Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Smahmud

Pages: [1] 2 3 4
1
গ্ল্যামার জগতের বদৌলতে তরুণদের ফ্যাশনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে কন্ট্যাক্ট লেন্স। শূন্য পাওয়ারের নানা রংয়ের এ লেন্সগুলো খুব সহজেই চেহারায় পরিবর্তন আনে। তাই মডেল, রক বা ফিল্মস্টারদের অনুকরণে পোশাক ও মেকাপের সঙ্গে মানিয়ে লেন্স পরে উঠতি বয়সী ছেলেমেয়েরা। কিন্তু চিকিৎসকদের পরামর্শ ছাড়া লেন্স ব্যবহারে সাবধান হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। লেন্স থেকে জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে চোখের বিভিন্ন রোগ হতে পারে। এমনকি জীবাণুর আক্রমণে কর্নিয়ায় ক্ষতের সৃষ্টি হয়ে একেবারে অন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে বলে জানান তারা। চিকিৎসকদের পরামর্শ ছাড়া লেন্স ব্যবহার ও বিক্রি নিষিদ্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। লেন্স বিক্রির ক্ষেত্রে বিক্রেতাদের আইন মানার আহ্বান জানান তারা। ইতোমধ্যে আমেরিকার বিভিন্ন অঞ্চলে নিয়মটি কড়াকড়িভাবে মেনে চলা হচ্ছে বলে জানালেন বিভিন্ন অপটিক্যাল কাউন্সিলের সদস্যরা।

2
Science Discussion Forum / পত্র বোমা রহস্য!
« on: June 25, 2012, 11:32:34 AM »
প্রযুক্তির উৎকর্ষতার যুগে সৃষ্টিশীল জিনিসপত্রের পাশাপাশি অস্ত্রের ক্ষেত্রেও আধুনিকায়ন ঘটেছে। এরকমই একটি সংযোজন_ 'লেটার বোম' বা পত্রবোমা। একজন মানুষ আরেকজনকে হত্যা করার জন্য চিঠির মাধ্যমে যে বোমা পাঠায়, তাকেই বলা হয় পত্রবোমা। তবে পত্রবোমা কিন্তু এত ছোট জিনিস নয়। পত্রবোমার আকার খানিকটা বড়। আমরা যেমন কোনো জিনিস পার্সেল আকারে পাঠাই, পত্রবোমাও ঠিক তাই। সেটি পার্সেল আকারেই আসে প্রাণ কেড়ে নিতে। আর এই পার্সেল তৈরি করা হয় বিশেষ কায়দায়। পার্সেল না খোলা পর্যন্ত এই বোমা বিস্ফোরিত হয় না। যে এটি খুলতে যাবে সে-ই মারা পড়বে, মারা পড়বে তার আশপাশের মানুষ অথবা আহত হবে মারাত্দকভাবে। আমাদের দেশে লেটার বোমের আক্রমণ বিরল হলেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মাঝেমধ্যেই লেটার বোম বিস্ফোরণে মারা যায় মানুষ। এ ধরনের বোমার ইতিহাস খুব প্রাচীন নয়। প্রথম পত্রবোমার ঘটনা ঘটে ১৮ শতকে। ড্যানিশ ঐতিহাসিক বোল উইলিয়াম লাঙ্ডরফ ১৯ জানুয়ারি ১৭৬৪ সালে তার ডায়েরিতে উল্লেখ করে গেছেন সে ঘটনা। ১৯০৪ সালের ২০ আগস্ট মার্টিন কেনবার্গ নামে এক সুইডিশ স্টকহোমের কার্ল ফ্রেডরিক লুনডিনকে উদ্দেশ করে একটি পত্রবোমা পাঠায়। বোমাটি তৈরি করা হয়েছিল বুলেট এবং বিস্ফোরক পদার্থ দিয়ে। তবে সে বোমায় কেউ নিহত হয়েছিল কিনা কিংবা মার্টিন পুলিশের হাতে ধরা পড়েছিল কিনা সে তথ্য জানা যায়নি। এর পরের পত্রবোমার ঘটনাগুলো ঘটে ১৯৭০ থেকে ৯০ দশকের মধ্যে। থিয়োডোর নামে এক পত্রবোমারু ওই সময় সিরিজ পত্রবোমার মাধ্যমে হত্যা করে তিনজনকে। আহত হয় ২৩ জন। সিরিজ পত্রবোমার এ ঘটনাটি ঘটেছিল আমেরিকায়। নব্বইয়ের দশকে অস্ট্রেলিয়ায়ও ঘটেছিল পত্রবোমার ঘটনা। ব্রিটিশ গায়ক জরককে হত্যা করার জন্য রিকার্ডো লোপেজ নামে তার এক ভক্ত পাঠিয়েছিল পত্রবোমা। কিন্তু জরকের সৌভাগ্য, তা তার কাছে পেঁৗছার আগেই লন্ডন পুলিশের হাতে চলে যায়। সাধারণ পত্রবোমার বাইরে আরেক ধরনের পত্রবোমা আছে, যার আকার ছোট। বিস্ফোরিত হয় না কিন্তু সৃষ্টি করতে পারে মহামারী। এটি জীবাণু বোমা। ছোট্ট খামে করেও মারাত্দক রোগের কয়েক মিলিয়ন জীবাণু ছড়িয়ে দেওয়া যায়। পৃথিবীর সব ধরনের মারণাস্ত্রের সরকারি সনদ থাকলেও পত্রবোমার কোনো সরকারি সনদ নেই, নথিবদ্ধ নেই এর আবিষ্কারকের নামও। কারণ এটি শুধু ব্যক্তি আক্রমণের ক্ষেত্রেই ব্যবহারযোগ্য। আর এর নেপথ্য ঘাতককে চিহ্নিত করা খুবই কঠিন।

