring of Germany, for his work on serum therapy and development of vaccine against diphtheria, in the year 1901.

4. The first Nobel Prize in Literature was awarded to: Sully Prudhomme of France, for his excellent work in poetry, in the year 1901.

5. The first Nobel Prize in Peace was jointly awarded to: Henry Dunant of Switzerland and Frederic Passy of France, in the year 1901.

6. The first Nobel Prize in Economics was jointly awarded to: Ragner Frisch of Norway and Jan Tinbergen of Netherlands, for having developed and applied dynamic models for the analysis of economic processes, in the year 1969.

79
Faculty Forum / সাপের বিষ
« on: March 31, 2014, 01:51:34 PM »
পৃথিবীর সবচেয়ে বিষধর সাপের কামড়ে হাতি মারা যায়, কিন্তু একটা প্রাণী মরেনা।

প্রাণীটির নাম ঘোড়া। সাপের কামড়ে কোন দিন ঘোড়া মরেনা। তিনদিন অসুস্থ থাকে। তারপর সুস্থ হয়ে যায়। আর এই ঘোড়া থেকে আসে দুনিয়ার সব সাপের বিষের প্রতিষেধক anti venom।

কোন একটি সাপ, ধরেন কিংকোবরা’র anti venom তৈরি করতে হলে যা করা লাগে তা হল,ওই সাপের বিষ ঘোড়ার শরীরে ঢুকিয়ে দিতে হয়। এক গাঁদি পরিমাণ ঢুকালেও সমস্যা নেই। ঘোড়ার কিছু হবেনা। কিছু হবেনা বলতে, ঘোড়া মরবেনা।

ঘোড়া তিন দিন অসুস্থ থাকবে। এরপর সুস্থ হয়ে যাবে।এই তিন দিনে ঘোড়ার রক্তে ওই সাপের বিষের anti venom তৈরি হয়ে গেছে।

এবার ঘোড়ার শরীর থেকে কিছু পরিমাণ রক্ত নিয়ে তার লাল অংশ আলাদা করা হয়। সাদা অংশ অর্থাৎ ম্যাট্রিক্স থেকে অ্যান্টিভেনাম আলাদা করা হয়। এরপর তা প্রক্রিয়াজাত করে বাজারে পাঠানো হয়।মানুষ’কে সাপে কামড়া’লে ডাইরেক্ট ইনজেকশন দিয়ে পুশ করা হয়।

খোদ ইন্ডিয়াতে প্রচুর অ্যান্টিভেনাম প্রস্তুতকারক কোম্পানি আছে। পালের পর পাল ঘোড়া তাদের মূল সম্বল। ঘোড়া না থাকলে সাপের কামড় খেয়ে মানুষের আর বাঁচা লাগত না।এক ছোবলে পরপারে।

(সংগ্রহীত)

Pages: 1 ... 4 5 [6]