3
Science Discussion Forum / Re: Facts about Newton
« on: June 25, 2012, 11:29:25 AM »
Nice post! Thanks.

4
Science Discussion Forum / Interesting news.
« on: June 25, 2012, 11:28:09 AM »
হিটলারের হিটলিস্ট

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সংঘটিত হিটলারের অনেক কুকীর্তির একটি ইহুদি হত্যাযজ্ঞ। তার শ্যেনদৃষ্টি থেকে রেহাই পাননি আলবার্ট আইনস্টাইনের মতো অনেক বিখ্যাত ইহুদিও। হিটলারের নিধন তালিকা বা হিটলিস্টে ছিল বরেণ্য চলচ্চিত্রকার চার্লি চ্যাপলিনের নামও। এ রকম হিটলিস্টের একটি বই নিলামে উঠছে খুব শীঘ্রই।

ত্রিশের দশকে বার্লিনে জুদেন সেহেন ডিশ আন (দি জ্যুস আর ওয়াচিং ইউ) নামে একটি বই প্রকাশিত হয়। ৯৫ পৃষ্ঠার বইয়ে ব্যাংকার, অর্থনীতিবিদ, সাংবাদিকসহ ইহুদিদের একটি দীর্ঘ তালিকা ছিল।



চকোলেট খেয়ে...

মালয়েশিয়ার গহিন জঙ্গলে হারিয়ে যাওয়া এক তরুণী শুধু চকোলেট খেয়ে ১৮ দিন বেঁচেছিলেন। ক্যাম্পিং করতে গিয়ে মেয়েটি হারিয়ে যায়। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া নূর মাইসারা সামেউন নামে ২১ বছর বয়সী মেয়েটি দুর্ঘটনাবশত তার দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিলেন। দলটি মালয়েশিয়ার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উঁচু এলাকায় ক্যাম্পিং করতে গিয়েছিল। উঁচু ওই জায়গা থেকে নদীতে পড়ে গিয়ে মেয়েটি মারাত্দক আহত হয়। একটু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে তার পাঁচদিন লেগে যায়। সৌভাগ্যবশত ওই অঞ্চলে দুই রুশ পর্যটক বেড়াতে এলে তাদের লক্ষ্য করে সে সাহায্যের জন্য চিৎকার দেয়। তারা এসে তাকে উদ্ধার করে।



১৫২৪ পাউন্ড ওজনের কুমড়া

আমেরিকার অরিগনের হাপ মুন বে-তে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ৩৪তম কুমড়া প্রতিযোগিতা। এ প্রতিযোগিতায় ১৫২৪ পাউন্ড ওজনের কুমড়া নিয়ে জয়ী হলেন প্লেজেন্ট হিলের এক অখ্যাত কৃষক থার্ডস্টার। এর আগে এ প্রতিযোগিতায় সর্বোচ্চ ৩০০ পাউন্ড ওজনের কুমড়া উঠেছিল। থার্ডস্টার দু'বছর ধরে কুমড়ার চাষ করছেন।



কঙ্কালের হাতে খুন

মানুষের হাতে মানুষ খুন হতে পারে। কিন্তু কঙ্কালের হাতে জীবন্ত মানুষ খুন হয়েছে এমন ঘটনা কেউ কখনো শোনেনি। সত্যি সত্যিই পর্তুগালে এরকম একটি ঘটনা ঘটেছিল। পর্তুগালের বিখ্যাত চিত্রশিল্পী পিটার পেউ মেটেইন নিহত হয়েছিলেন কঙ্কালের হাতে ১৯৬২ সালে। শিল্পীর ঘরে একটি নরকঙ্কাল ছিল। তিনি সে ঘরে বসেই ছবি অাঁকতেন। একদিন রাতে তিনি সবিস্ময়ে দেখলেন হাত দু'য়েক দূরে ঝোলানো কঙ্কালটি হঠাৎ ভীষণ শব্দে নড়ে উঠল। তারপর রশির বাঁধন ছিঁড়ে এসে হিংস্রভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ল তার ওপর। এতেই তিনি ভীষণ ভয় পেয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়েন এবং হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান। তবে আসল ঘটনাটি একটু অন্যরকম। সে সময় প্রচণ্ড ভূমিকম্প শুরু হয়। ঘর দুলতে শুরু করে আর তাতেই কঙ্কালটি দুলে উঠে এবং অনেক দিনের পুরনো রশি ছিঁড়ে ওটা হুমড়ি খেয়ে শিল্পীর গায়ের ওপর পড়ে। এতে শিল্পী ভেবেছিলেন কঙ্কালটি হয়তো তাকে খুন করতে তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। এতেই হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তিনি মারা যান।

5
মুদ্রা বা টাকা-পয়সা ছাড়া বর্তমান সময়ে এক পা-ও চলা যায় না। জন্মের সময় টাকার দরকার। বেঁচে থাকার জন্য টাকার দরকার। এমনকি মারা যাওয়ার পরও মৃতদেহের সৎকার করার জন্য চাই টাকা। এক কথায় বলতে গেলে টাকা ছাড়া জগৎ সংসারের সবকিছুই ফাঁকা। টাকার দরকার নেই এমন একজন মানুষও হয়তো খুঁজে পাওয়া ভার। অনেকেই হয়তো আশ্চর্য হবেন মানব সভ্যতার প্রথমদিকেও মুদ্রা বা টাকা-পয়সার কোনো বালাই ছিল না। ছিল না কোনো চিন্তা-ভাবনা। প্রশ্ন উঠতে পারে যে, মুদ্রা বা টাকা-পয়সা ছাড়া একদম চলা যায় না, আগেকার মানুষ তাহলে কিভাবে চলত? দরকারি জিনিসপত্র জোগাড় করত কিভাবে? আজকের দিনে মানুষ যতসব পণ্যসমাগ্রী ব্যবহার করে থাকে আদিমকালে এতকিছু ছিল না। তাই এসবের জন্য কোনো হা-হুতাশেরও অবকাশ ছিল না। টাকা-পয়সা বা মুদ্রার কল্পনা ছিল একেবারেই চিন্তার বাইরে। তখনকার সময় প্রয়োজনীয়সব পণ্যসামগ্রীই যে সবাই উৎপাদন করত তা কিন্তু নয়। কেউ চাল উৎপাদন করলে অন্য কেউ হয়তো গমের চাষ করত। কেউবা এর কোনোটিই না করে ঘরে বসে বুনতো কাপড়। কেউবা অন্য কিছু। তারপর এক অভিনব পন্থায় যার যার দরকার অনুযায়ী একে অপরের মধ্যে পণ্য বিনিময় করত। যাকে আজকের আধুনিক অর্থশাস্ত্রে অভিহিত করা হয় বিনিময় প্রথা বা বাট্টার সিস্টেম বলে। কিন্তু এ বিনিময় প্রথায়ও ছিল নানা অসুবিধা। ধরা যাক, একই গ্রামে ধান-চাল ও কাপড় উৎপাদন করে তিন কৃষক। ধানওয়ালা কৃষকের দরকার মুরগি। চাল ও কাপড়ওয়ালার দরকার যথাক্রমে কুড়াল ও কাস্তে। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও ধারেকাছে কোনো কুড়াল কাস্তেওয়ালা পাওয়া গেল না। যদিও বা পাওয়া গেল পাশর্্ববর্তী অন্য গ্রামে; কিন্তু সেখানেও দেখা গেল আরেক সমস্যা। কুড়ালওয়ালা চায় গরু। আর কাস্তেওয়ালার চাই মাছ। অর্থাৎ একেকজনের চাহিদা একেকরকম। তাই স্বাভাবিক বিনিময়-প্রথায় পণ্য বিনিময়ে দেখা দিল বড় ধরনের সমস্যা। অনেক ভেবে-চিন্তে মোটামুটি একটা পথ বের করা হলো। সোনা-রুপার বাট বা অংশের বদলে বিনিময় হতে লাগল নানা পণ্যসামগ্রী। তাতেও সমস্যার ঘোর কাটাল না। সোনা-রুপা সবসময় দরকার পড়ে না। সোনা-রুপার মাধ্যমে পণ্য বিনিময় করত তারাই যাদের অন্য কোনো পণ্যের দরকার হত না। তাই এমন পণ্য মালিকের সংখ্যা ছিল নিতান্তই কম। সোনা-রুপার নির্ভেজালত্ব নিয়েও ছিল সংশয়।

ফলে চিন্তা-ভাবনা চলল নতুন উপায় বের করার জন্য। সে চিন্তা থেকেই আনুমানিক ৫৫০ থেকে ৬০০ খ্রিস্ট-পূর্বাব্দে অর্থাৎ আজকের তুরস্কে রাজা গাইজেস সর্বপ্রথম 'ইরেকটাম' নামে এক ধরনের মুদ্রা চালু করেন। সেখান থেকেই শুরু হয় সর্বপ্রথম মুদ্রা প্রচলন। কালের বিবর্তনে সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এই মুদ্রাই আধুনিক রূপে আমাদের হাতে পেঁৗছেছে।

6

বিভিন্ন কারণেই স্মৃতিশক্তি লোপ পেতে পারে। কারণ যাই হোক, স্মৃতিভ্রংশ ঘটলে তার ফলাফল সব ক্ষেত্রেই এক রকম। মাথার মধ্যে নিউরন (neuron) হলো সব ধরনের স্মৃতির এক হিসেবে ভাঁড়ার ঘর। যেভাবেই হোক, এই নিউরনরা যদি আক্রান্ত হয় তাহলে স্মৃতি লোপ পায়। মাথার মধ্যে এ নিউরনের কাজ হলো বিভিন্ন সময় যা কিছু ঘটে তার হিসাব রাখা। তাই যদি কখনো নিউরনরা কোনো ঝামেলায় পড়ে তাহলে তাদের জমার হিসাব ভণ্ডুল হয়ে স্মৃতিভ্রংশ ঘটায়। স্মৃতি লোপ পেলে ঘটনাটি ঘটার আগে বা পরের সবকিছুই একদম মুছে যায়। এরকম অবস্থা, এক-আধ সপ্তাহ, মাস বা বছর ধরে থাকতে পারে, আবার কখনো বা সারা জীবন। মজার কথা হলো পুরনো স্মৃতি যদি ফিরে আসে, তাহলে আবার স্মৃতিভ্রংশ অবস্থায় যা যা ঘটেছে তা আর কিছুই মনে পড়বে না। তবে এটাও ঠিক, স্মৃতিভ্রংশ একবার ঘটলে কিছু কিছু ফল থেকেই যায়, স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই এ রকম স্মৃতিভ্রংশ অবস্থা যদি কখনো ঘটে, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তার দেখানো উচিত। বুড়ো হলে অবশ্য স্মৃতিশক্তি একটু লোপ পায়। তবুও পেটে ঘা, হাই ব্লাডপ্রেসার, হাঁপানি, এরকম রোগের কারণেও গোলমাল দেখা দিতে পারে।

7
রাজা-রানীদের প্রসঙ্গ উঠলেই সবার আগে মনে পড়ে ব্রিটিশ রাজপরিবারের কথা। কারণ একটা সময় তাদেরই আধিপত্য ছিল সবচেয়ে বেশি। এছাড়া ফ্রান্স, রাশিয়া ও ইটালিতেও রয়েছে রাজপরিবারের দীর্ঘ ইতিহাস। অনেক রানী-মহারানী আজও ইতিহাসের পাতায় স্বতন্ত্র অবস্থান তৈরি করে রেখেছেন। কেউ বিলাসিতার কারণে কেউ বা আবার অল্পবয়সে সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হয়ে।

রানী মেরি

মেরি স্টুয়ার্ড স্কটল্যান্ডের রানী হন মাত্র ছয়দিন বয়সে। ১৫৪২ সালে আট ডিসেম্বর যখন তার জন্ম হয় তখন তার পিতা পঞ্চম জেমস মৃত্যুশয্যায়। আর নয় মাস বয়সে আনুষ্ঠানিকভাবে স্টার্লিং প্রাসাদে তার অভিষেক হয় যখন মেরির পক্ষে শপথবাক্য উচ্চারণ বা মাথায় মুকুট ধারণ কোনোটাই সম্ভব ছিল না। ১৪২২ সালে একই বয়সে ইংল্যান্ডের পঞ্চম হেনরিরও অভিষিক্ত হয়েছিলেন রাজা হিসেবে। রানী মেরির যখন ফ্রান্সের ফ্রান্সিস ডুফিনের সঙ্গে বিয়ে হয় তখন বিয়ের অনুষ্ঠানে সাদা গাউন পরিহিতা মেরিকে দেখে সবাই বিস্মিত হয়ে গিয়েছিল। কারণ ওই সময় সাদা রং ছিল ফ্রান্সের রানীর শোকের প্রতীক। মাত্র দুই বছরের মাথায় ফ্রান্সিস মৃত্যুবরণ করলে অনেকেই বিয়ের সাদা পোশাককে এই দুর্ঘটনার অবচেতন পূর্বাভাস বলে অভিহিত করে। মেরি অবশ্য নিজের প্রিয় রং হিসেবেই সাদা পোশাক পরেছিল।



রাশিয়ার প্রথম এলিজাবেথ

অগণিত পোশাক সংগ্রহ করে ইতিহাসের পাতায় স্মরণীয় হয়ে আছেন রাশিয়ার সম্রাজ্ঞী প্রথম এলিজাবেথ। তিনি মৃত্যুবরণ করেন ১৭৬২ সালে। মৃত্যুর পর তার ১৫ হাজার সেট পোশাক পাওয়া গিয়েছিল। প্রতি সন্ধ্যায় তিনি নাকি দুই থেকে তিনবার করে পোশাক পাল্টাতেন।



ক্যাথরিন দ্য গ্রেট

ক্যাথরিন দ্য গ্রেট বেহিসাবি খরচের জন্য বিখ্যাত ছিলেন। তিনি ছিলেন আয়েশী প্রকৃতির মানুষ। ক্যাথরিনের অভিষেক অনুষ্ঠানে সেন্ট পিটার্সবার্গ থেকে মস্কো পর্যন্ত যে শোভাযাত্রা হয়েছিল, তাতে সম্রাজ্ঞীর দরবার ও পরিষদ ১৪টি বড় ভাগে ও ২০০টি ছোট ভাগে ভাগ করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। এরকম একটি বড় ভাগে ছিল মিনিয়েচার প্রাসাদ। এর মধ্যে ছিল সেলুন, লাইব্রেরি ও শয়নকক্ষ। রাশিয়ার সম্রাজ্ঞী ক্যাথরিন দ্য গ্রেট ১৭৮৭ সালে একবার রাশিয়ার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখার জন্য বের হন। যাত্রাপথে তিনি বিভিন্ন স্থানে সমৃদ্ধ গ্রাম ও হাসি-খুশি জনগণকে দেখে ধরে নেন তার শাসনামলে দেশের মানুষ বেশ সুখে-শান্তিতেই আছে। অথচ ক্যাথরিন জানতেই পারেননি, এগুলো ছিল তার একচোখা প্রধানমন্ত্রী জর্জ পোটেমকিনের কীর্তি। পোটেমকিন সম্রাজ্ঞীর যাত্রাপথের দুই পাশে সাময়িক কিছু গ্রাম তৈরি করান। তারপর টাকা-পয়সা দিয়ে সেখানকার লোকজনকে রাস্তাঘাট পরিষ্কার রেখে, ঘরদোর রং করে ও পরিচ্ছন্ন পোশাক পরে হাসিমুখে থাকার নির্দেশ দিয়েছিল। ফলে ক্যাথরিন কখনোই জানতে পারেননি দেশের আপামর জনসাধারণ কী রকম কষ্টে আছে।



মহারানী ভিক্টোরিয়া

ভিক্টোরিয়া জন্মগ্রহণ করেন ১৮১৯ সালে। তার পিতামহ ও ইংল্যান্ডের রাজা তৃতীয় জর্জের সাত ছেলে ও পাঁচ মেয়ের কারোরই কোনো সন্তান ছিল না। তাই রাজসিংহাসনের উত্তরাধিকারী নিয়ে জটিলতার সৃষ্টি হয়। এদিকে ভিক্টোরিয়া ছিলেন রাজা জর্জের চতুর্থ সন্তান এডওয়ার্ডের কন্যা। চাচা চতুর্থ উইলিয়াম মারা যাওয়ার পর ১৮৩৭ সালে ভিক্টোরিয়া ইংল্যান্ডের রানী হন।

মাত্র ১৮ বছর বয়সে ইংল্যান্ডের রানী হিসেবে অভিষিক্ত হওয়ার পর ভিক্টোরিয়ার প্রথম কাজ ছিল মায়ের কক্ষ থেকে নিজের বিছানা সরিয়ে আনা। মহারানী ভিক্টোরিয়ার মাতৃভাষা কিন্তু ইংরেজি ছিল না। তার মা ছিলেন একজন জার্মান ডিউকের কন্যা। যিনি ঘরে সবসময় জার্মান ভাষায় কথা বলতেন। যদিও ভিক্টোরিয়া ৬৪ বছর ইংল্যান্ড শাসন করেছেন। তিনি খুব ভালোভাবে ইংরেজি বলতে পারতেন না। প্রিন্স কনসর্ট মারা যাওয়ার পর ৪০ বছর ধরে মহারানী ভিক্টোরিয়ার একটি নির্দেশ প্রতিপালিত হয়েছে। ভিক্টোরিয়ার নির্দেশ ছিল, প্রতি সন্ধ্যায় উইন্ডসর ক্যাসেলে রাজপুত্রের বিছানায় তার পোশাক নতুনভাবে রাখতে হবে। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত নিজের আভিজাত্য ও রাজকীয় রীতিনীতি মেনে চলেছেন এই মহারানী।



ইলেনর অব একুইটেনর

পারিবারিক কলহের জন্য বিখ্যাত ছিলেন ইলেনর অব একুইটেনর। তার ১০ সন্তানের মধ্যে দুই সন্তান ইংল্যান্ডের রাজা হয়েছিলেন। হেনরি মারা যাওয়ার পর তিনি তার অন্যতম সন্তান প্রথম জনকে সিংহাসনে বসান। ইলেনরের আরেক সন্তান ক্রুসেডে যোগদান করে। সে ছিল রাজা রিচার্ড। ইলেনর নিজেও ক্রুসেডে গিয়েছিলেন। তিনি তার নাতনির বিয়েরও আয়োজন করেছিলেন। সেই নাতনির জমকালো বিয়ের কাহিনী আজও রয়ে গেছে ইতিহাসের পাতায়।

8
Science Discussion Forum / The pathetic history of Bangladesh Police.
« on: June 25, 2012, 11:20:25 AM »
আমাগো কেউ মানুষ বলে মনে করে না। কোনো সরকারই আমাগো কষ্ট বুঝতে চায় না। শুধু খাটায়া নেয়। সারা দিন খাটনির পর রাতে ব্যারাকে ফিরাও দেখি পানি নাই, বিদ্যুৎ নাই। খাবারও নষ্ট হয়ে যায়। অনেক সময় বাধ্য হয়ে নোংরা পোশাকেই আবার ডিউটিতে বাইর হওয়া লাগে। কোথায় যাব কন? আমরা কি আসলেই মানুষ!' আক্ষেপের সুরে কথাগুলো বললেন রাজারবাগ পুলিশ লাইনস ব্যারাকের এক সহকারী উপ-পরিদর্শক।

নীলক্ষেত মোড়ে দায়িত্বরত একজন ট্রাফিক কনস্টেবল বলেন, আমাদের থাকার মতো কোনো বাসস্থানের ব্যবস্থা নাই। কাঠফাটা রোদে কমপক্ষে আট ঘণ্টা দায়িত্ব পালন করতে হয়। মাসে আমাকে ট্রাফিক অ্যালাউন্স বাবদ দেওয়া হয় মাত্র ২৩ টাকা। এই গরমে একটি ডাব খেতেও ৫০ টাকা লাগে। আরও কয়েকজন পুলিশ সদস্যের সঙ্গে কথা বলে সত্যতা মেলে তাদের এই 'অন্য জীবনের'।

রমনা বিভাগের উপকমিশনার সৈয়দ নূরুল ইসলাম বলেন, 'আসলে ওদের কষ্টগুলো আমরা বুঝি। কিন্তু কী করব বলুন। আমরাও তো সমস্যার বাইরে নই। হরতালসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচি এবং বিভিন্ন ধরনের দৈব দুর্বিপাকে পুলিশকেই বেশি দায়িত্ব পালন করতে হয়। এর পরও আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করি নিচের স্তরের পুলিশ সদস্যদের সমস্যার সমাধান করতে।'

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক নূরুল হুদা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যে বাহিনীটি জনগণসহ সব ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি সম্পৃক্ত, তাকে নিয়েই দিনের পর দিন অবহেলা করা হচ্ছে। পুলিশ বিভাগের জন্য খরচকে 'বিনিয়োগ' মনে করতে হবে। সরকারের উচিত বাজেটের উন্নয়ন খাতে এই খরচকে অন্তর্ভুক্ত করা। তিনি বলেন, সরকারের কাছ থেকে পর্যাপ্ত গাড়ি বরাদ্দ না পেয়ে পুলিশ বিভাগ বাধ্য হয়ে বিভিন্ন ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে স্পন্সরশিপ হিসেবে গাড়ি নিচ্ছে। এ ক্ষেত্রে স্পন্সররাও অনেক সময় তাদের সংকীর্ণ স্বার্থে পুলিশকে ব্যবহার করছে। এ বিষয়টি অত্যন্ত হতাশাজনক। সংশ্লিষ্টরা জানান, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও ব্রিটিশদের তৈরি দাসত্বমূলক আইনের বেড়াজালে বন্দী পুলিশ। নূ্যনতম সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত না করে পুলিশের কাছ থেকে কাঙ্ক্ষিত সেবা প্রত্যাশা অনেকটা দিবাস্বপ্নের মতো। বাংলাদেশে পুলিশ ও জনগণের অনুপাত ১:১২০০, ভারতে ১:৭২৮, পাকিস্তানে ১:৪৭৭, নেপালে ১:৩৬৭। ভারতে পুলিশের বাজেট তাদের জিডিপির ১%, পাকিস্তানে ২.১৫%, নেপালে ৬.৮২%। আর বাংলাদেশের ক্ষেত্রে জিডিপির মাত্র ০.৫৮%, যা সত্যি হতাশাজনক।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রায় আট হাজার পুলিশ সদস্যের আবাসস্থল রাজারবাগ পুলিশ লাইনস। তবে সেখানে কোনো পুলিশ সদস্যের নির্দিষ্ট কোনো বিছানা নেই। পালা করে একাধিক পুলিশ সদস্য থাকছেন একেকটি বিছানায়। ছারপোকার কামড় তাদের নিত্যসঙ্গী। ব্যারাকে ঘুমানোর মতো নির্দিষ্ট কোনো আসন বরাদ্দ নেই এমন পুলিশ সদস্যের হার কমপক্ষে শতকরা ২৫ ভাগ। শুধু থাকার কষ্টই নয়, পুলিশ সদস্যদের খাবারের সমস্যা আরও প্রকট। রাজারবাগ লাইনসে খাবার খেলে কিংবা না খেলেও মেস ম্যানেজার পুলিশ সদস্যদের বরাদ্দকৃত রেশনসামগ্রী তুলে নিচ্ছেন। না খেয়েও খাওয়ার খরচ গুনতে হচ্ছে ছুটি ভোগকারী পুলিশ সদস্যদের। আগের রাতের রান্না করা সবজি পরিবেশন করা হচ্ছে পরের দিনের তিন বেলা। কেবল রাজারবাগ পুলিশ লাইনস নয়, একই চিত্র দেশের প্রায় প্রতিটি পুলিশ লাইনসের পুলিশ সদস্যদের।

আবাসন সংকট : চরম আবাসন সংকটে রয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ। ডিএমপির সম্পত্তি শাখা সূত্র জানায়, মাত্র ৬১৮ জন পুলিশ আবাসন সুবিধা পাচ্ছেন। আবাসন সুবিধার দাবিদার ৭৫০ জন সাব-ইন্সপেক্টরের মধ্যে ৩৫৯ জন এবং ১৮ হাজার কনস্টেবলের মধ্যে মাত্র ১৮৬ জন এ সুবিধা পাচ্ছেন। ৭৪ জন সহকারী কমিশনারের (এসি) মধ্যে ৩৪ জন, ১৫ জন অতিরিক্ত কমিশনারের মধ্যে ১০ জন এবং উপকমিশনার (ডিসি) থেকে তদূধর্্ব পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তা সবাই আবাসন সুবিধা পেয়েছেন।

ছুটি চাইলে বিড়ম্বনা : পাওনা ছুটি চাইতে গেলেও নিম্নস্তরের পুলিশ সদস্যদের পড়তে হয় বিড়ম্বনায়। টাকা ছাড়া ছুটি মেলে না তাদের। রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের এক কনস্টেবল বলেন, 'ছুটি চাইলেই স্যারেরা খেপে যান। ফরম পূরণ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠতে হয় আমাদের। প্রথমে এলসি (লার্নড কনস্টেবল), পরে সিএইচএম (কোম্পানি হাবিলদার মেজর), সবশেষে সিসির (কোম্পানি কমান্ডার) অনুমতি নিতে হয়। তবে দিনপ্রতি ছুটির জন্য এলসিকে ১০০ টাকা না দিলে ছুটি কল্পনাও করা যায় না।'

চিকিৎসা : বাহিনী হওয়ার পরও রাজারবাগ কেন্দ্রীয় হাসপাতালসহ দেশের অন্য সাতটি বিভাগীয় পুলিশ হাসপাতালে স্থায়ী কোনো জনবল নেই। পুলিশ হাসপাতালগুলোকে স্বাস্থ্য অধিদফতরের অধীনস্থ চিকিৎসক, টেকনিশিয়ানের ওপর নির্ভর করেই চলছে এর কার্যক্রম। বিভাগীয় শহর ছাড়া জেলার অবস্থা আরও করুণ। অভিযোগ রয়েছে, সেবার বদলে জাতিসংঘ মিশনে যাওয়ার টার্গেট নিয়েই পুলিশ হাসপাতালে পোস্টিং নেন মেডিকেল কর্মকর্তারা। ইতোমধ্যে বিভিন্ন পুলিশ হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসকেরা বেশ কয়েকবার জাতিসংঘ মিশনে যাওয়ার সুযোগ করে নিয়েছেন।

পুলিশের কয়েকজন কনস্টেবল ও উপ-পরিদর্শকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কোনো সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে গেলে অনেক সময়ই সেবার বদলে যাতনা নিয়ে ফিরতে হয়। বেশির ভাগ অসুখের ক্ষেত্রেই তাদের প্যারাসিটামল প্রেসক্রাইব করেন চিকিৎসকরা। তবে বিপরীত চিত্র প্রথম শ্রেণীর পুলিশ কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রে।

যানবাহন সমস্যা : পুলিশ সুপার থেকে শুরু করে মহাপরিদর্শক পদমর্যাদার কর্মকর্তারা দামি বিলাসবহুল গাড়ি ব্যবহার করলেও মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা ভুগছেন যানবাহন সংকটে। অপরাধীরা যেখানে উন্নত মানের যানবাহন ব্যবহার করে দ্রুত অপরাধস্থল ত্যাগ করে, সেখানে চাহিদার তুলনায় পুলিশের যানবাহনের সংখ্যা নিতান্তই নগণ্য, অতি পুরনো ও জরাজীর্ণ। মহানগরীসহ অধিকাংশ এলাকায় যানবাহন অধিগ্রহণ (রিকুইজেশন) করে কাজ সম্পাদনের ফলে জনগণের মধ্যে পুলিশ সম্পর্কে বিরূপ ধারণা প্রতিনিয়ত বাড়ছে।

আশ্বাসেই সীমাবদ্ধ : পুলিশ ছাড়া সরকারের অন্য সব বাহিনীতে বেতন ছাড়াও আলাদা ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে। সাড়ে তিন বছর আগে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া পুলিশ-ভাতার প্রতিশ্রুতিরও কোনো বাস্তবায়ন নেই। এ ছাড়া যেখানে নিম্নপদের পুলিশ সদস্যরা ঝুঁকি নিয়ে বিভিন্ন অপারেশনে যান, সেখানে কেবল পরিদর্শক থেকে তদূধর্্ব পদের জন্য ঝুঁকিভাতার ব্যবস্থা রয়েছে। যদিও তা নামে মাত্র।

কর্মঘণ্টা : সরকারের সব বিভাগে নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা আছে। অন্য সব বাহিনীতে। এ সুবিধা থেকে বরাবরই বঞ্চিত শুধু পুলিশ। কর্মকর্তারা বলছেন, বিভিন্ন সময় পুলিশ সদস্যরা বিষয়টি তুলে ধরলেও রহস্যজনক কারণে এটি সুনির্দিষ্ট করার কার্যক্রম থেমে যাচ্ছে। কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট করে ওভারটাইমের ব্যবস্থা করা হলে পুলিশ সদস্যরা কিছুটা হলেও স্বস্তি পেতেন।

মিশন নিয়ে হতাশা : জাতিসংঘ মিশনে যাওয়ার প্রক্রিয়াগত জটিলতা নিয়ে অসন্তোষ বিরাজ করছে পুলিশ সদস্যদের মধ্যে। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশে (ডিবি) কর্মরত এক সহকারী উপ-পরিদর্শক বলেন, 'তিন বছর আগে তিনি মিশনে যাওয়ার জন্য পরীক্ষায় পাস করেন। মন্ত্রী কিংবা ঊধর্্বতন প্রভাবশালী কর্মকর্তাদের তদবির না থাকায় তিনি মিশনে যেতে পারেননি। আর মাত্র তিন মাস পর তিনি অবসরে যাবেন। তবে পাস না করেও লোকজন থাকায় অনেকেই জাতিসংঘ মিশনে যাচ্ছেন।'

সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পুলিশের সমস্যার বিষয়টি সম্পর্কে সরকার অবগত। নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতি নেই। ধীরে ধীরে সব সমস্যার সমাধান হবে।

9
Science Discussion Forum / Re: Poor wet strength of viscose!!!
« on: June 25, 2012, 11:17:39 AM »
Very nice important post sir. I asked you about this before!

10
Very important history for IT world. Thanks sir.

11
Science Discussion Forum / Re: Freezing processes
« on: June 25, 2012, 11:13:48 AM »
Very nice post, really. Thanks.

12
Science Discussion Forum / Re: The Car and the goat problem
« on: June 25, 2012, 11:13:00 AM »
Very interesting. Thanks.

13
Convocation / Re: HISTORY OF CONVOCATION
« on: June 25, 2012, 11:10:54 AM »
This was an unknown history. Thanks.

14
Convocation / Re: 3rd convocation of DIU
« on: June 25, 2012, 11:09:48 AM »
Our convocation is our proud!

15
Science Discussion Forum / Re: Newton was Deeply Religious
« on: June 19, 2012, 04:46:04 PM »
Untold story about Newton. Thanks.

Pages: [1] 2 3 4